শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:১০, সোমবার, ২৫ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

একটি চিঠি, একজন শহীদ বাকী এবং মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস

রেশমী আহমেদ:
অনলাইন ভার্সন
একটি চিঠি, একজন শহীদ বাকী এবং মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস

একটি চিঠি। একজন তরুণ। একজন মা। একটি দেশ। একটি দেশের জন্মকথা। হ্যাঁ, এক মাকে লেখা একটি চিঠি একটি দেশের জন্মের ইতিহাস বয়ে নিয়ে চলেছে। কাগজের টুকরায় লিপিবদ্ধ সেই কয়েকটি লাইন বাংলাদেশের জন্মলগ্নের লাখো তরুণের আত্মত্যাগের এক দলিলও বটে। যা মুক্তিযুদ্ধ না দেখা প্রজন্মকে সেই অপরীসিম আত্মত্যাগ কিঞ্চিত অনুভব করতে সাহায্য করবে। ১৯৭১ এর ১৮ এপ্রিল চিঠিটি তার মাকে লিখেছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শহীদ শেখ মোহাম্মদ আব্দুল্লাহেল বাকী। চিঠির কয়েকটি লাইন ছিল এমন....

...দেশের এই সংকটময় মুহূর্তে আমি ঘরে বসে থাকতে পারি না। তাই ঢাকার আরো ২০টা যুবকের সাথে আমি পথ ধরেছি ওপার বাংলায়। মা তুমি কেঁদো না, দেশের জন্য এটা খুবই নূন্যতম চেষ্টা। মা তুমি এদেশ স্বাধীনের জন্য দোয়া কর।......

দেশ স্বাধীনের নেশায় মুক্তিযুদ্ধে যাচ্ছেন, যেখানে মৃত্যু পদে পদে। তারপর সেই চেষ্টাটা ছিল তাঁর কাছে নূন্যতম চেষ্টা। মায়ের কাছে নিজের জন্য না দোয়া চাইছেন দেশের জন্য। কতটা ভালোবাসা, কতটা সম্মান আর কতটা সাহস থাকলে একজন তরুন এভাবে চিন্তা করতে পেরেছিলেন তা নিশ্চয়ই উপলব্ধি করতে কষ্ট হওয়ার কথা না।  

রাজধানীর খিলগাঁও এর আমেনা খাতুন এবং মো. আব্দুল বারীর ৬ সন্তানের একজন ছিলেন বাকী। মুক্তিযুদ্ধ শুরুর  আগে ৬৯ এর অসহযোগ আন্দোলনে চলাকালে ৮ মার্চ তিনি গর্ভনর হাউসে (বর্তমান বঙ্গভবনে) বোমা নিক্ষেপ করে আলোড়ন সৃষ্টি করেন। আশেপাশের এলাকা প্রকম্পিত হয়ে উঠে ঐ বিস্ফেরণে। ৭১ এর এপ্রিলে মেলাঘর প্রশিক্ষণ নিতে যান। মে মাসে ফেরত এসে কিছু অপারেশনে অংশ নিয়ে আবারো উচ্চতর প্রশিক্ষণের জন্য ভারতে চলে যান। প্রশিক্ষণ শেষে ফেরত এসে বৃহত্তর ঢাকায় গেরিলা যুদ্ধে অংশ নেন তিনি। একটি ইউনিটের কমান্ডার ছিলেন বাকী। ৪ ডিসেম্বর রাতে কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধাসহ  খিলগাঁও  এ মায়ের সাথে দেখা করে ফেরার পথে পাকিস্তানি সেনা ও তাদের এদেশীয় দোসর মুজাহিদদের আক্রমেনর প্রতিরোধ করতে গিয়ে শহীদ হন সূর্যসন্তান বাকী।

বীর প্রতীক শহীদ বাকীর মেলাঘরে যাবার আগে মাকে লেখা সেই চিঠিটি সংরক্ষিত আছে আগারগাঁও এর মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ৪ নম্বর গ্যালরীতে। কেবল একটি চিঠি নয় বাকীর প্রজ্ঞা আর সাহসিকতার আরো অনেকগুলো নির্দশন নিয়ে সাজানো হয়েছে একটি কর্ণার। যা সাক্ষ্য বহন করে চলেছে শহীদ বাকীর মত অসংখ্য সাহসী যুবকের মহান আত্মত্যাগ।

স্বাধীনতার এই মাসে এসে অর্ন্তজালে বিচরণ করা আধুনিক প্রজন্মের কাছে শহীদ বাকীর চিঠির মত এমন আরো মুক্তিযুদ্ধের নির্দশন উপস্থাপন করতে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ওয়েবসাইটে যুক্ত হয়েছে একটি বিশেষ পাতা। শহীদ আজাদের বুলেটবিদ্ধ বই, মুক্তিযুদ্ধকালীন সপ্তম শ্রেণীতে পড়া ছোট্ট মেয়ে স্বাতী চৌধুরীর বর্ণনায় একাত্তরের ২৫মার্চের ঢাকার কালো রাত, বিখ্যাত সানডে টাইমস ম্যাগাজিনে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে প্রকাশিত প্রচ্ছদ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের অটোগ্রাফসহ গুরুত্বপূর্ণ সব স্মারক। প্রতিটি স্মারক যেন এক একটি ইতিহাস যাত্রার দরজা।

ওয়েবসাইটের প্রদত্ত ইতিহাস স্মারকের চুম্বক অংশগুলো নতুন প্রজন্মকে লক্ষ প্রাণের আত্মত্যাগে পাওয়া স্বাধীনতাকে আরো ভালোভাবে উপলদ্ধি করতে আরো ভালোভাবে জানতে উদ্বুদ্ধ করবে। ‘ক্ষুদ্র প্রয়াস রক্ষা করবে ইতিহাস’ শীর্ষক এই উদ্যোগ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে https://www.liberationwarmuseumbd.org/bkash/ এই লিংককে ক্লিক করতে হবে।  

বাঙালীর মুক্তিসংগ্রামের ইতিহাস বহন করা মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর ১৯৯৬ সালের ২২ মার্চ সেগুনবাগিচার ভাড়া বাড়িতে যাত্রা শুরু করে। দেশের বহু মানুষের প্রচেষ্টায় এবং সরাসরি অংশগ্রহনে সমৃদ্ধ হয়ে আগারগাঁও এর স্থায়ী ভবনে বর্তমানে কার্যক্রম চালাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি।

মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের কাঠামো তৈরি হয়েছে, তবে এর প্রসার, প্রচার, বিকাশ, বিস্তারের জন্য অনেক পদক্ষেপ নেয়া প্রয়োজন। অনেক অর্থ প্রয়োজন, অনেক রকম সম্পৃক্তি প্রয়োজন। মুক্তিযদ্ধ জাদুঘর যে বিশেষ পাতাটি উদ্বোধন করেছে সেখানে রয়েছে সরাসরি অনুদান দেওয়ারও সুযোগ। ১০০, ৫০০ বা ১০০০ টাকার অনুদান খুব সহজেই এখন বিকাশের মাধ্যমে এই বিশেষ পাতা থেকেই মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের তহবিলে দেয়া যাচ্ছে।

কেবল আর্থিক অনুদান দেওয়া বা গ্রহণের জন্য এই উদ্যোগ নয়। বরং যে কয়েক কোটি মানুষ অর্ন্তজালের দুনিয়ায় বিচরণ করছে, এই উদ্যোগের মাধ্যমে সেই জনগোষ্ঠিকে ইতিহাসের পরিক্রমায় সংযুক্ত করতেই এই প্রচেষ্টা নিয়েছে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর। শুরুতে দশটি স্মারকের বিবরণ সংযুক্ত হয়েছে বিশেষ এই পাতায়। তবে ক্রমান্বয়ে এটা আরো বাড়বে।

স্বাধীনতার এই মাসে ভার্চুয়াল মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে প্রবেশ করে অমূল্য ইতিহাসকে জানার প্রচেষ্টার শুরু করা এবং তা সকলের মধ্যে ছড়িয়ে দিয়ে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের আর্থিক অনুদান সংগ্রহের কার্যক্রমকে আরো বেগবান করার যে প্রচেষ্টা শুরু হয়েছে তা সকলের অংশগ্রহণে সাফল্য মন্ডিত হয়ে উঠবে এমনটাই আশা সংশ্লিষ্টদের।


বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছর, শর্তসাপেক্ষে একমত বিএনপি
এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছর, শর্তসাপেক্ষে একমত বিএনপি

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিমান চলাচল বন্ধ রাখার সময় বাড়িয়েছে ইরান
বিমান চলাচল বন্ধ রাখার সময় বাড়িয়েছে ইরান

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল নাসরের কোচের দায়িত্ব ছাড়লেন পিওলি
আল নাসরের কোচের দায়িত্ব ছাড়লেন পিওলি

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান
হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের দেখা করা উচিত ছিল : এ্যানি
খালেদা জিয়ার সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের দেখা করা উচিত ছিল : এ্যানি

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প
হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেল ও এলএনজি আমদানিসহ ৭ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন
জ্বালানি তেল ও এলএনজি আমদানিসহ ৭ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে আনসার-ভিডিপির মহাপরিচালকের
প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিদর্শন
রংপুরে আনসার-ভিডিপির মহাপরিচালকের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিদর্শন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পায়রাবন্দে রোকেয়ার জন্মভিটায় বিরল তানপুরার চারা রোপণ
পায়রাবন্দে রোকেয়ার জন্মভিটায় বিরল তানপুরার চারা রোপণ

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাগুরায় ৫ জন সফল উদ্যোক্তাকে সম্মাননা প্রদান
মাগুরায় ৫ জন সফল উদ্যোক্তাকে সম্মাননা প্রদান

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তেহরান থেকে দেশের উদ্দেশে রওনা দিলেন ২৮ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে দেশের উদ্দেশে রওনা দিলেন ২৮ বাংলাদেশি

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চমেকে ২১ দালাল গ্রেফতার
চমেকে ২১ দালাল গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী
হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধান চাষে কৃষকদের সহযোগিতায় হেল্পলাইন চালু করলো ব্রি
ধান চাষে কৃষকদের সহযোগিতায় হেল্পলাইন চালু করলো ব্রি

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

১৩ দেশের গবেষক নিয়ে রাবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু
১৩ দেশের গবেষক নিয়ে রাবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৬০৬৯ কোটি টাকার বাজেট অনুমোদন ডিএনসিসির
৬০৬৯ কোটি টাকার বাজেট অনুমোদন ডিএনসিসির

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ২৬
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ২৬

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুমারখালীতে চার প্রতিষ্ঠানে জরিমানা
কুমারখালীতে চার প্রতিষ্ঠানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্তুগাল প্রবাসী মাহবুবুল হত্যার বিচার দাবিতে লিসবনে মানববন্ধন
পর্তুগাল প্রবাসী মাহবুবুল হত্যার বিচার দাবিতে লিসবনে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুরা ও উল্টোরথ যাত্রার সময় সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে : ডিএমপি কমিশনার
আশুরা ও উল্টোরথ যাত্রার সময় সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রেনের টয়লেটে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ের কর্মচারী আটক
ট্রেনের টয়লেটে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ের কর্মচারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গলে রেকর্ড গড়া জোড়া সেঞ্চুরিতে ২১ ধাপ উন্নতি শান্তর
গলে রেকর্ড গড়া জোড়া সেঞ্চুরিতে ২১ ধাপ উন্নতি শান্তর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়ায় বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালিত
কুলাউড়ায় বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধিরগঞ্জে ৪ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে ৪ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড় সীমান্তে ১৮ জনকে পুশইন
পঞ্চগড় সীমান্তে ১৮ জনকে পুশইন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে
ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া
স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল
যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’
‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন
সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা
সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা

৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট
ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত
এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র হচ্ছেন জোহরান
নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র হচ্ছেন জোহরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট
আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল
ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান
ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত
সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক
প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫
সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র
ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক
কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রবাসী স্বামীর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন স্ত্রী
প্রবাসী স্বামীর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন স্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প
ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর

সম্পাদকীয়

তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন
তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ
মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে
তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে

শোবিজ

হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা
যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’
‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়
আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের
নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা
এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত
ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ
অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ

নগর জীবন

ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে
ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...
ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...

শোবিজ

কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

সম্পাদকীয়

কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত
কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে
বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে
নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে

মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর
ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর

শোবিজ

রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা

সম্পাদকীয়

মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা
রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা

শোবিজ

কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী
কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ
শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের
নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের

মাঠে ময়দানে