শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০১:১৫, শুক্রবার, ০৭ মার্চ, ২০২৫

জসীমউদ্‌দীনের কবিতায় গ্রাম, মানুষের জলছবি

সাইফুজ্জামান
প্রিন্ট ভার্সন
জসীমউদ্‌দীনের কবিতায় গ্রাম, মানুষের জলছবি

জসীমউদ্‌দীন বাংলা কবিতার আধুনিক প্রতিনিধি। পল্লীকবির অভিধার পালক তাঁর মুকুটে যুক্ত হলেও তিনি ক্রমশ দীপ্যমান হয়ে ওঠেন। গ্রাম বাংলার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে তিনি মুগ্ধ হন। সরল সাধারণ মানুষের জীবনযাপনের বর্ণনা তাঁর কবিতাকে মহিমান্বিত করেছে। বাঙালির প্রাণ আবেগ। সেই আবেগকে অবলম্বন করে তিনি অসংখ্য কবিতা রচনা করেছেন। বিরহ যাতনা তাঁর কবিতার প্রাণশক্তি। প্রণয়, বিরহ, পরিণয় সব পর্যায়ে তাঁর সজাগ সতর্ক দৃষ্টিনিবদ্ধ হয়েছে। বিশ শতকের তৃতীয় দশকে জসীমউদ্‌দীন বাংলা কবিতায় আত্মপ্রকাশ করেন। যখন রবীন্দ্রনাথ ও নজরুল দোর্দণ্ড প্রতাপে বাংলা সাহিত্যকে শাসন করছেন, এমন সময়ও জসীমউদ্‌দীন তাঁর কবিতা নিয়ে বাঙালির হৃদয়ে স্থায়ী জায়গা করে নিয়েছেন। 

জসীমউদ্‌দীন রচিত কাব্যগ্রন্থ : রাখালী (১৯২৭), নকশী কাঁথার মাঠ (১৯২৯), বালুচর (১৯৩০), ধানক্ষেত (১৯৩০), সোজন বাদিয়ার ঘাট (১৯৩৩), হাসু (১৯৩৮), রূপবতী (১৯৪৬), মাটির কান্না (১৯৫১), এক পয়সার বাঁশি (১৯৫৬), ভয়াবহ সেই দিনগুলিতে (১৯৬২), মা যে জননী কান্দে (১৯৬৩), হলুদ বরণী (১৯৬৬), জলে লেখন (১৯৬৯), পদ্মা নদীর দেশে (১৯৬৯), মাগো জ্বালিয়ে রাখিস আলো (১৯৭৬), কাফনের মিছিল (১৯৭৮), মহররম, দুমুখো চাঁদ পাহাড়ি (১৯৭৮), নাটক : পদ্মাপার (১৯৫০), বেদের মেয়ে (১৯৫১), মধুমালা (১৯৫১), পল্লীবধূ (১৯৫৬), গ্রামের (১৯৫৯), ওগো পুষ্প ধনু (১৯৬৮), আসমান সিংহ (১৯৮৩)। আত্মকথা; যাদের দেখেছি (১৯৫১), ঠাকুর বাড়ির আঙ্গিনায় (১৯৬১), জীবন কথা (১৯৬৪), স্মৃতিপট (১৯৬৪), স্মরণের সরণী বাহি (১৯৭৮) উপন্যাস : বোবা কাহিনী ইত্যাদি। 

জসীমউদ্‌দীন যখন কবিতা চর্চায় আত্মনিয়োগ করেন, তখন ত্রিশ দশকের পঞ্চপাণ্ডব কবিদের বিদ্রোহ নতুন মাত্রা সূচনা করে। তুমুল প্রতিযোগিতার মধ্যে তাঁর যাত্রা। জসীমউদ্দীন গ্রামের পথে ঘুরে-ফিরে এক রাখালের মতো বাঁশি বাজিয়ে সবাইকে আকৃষ্ট করলেন। নাগরিক জীবনের হাতছানি, বিপন্নতা, অবসাদ, ক্লান্তি কারও কারও কবিতায় অনুপ্রবেশ করে। জসীমউদ্‌দীন গ্রাম বাংলার পথ-ঘাট, বৃক্ষ, ফুল, মানুষ ও তার সংগ্রামকে কবিতার বিষয় হিসেবে চিহ্নিত করেন। যে পল্লী সাহিত্য উপেক্ষিত ছিল তাকে তিনি রূপ ও রস প্রদান করেন। 

ব্যক্তিজীবনের দুঃখকষ্টের মধ্যে দীনেশ চন্দ্র সেনের সঙ্গে তাঁর পরিচয় হলে তিনি গ্রাম্য গাঁথা সংগ্রাহক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। একদিকে কবিতা লেখার তাগিদ, অন্যদিকে গ্রাম সম্পদ সংগ্রহের জীবন তাঁকে নতুন অভিজ্ঞতায় ঋদ্ধ করে। জীবনযুদ্ধের মধ্যে তিনি ক্রমশ অগ্রসর হয়েছেন। পৌঁছে গেছেন গন্তব্যে।

জসীমউদ্দীনের লেখালেখির শুরু ছেলেবেলা থেকেই। ছাত্রাবস্থায় তিনি রচনা করেন কবর কবিতা :

এইখানে তোর দাদির কবর

ডালিম গাছের তলে

তিরিশ বছর ভিজায়ে রেখেছি

দুই নয়নের জলে।

এতটুকু তারে ঘরে এনেছিনু

সোনার মতন মুখ,

পুতুলের বিয়ে ভেঙে গেল বলে

কেঁদে ভাসাইতো বুক।

এখানে ওখানে ঘুরিয়া ফিরিতে

ভেবে হইতাম সারা,

সারা বাড়ি ভরি এত সোনা মোর

ছড়াইয়া দিল কারা!

সোনালি ঊষায় সোনামুখ তার

আমার নয়নে ভরি

লাঙল লইয়া ক্ষেতে ছুটিতাম

গাঁয়ের ও-পথ ধরি।

যাইবার কালে ফিরে ফিরে তারে

দেখে লইতাম কত

একথা লইয়া ভাবি-সাব মোরে

তামাশা করিত শত।

কবিতাটি কল্লোল পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। লেখা পাঠানোর ছয় মাস পর কবিতাটি প্রকাশিত হলে পাঠক মহলে বিপুল সাড়া পড়ে যায়। দীনেশ চন্দ্র সেনের সমালোচনা তাঁকে নতুন করে পাদপ্রদীপের আলোয় নিয়ে আসে। দীনেশ চন্দ্র সেন এক ভবিষ্যৎ কবির সম্ভাবনাকে চিহ্নিত করেন।

জসীমউদ্‌দীন রচিত নকশী কাঁথা মাঠ অসামান্য বর্ণনায় ঋদ্ধ। সোজন বাদিয়ার ঘাট কাব্যগ্রন্থে বাংলার মাটি ও মানুষের কাহিনি বিস্তৃত হয়েছে। সোজন বাদিয়ার ঘাট সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেন- তোমার সোজন বাদিয়ার ঘাট অতীব প্রশংসার যোগ্য। এ বই বাংলার পাঠকসমাজে আদৃত হবে সে বিষয়ে আমার লেশমাত্র সন্দেহ নাই। জসীমউদ্‌দীনের কবিতায় উপমা-উৎপ্রেক্ষার ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়। চেনা জনপদ থেকে তিনি কবিতায় প্রবিষ্ট করেন :

লাল মোরগের পাখার মত ওড়ে

তাহার শাড়ি

ভোরের হাওয়ায় যায় যেন গো

প্রভাতী মেঘ নাড়ি।

গ্রামের সাধারণ মানুষ, পরিচিত দৃশ্য, প্রকৃতিস্নাত পঙ্ক্তিমালা পাঠকের অন্তর ছুঁয়ে যায়। তিনি ভাটিয়ালি সংগীত রচনা করেছেন। ইসলামী গান, দেশাত্মবোধক গান তাঁর রচনার অমর সৃষ্টি। জসীমউদ্‌দীন বাংলা কবিতায় এক নতুন আবহের রূপকার। যেমন কবিতার বিষয়, ছন্দ, শব্দ নির্বাচন তেমন স্বতন্ত্র হৃদয়গ্রাহী স্বাদ ও রুচির কবিতা নির্মাণে তাঁর মতো কৃতী কবি খুব কম দেখা যায়। তাঁর সময়ে একদল কবি নগর যন্ত্রণায় ব্রত হয়ে কাব্যচর্চা করেছেন। সেখানে তিনি গ্রাম্য জীবনকে অবলম্বন করে স্নাত লোকজ ঐতিহ্যের অনুরাগী হয়ে নতুনমাত্রিক কাব্যভাষা রপ্ত করেছেন। ফুল, পাখি, নদী, শস্যের মাঠ আর সাধারণ মানুষের সুখ-দুঃখে লীন জসীমউদ্‌দীন ধীরে ধীরে আধুনিক কবি হয়ে উঠেছেন। নিসর্গপ্রেমিক তিনি রাখাল আর বালুচরের সৌন্দর্যে মুগ্ধ। তাঁর রচিত সাধারণ মানুষেরা চাঁদ, সূর্য-বালুচরের মতো স্নিগ্ধ ও প্রবহমান। অসংখ্য কবিতায় নাগরিক জীবনে অভ্যস্ত হওয়া মানুষকে পেছনে ফিরে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। জসীমউদ্‌দীনের মতো আর কেউ কি বলতে পেরেছেন এমন করে প্রাণের কথা : খেলা মোদের গান গাওয়া ভাই/ খেলা লাঙল চষা/ সারাটি দিন খেলতে জানি/ জানিই নেক বসা (রাখাল ছেলে/রাখালী) উদ্ধৃত করা যেতে পারে :

১. কাল সে আসিবে,

মুখ খানি তার নতুন চরের মত

চখা আর চখি নরম

ডানায় মুছায়ে দিয়াছে কত।

(কাল সে আসিবে)

২. কেমন যেন গাল

দুখানি মাঝে রাঙা ঠোঁটটি তাহার

মাঠে ফোটা

কলমি ফুলে কতকটা তার

খেলে বাহার

(রাখালী)

৩. কাঁচা ধানের পাতার

মত কচি মুখের মায়া,

তার সাথে

কে মাখিয়ে দেছে নবীন তৃণের ছায়া

জালি লাউয়ের ডগার মত বাহু

দুখান সরু

গা খানি

তার শাওন মাসের যেমন তমাল তরু

(নকশী কাঁথার মাঠ)

জসীমউদ্‌দীন রাজনীতিতে সরাসরি যুক্ত ছিলেন না। দেশপ্রেম ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তি করে তিনি অনেক কবিতা রচনা করেছেন। তাঁর রাজনৈতিক কবিতা তেমন আলোচিত হয়নি। তাঁর সদর্থক ভূমিকা ও উপনিবেশিক ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ কবিতার বিষয় হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। 

ভাষা আন্দোলনের শহিদদের উদ্দেশে তিনি উচ্চারণ করেন, ঘুমাও ঘুমাও ভাইরা মোদের ঘুমাও মাটির ঘরে/ তোমাদের কথা লিখিয়াছি মোরা রক্ত আখর গড়ে/ মাতা দিয়ে তার সন্তান বলি/ লিখেছে অমর সেই কথা কলি/ ভাই দিছে/ ভাই বৌ দিছে স্বামী যে রক্ত পথ ধরে।

হাজার বছর বাংলা কবিতার ভাণ্ডারে যে ঐতিহ্য ও বিষয় যুক্ত হয়েছিল তার সঙ্গে জসীমউদ্‌দীন নতুন ধারা সংযুক্ত করেন। বাংলার গ্রামীণ জনপদের আঙিনায় তিনি খুঁজে পেলেন তাঁর শিল্প সুষমা। রুপাই, দুলী, সাজুকে তাঁর কবিতার বিষয় বৈভব করেছেন তিনি। তাঁর মা পল্লী জননী। হিন্দু, মুসলমানদের যৌথ মাঙ্গলিক অভিযাত্রা তাঁর কবিতার মূর্ছনা। রবীন্দ্র, নজরুল, কল্লোল সাহিত্য প্রভাবিত যুগে তাঁর আবির্ভাব হলেও চন্দ্র কিরণের বিভায় আলোকিত করেছেন চারপাশ, তাঁর নিজস্বতা বজায় রেখেছেন সর্বক্ষেত্রে। আজও জসীমউদ্‌দীন স্বকাল, বাংলার রূপবৈচিত্র্য ও তাঁর ক্যানভাসে বর্ণিত বিষয়ে উজ্জ্বল নক্ষত্র হিসেবে বিরাজমান। বাংলা কবিতায় তাঁর সৃজিত ফসল কবিতা, নাটক, স্মৃতিকথা ও সংগীতে সমৃদ্ধ হয়ে আছে। স্মৃতিতে, স্মরণে জসীমউদ্‌দীন অনন্তকাল বেঁচে থাকবেন তাঁর পাঠকের হৃদয়ে। 

কবি জসীমউদ্‌দীন ১৯০৩ সালের ১ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। মৃত্যু ১৯৭৬র ১৩ মার্চ।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বর্গে দাঁড়ানো নরকের কাক
স্বর্গে দাঁড়ানো নরকের কাক
তোমাকে ভালোবাসার পর
তোমাকে ভালোবাসার পর
রোদ বেয়ে বৃষ্টি নামে
রোদ বেয়ে বৃষ্টি নামে
বৃষ্টিসূত্রে রচিত পঙ্‌ক্তিমালা
বৃষ্টিসূত্রে রচিত পঙ্‌ক্তিমালা
রক্তমাংসের ফুল
রক্তমাংসের ফুল
সাহিত্যের রাষ্ট্রবিরোধিতা
সাহিত্যের রাষ্ট্রবিরোধিতা
বেদনা সেলাই
বেদনা সেলাই
আমি নদী অথবা নদীই আমি
আমি নদী অথবা নদীই আমি
প্রত্যাশা
প্রত্যাশা
নীলকবুতর
নীলকবুতর
দহনের সন্তরণ
দহনের সন্তরণ
অপ্রাপ্তি স্বীকার
অপ্রাপ্তি স্বীকার
সর্বশেষ খবর
মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান
মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ
ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত প্রায় ৬০০
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত প্রায় ৬০০

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিনেমা থেকে অরুণাকে জোর করে বাদ দেন রেখা!
সিনেমা থেকে অরুণাকে জোর করে বাদ দেন রেখা!

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

হলি আর্টিজানে হামলার মামলায় হাইকোর্টের রায় প্রকাশ
হলি আর্টিজানে হামলার মামলায় হাইকোর্টের রায় প্রকাশ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড়াল দিল এফ-৩৫ মার্কিন যুদ্ধবিমান
যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড়াল দিল এফ-৩৫ মার্কিন যুদ্ধবিমান

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে আবারও শুরু হচ্ছে করোনার টিকাদান
চট্টগ্রামে আবারও শুরু হচ্ছে করোনার টিকাদান

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে গাড়ির ধাক্কায় যুবক নিহত
চট্টগ্রামে গাড়ির ধাক্কায় যুবক নিহত

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিঃস্বার্থ ভালোবাসার গল্প ‘বাবার ছায়া’
নিঃস্বার্থ ভালোবাসার গল্প ‘বাবার ছায়া’

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে মার্কিন হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বেশিরভাগ আমেরিকান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে মার্কিন হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বেশিরভাগ আমেরিকান

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি
‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের যৌক্তিকতা দেখছেন না লা লিগা সভাপতি
ক্লাব বিশ্বকাপের যৌক্তিকতা দেখছেন না লা লিগা সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শপথ ছাড়াই ইশরাকের নানা ‘নির্দেশনা’, সরকারের নীরবতা নিয়ে প্রশ্ন
শপথ ছাড়াই ইশরাকের নানা ‘নির্দেশনা’, সরকারের নীরবতা নিয়ে প্রশ্ন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা
ইসরায়েলে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ
ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি
ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার ইসরায়েলি হামলায় আরও ৮৯ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ইসরায়েলি হামলায় আরও ৮৯ ফিলিস্তিনি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুন)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় পাকিস্তানের নতুন হাইকমিশনার হচ্ছেন ইমরান হায়দার
ঢাকায় পাকিস্তানের নতুন হাইকমিশনার হচ্ছেন ইমরান হায়দার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান ছাড়তে চাওয়া বাংলাদেশিদের জন্য দূতাবাসের জরুরি বার্তা
ইরান ছাড়তে চাওয়া বাংলাদেশিদের জন্য দূতাবাসের জরুরি বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বজুড়ে মুদ্রাস্ফীতির নতুন হুমকি ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ
বিশ্বজুড়ে মুদ্রাস্ফীতির নতুন হুমকি ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় খাদ্য সহায়তা কেন্দ্রে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৭০
গাজায় খাদ্য সহায়তা কেন্দ্রে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৭০

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস
নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল
ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে হত্যা করে বোরকা পরে পালালো স্বামী!
স্ত্রীকে হত্যা করে বোরকা পরে পালালো স্বামী!

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান ক্রমে নিজেকে নিয়ে যাচ্ছেন ভিন্ন উচ্চতায়
তারেক রহমান ক্রমে নিজেকে নিয়ে যাচ্ছেন ভিন্ন উচ্চতায়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী
তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সামরিক ঘাঁটিতে ইসরায়েলের বিমান হামলার দাবি
ইরানের সামরিক ঘাঁটিতে ইসরায়েলের বিমান হামলার দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস
নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন
ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?
রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ
ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা
ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ
ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট
‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল
ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস
ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’
‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান
আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন
হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র
মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর
বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি
ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ‘পরমাণু সমৃদ্ধি’ বিনাশে বড় সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প, ইঙ্গিত ভান্সের
ইরানের ‘পরমাণু সমৃদ্ধি’ বিনাশে বড় সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প, ইঙ্গিত ভান্সের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিক শপথ ছাড়া দায়িত্ব নেবেন না ইশরাক
আনুষ্ঠানিক শপথ ছাড়া দায়িত্ব নেবেন না ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের
ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম
বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে
শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার
বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে
ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে

পেছনের পৃষ্ঠা

চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল
চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর
হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর

পেছনের পৃষ্ঠা

বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা
বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা

নগর জীবন

সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান
সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান

মাঠে ময়দানে

টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের
টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের

মাঠে ময়দানে

কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের
কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না
৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না

পেছনের পৃষ্ঠা

লেডি ডন কৃতি স্যানন
লেডি ডন কৃতি স্যানন

শোবিজ

দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না
দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার কারসাজি করে ২৫৭ কোটি টাকা লোপাট
শেয়ারবাজার কারসাজি করে ২৫৭ কোটি টাকা লোপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস
শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস

মাঠে ময়দানে

নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং
নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং

মাঠে ময়দানে

জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা
জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা

শোবিজ

কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া
কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া

শোবিজ

কী নিয়ে ব্যস্ত মিম
কী নিয়ে ব্যস্ত মিম

শোবিজ

ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো
ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো

মাঠে ময়দানে

সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর
সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা

সম্পাদকীয়

ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ
ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুল-মুশফিকের জোড়া সেঞ্চুরিতে স্বস্তির দিন
নাজমুল-মুশফিকের জোড়া সেঞ্চুরিতে স্বস্তির দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে ধৈর্য ধরতে হবে
নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে ধৈর্য ধরতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা