শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:২৩, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

আধুনিক উন্নত শহরের আদলে গড়ব ঢাকা : ইশরাক

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আধুনিক উন্নত শহরের আদলে গড়ব ঢাকা : ইশরাক

বাসযোগ্য আধুনিক উন্নত শহরের আদলে ঢাকা শহরকে গড়ে তুলতে ১ ফেব্রুয়ারি ধানের শীষ প্রতীকে ভোট দেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপির মেয়র প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন।

বৃহস্পতিবার সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনী প্রচারণার ১৪তম দিনে জুরাইন মাজার রোড ব্যাংক এশিয়ার সামনে এক পথসভায় তিনি এ কথা বলেন।

এসময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, দলের বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক আলহাজ সালাহ উদ্দিন আহমেদও বক্তব্য রাখেন। 

এই এলাকায় গণসংযোগ চলাকালে জুরাইন কবরস্থানে সদ্য প্রয়াত বাবা সাদেক হোসেন খোকার কবর জিয়ারত করেন ধানের শীষের প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন। 

এদিন সকাল সাড়ে নয়টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসসহ সংলগ্ন এলাকায় দিনের কর্মসূচী শুরুর আগে ভিসি অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামানের সাথে সাক্ষাৎ করেন তিনি। এসময় আসন্ন সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে ভিসির কাছ থেকে দোয়া এবং সহযোগিতা কামনা করেন অবিভক্ত ঢাকার সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার জ্যেষ্ঠ পুত্র ইশরাক হোসেন। 

অধ্যাপক আখতারুজ্জামান ইশরাক হোসেনকে বলেন, ‘এখানে আসার জন্য আমি আপনাদেরকে স্বাগত জানাচ্ছি। আশা করছি সামনের নির্বাচনে একটি সুষ্ঠু এবং সাবলীল পরিবেশ থাকবে।’ 

ইশরাক হোসেন বলেন, আমি ছাত্র না হলেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে আমার আত্মার সম্পর্ক রয়েছে। আমার বাবা, আমার মা, আমার বোন এখান থেকে পড়াশোনা করেছেন। আমি এখানে এসেছি আপনার কাছে দোয়া চাইতে। আমি মেয়র নির্বাচিত হলে সিটি কর্পোরেশনের সকল সমস্যা নিয়ে কাজ করব। মানুষের সব ধরনের অধিকার নিয়ে কাজ করব। 
এসময় ঢাবি শিক্ষক সাদা দলের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম, যুগ্ম আহ্বায়ক অধ্যাপক মোরশেদ হাসান খান, অধ্যাপক লুৎফর রহমান, সাবেক আহ্বায়ক অধ্যাপক আকতার হোসেন খান, অধ্যাপক ড. আবদুর রশিদ, অধ্যাপক ইউসুফ হায়দার এবং ডাকসুর সাবেক জিএস বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, হাবিব-উন নবী খান সোহেল, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, নাজিম উদ্দিন আলম, বিএনপি নেতা কামরুজ্জামান রতন, যুবদলের সাধারণ সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু উপস্থিত ছিলেন।
ভিসির সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে গণসংযোগ শুরু করেন তিনি। এসময় ধানের শীষের স্লোগানে স্লোগানে উত্তাল হয়ে ওঠে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। বিজনেস ফ্যাকাল্টি, কলা ভবন, ভিসি চত্বর, জগন্নাথ হল হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন আবাসিক এলাকা দিয়ে কার্জন হল হয়ে হাইকোর্ট এলাকায় ইশরাককে নিয়ে গণসংযোগ করেন বিএনপি নেতৃবৃন্দ।

ঢাবি ক্যাম্পাস শেষে নেতৃবৃন্দ হাইকোর্ট মাজারের সামনে পৌছালে গণসংযোগে যোগ দেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফকরুল ইসলাম আলমগীর। 

এখানে অনুষ্ঠিত পথসভায় মির্জা ফখরুল বলেন, সরকারি দলকে সাহায্য করার জন্যই ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন ইভিএম নিয়ে আসা হয়েছে।

তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্পূর্ণভাবে পক্ষপাতদুষ্ট। সরকার জানে ইভিএম ছাড়া তাদের নির্বাচিত হওয়ার কোন সুযোগ নেই। তাই তারা ইভিএম-এর ওপর ভর করেছে। আমরা প্রথম থেকেই ইভিএম- এর বিরোধিতা করে আসছি। কারণ, ইভিএম-এর বিষয়টা পুরোপুরি নির্বাচন কমিশনের আওতায়। এতে অন্য কারো কোন এখতিয়ার নেই। নির্বাচন কমিশন তাদের অযোগ্যতাকে ঢাকার জন্য ইভিএম নিয়ে আসছে। সরকারি দলকে সাহায্য করার জন্যই ইভিএম নিয়ে আসা হয়েছে। তারপরও আমরা নির্বাচনে অংশ নিয়েছি। আমরা জানি, ধানের শীষের পক্ষে যে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে তা রোধ করার সাধ্য কারো নেই। কারণ, জনতার মধ্যে যে জোয়ার উঠেছে, তারা এই সরকারের সমস্ত অপকৌশলকে ভেঙ্গে দিবে। ইশরাক মানুষের মধ্যে যে ভালবাসা সৃষ্টি করেছে, সেই ভালবাসার শক্তি দিয়ে, জনগণের শক্তি দিয়ে সমস্ত অপশক্তিকে পরাজিত করবে।

এসময় অন্যদের মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কপোরেশন মেয়র প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হেসেন, বিএনপির সহ-সভাপতি এ্যাডভোকেট জয়নাল আবেদিন, ব্যারিষ্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন বক্তব্য রাখেন।

বেলা সাড়ে ১২ টায় গোপিবাগের বাসায় আধা ঘণ্টার বিরতি শেষে শ্যামপুর থানার ৫৪ নং ওয়ার্ডের জুরাইন মাজারের ব্যাংক এশিয়ার সামনে থেকে গণসংযোগ শুরু করেন ইশরাক হোসেন।

পর্যায়ক্রমে পোস্তগোলা, জুরাইন কবরস্থান, আরসিন গেট, টিএন্ডটি ও বাংলাদেশ ব্যাংক কলোনী, গেন্ডারিয়া ডিআইটি প্লট, পাইপ রাস্তা, শীট মার্কেট, আবু হাজী প্রাইমারী স্কুল হয়ে ৫১ নং ওয়ার্ডের দয়াগঞ্জ মোড়ে এসে গণসংযোগ ও প্রচারণা শেষ করেন ইশরাক হেসেনসহ বিএনপি নেতৃবৃন্দ। 

জুরাইন মাজারের ব্যাংক এশিয়ার সামনে সংক্ষিপ্ত পথসভায় ইশরাক বলেন, ঢাকা বসবাসের সব থেকে অযোগ্য নগরী। বায়ু দূষণের দিকে থেকে দূষিত নগরের তালিকায় এক নম্বরে। নারী-শিশুদের জন্য সবচাইতে অনিরাপদ নগরের তালিকায় ঢাকা এক নম্বরে রয়েছে। এজন্যই একটা পরিবর্তন দরকার। 

ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ইতিমধ্যে ইশরাক হোসেন জনগণের মনে জয়যুক্ত হয়ে আছে। এখন এক তারিখে আপনারা ভোট কেন্দ্রে উপস্থিত হয়ে, সরকারের সকল ষড়যন্ত্র রুখে দিয়ে ধানের শীষে ভোট দিবেন। আপনার ভোট কেন্দ্রে যাবেন, কেন্দ্র পাহারা দিবেন। 

ইশরাক বলেন, দেশে একদলীয় শাসন ব্যবস্থা কায়েম হয়েছে; জমিদারি কায়েম হয়েছে। এখানে কোন জবাবদিহিতা নেই। জবাবদিহিতা ও ক্ষমতার ভারসাম্য ফিরিয়ে আনতে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করা দরকার। তার মুক্তির মধ্য দিয়ে দেশে ক্ষমতার ভারসাম্য ও জবাবদিহিতা ফিরে আসবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।

তিনি বলেন, ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের মূলমন্ত্র ছিল জনগণ হবে ক্ষমতার মালিক, জনগণ হবে রাষ্ট্রের মালিক। কিন্তু গত ১৩ বছর একটি অনির্বাচিত সরকার ক্ষমতায়, যাদের জনগণের প্রতি কোনো দায়বদ্ধতা নেই। তারা মেগা প্রজেক্ট, মেগা প্রকল্পের নামে মেগা দুর্নীতি করছে। উন্নয়নের নামে দেশের হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে দিয়েছে। অনির্বাচিত বলেই জনগণের প্রতি তাদের কোনো দায়বদ্ধতা নেই, নগরীর উন্নয়নে কাজ করেনি। যার কারণে আজকে এ শহর বসবাসের সবচেয়ে অযোগ্য নগরীতে পরিণত হয়েছে। 

তিনি বলেন, আমরা যে অবাসযোগ্য শহরে অবস্থান করছি তার থেকে উত্তরণ দরকার। আমি নির্বাচিত হলে জনগণকে সাথে নিয়ে একটি আধুনিক উন্নত শহরের আদলে আমাদের এই শহর গড়ে তুলবো ইনশাল্লাহ। আজকে যে গণজাগরণ সৃষ্টি হয়েছে ধানের শীষের পক্ষে, গণতন্ত্রের পক্ষে, জনগণের পক্ষে এটি অব্যাহত থাকলে অবশ্যই পহেলা ফেব্রুয়ারি আমাদের বিজয় কেউ ঠেকিয়ে রাখতে পারবে না। আপনারা নির্ভয়ে ভোটকেন্দ্রে যাবেন, ভোট দিবেন এবং আমরা বিজয়ী হয়ে আপনাদের সঙ্গে নিয়ে এ শহরের উন্নয়ন করবো।

ইশরাক বলেন, আপনার কারো ভয়ে ভীত হবেন না। আপনারা কেউ তৃতীয় শ্রেণির নাগরিক নন। আপনাদের যতটুকু অধিকার ওই আওয়ামী লীগ সরকারেরও ততটুকু অধিকার। এখানে কেউ কারো চেয়ে উপরে-নিচে নেই, সবাই সমান। সবার সমান অধিকার হবে, এটাই ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা।

ড. মোশাররফ বলেন, এ সরকার অর্থনৈতিক, সামাজিক ও আন্তর্জাতিকভাবে দেশটাকে ধ্বংসের পথে নিয়ে গেছে। এই মহানগরকে একটি ধ্বংসপ্রাপ্ত ময়লার স্তুপে পরিণত করেছে। তাই আজকে যদি এই মহানগরিকে আমরা বসবাসের উপযোগি করতে চাই, এই শহরকে নতুন করে গড়তে চাই তাহলে ইশরাক হোসেনকে আপনারা ধানের শীষে ভোট দিবেন। 

অতীতের কথা স্মরণ করে তিনি বলেন, সাদেক হোসেন খোকা, মির্জা আব্বাস যখন এই শহররে মেয়র ছিলেন তখন এই শহরের এত খারাপ অবস্থা ছিলনা। আমরা তাই সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার সুযোগ্য সন্তান, তরুণ, উচ্চ শিক্ষিত ইশরাক হেসেনকে মনোনয়ন দিয়েছি। আমরা বিশ্বাস করি ইশরাক হোসেনকে যদি নির্বাচিত হলে আপনাদেরকে সঙ্গে নিয়ে, এদেশের পুরো সমাজকে সঙ্গে নিয়ে এই শহরকে বসবাস উপোযগী করে গড়ে তুলবে।
 
এসময় ডাকসুর সাবেক জিএস বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, হাবিব-উন নবী খান সোহেল, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, নাজিম উদ্দিন আলম, বিএনপি নেতা কামরুজ্জামান রতন, যুবদলের সাধারন সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, শহীদুল ইসলাম বাবুল, ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি রাজীব আহসান, শফিউল বারি বাবু, রফিক সিকদার, এসএম জিলানি, মোর্তাজুল করিম বাদরু, তানভির আহমেদ রবিন, ছাত্রদলের সভাপতি ফজলুর রহমান খোকন, সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন শ্যামল, সিনিয়র সহ সভাপতি কাজী রওনাকুল ইসলাম শ্রাবন, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আমিনুর রহমান আমিন, শরিফ হোসেনসহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
শ্রীপুরে শিক্ষার্থীদের মাঝে ৪ হাজার গাছের চারা বিতরণ
শ্রীপুরে শিক্ষার্থীদের মাঝে ৪ হাজার গাছের চারা বিতরণ

এই মাত্র | নগর জীবন

সাক্ষরতা সামাজিক বৈষম্য নিরসনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
সাক্ষরতা সামাজিক বৈষম্য নিরসনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

যুব হকির এশিয়া কাপে প্রথমবারেই ব্রোঞ্জ জিতল বাংলাদেশের মেয়েরা
যুব হকির এশিয়া কাপে প্রথমবারেই ব্রোঞ্জ জিতল বাংলাদেশের মেয়েরা

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজবাড়ীতে চেয়ারম্যানকে কুপিয়ে জখম
রাজবাড়ীতে চেয়ারম্যানকে কুপিয়ে জখম

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় অস্ত্র-মাদকসহ আটক ১
কুষ্টিয়ায় অস্ত্র-মাদকসহ আটক ১

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পকে ‘এপস্টেইন ফাইল’ প্রকাশের আহ্বান ইলন মাস্কের
ট্রাম্পকে ‘এপস্টেইন ফাইল’ প্রকাশের আহ্বান ইলন মাস্কের

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুহুল কবীর রিজভীর কুড়িগ্রাম আগমন উপলক্ষে জেলা বিএনপির প্রস্তুতি সভা
রুহুল কবীর রিজভীর কুড়িগ্রাম আগমন উপলক্ষে জেলা বিএনপির প্রস্তুতি সভা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে গুমের অভিযোগ বিএনপির
হাসিনাসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে গুমের অভিযোগ বিএনপির

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

কুয়াকাটা সৈকত রক্ষা বাঁধে কৃষ্ণচূড়া সহ ৬ হাজার গাছের চারা রোপণ
কুয়াকাটা সৈকত রক্ষা বাঁধে কৃষ্ণচূড়া সহ ৬ হাজার গাছের চারা রোপণ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মব ভায়োলেন্সে বিশ্বাস করে না: এ জেড এম জাহিদ হোসেন
বিএনপি মব ভায়োলেন্সে বিশ্বাস করে না: এ জেড এম জাহিদ হোসেন

২৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সৌরজগতের শুরু নিয়ে নতুন প্রশ্ন তুলল এক উল্কাপিণ্ড
সৌরজগতের শুরু নিয়ে নতুন প্রশ্ন তুলল এক উল্কাপিণ্ড

২৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ২
যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ২

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার
সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, প্রেমিক গ্রেফতার
বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, প্রেমিক গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকায় বাঙালি প্রজন্মের সাফল্যগাথা ‘ফাউন্ডেশন ফর বেটার ওয়ার্ল্ড’র সেমিনারে
আমেরিকায় বাঙালি প্রজন্মের সাফল্যগাথা ‘ফাউন্ডেশন ফর বেটার ওয়ার্ল্ড’র সেমিনারে

৪০ মিনিট আগে | পরবাস

জলবায়ু অর্থায়নে গতি আনতে চালু হচ্ছে বিডিসিপি পোর্টাল
জলবায়ু অর্থায়নে গতি আনতে চালু হচ্ছে বিডিসিপি পোর্টাল

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর চার হাসপাতালে র‌্যাবের অভিযান, ১৫ দালাল আটক
রাজধানীর চার হাসপাতালে র‌্যাবের অভিযান, ১৫ দালাল আটক

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁপাইনবাবগঞ্জে কাঁচা রাস্তায় ধানগাছ লাগিয়ে প্রতিবাদ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে কাঁচা রাস্তায় ধানগাছ লাগিয়ে প্রতিবাদ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুর-ভাঙ্গা মহাসড়কের চার লেন বাস্তবায়নে মানববন্ধন
ফরিদপুর-ভাঙ্গা মহাসড়কের চার লেন বাস্তবায়নে মানববন্ধন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানকে আটকে পুলিশে সোপর্দ
চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানকে আটকে পুলিশে সোপর্দ

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা
৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা

৫৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় বাস-ভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১
মাগুরায় বাস-ভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাড়ির গেটের সামনে পড়ে ছিল যুবকের মরদেহ
বাড়ির গেটের সামনে পড়ে ছিল যুবকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
লক্ষ্মীপুরে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী বছরের হজের খরচ আরও কমানোর চেষ্টা করা হচ্ছে: ধর্ম উপদেষ্টা
আগামী বছরের হজের খরচ আরও কমানোর চেষ্টা করা হচ্ছে: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে হত্যা মামলায় আইনজীবী কারাগারে
রংপুরে হত্যা মামলায় আইনজীবী কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কতিপয় আওয়ামীপন্থী শিক্ষক এই সরকারের বিপক্ষে বিবৃতি দিয়েছে : মোর্শেদ হাসান
কতিপয় আওয়ামীপন্থী শিক্ষক এই সরকারের বিপক্ষে বিবৃতি দিয়েছে : মোর্শেদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা
টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই

সম্পাদকীয়

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ