শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:১২, বুধবার, ১৮ জুন, ২০২৫

বিশেষ লেখা

তারেক রহমান ক্রমে নিজেকে নিয়ে যাচ্ছেন ভিন্ন উচ্চতায়

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
তারেক রহমান ক্রমে নিজেকে নিয়ে যাচ্ছেন ভিন্ন উচ্চতায়

কথা, কাজ ও সিদ্ধান্তে প্রতিনিয়ত এক উচ্চতা থেকে অন্য উচ্চতায় পৌঁছে যাচ্ছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বিশ্বসভ্যতা ও গণতন্ত্রচর্চার তীর্থভূমি ব্রিটেনেও ফেলেছেন তাঁর উচ্চতার পদচিহ্ন। সেখানে তিনি রপ্ত করেছেন রাজনৈতিক সৌন্দর্য। দেশের রাজনীতির মৃদুমন্দে রাখছেন তীক্ষ নিচ্ছেন সময়োপযোগী একেকটি সিদ্ধান্ত। 

সমান্তরালে একের পর এক আকাঙ্ক্ষিত জাতীয় ঐক্যের ঐকতানে শাণদৃষ্টি এবং তথ্যের আপডেটে নিজেকে যুক্ত রেখেছেন। দিয়ে যাচ্ছেন। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে লন্ডন বৈঠকেও তারেক রহমানের চমৎকারিত্ব কাউকে করেছে মুগ্ধ, কাউকে হকচকিত। দলীয় কতক নেতাকে করেছে সাবধানী।

সুদূরে অবস্থান করেও দলকে নির্দেশনার পাশাপাশি তাঁর কিছু পদক্ষেপ প্রথাগত রাজনীতির দক্ষ নেতাদের চমকে দিচ্ছে। এতে কারো মধ্যে গোসসা, আবার কারো মধ্যে ঈর্ষাও জাগছে।

ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বহুল আলোচিত লন্ডন বৈঠকের আবহ স্থানিক রাজনীতিতে এখনো সঞ্চারিত রয়েছে। বৈঠকটিতে তাঁদের কিছু সংলাপ ও টুকরো কথা মূলধারার গণমাধ্যমের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও ভাইরাল।

ড. ইউনূসকে তাঁর বলা, ‘আম্মা আপনাকে সালাম দিয়েছেন।’ জবাবে ড. ইউনূসের ‘তিনি (খালেদা জিয়া) এক অসাধারণ মানুষ। তাঁকেও আমার সালাম।’ বৈঠকের সূচনায় এটি দুজনের মধ্যে বিনিময় হওয়া সংলাপের দুটি টুকরো বাক্য। বৈঠক থেকে বেরিয়ে এসে হাস্যোজ্জ্বল তারেক রহমান অপেক্ষমাণ সাংবাদিক ও স্লোগানমুখর সমর্থকদের উদ্দেশে বলেন, ‘বৈঠকটি ছিল ঐতিহাসিক।

...আমাদের দুজন মুরব্বি আছেন—বেগম খালেদা জিয়া ও ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তাঁরা জাতিকে নির্দেশনা দেবেন।’ এখানে প্রজ্ঞার সঙ্গে রয়েছে শব্দ ও বাক্যে উপলব্ধির অনেক উপাদান। রয়েছে বিশ্লেষণের জোগান। তারেক রহমান বৈঠকে ড. ইউনূসকে বই ও কলম উপহার দিয়েছেন। এই উপহারে জ্ঞানচর্চা ও শিক্ষার ফোকাস প্রতিভাত। আগামী নির্বাচনের তারিখ ঘিরে অন্তর্বর্তী সরকার ও বিএনপির মধ্যে দেখা দেওয়া উত্তাপের মাঝে বৈঠকটি তপ্ত মাঠে বৃষ্টি ঝরিয়েছে। বৈঠকের পর যৌথ ঘোষণা লন্ডন, পল্টন-গুলশান মিলিয়ে ঢাকার উত্সুক মহলকে বড় রকমের বার্তা দিয়েছে, যা ছিল সময়ের দাবি। রাজনীতির জটিল-কুটিল বাঁকে গলা কাঁপিয়ে বা খিঁচুনি দিয়ে বা আস্তিন গুটিয়ে তেজি বক্তৃতায় দেশের চিন্তাশীল মানুষ অনেক দিন থেকে ত্যক্তবিরক্ত। এই বাস্তবতা বোঝা বোধ-বুদ্ধির বিষয়। তারেক রহমান তা আয়ত্ত করেছেন আরো আগেই। ছোট ছোট শব্দ ও বাক্যে বড় বড় বার্তা তিনি দিয়ে আসছেন। কখনো কখনো প্রতিপক্ষের হিংসাত্মক-নোংরা বাক্যবাণের জবাবও এড়িয়ে যান। নামও মুখে নেন না। একদিকে দেশে মা বেগম খালেদা জিয়ার প্রজ্ঞা, অভিজ্ঞতা ও সহজাত ঔদার্য রাজনীতিকে সৌন্দর্য দিয়েছে; অন্যদিকে বিদেশ থেকে ছেলে তারেক রহমানের নিয়মিত দলীয় সিদ্ধান্ত ও নির্দেশ দলকে করছে সমৃদ্ধ। রাজনীতিকে দিয়েছে মহিমা, সেই সঙ্গে নতুনত্বে এগিয়ে যাওয়ার বার্তা।

চোখ-কান খোলা রাখা মহলের কাছে তারেক রহমানের উচ্চতা বিশেষভাবে মালুম হয় ৫ আগস্টের পূর্বাপর গড়ে ওঠা জাতীয় ঐক্যের ম্যাজিকেও। জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের ফ্রন্টলাইনার ছাত্রসমাজের সঙ্গে তারেক রহমানের নিবিড় যোগাযোগ দলের অনেকের কাছে ছিল অজানা। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীদের তেজোদীপ্ত রেখে দেশকে গণ-অভ্যুত্থানমুখী রাখতে তাঁর কৌশলী পদক্ষেপ গ্রহণ চলছিল সন্তর্পণে। কেউ যেন ঐক্যে ফাটল ধরাতে না পারে, সেদিকে সজাগ থাকার তাগিদ আসছিল প্রতিনিয়ত। এ অভিযাত্রায় কঠিনেরে জয় করে আরো কঠিনের পথে আগুয়ান থেকেছেন তিনি। একই সঙ্গে দলের নির্দেশনা বা সিদ্ধান্ত খেলাপিদের বিরুদ্ধে নিয়েছেন নানা মাত্রার পদক্ষেপ। অপরাধদৃষ্টে বহিষ্কার, পদস্থগিত, সতর্কতাসহ বিভিন্ন শাস্তি দেওয়া হয়েছে।

শেখ হাসিনা সরকারের পতনের কিছুদিন পর বিজয়ী-বিজয়ী ভাবের মধ্যেই ৮-৯ মাস আগে ‘ক্ষমতায় যাওয়া সহজ নয়, আগামী নির্বাচন হবে ইতিহাসের অন্যতম কঠিন পরীক্ষা’—তারেক রহমানের এই বার্তাটি দুর্বোধ্য ঠেকেছে বিএনপির অনেকের কাছে। কারো কারো বুঝতে লেগেছে কয়েক মাস। তারেক রহমান নিজেকে ক্রমে এমন এক উচ্চতায় নিতে সক্ষম হয়েছেন বলেই তাঁর কথায় এই মাহাত্ম্য। বাচনে-বচনে এবং রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে তাঁর উচ্চতার ছাপ সম্প্রতি আরো দৃশ্যমান। তাঁর ‘ভোটের অধিকার নিশ্চিত হলে কোনো দল নিষিদ্ধ করার দায়ভার রাষ্ট্রকে বহন করতে হবে না’—বক্তব্যটিও বোদ্ধামহলকে রীতিমতো অবাক করেছে। ‘ভোটাধিকার নিশ্চিত করা গেলে নিশিরাতে ভোট বা ডামি, স্বামী, আমি প্রার্থীর পথ রুদ্ধ হয়ে যাবে’—এ কথা মৃদুস্বরে নয়, চড়া গলায় বলেছেন তারেক রহমান। জনগণের আদালত এবং রাষ্ট্রের আদালত—দুটিকে কার্যকর করা গেলে রাষ্ট্র ও রাজনীতির উল্লেখযোগ্য গুণগত সংস্কার নিশ্চিত হবে—এমন মন্তব্যও করেছেন তিনি। তা ব্যাখ্যা করতে গিয়ে বলেছেন, যেকোনো ফৌজদারি অপরাধের বিচার হতে হবে রাষ্ট্রীয় আদালতে। কোনো ব্যক্তি বা দলের রাজনৈতিক ভাগ্য নির্ধারণ হবে রাজনীতির মাঠে। জনতার আদালতে বিচারের সংস্কৃতি চালু হলে একটি রাজনৈতিক সংস্কার হয়ে যাবে। এ ছাড়া দলীয় নেতাকর্মীদের উদ্দেশে বলেই যাচ্ছেন আত্মবিশ্বাসী হয়ে জনবিচ্ছিন্ন না হতে। মানুষ অপছন্দ করে এমন কাজ না করতে। আওয়ামী লীগের পরিণতি থেকে শিক্ষা নেওয়ার আহবান তো জানিয়েই যাচ্ছেন।

পতিত সরকারের অবিরাম অপপ্রচার, সাবেক প্রধানমন্ত্রীসহ কয়েকজন মন্ত্রীর নিয়মিত গালমন্দ, ভেংচি, খিঁচুনির জবাবে না গিয়ে তারেক রহমান এগিয়েছেন দৃপ্ত পদক্ষেপে, যা ক্রমে তাঁকে সমৃদ্ধি দিয়েছে। স্বতন্ত্র উচ্চতায় দিয়েছে ভিন্ন পরিচিতিও। খাদের কিনার থেকে যা দলকে টেনে তোলার শক্তিও দিয়েছে তাঁকে। তুমুল প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও কিভাবে অটল-অবিচল থেকে ক্রমে উচ্চতায় ওঠা যায়, সেই ক্ষেত্রে পাঠপঠনের মতো উদাহরণ হয়ে উঠেছেন তারেক রহমান। বিশেষ করে তাঁর দলের তৃণমূলের কাছে হয়ে উঠেছেন ছায়াসঙ্গী। ২০১৬ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া কারাবন্দি হওয়ার পর থেকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে দলকে নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন তিনি। দেশে ফিরতে মানা, কথা বলতে মানা, কথা প্রচারে আদালতের নিষেধাজ্ঞার মধ্যেও তিনি এগিয়েছেন হাত-পা বাঁধা সাঁতারু হয়ে। তাঁর দৃঢ়তার সামনে নির্যাতকদেরই পরাস্ত হতে হয়েছে নিদারুণভাবে। তারেক রহমানের দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ভূমিকা জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার সফল অভ্যুত্থানের ক্ষেত্রই তৈরি করেনি; অভ্যুত্থান-পরবর্তী স্থিতিশীলতার প্রেক্ষাপটও তৈরি করেছে।

সরকার পতনের পর প্রতিহিংসাপরায়ণতায় পরিস্থিতি আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠার আশঙ্কা করেছেন অনেকে। তারেক রহমান সেখানে ছিটিয়েছেন শান্তির বারতা। দল-মত-নির্বিশেষে সবাইকে আহবান জানিয়েছেন শান্ত থাকতে। ফ্যাসিস্টদের প্রতি মারমুখী না হতে। দায়িত্বশীলতার মাপকাঠিতে অন্তর্বর্তী সরকারের চলার পথ সুগম করতেও তাঁর নানামুখী পদক্ষেপ রাজনীতির অভিধানে এরই মধ্যে জায়গা করে নিয়েছে। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হতাহতদের পরিবারের নিয়মিত খোঁজখবর নিচ্ছেন তারেক রহমান। আর্থিক সহায়তার পাশাপাশি আহতদের সুচিকিৎসার সর্বশেষ খবর নিচ্ছেন নিয়মিত। এর আগে প্রতিটি বন্যা, ঝড়-জলোচ্ছ্বাস, করোনা মহামারির সময়ও তাঁর এ ধরনের পদক্ষেপ ছিল, যা অনেকের জানা ও ধারণার বাইরে। বগুড়াসহ দেশের বিভিন্ন শিক্ষা ও সেবামূলক প্রতিষ্ঠানে তাঁর সহায়তা এখনো অনেকের অজানা। এসব জানেন সংশ্লিষ্ট কজন শুধু। সময় ও পরিস্থিতির অনিবার্যতায় ইতিহাসের সঙ্গে এখন বাংলাদেশের বর্তমানও আবর্তিত হচ্ছে তারেক রহমানকে ঘিরে।

ওয়ান-ইলেভেনের সময় ২০০৭ সালের ৭ মার্চ গ্রেপ্তার করা হয় তারেক রহমানকে। গ্রেপ্তারের পর চালানো হয় অমানুষিক নির্যাতন। আর রচনা করা বদনাম-কলঙ্ক ছিল বোনাস। দীর্ঘ ১৮ মাস কারান্তরিন থাকার পর জামিনে মুক্তি পেয়ে চিকিৎসার জন্য ২০০৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে দেশ ছাড়েন। সেই থেকে এখনো লন্ডনে নির্বাসনে তিনি। সেখান থেকেই দল পরিচালনা করছেন। অনেকবার দলটিকে ভেঙে টুকরা টুকরা করার রাষ্ট্রীয় মহা-আয়োজন চলেছে। সফল তো হয়ইনি, বরং বিএনপি হয়েছে আরো টেকসই।

এই দীর্ঘ সময়ে তিনি যা হারিয়েছেন, তা আর ফেরত পাওয়ার নয়। সহোদর ভাই আরাফাত রহমান কোকোর জীবনাবসান হয়েছে। মা বেগম খালেদা জিয়া কয়েক দফায় পৌঁছেছিলেন জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে। স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমানও এই পুরোটা সময় নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। শুধু তারেক রহমানের স্ত্রী হওয়ার অপরাধে ডা. জুবাইদা রহমানকে বহুভাবে অপদস্থ করেছে পতিত সরকার। ডা. জুবাইদা রহমান বাংলাদেশের চিকিৎসাশাস্ত্রের অত্যন্ত মেধাবী একজন শিক্ষার্থী ছিলেন। তাঁর পরীক্ষার ফল চিকিৎসাশাস্ত্রের অনেক শিক্ষার্থীর কাছে ছিল ঈর্ষণীয়। ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ থেকে ডিস্টিংকশনসহ সর্বোচ্চ নম্বর পেয়ে এমবিবিএস পাস করা জুবাইদা রহমান বাংলাদেশের অত্যন্ত সম্ভ্রান্ত পরিবারের সদস্য। তাঁর বাবা রিয়ার অ্যাডমিরাল মাহবুব আলী খান ছিলেন বাংলাদেশ নৌবাহিনীর প্রধান ও সাবেক মন্ত্রী। মা সৈয়দা ইকবালমান্দ বানুর সমাজসেবায় উপকারভোগী অনেকে। তাঁর শ্বশুর জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক। শাশুড়ি বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের তিনবারের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী।

জুবায়দা রহমানকে শুধু চাকরিচ্যুত নয়, মামলা-মোকদ্দমা নয়, সম্মানহানির সব ব্যবস্থা করেছিল পতিত সরকার। এমন কঠিন সময়েও টলেননি, মচকাননি, ভাঙেনওনি তারেক রহমান। কারো কারো বিশ্লেষণে প্যারিসের নির্বাসন জীবন খোমেনিকে বিশ্বের কাছে তাঁর বক্তব্য আরো সহজে পৌঁছে দিয়েছে। লন্ডনের নির্বাসন তারেক রহমানকেও করেছে অপ্রতিরোধ্য। দেশের মিডিয়া তাঁর বক্তব্য প্রচার করতে না পারলেও ভিডিও কনফারেন্সিং, সোশ্যাল মিডিয়া ও আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার দেশের আনাচকানাচে তৃণমূল থেকে জাতীয় পরিসরে তাঁকে আরো দীপ্তিমান করেছে। দলের শক্তিকে করেছে আরো যূথবদ্ধ।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট; ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

এই বিভাগের আরও খবর
তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী
তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী
প্ল্যাটফর্মে নির্বাচনি ট্রেন হুইসেলের অপেক্ষা
প্ল্যাটফর্মে নির্বাচনি ট্রেন হুইসেলের অপেক্ষা
সুন্দরবন রক্ষায় কনক্রিট অ্যাকশন প্ল্যান করা হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা
সুন্দরবন রক্ষায় কনক্রিট অ্যাকশন প্ল্যান করা হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা
হাসিনাসহ ১২ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশের নির্দেশ
হাসিনাসহ ১২ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশের নির্দেশ
তেহরানে বাংলাদেশিরা ভয়াবহ পরিস্থিতিতে আছেন : পররাষ্ট্র সচিব
তেহরানে বাংলাদেশিরা ভয়াবহ পরিস্থিতিতে আছেন : পররাষ্ট্র সচিব
নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা বাড়াতে ২ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেবে অস্ট্রেলিয়া
নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা বাড়াতে ২ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেবে অস্ট্রেলিয়া
‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’
‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
ডা. জুবাইদা রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
ডা. জুবাইদা রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস
ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস
বিচারের তরী বেয়ে নিয়ে যাব তীরে: দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান
বিচারের তরী বেয়ে নিয়ে যাব তীরে: দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান
সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
সর্বশেষ খবর
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বজুড়ে মুদ্রাস্ফীতির নতুন হুমকি ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ
বিশ্বজুড়ে মুদ্রাস্ফীতির নতুন হুমকি ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় খাদ্য সহায়তা কেন্দ্রে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৭০
গাজায় খাদ্য সহায়তা কেন্দ্রে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৭০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস
নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল
ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে হত্যা করে বোরকা পরে পালালো স্বামী!
স্ত্রীকে হত্যা করে বোরকা পরে পালালো স্বামী!

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান ক্রমে নিজেকে নিয়ে যাচ্ছেন ভিন্ন উচ্চতায়
তারেক রহমান ক্রমে নিজেকে নিয়ে যাচ্ছেন ভিন্ন উচ্চতায়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী
তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সামরিক ঘাঁটিতে ইসরায়েলের বিমান হামলার দাবি
ইরানের সামরিক ঘাঁটিতে ইসরায়েলের বিমান হামলার দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনি আমাদের লক্ষ্য, কিন্তু হত্যা এখন নয়: ট্রাম্প
খামেনি আমাদের লক্ষ্য, কিন্তু হত্যা এখন নয়: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট
‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্ল্যাটফর্মে নির্বাচনি ট্রেন হুইসেলের অপেক্ষা
প্ল্যাটফর্মে নির্বাচনি ট্রেন হুইসেলের অপেক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাকেরগঞ্জে গৃহবধূকে গলাকেটে হত্যা
বাকেরগঞ্জে গৃহবধূকে গলাকেটে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান
আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ইরানের আকাশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছি: ট্রাম্প
আমরা ইরানের আকাশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছি: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?
রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ‘পরমাণু সমৃদ্ধি’ বিনাশে বড় সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প, ইঙ্গিত ভান্সের
ইরানের ‘পরমাণু সমৃদ্ধি’ বিনাশে বড় সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প, ইঙ্গিত ভান্সের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোর জেলার উন্নয়ন ভাবনা শীর্ষক কর্মশালা
নাটোর জেলার উন্নয়ন ভাবনা শীর্ষক কর্মশালা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় দুইজনের মৃত্যু
দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় দুইজনের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

যুবকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
যুবকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে নিহত ৪৫০ ছাড়িয়েছে: মানবাধিকার সংস্থা
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে নিহত ৪৫০ ছাড়িয়েছে: মানবাধিকার সংস্থা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে শিক্ষার্থী নিহত
ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে শিক্ষার্থী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিথ্যা মামলা দায়ের করায় বাদীর কারাদণ্ড
মিথ্যা মামলা দায়ের করায় বাদীর কারাদণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসফাহানে নতুন করে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
ইসফাহানে নতুন করে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত রাশিয়া : ক্রেমলিন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত রাশিয়া : ক্রেমলিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন
ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা
ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?
রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ
ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস
ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’
‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস
নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট
‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন
হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র
মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান
আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর
বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ‘পরমাণু সমৃদ্ধি’ বিনাশে বড় সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প, ইঙ্গিত ভান্সের
ইরানের ‘পরমাণু সমৃদ্ধি’ বিনাশে বড় সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প, ইঙ্গিত ভান্সের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ঘুরি যদি তাকাস, গুলি মাইরব’- ভারতীয় নাগরিক পুশ করার আগে বিএসএফ
‘ঘুরি যদি তাকাস, গুলি মাইরব’- ভারতীয় নাগরিক পুশ করার আগে বিএসএফ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের
ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম
বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে
শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে
ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে

পেছনের পৃষ্ঠা

চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল
চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার
বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান
সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান

মাঠে ময়দানে

বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা
বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা

নগর জীবন

লেডি ডন কৃতি স্যানন
লেডি ডন কৃতি স্যানন

শোবিজ

টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের
টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের

মাঠে ময়দানে

শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস
শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস

মাঠে ময়দানে

দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না
দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর
হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর

পেছনের পৃষ্ঠা

কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া
কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া

শোবিজ

জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা
জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা

শোবিজ

নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং
নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং

মাঠে ময়দানে

কী নিয়ে ব্যস্ত মিম
কী নিয়ে ব্যস্ত মিম

শোবিজ

৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না
৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না

পেছনের পৃষ্ঠা

কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের
কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো
ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো

মাঠে ময়দানে

সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর
সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুল-মুশফিকের জোড়া সেঞ্চুরিতে স্বস্তির দিন
নাজমুল-মুশফিকের জোড়া সেঞ্চুরিতে স্বস্তির দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ
ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে ধৈর্য ধরতে হবে
নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে ধৈর্য ধরতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক পরিচয়ে গেস্ট হাউসে তল্লাশি চালানো সেই যুবক গ্রেপ্তার
সাংবাদিক পরিচয়ে গেস্ট হাউসে তল্লাশি চালানো সেই যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

জঙ্গীর কথায় জয় শাহরিয়ার
জঙ্গীর কথায় জয় শাহরিয়ার

শোবিজ