শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৫, শনিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

যুক্তরাষ্ট্রে ১০ লক্ষাধিক বাংলাদেশির মধ্যে ভোটারের যোগ্য ৬ লাখ ১৭ হাজার

লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
অনলাইন ভার্সন
যুক্তরাষ্ট্রে ১০ লক্ষাধিক বাংলাদেশির মধ্যে ভোটারের যোগ্য ৬ লাখ ১৭ হাজার

সরকারি হিসাব অনুযায়ী গত বছর পর্যন্ত ভোটার হবার যোগ্যতা অর্জনকারী বাংলাদেশি-আমেরিকানের সংখ্যা ৬ লাখ ১৭ হাজার ২৪৩ জন। এর বড় একটি অংশের বসবাস নিউইয়র্ক, ক্যালিফোর্নিয়া, মিশিগান, নিউজার্সি, ফ্লোরিডা, জর্জিয়া এবং পেনসিলভেনিয়া স্টেটে। এ অবস্থায়ও আজ অবধি (মিশিগানে এক টার্মের জন্যে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত হ্যানসেন ক্লার্ক ছাড়া) কোনো বাংলাদেশি কংগ্রেসে জয়ী হতে পারেননি। নিউইয়র্কের মতো বড় একটি সিটির কাউন্সিলম্যান হবার গৌরবও অর্জন করতে পারেননি কেউই। এর অন্তরায় হিসেবে বলা হচ্ছে অনৈক্যকে। 

ঐক্যবদ্ধ শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হলেই নিউইয়র্ক সিটির কাউন্সিলম্যানই শুধু নয়, স্টেট সিনেট কিংবা কংগ্রেসের একাধিক আসন দখলে নেওয়া সম্ভব বলে বিদগ্ধজনেরা মনে করছেন। 

প্রসঙ্গত, বলা যেতে পারে, জর্জিয়া স্টেটের সিনেটর হিসেবে জয়ী হয়েছেন বাংলাদেশি আমেরিকান শেখ রহমান  (ডেমক্র্যাট)। তার নির্বাচনী এলাকায় বাংলাদেশির সংখ্যা হাতেগোনা। তবে তিনি অন্যসব ধর্ম-বর্ণ-জাতির মানুষের প্রিয় ব্যক্তিত্বে পরিণত হওয়ায় বিজয় ছিনিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে।

আরেকজন রয়েছেন নিউ হ্যামশায়ার স্টেট রিপ্রেজেনটেটিভ হিসেবে। আবুল খান নামক সেই রাজনীতিক রিপাবলিকান পার্টির সঙ্গে রয়েছেন। স্টেট ডিপার্টমেন্ট, ইউএস সিআইএস, হোমল্যান্ড সিকিউরিটি ডিপার্টমেন্টের তথ্য অনুযায়ী গত বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে বৈধভাবে বসবাসকারী বাংলাদেশির সংখ্যা ১০ লাখ ৪২ হাজার ৭১০ জন।
 
যুক্তরাষ্ট্র সেনসাসের পদস্থ কর্মকর্তা হিসেবে সম্প্রতি অবসরগ্রহণকারী মুক্তিযোদ্ধা ড. খন্দকার মনসুর ফেডারেল প্রশাসনের তথ্য-উপাত্তের ওপর অনুসন্ধানী দৃষ্টির মধ্য দিয়ে সর্বশেষ তথ্য সংগ্রহ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের সংখ্যার ব্যাপারে। প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী স্বাধীনতার পর থেকে গত বছর পর্যন্ত ইমিগ্র্যান্ট ভিসায় (ডিভি লটারি, পারিবারিক কোটা, বিশেষ ক্যাটাগরি, বিনিয়োগ, আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী ভিসা ইত্যাদি) যুক্তরাষ্ট্রে এসেছেন ৩ লাখ ৫৮ হাজার ৪৫২ জন বাংলাদেশি। এ ছাড়া আরও ৭ লাখ ১৮ হাজার ২৬৬ জন এসেছেন ট্যুরিস্ট, ছাত্র, ব্যবসা, চিকিৎসা ইত্যাদি নন-ইমিগ্র্যান্ট ভিসায়। মেক্সিকো অথবা কানাডা সীমান্ত পথে আরো এসেছেন লাখ খানেক বাংলাদেশি। এর মধ্যে অনেকেই অ্যাসাইলামের পথ ধরে সিটিজেনশিপ পেয়েছেন। এ ছাড়া, নন-ইমিগ্র্যান্ট ভিসায় আগতদের বড় একটি অংশও পরবর্তীতে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে স্থায়ীভাবে বসবাসের অনুমতি লাভের পথ বেয়ে সিটিজেনশিপ গ্রহণ করেছেন। এর মধ্য থেকে গত বছর পর্যন্ত সিটিজেনশিপ গ্রহণকারীর সংখ্যা হলো দুই লাখ ৬৪ হাজার ৫৯৮। 

অপরদিকে, সীমান্ত অতিক্রম করে আসাদের মধ্যে যারা অ্যাসাইলাম পাননি কিংবা নন-ইমিগ্র্যান্ট ভিসায় আসার পর যারা অবৈধ অভিবাসীর তালিকায় পরিণত হয়েছেন-তাদের সংখ্যা বাড়তে বাড়তে গত বছর পর্যন্ত ৪ লাখ ৩০ হাজার ৯৬০ এ দাঁড়িয়েছে। ফেডারেল, স্টেট, সিটি প্রশাসনের তথ্য অনুযায়ী এ সংখ্যা নিরূপিত হয়েছে। বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত আমেরিকানের সংখ্যা হচ্ছে ৪ লাখ ৫২ হাজার ৬৪৫। তাদেরও বড় একটি অংশের বয়স ১৮ বছরের অধিক অর্থাৎ তারাও ভোটার হিসেবে তালিকাভুক্ত হয়েছেন।
 
সেনসাস ব্যুরোর সাবেক এই কর্মকর্তা এবং বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের যুক্তরাষ্ট্র শাখার সভাপতি ড. খন্দকার মনসুরের পর্যালোচনা অনুযায়ী ডিভি লটারি থেকে প্রচলিত রীতি অনুযায়ী বাংলাদেশ অপসারিত হলেও পারিবারিক কোটায় প্রতি বছরই বিপুলসংখ্যক মানুষ আসছেন গ্রীণকার্ড নিয়ে। অনেক যুবক-যুবতি বাংলাদেশে গিয়ে পরিচিতজনকে বিয়ে করছেন। তারাও স্বল্পতম সময়ে গ্রিনকার্ড নিয়েই যুক্তরাষ্ট্রে আসছেন। অর্থাৎ বিদ্যমান রীতি বহাল থাকলে দিনদিনই আমেরিকায় বাংলাদেশির সংখ্যা বাড়বে। 

ড. মনসুর উল্লেখ করেন, সংখ্যাবৃদ্ধির সঙ্গে সংগতি রেখে জাতিগতভাবে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়া জরুরি। মার্কিন প্রশাসনের অংশ হতে না পারলে সত্যিকার অর্থে আমেরিকান স্বপ্ন পূরণের ধারেকাছেও যাওয়া সম্ভব হবে না।
 
ফেডারেল তথ্য অনুযায়ী, গত এক দশকে সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশি গ্রীণকার্ড নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে এসেছেন ২০১৬ সালে। সে সংখ্যা ছিল ১৮৭২৩। এবং একই বছরে সিটিজেন হিসেবে শপথ গ্রহণ করেছেন ৯৯৪৯ জন। ২০১৩ সালে শপথ নেন ৯৫৭১ জন। নন-ইমিগ্র্যান্ট ভিসায় যুক্তরাষ্ট্রে এসেছেন সবচেয়ে বেশি ২০১৮ সালে-৪৫৩৫১ জন। গত দশকে সীমান্ত রক্ষীদের দৃষ্টির আড়ালে মেক্সিকো হয়ে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের সময় ধরা পড়েন সবচেয়ে বেশি গত বছর-৯৩৪৩ জন। ২০১৫ সালে সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশিকে গুরুতর অপরাধে লিপ্ত থাকার দায়ে অথবা শাস্তি ভোগের পর যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কার করা হয়। সে সংখ্যা-২১৩। এর মধ্যে অবশ্য বেআইনি পথে সীমান্ত অতিক্রমের সময়ে ধরা পড়ার পর বিশেষ ফ্লাইটে বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেওয়াদের তথ্য নেই। 

প্রবাসীদের মধ্যে নানাবিধ কারণে অনৈক্যের একটি তথ্য দৃশ্যমান হয়েছে নিউইয়র্ক সিটি কাউন্সিলে এক আসনে ৬ বাংলাদেশির প্রার্থীতা ঘোষণার মধ্য দিয়ে। সিটিতে বর্তমানে সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশির বসতি গড়ে উঠেছে জ্যামাইকা-কুইন্স ভিলেজে। সে এলাকার একটি আসনে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ান ভোটারের হার ১১%। বাংলাদেশি আমেরিকান রেজিস্টার্ড ভোটার হচ্ছেন ৫%। অপরদিকে শ্বেতাঙ্গ ভোটারের হার ৫০% এর বেশি। এই নির্বাচনী এলাকায় ১৩ অক্টোবর পর্যন্ত প্রার্থী হিসেবে ৮ জনের মধ্যে চারজনই বাংলাদেশি। তারা হলেন ড.দীলিপ নাথ, এটর্নী সোমা সাঈদ, মৌমিতা আহমেদ এবং মো. সাবুল উদ্দিন। আরও দু’জনের নাম ভোটের ময়দানে শোনা যাচ্ছে। তারা হলেন, বাংলাদেশ সোসাইটির সাবেক সেক্রেটারি এবং ডেমক্র্যাটিক পার্টির তৃণমূলের সংগঠক ফখরুল আলম এবং স্থানীয় কমিউনিটি বোর্ড মেম্বার ফখরুল ইসলাম দেলোয়ার। এটি হচ্ছে নিউইয়র্ক সিটি কাউন্সিল ডিস্ট্রিক্ট-২৪। 

জ্যামাইকা, কিউ গার্ডেন্স হিল, ফ্রেশ মোডোজ, ব্রায়ারউড-সহ কয়েকটি এলাকা নিয়ে গঠিত এই আসনে ২০১৪ সাল থেকে কাউন্সিলম্যান হলেন ররি ল্যাঙ্কম্যান। টার্ম সীমিত করার কারণে পুনরায় লড়তে পারবেন না। তবে এরই মধ্যে তার ডাক পড়েছে স্টেট গভর্নর অ্যান্ড্রু ক্যুমোর পক্ষ থেকে। গভর্নরের বিশেষ পছন্দের লোক হিসেবে তাকে গুরুত্বপূর্ণ একটি জায়গায় অধিষ্ঠিত করা হবে বলে শোনা যাচ্ছে। এ জন্য তিনি তার পদত্যাগপত্র ইতোমধ্যেই সাবমিট করেছেন, যদিও এখন পর্যন্ত তা গ্রহণের তথ্য আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হয়নি। সেটি শিগগিরই প্রকাশ করা হলে সামনের বছরের জুনে দলীয় প্রার্থী বাছাইয়ের নির্বাচনে অবতীর্ণ হবার আগেই শূন্য পদে বিশেষ নির্বাচনের জন্যও প্রস্তুত হতে হবে সম্ভাব্য প্রার্থীদের। অর্থাৎ খুবই জটিল একটি পরিক্রমা পাড়ি দিতে হবে মূল নির্বাচনে বিজয় পেতে। স্মরণ করা যেতে পারে, সর্বশেষ দলীয় প্রাইমারিতে জুইশ সম্প্রদায়ের সন্তান ররির সঙ্গে লড়েন তৈয়বুর রহমান হারুন। সেখানে জয় না পেয়ে মূল নির্বাচনে অবতীর্ণ হয়েছিলেন রিফর্ম পার্টি থেকে। ভোট পান ১১.০৪%। অপরদিকে ররি পান ৮৮.০৪% ভোট। সেই প্রাইমারিতে বাংলাদেশি হিসেবে একাই ছিলেন হারুন। তবুও ভোট পান মাত্র গৃহীত ভোটের ৩৬.৮৪%। অপরদিকে ররি পেয়েছেন  ৬২.৬০%। অর্থাৎ একমাত্র প্রার্থী হয়েও সব বাংলাদেশি তথা দক্ষিণ এশিয়ানদের সমর্থন লাভে সক্ষম হননি। সেই স্থানে সামনের নির্বাচনের জন্যে মাঠে ইতোমধ্যেই ৬ বাংলাদেশির নাম এসেছে। শোনা যাচ্ছে, জুইশ হিসেবে ররি পুনরায় আরেকজন জুইশের কাছেই আসনটি ন্যাস্ত করতে চান। এ অবস্থায় বাংলাদেশিরা যদি সত্যিকার অর্থেই মূলধারায় আরোহনের সিঁড়ি হিসেবে এই আসনকে বেছে নিতে চান তাহলে নিজেদের মধ্যে ঐক্য রচনা করতে হবে। কমিউনিটির বৃহত্তর স্বার্থে আঞ্চলিকতার মনোভাব পরিহার করতে হবে। এটি তেমন কঠিন কাজ নয়। অতীতের কর্মকাণ্ডের আলোকে এলাকার বিশিষ্টজনেরা ঐক্যের এ উদ্যোগ নিতে পারেন বলে মনে করা হচ্ছে। গত নির্বাচনে তৈয়বুর রহমান হারুনকে পরাজিত করার ক্ষেত্রে যারা কলকাঠি নেড়েছেন তাদেরকে সম্পৃক্ত রাখতে হবে ঐক্য প্রক্রিয়ায়। আর এটি হচ্ছে সময়ের দাবি।

সামনের বছরের সিটি কাউন্সিল নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন লাভের দৌড়ে ব্রঙ্কসের কাউন্সিল ডিস্ট্রিক্ট-১৮ থেকে মোহাম্মদ এন মজুমদার এবং কুইন্সের ওজনপার্ক এলাকার ৩৭ ডিস্ট্রিক্ট থেকে মিসবা আবদীন অবতীর্ণ হয়েছেন। বোর্ড অব ইলেকশনে তারা নাম লিপিবদ্ধ করেছেন ডেমক্র্যাট প্রার্থী হিসেবে। ব্রুকলীনের চার্চ-ম্যাকডোনাল্ড থেকে দু’জনের কথা শোনা গেলেও ১৩ অক্টোবর পর্যন্ত ওই তালিকায় তারা ছিলেন না। এন মজুমদার ও মিসবা আবদীন বহুদিন থেকেই মূলধারায় জড়িত থেকে নানাবিধ কর্মকাণ্ড চালাচ্ছেন। জ্যামাইকার ফখরুল আলম, সাবুল উদ্দিন, ফখরুল ইসলাম দেলোয়ার এবং সোমা সাঈদের ভূমিকা সম্পর্কে সকলেই অবহিত। অপর প্রার্থীরাও মাঠে এসেছেন। তারা আনুষ্ঠানিকভাবে প্রচারণা শুরুর আগেই ঐক্যবদ্ধ হবেন বলে মনে করা হচ্ছে। 

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
গ্রিসের মাইগ্রেশন মন্ত্রীর সঙ্গে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
গ্রিসের মাইগ্রেশন মন্ত্রীর সঙ্গে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
নিউইয়র্কে ‘বাংলাদেশি টেলিভিশন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন ইউএসএ’-এর আত্মপ্রকাশ
নিউইয়র্কে ‘বাংলাদেশি টেলিভিশন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন ইউএসএ’-এর আত্মপ্রকাশ
যুক্তরাষ্ট্রে বেআইনিভাবে প্রবেশকারী আশ্রয় প্রার্থীরা প্যারোলে মুক্তি পাবে না
যুক্তরাষ্ট্রে বেআইনিভাবে প্রবেশকারী আশ্রয় প্রার্থীরা প্যারোলে মুক্তি পাবে না
বিএনপি কোনো অপরাধীকে প্রশ্রয় দেয় না : কাইয়ুম চৌধুরী
বিএনপি কোনো অপরাধীকে প্রশ্রয় দেয় না : কাইয়ুম চৌধুরী
আমেরিকায় বাঙালি প্রজন্মের সাফল্যগাথা ‘ফাউন্ডেশন ফর বেটার ওয়ার্ল্ড’র সেমিনারে
আমেরিকায় বাঙালি প্রজন্মের সাফল্যগাথা ‘ফাউন্ডেশন ফর বেটার ওয়ার্ল্ড’র সেমিনারে
টাউনসভিলে বার্ষিক পিঠা উৎসবে মিষ্টি ঐতিহ্য আর আনন্দের মিলনমেলা
টাউনসভিলে বার্ষিক পিঠা উৎসবে মিষ্টি ঐতিহ্য আর আনন্দের মিলনমেলা
ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা
ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা
অশ্রুসিক্ত বিদায়ে স্টেট ডিপার্টমেন্টের সহস্রাধিক কর্মচারী
অশ্রুসিক্ত বিদায়ে স্টেট ডিপার্টমেন্টের সহস্রাধিক কর্মচারী
মালয়েশিয়ায় আন্তর্জাতিক মেশিনারি মেলায় অংশ নিল বাংলাদেশ
মালয়েশিয়ায় আন্তর্জাতিক মেশিনারি মেলায় অংশ নিল বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
রাষ্ট্রকাঠামো মেরামত ও ৩১ দফা বাস্তবায়নে জার্মান স্বেচ্ছাসেবক দলের সভা
রাষ্ট্রকাঠামো মেরামত ও ৩১ দফা বাস্তবায়নে জার্মান স্বেচ্ছাসেবক দলের সভা
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা