শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৫২, বুধবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

‘আকাশে হেলান দিয়ে পাহাড় ঘুমায়, পাদদেশে জাদুকাটা নদী’

জাহাঙ্গীর খান বাবু
অনলাইন ভার্সন
‘আকাশে হেলান দিয়ে পাহাড় ঘুমায়, পাদদেশে জাদুকাটা নদী’

দুই দফা তারিখ পরির্বতন। ফেসবুকে ঘোষণা দিয়ে যাওয়া হচ্ছে না। দূরের পথ দলবেঁধে আসতে হবে এতে যেমন অর্থ সাশ্রয় তেমন ভ্রমণসঙ্গীদের সাথে আড্ডাও হবে। আসতে না পারার জবাবদিহিতা আর নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস সৃষ্টির জন্য পুনরায় প্রস্তুতি। ফেসবুকে বিভিন্ন ট্যুর অপারেটারদের চটকদার ইভেন্ট টাঙ্গুয়ার হাওরে জোছনা উৎসব। কোনভাবেই ঐসব ইভেন্ট আমাকে টানে না। ইচ্ছা সহকর্মীদের নিয়ে গ্রুপ করে নিজেই যাবো টাঙ্গুয়ার হাওর ভ্রমণে। সেই টার্গেটেই ৮ জনের দল নিয়ে যাত্রা শুরুর পরিকল্পনা চূড়ান্ত। শেষ সময়ে এসে বাস ফেল করল দু’জন। 

এদিকে সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে যোগাযোগ করে তাদের আন্তরিকতায় মুগ্ধ হই, সব রকমের সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি পাই জেলা প্রশাসক আবদুল আহাদ সাহেবের। গত ১ সেপ্টেম্বর রাতে ৬ সদস্যের প্রতিনিধি দলকে নিয়ে রাজধানীর কমলাপুর থেকে যাত্রা শুরু সুনামগঞ্জের উদ্দেশ্যে শ্যামলী পরিবহনে। 
সিলেট শহর হয়ে সুনামগজ্ঞে সকালে সার্কিট হাউজে উঠি। সেখানে আমরা ফ্রেশ হয়ে প্রাইভেট মাইক্রোবাসে তাহেরপুরের উদ্দেশ্যে যাত্রা করি।

গাড়ির ড্রাইভার একজন স্থানীয় বাসিন্দা তিনি আমাদের গাইডের ভূমিকায়। এদিকে যাত্রাপথেই তাহেরপুরের এসিল্যান্ড আমাকে ফোন করে জানালেন, আপনাদের জন্য থানার সামনে স্পিডবোট অপেক্ষা করছে। ঢাকা থেকে জিটিভির চিফ রিপোর্টার রাজু আহমেদ ভাই টাঙ্গুয়ার হাওর আসবো শুনে জানিয়ে দিয়েছেন হাওরে নিরাপত্তার জন্য স্থানীয় পুলিশের সাথে যোগাযোগ রাখতে। সেই ভাবনা থেকে মাইক্রোবাস থেকে নেমে প্রথমেই আমরা তাহেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার সাথে দেখা করি। ভদ্র লোকের আন্তরিকতায় আমরা মুগ্ধ। ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাহেব ফোন করে টেকেরঘাট ফাঁড়ির ইনচার্জকে সহযোগিতার নির্দেশ দিলেন। আমরা হাওর পাড়ের মানুষের সমস্যা ও নিরাপত্তার বিষয় জানার চেষ্টা করে বিদায় নিয়ে অপেক্ষমান স্পিডবোটে উঠে পড়লাম।

বিস্তির্ণ জলরাশি ভেদ করে আমাদের স্পিডবোট সামনের দিকে এগিয়ে চলল, এখন আমাদের গাইড হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন স্পিডবোটের চালক। আমাদের স্পিডবোটটি  মাইট্টা হাওর হয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। আমাদের গাইড স্পিডবোট চালক একেক করে আমাদেরকে হাওর ও আশপাশ সম্পর্কে ভালো করে ধারণা দিচ্ছেন । 

এসময় ফেসবুকে লাইভে সহকর্মী সাঈদ মালিক ও মতিউর রহমান মতি ভাই। মেঘ ঢেকে গেছে ঐদূর মেঘালয়ের পাহাড়ের গাঁয় আর শুধু বিস্তির্ণ জলাশয়ে আমাদের স্পিডবোট ছুটছে আর ছুটছে। সবার মধ্যে এ যেনো মহা আনন্দের উৎসব। ঠিক এই সময়  সিনিয়র সাংবাদিক আতিক ভাই প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য্যে মুগ্ধ হয়ে গান শুরু করলেন ‘হায়রে আমার মন মাতানো দেশ, হায়রে আমার সোনা ফলা মাটি, রূপ দেখে তোর কেন আমার পরান ভরে না ...। সমস্বরে গাইলাম একসাথে। এখানকার সবুজ প্রকৃতিজুড়ে খেলা করে অপার সৌন্দর্যের মুগ্ধ বিস্ময়। হাওরের বিশাল গভীর জলরাশির মাঝখানে চিরহরিৎ বর্ণের হিজলের সারি সারি বৃক্ষ ভ্রমণ পিয়াসী যে কোনো পর্যটকের দৃষ্টিকে শুধু সচকিতই করে না, সৌন্দর্যের মুগ্ধতায় হৃদয়ের গভীরে তৈরি করে ভালোলাগার অসাধারণ অনুভূতি। আমার লেখার আজকের বিষয় সেটাই।

হাওর হলো সাগরসদৃশ পানির বা জলের বিস্তৃত প্রান্তর। প্রচলিত অর্থে হাওর হলো বন্যা প্রতিরোধের জন্য নদী তীরে নির্মিত মাটির বাঁধের মধ্যে প্রায় গোলাকৃতি নিচু ভূমি বা জলাভূমি। তবে হাওর সব সময় নদী তীরবর্তী নির্মিত বাঁধের মধ্যে নাও থাকতে পারে। হাওরের কথা বলতে গেলে সাগরের দৃশ্য মনে ভেসে উঠে। অভিধান ও শব্দের ইতিহাস বলে সাগর শব্দের অপভ্রংশ শব্দ হাওর। কালক্রমে উচ্চারণ বিবর্তনে সাগর থেকে সায়র এবং সায়র থেকে হাওর শব্দের উৎপত্তি হয়েছে বলে পণ্ডিতগণ ধারণা করেন।

জানতে পারলাম বর্ষাকালে বড় বড় হাওরে এক এলাকা থেকে অন্য এলাকায় যোগাযোগের জন্য পাড়ি জমালে এবং নৌকা ভাসালে মনে হয় অকুল দরিয়ার কুল নাই কিনারা নাই। হাওরের সাধারণ বৈশিষ্ট্য হলো, প্রতি বছরই মৌসুমী বর্ষায় বা স্বাভাবিক বন্যায় হাওর প্লাবিত হয়, বছরের কয়েক মাস পানিতে নিমজ্জিত থাকে এবং বর্ষা শেষে হাওরের গভীরে পানিতে বা জলে নিমজ্জিত কিছু স্থায়ী বিল জেগে উঠে।

দ্বিতীয় বৃহত্তম জীব বৈচিত্র্যে সমৃদ্ধ হাওর সুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওর। প্রতিদিন হাওরের সৌন্দর্য উপভোগ করতে দেশ-বিদেশ থেকে পর্যটকেরা এখানে আসেন। হাওর দেখতে পর্যটকদের জন্য ২০১৪ সালে এখানে একটি পর্যবেক্ষণ টাওয়ার নির্মাণ করে বন বিভাগ। কিন্তু টাওয়ারটি এখন ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
পথ চলতে চলতে আমরা ওয়াচ টাওয়ার ভাসমান হিজলবাগান হয়ে পৌঁছলাম বিকাল ৩টায় টেকেরঘাট। এখানেই ছোট্ট সরকারি ডাক বাংলোতে আমরা ফ্রেশ হয়ে দুপুরের মধ্যাহ্ন ভোজ শেষ করলাম । 

বিকেলে আবার মোটরসাইকেলে যাত্রা শুরু হলো আমাদের। মোটরসাইকেলে বারিক্কাটিলা, শিমুলবাগান, লাকমাছড়াসহ এই দুইজায়গা ঘুরতে যাওয়া-আসাসহ দুই জনের খরচ হয় ২০০ টাকা। বাইকে ড্রাইভার বাদে ২ জন বসা যায়। এখান থেকে ঘুরে আসে আমরা ছুটে চললাম যাদুকাটা নদীর তীরে অবস্থিত শিমুল বাগান এর উদ্দেশ্যে। ভালোবাসার মৌসুমে এখানে লাল শিমুল ফুল ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকে গাছে আর মাটিতে। কিন্তু সিজন না থাকায় আমরা দেখেছি সবুঝ পরিষ্কার ভালোবাসা। চোখ ধাঁধানো এত সবুজ আর কোথায় দেখেছি বলে এই মুহূর্তে মনে পরছে না।

যদিও বিদায় নিয়েছিলাম শিমুল বাগান দেখার পরপরই। কিন্তু যাদুকাটা নদীর স্বচ্ছ সুন্দর পানি দেখে ডুবাডুবির জন্য মন টানচ্ছিল ব্যাপক। এরপর লাকমাছড়া হচ্ছে সিলেটের বিছানাকান্দির মত একটা যায়গা। ভারতের কোন একটা ঝর্ণার ঝিরি শেষ হয়েছে এখানে এসে। আর ভারত বাংলাদেশ সীমান্ত হওয়ায় এই ঝর্ণা পর্যন্ত যাওয়ার অনুমতি নেই। বাংলাদেশিরা এই হাঁটু পানিতে দাপাদাপি করেই নিজেদের তৃপ্ত করে।

এরপর গেলাম একটি আনকমন একটা স্থান, টেকেরঘাট ঝিরি’তে। সেখানেও দেখা মিলল ঝিরিপথ এর। এটাও ভারত থেকে বাংলাদেশে গড়ানো কোন এক ঝর্ণার শেষ প্রান্ত। সীমানা পিলার টপকানোর অনুমতি নাই। বরফগলা হিম শীতল পানি। ছবি তোলার জন্য সুন্দর স্থান। একটু দূরে ডাক বাংলোর পাশে নীলাদ্রি লেক। একপাশে হাওর আর একপাশে গারো পাহাড়। এখানেই আমাদের শেষ বিকেল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত চলে বিচরণ। 

রাতে ডাক বাংলোতে আনসার ক্যাম্পের ইনচার্জ কামরুজ্জামান খানের সাথে ডিনারের টেবিলে কথা হচ্ছিল, তিনি জানালেন গত মাসে সবচেয়ে বেশি পর্যটক এসেছে। শুক্র ও শনিবার দেড়’শর মতো ট্রলার পর্যটকদের নিয়ে ঘাটে থাকে। একেকটি ট্রলারে সর্বোচ্চ একশ থেকে সর্বনিম্ন ২০ জন। প্রাথমিক এক হিসেবে জানতে পারলাম শুধু আগস্ট মাসেই এই হাওর ভ্রমণে এসেছে প্রায় আড়াই লাখ দর্শনার্থী। অথচ এই বিপুল সংখ্যক দশনার্থী আসলেও সরকারি রাজস্ব আসে না একটি টাকাও। ভালো কোন হোটেল নেই, দর্শনার্থীদের থাকার জন্য দু’একটি থাকলে সেখানে হাতেগোনা রুম ৪/৫ টি মাত্র। ফলে ট্রলারেই দর্শনার্থীরা গাদাগাদি করে জোছনা দেখে রাত কাটিয়ে দেন। আর এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে ট্যুর অপারেটর গ্রুপগুলো জনপ্রতি ২ হাজার টাকার খরচের স্থলে হাতিয়ে নিচ্ছেন ৫ হাজার থেকে ৬ হাজার টাকা। 

এর আগে, দুপুরে হাওর এলাকার জয়পুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হাদিউজ্জামান এর সাথে আলাপচারিতায় জানা যায় টাঙ্গুয়ার হাওর ভ্রমণে সরকারি কোন নিতিমালা না থাকায় এতো বিপুল সংখ্যাক দর্শনার্থীর চাপে হাওরের জীব বৈচিত্র হুমকিতে পড়ছে। গ্রীষ্মকালে হাওরকে সাধারণত বিশাল মাঠের মতো মনে হয়, তবে মাঝে মাঝে বিলে পানি বা জল থাকে এবং তাতে মাছও আটকে থাকে। সমগ্র বর্ষাকাল জুড়ে হাওরের পানিকে সাগর বলে মনে হয় এবং এর মধ্যে অবস্থিত গ্রামগুলোকে দ্বীপ বলে প্রতীয়মান হয়। বছরের সাত মাস হাওরগুলো পানির নিচে অবস্থান করে। শুষ্ক মৌসুমে অধিকাংশ পানি শুকিয়ে গিয়ে সেই স্থানে সরু খাল রেখে যায় এবং শুষ্ক মৌসুমের শেষের দিকে সম্পূর্ণ শুকিয়ে যেতে পারে। শুষ্ক মৌসুমে হাওরের পুরো প্রান্তর জুড়ে ঘাস গজায় এবং গবাদি পশুর বিচরণক্ষেত্র হয়ে উঠে। হাওরে আগত পানি প্রচুর পলিমাটি ফেলে যায় যা ধান উৎপাদনের জন্য অত্যন্ত উপকারী।

শুধু মাছ আর ধান নয়- পাখির জন্য হাওর অভয়ারণ্য এলাকা। শুকনো মৌসুমে বিশেষত শীতকালে দেশের বিরল প্রজাতির বহু পাখির দেখা মিলবে হাওরের বদ্ধ জলাশয়ে। হাওরের হিজলবাগে বসে পাখিদের মিলনমেলা। সুনামগঞ্জের বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ ছোট বড় ৫১টি বিলের সমন্বয়ে গঠিত টাঙ্গুয়ার হাওরকে সম্পদ ও সৌন্দর্যের রাণী হিসেবে অভিহিত করা হয়। টাঙ্গুয়ার হাওর পরিযায়ী পাখির জন্য সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য স্থান। 

২০০০ সালের ৬ জানুয়ারি তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টাঙ্গুয়ার হাওরকে ‘রামসার সাইট’ ঘোষণা করেন। সে অনুযায়ী ১০ জুলাই আন্তর্জাতিক রামসার কনভেশনে স্বাক্ষর করেন কর্তৃপক্ষ। এতে রামসার তালিকায় বিশ্বের ৫৫২টি গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহ্যের মধ্যে টাঙ্গুয়ার হাওরের নাম উঠে আসে। পরিবেশবাদীদের গবেষণা রিপোর্ট অনুযায়ী বিশ্বে বিপন্ন প্রায় বিরল প্রজাতির ২ শতাধিক পাখির অভয়াশ্রম এবং বিপন্ন ১৫০ প্রজাতির মাছের সমাগম এ টাঙ্গুয়া হাওরে। টাঙ্গুয়ায় রয়েছে স্তন্যপায়ী দুর্লভ জলজ প্রাণী, গাঙ্গেয় ডলফিন (শুশুক), খেঁকশিয়াল, উঁদ, বনরুই, গন্ধগোকুল, জংলি বিড়াল, মেছো বাঘ। আরো রয়েছে- নলখাগড়া, হিজল, করচ, বরুণ, রেইনট্রি, পদ্ম, বুনো গোলাপসহ ২০০ প্রজাতিরও বেশি গাছ-গাছড়া। যা থেকে জ্বালানি কাঠ, আসবাবপত্রসহ গৃহসামগ্রী ও সৌখিন শোপিস তৈরির মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অর্থ আয় হয়।

টেকেরঘাটে অবস্থিত জেলা এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটের কার্যালয়ে একটি পরিপাটি রুমে রাতে আমি ও দৈনিক আমার সংবাদের ওমর ফারুক দুই বেডে শুয়ে আছি আর বাকি ৪ জন সরকারি ডাক বাংলো শহীদ মুক্তিযোদ্ধা সিরাজ কটেজে। ফজরের আজানে ঘুম ভেঙে যায় আমার। ফ্রেস হয়ে ওমর ফারুকের ঘুম ভাঙানোর চেষ্টা করে ব্যর্থ হই, সে গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন। পরশু রাত থেকে ভ্রমণ ধকলে বেচারা ক্লান্ত ! রুমের দড়জায় তালা দিয়ে বাইরে আসি। তাকিয়ে দেখি পূর্ব আকাশ ফেটে ভোরের আলো বেড়িয়ে আসছে। আমি অবাক বিস্ময়ে সে দৃশ্য দেখছি। মনে পড়ে আরো পনের বছর আগে প্লেন থেকে কমরোসের রাজধানী মরনী থেকে ইয়ামেনের রাজধানী সানা আসার পথে আকাশ থেকে একই দৃশ্য দেখেছিলাম। পাহাড়ের বুক চিরে উঁকি দেয়া এক দৃশ্য আমাকে সেই নিষ্পাপ চাঁদমুখটার কথা মনে করিয়ে দেয়। আমি শান্ত সকালে অশান্ত মন নিয়ে অন্য কটেজে এসে চার ভ্রমণ সঙ্গীকে ডেকে তুলি। সকলেই বিরক্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়ে। জেগে উঠেন আতিক ভাই। তিনি বলেন, এসেছি বেড়াতে ঘুমাতে নয়, আমি বলি- দেখেন আগুন লাগা অশান্ত আকাশে সূর্য উঁকি দিয়ে আমাদের বাইরে যেতে বলছে। আতিক ভাই হেসে উঠে ফ্রেশ হয়ে আমার সাথে বাইরে আসেন। আমরা সেই নীলাদ্রি লেকের উপরের পাহাড়ের দিকে হাঁটতে থাকি। মোবাইলে ছবি তুলি পাহাড় বেয়ে বেয়ে চলে যাই ভারত সিমান্তে। তাকিয়ে দেখি প্রকৃতির মাঝে আমরা দুজন, আর কেউ নেই ...

লেখক : সাংবাদিক ও চেয়ারম্যান ট্যুরিস্ট হ্যাভেন বাংলাদেশ।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে : ফখরুল
গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে : ফখরুল

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনকে দৃষ্টান্তমূলক ভূমিকা রাখার আহ্বান জোনায়েদ সাকির
নির্বাচন কমিশনকে দৃষ্টান্তমূলক ভূমিকা রাখার আহ্বান জোনায়েদ সাকির

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় কয়েক দফা হামলা ইউক্রেনের
মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় কয়েক দফা হামলা ইউক্রেনের

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে কেমিক্যাল কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৯ ইউনিট
গাজীপুরে কেমিক্যাল কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৯ ইউনিট

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাংবাদিক সোহেলকে ডিবি তুলে নেওয়ার বিষয়ে যা বলল টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়
সাংবাদিক সোহেলকে ডিবি তুলে নেওয়ার বিষয়ে যা বলল টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনা জাদুঘরে মিলছে তেলাপোকা ও পিঁপড়ার কফি
চীনা জাদুঘরে মিলছে তেলাপোকা ও পিঁপড়ার কফি

২২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

কুষ্টিয়ায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় ১৩ ফিলিস্তিনি নিহত
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় ১৩ ফিলিস্তিনি নিহত

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিথিলাকে ভোট দেওয়ার শেষ দিন আজ
মিথিলাকে ভোট দেওয়ার শেষ দিন আজ

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

গণঅভ্যুত্থানে অংশীজনদের নিয়ে আসন সমঝোতার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি: নুর
গণঅভ্যুত্থানে অংশীজনদের নিয়ে আসন সমঝোতার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি: নুর

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৮ বছর পর বিশ্বকাপের মূল মঞ্চে স্কটল্যান্ড
২৮ বছর পর বিশ্বকাপের মূল মঞ্চে স্কটল্যান্ড

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লালমনিরহাটে কৃষকের পাকা ধান কেটে দিল জেলা কৃষকদল
লালমনিরহাটে কৃষকের পাকা ধান কেটে দিল জেলা কৃষকদল

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীদের পেছনে রেখে পুরুষরা এগিয়ে যেতে পারবে না : ধর্ম উপদেষ্টা
নারীদের পেছনে রেখে পুরুষরা এগিয়ে যেতে পারবে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রমজানের আগে ছোলা-খেজুরসহ ছয় ভোগ্যপণ্যের আমদানি বেড়েছে
রমজানের আগে ছোলা-খেজুরসহ ছয় ভোগ্যপণ্যের আমদানি বেড়েছে

৫৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফার্ন গাছেই তৈরি হচ্ছে ‘রেয়ার আর্থ’, চমকপ্রদ আবিষ্কার বিজ্ঞানীদের
ফার্ন গাছেই তৈরি হচ্ছে ‘রেয়ার আর্থ’, চমকপ্রদ আবিষ্কার বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মাদকাসক্তির অভিযোগ বোনের, প্রত্যাখ্যান ফিলিপাইন প্রেসিডেন্টের
মাদকাসক্তির অভিযোগ বোনের, প্রত্যাখ্যান ফিলিপাইন প্রেসিডেন্টের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে ৭ মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে ৭ মাওবাদী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৪১ প্রাণ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৪১ প্রাণ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করতে হবে: শামা ওবায়েদ
জনগণের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করতে হবে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৪ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৪ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকসু নির্বাচন: অনলাইনে উস্কানি ছড়ালে ব্যবস্থা নেবে কমিশন
শাকসু নির্বাচন: অনলাইনে উস্কানি ছড়ালে ব্যবস্থা নেবে কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিজয় দিবসে এবারও প্যারেড হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিজয় দিবসে এবারও প্যারেড হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে যুবদল নেতার ঝুট গুদামে আগুন
শ্রীপুরে যুবদল নেতার ঝুট গুদামে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লটারির মাধ্যমে ডিসি-এসপি বদলির দাবি গোলাম পরওয়ারের
লটারির মাধ্যমে ডিসি-এসপি বদলির দাবি গোলাম পরওয়ারের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেডিকেল টেকনোলজিস্টদের ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন
মেডিকেল টেকনোলজিস্টদের ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক ও প্রশাসন একে অপরের পরিপূরক: মুন্সীগঞ্জ ডিসি
সাংবাদিক ও প্রশাসন একে অপরের পরিপূরক: মুন্সীগঞ্জ ডিসি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা