শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:২৩, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

আধুনিক উন্নত শহরের আদলে গড়ব ঢাকা : ইশরাক

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আধুনিক উন্নত শহরের আদলে গড়ব ঢাকা : ইশরাক

বাসযোগ্য আধুনিক উন্নত শহরের আদলে ঢাকা শহরকে গড়ে তুলতে ১ ফেব্রুয়ারি ধানের শীষ প্রতীকে ভোট দেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপির মেয়র প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন।

বৃহস্পতিবার সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনী প্রচারণার ১৪তম দিনে জুরাইন মাজার রোড ব্যাংক এশিয়ার সামনে এক পথসভায় তিনি এ কথা বলেন।

এসময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, দলের বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক আলহাজ সালাহ উদ্দিন আহমেদও বক্তব্য রাখেন। 

এই এলাকায় গণসংযোগ চলাকালে জুরাইন কবরস্থানে সদ্য প্রয়াত বাবা সাদেক হোসেন খোকার কবর জিয়ারত করেন ধানের শীষের প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন। 

এদিন সকাল সাড়ে নয়টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসসহ সংলগ্ন এলাকায় দিনের কর্মসূচী শুরুর আগে ভিসি অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামানের সাথে সাক্ষাৎ করেন তিনি। এসময় আসন্ন সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে ভিসির কাছ থেকে দোয়া এবং সহযোগিতা কামনা করেন অবিভক্ত ঢাকার সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার জ্যেষ্ঠ পুত্র ইশরাক হোসেন। 

অধ্যাপক আখতারুজ্জামান ইশরাক হোসেনকে বলেন, ‘এখানে আসার জন্য আমি আপনাদেরকে স্বাগত জানাচ্ছি। আশা করছি সামনের নির্বাচনে একটি সুষ্ঠু এবং সাবলীল পরিবেশ থাকবে।’ 

ইশরাক হোসেন বলেন, আমি ছাত্র না হলেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে আমার আত্মার সম্পর্ক রয়েছে। আমার বাবা, আমার মা, আমার বোন এখান থেকে পড়াশোনা করেছেন। আমি এখানে এসেছি আপনার কাছে দোয়া চাইতে। আমি মেয়র নির্বাচিত হলে সিটি কর্পোরেশনের সকল সমস্যা নিয়ে কাজ করব। মানুষের সব ধরনের অধিকার নিয়ে কাজ করব। 
এসময় ঢাবি শিক্ষক সাদা দলের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম, যুগ্ম আহ্বায়ক অধ্যাপক মোরশেদ হাসান খান, অধ্যাপক লুৎফর রহমান, সাবেক আহ্বায়ক অধ্যাপক আকতার হোসেন খান, অধ্যাপক ড. আবদুর রশিদ, অধ্যাপক ইউসুফ হায়দার এবং ডাকসুর সাবেক জিএস বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, হাবিব-উন নবী খান সোহেল, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, নাজিম উদ্দিন আলম, বিএনপি নেতা কামরুজ্জামান রতন, যুবদলের সাধারণ সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু উপস্থিত ছিলেন।
ভিসির সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে গণসংযোগ শুরু করেন তিনি। এসময় ধানের শীষের স্লোগানে স্লোগানে উত্তাল হয়ে ওঠে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। বিজনেস ফ্যাকাল্টি, কলা ভবন, ভিসি চত্বর, জগন্নাথ হল হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন আবাসিক এলাকা দিয়ে কার্জন হল হয়ে হাইকোর্ট এলাকায় ইশরাককে নিয়ে গণসংযোগ করেন বিএনপি নেতৃবৃন্দ।

ঢাবি ক্যাম্পাস শেষে নেতৃবৃন্দ হাইকোর্ট মাজারের সামনে পৌছালে গণসংযোগে যোগ দেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফকরুল ইসলাম আলমগীর। 

এখানে অনুষ্ঠিত পথসভায় মির্জা ফখরুল বলেন, সরকারি দলকে সাহায্য করার জন্যই ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন ইভিএম নিয়ে আসা হয়েছে।

তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্পূর্ণভাবে পক্ষপাতদুষ্ট। সরকার জানে ইভিএম ছাড়া তাদের নির্বাচিত হওয়ার কোন সুযোগ নেই। তাই তারা ইভিএম-এর ওপর ভর করেছে। আমরা প্রথম থেকেই ইভিএম- এর বিরোধিতা করে আসছি। কারণ, ইভিএম-এর বিষয়টা পুরোপুরি নির্বাচন কমিশনের আওতায়। এতে অন্য কারো কোন এখতিয়ার নেই। নির্বাচন কমিশন তাদের অযোগ্যতাকে ঢাকার জন্য ইভিএম নিয়ে আসছে। সরকারি দলকে সাহায্য করার জন্যই ইভিএম নিয়ে আসা হয়েছে। তারপরও আমরা নির্বাচনে অংশ নিয়েছি। আমরা জানি, ধানের শীষের পক্ষে যে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে তা রোধ করার সাধ্য কারো নেই। কারণ, জনতার মধ্যে যে জোয়ার উঠেছে, তারা এই সরকারের সমস্ত অপকৌশলকে ভেঙ্গে দিবে। ইশরাক মানুষের মধ্যে যে ভালবাসা সৃষ্টি করেছে, সেই ভালবাসার শক্তি দিয়ে, জনগণের শক্তি দিয়ে সমস্ত অপশক্তিকে পরাজিত করবে।

এসময় অন্যদের মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কপোরেশন মেয়র প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হেসেন, বিএনপির সহ-সভাপতি এ্যাডভোকেট জয়নাল আবেদিন, ব্যারিষ্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন বক্তব্য রাখেন।

বেলা সাড়ে ১২ টায় গোপিবাগের বাসায় আধা ঘণ্টার বিরতি শেষে শ্যামপুর থানার ৫৪ নং ওয়ার্ডের জুরাইন মাজারের ব্যাংক এশিয়ার সামনে থেকে গণসংযোগ শুরু করেন ইশরাক হোসেন।

পর্যায়ক্রমে পোস্তগোলা, জুরাইন কবরস্থান, আরসিন গেট, টিএন্ডটি ও বাংলাদেশ ব্যাংক কলোনী, গেন্ডারিয়া ডিআইটি প্লট, পাইপ রাস্তা, শীট মার্কেট, আবু হাজী প্রাইমারী স্কুল হয়ে ৫১ নং ওয়ার্ডের দয়াগঞ্জ মোড়ে এসে গণসংযোগ ও প্রচারণা শেষ করেন ইশরাক হেসেনসহ বিএনপি নেতৃবৃন্দ। 

জুরাইন মাজারের ব্যাংক এশিয়ার সামনে সংক্ষিপ্ত পথসভায় ইশরাক বলেন, ঢাকা বসবাসের সব থেকে অযোগ্য নগরী। বায়ু দূষণের দিকে থেকে দূষিত নগরের তালিকায় এক নম্বরে। নারী-শিশুদের জন্য সবচাইতে অনিরাপদ নগরের তালিকায় ঢাকা এক নম্বরে রয়েছে। এজন্যই একটা পরিবর্তন দরকার। 

ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ইতিমধ্যে ইশরাক হোসেন জনগণের মনে জয়যুক্ত হয়ে আছে। এখন এক তারিখে আপনারা ভোট কেন্দ্রে উপস্থিত হয়ে, সরকারের সকল ষড়যন্ত্র রুখে দিয়ে ধানের শীষে ভোট দিবেন। আপনার ভোট কেন্দ্রে যাবেন, কেন্দ্র পাহারা দিবেন। 

ইশরাক বলেন, দেশে একদলীয় শাসন ব্যবস্থা কায়েম হয়েছে; জমিদারি কায়েম হয়েছে। এখানে কোন জবাবদিহিতা নেই। জবাবদিহিতা ও ক্ষমতার ভারসাম্য ফিরিয়ে আনতে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করা দরকার। তার মুক্তির মধ্য দিয়ে দেশে ক্ষমতার ভারসাম্য ও জবাবদিহিতা ফিরে আসবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।

তিনি বলেন, ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের মূলমন্ত্র ছিল জনগণ হবে ক্ষমতার মালিক, জনগণ হবে রাষ্ট্রের মালিক। কিন্তু গত ১৩ বছর একটি অনির্বাচিত সরকার ক্ষমতায়, যাদের জনগণের প্রতি কোনো দায়বদ্ধতা নেই। তারা মেগা প্রজেক্ট, মেগা প্রকল্পের নামে মেগা দুর্নীতি করছে। উন্নয়নের নামে দেশের হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে দিয়েছে। অনির্বাচিত বলেই জনগণের প্রতি তাদের কোনো দায়বদ্ধতা নেই, নগরীর উন্নয়নে কাজ করেনি। যার কারণে আজকে এ শহর বসবাসের সবচেয়ে অযোগ্য নগরীতে পরিণত হয়েছে। 

তিনি বলেন, আমরা যে অবাসযোগ্য শহরে অবস্থান করছি তার থেকে উত্তরণ দরকার। আমি নির্বাচিত হলে জনগণকে সাথে নিয়ে একটি আধুনিক উন্নত শহরের আদলে আমাদের এই শহর গড়ে তুলবো ইনশাল্লাহ। আজকে যে গণজাগরণ সৃষ্টি হয়েছে ধানের শীষের পক্ষে, গণতন্ত্রের পক্ষে, জনগণের পক্ষে এটি অব্যাহত থাকলে অবশ্যই পহেলা ফেব্রুয়ারি আমাদের বিজয় কেউ ঠেকিয়ে রাখতে পারবে না। আপনারা নির্ভয়ে ভোটকেন্দ্রে যাবেন, ভোট দিবেন এবং আমরা বিজয়ী হয়ে আপনাদের সঙ্গে নিয়ে এ শহরের উন্নয়ন করবো।

ইশরাক বলেন, আপনার কারো ভয়ে ভীত হবেন না। আপনারা কেউ তৃতীয় শ্রেণির নাগরিক নন। আপনাদের যতটুকু অধিকার ওই আওয়ামী লীগ সরকারেরও ততটুকু অধিকার। এখানে কেউ কারো চেয়ে উপরে-নিচে নেই, সবাই সমান। সবার সমান অধিকার হবে, এটাই ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা।

ড. মোশাররফ বলেন, এ সরকার অর্থনৈতিক, সামাজিক ও আন্তর্জাতিকভাবে দেশটাকে ধ্বংসের পথে নিয়ে গেছে। এই মহানগরকে একটি ধ্বংসপ্রাপ্ত ময়লার স্তুপে পরিণত করেছে। তাই আজকে যদি এই মহানগরিকে আমরা বসবাসের উপযোগি করতে চাই, এই শহরকে নতুন করে গড়তে চাই তাহলে ইশরাক হোসেনকে আপনারা ধানের শীষে ভোট দিবেন। 

অতীতের কথা স্মরণ করে তিনি বলেন, সাদেক হোসেন খোকা, মির্জা আব্বাস যখন এই শহররে মেয়র ছিলেন তখন এই শহরের এত খারাপ অবস্থা ছিলনা। আমরা তাই সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার সুযোগ্য সন্তান, তরুণ, উচ্চ শিক্ষিত ইশরাক হেসেনকে মনোনয়ন দিয়েছি। আমরা বিশ্বাস করি ইশরাক হোসেনকে যদি নির্বাচিত হলে আপনাদেরকে সঙ্গে নিয়ে, এদেশের পুরো সমাজকে সঙ্গে নিয়ে এই শহরকে বসবাস উপোযগী করে গড়ে তুলবে।
 
এসময় ডাকসুর সাবেক জিএস বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, হাবিব-উন নবী খান সোহেল, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, নাজিম উদ্দিন আলম, বিএনপি নেতা কামরুজ্জামান রতন, যুবদলের সাধারন সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, শহীদুল ইসলাম বাবুল, ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি রাজীব আহসান, শফিউল বারি বাবু, রফিক সিকদার, এসএম জিলানি, মোর্তাজুল করিম বাদরু, তানভির আহমেদ রবিন, ছাত্রদলের সভাপতি ফজলুর রহমান খোকন, সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন শ্যামল, সিনিয়র সহ সভাপতি কাজী রওনাকুল ইসলাম শ্রাবন, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আমিনুর রহমান আমিন, শরিফ হোসেনসহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৭ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

এটিপি ফাইনালসে আবারও চ্যাম্পিয়ন ইয়ানিক সিনার
এটিপি ফাইনালসে আবারও চ্যাম্পিয়ন ইয়ানিক সিনার

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ আজ
রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ আজ

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাকিস্তান–আফগানিস্তান উত্তেজনা কমাতে মধ্যস্থতায় আগ্রহী রাশিয়া
পাকিস্তান–আফগানিস্তান উত্তেজনা কমাতে মধ্যস্থতায় আগ্রহী রাশিয়া

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিদেশি রিভলভারসহ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরে বিদেশি রিভলভারসহ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসিনার রায় ঘিরে কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
হাসিনার রায় ঘিরে কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

১৭ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৭ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি

২৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নভেম্বরের প্রধমার্ধে প্রবাসী আয় ২৩.১ শতাংশ বেড়েছে
নভেম্বরের প্রধমার্ধে প্রবাসী আয় ২৩.১ শতাংশ বেড়েছে

৩৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?
আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

গ্রিস থেকে গ্যাস আমদানি করবে ইউক্রেন: জেলেনস্কি
গ্রিস থেকে গ্যাস আমদানি করবে ইউক্রেন: জেলেনস্কি

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিতুমীর কলেজের সামনে ও আমতলীতে ককটেল বিস্ফোরণ
তিতুমীর কলেজের সামনে ও আমতলীতে ককটেল বিস্ফোরণ

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

মানিকগঞ্জে বেগুন চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে
মানিকগঞ্জে বেগুন চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে

৫৪ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রাজধানীতে অপরিবর্তিত থাকবে তাপমাত্রা
রাজধানীতে অপরিবর্তিত থাকবে তাপমাত্রা

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর নির্মোহ জীবন ও আত্মত্যাগ
মহানবী (সা.)-এর নির্মোহ জীবন ও আত্মত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রায়ের আগে ট্রাইব্যুনালে নিরাপত্তা জোরদার
রায়ের আগে ট্রাইব্যুনালে নিরাপত্তা জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কঙ্গোয় তামা–কোবাল্ট খনিতে সেতু ধসে নিহত ৩২ শ্রমিক
কঙ্গোয় তামা–কোবাল্ট খনিতে সেতু ধসে নিহত ৩২ শ্রমিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লেবাননে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা : নিহত ১
লেবাননে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা : নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ফের পার্কিং করা বাসে আগুন
সাভারে ফের পার্কিং করা বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব
অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড
বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা