শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৫২, বুধবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

‘আকাশে হেলান দিয়ে পাহাড় ঘুমায়, পাদদেশে জাদুকাটা নদী’

জাহাঙ্গীর খান বাবু
অনলাইন ভার্সন
‘আকাশে হেলান দিয়ে পাহাড় ঘুমায়, পাদদেশে জাদুকাটা নদী’

দুই দফা তারিখ পরির্বতন। ফেসবুকে ঘোষণা দিয়ে যাওয়া হচ্ছে না। দূরের পথ দলবেঁধে আসতে হবে এতে যেমন অর্থ সাশ্রয় তেমন ভ্রমণসঙ্গীদের সাথে আড্ডাও হবে। আসতে না পারার জবাবদিহিতা আর নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস সৃষ্টির জন্য পুনরায় প্রস্তুতি। ফেসবুকে বিভিন্ন ট্যুর অপারেটারদের চটকদার ইভেন্ট টাঙ্গুয়ার হাওরে জোছনা উৎসব। কোনভাবেই ঐসব ইভেন্ট আমাকে টানে না। ইচ্ছা সহকর্মীদের নিয়ে গ্রুপ করে নিজেই যাবো টাঙ্গুয়ার হাওর ভ্রমণে। সেই টার্গেটেই ৮ জনের দল নিয়ে যাত্রা শুরুর পরিকল্পনা চূড়ান্ত। শেষ সময়ে এসে বাস ফেল করল দু’জন। 

এদিকে সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে যোগাযোগ করে তাদের আন্তরিকতায় মুগ্ধ হই, সব রকমের সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি পাই জেলা প্রশাসক আবদুল আহাদ সাহেবের। গত ১ সেপ্টেম্বর রাতে ৬ সদস্যের প্রতিনিধি দলকে নিয়ে রাজধানীর কমলাপুর থেকে যাত্রা শুরু সুনামগঞ্জের উদ্দেশ্যে শ্যামলী পরিবহনে। 
সিলেট শহর হয়ে সুনামগজ্ঞে সকালে সার্কিট হাউজে উঠি। সেখানে আমরা ফ্রেশ হয়ে প্রাইভেট মাইক্রোবাসে তাহেরপুরের উদ্দেশ্যে যাত্রা করি।

গাড়ির ড্রাইভার একজন স্থানীয় বাসিন্দা তিনি আমাদের গাইডের ভূমিকায়। এদিকে যাত্রাপথেই তাহেরপুরের এসিল্যান্ড আমাকে ফোন করে জানালেন, আপনাদের জন্য থানার সামনে স্পিডবোট অপেক্ষা করছে। ঢাকা থেকে জিটিভির চিফ রিপোর্টার রাজু আহমেদ ভাই টাঙ্গুয়ার হাওর আসবো শুনে জানিয়ে দিয়েছেন হাওরে নিরাপত্তার জন্য স্থানীয় পুলিশের সাথে যোগাযোগ রাখতে। সেই ভাবনা থেকে মাইক্রোবাস থেকে নেমে প্রথমেই আমরা তাহেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার সাথে দেখা করি। ভদ্র লোকের আন্তরিকতায় আমরা মুগ্ধ। ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাহেব ফোন করে টেকেরঘাট ফাঁড়ির ইনচার্জকে সহযোগিতার নির্দেশ দিলেন। আমরা হাওর পাড়ের মানুষের সমস্যা ও নিরাপত্তার বিষয় জানার চেষ্টা করে বিদায় নিয়ে অপেক্ষমান স্পিডবোটে উঠে পড়লাম।

বিস্তির্ণ জলরাশি ভেদ করে আমাদের স্পিডবোট সামনের দিকে এগিয়ে চলল, এখন আমাদের গাইড হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন স্পিডবোটের চালক। আমাদের স্পিডবোটটি  মাইট্টা হাওর হয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। আমাদের গাইড স্পিডবোট চালক একেক করে আমাদেরকে হাওর ও আশপাশ সম্পর্কে ভালো করে ধারণা দিচ্ছেন । 

এসময় ফেসবুকে লাইভে সহকর্মী সাঈদ মালিক ও মতিউর রহমান মতি ভাই। মেঘ ঢেকে গেছে ঐদূর মেঘালয়ের পাহাড়ের গাঁয় আর শুধু বিস্তির্ণ জলাশয়ে আমাদের স্পিডবোট ছুটছে আর ছুটছে। সবার মধ্যে এ যেনো মহা আনন্দের উৎসব। ঠিক এই সময়  সিনিয়র সাংবাদিক আতিক ভাই প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য্যে মুগ্ধ হয়ে গান শুরু করলেন ‘হায়রে আমার মন মাতানো দেশ, হায়রে আমার সোনা ফলা মাটি, রূপ দেখে তোর কেন আমার পরান ভরে না ...। সমস্বরে গাইলাম একসাথে। এখানকার সবুজ প্রকৃতিজুড়ে খেলা করে অপার সৌন্দর্যের মুগ্ধ বিস্ময়। হাওরের বিশাল গভীর জলরাশির মাঝখানে চিরহরিৎ বর্ণের হিজলের সারি সারি বৃক্ষ ভ্রমণ পিয়াসী যে কোনো পর্যটকের দৃষ্টিকে শুধু সচকিতই করে না, সৌন্দর্যের মুগ্ধতায় হৃদয়ের গভীরে তৈরি করে ভালোলাগার অসাধারণ অনুভূতি। আমার লেখার আজকের বিষয় সেটাই।

হাওর হলো সাগরসদৃশ পানির বা জলের বিস্তৃত প্রান্তর। প্রচলিত অর্থে হাওর হলো বন্যা প্রতিরোধের জন্য নদী তীরে নির্মিত মাটির বাঁধের মধ্যে প্রায় গোলাকৃতি নিচু ভূমি বা জলাভূমি। তবে হাওর সব সময় নদী তীরবর্তী নির্মিত বাঁধের মধ্যে নাও থাকতে পারে। হাওরের কথা বলতে গেলে সাগরের দৃশ্য মনে ভেসে উঠে। অভিধান ও শব্দের ইতিহাস বলে সাগর শব্দের অপভ্রংশ শব্দ হাওর। কালক্রমে উচ্চারণ বিবর্তনে সাগর থেকে সায়র এবং সায়র থেকে হাওর শব্দের উৎপত্তি হয়েছে বলে পণ্ডিতগণ ধারণা করেন।

জানতে পারলাম বর্ষাকালে বড় বড় হাওরে এক এলাকা থেকে অন্য এলাকায় যোগাযোগের জন্য পাড়ি জমালে এবং নৌকা ভাসালে মনে হয় অকুল দরিয়ার কুল নাই কিনারা নাই। হাওরের সাধারণ বৈশিষ্ট্য হলো, প্রতি বছরই মৌসুমী বর্ষায় বা স্বাভাবিক বন্যায় হাওর প্লাবিত হয়, বছরের কয়েক মাস পানিতে নিমজ্জিত থাকে এবং বর্ষা শেষে হাওরের গভীরে পানিতে বা জলে নিমজ্জিত কিছু স্থায়ী বিল জেগে উঠে।

দ্বিতীয় বৃহত্তম জীব বৈচিত্র্যে সমৃদ্ধ হাওর সুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওর। প্রতিদিন হাওরের সৌন্দর্য উপভোগ করতে দেশ-বিদেশ থেকে পর্যটকেরা এখানে আসেন। হাওর দেখতে পর্যটকদের জন্য ২০১৪ সালে এখানে একটি পর্যবেক্ষণ টাওয়ার নির্মাণ করে বন বিভাগ। কিন্তু টাওয়ারটি এখন ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
পথ চলতে চলতে আমরা ওয়াচ টাওয়ার ভাসমান হিজলবাগান হয়ে পৌঁছলাম বিকাল ৩টায় টেকেরঘাট। এখানেই ছোট্ট সরকারি ডাক বাংলোতে আমরা ফ্রেশ হয়ে দুপুরের মধ্যাহ্ন ভোজ শেষ করলাম । 

বিকেলে আবার মোটরসাইকেলে যাত্রা শুরু হলো আমাদের। মোটরসাইকেলে বারিক্কাটিলা, শিমুলবাগান, লাকমাছড়াসহ এই দুইজায়গা ঘুরতে যাওয়া-আসাসহ দুই জনের খরচ হয় ২০০ টাকা। বাইকে ড্রাইভার বাদে ২ জন বসা যায়। এখান থেকে ঘুরে আসে আমরা ছুটে চললাম যাদুকাটা নদীর তীরে অবস্থিত শিমুল বাগান এর উদ্দেশ্যে। ভালোবাসার মৌসুমে এখানে লাল শিমুল ফুল ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকে গাছে আর মাটিতে। কিন্তু সিজন না থাকায় আমরা দেখেছি সবুঝ পরিষ্কার ভালোবাসা। চোখ ধাঁধানো এত সবুজ আর কোথায় দেখেছি বলে এই মুহূর্তে মনে পরছে না।

যদিও বিদায় নিয়েছিলাম শিমুল বাগান দেখার পরপরই। কিন্তু যাদুকাটা নদীর স্বচ্ছ সুন্দর পানি দেখে ডুবাডুবির জন্য মন টানচ্ছিল ব্যাপক। এরপর লাকমাছড়া হচ্ছে সিলেটের বিছানাকান্দির মত একটা যায়গা। ভারতের কোন একটা ঝর্ণার ঝিরি শেষ হয়েছে এখানে এসে। আর ভারত বাংলাদেশ সীমান্ত হওয়ায় এই ঝর্ণা পর্যন্ত যাওয়ার অনুমতি নেই। বাংলাদেশিরা এই হাঁটু পানিতে দাপাদাপি করেই নিজেদের তৃপ্ত করে।

এরপর গেলাম একটি আনকমন একটা স্থান, টেকেরঘাট ঝিরি’তে। সেখানেও দেখা মিলল ঝিরিপথ এর। এটাও ভারত থেকে বাংলাদেশে গড়ানো কোন এক ঝর্ণার শেষ প্রান্ত। সীমানা পিলার টপকানোর অনুমতি নাই। বরফগলা হিম শীতল পানি। ছবি তোলার জন্য সুন্দর স্থান। একটু দূরে ডাক বাংলোর পাশে নীলাদ্রি লেক। একপাশে হাওর আর একপাশে গারো পাহাড়। এখানেই আমাদের শেষ বিকেল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত চলে বিচরণ। 

রাতে ডাক বাংলোতে আনসার ক্যাম্পের ইনচার্জ কামরুজ্জামান খানের সাথে ডিনারের টেবিলে কথা হচ্ছিল, তিনি জানালেন গত মাসে সবচেয়ে বেশি পর্যটক এসেছে। শুক্র ও শনিবার দেড়’শর মতো ট্রলার পর্যটকদের নিয়ে ঘাটে থাকে। একেকটি ট্রলারে সর্বোচ্চ একশ থেকে সর্বনিম্ন ২০ জন। প্রাথমিক এক হিসেবে জানতে পারলাম শুধু আগস্ট মাসেই এই হাওর ভ্রমণে এসেছে প্রায় আড়াই লাখ দর্শনার্থী। অথচ এই বিপুল সংখ্যক দশনার্থী আসলেও সরকারি রাজস্ব আসে না একটি টাকাও। ভালো কোন হোটেল নেই, দর্শনার্থীদের থাকার জন্য দু’একটি থাকলে সেখানে হাতেগোনা রুম ৪/৫ টি মাত্র। ফলে ট্রলারেই দর্শনার্থীরা গাদাগাদি করে জোছনা দেখে রাত কাটিয়ে দেন। আর এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে ট্যুর অপারেটর গ্রুপগুলো জনপ্রতি ২ হাজার টাকার খরচের স্থলে হাতিয়ে নিচ্ছেন ৫ হাজার থেকে ৬ হাজার টাকা। 

এর আগে, দুপুরে হাওর এলাকার জয়পুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হাদিউজ্জামান এর সাথে আলাপচারিতায় জানা যায় টাঙ্গুয়ার হাওর ভ্রমণে সরকারি কোন নিতিমালা না থাকায় এতো বিপুল সংখ্যাক দর্শনার্থীর চাপে হাওরের জীব বৈচিত্র হুমকিতে পড়ছে। গ্রীষ্মকালে হাওরকে সাধারণত বিশাল মাঠের মতো মনে হয়, তবে মাঝে মাঝে বিলে পানি বা জল থাকে এবং তাতে মাছও আটকে থাকে। সমগ্র বর্ষাকাল জুড়ে হাওরের পানিকে সাগর বলে মনে হয় এবং এর মধ্যে অবস্থিত গ্রামগুলোকে দ্বীপ বলে প্রতীয়মান হয়। বছরের সাত মাস হাওরগুলো পানির নিচে অবস্থান করে। শুষ্ক মৌসুমে অধিকাংশ পানি শুকিয়ে গিয়ে সেই স্থানে সরু খাল রেখে যায় এবং শুষ্ক মৌসুমের শেষের দিকে সম্পূর্ণ শুকিয়ে যেতে পারে। শুষ্ক মৌসুমে হাওরের পুরো প্রান্তর জুড়ে ঘাস গজায় এবং গবাদি পশুর বিচরণক্ষেত্র হয়ে উঠে। হাওরে আগত পানি প্রচুর পলিমাটি ফেলে যায় যা ধান উৎপাদনের জন্য অত্যন্ত উপকারী।

শুধু মাছ আর ধান নয়- পাখির জন্য হাওর অভয়ারণ্য এলাকা। শুকনো মৌসুমে বিশেষত শীতকালে দেশের বিরল প্রজাতির বহু পাখির দেখা মিলবে হাওরের বদ্ধ জলাশয়ে। হাওরের হিজলবাগে বসে পাখিদের মিলনমেলা। সুনামগঞ্জের বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ ছোট বড় ৫১টি বিলের সমন্বয়ে গঠিত টাঙ্গুয়ার হাওরকে সম্পদ ও সৌন্দর্যের রাণী হিসেবে অভিহিত করা হয়। টাঙ্গুয়ার হাওর পরিযায়ী পাখির জন্য সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য স্থান। 

২০০০ সালের ৬ জানুয়ারি তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টাঙ্গুয়ার হাওরকে ‘রামসার সাইট’ ঘোষণা করেন। সে অনুযায়ী ১০ জুলাই আন্তর্জাতিক রামসার কনভেশনে স্বাক্ষর করেন কর্তৃপক্ষ। এতে রামসার তালিকায় বিশ্বের ৫৫২টি গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহ্যের মধ্যে টাঙ্গুয়ার হাওরের নাম উঠে আসে। পরিবেশবাদীদের গবেষণা রিপোর্ট অনুযায়ী বিশ্বে বিপন্ন প্রায় বিরল প্রজাতির ২ শতাধিক পাখির অভয়াশ্রম এবং বিপন্ন ১৫০ প্রজাতির মাছের সমাগম এ টাঙ্গুয়া হাওরে। টাঙ্গুয়ায় রয়েছে স্তন্যপায়ী দুর্লভ জলজ প্রাণী, গাঙ্গেয় ডলফিন (শুশুক), খেঁকশিয়াল, উঁদ, বনরুই, গন্ধগোকুল, জংলি বিড়াল, মেছো বাঘ। আরো রয়েছে- নলখাগড়া, হিজল, করচ, বরুণ, রেইনট্রি, পদ্ম, বুনো গোলাপসহ ২০০ প্রজাতিরও বেশি গাছ-গাছড়া। যা থেকে জ্বালানি কাঠ, আসবাবপত্রসহ গৃহসামগ্রী ও সৌখিন শোপিস তৈরির মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অর্থ আয় হয়।

টেকেরঘাটে অবস্থিত জেলা এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটের কার্যালয়ে একটি পরিপাটি রুমে রাতে আমি ও দৈনিক আমার সংবাদের ওমর ফারুক দুই বেডে শুয়ে আছি আর বাকি ৪ জন সরকারি ডাক বাংলো শহীদ মুক্তিযোদ্ধা সিরাজ কটেজে। ফজরের আজানে ঘুম ভেঙে যায় আমার। ফ্রেস হয়ে ওমর ফারুকের ঘুম ভাঙানোর চেষ্টা করে ব্যর্থ হই, সে গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন। পরশু রাত থেকে ভ্রমণ ধকলে বেচারা ক্লান্ত ! রুমের দড়জায় তালা দিয়ে বাইরে আসি। তাকিয়ে দেখি পূর্ব আকাশ ফেটে ভোরের আলো বেড়িয়ে আসছে। আমি অবাক বিস্ময়ে সে দৃশ্য দেখছি। মনে পড়ে আরো পনের বছর আগে প্লেন থেকে কমরোসের রাজধানী মরনী থেকে ইয়ামেনের রাজধানী সানা আসার পথে আকাশ থেকে একই দৃশ্য দেখেছিলাম। পাহাড়ের বুক চিরে উঁকি দেয়া এক দৃশ্য আমাকে সেই নিষ্পাপ চাঁদমুখটার কথা মনে করিয়ে দেয়। আমি শান্ত সকালে অশান্ত মন নিয়ে অন্য কটেজে এসে চার ভ্রমণ সঙ্গীকে ডেকে তুলি। সকলেই বিরক্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়ে। জেগে উঠেন আতিক ভাই। তিনি বলেন, এসেছি বেড়াতে ঘুমাতে নয়, আমি বলি- দেখেন আগুন লাগা অশান্ত আকাশে সূর্য উঁকি দিয়ে আমাদের বাইরে যেতে বলছে। আতিক ভাই হেসে উঠে ফ্রেশ হয়ে আমার সাথে বাইরে আসেন। আমরা সেই নীলাদ্রি লেকের উপরের পাহাড়ের দিকে হাঁটতে থাকি। মোবাইলে ছবি তুলি পাহাড় বেয়ে বেয়ে চলে যাই ভারত সিমান্তে। তাকিয়ে দেখি প্রকৃতির মাঝে আমরা দুজন, আর কেউ নেই ...

লেখক : সাংবাদিক ও চেয়ারম্যান ট্যুরিস্ট হ্যাভেন বাংলাদেশ।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ
জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ
কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ
এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান
ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন
এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার
সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং
কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ
একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান
সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লায় ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলবায়ু ঋণ বাতিলের দাবিতে কলাপাড়ায় মানববন্ধন ও সাইকেল র‍্যালি
জলবায়ু ঋণ বাতিলের দাবিতে কলাপাড়ায় মানববন্ধন ও সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সম্মতি ছাড়াই ঢাবির দুই অধ্যাপককে ইউটিএল'র কমিটিতে রাখার অভিযোগ
সম্মতি ছাড়াই ঢাবির দুই অধ্যাপককে ইউটিএল'র কমিটিতে রাখার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে চাই : সালাহউদ্দীন আহমেদ
আমরা গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে চাই : সালাহউদ্দীন আহমেদ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইঞ্জিনিয়ার্স ও সিগন্যালস্ কোরের রিক্রুট ব্যাচের সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
ইঞ্জিনিয়ার্স ও সিগন্যালস্ কোরের রিক্রুট ব্যাচের সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে ফুলের চারা রোপণ
পঞ্চগড়ে ফুলের চারা রোপণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক