শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৫২, বুধবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

‘আকাশে হেলান দিয়ে পাহাড় ঘুমায়, পাদদেশে জাদুকাটা নদী’

জাহাঙ্গীর খান বাবু
অনলাইন ভার্সন
‘আকাশে হেলান দিয়ে পাহাড় ঘুমায়, পাদদেশে জাদুকাটা নদী’

দুই দফা তারিখ পরির্বতন। ফেসবুকে ঘোষণা দিয়ে যাওয়া হচ্ছে না। দূরের পথ দলবেঁধে আসতে হবে এতে যেমন অর্থ সাশ্রয় তেমন ভ্রমণসঙ্গীদের সাথে আড্ডাও হবে। আসতে না পারার জবাবদিহিতা আর নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস সৃষ্টির জন্য পুনরায় প্রস্তুতি। ফেসবুকে বিভিন্ন ট্যুর অপারেটারদের চটকদার ইভেন্ট টাঙ্গুয়ার হাওরে জোছনা উৎসব। কোনভাবেই ঐসব ইভেন্ট আমাকে টানে না। ইচ্ছা সহকর্মীদের নিয়ে গ্রুপ করে নিজেই যাবো টাঙ্গুয়ার হাওর ভ্রমণে। সেই টার্গেটেই ৮ জনের দল নিয়ে যাত্রা শুরুর পরিকল্পনা চূড়ান্ত। শেষ সময়ে এসে বাস ফেল করল দু’জন। 

এদিকে সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে যোগাযোগ করে তাদের আন্তরিকতায় মুগ্ধ হই, সব রকমের সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি পাই জেলা প্রশাসক আবদুল আহাদ সাহেবের। গত ১ সেপ্টেম্বর রাতে ৬ সদস্যের প্রতিনিধি দলকে নিয়ে রাজধানীর কমলাপুর থেকে যাত্রা শুরু সুনামগঞ্জের উদ্দেশ্যে শ্যামলী পরিবহনে। 
সিলেট শহর হয়ে সুনামগজ্ঞে সকালে সার্কিট হাউজে উঠি। সেখানে আমরা ফ্রেশ হয়ে প্রাইভেট মাইক্রোবাসে তাহেরপুরের উদ্দেশ্যে যাত্রা করি।

গাড়ির ড্রাইভার একজন স্থানীয় বাসিন্দা তিনি আমাদের গাইডের ভূমিকায়। এদিকে যাত্রাপথেই তাহেরপুরের এসিল্যান্ড আমাকে ফোন করে জানালেন, আপনাদের জন্য থানার সামনে স্পিডবোট অপেক্ষা করছে। ঢাকা থেকে জিটিভির চিফ রিপোর্টার রাজু আহমেদ ভাই টাঙ্গুয়ার হাওর আসবো শুনে জানিয়ে দিয়েছেন হাওরে নিরাপত্তার জন্য স্থানীয় পুলিশের সাথে যোগাযোগ রাখতে। সেই ভাবনা থেকে মাইক্রোবাস থেকে নেমে প্রথমেই আমরা তাহেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার সাথে দেখা করি। ভদ্র লোকের আন্তরিকতায় আমরা মুগ্ধ। ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাহেব ফোন করে টেকেরঘাট ফাঁড়ির ইনচার্জকে সহযোগিতার নির্দেশ দিলেন। আমরা হাওর পাড়ের মানুষের সমস্যা ও নিরাপত্তার বিষয় জানার চেষ্টা করে বিদায় নিয়ে অপেক্ষমান স্পিডবোটে উঠে পড়লাম।

বিস্তির্ণ জলরাশি ভেদ করে আমাদের স্পিডবোট সামনের দিকে এগিয়ে চলল, এখন আমাদের গাইড হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন স্পিডবোটের চালক। আমাদের স্পিডবোটটি  মাইট্টা হাওর হয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। আমাদের গাইড স্পিডবোট চালক একেক করে আমাদেরকে হাওর ও আশপাশ সম্পর্কে ভালো করে ধারণা দিচ্ছেন । 

এসময় ফেসবুকে লাইভে সহকর্মী সাঈদ মালিক ও মতিউর রহমান মতি ভাই। মেঘ ঢেকে গেছে ঐদূর মেঘালয়ের পাহাড়ের গাঁয় আর শুধু বিস্তির্ণ জলাশয়ে আমাদের স্পিডবোট ছুটছে আর ছুটছে। সবার মধ্যে এ যেনো মহা আনন্দের উৎসব। ঠিক এই সময়  সিনিয়র সাংবাদিক আতিক ভাই প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য্যে মুগ্ধ হয়ে গান শুরু করলেন ‘হায়রে আমার মন মাতানো দেশ, হায়রে আমার সোনা ফলা মাটি, রূপ দেখে তোর কেন আমার পরান ভরে না ...। সমস্বরে গাইলাম একসাথে। এখানকার সবুজ প্রকৃতিজুড়ে খেলা করে অপার সৌন্দর্যের মুগ্ধ বিস্ময়। হাওরের বিশাল গভীর জলরাশির মাঝখানে চিরহরিৎ বর্ণের হিজলের সারি সারি বৃক্ষ ভ্রমণ পিয়াসী যে কোনো পর্যটকের দৃষ্টিকে শুধু সচকিতই করে না, সৌন্দর্যের মুগ্ধতায় হৃদয়ের গভীরে তৈরি করে ভালোলাগার অসাধারণ অনুভূতি। আমার লেখার আজকের বিষয় সেটাই।

হাওর হলো সাগরসদৃশ পানির বা জলের বিস্তৃত প্রান্তর। প্রচলিত অর্থে হাওর হলো বন্যা প্রতিরোধের জন্য নদী তীরে নির্মিত মাটির বাঁধের মধ্যে প্রায় গোলাকৃতি নিচু ভূমি বা জলাভূমি। তবে হাওর সব সময় নদী তীরবর্তী নির্মিত বাঁধের মধ্যে নাও থাকতে পারে। হাওরের কথা বলতে গেলে সাগরের দৃশ্য মনে ভেসে উঠে। অভিধান ও শব্দের ইতিহাস বলে সাগর শব্দের অপভ্রংশ শব্দ হাওর। কালক্রমে উচ্চারণ বিবর্তনে সাগর থেকে সায়র এবং সায়র থেকে হাওর শব্দের উৎপত্তি হয়েছে বলে পণ্ডিতগণ ধারণা করেন।

জানতে পারলাম বর্ষাকালে বড় বড় হাওরে এক এলাকা থেকে অন্য এলাকায় যোগাযোগের জন্য পাড়ি জমালে এবং নৌকা ভাসালে মনে হয় অকুল দরিয়ার কুল নাই কিনারা নাই। হাওরের সাধারণ বৈশিষ্ট্য হলো, প্রতি বছরই মৌসুমী বর্ষায় বা স্বাভাবিক বন্যায় হাওর প্লাবিত হয়, বছরের কয়েক মাস পানিতে নিমজ্জিত থাকে এবং বর্ষা শেষে হাওরের গভীরে পানিতে বা জলে নিমজ্জিত কিছু স্থায়ী বিল জেগে উঠে।

দ্বিতীয় বৃহত্তম জীব বৈচিত্র্যে সমৃদ্ধ হাওর সুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওর। প্রতিদিন হাওরের সৌন্দর্য উপভোগ করতে দেশ-বিদেশ থেকে পর্যটকেরা এখানে আসেন। হাওর দেখতে পর্যটকদের জন্য ২০১৪ সালে এখানে একটি পর্যবেক্ষণ টাওয়ার নির্মাণ করে বন বিভাগ। কিন্তু টাওয়ারটি এখন ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
পথ চলতে চলতে আমরা ওয়াচ টাওয়ার ভাসমান হিজলবাগান হয়ে পৌঁছলাম বিকাল ৩টায় টেকেরঘাট। এখানেই ছোট্ট সরকারি ডাক বাংলোতে আমরা ফ্রেশ হয়ে দুপুরের মধ্যাহ্ন ভোজ শেষ করলাম । 

বিকেলে আবার মোটরসাইকেলে যাত্রা শুরু হলো আমাদের। মোটরসাইকেলে বারিক্কাটিলা, শিমুলবাগান, লাকমাছড়াসহ এই দুইজায়গা ঘুরতে যাওয়া-আসাসহ দুই জনের খরচ হয় ২০০ টাকা। বাইকে ড্রাইভার বাদে ২ জন বসা যায়। এখান থেকে ঘুরে আসে আমরা ছুটে চললাম যাদুকাটা নদীর তীরে অবস্থিত শিমুল বাগান এর উদ্দেশ্যে। ভালোবাসার মৌসুমে এখানে লাল শিমুল ফুল ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকে গাছে আর মাটিতে। কিন্তু সিজন না থাকায় আমরা দেখেছি সবুঝ পরিষ্কার ভালোবাসা। চোখ ধাঁধানো এত সবুজ আর কোথায় দেখেছি বলে এই মুহূর্তে মনে পরছে না।

যদিও বিদায় নিয়েছিলাম শিমুল বাগান দেখার পরপরই। কিন্তু যাদুকাটা নদীর স্বচ্ছ সুন্দর পানি দেখে ডুবাডুবির জন্য মন টানচ্ছিল ব্যাপক। এরপর লাকমাছড়া হচ্ছে সিলেটের বিছানাকান্দির মত একটা যায়গা। ভারতের কোন একটা ঝর্ণার ঝিরি শেষ হয়েছে এখানে এসে। আর ভারত বাংলাদেশ সীমান্ত হওয়ায় এই ঝর্ণা পর্যন্ত যাওয়ার অনুমতি নেই। বাংলাদেশিরা এই হাঁটু পানিতে দাপাদাপি করেই নিজেদের তৃপ্ত করে।

এরপর গেলাম একটি আনকমন একটা স্থান, টেকেরঘাট ঝিরি’তে। সেখানেও দেখা মিলল ঝিরিপথ এর। এটাও ভারত থেকে বাংলাদেশে গড়ানো কোন এক ঝর্ণার শেষ প্রান্ত। সীমানা পিলার টপকানোর অনুমতি নাই। বরফগলা হিম শীতল পানি। ছবি তোলার জন্য সুন্দর স্থান। একটু দূরে ডাক বাংলোর পাশে নীলাদ্রি লেক। একপাশে হাওর আর একপাশে গারো পাহাড়। এখানেই আমাদের শেষ বিকেল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত চলে বিচরণ। 

রাতে ডাক বাংলোতে আনসার ক্যাম্পের ইনচার্জ কামরুজ্জামান খানের সাথে ডিনারের টেবিলে কথা হচ্ছিল, তিনি জানালেন গত মাসে সবচেয়ে বেশি পর্যটক এসেছে। শুক্র ও শনিবার দেড়’শর মতো ট্রলার পর্যটকদের নিয়ে ঘাটে থাকে। একেকটি ট্রলারে সর্বোচ্চ একশ থেকে সর্বনিম্ন ২০ জন। প্রাথমিক এক হিসেবে জানতে পারলাম শুধু আগস্ট মাসেই এই হাওর ভ্রমণে এসেছে প্রায় আড়াই লাখ দর্শনার্থী। অথচ এই বিপুল সংখ্যক দশনার্থী আসলেও সরকারি রাজস্ব আসে না একটি টাকাও। ভালো কোন হোটেল নেই, দর্শনার্থীদের থাকার জন্য দু’একটি থাকলে সেখানে হাতেগোনা রুম ৪/৫ টি মাত্র। ফলে ট্রলারেই দর্শনার্থীরা গাদাগাদি করে জোছনা দেখে রাত কাটিয়ে দেন। আর এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে ট্যুর অপারেটর গ্রুপগুলো জনপ্রতি ২ হাজার টাকার খরচের স্থলে হাতিয়ে নিচ্ছেন ৫ হাজার থেকে ৬ হাজার টাকা। 

এর আগে, দুপুরে হাওর এলাকার জয়পুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হাদিউজ্জামান এর সাথে আলাপচারিতায় জানা যায় টাঙ্গুয়ার হাওর ভ্রমণে সরকারি কোন নিতিমালা না থাকায় এতো বিপুল সংখ্যাক দর্শনার্থীর চাপে হাওরের জীব বৈচিত্র হুমকিতে পড়ছে। গ্রীষ্মকালে হাওরকে সাধারণত বিশাল মাঠের মতো মনে হয়, তবে মাঝে মাঝে বিলে পানি বা জল থাকে এবং তাতে মাছও আটকে থাকে। সমগ্র বর্ষাকাল জুড়ে হাওরের পানিকে সাগর বলে মনে হয় এবং এর মধ্যে অবস্থিত গ্রামগুলোকে দ্বীপ বলে প্রতীয়মান হয়। বছরের সাত মাস হাওরগুলো পানির নিচে অবস্থান করে। শুষ্ক মৌসুমে অধিকাংশ পানি শুকিয়ে গিয়ে সেই স্থানে সরু খাল রেখে যায় এবং শুষ্ক মৌসুমের শেষের দিকে সম্পূর্ণ শুকিয়ে যেতে পারে। শুষ্ক মৌসুমে হাওরের পুরো প্রান্তর জুড়ে ঘাস গজায় এবং গবাদি পশুর বিচরণক্ষেত্র হয়ে উঠে। হাওরে আগত পানি প্রচুর পলিমাটি ফেলে যায় যা ধান উৎপাদনের জন্য অত্যন্ত উপকারী।

শুধু মাছ আর ধান নয়- পাখির জন্য হাওর অভয়ারণ্য এলাকা। শুকনো মৌসুমে বিশেষত শীতকালে দেশের বিরল প্রজাতির বহু পাখির দেখা মিলবে হাওরের বদ্ধ জলাশয়ে। হাওরের হিজলবাগে বসে পাখিদের মিলনমেলা। সুনামগঞ্জের বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ ছোট বড় ৫১টি বিলের সমন্বয়ে গঠিত টাঙ্গুয়ার হাওরকে সম্পদ ও সৌন্দর্যের রাণী হিসেবে অভিহিত করা হয়। টাঙ্গুয়ার হাওর পরিযায়ী পাখির জন্য সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য স্থান। 

২০০০ সালের ৬ জানুয়ারি তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টাঙ্গুয়ার হাওরকে ‘রামসার সাইট’ ঘোষণা করেন। সে অনুযায়ী ১০ জুলাই আন্তর্জাতিক রামসার কনভেশনে স্বাক্ষর করেন কর্তৃপক্ষ। এতে রামসার তালিকায় বিশ্বের ৫৫২টি গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহ্যের মধ্যে টাঙ্গুয়ার হাওরের নাম উঠে আসে। পরিবেশবাদীদের গবেষণা রিপোর্ট অনুযায়ী বিশ্বে বিপন্ন প্রায় বিরল প্রজাতির ২ শতাধিক পাখির অভয়াশ্রম এবং বিপন্ন ১৫০ প্রজাতির মাছের সমাগম এ টাঙ্গুয়া হাওরে। টাঙ্গুয়ায় রয়েছে স্তন্যপায়ী দুর্লভ জলজ প্রাণী, গাঙ্গেয় ডলফিন (শুশুক), খেঁকশিয়াল, উঁদ, বনরুই, গন্ধগোকুল, জংলি বিড়াল, মেছো বাঘ। আরো রয়েছে- নলখাগড়া, হিজল, করচ, বরুণ, রেইনট্রি, পদ্ম, বুনো গোলাপসহ ২০০ প্রজাতিরও বেশি গাছ-গাছড়া। যা থেকে জ্বালানি কাঠ, আসবাবপত্রসহ গৃহসামগ্রী ও সৌখিন শোপিস তৈরির মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অর্থ আয় হয়।

টেকেরঘাটে অবস্থিত জেলা এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটের কার্যালয়ে একটি পরিপাটি রুমে রাতে আমি ও দৈনিক আমার সংবাদের ওমর ফারুক দুই বেডে শুয়ে আছি আর বাকি ৪ জন সরকারি ডাক বাংলো শহীদ মুক্তিযোদ্ধা সিরাজ কটেজে। ফজরের আজানে ঘুম ভেঙে যায় আমার। ফ্রেস হয়ে ওমর ফারুকের ঘুম ভাঙানোর চেষ্টা করে ব্যর্থ হই, সে গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন। পরশু রাত থেকে ভ্রমণ ধকলে বেচারা ক্লান্ত ! রুমের দড়জায় তালা দিয়ে বাইরে আসি। তাকিয়ে দেখি পূর্ব আকাশ ফেটে ভোরের আলো বেড়িয়ে আসছে। আমি অবাক বিস্ময়ে সে দৃশ্য দেখছি। মনে পড়ে আরো পনের বছর আগে প্লেন থেকে কমরোসের রাজধানী মরনী থেকে ইয়ামেনের রাজধানী সানা আসার পথে আকাশ থেকে একই দৃশ্য দেখেছিলাম। পাহাড়ের বুক চিরে উঁকি দেয়া এক দৃশ্য আমাকে সেই নিষ্পাপ চাঁদমুখটার কথা মনে করিয়ে দেয়। আমি শান্ত সকালে অশান্ত মন নিয়ে অন্য কটেজে এসে চার ভ্রমণ সঙ্গীকে ডেকে তুলি। সকলেই বিরক্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়ে। জেগে উঠেন আতিক ভাই। তিনি বলেন, এসেছি বেড়াতে ঘুমাতে নয়, আমি বলি- দেখেন আগুন লাগা অশান্ত আকাশে সূর্য উঁকি দিয়ে আমাদের বাইরে যেতে বলছে। আতিক ভাই হেসে উঠে ফ্রেশ হয়ে আমার সাথে বাইরে আসেন। আমরা সেই নীলাদ্রি লেকের উপরের পাহাড়ের দিকে হাঁটতে থাকি। মোবাইলে ছবি তুলি পাহাড় বেয়ে বেয়ে চলে যাই ভারত সিমান্তে। তাকিয়ে দেখি প্রকৃতির মাঝে আমরা দুজন, আর কেউ নেই ...

লেখক : সাংবাদিক ও চেয়ারম্যান ট্যুরিস্ট হ্যাভেন বাংলাদেশ।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বাড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন সেকেন্দার, তিনদিন পর ডোবায় মিলল মরদেহ
বাড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন সেকেন্দার, তিনদিন পর ডোবায় মিলল মরদেহ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিসবেন টেস্টেও অনিশ্চিত হ্যাজলউড, আশা জাগাচ্ছেন কামিন্স
ব্রিসবেন টেস্টেও অনিশ্চিত হ্যাজলউড, আশা জাগাচ্ছেন কামিন্স

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু
যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাঙচুর–লুটপাট, আহত ৩০
ফরিদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাঙচুর–লুটপাট, আহত ৩০

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৫৩ হাজার কোটি টাকা
নতুন অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৫৩ হাজার কোটি টাকা

৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘পুলিশ ও সিভিল প্রশাসন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, ব্যক্তিগত নয়’
‘পুলিশ ও সিভিল প্রশাসন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, ব্যক্তিগত নয়’

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝিনাইদহে কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩
ঝিনাইদহে কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিন্ধু নিয়ে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল পাকিস্তান
সিন্ধু নিয়ে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল পাকিস্তান

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রীর এপিএস ফুয়াদের সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রীর এপিএস ফুয়াদের সম্পত্তি ক্রোক

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে অস্ত্রসহ ‌‘ডাকাত’ আটক
মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে অস্ত্রসহ ‌‘ডাকাত’ আটক

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী’র মাঝে ছাগল ও গৃহ নির্মাণ উপকরণ বিতরণ
দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী’র মাঝে ছাগল ও গৃহ নির্মাণ উপকরণ বিতরণ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কারমাইকেল কলেজে ফুটেছে দুষ্প্রাপ্য হিমঝুরি ফুল
কারমাইকেল কলেজে ফুটেছে দুষ্প্রাপ্য হিমঝুরি ফুল

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মেয়াদোত্তীর্ণ শিশু খাদ্য বিক্রি করায় জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মেয়াদোত্তীর্ণ শিশু খাদ্য বিক্রি করায় জরিমানা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুয়েট খেলার মাঠের পাশে ফুটপাতে পড়েছিল বৃদ্ধের মরদেহ
বুয়েট খেলার মাঠের পাশে ফুটপাতে পড়েছিল বৃদ্ধের মরদেহ

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

কোহলির ফিফটির রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর
কোহলির ফিফটির রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাদক সেবনের আখড়া বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল
মাদক সেবনের আখড়া বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন শুনানি ৪ ডিসেম্বর
রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন শুনানি ৪ ডিসেম্বর

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোলার প্রবীণ সাংবাদিক এম হাবিবুর রহমান আর নেই
ভোলার প্রবীণ সাংবাদিক এম হাবিবুর রহমান আর নেই

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেলের বেপরোয়া গতিই কেড়ে নিল দুই বন্ধুর প্রাণ
মোটরসাইকেলের বেপরোয়া গতিই কেড়ে নিল দুই বন্ধুর প্রাণ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে চোর সন্দেহে নির্মাণশ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে চোর সন্দেহে নির্মাণশ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭০৫
ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭০৫

৩৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পলাতক প্রধানমন্ত্রী সম্পত্তির গোঁজামিল দিয়ে নির্বাচন করেছেন
পলাতক প্রধানমন্ত্রী সম্পত্তির গোঁজামিল দিয়ে নির্বাচন করেছেন

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্টারকে হারিয়ে লিগ টেবিলে দুইয়ে এসি মিলান
ইন্টারকে হারিয়ে লিগ টেবিলে দুইয়ে এসি মিলান

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে মুন্নু মেডিক্যালে ডায়ালাইসিস সেবা চালু
মানিকগঞ্জে মুন্নু মেডিক্যালে ডায়ালাইসিস সেবা চালু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিবহন শ্রমিকদের মানববন্ধন
সাত দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিবহন শ্রমিকদের মানববন্ধন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর
আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর

৫৪ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ