শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০১:১৫, শুক্রবার, ০৭ মার্চ, ২০২৫

জসীমউদ্‌দীনের কবিতায় গ্রাম, মানুষের জলছবি

সাইফুজ্জামান
প্রিন্ট ভার্সন
জসীমউদ্‌দীনের কবিতায় গ্রাম, মানুষের জলছবি

জসীমউদ্‌দীন বাংলা কবিতার আধুনিক প্রতিনিধি। পল্লীকবির অভিধার পালক তাঁর মুকুটে যুক্ত হলেও তিনি ক্রমশ দীপ্যমান হয়ে ওঠেন। গ্রাম বাংলার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে তিনি মুগ্ধ হন। সরল সাধারণ মানুষের জীবনযাপনের বর্ণনা তাঁর কবিতাকে মহিমান্বিত করেছে। বাঙালির প্রাণ আবেগ। সেই আবেগকে অবলম্বন করে তিনি অসংখ্য কবিতা রচনা করেছেন। বিরহ যাতনা তাঁর কবিতার প্রাণশক্তি। প্রণয়, বিরহ, পরিণয় সব পর্যায়ে তাঁর সজাগ সতর্ক দৃষ্টিনিবদ্ধ হয়েছে। বিশ শতকের তৃতীয় দশকে জসীমউদ্‌দীন বাংলা কবিতায় আত্মপ্রকাশ করেন। যখন রবীন্দ্রনাথ ও নজরুল দোর্দণ্ড প্রতাপে বাংলা সাহিত্যকে শাসন করছেন, এমন সময়ও জসীমউদ্‌দীন তাঁর কবিতা নিয়ে বাঙালির হৃদয়ে স্থায়ী জায়গা করে নিয়েছেন। 

জসীমউদ্‌দীন রচিত কাব্যগ্রন্থ : রাখালী (১৯২৭), নকশী কাঁথার মাঠ (১৯২৯), বালুচর (১৯৩০), ধানক্ষেত (১৯৩০), সোজন বাদিয়ার ঘাট (১৯৩৩), হাসু (১৯৩৮), রূপবতী (১৯৪৬), মাটির কান্না (১৯৫১), এক পয়সার বাঁশি (১৯৫৬), ভয়াবহ সেই দিনগুলিতে (১৯৬২), মা যে জননী কান্দে (১৯৬৩), হলুদ বরণী (১৯৬৬), জলে লেখন (১৯৬৯), পদ্মা নদীর দেশে (১৯৬৯), মাগো জ্বালিয়ে রাখিস আলো (১৯৭৬), কাফনের মিছিল (১৯৭৮), মহররম, দুমুখো চাঁদ পাহাড়ি (১৯৭৮), নাটক : পদ্মাপার (১৯৫০), বেদের মেয়ে (১৯৫১), মধুমালা (১৯৫১), পল্লীবধূ (১৯৫৬), গ্রামের (১৯৫৯), ওগো পুষ্প ধনু (১৯৬৮), আসমান সিংহ (১৯৮৩)। আত্মকথা; যাদের দেখেছি (১৯৫১), ঠাকুর বাড়ির আঙ্গিনায় (১৯৬১), জীবন কথা (১৯৬৪), স্মৃতিপট (১৯৬৪), স্মরণের সরণী বাহি (১৯৭৮) উপন্যাস : বোবা কাহিনী ইত্যাদি। 

জসীমউদ্‌দীন যখন কবিতা চর্চায় আত্মনিয়োগ করেন, তখন ত্রিশ দশকের পঞ্চপাণ্ডব কবিদের বিদ্রোহ নতুন মাত্রা সূচনা করে। তুমুল প্রতিযোগিতার মধ্যে তাঁর যাত্রা। জসীমউদ্দীন গ্রামের পথে ঘুরে-ফিরে এক রাখালের মতো বাঁশি বাজিয়ে সবাইকে আকৃষ্ট করলেন। নাগরিক জীবনের হাতছানি, বিপন্নতা, অবসাদ, ক্লান্তি কারও কারও কবিতায় অনুপ্রবেশ করে। জসীমউদ্‌দীন গ্রাম বাংলার পথ-ঘাট, বৃক্ষ, ফুল, মানুষ ও তার সংগ্রামকে কবিতার বিষয় হিসেবে চিহ্নিত করেন। যে পল্লী সাহিত্য উপেক্ষিত ছিল তাকে তিনি রূপ ও রস প্রদান করেন। 

ব্যক্তিজীবনের দুঃখকষ্টের মধ্যে দীনেশ চন্দ্র সেনের সঙ্গে তাঁর পরিচয় হলে তিনি গ্রাম্য গাঁথা সংগ্রাহক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। একদিকে কবিতা লেখার তাগিদ, অন্যদিকে গ্রাম সম্পদ সংগ্রহের জীবন তাঁকে নতুন অভিজ্ঞতায় ঋদ্ধ করে। জীবনযুদ্ধের মধ্যে তিনি ক্রমশ অগ্রসর হয়েছেন। পৌঁছে গেছেন গন্তব্যে।

জসীমউদ্দীনের লেখালেখির শুরু ছেলেবেলা থেকেই। ছাত্রাবস্থায় তিনি রচনা করেন কবর কবিতা :

এইখানে তোর দাদির কবর

ডালিম গাছের তলে

তিরিশ বছর ভিজায়ে রেখেছি

দুই নয়নের জলে।

এতটুকু তারে ঘরে এনেছিনু

সোনার মতন মুখ,

পুতুলের বিয়ে ভেঙে গেল বলে

কেঁদে ভাসাইতো বুক।

এখানে ওখানে ঘুরিয়া ফিরিতে

ভেবে হইতাম সারা,

সারা বাড়ি ভরি এত সোনা মোর

ছড়াইয়া দিল কারা!

সোনালি ঊষায় সোনামুখ তার

আমার নয়নে ভরি

লাঙল লইয়া ক্ষেতে ছুটিতাম

গাঁয়ের ও-পথ ধরি।

যাইবার কালে ফিরে ফিরে তারে

দেখে লইতাম কত

একথা লইয়া ভাবি-সাব মোরে

তামাশা করিত শত।

কবিতাটি কল্লোল পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। লেখা পাঠানোর ছয় মাস পর কবিতাটি প্রকাশিত হলে পাঠক মহলে বিপুল সাড়া পড়ে যায়। দীনেশ চন্দ্র সেনের সমালোচনা তাঁকে নতুন করে পাদপ্রদীপের আলোয় নিয়ে আসে। দীনেশ চন্দ্র সেন এক ভবিষ্যৎ কবির সম্ভাবনাকে চিহ্নিত করেন।

জসীমউদ্‌দীন রচিত নকশী কাঁথা মাঠ অসামান্য বর্ণনায় ঋদ্ধ। সোজন বাদিয়ার ঘাট কাব্যগ্রন্থে বাংলার মাটি ও মানুষের কাহিনি বিস্তৃত হয়েছে। সোজন বাদিয়ার ঘাট সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেন- তোমার সোজন বাদিয়ার ঘাট অতীব প্রশংসার যোগ্য। এ বই বাংলার পাঠকসমাজে আদৃত হবে সে বিষয়ে আমার লেশমাত্র সন্দেহ নাই। জসীমউদ্‌দীনের কবিতায় উপমা-উৎপ্রেক্ষার ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়। চেনা জনপদ থেকে তিনি কবিতায় প্রবিষ্ট করেন :

লাল মোরগের পাখার মত ওড়ে

তাহার শাড়ি

ভোরের হাওয়ায় যায় যেন গো

প্রভাতী মেঘ নাড়ি।

গ্রামের সাধারণ মানুষ, পরিচিত দৃশ্য, প্রকৃতিস্নাত পঙ্ক্তিমালা পাঠকের অন্তর ছুঁয়ে যায়। তিনি ভাটিয়ালি সংগীত রচনা করেছেন। ইসলামী গান, দেশাত্মবোধক গান তাঁর রচনার অমর সৃষ্টি। জসীমউদ্‌দীন বাংলা কবিতায় এক নতুন আবহের রূপকার। যেমন কবিতার বিষয়, ছন্দ, শব্দ নির্বাচন তেমন স্বতন্ত্র হৃদয়গ্রাহী স্বাদ ও রুচির কবিতা নির্মাণে তাঁর মতো কৃতী কবি খুব কম দেখা যায়। তাঁর সময়ে একদল কবি নগর যন্ত্রণায় ব্রত হয়ে কাব্যচর্চা করেছেন। সেখানে তিনি গ্রাম্য জীবনকে অবলম্বন করে স্নাত লোকজ ঐতিহ্যের অনুরাগী হয়ে নতুনমাত্রিক কাব্যভাষা রপ্ত করেছেন। ফুল, পাখি, নদী, শস্যের মাঠ আর সাধারণ মানুষের সুখ-দুঃখে লীন জসীমউদ্‌দীন ধীরে ধীরে আধুনিক কবি হয়ে উঠেছেন। নিসর্গপ্রেমিক তিনি রাখাল আর বালুচরের সৌন্দর্যে মুগ্ধ। তাঁর রচিত সাধারণ মানুষেরা চাঁদ, সূর্য-বালুচরের মতো স্নিগ্ধ ও প্রবহমান। অসংখ্য কবিতায় নাগরিক জীবনে অভ্যস্ত হওয়া মানুষকে পেছনে ফিরে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। জসীমউদ্‌দীনের মতো আর কেউ কি বলতে পেরেছেন এমন করে প্রাণের কথা : খেলা মোদের গান গাওয়া ভাই/ খেলা লাঙল চষা/ সারাটি দিন খেলতে জানি/ জানিই নেক বসা (রাখাল ছেলে/রাখালী) উদ্ধৃত করা যেতে পারে :

১. কাল সে আসিবে,

মুখ খানি তার নতুন চরের মত

চখা আর চখি নরম

ডানায় মুছায়ে দিয়াছে কত।

(কাল সে আসিবে)

২. কেমন যেন গাল

দুখানি মাঝে রাঙা ঠোঁটটি তাহার

মাঠে ফোটা

কলমি ফুলে কতকটা তার

খেলে বাহার

(রাখালী)

৩. কাঁচা ধানের পাতার

মত কচি মুখের মায়া,

তার সাথে

কে মাখিয়ে দেছে নবীন তৃণের ছায়া

জালি লাউয়ের ডগার মত বাহু

দুখান সরু

গা খানি

তার শাওন মাসের যেমন তমাল তরু

(নকশী কাঁথার মাঠ)

জসীমউদ্‌দীন রাজনীতিতে সরাসরি যুক্ত ছিলেন না। দেশপ্রেম ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তি করে তিনি অনেক কবিতা রচনা করেছেন। তাঁর রাজনৈতিক কবিতা তেমন আলোচিত হয়নি। তাঁর সদর্থক ভূমিকা ও উপনিবেশিক ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ কবিতার বিষয় হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। 

ভাষা আন্দোলনের শহিদদের উদ্দেশে তিনি উচ্চারণ করেন, ঘুমাও ঘুমাও ভাইরা মোদের ঘুমাও মাটির ঘরে/ তোমাদের কথা লিখিয়াছি মোরা রক্ত আখর গড়ে/ মাতা দিয়ে তার সন্তান বলি/ লিখেছে অমর সেই কথা কলি/ ভাই দিছে/ ভাই বৌ দিছে স্বামী যে রক্ত পথ ধরে।

হাজার বছর বাংলা কবিতার ভাণ্ডারে যে ঐতিহ্য ও বিষয় যুক্ত হয়েছিল তার সঙ্গে জসীমউদ্‌দীন নতুন ধারা সংযুক্ত করেন। বাংলার গ্রামীণ জনপদের আঙিনায় তিনি খুঁজে পেলেন তাঁর শিল্প সুষমা। রুপাই, দুলী, সাজুকে তাঁর কবিতার বিষয় বৈভব করেছেন তিনি। তাঁর মা পল্লী জননী। হিন্দু, মুসলমানদের যৌথ মাঙ্গলিক অভিযাত্রা তাঁর কবিতার মূর্ছনা। রবীন্দ্র, নজরুল, কল্লোল সাহিত্য প্রভাবিত যুগে তাঁর আবির্ভাব হলেও চন্দ্র কিরণের বিভায় আলোকিত করেছেন চারপাশ, তাঁর নিজস্বতা বজায় রেখেছেন সর্বক্ষেত্রে। আজও জসীমউদ্‌দীন স্বকাল, বাংলার রূপবৈচিত্র্য ও তাঁর ক্যানভাসে বর্ণিত বিষয়ে উজ্জ্বল নক্ষত্র হিসেবে বিরাজমান। বাংলা কবিতায় তাঁর সৃজিত ফসল কবিতা, নাটক, স্মৃতিকথা ও সংগীতে সমৃদ্ধ হয়ে আছে। স্মৃতিতে, স্মরণে জসীমউদ্‌দীন অনন্তকাল বেঁচে থাকবেন তাঁর পাঠকের হৃদয়ে। 

কবি জসীমউদ্‌দীন ১৯০৩ সালের ১ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। মৃত্যু ১৯৭৬র ১৩ মার্চ।

এই বিভাগের আরও খবর
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
নতজানু পায়রা
নতজানু পায়রা
যদি আবার
যদি আবার
পাঁজরের আধখানা হাড়
পাঁজরের আধখানা হাড়
মেঘমালা
মেঘমালা
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
লেখা পাঠানো ঠিকানা
লেখা পাঠানো ঠিকানা
জীবন
জীবন
দূরত্বের নাম সুখ
দূরত্বের নাম সুখ
সর্বশেষ খবর
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৫৪ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৫৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে