শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:৩১, মঙ্গলবার, ০৪ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে পাকিস্তানের অপপ্রচার

সাজিদ ইউসুফ শাহ
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে পাকিস্তানের অপপ্রচার

একটি প্রবন্ধে হুদভয় লিখেছিলেন, "১৯৭১ সালের আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে পশ্চিম পাকিস্তানিরা নিজেদের ভুল স্বীকার করতে বাধ্য হয়েছিল। এর মাধ্যমে দ্বি-জাতিতত্ত্বের সাফল্য ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়েছিল। পশ্চিম পাকিস্তান নিজেদের নামকরণ করেছিল পাকিস্তান হিসেবে। অনেকে ভেবেছিলেন, এ ব্যবস্থা সাময়িক। তারা বলেছিলেন, বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে টিকে থাকতে পারবে না, নরম সুরে ফের পাকিস্তানে অঙ্গীভূত হওয়ার অনুরোধ জানাবে।'' পাকিস্তানের সেই ইচ্ছা কখনো পূরণ হয়নি। বাংলাদেশ গৌরবের সাথে স্বাধীনতার ৫০ বছর উদযাপন করেছে। আর সারা বিশ্ব দেখেছে, সামাজিক-অর্থনৈতিক সূচকে পাকিস্তানকে ছাড়িয়ে এগিয়ে গেছে বাংলাদেশ।

বাংলাদেশ পরবর্তী এশিয়ান টাইগার হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে যাচ্ছে। বৈদেশিক রিজার্ভ, মাথাপিছু বৈদেশিক ঋণ, গড় আয়ু, নারী শ্রমশক্তির অংশগ্রহণের হারসহ বহু সূচকে পাকিস্তানকে ছাড়িয়ে গেছে বাংলাদেশ । 

২০২১ সালের মার্চে, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে চিঠি লিখেছিলেন। ঢাকা সেই চিঠির জবাব দিয়েছে। যাই হোক, দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উন্নয়নে অবশ্যই আগে ‌'কাঁটা' অপসারণ জরুরি। পাকিস্তান এখনো নিঃশর্ত ক্ষমা চায়নি। অন্ধকার অতীতের মোকাবেলা না করে কোনো জাতি সামনে এগিয়ে যেতে পারে না। পাকিস্তানের পূর্বের অনেক পদক্ষেপ বাংলাদেশকে বিরক্ত করেছে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, পাকিস্তানের সংসদ বাংলাদেশের যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে প্রস্তাব গ্রহণ করে। এর মধ্যে এমন অপরাধী ছিল যারা ১৯৭১ সালে মানবতার বিরুদ্ধে গুরুতর অপরাধের জন্য দোষী সাব্যস্ত হয়েছিল এবং তাদের ফাঁসির রায় হয়েছিল। শেখ হাসিনা ২০১৯ সালে দ্বিতীয় দফায় প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নিয়ে ১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু করলে পাকিস্তান-বাংলাদেশ সম্পর্কের অবনতি ঘটে। পাকিস্তান সবসময় ১৯৭১ সালের তিক্ত অতীতকে ইতিহাসকে অন্ধকারেই রাখতে বেশি আগ্রহী।

একদিকে পাকিস্তান বাংলাদেশের সাথে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখার ভান করে, অন্যদিকে তারা ইন্টার সার্ভিস ইনটেলিজেন্সের (আইএসআই) পুতুল পাবলিক নিউজের উপস্থাপক মারিয়া জাদুনের দ্বারা মিথ্যা প্রচারণার মাধ্যমে তাদের অসৎ উদ্দেশ্য চরিতার্থ অব্যাহত রেখেছে। বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা বঙ্গবন্ধুর হত্যার পেছনে যে ষড়যন্ত্র - তার পেছনের সত্যটা আজও জানা যায়নি। যাই হোক - এটি নিশ্চিত পাকিস্তান সেনাবাহিনী-আইএসআই এবং বাংলাদেশে তাদের সহযোগীরা ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ডে কলকাঠি নেড়েছে - যার মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু ও তার পুরো পরিবারকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার প্রচেষ্টা চালানো হয়।

ইসলামাবাদ ভিত্তিক থিংক ট্যাংক সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড সিকিউরিটি স্টাডিজ বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের নিয়ে একটি নীতিগত সংলাপের আয়োজনের উদ্যোগ নেয়, যার আলোচ্য বিষয়, অতীত ভুলে যাওয়া এবং এখনো ক্ষমা চাওয়া সম্পর্কিত দাবির যৌক্তিকতা- আছে কী না তা নিয়ে! গত ৯ নভেম্বর পাকিস্তান-বাংলাদেশ মৈত্রী সম্মেলন আয়োজনের মাধ্যমে বাংলাদেশের সাথে সম্পর্ক উন্নয়নে আরও একটি উদ্যোগ নিয়েছিল আইএসআই। এর আগে 'খেল খেল মে' নামের একটি চলচ্চিত্রের মাধ্যমে ১৯৭১ সালের যুদ্ধ নিয়ে নিজেদের দাবির পক্ষে প্রচার চালিয়েছিল তারা। আইএসআই তাদের সেই আক্রমণমূলক প্রচারণা অব্যাহত রেখেছে ১২ ডিসেম্বরে প্রদর্শিত পাকিস্তানের ড্রামা সিরিজ 'জো বিচার গায়ি'- এর মাধ্যমে। সেখানে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। সেখানে বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীদের নেতিবাচকভাবে এবং পাকিস্তানি সৈনিকদের 'নিপাট ভদ্রলোক' হিসেবে জাহির করা হয়েছে। বিজয়ের মাসে বাংলাদেশের আবেগকে ক্ষুন্ন করতে তারা 'সেপারেশন অব ইস্ট পাকিস্তান : দ্য আনটোল্ড স্টোরি' নামের একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করে। পাকিস্তান তাদের ভুয়া প্রোপাগান্ডা নানাভাবে অব্যাহত রেখেছে। চলতি বছর তারা লাহোরে দ্বিতীয়বারের মতো পাকিস্তান-বাংলাদেশ মৈত্রী সম্মেলনের উদ্যোগ নেয়। 

প্রায় সব জাতি তাদের গৌরবের মুহূর্তের চেয়ে দুর্যোগকালীন মুহূর্তকে স্মরণ করে বেশি। এর মাধ্যমে তারা এর থেকে শিক্ষা নিয়ে ভবিষ্যৎ দুর্যোগ এড়াতে পারে। ১৯৭১ সালে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ইস্টার্ন কমান্ড বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণের মাধ্যমে পাকিস্তান তার অর্ধেকের বেশি জনসংখ্যা ও এক তৃতীয়াংশ অঞ্চল হারিয়েছিল। এর চেয়ে বেশি হারিয়েছে সম্মান। কিন্তু পাকিস্তান তাদের এ ভুল স্মরণ করতে চায় না, এ থেকে শিক্ষা নিতে চায় না। এ ইতিহাস তারা ভুলে যেতেই বেশি আগ্রহী। 

১৯৭১ সালে যুদ্ধে পরাজয়ের পর এ সম্পর্কিত সবকিছুই পাকিস্তানি নাগরিকদের কাছে গোপন রাখা হয়েছিল। বাংলাদেশ সৃষ্টির পেছনে যেসব কারণ অনুঘটক হিসেবে কাজ করেছিল তা তদন্তে কমিশন গঠন করা হয়েছিল। কমিশনের নেতৃত্বে ছিলেন পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি হামুদুর রহমান। এখনো সেই কমিশনের প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়নি। কয়েক দশক পরে সেটা ফাঁস হয়েছিল। এ নিয়ে পাকিস্তানের গণমাধ্যমে আলোচনা হয়েছিল। সেখানেই শেষ। এ নিয়ে আর কোনো কথা উঠেনি পাকিস্তানে। সেই প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, পাকিস্তানের রাজনীতিবিদরা নিজ স্বার্থের খাতিরে দেশের ভবিষ্যৎকে ঝুঁকিতে ফেলে দিয়েছিলেন। সেনাবাহিনীই দায়ী ছিল বেশি। প্রেসিডেন্ট এবং প্রধান মার্শাল ল উপদেষ্টা জেনারেল ইয়াহিয়া খান এবং তার সহযোগীদেরও দায়ী করা হয়েছিল। 

পাকিস্তানকে ভরসা করা যায় না- বিষয়টি উপলব্ধি করে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম ইসলামাবাদে গত ডিসেম্বরে তার সফর বাতিল করেন। আফগানিস্তানের বিষয়ে ওআইসির ডাকা যৌথ অধিবেশন উপলক্ষে পাকিস্তান সফরে যাওয়ার কথা ছিল তার।  শাহরিয়ার আলম পাকিস্তানে গেলে, নয় বছরে সেটিই হতো পাকিস্তানে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর প্রথম সফর। 

গত বছরের নভেম্বর-ডিসেম্বরে পাকিস্তানের ক্রিকেট টিম বাংলাদেশ সফর করে। দলের অনুশীলনে পাকিস্তানের খেলোয়াড়দের নিজ দেশের পতাকা বহন বাংলাদেশের অনেকেই ভালোভাবে নেয়নি। বাংলাদেশের সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিব বর্ষে পাকিস্তানের ক্রিকেট দলের এমন কাণ্ডের অনেকেই সমালোচনা করেছেন। সিভিল সোসাইটি নির্মল কমিটিও পাকিস্তানের এমন আচরণের সমালোচনা করেছিলেন। 

নিকটতম প্রতিবেশী ভারতের সাথে বাংলাদেশে সম্পর্ক আরও গভীর হয়েছে সাম্প্রতিক সময়ে। যার বড় উদাহরণ হলো একই বছরে বাংলাদেশে ভারতের রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর সফর। শুধু ২০২১ সালেই ভারত থেকে ১১-১২টি দ্বিপাক্ষিক সফর অনুষ্ঠিত হয়েছে, যা অতীতে কখনো হয়নি। এসব কিছুই ইন্দো-বাংলাদেশ সুসম্পর্কের ইঙ্গিত বহন করে। গত বছরের ১৫-১৭ ডিসেম্বর ব্যাপী ভারতের প্রেসিডেন্ট রামনাথ কোবিন্দ বাংলাদেশ সফর করেন- করোনা মহামারী শুরুর পর সেটি ছিল তার প্রথম রাষ্ট্রীয় সফর। রামনাথ কোবিন্দ বলেছেন, ভারতের 'প্রতিবেশীই প্রথম' নীতিতে- বাংলাদেশের স্থান বিশেষভাবে তাৎপর্যপূর্ণ। তিনি বলেছেন, উন্নয়নে ভারত-বাংলাদেশের অংশীদারিত্ব অনেক বেশি সুসংহত ও বহুমুখী। একইসাথে, একই সম্পর্ক জটিলতম সমস্যা মোকাবেলার সামর্থ্য রাখে। ৫০ বছর আগে বাংলাদেশ-ভারত বিশেষ মৈত্রীর বন্ধনে আবদ্ধ হয়, যার ভিত্তি হলো ভাষা, আত্মীয়তা, ধর্ম এবং সাংস্কৃতিক ঐক্য এবং পারস্পরিক সম্মানবোধ।

লেখকের মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে