শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৫, শনিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

যুক্তরাষ্ট্রে ১০ লক্ষাধিক বাংলাদেশির মধ্যে ভোটারের যোগ্য ৬ লাখ ১৭ হাজার

লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
অনলাইন ভার্সন
যুক্তরাষ্ট্রে ১০ লক্ষাধিক বাংলাদেশির মধ্যে ভোটারের যোগ্য ৬ লাখ ১৭ হাজার

সরকারি হিসাব অনুযায়ী গত বছর পর্যন্ত ভোটার হবার যোগ্যতা অর্জনকারী বাংলাদেশি-আমেরিকানের সংখ্যা ৬ লাখ ১৭ হাজার ২৪৩ জন। এর বড় একটি অংশের বসবাস নিউইয়র্ক, ক্যালিফোর্নিয়া, মিশিগান, নিউজার্সি, ফ্লোরিডা, জর্জিয়া এবং পেনসিলভেনিয়া স্টেটে। এ অবস্থায়ও আজ অবধি (মিশিগানে এক টার্মের জন্যে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত হ্যানসেন ক্লার্ক ছাড়া) কোনো বাংলাদেশি কংগ্রেসে জয়ী হতে পারেননি। নিউইয়র্কের মতো বড় একটি সিটির কাউন্সিলম্যান হবার গৌরবও অর্জন করতে পারেননি কেউই। এর অন্তরায় হিসেবে বলা হচ্ছে অনৈক্যকে। 

ঐক্যবদ্ধ শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হলেই নিউইয়র্ক সিটির কাউন্সিলম্যানই শুধু নয়, স্টেট সিনেট কিংবা কংগ্রেসের একাধিক আসন দখলে নেওয়া সম্ভব বলে বিদগ্ধজনেরা মনে করছেন। 

প্রসঙ্গত, বলা যেতে পারে, জর্জিয়া স্টেটের সিনেটর হিসেবে জয়ী হয়েছেন বাংলাদেশি আমেরিকান শেখ রহমান  (ডেমক্র্যাট)। তার নির্বাচনী এলাকায় বাংলাদেশির সংখ্যা হাতেগোনা। তবে তিনি অন্যসব ধর্ম-বর্ণ-জাতির মানুষের প্রিয় ব্যক্তিত্বে পরিণত হওয়ায় বিজয় ছিনিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে।

আরেকজন রয়েছেন নিউ হ্যামশায়ার স্টেট রিপ্রেজেনটেটিভ হিসেবে। আবুল খান নামক সেই রাজনীতিক রিপাবলিকান পার্টির সঙ্গে রয়েছেন। স্টেট ডিপার্টমেন্ট, ইউএস সিআইএস, হোমল্যান্ড সিকিউরিটি ডিপার্টমেন্টের তথ্য অনুযায়ী গত বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে বৈধভাবে বসবাসকারী বাংলাদেশির সংখ্যা ১০ লাখ ৪২ হাজার ৭১০ জন।
 
যুক্তরাষ্ট্র সেনসাসের পদস্থ কর্মকর্তা হিসেবে সম্প্রতি অবসরগ্রহণকারী মুক্তিযোদ্ধা ড. খন্দকার মনসুর ফেডারেল প্রশাসনের তথ্য-উপাত্তের ওপর অনুসন্ধানী দৃষ্টির মধ্য দিয়ে সর্বশেষ তথ্য সংগ্রহ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের সংখ্যার ব্যাপারে। প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী স্বাধীনতার পর থেকে গত বছর পর্যন্ত ইমিগ্র্যান্ট ভিসায় (ডিভি লটারি, পারিবারিক কোটা, বিশেষ ক্যাটাগরি, বিনিয়োগ, আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী ভিসা ইত্যাদি) যুক্তরাষ্ট্রে এসেছেন ৩ লাখ ৫৮ হাজার ৪৫২ জন বাংলাদেশি। এ ছাড়া আরও ৭ লাখ ১৮ হাজার ২৬৬ জন এসেছেন ট্যুরিস্ট, ছাত্র, ব্যবসা, চিকিৎসা ইত্যাদি নন-ইমিগ্র্যান্ট ভিসায়। মেক্সিকো অথবা কানাডা সীমান্ত পথে আরো এসেছেন লাখ খানেক বাংলাদেশি। এর মধ্যে অনেকেই অ্যাসাইলামের পথ ধরে সিটিজেনশিপ পেয়েছেন। এ ছাড়া, নন-ইমিগ্র্যান্ট ভিসায় আগতদের বড় একটি অংশও পরবর্তীতে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে স্থায়ীভাবে বসবাসের অনুমতি লাভের পথ বেয়ে সিটিজেনশিপ গ্রহণ করেছেন। এর মধ্য থেকে গত বছর পর্যন্ত সিটিজেনশিপ গ্রহণকারীর সংখ্যা হলো দুই লাখ ৬৪ হাজার ৫৯৮। 

অপরদিকে, সীমান্ত অতিক্রম করে আসাদের মধ্যে যারা অ্যাসাইলাম পাননি কিংবা নন-ইমিগ্র্যান্ট ভিসায় আসার পর যারা অবৈধ অভিবাসীর তালিকায় পরিণত হয়েছেন-তাদের সংখ্যা বাড়তে বাড়তে গত বছর পর্যন্ত ৪ লাখ ৩০ হাজার ৯৬০ এ দাঁড়িয়েছে। ফেডারেল, স্টেট, সিটি প্রশাসনের তথ্য অনুযায়ী এ সংখ্যা নিরূপিত হয়েছে। বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত আমেরিকানের সংখ্যা হচ্ছে ৪ লাখ ৫২ হাজার ৬৪৫। তাদেরও বড় একটি অংশের বয়স ১৮ বছরের অধিক অর্থাৎ তারাও ভোটার হিসেবে তালিকাভুক্ত হয়েছেন।
 
সেনসাস ব্যুরোর সাবেক এই কর্মকর্তা এবং বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের যুক্তরাষ্ট্র শাখার সভাপতি ড. খন্দকার মনসুরের পর্যালোচনা অনুযায়ী ডিভি লটারি থেকে প্রচলিত রীতি অনুযায়ী বাংলাদেশ অপসারিত হলেও পারিবারিক কোটায় প্রতি বছরই বিপুলসংখ্যক মানুষ আসছেন গ্রীণকার্ড নিয়ে। অনেক যুবক-যুবতি বাংলাদেশে গিয়ে পরিচিতজনকে বিয়ে করছেন। তারাও স্বল্পতম সময়ে গ্রিনকার্ড নিয়েই যুক্তরাষ্ট্রে আসছেন। অর্থাৎ বিদ্যমান রীতি বহাল থাকলে দিনদিনই আমেরিকায় বাংলাদেশির সংখ্যা বাড়বে। 

ড. মনসুর উল্লেখ করেন, সংখ্যাবৃদ্ধির সঙ্গে সংগতি রেখে জাতিগতভাবে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়া জরুরি। মার্কিন প্রশাসনের অংশ হতে না পারলে সত্যিকার অর্থে আমেরিকান স্বপ্ন পূরণের ধারেকাছেও যাওয়া সম্ভব হবে না।
 
ফেডারেল তথ্য অনুযায়ী, গত এক দশকে সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশি গ্রীণকার্ড নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে এসেছেন ২০১৬ সালে। সে সংখ্যা ছিল ১৮৭২৩। এবং একই বছরে সিটিজেন হিসেবে শপথ গ্রহণ করেছেন ৯৯৪৯ জন। ২০১৩ সালে শপথ নেন ৯৫৭১ জন। নন-ইমিগ্র্যান্ট ভিসায় যুক্তরাষ্ট্রে এসেছেন সবচেয়ে বেশি ২০১৮ সালে-৪৫৩৫১ জন। গত দশকে সীমান্ত রক্ষীদের দৃষ্টির আড়ালে মেক্সিকো হয়ে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের সময় ধরা পড়েন সবচেয়ে বেশি গত বছর-৯৩৪৩ জন। ২০১৫ সালে সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশিকে গুরুতর অপরাধে লিপ্ত থাকার দায়ে অথবা শাস্তি ভোগের পর যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কার করা হয়। সে সংখ্যা-২১৩। এর মধ্যে অবশ্য বেআইনি পথে সীমান্ত অতিক্রমের সময়ে ধরা পড়ার পর বিশেষ ফ্লাইটে বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেওয়াদের তথ্য নেই। 

প্রবাসীদের মধ্যে নানাবিধ কারণে অনৈক্যের একটি তথ্য দৃশ্যমান হয়েছে নিউইয়র্ক সিটি কাউন্সিলে এক আসনে ৬ বাংলাদেশির প্রার্থীতা ঘোষণার মধ্য দিয়ে। সিটিতে বর্তমানে সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশির বসতি গড়ে উঠেছে জ্যামাইকা-কুইন্স ভিলেজে। সে এলাকার একটি আসনে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ান ভোটারের হার ১১%। বাংলাদেশি আমেরিকান রেজিস্টার্ড ভোটার হচ্ছেন ৫%। অপরদিকে শ্বেতাঙ্গ ভোটারের হার ৫০% এর বেশি। এই নির্বাচনী এলাকায় ১৩ অক্টোবর পর্যন্ত প্রার্থী হিসেবে ৮ জনের মধ্যে চারজনই বাংলাদেশি। তারা হলেন ড.দীলিপ নাথ, এটর্নী সোমা সাঈদ, মৌমিতা আহমেদ এবং মো. সাবুল উদ্দিন। আরও দু’জনের নাম ভোটের ময়দানে শোনা যাচ্ছে। তারা হলেন, বাংলাদেশ সোসাইটির সাবেক সেক্রেটারি এবং ডেমক্র্যাটিক পার্টির তৃণমূলের সংগঠক ফখরুল আলম এবং স্থানীয় কমিউনিটি বোর্ড মেম্বার ফখরুল ইসলাম দেলোয়ার। এটি হচ্ছে নিউইয়র্ক সিটি কাউন্সিল ডিস্ট্রিক্ট-২৪। 

জ্যামাইকা, কিউ গার্ডেন্স হিল, ফ্রেশ মোডোজ, ব্রায়ারউড-সহ কয়েকটি এলাকা নিয়ে গঠিত এই আসনে ২০১৪ সাল থেকে কাউন্সিলম্যান হলেন ররি ল্যাঙ্কম্যান। টার্ম সীমিত করার কারণে পুনরায় লড়তে পারবেন না। তবে এরই মধ্যে তার ডাক পড়েছে স্টেট গভর্নর অ্যান্ড্রু ক্যুমোর পক্ষ থেকে। গভর্নরের বিশেষ পছন্দের লোক হিসেবে তাকে গুরুত্বপূর্ণ একটি জায়গায় অধিষ্ঠিত করা হবে বলে শোনা যাচ্ছে। এ জন্য তিনি তার পদত্যাগপত্র ইতোমধ্যেই সাবমিট করেছেন, যদিও এখন পর্যন্ত তা গ্রহণের তথ্য আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হয়নি। সেটি শিগগিরই প্রকাশ করা হলে সামনের বছরের জুনে দলীয় প্রার্থী বাছাইয়ের নির্বাচনে অবতীর্ণ হবার আগেই শূন্য পদে বিশেষ নির্বাচনের জন্যও প্রস্তুত হতে হবে সম্ভাব্য প্রার্থীদের। অর্থাৎ খুবই জটিল একটি পরিক্রমা পাড়ি দিতে হবে মূল নির্বাচনে বিজয় পেতে। স্মরণ করা যেতে পারে, সর্বশেষ দলীয় প্রাইমারিতে জুইশ সম্প্রদায়ের সন্তান ররির সঙ্গে লড়েন তৈয়বুর রহমান হারুন। সেখানে জয় না পেয়ে মূল নির্বাচনে অবতীর্ণ হয়েছিলেন রিফর্ম পার্টি থেকে। ভোট পান ১১.০৪%। অপরদিকে ররি পান ৮৮.০৪% ভোট। সেই প্রাইমারিতে বাংলাদেশি হিসেবে একাই ছিলেন হারুন। তবুও ভোট পান মাত্র গৃহীত ভোটের ৩৬.৮৪%। অপরদিকে ররি পেয়েছেন  ৬২.৬০%। অর্থাৎ একমাত্র প্রার্থী হয়েও সব বাংলাদেশি তথা দক্ষিণ এশিয়ানদের সমর্থন লাভে সক্ষম হননি। সেই স্থানে সামনের নির্বাচনের জন্যে মাঠে ইতোমধ্যেই ৬ বাংলাদেশির নাম এসেছে। শোনা যাচ্ছে, জুইশ হিসেবে ররি পুনরায় আরেকজন জুইশের কাছেই আসনটি ন্যাস্ত করতে চান। এ অবস্থায় বাংলাদেশিরা যদি সত্যিকার অর্থেই মূলধারায় আরোহনের সিঁড়ি হিসেবে এই আসনকে বেছে নিতে চান তাহলে নিজেদের মধ্যে ঐক্য রচনা করতে হবে। কমিউনিটির বৃহত্তর স্বার্থে আঞ্চলিকতার মনোভাব পরিহার করতে হবে। এটি তেমন কঠিন কাজ নয়। অতীতের কর্মকাণ্ডের আলোকে এলাকার বিশিষ্টজনেরা ঐক্যের এ উদ্যোগ নিতে পারেন বলে মনে করা হচ্ছে। গত নির্বাচনে তৈয়বুর রহমান হারুনকে পরাজিত করার ক্ষেত্রে যারা কলকাঠি নেড়েছেন তাদেরকে সম্পৃক্ত রাখতে হবে ঐক্য প্রক্রিয়ায়। আর এটি হচ্ছে সময়ের দাবি।

সামনের বছরের সিটি কাউন্সিল নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন লাভের দৌড়ে ব্রঙ্কসের কাউন্সিল ডিস্ট্রিক্ট-১৮ থেকে মোহাম্মদ এন মজুমদার এবং কুইন্সের ওজনপার্ক এলাকার ৩৭ ডিস্ট্রিক্ট থেকে মিসবা আবদীন অবতীর্ণ হয়েছেন। বোর্ড অব ইলেকশনে তারা নাম লিপিবদ্ধ করেছেন ডেমক্র্যাট প্রার্থী হিসেবে। ব্রুকলীনের চার্চ-ম্যাকডোনাল্ড থেকে দু’জনের কথা শোনা গেলেও ১৩ অক্টোবর পর্যন্ত ওই তালিকায় তারা ছিলেন না। এন মজুমদার ও মিসবা আবদীন বহুদিন থেকেই মূলধারায় জড়িত থেকে নানাবিধ কর্মকাণ্ড চালাচ্ছেন। জ্যামাইকার ফখরুল আলম, সাবুল উদ্দিন, ফখরুল ইসলাম দেলোয়ার এবং সোমা সাঈদের ভূমিকা সম্পর্কে সকলেই অবহিত। অপর প্রার্থীরাও মাঠে এসেছেন। তারা আনুষ্ঠানিকভাবে প্রচারণা শুরুর আগেই ঐক্যবদ্ধ হবেন বলে মনে করা হচ্ছে। 

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগকে চিরতরে নিষিদ্ধ করার দাবিতে নিউইয়র্কে সমাবেশ
আওয়ামী লীগকে চিরতরে নিষিদ্ধ করার দাবিতে নিউইয়র্কে সমাবেশ
মালয়েশিয়ান-আসিয়ান ইয়ুথ এসডিজি সামিটে ইয়ুথ হাব ফাউন্ডেশনের অংশগ্রহণ
মালয়েশিয়ান-আসিয়ান ইয়ুথ এসডিজি সামিটে ইয়ুথ হাব ফাউন্ডেশনের অংশগ্রহণ
‘অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’ আগামী অক্টোবরে
‘অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’ আগামী অক্টোবরে
শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় নিউইয়র্কে 'মা দিবস' পালিত
শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় নিউইয়র্কে 'মা দিবস' পালিত
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের খবরে নিউ ইয়র্কে মিষ্টি বিতরণ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের খবরে নিউ ইয়র্কে মিষ্টি বিতরণ
‘সেবা দিতে ব্যর্থ হলে দূতাবাসের কর্মকর্তাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে’
‘সেবা দিতে ব্যর্থ হলে দূতাবাসের কর্মকর্তাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে’
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
মে দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কমিউনিটি প্রেসক্লাব মালয়েশিয়ার আলোচনা
মে দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কমিউনিটি প্রেসক্লাব মালয়েশিয়ার আলোচনা
কানাডায় মহান মে দিবস পালিত
কানাডায় মহান মে দিবস পালিত
পুত্রবধূসহ বেগম জিয়ার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে
স্বাগত জানিয়ে নিউইয়র্কে আনন্দ-সমাবেশ
পুত্রবধূসহ বেগম জিয়ার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে স্বাগত জানিয়ে নিউইয়র্কে আনন্দ-সমাবেশ
কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যা
সিডনিতে অনুষ্ঠিত হলো ‘গুড মর্নিং বাংলাদেশ’ এর বিগেস্ট মর্নিং টি
সিডনিতে অনুষ্ঠিত হলো ‘গুড মর্নিং বাংলাদেশ’ এর বিগেস্ট মর্নিং টি
সর্বশেষ খবর
বাকৃবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বাকৃবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শরীয়তপুরে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারের মাঝে সঞ্চয়পত্র বিতরণ
শরীয়তপুরে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারের মাঝে সঞ্চয়পত্র বিতরণ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধে ৩২টি আইন থাকলেও সুরক্ষায় কোনো আইন নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধে ৩২টি আইন থাকলেও সুরক্ষায় কোনো আইন নেই : কাদের গনি চৌধুরী

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

গুগল এবং কোওরার সিইওদের মন্তব্যে সাড়া দিলেন ইলন মাস্ক
গুগল এবং কোওরার সিইওদের মন্তব্যে সাড়া দিলেন ইলন মাস্ক

২৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিন দফা দাবিতে বুধবার ‘লংমার্চ টু যমুনা’ জবি শিক্ষার্থীদের
তিন দফা দাবিতে বুধবার ‘লংমার্চ টু যমুনা’ জবি শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালের সঙ্গে আমার কখনোই ঝামেলা ছিল না : আনচেলত্তি
রিয়ালের সঙ্গে আমার কখনোই ঝামেলা ছিল না : আনচেলত্তি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জে সেই ব্যক্তিগত ‘আয়নাঘরের’ মালিক গ্রেফতার, আদালতে স্বীকারোক্তি
সিরাজগঞ্জে সেই ব্যক্তিগত ‘আয়নাঘরের’ মালিক গ্রেফতার, আদালতে স্বীকারোক্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিমের সঙ্গে যেসব খাবার খাওয়া উচিত নয়
ডিমের সঙ্গে যেসব খাবার খাওয়া উচিত নয়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সাতক্ষীরায় ট্রলি-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ১
সাতক্ষীরায় ট্রলি-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আঠারো কোটি টাকার অবৈধ জাল ও মাছ জব্দ করল নৌবাহিনী
আঠারো কোটি টাকার অবৈধ জাল ও মাছ জব্দ করল নৌবাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের পাঠ্যক্রমের পাশাপাশি কো-কারিকুলামে অভ্যস্ত করতে হবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা
শিক্ষার্থীদের পাঠ্যক্রমের পাশাপাশি কো-কারিকুলামে অভ্যস্ত করতে হবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসির বাংলা ২য় পত্রের নৈর্ব্যত্তিক প্রশ্নে অসঙ্গতি
এসএসসির বাংলা ২য় পত্রের নৈর্ব্যত্তিক প্রশ্নে অসঙ্গতি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসা ছাত্রের রহস্যজনক মৃত্যু, শিক্ষক আটক
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসা ছাত্রের রহস্যজনক মৃত্যু, শিক্ষক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোয়িংয়ের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করলো চীন
বোয়িংয়ের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করলো চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে যুবলীগ কর্মীকে হত্যা, আটক ২
নোয়াখালীতে যুবলীগ কর্মীকে হত্যা, আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাক্তার না হয়েও দেখেন রোগী, জরিমানা এক লাখ টাকা
ডাক্তার না হয়েও দেখেন রোগী, জরিমানা এক লাখ টাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৌশলী রাজনীতি বাংলাদেশের জনগণ দেখতে চায় না : মুফতি রেজাউল করীম
কৌশলী রাজনীতি বাংলাদেশের জনগণ দেখতে চায় না : মুফতি রেজাউল করীম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি আরবের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের সমরাস্ত্র চুক্তি সই
সৌদি আরবের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের সমরাস্ত্র চুক্তি সই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ বছর পর দুদকের মামলায় খালাস পেলেন বিএনপি নেতা দুলু
১৫ বছর পর দুদকের মামলায় খালাস পেলেন বিএনপি নেতা দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি ডলার গ্রেফতার
নাটোরে জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি ডলার গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বজ্রপাতে ছেলের মৃত্যু, আহত মা
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বজ্রপাতে ছেলের মৃত্যু, আহত মা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জমির বিরোধে কৃষকের হাতের কব্জি বিচ্ছিন্ন, কনস্টেবলের বিরুদ্ধে অভিযোগ
জমির বিরোধে কৃষকের হাতের কব্জি বিচ্ছিন্ন, কনস্টেবলের বিরুদ্ধে অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় যা বললো ভারত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় যা বললো ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনচেলোত্তির অধীনেই ‘হেক্সা’ দেখছেন রিভালদো
আনচেলোত্তির অধীনেই ‘হেক্সা’ দেখছেন রিভালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বদলে গেল বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-২০ সিরিজের সূচি
বদলে গেল বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-২০ সিরিজের সূচি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় জোড়া খুনের ঘটনায় আসামির স্বীকারোক্তি
নওগাঁয় জোড়া খুনের ঘটনায় আসামির স্বীকারোক্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাজিল পরীক্ষার ফল প্রকাশ
ফাজিল পরীক্ষার ফল প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাঁদপুরে অনুমোদন ছাড়াই বিএসটিআই লোগো ব্যবহার, অর্থদণ্ড
চাঁদপুরে অনুমোদন ছাড়াই বিএসটিআই লোগো ব্যবহার, অর্থদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোদির ভাষণের কড়া প্রতিক্রিয়া জানাল পাকিস্তান
মোদির ভাষণের কড়া প্রতিক্রিয়া জানাল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা
আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান
পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ
বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ
চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল
প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো
ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার
এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রাশিয়ার কাছে এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চাইল ভারত
রাশিয়ার কাছে এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চাইল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত
পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!
প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’
‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ
সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ
মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা
ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারা ফেলেছে পঞ্চগড়ের লাল সোনা
সারা ফেলেছে পঞ্চগড়ের লাল সোনা

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

এনবিআর বিলুপ্তিতে কর্মকর্তাদের দুশ্চিন্তার কিছু নেই: অর্থ উপদেষ্টা
এনবিআর বিলুপ্তিতে কর্মকর্তাদের দুশ্চিন্তার কিছু নেই: অর্থ উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের সাথে সংঘর্ষে ১১ সেনাসহ ৫১ জন নিহত : পাকিস্তান সেনাবাহিনী
ভারতের সাথে সংঘর্ষে ১১ সেনাসহ ৫১ জন নিহত : পাকিস্তান সেনাবাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়ায় বাংলাদেশিদের জরুরি সতর্কবার্তা
লিবিয়ায় বাংলাদেশিদের জরুরি সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সহায়তা পেতে সেনা ক্যাম্পের হালনাগাদ যোগাযোগ নম্বর প্রকাশ
সহায়তা পেতে সেনা ক্যাম্পের হালনাগাদ যোগাযোগ নম্বর প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক
ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াতে ইসলামীর আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি
জামায়াতে ইসলামীর আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ
জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবি থেকে দূরে অনন্ত
ছবি থেকে দূরে অনন্ত

শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরও ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের শঙ্কা
যুদ্ধবিরতির পরও ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা