শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:২৬, বুধবার, ০৭ জুলাই, ২০২১

সৃষ্টির চেয়ে আনন্দের পৃথিবীতে আর কিছু নেই

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
সৃষ্টির চেয়ে আনন্দের পৃথিবীতে আর কিছু নেই

সৃষ্টির চেয়ে আনন্দের পৃথিবীতে আর কিছু নেই। হোক সেটা ছোট কিংবা বড়, নশ্বর কিংবা অবিনশ্বর, মূল্যবান কিংবা মূল্যহীন, সাধারণ কিংবা অসাধারণ। একটা ছোট শিশু যখন পরম যত্নে কাগজ দিয়ে নৌকা তৈরি করে তখন সৃষ্টির এই আনন্দ তার চোখে মুখে ফুটে উঠে। 

বিস্ময়ের ঘোর তার হৃদয়কে আন্দোলিত করে যায় খুব নীরবে, নিভৃতে, নিঃশব্দে। হয়তো সেটা বোঝার মতো বয়স তার হয়নি, কিন্তু জীবনের কোনো না কোনো চিন্তাশীল একটা জায়গায় সেটা রেখাপাত করে যায় খুব গভীরভাবে। যেন বিশ্বজয় করা এক রূপকথার রাজপুত্র হয়ে উঠে সে। কে এটাকে ছোট বলে উপহাস করলো, কে এটাকে মূল্যহীন ছাইপাশ বলে নিন্দা করলো সেটা তার কাছে ততটা গুরুত্বপূর্ণ নয়, যতটা গুরুত্বপূর্ণ হলো তার সৃষ্টি। যে সৃষ্টির রং গায়ে মেখে সে বর্ষার থৈ থৈ পানিতে কাগজের নৌকাকে ভাসিয়ে খেলার আনন্দে মগ্ন হয়ে থাকবে। 

এভাবে নশ্বর থেকে অবিনশ্বর সৃষ্টির যাত্রা শুরু হয়। কারণ এমন বিন্দু বিন্দু করেই যে চিন্তার জন্ম হয় সেটাই একদিন চিন্তার জগতে মহাবিপ্লব ঘটিয়ে সৃষ্টিকে মহাসৃষ্টিতে পরিণত করে। এবার খুব অনুভূতি জাগানিয়া সৃষ্টির কথা বলবো। একটা গর্ভবতী মায়ের কথা ভাবুন। সন্তান তার গর্ভে। যতই দিন যায় মা ততই তার ভিতরে আরেকটা প্রাণের অস্তিত্ব অনুভব করে। প্রাণে আনন্দের দোলা লাগে। চাঁদের হাসির বাঁধ যেন ভেঙে যায়। গর্ভের সন্তান যখন পেটের ভিতরে মৃদুমন্দ বাতাসের মতো নড়ে উঠে তখন মায়ের মন সৃষ্টিকে অনুভব করে। সে অনুভবের আবেগমথিত অনুভূতি মায়ের কাছে কতটা বড়, কতটা মূল্যবান সেটা পৃথিবীর আর কেউ না বুঝলেও মা বুঝতে পারে। জীবনের ভিতর অদৃশ্য জীবনের বেড়ে উঠাটা যদি এতটা আনন্দের হয়। তবে সে সন্তান যখন মায়ের গর্ভ থেকে বেরিয়ে এসে পৃথিবীতে তার পদচিহ্ন একে দেয় তখন সে আনন্দ কতটা বিরাট হয়ে মহাবিস্ময়ের জন্ম দেয় তা বোধ হয় সে মা ছাড়া আর কেউ বলতে পারবে না।

এবার চাষাভুষা মানুষের সাদামাটা সৃষ্টির কথা বলবো। একটা জেলে কত পরম আনন্দে জাল বুনে। সুতোর পরে সুতোর নিখুঁত ভাঁজ দেয়। অলসতায় আক্রান্ত উদোম দেহটা গাছের শক্ত কাণ্ডের উপর হেলে রেখে সৃষ্টির আনন্দে মেতে উঠে। একটা নগণ্য জেলের এই সৃষ্টির আনন্দের মূল্য পৃথিবী জানে না, সে জেলেটা জানে। কারণ সে জানে জালটা বুনতে পারলেই সে উত্তাল নদীতে গিয়ে মাছ ধরতে পারবে। যদি ভাগ্য ভালো থাকে তবে এই জালে মাছ আটকালে তার পরিবারের মুখে সে খাদ্য তুলে দিতে পারবে। 

ক্ষুধার যন্ত্রণা যাদের প্রতিদিনের সঙ্গী তাদের কাছে এই খাদ্যটা কিনতে পারাটাই একটা সৃষ্টি যা পৃথিবীর বড় বড় বিজ্ঞানের সৃষ্টির আনন্দের চেয়ে অনেক অনেক বড়। আর ভাগ্য যদি বিরূপ হয়, তবে ক্ষুধার যন্ত্রনায় তার পরিবারের জীবনের লড়াইটা তার কাছে একটা সৃষ্টি। জীবনের সাথে লড়াইটা যত যন্ত্রণার হয়, জীবনবোধের গভীর থেকে জীবনকে দেখতে পাবার  উন্মাদনাটা ততটাই আনন্দের হয়।জীবনকে সবাই দেখতে পারেনা, যারা জীবনকে জীবনের ভিতর থেকে টেনে এনে সৃষ্টি করতে পারে তারাই জীবনকে প্রানভরে দেখে। এটা এক অলৌকিক আনন্দের মতো। যেটা জেলের মতো চাষারা জীবনের রক্তক্ষরণ ঘটিয়ে বুঝে ভদ্র বেশভূষার মহাপণ্ডিতরা বড় বড় বইয়ের ছাপা অক্ষরের লেখা পড়ে বুঝে না।  

হরিপদ কাপালী না পড়েছেন বড় বড় লেখকের বই, না জানেন বিজ্ঞান। অথচ অক্ষরজ্ঞানহীন দরিদ্র এই মানুষটা হরিধান নামে নতুন জাতের ধানের উদ্ভাবক। নতুন সৃষ্টির জন্য শিক্ষিত হতে লাগে না, একটার পর একটা কাগজ উল্টিয়ে বই পড়ার প্রয়োজন হয় না, খুব দামি ল্যাবরেটরির প্রয়োজন নেই, ইন্টারনেটের তথ্য ভান্ডারেও মূল্য নেই যদি নিজের কাজের গভীরে ঢুকে অচেনাকে চেনার মতো একটা মন থাকে। সে মনে হরিপদ কাপালীর মতো একটা সাধারণ মানুষ বাস করলেই চলে।

বড় ইট পাথরের দালান কোঠায় থাকা সভ্য পৃথিবীর মানুষেরা বৃষ্টির  মর্ম কতটা বুঝে যতটা বুঝে দারিদ্র্যের কষাঘাতে জর্জরিত অসভ্য মানুষটা। একটা সাধারণ হাবাগোবা মানুষের ইটপাথরের ঘর থাকেনা, তার মাথার উপর থাকে কম দামি টিনে আচ্ছাদিত ছাদ। সে ছাদে যখন মেঘ থেকে বৃষ্টির পতন ঘটে তখন সেখানে যে অনিন্দ্য শব্দের মূর্ছনা তৈরী হয় তা কেবল ঐ ছা'পোষা মানুষটাই বুঝতে পারে আর অন্য কেউ নয়। কান থাকলেই সবাই সেই বৃষ্টির অমৃত সমান শব্দকে   শুনতে পায়না বরং যাদের প্রকৃতিকে দেখার মতো সৃষ্টিশীল চোখ থাকে তারাই সেখানে সেতারের সুরে বেজে উঠা শব্দকে সৃষ্টি করতে পারে। এটা সাধারণ মানুষের এমন এক মহামূল্যবান সৃষ্টি যা কিনতে টাকা লাগেনা, ক্ষমতা লাগেনা, পদপদবি, প্রভাব প্রতিপত্তি লাগেনা অথচ কৃত্রিম জলধারা বানাতে নিয়ে বড় বড় মানুষের অনেক অনেক টাকা লাগে। আবার সে টাকার উপর মানুষের লোভের চোখ পড়ে। কৃত্রিম জলধারার যে মেকি আনন্দ তা কখনো বৃষ্টির জলধারায় যে অভূতপূর্ব সৃষ্টি ঘটে সে আনন্দের চেয়ে বড় হতে পারে না।

খুব কষ্ট লাগে যখন দেখি বড় বড় ভদ্র মানুষেরা মিছে মরীচিকার পিছনে ছুটতে গিয়ে টাকা উড়ায়, টাকার মোহে অন্ধ হয়ে যায়। সে অন্ধ মন প্রাচুর্য খুঁজে, মানুষ খুঁজে না। সেখানে সৃষ্টির আনন্দ থাকে না, বাণিজ্যিক বাজারের বড় বড় মানুষের পণ্যে পরিণত হবার মতো ঘটনা থাকে।

এক সময় রাজা-মহারাজা-জমিদাররা নিজেদের মনোরঞ্জনের জন্য রাজপ্রাসাদে নর্তকী রাখতো। রাজারা ভাবতো নর্তকীদের তারা কিনে ফেলেছে, তাদের দাসে পরিণত করেছে। পেটের দায়ে নর্তকীদের রাজা মহারাজাদের আনন্দ দিতে হয়েছে, মন ভরাতে হয়েছে। অথচ নর্তকীদের মোহে পড়ে রাজারাই যে তাদের বশীভূত হয়ে দাসত্ব বরণ করেছে। তা রাজারা কোনোভাবেই বুঝতে পারেনি। কারণ অন্ধ আসক্তিতে অবরুদ্ধ মন কখনো মুক্ত চিন্তা করতে পারে না। মনস্তত্বের ভিতরের দর্শনতত্ত্বকে সৃষ্টি করতে পারে না। 

অন্যদিকে রাজমহলের বিলাস বৈভবে কাঠের পুতুলের মতো রাজাদের রানীরা মনের কষ্ট বুকে চেপে বিনিদ্র রাত কাটিয়েছে। তাদের আক্ষেপ তারা রানী হয়ে তার রাজাকে ধরে রাখতে পারেনি। অথচ মুক্তচিন্তা মাথায় নিয়ে কখনো রাজাদের এই বিষয়ে প্রশ্ন করতে পারেনি। হয়তো রানী হয়ে থাকবার লোভ, নয়তো ভয়। যদি এ কথা বলতে গিয়ে রাজা আর রাজা না থেকে রাক্ষস হয়ে যায়। রাজপ্রাসাদের প্রহরীর মনস্তত্ব এই ত্রিমাত্রিক টানপোড়েনের একটা সমীকরণ হয়তো তৈরি করেছে তবে একটা সাধারণ প্রহরীর সৃষ্টির কি কোনো মূল্য আছে। রাজপ্রাসাদের চার দেয়ালের মধ্যে হয়তো সেই সৃষ্টির বিয়োগান্ত আনন্দ মাথা চাপড়ে মরেছে, তবে মুক্তির পথ খুঁজে পায়নি। সেই যাপিত সময়ে প্রহরীর সেই সৃষ্টি মূল্য না পেলেও ইতিহাস তাকে মূল্য দিয়েছে।

বিজ্ঞানের সৃষ্টিতে প্রমাণ লাগে, বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা লাগে, যুক্তি লাগে। অথচ সাধারণ মানুষের অসাধারণ সৃষ্টিতে এর কোনোটাই লাগে না। এটাই এই সৃষ্টির অমিত শক্তি যা যে কোনো শক্তিকে পরাভূত করতে পারে।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন