শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:৩১, মঙ্গলবার, ০৪ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে পাকিস্তানের অপপ্রচার

সাজিদ ইউসুফ শাহ
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে পাকিস্তানের অপপ্রচার

একটি প্রবন্ধে হুদভয় লিখেছিলেন, "১৯৭১ সালের আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে পশ্চিম পাকিস্তানিরা নিজেদের ভুল স্বীকার করতে বাধ্য হয়েছিল। এর মাধ্যমে দ্বি-জাতিতত্ত্বের সাফল্য ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়েছিল। পশ্চিম পাকিস্তান নিজেদের নামকরণ করেছিল পাকিস্তান হিসেবে। অনেকে ভেবেছিলেন, এ ব্যবস্থা সাময়িক। তারা বলেছিলেন, বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে টিকে থাকতে পারবে না, নরম সুরে ফের পাকিস্তানে অঙ্গীভূত হওয়ার অনুরোধ জানাবে।'' পাকিস্তানের সেই ইচ্ছা কখনো পূরণ হয়নি। বাংলাদেশ গৌরবের সাথে স্বাধীনতার ৫০ বছর উদযাপন করেছে। আর সারা বিশ্ব দেখেছে, সামাজিক-অর্থনৈতিক সূচকে পাকিস্তানকে ছাড়িয়ে এগিয়ে গেছে বাংলাদেশ।

বাংলাদেশ পরবর্তী এশিয়ান টাইগার হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে যাচ্ছে। বৈদেশিক রিজার্ভ, মাথাপিছু বৈদেশিক ঋণ, গড় আয়ু, নারী শ্রমশক্তির অংশগ্রহণের হারসহ বহু সূচকে পাকিস্তানকে ছাড়িয়ে গেছে বাংলাদেশ । 

২০২১ সালের মার্চে, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে চিঠি লিখেছিলেন। ঢাকা সেই চিঠির জবাব দিয়েছে। যাই হোক, দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উন্নয়নে অবশ্যই আগে ‌'কাঁটা' অপসারণ জরুরি। পাকিস্তান এখনো নিঃশর্ত ক্ষমা চায়নি। অন্ধকার অতীতের মোকাবেলা না করে কোনো জাতি সামনে এগিয়ে যেতে পারে না। পাকিস্তানের পূর্বের অনেক পদক্ষেপ বাংলাদেশকে বিরক্ত করেছে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, পাকিস্তানের সংসদ বাংলাদেশের যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে প্রস্তাব গ্রহণ করে। এর মধ্যে এমন অপরাধী ছিল যারা ১৯৭১ সালে মানবতার বিরুদ্ধে গুরুতর অপরাধের জন্য দোষী সাব্যস্ত হয়েছিল এবং তাদের ফাঁসির রায় হয়েছিল। শেখ হাসিনা ২০১৯ সালে দ্বিতীয় দফায় প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নিয়ে ১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু করলে পাকিস্তান-বাংলাদেশ সম্পর্কের অবনতি ঘটে। পাকিস্তান সবসময় ১৯৭১ সালের তিক্ত অতীতকে ইতিহাসকে অন্ধকারেই রাখতে বেশি আগ্রহী।

একদিকে পাকিস্তান বাংলাদেশের সাথে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখার ভান করে, অন্যদিকে তারা ইন্টার সার্ভিস ইনটেলিজেন্সের (আইএসআই) পুতুল পাবলিক নিউজের উপস্থাপক মারিয়া জাদুনের দ্বারা মিথ্যা প্রচারণার মাধ্যমে তাদের অসৎ উদ্দেশ্য চরিতার্থ অব্যাহত রেখেছে। বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা বঙ্গবন্ধুর হত্যার পেছনে যে ষড়যন্ত্র - তার পেছনের সত্যটা আজও জানা যায়নি। যাই হোক - এটি নিশ্চিত পাকিস্তান সেনাবাহিনী-আইএসআই এবং বাংলাদেশে তাদের সহযোগীরা ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ডে কলকাঠি নেড়েছে - যার মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু ও তার পুরো পরিবারকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার প্রচেষ্টা চালানো হয়।

ইসলামাবাদ ভিত্তিক থিংক ট্যাংক সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড সিকিউরিটি স্টাডিজ বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের নিয়ে একটি নীতিগত সংলাপের আয়োজনের উদ্যোগ নেয়, যার আলোচ্য বিষয়, অতীত ভুলে যাওয়া এবং এখনো ক্ষমা চাওয়া সম্পর্কিত দাবির যৌক্তিকতা- আছে কী না তা নিয়ে! গত ৯ নভেম্বর পাকিস্তান-বাংলাদেশ মৈত্রী সম্মেলন আয়োজনের মাধ্যমে বাংলাদেশের সাথে সম্পর্ক উন্নয়নে আরও একটি উদ্যোগ নিয়েছিল আইএসআই। এর আগে 'খেল খেল মে' নামের একটি চলচ্চিত্রের মাধ্যমে ১৯৭১ সালের যুদ্ধ নিয়ে নিজেদের দাবির পক্ষে প্রচার চালিয়েছিল তারা। আইএসআই তাদের সেই আক্রমণমূলক প্রচারণা অব্যাহত রেখেছে ১২ ডিসেম্বরে প্রদর্শিত পাকিস্তানের ড্রামা সিরিজ 'জো বিচার গায়ি'- এর মাধ্যমে। সেখানে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। সেখানে বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীদের নেতিবাচকভাবে এবং পাকিস্তানি সৈনিকদের 'নিপাট ভদ্রলোক' হিসেবে জাহির করা হয়েছে। বিজয়ের মাসে বাংলাদেশের আবেগকে ক্ষুন্ন করতে তারা 'সেপারেশন অব ইস্ট পাকিস্তান : দ্য আনটোল্ড স্টোরি' নামের একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করে। পাকিস্তান তাদের ভুয়া প্রোপাগান্ডা নানাভাবে অব্যাহত রেখেছে। চলতি বছর তারা লাহোরে দ্বিতীয়বারের মতো পাকিস্তান-বাংলাদেশ মৈত্রী সম্মেলনের উদ্যোগ নেয়। 

প্রায় সব জাতি তাদের গৌরবের মুহূর্তের চেয়ে দুর্যোগকালীন মুহূর্তকে স্মরণ করে বেশি। এর মাধ্যমে তারা এর থেকে শিক্ষা নিয়ে ভবিষ্যৎ দুর্যোগ এড়াতে পারে। ১৯৭১ সালে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ইস্টার্ন কমান্ড বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণের মাধ্যমে পাকিস্তান তার অর্ধেকের বেশি জনসংখ্যা ও এক তৃতীয়াংশ অঞ্চল হারিয়েছিল। এর চেয়ে বেশি হারিয়েছে সম্মান। কিন্তু পাকিস্তান তাদের এ ভুল স্মরণ করতে চায় না, এ থেকে শিক্ষা নিতে চায় না। এ ইতিহাস তারা ভুলে যেতেই বেশি আগ্রহী। 

১৯৭১ সালে যুদ্ধে পরাজয়ের পর এ সম্পর্কিত সবকিছুই পাকিস্তানি নাগরিকদের কাছে গোপন রাখা হয়েছিল। বাংলাদেশ সৃষ্টির পেছনে যেসব কারণ অনুঘটক হিসেবে কাজ করেছিল তা তদন্তে কমিশন গঠন করা হয়েছিল। কমিশনের নেতৃত্বে ছিলেন পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি হামুদুর রহমান। এখনো সেই কমিশনের প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়নি। কয়েক দশক পরে সেটা ফাঁস হয়েছিল। এ নিয়ে পাকিস্তানের গণমাধ্যমে আলোচনা হয়েছিল। সেখানেই শেষ। এ নিয়ে আর কোনো কথা উঠেনি পাকিস্তানে। সেই প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, পাকিস্তানের রাজনীতিবিদরা নিজ স্বার্থের খাতিরে দেশের ভবিষ্যৎকে ঝুঁকিতে ফেলে দিয়েছিলেন। সেনাবাহিনীই দায়ী ছিল বেশি। প্রেসিডেন্ট এবং প্রধান মার্শাল ল উপদেষ্টা জেনারেল ইয়াহিয়া খান এবং তার সহযোগীদেরও দায়ী করা হয়েছিল। 

পাকিস্তানকে ভরসা করা যায় না- বিষয়টি উপলব্ধি করে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম ইসলামাবাদে গত ডিসেম্বরে তার সফর বাতিল করেন। আফগানিস্তানের বিষয়ে ওআইসির ডাকা যৌথ অধিবেশন উপলক্ষে পাকিস্তান সফরে যাওয়ার কথা ছিল তার।  শাহরিয়ার আলম পাকিস্তানে গেলে, নয় বছরে সেটিই হতো পাকিস্তানে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর প্রথম সফর। 

গত বছরের নভেম্বর-ডিসেম্বরে পাকিস্তানের ক্রিকেট টিম বাংলাদেশ সফর করে। দলের অনুশীলনে পাকিস্তানের খেলোয়াড়দের নিজ দেশের পতাকা বহন বাংলাদেশের অনেকেই ভালোভাবে নেয়নি। বাংলাদেশের সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিব বর্ষে পাকিস্তানের ক্রিকেট দলের এমন কাণ্ডের অনেকেই সমালোচনা করেছেন। সিভিল সোসাইটি নির্মল কমিটিও পাকিস্তানের এমন আচরণের সমালোচনা করেছিলেন। 

নিকটতম প্রতিবেশী ভারতের সাথে বাংলাদেশে সম্পর্ক আরও গভীর হয়েছে সাম্প্রতিক সময়ে। যার বড় উদাহরণ হলো একই বছরে বাংলাদেশে ভারতের রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর সফর। শুধু ২০২১ সালেই ভারত থেকে ১১-১২টি দ্বিপাক্ষিক সফর অনুষ্ঠিত হয়েছে, যা অতীতে কখনো হয়নি। এসব কিছুই ইন্দো-বাংলাদেশ সুসম্পর্কের ইঙ্গিত বহন করে। গত বছরের ১৫-১৭ ডিসেম্বর ব্যাপী ভারতের প্রেসিডেন্ট রামনাথ কোবিন্দ বাংলাদেশ সফর করেন- করোনা মহামারী শুরুর পর সেটি ছিল তার প্রথম রাষ্ট্রীয় সফর। রামনাথ কোবিন্দ বলেছেন, ভারতের 'প্রতিবেশীই প্রথম' নীতিতে- বাংলাদেশের স্থান বিশেষভাবে তাৎপর্যপূর্ণ। তিনি বলেছেন, উন্নয়নে ভারত-বাংলাদেশের অংশীদারিত্ব অনেক বেশি সুসংহত ও বহুমুখী। একইসাথে, একই সম্পর্ক জটিলতম সমস্যা মোকাবেলার সামর্থ্য রাখে। ৫০ বছর আগে বাংলাদেশ-ভারত বিশেষ মৈত্রীর বন্ধনে আবদ্ধ হয়, যার ভিত্তি হলো ভাষা, আত্মীয়তা, ধর্ম এবং সাংস্কৃতিক ঐক্য এবং পারস্পরিক সম্মানবোধ।

লেখকের মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
সর্বশেষ খবর
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা