শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:২৩, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

আধুনিক উন্নত শহরের আদলে গড়ব ঢাকা : ইশরাক

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আধুনিক উন্নত শহরের আদলে গড়ব ঢাকা : ইশরাক

বাসযোগ্য আধুনিক উন্নত শহরের আদলে ঢাকা শহরকে গড়ে তুলতে ১ ফেব্রুয়ারি ধানের শীষ প্রতীকে ভোট দেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপির মেয়র প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন।

বৃহস্পতিবার সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনী প্রচারণার ১৪তম দিনে জুরাইন মাজার রোড ব্যাংক এশিয়ার সামনে এক পথসভায় তিনি এ কথা বলেন।

এসময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, দলের বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক আলহাজ সালাহ উদ্দিন আহমেদও বক্তব্য রাখেন। 

এই এলাকায় গণসংযোগ চলাকালে জুরাইন কবরস্থানে সদ্য প্রয়াত বাবা সাদেক হোসেন খোকার কবর জিয়ারত করেন ধানের শীষের প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন। 

এদিন সকাল সাড়ে নয়টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসসহ সংলগ্ন এলাকায় দিনের কর্মসূচী শুরুর আগে ভিসি অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামানের সাথে সাক্ষাৎ করেন তিনি। এসময় আসন্ন সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে ভিসির কাছ থেকে দোয়া এবং সহযোগিতা কামনা করেন অবিভক্ত ঢাকার সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার জ্যেষ্ঠ পুত্র ইশরাক হোসেন। 

অধ্যাপক আখতারুজ্জামান ইশরাক হোসেনকে বলেন, ‘এখানে আসার জন্য আমি আপনাদেরকে স্বাগত জানাচ্ছি। আশা করছি সামনের নির্বাচনে একটি সুষ্ঠু এবং সাবলীল পরিবেশ থাকবে।’ 

ইশরাক হোসেন বলেন, আমি ছাত্র না হলেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে আমার আত্মার সম্পর্ক রয়েছে। আমার বাবা, আমার মা, আমার বোন এখান থেকে পড়াশোনা করেছেন। আমি এখানে এসেছি আপনার কাছে দোয়া চাইতে। আমি মেয়র নির্বাচিত হলে সিটি কর্পোরেশনের সকল সমস্যা নিয়ে কাজ করব। মানুষের সব ধরনের অধিকার নিয়ে কাজ করব। 
এসময় ঢাবি শিক্ষক সাদা দলের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম, যুগ্ম আহ্বায়ক অধ্যাপক মোরশেদ হাসান খান, অধ্যাপক লুৎফর রহমান, সাবেক আহ্বায়ক অধ্যাপক আকতার হোসেন খান, অধ্যাপক ড. আবদুর রশিদ, অধ্যাপক ইউসুফ হায়দার এবং ডাকসুর সাবেক জিএস বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, হাবিব-উন নবী খান সোহেল, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, নাজিম উদ্দিন আলম, বিএনপি নেতা কামরুজ্জামান রতন, যুবদলের সাধারণ সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু উপস্থিত ছিলেন।
ভিসির সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে গণসংযোগ শুরু করেন তিনি। এসময় ধানের শীষের স্লোগানে স্লোগানে উত্তাল হয়ে ওঠে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। বিজনেস ফ্যাকাল্টি, কলা ভবন, ভিসি চত্বর, জগন্নাথ হল হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন আবাসিক এলাকা দিয়ে কার্জন হল হয়ে হাইকোর্ট এলাকায় ইশরাককে নিয়ে গণসংযোগ করেন বিএনপি নেতৃবৃন্দ।

ঢাবি ক্যাম্পাস শেষে নেতৃবৃন্দ হাইকোর্ট মাজারের সামনে পৌছালে গণসংযোগে যোগ দেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফকরুল ইসলাম আলমগীর। 

এখানে অনুষ্ঠিত পথসভায় মির্জা ফখরুল বলেন, সরকারি দলকে সাহায্য করার জন্যই ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন ইভিএম নিয়ে আসা হয়েছে।

তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্পূর্ণভাবে পক্ষপাতদুষ্ট। সরকার জানে ইভিএম ছাড়া তাদের নির্বাচিত হওয়ার কোন সুযোগ নেই। তাই তারা ইভিএম-এর ওপর ভর করেছে। আমরা প্রথম থেকেই ইভিএম- এর বিরোধিতা করে আসছি। কারণ, ইভিএম-এর বিষয়টা পুরোপুরি নির্বাচন কমিশনের আওতায়। এতে অন্য কারো কোন এখতিয়ার নেই। নির্বাচন কমিশন তাদের অযোগ্যতাকে ঢাকার জন্য ইভিএম নিয়ে আসছে। সরকারি দলকে সাহায্য করার জন্যই ইভিএম নিয়ে আসা হয়েছে। তারপরও আমরা নির্বাচনে অংশ নিয়েছি। আমরা জানি, ধানের শীষের পক্ষে যে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে তা রোধ করার সাধ্য কারো নেই। কারণ, জনতার মধ্যে যে জোয়ার উঠেছে, তারা এই সরকারের সমস্ত অপকৌশলকে ভেঙ্গে দিবে। ইশরাক মানুষের মধ্যে যে ভালবাসা সৃষ্টি করেছে, সেই ভালবাসার শক্তি দিয়ে, জনগণের শক্তি দিয়ে সমস্ত অপশক্তিকে পরাজিত করবে।

এসময় অন্যদের মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কপোরেশন মেয়র প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হেসেন, বিএনপির সহ-সভাপতি এ্যাডভোকেট জয়নাল আবেদিন, ব্যারিষ্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন বক্তব্য রাখেন।

বেলা সাড়ে ১২ টায় গোপিবাগের বাসায় আধা ঘণ্টার বিরতি শেষে শ্যামপুর থানার ৫৪ নং ওয়ার্ডের জুরাইন মাজারের ব্যাংক এশিয়ার সামনে থেকে গণসংযোগ শুরু করেন ইশরাক হোসেন।

পর্যায়ক্রমে পোস্তগোলা, জুরাইন কবরস্থান, আরসিন গেট, টিএন্ডটি ও বাংলাদেশ ব্যাংক কলোনী, গেন্ডারিয়া ডিআইটি প্লট, পাইপ রাস্তা, শীট মার্কেট, আবু হাজী প্রাইমারী স্কুল হয়ে ৫১ নং ওয়ার্ডের দয়াগঞ্জ মোড়ে এসে গণসংযোগ ও প্রচারণা শেষ করেন ইশরাক হেসেনসহ বিএনপি নেতৃবৃন্দ। 

জুরাইন মাজারের ব্যাংক এশিয়ার সামনে সংক্ষিপ্ত পথসভায় ইশরাক বলেন, ঢাকা বসবাসের সব থেকে অযোগ্য নগরী। বায়ু দূষণের দিকে থেকে দূষিত নগরের তালিকায় এক নম্বরে। নারী-শিশুদের জন্য সবচাইতে অনিরাপদ নগরের তালিকায় ঢাকা এক নম্বরে রয়েছে। এজন্যই একটা পরিবর্তন দরকার। 

ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ইতিমধ্যে ইশরাক হোসেন জনগণের মনে জয়যুক্ত হয়ে আছে। এখন এক তারিখে আপনারা ভোট কেন্দ্রে উপস্থিত হয়ে, সরকারের সকল ষড়যন্ত্র রুখে দিয়ে ধানের শীষে ভোট দিবেন। আপনার ভোট কেন্দ্রে যাবেন, কেন্দ্র পাহারা দিবেন। 

ইশরাক বলেন, দেশে একদলীয় শাসন ব্যবস্থা কায়েম হয়েছে; জমিদারি কায়েম হয়েছে। এখানে কোন জবাবদিহিতা নেই। জবাবদিহিতা ও ক্ষমতার ভারসাম্য ফিরিয়ে আনতে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করা দরকার। তার মুক্তির মধ্য দিয়ে দেশে ক্ষমতার ভারসাম্য ও জবাবদিহিতা ফিরে আসবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।

তিনি বলেন, ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের মূলমন্ত্র ছিল জনগণ হবে ক্ষমতার মালিক, জনগণ হবে রাষ্ট্রের মালিক। কিন্তু গত ১৩ বছর একটি অনির্বাচিত সরকার ক্ষমতায়, যাদের জনগণের প্রতি কোনো দায়বদ্ধতা নেই। তারা মেগা প্রজেক্ট, মেগা প্রকল্পের নামে মেগা দুর্নীতি করছে। উন্নয়নের নামে দেশের হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে দিয়েছে। অনির্বাচিত বলেই জনগণের প্রতি তাদের কোনো দায়বদ্ধতা নেই, নগরীর উন্নয়নে কাজ করেনি। যার কারণে আজকে এ শহর বসবাসের সবচেয়ে অযোগ্য নগরীতে পরিণত হয়েছে। 

তিনি বলেন, আমরা যে অবাসযোগ্য শহরে অবস্থান করছি তার থেকে উত্তরণ দরকার। আমি নির্বাচিত হলে জনগণকে সাথে নিয়ে একটি আধুনিক উন্নত শহরের আদলে আমাদের এই শহর গড়ে তুলবো ইনশাল্লাহ। আজকে যে গণজাগরণ সৃষ্টি হয়েছে ধানের শীষের পক্ষে, গণতন্ত্রের পক্ষে, জনগণের পক্ষে এটি অব্যাহত থাকলে অবশ্যই পহেলা ফেব্রুয়ারি আমাদের বিজয় কেউ ঠেকিয়ে রাখতে পারবে না। আপনারা নির্ভয়ে ভোটকেন্দ্রে যাবেন, ভোট দিবেন এবং আমরা বিজয়ী হয়ে আপনাদের সঙ্গে নিয়ে এ শহরের উন্নয়ন করবো।

ইশরাক বলেন, আপনার কারো ভয়ে ভীত হবেন না। আপনারা কেউ তৃতীয় শ্রেণির নাগরিক নন। আপনাদের যতটুকু অধিকার ওই আওয়ামী লীগ সরকারেরও ততটুকু অধিকার। এখানে কেউ কারো চেয়ে উপরে-নিচে নেই, সবাই সমান। সবার সমান অধিকার হবে, এটাই ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা।

ড. মোশাররফ বলেন, এ সরকার অর্থনৈতিক, সামাজিক ও আন্তর্জাতিকভাবে দেশটাকে ধ্বংসের পথে নিয়ে গেছে। এই মহানগরকে একটি ধ্বংসপ্রাপ্ত ময়লার স্তুপে পরিণত করেছে। তাই আজকে যদি এই মহানগরিকে আমরা বসবাসের উপযোগি করতে চাই, এই শহরকে নতুন করে গড়তে চাই তাহলে ইশরাক হোসেনকে আপনারা ধানের শীষে ভোট দিবেন। 

অতীতের কথা স্মরণ করে তিনি বলেন, সাদেক হোসেন খোকা, মির্জা আব্বাস যখন এই শহররে মেয়র ছিলেন তখন এই শহরের এত খারাপ অবস্থা ছিলনা। আমরা তাই সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার সুযোগ্য সন্তান, তরুণ, উচ্চ শিক্ষিত ইশরাক হেসেনকে মনোনয়ন দিয়েছি। আমরা বিশ্বাস করি ইশরাক হোসেনকে যদি নির্বাচিত হলে আপনাদেরকে সঙ্গে নিয়ে, এদেশের পুরো সমাজকে সঙ্গে নিয়ে এই শহরকে বসবাস উপোযগী করে গড়ে তুলবে।
 
এসময় ডাকসুর সাবেক জিএস বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, হাবিব-উন নবী খান সোহেল, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, নাজিম উদ্দিন আলম, বিএনপি নেতা কামরুজ্জামান রতন, যুবদলের সাধারন সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, শহীদুল ইসলাম বাবুল, ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি রাজীব আহসান, শফিউল বারি বাবু, রফিক সিকদার, এসএম জিলানি, মোর্তাজুল করিম বাদরু, তানভির আহমেদ রবিন, ছাত্রদলের সভাপতি ফজলুর রহমান খোকন, সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন শ্যামল, সিনিয়র সহ সভাপতি কাজী রওনাকুল ইসলাম শ্রাবন, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আমিনুর রহমান আমিন, শরিফ হোসেনসহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে পঞ্চম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে পঞ্চম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ নভেম্বর)

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০% সেনা সদস্যকে মাঠ থেকে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
৫০% সেনা সদস্যকে মাঠ থেকে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

যা নেওয়া হারাম তা দেওয়াও হারাম
যা নেওয়া হারাম তা দেওয়াও হারাম

৪৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

এনসিটিবির চেয়ারম্যানের দায়িত্বে মাহবুবুল হক পাটওয়ারী
এনসিটিবির চেয়ারম্যানের দায়িত্বে মাহবুবুল হক পাটওয়ারী

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বিবিসিতে পক্ষপাতের অভিযোগে মহাপরিচালক ও বার্তাপ্রধানের পদত্যাগ
বিবিসিতে পক্ষপাতের অভিযোগে মহাপরিচালক ও বার্তাপ্রধানের পদত্যাগ

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুঁজিবাজারে শিক্ষার্থী-গৃহিণীরা আর পাবেন না মার্জিন সুবিধা
পুঁজিবাজারে শিক্ষার্থী-গৃহিণীরা আর পাবেন না মার্জিন সুবিধা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনায় স্লথ প্রবৃদ্ধির ঝুঁকিতে বাংলাদেশ
ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনায় স্লথ প্রবৃদ্ধির ঝুঁকিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিপাইনে টাইফুনের তাণ্ডব, ১০ লাখ মানুষ ঘরছাড়া
ফিলিপাইনে টাইফুনের তাণ্ডব, ১০ লাখ মানুষ ঘরছাড়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেহেলগামের রেশ কাটিয়ে কাশ্মীরে কবে ফিরছে শুটিং?
পেহেলগামের রেশ কাটিয়ে কাশ্মীরে কবে ফিরছে শুটিং?

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শীতে হাঁটুর ব্যথা কমাতে সহজ ঘরোয়া সমাধান
শীতে হাঁটুর ব্যথা কমাতে সহজ ঘরোয়া সমাধান

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইসরাইলে ফের হামলা শুরু করবে হুথি?
ইসরাইলে ফের হামলা শুরু করবে হুথি?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের মাঠে লিভারপুলকে উড়িয়ে দিল ম্যানসিটি
ঘরের মাঠে লিভারপুলকে উড়িয়ে দিল ম্যানসিটি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ম্যাচের আগে অস্ট্রেলিয়ান ফুটবলার দলে টানল ভারত
বাংলাদেশ ম্যাচের আগে অস্ট্রেলিয়ান ফুটবলার দলে টানল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পলিথিন, শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে সারাদেশে পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান
পলিথিন, শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে সারাদেশে পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান

৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গোপালগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, নিহত ২
গোপালগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মহাকাশে আড়ি পাতছে রাশিয়া?
মহাকাশে আড়ি পাতছে রাশিয়া?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা পর্যায়ে ফুটবলারদের কারণে ক্রিকেট খেলা যাচ্ছে না: অভিযোগ আসিফের
জেলা পর্যায়ে ফুটবলারদের কারণে ক্রিকেট খেলা যাচ্ছে না: অভিযোগ আসিফের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে অটোচালক নিহত
রাজশাহীতে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে অটোচালক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ বছর পর ইসরায়েলি সেনার মরদেহ ফেরত দিল হামাস
১১ বছর পর ইসরায়েলি সেনার মরদেহ ফেরত দিল হামাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভায়েকানোর মাঠে রিয়াল মাদ্রিদের হোঁচট
ভায়েকানোর মাঠে রিয়াল মাদ্রিদের হোঁচট

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে শেল্টার হোম থেকে অর্ধশতাধিক বিড়াল উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে শেল্টার হোম থেকে অর্ধশতাধিক বিড়াল উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপরিচ্ছন্ন-অস্বাস্থ্যকর শেল্টার হোম থেকে উদ্ধার করা হল বিড়ালগুলোকে
অপরিচ্ছন্ন-অস্বাস্থ্যকর শেল্টার হোম থেকে উদ্ধার করা হল বিড়ালগুলোকে

৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রাজনাথ সিংয়ের মন্তব্য ‘কূটনৈতিক সৌজন্যের পরিপন্থী’: ঢাকা
রাজনাথ সিংয়ের মন্তব্য ‘কূটনৈতিক সৌজন্যের পরিপন্থী’: ঢাকা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন বানচাল ও পেছানোর চক্রান্ত মেনে নেবে না বিএনপি: সালাউদ্দিন বাবু
নির্বাচন বানচাল ও পেছানোর চক্রান্ত মেনে নেবে না বিএনপি: সালাউদ্দিন বাবু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’
বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ
হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক

১৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি
একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনশন ভেঙে তারেককে পুনর্বিবেচনার আবেদন দিতে বললো ইসি
অনশন ভেঙে তারেককে পুনর্বিবেচনার আবেদন দিতে বললো ইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার

সম্পাদকীয়

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে
রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে

মাঠে ময়দানে

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন
ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন

পূর্ব-পশ্চিম

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে

লিগে রোনালদোর শত গোল
লিগে রোনালদোর শত গোল

মাঠে ময়দানে

প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা
প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা

শোবিজ

করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস
করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস

মাঠে ময়দানে

সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ
সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ

নগর জীবন

আলো ছড়ালেন রামকৃষ্ণ, বন্যা, হিমু
আলো ছড়ালেন রামকৃষ্ণ, বন্যা, হিমু

মাঠে ময়দানে