শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:৩১, মঙ্গলবার, ০৪ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে পাকিস্তানের অপপ্রচার

সাজিদ ইউসুফ শাহ
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে পাকিস্তানের অপপ্রচার

একটি প্রবন্ধে হুদভয় লিখেছিলেন, "১৯৭১ সালের আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে পশ্চিম পাকিস্তানিরা নিজেদের ভুল স্বীকার করতে বাধ্য হয়েছিল। এর মাধ্যমে দ্বি-জাতিতত্ত্বের সাফল্য ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়েছিল। পশ্চিম পাকিস্তান নিজেদের নামকরণ করেছিল পাকিস্তান হিসেবে। অনেকে ভেবেছিলেন, এ ব্যবস্থা সাময়িক। তারা বলেছিলেন, বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে টিকে থাকতে পারবে না, নরম সুরে ফের পাকিস্তানে অঙ্গীভূত হওয়ার অনুরোধ জানাবে।'' পাকিস্তানের সেই ইচ্ছা কখনো পূরণ হয়নি। বাংলাদেশ গৌরবের সাথে স্বাধীনতার ৫০ বছর উদযাপন করেছে। আর সারা বিশ্ব দেখেছে, সামাজিক-অর্থনৈতিক সূচকে পাকিস্তানকে ছাড়িয়ে এগিয়ে গেছে বাংলাদেশ।

বাংলাদেশ পরবর্তী এশিয়ান টাইগার হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে যাচ্ছে। বৈদেশিক রিজার্ভ, মাথাপিছু বৈদেশিক ঋণ, গড় আয়ু, নারী শ্রমশক্তির অংশগ্রহণের হারসহ বহু সূচকে পাকিস্তানকে ছাড়িয়ে গেছে বাংলাদেশ । 

২০২১ সালের মার্চে, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে চিঠি লিখেছিলেন। ঢাকা সেই চিঠির জবাব দিয়েছে। যাই হোক, দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উন্নয়নে অবশ্যই আগে ‌'কাঁটা' অপসারণ জরুরি। পাকিস্তান এখনো নিঃশর্ত ক্ষমা চায়নি। অন্ধকার অতীতের মোকাবেলা না করে কোনো জাতি সামনে এগিয়ে যেতে পারে না। পাকিস্তানের পূর্বের অনেক পদক্ষেপ বাংলাদেশকে বিরক্ত করেছে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, পাকিস্তানের সংসদ বাংলাদেশের যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে প্রস্তাব গ্রহণ করে। এর মধ্যে এমন অপরাধী ছিল যারা ১৯৭১ সালে মানবতার বিরুদ্ধে গুরুতর অপরাধের জন্য দোষী সাব্যস্ত হয়েছিল এবং তাদের ফাঁসির রায় হয়েছিল। শেখ হাসিনা ২০১৯ সালে দ্বিতীয় দফায় প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নিয়ে ১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু করলে পাকিস্তান-বাংলাদেশ সম্পর্কের অবনতি ঘটে। পাকিস্তান সবসময় ১৯৭১ সালের তিক্ত অতীতকে ইতিহাসকে অন্ধকারেই রাখতে বেশি আগ্রহী।

একদিকে পাকিস্তান বাংলাদেশের সাথে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখার ভান করে, অন্যদিকে তারা ইন্টার সার্ভিস ইনটেলিজেন্সের (আইএসআই) পুতুল পাবলিক নিউজের উপস্থাপক মারিয়া জাদুনের দ্বারা মিথ্যা প্রচারণার মাধ্যমে তাদের অসৎ উদ্দেশ্য চরিতার্থ অব্যাহত রেখেছে। বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা বঙ্গবন্ধুর হত্যার পেছনে যে ষড়যন্ত্র - তার পেছনের সত্যটা আজও জানা যায়নি। যাই হোক - এটি নিশ্চিত পাকিস্তান সেনাবাহিনী-আইএসআই এবং বাংলাদেশে তাদের সহযোগীরা ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ডে কলকাঠি নেড়েছে - যার মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু ও তার পুরো পরিবারকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার প্রচেষ্টা চালানো হয়।

ইসলামাবাদ ভিত্তিক থিংক ট্যাংক সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড সিকিউরিটি স্টাডিজ বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের নিয়ে একটি নীতিগত সংলাপের আয়োজনের উদ্যোগ নেয়, যার আলোচ্য বিষয়, অতীত ভুলে যাওয়া এবং এখনো ক্ষমা চাওয়া সম্পর্কিত দাবির যৌক্তিকতা- আছে কী না তা নিয়ে! গত ৯ নভেম্বর পাকিস্তান-বাংলাদেশ মৈত্রী সম্মেলন আয়োজনের মাধ্যমে বাংলাদেশের সাথে সম্পর্ক উন্নয়নে আরও একটি উদ্যোগ নিয়েছিল আইএসআই। এর আগে 'খেল খেল মে' নামের একটি চলচ্চিত্রের মাধ্যমে ১৯৭১ সালের যুদ্ধ নিয়ে নিজেদের দাবির পক্ষে প্রচার চালিয়েছিল তারা। আইএসআই তাদের সেই আক্রমণমূলক প্রচারণা অব্যাহত রেখেছে ১২ ডিসেম্বরে প্রদর্শিত পাকিস্তানের ড্রামা সিরিজ 'জো বিচার গায়ি'- এর মাধ্যমে। সেখানে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। সেখানে বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীদের নেতিবাচকভাবে এবং পাকিস্তানি সৈনিকদের 'নিপাট ভদ্রলোক' হিসেবে জাহির করা হয়েছে। বিজয়ের মাসে বাংলাদেশের আবেগকে ক্ষুন্ন করতে তারা 'সেপারেশন অব ইস্ট পাকিস্তান : দ্য আনটোল্ড স্টোরি' নামের একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করে। পাকিস্তান তাদের ভুয়া প্রোপাগান্ডা নানাভাবে অব্যাহত রেখেছে। চলতি বছর তারা লাহোরে দ্বিতীয়বারের মতো পাকিস্তান-বাংলাদেশ মৈত্রী সম্মেলনের উদ্যোগ নেয়। 

প্রায় সব জাতি তাদের গৌরবের মুহূর্তের চেয়ে দুর্যোগকালীন মুহূর্তকে স্মরণ করে বেশি। এর মাধ্যমে তারা এর থেকে শিক্ষা নিয়ে ভবিষ্যৎ দুর্যোগ এড়াতে পারে। ১৯৭১ সালে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ইস্টার্ন কমান্ড বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণের মাধ্যমে পাকিস্তান তার অর্ধেকের বেশি জনসংখ্যা ও এক তৃতীয়াংশ অঞ্চল হারিয়েছিল। এর চেয়ে বেশি হারিয়েছে সম্মান। কিন্তু পাকিস্তান তাদের এ ভুল স্মরণ করতে চায় না, এ থেকে শিক্ষা নিতে চায় না। এ ইতিহাস তারা ভুলে যেতেই বেশি আগ্রহী। 

১৯৭১ সালে যুদ্ধে পরাজয়ের পর এ সম্পর্কিত সবকিছুই পাকিস্তানি নাগরিকদের কাছে গোপন রাখা হয়েছিল। বাংলাদেশ সৃষ্টির পেছনে যেসব কারণ অনুঘটক হিসেবে কাজ করেছিল তা তদন্তে কমিশন গঠন করা হয়েছিল। কমিশনের নেতৃত্বে ছিলেন পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি হামুদুর রহমান। এখনো সেই কমিশনের প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়নি। কয়েক দশক পরে সেটা ফাঁস হয়েছিল। এ নিয়ে পাকিস্তানের গণমাধ্যমে আলোচনা হয়েছিল। সেখানেই শেষ। এ নিয়ে আর কোনো কথা উঠেনি পাকিস্তানে। সেই প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, পাকিস্তানের রাজনীতিবিদরা নিজ স্বার্থের খাতিরে দেশের ভবিষ্যৎকে ঝুঁকিতে ফেলে দিয়েছিলেন। সেনাবাহিনীই দায়ী ছিল বেশি। প্রেসিডেন্ট এবং প্রধান মার্শাল ল উপদেষ্টা জেনারেল ইয়াহিয়া খান এবং তার সহযোগীদেরও দায়ী করা হয়েছিল। 

পাকিস্তানকে ভরসা করা যায় না- বিষয়টি উপলব্ধি করে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম ইসলামাবাদে গত ডিসেম্বরে তার সফর বাতিল করেন। আফগানিস্তানের বিষয়ে ওআইসির ডাকা যৌথ অধিবেশন উপলক্ষে পাকিস্তান সফরে যাওয়ার কথা ছিল তার।  শাহরিয়ার আলম পাকিস্তানে গেলে, নয় বছরে সেটিই হতো পাকিস্তানে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর প্রথম সফর। 

গত বছরের নভেম্বর-ডিসেম্বরে পাকিস্তানের ক্রিকেট টিম বাংলাদেশ সফর করে। দলের অনুশীলনে পাকিস্তানের খেলোয়াড়দের নিজ দেশের পতাকা বহন বাংলাদেশের অনেকেই ভালোভাবে নেয়নি। বাংলাদেশের সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিব বর্ষে পাকিস্তানের ক্রিকেট দলের এমন কাণ্ডের অনেকেই সমালোচনা করেছেন। সিভিল সোসাইটি নির্মল কমিটিও পাকিস্তানের এমন আচরণের সমালোচনা করেছিলেন। 

নিকটতম প্রতিবেশী ভারতের সাথে বাংলাদেশে সম্পর্ক আরও গভীর হয়েছে সাম্প্রতিক সময়ে। যার বড় উদাহরণ হলো একই বছরে বাংলাদেশে ভারতের রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর সফর। শুধু ২০২১ সালেই ভারত থেকে ১১-১২টি দ্বিপাক্ষিক সফর অনুষ্ঠিত হয়েছে, যা অতীতে কখনো হয়নি। এসব কিছুই ইন্দো-বাংলাদেশ সুসম্পর্কের ইঙ্গিত বহন করে। গত বছরের ১৫-১৭ ডিসেম্বর ব্যাপী ভারতের প্রেসিডেন্ট রামনাথ কোবিন্দ বাংলাদেশ সফর করেন- করোনা মহামারী শুরুর পর সেটি ছিল তার প্রথম রাষ্ট্রীয় সফর। রামনাথ কোবিন্দ বলেছেন, ভারতের 'প্রতিবেশীই প্রথম' নীতিতে- বাংলাদেশের স্থান বিশেষভাবে তাৎপর্যপূর্ণ। তিনি বলেছেন, উন্নয়নে ভারত-বাংলাদেশের অংশীদারিত্ব অনেক বেশি সুসংহত ও বহুমুখী। একইসাথে, একই সম্পর্ক জটিলতম সমস্যা মোকাবেলার সামর্থ্য রাখে। ৫০ বছর আগে বাংলাদেশ-ভারত বিশেষ মৈত্রীর বন্ধনে আবদ্ধ হয়, যার ভিত্তি হলো ভাষা, আত্মীয়তা, ধর্ম এবং সাংস্কৃতিক ঐক্য এবং পারস্পরিক সম্মানবোধ।

লেখকের মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
সর্বশেষ খবর
জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী
জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

৫৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক
এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত
বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি
টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী
ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি
জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক
মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ
বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ
নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা
কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের
বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের
৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা
‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায় মতবিনিময় সভা
তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায় মতবিনিময় সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই যোদ্ধা ও শহীদদের আত্মত্যাগে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি : দুলু
জুলাই যোদ্ধা ও শহীদদের আত্মত্যাগে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি : দুলু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই

নগর জীবন

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ
পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ

নগর জীবন

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

জিম্মি ওমরি মিরানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর
জিম্মি ওমরি মিরানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর

পূর্ব-পশ্চিম

উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে

নগর জীবন

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর
আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর

দেশগ্রাম

মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

মৌমাছির অদ্ভুত নাচ
মৌমাছির অদ্ভুত নাচ

পরিবেশ ও জীবন

মিশিগানে জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত আরোহীর সবাই নিহত
মিশিগানে জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত আরোহীর সবাই নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে রেকর্ড রাজস্ব আদায়
অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে রেকর্ড রাজস্ব আদায়

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীকে গলা কেটে হত্যা
নারীকে গলা কেটে হত্যা

দেশগ্রাম

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

সময়ের আলোর প্রকাশকের মায়ের ইন্তেকাল
সময়ের আলোর প্রকাশকের মায়ের ইন্তেকাল

খবর