শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:২৩, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

আধুনিক উন্নত শহরের আদলে গড়ব ঢাকা : ইশরাক

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আধুনিক উন্নত শহরের আদলে গড়ব ঢাকা : ইশরাক

বাসযোগ্য আধুনিক উন্নত শহরের আদলে ঢাকা শহরকে গড়ে তুলতে ১ ফেব্রুয়ারি ধানের শীষ প্রতীকে ভোট দেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপির মেয়র প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন।

বৃহস্পতিবার সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনী প্রচারণার ১৪তম দিনে জুরাইন মাজার রোড ব্যাংক এশিয়ার সামনে এক পথসভায় তিনি এ কথা বলেন।

এসময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, দলের বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক আলহাজ সালাহ উদ্দিন আহমেদও বক্তব্য রাখেন। 

এই এলাকায় গণসংযোগ চলাকালে জুরাইন কবরস্থানে সদ্য প্রয়াত বাবা সাদেক হোসেন খোকার কবর জিয়ারত করেন ধানের শীষের প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন। 

এদিন সকাল সাড়ে নয়টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসসহ সংলগ্ন এলাকায় দিনের কর্মসূচী শুরুর আগে ভিসি অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামানের সাথে সাক্ষাৎ করেন তিনি। এসময় আসন্ন সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে ভিসির কাছ থেকে দোয়া এবং সহযোগিতা কামনা করেন অবিভক্ত ঢাকার সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার জ্যেষ্ঠ পুত্র ইশরাক হোসেন। 

অধ্যাপক আখতারুজ্জামান ইশরাক হোসেনকে বলেন, ‘এখানে আসার জন্য আমি আপনাদেরকে স্বাগত জানাচ্ছি। আশা করছি সামনের নির্বাচনে একটি সুষ্ঠু এবং সাবলীল পরিবেশ থাকবে।’ 

ইশরাক হোসেন বলেন, আমি ছাত্র না হলেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে আমার আত্মার সম্পর্ক রয়েছে। আমার বাবা, আমার মা, আমার বোন এখান থেকে পড়াশোনা করেছেন। আমি এখানে এসেছি আপনার কাছে দোয়া চাইতে। আমি মেয়র নির্বাচিত হলে সিটি কর্পোরেশনের সকল সমস্যা নিয়ে কাজ করব। মানুষের সব ধরনের অধিকার নিয়ে কাজ করব। 
এসময় ঢাবি শিক্ষক সাদা দলের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম, যুগ্ম আহ্বায়ক অধ্যাপক মোরশেদ হাসান খান, অধ্যাপক লুৎফর রহমান, সাবেক আহ্বায়ক অধ্যাপক আকতার হোসেন খান, অধ্যাপক ড. আবদুর রশিদ, অধ্যাপক ইউসুফ হায়দার এবং ডাকসুর সাবেক জিএস বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, হাবিব-উন নবী খান সোহেল, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, নাজিম উদ্দিন আলম, বিএনপি নেতা কামরুজ্জামান রতন, যুবদলের সাধারণ সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু উপস্থিত ছিলেন।
ভিসির সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে গণসংযোগ শুরু করেন তিনি। এসময় ধানের শীষের স্লোগানে স্লোগানে উত্তাল হয়ে ওঠে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। বিজনেস ফ্যাকাল্টি, কলা ভবন, ভিসি চত্বর, জগন্নাথ হল হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন আবাসিক এলাকা দিয়ে কার্জন হল হয়ে হাইকোর্ট এলাকায় ইশরাককে নিয়ে গণসংযোগ করেন বিএনপি নেতৃবৃন্দ।

ঢাবি ক্যাম্পাস শেষে নেতৃবৃন্দ হাইকোর্ট মাজারের সামনে পৌছালে গণসংযোগে যোগ দেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফকরুল ইসলাম আলমগীর। 

এখানে অনুষ্ঠিত পথসভায় মির্জা ফখরুল বলেন, সরকারি দলকে সাহায্য করার জন্যই ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন ইভিএম নিয়ে আসা হয়েছে।

তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্পূর্ণভাবে পক্ষপাতদুষ্ট। সরকার জানে ইভিএম ছাড়া তাদের নির্বাচিত হওয়ার কোন সুযোগ নেই। তাই তারা ইভিএম-এর ওপর ভর করেছে। আমরা প্রথম থেকেই ইভিএম- এর বিরোধিতা করে আসছি। কারণ, ইভিএম-এর বিষয়টা পুরোপুরি নির্বাচন কমিশনের আওতায়। এতে অন্য কারো কোন এখতিয়ার নেই। নির্বাচন কমিশন তাদের অযোগ্যতাকে ঢাকার জন্য ইভিএম নিয়ে আসছে। সরকারি দলকে সাহায্য করার জন্যই ইভিএম নিয়ে আসা হয়েছে। তারপরও আমরা নির্বাচনে অংশ নিয়েছি। আমরা জানি, ধানের শীষের পক্ষে যে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে তা রোধ করার সাধ্য কারো নেই। কারণ, জনতার মধ্যে যে জোয়ার উঠেছে, তারা এই সরকারের সমস্ত অপকৌশলকে ভেঙ্গে দিবে। ইশরাক মানুষের মধ্যে যে ভালবাসা সৃষ্টি করেছে, সেই ভালবাসার শক্তি দিয়ে, জনগণের শক্তি দিয়ে সমস্ত অপশক্তিকে পরাজিত করবে।

এসময় অন্যদের মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কপোরেশন মেয়র প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হেসেন, বিএনপির সহ-সভাপতি এ্যাডভোকেট জয়নাল আবেদিন, ব্যারিষ্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন বক্তব্য রাখেন।

বেলা সাড়ে ১২ টায় গোপিবাগের বাসায় আধা ঘণ্টার বিরতি শেষে শ্যামপুর থানার ৫৪ নং ওয়ার্ডের জুরাইন মাজারের ব্যাংক এশিয়ার সামনে থেকে গণসংযোগ শুরু করেন ইশরাক হোসেন।

পর্যায়ক্রমে পোস্তগোলা, জুরাইন কবরস্থান, আরসিন গেট, টিএন্ডটি ও বাংলাদেশ ব্যাংক কলোনী, গেন্ডারিয়া ডিআইটি প্লট, পাইপ রাস্তা, শীট মার্কেট, আবু হাজী প্রাইমারী স্কুল হয়ে ৫১ নং ওয়ার্ডের দয়াগঞ্জ মোড়ে এসে গণসংযোগ ও প্রচারণা শেষ করেন ইশরাক হেসেনসহ বিএনপি নেতৃবৃন্দ। 

জুরাইন মাজারের ব্যাংক এশিয়ার সামনে সংক্ষিপ্ত পথসভায় ইশরাক বলেন, ঢাকা বসবাসের সব থেকে অযোগ্য নগরী। বায়ু দূষণের দিকে থেকে দূষিত নগরের তালিকায় এক নম্বরে। নারী-শিশুদের জন্য সবচাইতে অনিরাপদ নগরের তালিকায় ঢাকা এক নম্বরে রয়েছে। এজন্যই একটা পরিবর্তন দরকার। 

ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ইতিমধ্যে ইশরাক হোসেন জনগণের মনে জয়যুক্ত হয়ে আছে। এখন এক তারিখে আপনারা ভোট কেন্দ্রে উপস্থিত হয়ে, সরকারের সকল ষড়যন্ত্র রুখে দিয়ে ধানের শীষে ভোট দিবেন। আপনার ভোট কেন্দ্রে যাবেন, কেন্দ্র পাহারা দিবেন। 

ইশরাক বলেন, দেশে একদলীয় শাসন ব্যবস্থা কায়েম হয়েছে; জমিদারি কায়েম হয়েছে। এখানে কোন জবাবদিহিতা নেই। জবাবদিহিতা ও ক্ষমতার ভারসাম্য ফিরিয়ে আনতে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করা দরকার। তার মুক্তির মধ্য দিয়ে দেশে ক্ষমতার ভারসাম্য ও জবাবদিহিতা ফিরে আসবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।

তিনি বলেন, ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের মূলমন্ত্র ছিল জনগণ হবে ক্ষমতার মালিক, জনগণ হবে রাষ্ট্রের মালিক। কিন্তু গত ১৩ বছর একটি অনির্বাচিত সরকার ক্ষমতায়, যাদের জনগণের প্রতি কোনো দায়বদ্ধতা নেই। তারা মেগা প্রজেক্ট, মেগা প্রকল্পের নামে মেগা দুর্নীতি করছে। উন্নয়নের নামে দেশের হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে দিয়েছে। অনির্বাচিত বলেই জনগণের প্রতি তাদের কোনো দায়বদ্ধতা নেই, নগরীর উন্নয়নে কাজ করেনি। যার কারণে আজকে এ শহর বসবাসের সবচেয়ে অযোগ্য নগরীতে পরিণত হয়েছে। 

তিনি বলেন, আমরা যে অবাসযোগ্য শহরে অবস্থান করছি তার থেকে উত্তরণ দরকার। আমি নির্বাচিত হলে জনগণকে সাথে নিয়ে একটি আধুনিক উন্নত শহরের আদলে আমাদের এই শহর গড়ে তুলবো ইনশাল্লাহ। আজকে যে গণজাগরণ সৃষ্টি হয়েছে ধানের শীষের পক্ষে, গণতন্ত্রের পক্ষে, জনগণের পক্ষে এটি অব্যাহত থাকলে অবশ্যই পহেলা ফেব্রুয়ারি আমাদের বিজয় কেউ ঠেকিয়ে রাখতে পারবে না। আপনারা নির্ভয়ে ভোটকেন্দ্রে যাবেন, ভোট দিবেন এবং আমরা বিজয়ী হয়ে আপনাদের সঙ্গে নিয়ে এ শহরের উন্নয়ন করবো।

ইশরাক বলেন, আপনার কারো ভয়ে ভীত হবেন না। আপনারা কেউ তৃতীয় শ্রেণির নাগরিক নন। আপনাদের যতটুকু অধিকার ওই আওয়ামী লীগ সরকারেরও ততটুকু অধিকার। এখানে কেউ কারো চেয়ে উপরে-নিচে নেই, সবাই সমান। সবার সমান অধিকার হবে, এটাই ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা।

ড. মোশাররফ বলেন, এ সরকার অর্থনৈতিক, সামাজিক ও আন্তর্জাতিকভাবে দেশটাকে ধ্বংসের পথে নিয়ে গেছে। এই মহানগরকে একটি ধ্বংসপ্রাপ্ত ময়লার স্তুপে পরিণত করেছে। তাই আজকে যদি এই মহানগরিকে আমরা বসবাসের উপযোগি করতে চাই, এই শহরকে নতুন করে গড়তে চাই তাহলে ইশরাক হোসেনকে আপনারা ধানের শীষে ভোট দিবেন। 

অতীতের কথা স্মরণ করে তিনি বলেন, সাদেক হোসেন খোকা, মির্জা আব্বাস যখন এই শহররে মেয়র ছিলেন তখন এই শহরের এত খারাপ অবস্থা ছিলনা। আমরা তাই সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার সুযোগ্য সন্তান, তরুণ, উচ্চ শিক্ষিত ইশরাক হেসেনকে মনোনয়ন দিয়েছি। আমরা বিশ্বাস করি ইশরাক হোসেনকে যদি নির্বাচিত হলে আপনাদেরকে সঙ্গে নিয়ে, এদেশের পুরো সমাজকে সঙ্গে নিয়ে এই শহরকে বসবাস উপোযগী করে গড়ে তুলবে।
 
এসময় ডাকসুর সাবেক জিএস বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, হাবিব-উন নবী খান সোহেল, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, নাজিম উদ্দিন আলম, বিএনপি নেতা কামরুজ্জামান রতন, যুবদলের সাধারন সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, শহীদুল ইসলাম বাবুল, ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি রাজীব আহসান, শফিউল বারি বাবু, রফিক সিকদার, এসএম জিলানি, মোর্তাজুল করিম বাদরু, তানভির আহমেদ রবিন, ছাত্রদলের সভাপতি ফজলুর রহমান খোকন, সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন শ্যামল, সিনিয়র সহ সভাপতি কাজী রওনাকুল ইসলাম শ্রাবন, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আমিনুর রহমান আমিন, শরিফ হোসেনসহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

৪০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

৪২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

৪৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

৫৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!
জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন