শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:২৩, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

আধুনিক উন্নত শহরের আদলে গড়ব ঢাকা : ইশরাক

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আধুনিক উন্নত শহরের আদলে গড়ব ঢাকা : ইশরাক

বাসযোগ্য আধুনিক উন্নত শহরের আদলে ঢাকা শহরকে গড়ে তুলতে ১ ফেব্রুয়ারি ধানের শীষ প্রতীকে ভোট দেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপির মেয়র প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন।

বৃহস্পতিবার সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনী প্রচারণার ১৪তম দিনে জুরাইন মাজার রোড ব্যাংক এশিয়ার সামনে এক পথসভায় তিনি এ কথা বলেন।

এসময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, দলের বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক আলহাজ সালাহ উদ্দিন আহমেদও বক্তব্য রাখেন। 

এই এলাকায় গণসংযোগ চলাকালে জুরাইন কবরস্থানে সদ্য প্রয়াত বাবা সাদেক হোসেন খোকার কবর জিয়ারত করেন ধানের শীষের প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন। 

এদিন সকাল সাড়ে নয়টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসসহ সংলগ্ন এলাকায় দিনের কর্মসূচী শুরুর আগে ভিসি অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামানের সাথে সাক্ষাৎ করেন তিনি। এসময় আসন্ন সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে ভিসির কাছ থেকে দোয়া এবং সহযোগিতা কামনা করেন অবিভক্ত ঢাকার সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার জ্যেষ্ঠ পুত্র ইশরাক হোসেন। 

অধ্যাপক আখতারুজ্জামান ইশরাক হোসেনকে বলেন, ‘এখানে আসার জন্য আমি আপনাদেরকে স্বাগত জানাচ্ছি। আশা করছি সামনের নির্বাচনে একটি সুষ্ঠু এবং সাবলীল পরিবেশ থাকবে।’ 

ইশরাক হোসেন বলেন, আমি ছাত্র না হলেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে আমার আত্মার সম্পর্ক রয়েছে। আমার বাবা, আমার মা, আমার বোন এখান থেকে পড়াশোনা করেছেন। আমি এখানে এসেছি আপনার কাছে দোয়া চাইতে। আমি মেয়র নির্বাচিত হলে সিটি কর্পোরেশনের সকল সমস্যা নিয়ে কাজ করব। মানুষের সব ধরনের অধিকার নিয়ে কাজ করব। 
এসময় ঢাবি শিক্ষক সাদা দলের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম, যুগ্ম আহ্বায়ক অধ্যাপক মোরশেদ হাসান খান, অধ্যাপক লুৎফর রহমান, সাবেক আহ্বায়ক অধ্যাপক আকতার হোসেন খান, অধ্যাপক ড. আবদুর রশিদ, অধ্যাপক ইউসুফ হায়দার এবং ডাকসুর সাবেক জিএস বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, হাবিব-উন নবী খান সোহেল, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, নাজিম উদ্দিন আলম, বিএনপি নেতা কামরুজ্জামান রতন, যুবদলের সাধারণ সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু উপস্থিত ছিলেন।
ভিসির সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে গণসংযোগ শুরু করেন তিনি। এসময় ধানের শীষের স্লোগানে স্লোগানে উত্তাল হয়ে ওঠে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। বিজনেস ফ্যাকাল্টি, কলা ভবন, ভিসি চত্বর, জগন্নাথ হল হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন আবাসিক এলাকা দিয়ে কার্জন হল হয়ে হাইকোর্ট এলাকায় ইশরাককে নিয়ে গণসংযোগ করেন বিএনপি নেতৃবৃন্দ।

ঢাবি ক্যাম্পাস শেষে নেতৃবৃন্দ হাইকোর্ট মাজারের সামনে পৌছালে গণসংযোগে যোগ দেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফকরুল ইসলাম আলমগীর। 

এখানে অনুষ্ঠিত পথসভায় মির্জা ফখরুল বলেন, সরকারি দলকে সাহায্য করার জন্যই ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন ইভিএম নিয়ে আসা হয়েছে।

তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্পূর্ণভাবে পক্ষপাতদুষ্ট। সরকার জানে ইভিএম ছাড়া তাদের নির্বাচিত হওয়ার কোন সুযোগ নেই। তাই তারা ইভিএম-এর ওপর ভর করেছে। আমরা প্রথম থেকেই ইভিএম- এর বিরোধিতা করে আসছি। কারণ, ইভিএম-এর বিষয়টা পুরোপুরি নির্বাচন কমিশনের আওতায়। এতে অন্য কারো কোন এখতিয়ার নেই। নির্বাচন কমিশন তাদের অযোগ্যতাকে ঢাকার জন্য ইভিএম নিয়ে আসছে। সরকারি দলকে সাহায্য করার জন্যই ইভিএম নিয়ে আসা হয়েছে। তারপরও আমরা নির্বাচনে অংশ নিয়েছি। আমরা জানি, ধানের শীষের পক্ষে যে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে তা রোধ করার সাধ্য কারো নেই। কারণ, জনতার মধ্যে যে জোয়ার উঠেছে, তারা এই সরকারের সমস্ত অপকৌশলকে ভেঙ্গে দিবে। ইশরাক মানুষের মধ্যে যে ভালবাসা সৃষ্টি করেছে, সেই ভালবাসার শক্তি দিয়ে, জনগণের শক্তি দিয়ে সমস্ত অপশক্তিকে পরাজিত করবে।

এসময় অন্যদের মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কপোরেশন মেয়র প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হেসেন, বিএনপির সহ-সভাপতি এ্যাডভোকেট জয়নাল আবেদিন, ব্যারিষ্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন বক্তব্য রাখেন।

বেলা সাড়ে ১২ টায় গোপিবাগের বাসায় আধা ঘণ্টার বিরতি শেষে শ্যামপুর থানার ৫৪ নং ওয়ার্ডের জুরাইন মাজারের ব্যাংক এশিয়ার সামনে থেকে গণসংযোগ শুরু করেন ইশরাক হোসেন।

পর্যায়ক্রমে পোস্তগোলা, জুরাইন কবরস্থান, আরসিন গেট, টিএন্ডটি ও বাংলাদেশ ব্যাংক কলোনী, গেন্ডারিয়া ডিআইটি প্লট, পাইপ রাস্তা, শীট মার্কেট, আবু হাজী প্রাইমারী স্কুল হয়ে ৫১ নং ওয়ার্ডের দয়াগঞ্জ মোড়ে এসে গণসংযোগ ও প্রচারণা শেষ করেন ইশরাক হেসেনসহ বিএনপি নেতৃবৃন্দ। 

জুরাইন মাজারের ব্যাংক এশিয়ার সামনে সংক্ষিপ্ত পথসভায় ইশরাক বলেন, ঢাকা বসবাসের সব থেকে অযোগ্য নগরী। বায়ু দূষণের দিকে থেকে দূষিত নগরের তালিকায় এক নম্বরে। নারী-শিশুদের জন্য সবচাইতে অনিরাপদ নগরের তালিকায় ঢাকা এক নম্বরে রয়েছে। এজন্যই একটা পরিবর্তন দরকার। 

ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ইতিমধ্যে ইশরাক হোসেন জনগণের মনে জয়যুক্ত হয়ে আছে। এখন এক তারিখে আপনারা ভোট কেন্দ্রে উপস্থিত হয়ে, সরকারের সকল ষড়যন্ত্র রুখে দিয়ে ধানের শীষে ভোট দিবেন। আপনার ভোট কেন্দ্রে যাবেন, কেন্দ্র পাহারা দিবেন। 

ইশরাক বলেন, দেশে একদলীয় শাসন ব্যবস্থা কায়েম হয়েছে; জমিদারি কায়েম হয়েছে। এখানে কোন জবাবদিহিতা নেই। জবাবদিহিতা ও ক্ষমতার ভারসাম্য ফিরিয়ে আনতে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করা দরকার। তার মুক্তির মধ্য দিয়ে দেশে ক্ষমতার ভারসাম্য ও জবাবদিহিতা ফিরে আসবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।

তিনি বলেন, ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের মূলমন্ত্র ছিল জনগণ হবে ক্ষমতার মালিক, জনগণ হবে রাষ্ট্রের মালিক। কিন্তু গত ১৩ বছর একটি অনির্বাচিত সরকার ক্ষমতায়, যাদের জনগণের প্রতি কোনো দায়বদ্ধতা নেই। তারা মেগা প্রজেক্ট, মেগা প্রকল্পের নামে মেগা দুর্নীতি করছে। উন্নয়নের নামে দেশের হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে দিয়েছে। অনির্বাচিত বলেই জনগণের প্রতি তাদের কোনো দায়বদ্ধতা নেই, নগরীর উন্নয়নে কাজ করেনি। যার কারণে আজকে এ শহর বসবাসের সবচেয়ে অযোগ্য নগরীতে পরিণত হয়েছে। 

তিনি বলেন, আমরা যে অবাসযোগ্য শহরে অবস্থান করছি তার থেকে উত্তরণ দরকার। আমি নির্বাচিত হলে জনগণকে সাথে নিয়ে একটি আধুনিক উন্নত শহরের আদলে আমাদের এই শহর গড়ে তুলবো ইনশাল্লাহ। আজকে যে গণজাগরণ সৃষ্টি হয়েছে ধানের শীষের পক্ষে, গণতন্ত্রের পক্ষে, জনগণের পক্ষে এটি অব্যাহত থাকলে অবশ্যই পহেলা ফেব্রুয়ারি আমাদের বিজয় কেউ ঠেকিয়ে রাখতে পারবে না। আপনারা নির্ভয়ে ভোটকেন্দ্রে যাবেন, ভোট দিবেন এবং আমরা বিজয়ী হয়ে আপনাদের সঙ্গে নিয়ে এ শহরের উন্নয়ন করবো।

ইশরাক বলেন, আপনার কারো ভয়ে ভীত হবেন না। আপনারা কেউ তৃতীয় শ্রেণির নাগরিক নন। আপনাদের যতটুকু অধিকার ওই আওয়ামী লীগ সরকারেরও ততটুকু অধিকার। এখানে কেউ কারো চেয়ে উপরে-নিচে নেই, সবাই সমান। সবার সমান অধিকার হবে, এটাই ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা।

ড. মোশাররফ বলেন, এ সরকার অর্থনৈতিক, সামাজিক ও আন্তর্জাতিকভাবে দেশটাকে ধ্বংসের পথে নিয়ে গেছে। এই মহানগরকে একটি ধ্বংসপ্রাপ্ত ময়লার স্তুপে পরিণত করেছে। তাই আজকে যদি এই মহানগরিকে আমরা বসবাসের উপযোগি করতে চাই, এই শহরকে নতুন করে গড়তে চাই তাহলে ইশরাক হোসেনকে আপনারা ধানের শীষে ভোট দিবেন। 

অতীতের কথা স্মরণ করে তিনি বলেন, সাদেক হোসেন খোকা, মির্জা আব্বাস যখন এই শহররে মেয়র ছিলেন তখন এই শহরের এত খারাপ অবস্থা ছিলনা। আমরা তাই সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার সুযোগ্য সন্তান, তরুণ, উচ্চ শিক্ষিত ইশরাক হেসেনকে মনোনয়ন দিয়েছি। আমরা বিশ্বাস করি ইশরাক হোসেনকে যদি নির্বাচিত হলে আপনাদেরকে সঙ্গে নিয়ে, এদেশের পুরো সমাজকে সঙ্গে নিয়ে এই শহরকে বসবাস উপোযগী করে গড়ে তুলবে।
 
এসময় ডাকসুর সাবেক জিএস বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, হাবিব-উন নবী খান সোহেল, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, নাজিম উদ্দিন আলম, বিএনপি নেতা কামরুজ্জামান রতন, যুবদলের সাধারন সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, শহীদুল ইসলাম বাবুল, ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি রাজীব আহসান, শফিউল বারি বাবু, রফিক সিকদার, এসএম জিলানি, মোর্তাজুল করিম বাদরু, তানভির আহমেদ রবিন, ছাত্রদলের সভাপতি ফজলুর রহমান খোকন, সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন শ্যামল, সিনিয়র সহ সভাপতি কাজী রওনাকুল ইসলাম শ্রাবন, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আমিনুর রহমান আমিন, শরিফ হোসেনসহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন
নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা
বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

৪০ বছর বয়সেও বাইসাইকেল কিকে রোনালদোর গোল, বড় জয় আল-নাসরের
৪০ বছর বয়সেও বাইসাইকেল কিকে রোনালদোর গোল, বড় জয় আল-নাসরের

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গোলের পর অ্যাসিস্টের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে মায়ামিকে তুললেন মেসি
গোলের পর অ্যাসিস্টের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে মায়ামিকে তুললেন মেসি

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফের পয়েন্ট খোয়ালো রিয়াল
ফের পয়েন্ট খোয়ালো রিয়াল

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও
ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া
কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা
নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব
কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব

৫৬ মিনিট আগে | পরবাস

আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ
আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প
ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!
বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের
প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’
আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল
হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা