শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৫, শনিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

যুক্তরাষ্ট্রে ১০ লক্ষাধিক বাংলাদেশির মধ্যে ভোটারের যোগ্য ৬ লাখ ১৭ হাজার

লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
অনলাইন ভার্সন
যুক্তরাষ্ট্রে ১০ লক্ষাধিক বাংলাদেশির মধ্যে ভোটারের যোগ্য ৬ লাখ ১৭ হাজার

সরকারি হিসাব অনুযায়ী গত বছর পর্যন্ত ভোটার হবার যোগ্যতা অর্জনকারী বাংলাদেশি-আমেরিকানের সংখ্যা ৬ লাখ ১৭ হাজার ২৪৩ জন। এর বড় একটি অংশের বসবাস নিউইয়র্ক, ক্যালিফোর্নিয়া, মিশিগান, নিউজার্সি, ফ্লোরিডা, জর্জিয়া এবং পেনসিলভেনিয়া স্টেটে। এ অবস্থায়ও আজ অবধি (মিশিগানে এক টার্মের জন্যে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত হ্যানসেন ক্লার্ক ছাড়া) কোনো বাংলাদেশি কংগ্রেসে জয়ী হতে পারেননি। নিউইয়র্কের মতো বড় একটি সিটির কাউন্সিলম্যান হবার গৌরবও অর্জন করতে পারেননি কেউই। এর অন্তরায় হিসেবে বলা হচ্ছে অনৈক্যকে। 

ঐক্যবদ্ধ শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হলেই নিউইয়র্ক সিটির কাউন্সিলম্যানই শুধু নয়, স্টেট সিনেট কিংবা কংগ্রেসের একাধিক আসন দখলে নেওয়া সম্ভব বলে বিদগ্ধজনেরা মনে করছেন। 

প্রসঙ্গত, বলা যেতে পারে, জর্জিয়া স্টেটের সিনেটর হিসেবে জয়ী হয়েছেন বাংলাদেশি আমেরিকান শেখ রহমান  (ডেমক্র্যাট)। তার নির্বাচনী এলাকায় বাংলাদেশির সংখ্যা হাতেগোনা। তবে তিনি অন্যসব ধর্ম-বর্ণ-জাতির মানুষের প্রিয় ব্যক্তিত্বে পরিণত হওয়ায় বিজয় ছিনিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে।

আরেকজন রয়েছেন নিউ হ্যামশায়ার স্টেট রিপ্রেজেনটেটিভ হিসেবে। আবুল খান নামক সেই রাজনীতিক রিপাবলিকান পার্টির সঙ্গে রয়েছেন। স্টেট ডিপার্টমেন্ট, ইউএস সিআইএস, হোমল্যান্ড সিকিউরিটি ডিপার্টমেন্টের তথ্য অনুযায়ী গত বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে বৈধভাবে বসবাসকারী বাংলাদেশির সংখ্যা ১০ লাখ ৪২ হাজার ৭১০ জন।
 
যুক্তরাষ্ট্র সেনসাসের পদস্থ কর্মকর্তা হিসেবে সম্প্রতি অবসরগ্রহণকারী মুক্তিযোদ্ধা ড. খন্দকার মনসুর ফেডারেল প্রশাসনের তথ্য-উপাত্তের ওপর অনুসন্ধানী দৃষ্টির মধ্য দিয়ে সর্বশেষ তথ্য সংগ্রহ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের সংখ্যার ব্যাপারে। প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী স্বাধীনতার পর থেকে গত বছর পর্যন্ত ইমিগ্র্যান্ট ভিসায় (ডিভি লটারি, পারিবারিক কোটা, বিশেষ ক্যাটাগরি, বিনিয়োগ, আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী ভিসা ইত্যাদি) যুক্তরাষ্ট্রে এসেছেন ৩ লাখ ৫৮ হাজার ৪৫২ জন বাংলাদেশি। এ ছাড়া আরও ৭ লাখ ১৮ হাজার ২৬৬ জন এসেছেন ট্যুরিস্ট, ছাত্র, ব্যবসা, চিকিৎসা ইত্যাদি নন-ইমিগ্র্যান্ট ভিসায়। মেক্সিকো অথবা কানাডা সীমান্ত পথে আরো এসেছেন লাখ খানেক বাংলাদেশি। এর মধ্যে অনেকেই অ্যাসাইলামের পথ ধরে সিটিজেনশিপ পেয়েছেন। এ ছাড়া, নন-ইমিগ্র্যান্ট ভিসায় আগতদের বড় একটি অংশও পরবর্তীতে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে স্থায়ীভাবে বসবাসের অনুমতি লাভের পথ বেয়ে সিটিজেনশিপ গ্রহণ করেছেন। এর মধ্য থেকে গত বছর পর্যন্ত সিটিজেনশিপ গ্রহণকারীর সংখ্যা হলো দুই লাখ ৬৪ হাজার ৫৯৮। 

অপরদিকে, সীমান্ত অতিক্রম করে আসাদের মধ্যে যারা অ্যাসাইলাম পাননি কিংবা নন-ইমিগ্র্যান্ট ভিসায় আসার পর যারা অবৈধ অভিবাসীর তালিকায় পরিণত হয়েছেন-তাদের সংখ্যা বাড়তে বাড়তে গত বছর পর্যন্ত ৪ লাখ ৩০ হাজার ৯৬০ এ দাঁড়িয়েছে। ফেডারেল, স্টেট, সিটি প্রশাসনের তথ্য অনুযায়ী এ সংখ্যা নিরূপিত হয়েছে। বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত আমেরিকানের সংখ্যা হচ্ছে ৪ লাখ ৫২ হাজার ৬৪৫। তাদেরও বড় একটি অংশের বয়স ১৮ বছরের অধিক অর্থাৎ তারাও ভোটার হিসেবে তালিকাভুক্ত হয়েছেন।
 
সেনসাস ব্যুরোর সাবেক এই কর্মকর্তা এবং বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের যুক্তরাষ্ট্র শাখার সভাপতি ড. খন্দকার মনসুরের পর্যালোচনা অনুযায়ী ডিভি লটারি থেকে প্রচলিত রীতি অনুযায়ী বাংলাদেশ অপসারিত হলেও পারিবারিক কোটায় প্রতি বছরই বিপুলসংখ্যক মানুষ আসছেন গ্রীণকার্ড নিয়ে। অনেক যুবক-যুবতি বাংলাদেশে গিয়ে পরিচিতজনকে বিয়ে করছেন। তারাও স্বল্পতম সময়ে গ্রিনকার্ড নিয়েই যুক্তরাষ্ট্রে আসছেন। অর্থাৎ বিদ্যমান রীতি বহাল থাকলে দিনদিনই আমেরিকায় বাংলাদেশির সংখ্যা বাড়বে। 

ড. মনসুর উল্লেখ করেন, সংখ্যাবৃদ্ধির সঙ্গে সংগতি রেখে জাতিগতভাবে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়া জরুরি। মার্কিন প্রশাসনের অংশ হতে না পারলে সত্যিকার অর্থে আমেরিকান স্বপ্ন পূরণের ধারেকাছেও যাওয়া সম্ভব হবে না।
 
ফেডারেল তথ্য অনুযায়ী, গত এক দশকে সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশি গ্রীণকার্ড নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে এসেছেন ২০১৬ সালে। সে সংখ্যা ছিল ১৮৭২৩। এবং একই বছরে সিটিজেন হিসেবে শপথ গ্রহণ করেছেন ৯৯৪৯ জন। ২০১৩ সালে শপথ নেন ৯৫৭১ জন। নন-ইমিগ্র্যান্ট ভিসায় যুক্তরাষ্ট্রে এসেছেন সবচেয়ে বেশি ২০১৮ সালে-৪৫৩৫১ জন। গত দশকে সীমান্ত রক্ষীদের দৃষ্টির আড়ালে মেক্সিকো হয়ে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের সময় ধরা পড়েন সবচেয়ে বেশি গত বছর-৯৩৪৩ জন। ২০১৫ সালে সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশিকে গুরুতর অপরাধে লিপ্ত থাকার দায়ে অথবা শাস্তি ভোগের পর যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কার করা হয়। সে সংখ্যা-২১৩। এর মধ্যে অবশ্য বেআইনি পথে সীমান্ত অতিক্রমের সময়ে ধরা পড়ার পর বিশেষ ফ্লাইটে বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেওয়াদের তথ্য নেই। 

প্রবাসীদের মধ্যে নানাবিধ কারণে অনৈক্যের একটি তথ্য দৃশ্যমান হয়েছে নিউইয়র্ক সিটি কাউন্সিলে এক আসনে ৬ বাংলাদেশির প্রার্থীতা ঘোষণার মধ্য দিয়ে। সিটিতে বর্তমানে সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশির বসতি গড়ে উঠেছে জ্যামাইকা-কুইন্স ভিলেজে। সে এলাকার একটি আসনে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ান ভোটারের হার ১১%। বাংলাদেশি আমেরিকান রেজিস্টার্ড ভোটার হচ্ছেন ৫%। অপরদিকে শ্বেতাঙ্গ ভোটারের হার ৫০% এর বেশি। এই নির্বাচনী এলাকায় ১৩ অক্টোবর পর্যন্ত প্রার্থী হিসেবে ৮ জনের মধ্যে চারজনই বাংলাদেশি। তারা হলেন ড.দীলিপ নাথ, এটর্নী সোমা সাঈদ, মৌমিতা আহমেদ এবং মো. সাবুল উদ্দিন। আরও দু’জনের নাম ভোটের ময়দানে শোনা যাচ্ছে। তারা হলেন, বাংলাদেশ সোসাইটির সাবেক সেক্রেটারি এবং ডেমক্র্যাটিক পার্টির তৃণমূলের সংগঠক ফখরুল আলম এবং স্থানীয় কমিউনিটি বোর্ড মেম্বার ফখরুল ইসলাম দেলোয়ার। এটি হচ্ছে নিউইয়র্ক সিটি কাউন্সিল ডিস্ট্রিক্ট-২৪। 

জ্যামাইকা, কিউ গার্ডেন্স হিল, ফ্রেশ মোডোজ, ব্রায়ারউড-সহ কয়েকটি এলাকা নিয়ে গঠিত এই আসনে ২০১৪ সাল থেকে কাউন্সিলম্যান হলেন ররি ল্যাঙ্কম্যান। টার্ম সীমিত করার কারণে পুনরায় লড়তে পারবেন না। তবে এরই মধ্যে তার ডাক পড়েছে স্টেট গভর্নর অ্যান্ড্রু ক্যুমোর পক্ষ থেকে। গভর্নরের বিশেষ পছন্দের লোক হিসেবে তাকে গুরুত্বপূর্ণ একটি জায়গায় অধিষ্ঠিত করা হবে বলে শোনা যাচ্ছে। এ জন্য তিনি তার পদত্যাগপত্র ইতোমধ্যেই সাবমিট করেছেন, যদিও এখন পর্যন্ত তা গ্রহণের তথ্য আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হয়নি। সেটি শিগগিরই প্রকাশ করা হলে সামনের বছরের জুনে দলীয় প্রার্থী বাছাইয়ের নির্বাচনে অবতীর্ণ হবার আগেই শূন্য পদে বিশেষ নির্বাচনের জন্যও প্রস্তুত হতে হবে সম্ভাব্য প্রার্থীদের। অর্থাৎ খুবই জটিল একটি পরিক্রমা পাড়ি দিতে হবে মূল নির্বাচনে বিজয় পেতে। স্মরণ করা যেতে পারে, সর্বশেষ দলীয় প্রাইমারিতে জুইশ সম্প্রদায়ের সন্তান ররির সঙ্গে লড়েন তৈয়বুর রহমান হারুন। সেখানে জয় না পেয়ে মূল নির্বাচনে অবতীর্ণ হয়েছিলেন রিফর্ম পার্টি থেকে। ভোট পান ১১.০৪%। অপরদিকে ররি পান ৮৮.০৪% ভোট। সেই প্রাইমারিতে বাংলাদেশি হিসেবে একাই ছিলেন হারুন। তবুও ভোট পান মাত্র গৃহীত ভোটের ৩৬.৮৪%। অপরদিকে ররি পেয়েছেন  ৬২.৬০%। অর্থাৎ একমাত্র প্রার্থী হয়েও সব বাংলাদেশি তথা দক্ষিণ এশিয়ানদের সমর্থন লাভে সক্ষম হননি। সেই স্থানে সামনের নির্বাচনের জন্যে মাঠে ইতোমধ্যেই ৬ বাংলাদেশির নাম এসেছে। শোনা যাচ্ছে, জুইশ হিসেবে ররি পুনরায় আরেকজন জুইশের কাছেই আসনটি ন্যাস্ত করতে চান। এ অবস্থায় বাংলাদেশিরা যদি সত্যিকার অর্থেই মূলধারায় আরোহনের সিঁড়ি হিসেবে এই আসনকে বেছে নিতে চান তাহলে নিজেদের মধ্যে ঐক্য রচনা করতে হবে। কমিউনিটির বৃহত্তর স্বার্থে আঞ্চলিকতার মনোভাব পরিহার করতে হবে। এটি তেমন কঠিন কাজ নয়। অতীতের কর্মকাণ্ডের আলোকে এলাকার বিশিষ্টজনেরা ঐক্যের এ উদ্যোগ নিতে পারেন বলে মনে করা হচ্ছে। গত নির্বাচনে তৈয়বুর রহমান হারুনকে পরাজিত করার ক্ষেত্রে যারা কলকাঠি নেড়েছেন তাদেরকে সম্পৃক্ত রাখতে হবে ঐক্য প্রক্রিয়ায়। আর এটি হচ্ছে সময়ের দাবি।

সামনের বছরের সিটি কাউন্সিল নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন লাভের দৌড়ে ব্রঙ্কসের কাউন্সিল ডিস্ট্রিক্ট-১৮ থেকে মোহাম্মদ এন মজুমদার এবং কুইন্সের ওজনপার্ক এলাকার ৩৭ ডিস্ট্রিক্ট থেকে মিসবা আবদীন অবতীর্ণ হয়েছেন। বোর্ড অব ইলেকশনে তারা নাম লিপিবদ্ধ করেছেন ডেমক্র্যাট প্রার্থী হিসেবে। ব্রুকলীনের চার্চ-ম্যাকডোনাল্ড থেকে দু’জনের কথা শোনা গেলেও ১৩ অক্টোবর পর্যন্ত ওই তালিকায় তারা ছিলেন না। এন মজুমদার ও মিসবা আবদীন বহুদিন থেকেই মূলধারায় জড়িত থেকে নানাবিধ কর্মকাণ্ড চালাচ্ছেন। জ্যামাইকার ফখরুল আলম, সাবুল উদ্দিন, ফখরুল ইসলাম দেলোয়ার এবং সোমা সাঈদের ভূমিকা সম্পর্কে সকলেই অবহিত। অপর প্রার্থীরাও মাঠে এসেছেন। তারা আনুষ্ঠানিকভাবে প্রচারণা শুরুর আগেই ঐক্যবদ্ধ হবেন বলে মনে করা হচ্ছে। 

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
মালয়েশিয়ার জহরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে হাইকমিশনারের মতবিনিময়
মালয়েশিয়ার জহরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে হাইকমিশনারের মতবিনিময়
নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব
নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব
মালদ্বীপে আহত প্রবাসীর পাশে বাংলাদেশ হাইকমিশনার
মালদ্বীপে আহত প্রবাসীর পাশে বাংলাদেশ হাইকমিশনার
সিডনিতে ‘ওয়াসিডিয়ানস অ্যাসোসিয়েশন’-এর প্রথম পুনর্মিলনী
সিডনিতে ‘ওয়াসিডিয়ানস অ্যাসোসিয়েশন’-এর প্রথম পুনর্মিলনী
আমিরাতে ৮ বিভাগের খেলায় এগিয়ে রাজশাহী
আমিরাতে ৮ বিভাগের খেলায় এগিয়ে রাজশাহী
নিউইয়র্কে বিএনপির ৩১ দফার জনসংযোগে যুবদল নেতৃবৃন্দ
নিউইয়র্কে বিএনপির ৩১ দফার জনসংযোগে যুবদল নেতৃবৃন্দ
নিউইয়র্ক বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের সভাপতি মনোয়ার ও সম্পাদক মমিন নির্বাচিত
নিউইয়র্ক বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের সভাপতি মনোয়ার ও সম্পাদক মমিন নির্বাচিত
কিরনের মনোনয়ন প্রাপ্তিতে মালয়েশিয়ায় আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠান
কিরনের মনোনয়ন প্রাপ্তিতে মালয়েশিয়ায় আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠান
অস্ট্রেলিয়ায় যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
অস্ট্রেলিয়ায় যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
কানাডায় ঢাবি ফোরামের ক‍্যারিয়ার সেমিনার
কানাডায় ঢাবি ফোরামের ক‍্যারিয়ার সেমিনার
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
যুক্তরাষ্ট্রের ডিটেনশন সেন্টার থেকে মুক্তি পেলেন মাসুমা খান
যুক্তরাষ্ট্রের ডিটেনশন সেন্টার থেকে মুক্তি পেলেন মাসুমা খান
সর্বশেষ খবর
সারাদেশে অপরিবর্তিত থাকবে দিন-রাতের তাপমাত্রা
সারাদেশে অপরিবর্তিত থাকবে দিন-রাতের তাপমাত্রা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৬৯ প্রাণ
অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৬৯ প্রাণ

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলারের সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলারের সাক্ষাৎ

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলিয়ায় মিলল ৫ কোটি ৫০ লাখ বছর প্রাচীন কুমিরের ডিমের খোসা
অস্ট্রেলিয়ায় মিলল ৫ কোটি ৫০ লাখ বছর প্রাচীন কুমিরের ডিমের খোসা

১৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলারের সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলারের সাক্ষাৎ

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত প্রতিভা নেই, সংবেদনশীল খাতে বিদেশি অপরিহার্য: ট্রাম্প
পর্যাপ্ত প্রতিভা নেই, সংবেদনশীল খাতে বিদেশি অপরিহার্য: ট্রাম্প

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ফ্রান্সের ওপর চটেছেন ট্রাম্প?
কেন ফ্রান্সের ওপর চটেছেন ট্রাম্প?

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৩৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নিখোঁজের ৩ দিন পর নদী থেকে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজের ৩ দিন পর নদী থেকে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক কিশোরের মৃত্যু
ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক কিশোরের মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

বাজ অলড্রিনের ক্যামেরায় ধরা পড়ে মানবজাতির প্রথম মহাকাশ সেলফি
বাজ অলড্রিনের ক্যামেরায় ধরা পড়ে মানবজাতির প্রথম মহাকাশ সেলফি

৪৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

গাজা সীমান্তে বড় সেনা ঘাঁটি বানানোর পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
গাজা সীমান্তে বড় সেনা ঘাঁটি বানানোর পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয়নগরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন
বিজয়নগরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৪৪ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৪৪ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

৯৯৯-এ খবরে ডাকাত ধরতে গিয়ে ছুরিকাঘাতে আহত পুলিশ কর্মকর্তা
৯৯৯-এ খবরে ডাকাত ধরতে গিয়ে ছুরিকাঘাতে আহত পুলিশ কর্মকর্তা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় ৩ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় ৩ ফিলিস্তিনি নিহত

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরাইলের শীর্ষ মন্ত্রী রন ডারমারের পদত্যাগ
ইসরাইলের শীর্ষ মন্ত্রী রন ডারমারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে ইসলায়েলি পরিকল্পনা নিয়ে ফরাসি প্রেসিডেন্টের কড়া বার্তা
পশ্চিম তীরে ইসলায়েলি পরিকল্পনা নিয়ে ফরাসি প্রেসিডেন্টের কড়া বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ির পথে ধর্মেন্দ্র
বাড়ির পথে ধর্মেন্দ্র

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিবচরে মহাসড়কে তল্লাশি, অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার
শিবচরে মহাসড়কে তল্লাশি, অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়-সাদমানের ব্যাটে দারুণ সূচনা বাংলাদেশের
জয়-সাদমানের ব্যাটে দারুণ সূচনা বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটে গ্রেপ্তার আ.লীগ নেতা কারাগারে
সিলেটে গ্রেপ্তার আ.লীগ নেতা কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে আবারও হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে আবারও হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?
সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

জুলাই সনদের বাইরে যেকোনো সিদ্ধান্তের দায় সরকারের: বিএনপি
জুলাই সনদের বাইরে যেকোনো সিদ্ধান্তের দায় সরকারের: বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন