শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:১২, বুধবার, ১৮ জুন, ২০২৫

বিশেষ লেখা

তারেক রহমান ক্রমে নিজেকে নিয়ে যাচ্ছেন ভিন্ন উচ্চতায়

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
তারেক রহমান ক্রমে নিজেকে নিয়ে যাচ্ছেন ভিন্ন উচ্চতায়

কথা, কাজ ও সিদ্ধান্তে প্রতিনিয়ত এক উচ্চতা থেকে অন্য উচ্চতায় পৌঁছে যাচ্ছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বিশ্বসভ্যতা ও গণতন্ত্রচর্চার তীর্থভূমি ব্রিটেনেও ফেলেছেন তাঁর উচ্চতার পদচিহ্ন। সেখানে তিনি রপ্ত করেছেন রাজনৈতিক সৌন্দর্য। দেশের রাজনীতির মৃদুমন্দে রাখছেন তীক্ষ নিচ্ছেন সময়োপযোগী একেকটি সিদ্ধান্ত। 

সমান্তরালে একের পর এক আকাঙ্ক্ষিত জাতীয় ঐক্যের ঐকতানে শাণদৃষ্টি এবং তথ্যের আপডেটে নিজেকে যুক্ত রেখেছেন। দিয়ে যাচ্ছেন। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে লন্ডন বৈঠকেও তারেক রহমানের চমৎকারিত্ব কাউকে করেছে মুগ্ধ, কাউকে হকচকিত। দলীয় কতক নেতাকে করেছে সাবধানী।

সুদূরে অবস্থান করেও দলকে নির্দেশনার পাশাপাশি তাঁর কিছু পদক্ষেপ প্রথাগত রাজনীতির দক্ষ নেতাদের চমকে দিচ্ছে। এতে কারো মধ্যে গোসসা, আবার কারো মধ্যে ঈর্ষাও জাগছে।

ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বহুল আলোচিত লন্ডন বৈঠকের আবহ স্থানিক রাজনীতিতে এখনো সঞ্চারিত রয়েছে। বৈঠকটিতে তাঁদের কিছু সংলাপ ও টুকরো কথা মূলধারার গণমাধ্যমের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও ভাইরাল।

ড. ইউনূসকে তাঁর বলা, ‘আম্মা আপনাকে সালাম দিয়েছেন।’ জবাবে ড. ইউনূসের ‘তিনি (খালেদা জিয়া) এক অসাধারণ মানুষ। তাঁকেও আমার সালাম।’ বৈঠকের সূচনায় এটি দুজনের মধ্যে বিনিময় হওয়া সংলাপের দুটি টুকরো বাক্য। বৈঠক থেকে বেরিয়ে এসে হাস্যোজ্জ্বল তারেক রহমান অপেক্ষমাণ সাংবাদিক ও স্লোগানমুখর সমর্থকদের উদ্দেশে বলেন, ‘বৈঠকটি ছিল ঐতিহাসিক।

...আমাদের দুজন মুরব্বি আছেন—বেগম খালেদা জিয়া ও ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তাঁরা জাতিকে নির্দেশনা দেবেন।’ এখানে প্রজ্ঞার সঙ্গে রয়েছে শব্দ ও বাক্যে উপলব্ধির অনেক উপাদান। রয়েছে বিশ্লেষণের জোগান। তারেক রহমান বৈঠকে ড. ইউনূসকে বই ও কলম উপহার দিয়েছেন। এই উপহারে জ্ঞানচর্চা ও শিক্ষার ফোকাস প্রতিভাত। আগামী নির্বাচনের তারিখ ঘিরে অন্তর্বর্তী সরকার ও বিএনপির মধ্যে দেখা দেওয়া উত্তাপের মাঝে বৈঠকটি তপ্ত মাঠে বৃষ্টি ঝরিয়েছে। বৈঠকের পর যৌথ ঘোষণা লন্ডন, পল্টন-গুলশান মিলিয়ে ঢাকার উত্সুক মহলকে বড় রকমের বার্তা দিয়েছে, যা ছিল সময়ের দাবি। রাজনীতির জটিল-কুটিল বাঁকে গলা কাঁপিয়ে বা খিঁচুনি দিয়ে বা আস্তিন গুটিয়ে তেজি বক্তৃতায় দেশের চিন্তাশীল মানুষ অনেক দিন থেকে ত্যক্তবিরক্ত। এই বাস্তবতা বোঝা বোধ-বুদ্ধির বিষয়। তারেক রহমান তা আয়ত্ত করেছেন আরো আগেই। ছোট ছোট শব্দ ও বাক্যে বড় বড় বার্তা তিনি দিয়ে আসছেন। কখনো কখনো প্রতিপক্ষের হিংসাত্মক-নোংরা বাক্যবাণের জবাবও এড়িয়ে যান। নামও মুখে নেন না। একদিকে দেশে মা বেগম খালেদা জিয়ার প্রজ্ঞা, অভিজ্ঞতা ও সহজাত ঔদার্য রাজনীতিকে সৌন্দর্য দিয়েছে; অন্যদিকে বিদেশ থেকে ছেলে তারেক রহমানের নিয়মিত দলীয় সিদ্ধান্ত ও নির্দেশ দলকে করছে সমৃদ্ধ। রাজনীতিকে দিয়েছে মহিমা, সেই সঙ্গে নতুনত্বে এগিয়ে যাওয়ার বার্তা।

চোখ-কান খোলা রাখা মহলের কাছে তারেক রহমানের উচ্চতা বিশেষভাবে মালুম হয় ৫ আগস্টের পূর্বাপর গড়ে ওঠা জাতীয় ঐক্যের ম্যাজিকেও। জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের ফ্রন্টলাইনার ছাত্রসমাজের সঙ্গে তারেক রহমানের নিবিড় যোগাযোগ দলের অনেকের কাছে ছিল অজানা। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারীদের তেজোদীপ্ত রেখে দেশকে গণ-অভ্যুত্থানমুখী রাখতে তাঁর কৌশলী পদক্ষেপ গ্রহণ চলছিল সন্তর্পণে। কেউ যেন ঐক্যে ফাটল ধরাতে না পারে, সেদিকে সজাগ থাকার তাগিদ আসছিল প্রতিনিয়ত। এ অভিযাত্রায় কঠিনেরে জয় করে আরো কঠিনের পথে আগুয়ান থেকেছেন তিনি। একই সঙ্গে দলের নির্দেশনা বা সিদ্ধান্ত খেলাপিদের বিরুদ্ধে নিয়েছেন নানা মাত্রার পদক্ষেপ। অপরাধদৃষ্টে বহিষ্কার, পদস্থগিত, সতর্কতাসহ বিভিন্ন শাস্তি দেওয়া হয়েছে।

শেখ হাসিনা সরকারের পতনের কিছুদিন পর বিজয়ী-বিজয়ী ভাবের মধ্যেই ৮-৯ মাস আগে ‘ক্ষমতায় যাওয়া সহজ নয়, আগামী নির্বাচন হবে ইতিহাসের অন্যতম কঠিন পরীক্ষা’—তারেক রহমানের এই বার্তাটি দুর্বোধ্য ঠেকেছে বিএনপির অনেকের কাছে। কারো কারো বুঝতে লেগেছে কয়েক মাস। তারেক রহমান নিজেকে ক্রমে এমন এক উচ্চতায় নিতে সক্ষম হয়েছেন বলেই তাঁর কথায় এই মাহাত্ম্য। বাচনে-বচনে এবং রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে তাঁর উচ্চতার ছাপ সম্প্রতি আরো দৃশ্যমান। তাঁর ‘ভোটের অধিকার নিশ্চিত হলে কোনো দল নিষিদ্ধ করার দায়ভার রাষ্ট্রকে বহন করতে হবে না’—বক্তব্যটিও বোদ্ধামহলকে রীতিমতো অবাক করেছে। ‘ভোটাধিকার নিশ্চিত করা গেলে নিশিরাতে ভোট বা ডামি, স্বামী, আমি প্রার্থীর পথ রুদ্ধ হয়ে যাবে’—এ কথা মৃদুস্বরে নয়, চড়া গলায় বলেছেন তারেক রহমান। জনগণের আদালত এবং রাষ্ট্রের আদালত—দুটিকে কার্যকর করা গেলে রাষ্ট্র ও রাজনীতির উল্লেখযোগ্য গুণগত সংস্কার নিশ্চিত হবে—এমন মন্তব্যও করেছেন তিনি। তা ব্যাখ্যা করতে গিয়ে বলেছেন, যেকোনো ফৌজদারি অপরাধের বিচার হতে হবে রাষ্ট্রীয় আদালতে। কোনো ব্যক্তি বা দলের রাজনৈতিক ভাগ্য নির্ধারণ হবে রাজনীতির মাঠে। জনতার আদালতে বিচারের সংস্কৃতি চালু হলে একটি রাজনৈতিক সংস্কার হয়ে যাবে। এ ছাড়া দলীয় নেতাকর্মীদের উদ্দেশে বলেই যাচ্ছেন আত্মবিশ্বাসী হয়ে জনবিচ্ছিন্ন না হতে। মানুষ অপছন্দ করে এমন কাজ না করতে। আওয়ামী লীগের পরিণতি থেকে শিক্ষা নেওয়ার আহবান তো জানিয়েই যাচ্ছেন।

পতিত সরকারের অবিরাম অপপ্রচার, সাবেক প্রধানমন্ত্রীসহ কয়েকজন মন্ত্রীর নিয়মিত গালমন্দ, ভেংচি, খিঁচুনির জবাবে না গিয়ে তারেক রহমান এগিয়েছেন দৃপ্ত পদক্ষেপে, যা ক্রমে তাঁকে সমৃদ্ধি দিয়েছে। স্বতন্ত্র উচ্চতায় দিয়েছে ভিন্ন পরিচিতিও। খাদের কিনার থেকে যা দলকে টেনে তোলার শক্তিও দিয়েছে তাঁকে। তুমুল প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও কিভাবে অটল-অবিচল থেকে ক্রমে উচ্চতায় ওঠা যায়, সেই ক্ষেত্রে পাঠপঠনের মতো উদাহরণ হয়ে উঠেছেন তারেক রহমান। বিশেষ করে তাঁর দলের তৃণমূলের কাছে হয়ে উঠেছেন ছায়াসঙ্গী। ২০১৬ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া কারাবন্দি হওয়ার পর থেকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে দলকে নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন তিনি। দেশে ফিরতে মানা, কথা বলতে মানা, কথা প্রচারে আদালতের নিষেধাজ্ঞার মধ্যেও তিনি এগিয়েছেন হাত-পা বাঁধা সাঁতারু হয়ে। তাঁর দৃঢ়তার সামনে নির্যাতকদেরই পরাস্ত হতে হয়েছে নিদারুণভাবে। তারেক রহমানের দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ভূমিকা জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার সফল অভ্যুত্থানের ক্ষেত্রই তৈরি করেনি; অভ্যুত্থান-পরবর্তী স্থিতিশীলতার প্রেক্ষাপটও তৈরি করেছে।

সরকার পতনের পর প্রতিহিংসাপরায়ণতায় পরিস্থিতি আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠার আশঙ্কা করেছেন অনেকে। তারেক রহমান সেখানে ছিটিয়েছেন শান্তির বারতা। দল-মত-নির্বিশেষে সবাইকে আহবান জানিয়েছেন শান্ত থাকতে। ফ্যাসিস্টদের প্রতি মারমুখী না হতে। দায়িত্বশীলতার মাপকাঠিতে অন্তর্বর্তী সরকারের চলার পথ সুগম করতেও তাঁর নানামুখী পদক্ষেপ রাজনীতির অভিধানে এরই মধ্যে জায়গা করে নিয়েছে। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হতাহতদের পরিবারের নিয়মিত খোঁজখবর নিচ্ছেন তারেক রহমান। আর্থিক সহায়তার পাশাপাশি আহতদের সুচিকিৎসার সর্বশেষ খবর নিচ্ছেন নিয়মিত। এর আগে প্রতিটি বন্যা, ঝড়-জলোচ্ছ্বাস, করোনা মহামারির সময়ও তাঁর এ ধরনের পদক্ষেপ ছিল, যা অনেকের জানা ও ধারণার বাইরে। বগুড়াসহ দেশের বিভিন্ন শিক্ষা ও সেবামূলক প্রতিষ্ঠানে তাঁর সহায়তা এখনো অনেকের অজানা। এসব জানেন সংশ্লিষ্ট কজন শুধু। সময় ও পরিস্থিতির অনিবার্যতায় ইতিহাসের সঙ্গে এখন বাংলাদেশের বর্তমানও আবর্তিত হচ্ছে তারেক রহমানকে ঘিরে।

ওয়ান-ইলেভেনের সময় ২০০৭ সালের ৭ মার্চ গ্রেপ্তার করা হয় তারেক রহমানকে। গ্রেপ্তারের পর চালানো হয় অমানুষিক নির্যাতন। আর রচনা করা বদনাম-কলঙ্ক ছিল বোনাস। দীর্ঘ ১৮ মাস কারান্তরিন থাকার পর জামিনে মুক্তি পেয়ে চিকিৎসার জন্য ২০০৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে দেশ ছাড়েন। সেই থেকে এখনো লন্ডনে নির্বাসনে তিনি। সেখান থেকেই দল পরিচালনা করছেন। অনেকবার দলটিকে ভেঙে টুকরা টুকরা করার রাষ্ট্রীয় মহা-আয়োজন চলেছে। সফল তো হয়ইনি, বরং বিএনপি হয়েছে আরো টেকসই।

এই দীর্ঘ সময়ে তিনি যা হারিয়েছেন, তা আর ফেরত পাওয়ার নয়। সহোদর ভাই আরাফাত রহমান কোকোর জীবনাবসান হয়েছে। মা বেগম খালেদা জিয়া কয়েক দফায় পৌঁছেছিলেন জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে। স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমানও এই পুরোটা সময় নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। শুধু তারেক রহমানের স্ত্রী হওয়ার অপরাধে ডা. জুবাইদা রহমানকে বহুভাবে অপদস্থ করেছে পতিত সরকার। ডা. জুবাইদা রহমান বাংলাদেশের চিকিৎসাশাস্ত্রের অত্যন্ত মেধাবী একজন শিক্ষার্থী ছিলেন। তাঁর পরীক্ষার ফল চিকিৎসাশাস্ত্রের অনেক শিক্ষার্থীর কাছে ছিল ঈর্ষণীয়। ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ থেকে ডিস্টিংকশনসহ সর্বোচ্চ নম্বর পেয়ে এমবিবিএস পাস করা জুবাইদা রহমান বাংলাদেশের অত্যন্ত সম্ভ্রান্ত পরিবারের সদস্য। তাঁর বাবা রিয়ার অ্যাডমিরাল মাহবুব আলী খান ছিলেন বাংলাদেশ নৌবাহিনীর প্রধান ও সাবেক মন্ত্রী। মা সৈয়দা ইকবালমান্দ বানুর সমাজসেবায় উপকারভোগী অনেকে। তাঁর শ্বশুর জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক। শাশুড়ি বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের তিনবারের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী।

জুবায়দা রহমানকে শুধু চাকরিচ্যুত নয়, মামলা-মোকদ্দমা নয়, সম্মানহানির সব ব্যবস্থা করেছিল পতিত সরকার। এমন কঠিন সময়েও টলেননি, মচকাননি, ভাঙেনওনি তারেক রহমান। কারো কারো বিশ্লেষণে প্যারিসের নির্বাসন জীবন খোমেনিকে বিশ্বের কাছে তাঁর বক্তব্য আরো সহজে পৌঁছে দিয়েছে। লন্ডনের নির্বাসন তারেক রহমানকেও করেছে অপ্রতিরোধ্য। দেশের মিডিয়া তাঁর বক্তব্য প্রচার করতে না পারলেও ভিডিও কনফারেন্সিং, সোশ্যাল মিডিয়া ও আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার দেশের আনাচকানাচে তৃণমূল থেকে জাতীয় পরিসরে তাঁকে আরো দীপ্তিমান করেছে। দলের শক্তিকে করেছে আরো যূথবদ্ধ।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট; ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগ ছাড়া সব দলের কাছে আয়-ব্যয়ের হিসাব চেয়েছে ইসি
আওয়ামী লীগ ছাড়া সব দলের কাছে আয়-ব্যয়ের হিসাব চেয়েছে ইসি
সাগরে লঘুচাপ, তিন নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত
সাগরে লঘুচাপ, তিন নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
‌‘জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব’
‌‘জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব’
নতুন বাংলাদেশ গড়ার সুযোগ এসেছে : শিক্ষা উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়ার সুযোগ এসেছে : শিক্ষা উপদেষ্টা
মঙ্গলবার ঢাকায় আসছেন তুরস্কের প্রতিরক্ষা শিল্প সচিব
মঙ্গলবার ঢাকায় আসছেন তুরস্কের প্রতিরক্ষা শিল্প সচিব
‌‘উপজেলা পর্যায়ে আদালত সম্প্রসারণে সব দল একমত’
‌‘উপজেলা পর্যায়ে আদালত সম্প্রসারণে সব দল একমত’
বাংলা একাডেমির কার্যক্রমে গুণগত পরিবর্তন ও সংস্কারে কমিটি
বাংলা একাডেমির কার্যক্রমে গুণগত পরিবর্তন ও সংস্কারে কমিটি
শরীয়তপুরের নতুন ডিসি তাহসিনা
শরীয়তপুরের নতুন ডিসি তাহসিনা
বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৭ কোটি ৫৭ লাখ: ইউএনএফপিএ
বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৭ কোটি ৫৭ লাখ: ইউএনএফপিএ
কুমিল্লায় তিন মামলা থেকে খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি
কুমিল্লায় তিন মামলা থেকে খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি
সর্বশেষ খবর
সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা
সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা

১৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

আওয়ামী লীগ ছাড়া সব দলের কাছে আয়-ব্যয়ের হিসাব চেয়েছে ইসি
আওয়ামী লীগ ছাড়া সব দলের কাছে আয়-ব্যয়ের হিসাব চেয়েছে ইসি

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরে লঘুচাপ, তিন নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত
সাগরে লঘুচাপ, তিন নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মীরসরাইয়ে লরির ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু
মীরসরাইয়ে লরির ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়ি পার্বত্য পরিষদের চেয়ারম্যানকে সকল কাজ থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
খাগড়াছড়ি পার্বত্য পরিষদের চেয়ারম্যানকে সকল কাজ থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলের জিপিএ–৫ জালিয়াতি: সাবেক সচিব নারায়ণ সাময়িক বরখাস্ত
ছেলের জিপিএ–৫ জালিয়াতি: সাবেক সচিব নারায়ণ সাময়িক বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্তহীনতায় স্থবির ব্যবসা-বাণিজ্য-বিনিয়োগ
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্তহীনতায় স্থবির ব্যবসা-বাণিজ্য-বিনিয়োগ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাবিতে নতুন সাত সহকারী প্রক্টর নিয়োগ
শাবিতে নতুন সাত সহকারী প্রক্টর নিয়োগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশকে পিছিয়ে দিতে বিলম্ব নির্বাচনের কথা বলা হচ্ছে
দেশকে পিছিয়ে দিতে বিলম্ব নির্বাচনের কথা বলা হচ্ছে

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চার মামলায় কারাগারে বরিশালের সাবেক কাউন্সিলর বাহার
চার মামলায় কারাগারে বরিশালের সাবেক কাউন্সিলর বাহার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-গডানস্ক শিপিং রুট স্থাপনে আলোচনায় অগ্রগতি
চট্টগ্রাম-গডানস্ক শিপিং রুট স্থাপনে আলোচনায় অগ্রগতি

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ, নিহত ১
হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ, নিহত ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশারি টানে অভিনব কর্মসূচি
সোনারগাঁয়ে ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশারি টানে অভিনব কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারী বর্ষণে সেন্টমার্টিনসহ টেকনাফের ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি
ভারী বর্ষণে সেন্টমার্টিনসহ টেকনাফের ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর যুবদলের নতুন সভাপতি হুমায়ুন, সম্পাদক লিংকন
লক্ষ্মীপুর যুবদলের নতুন সভাপতি হুমায়ুন, সম্পাদক লিংকন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামেও তরতর করে বাড়ছে ডেঙ্গু
চট্টগ্রামেও তরতর করে বাড়ছে ডেঙ্গু

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপান-কোরিয়ার পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা  ট্রাম্পের
জাপান-কোরিয়ার পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা  ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈলকুপায় তিন খুন: লিপটন-রাজু গ্রেফতার
শৈলকুপায় তিন খুন: লিপটন-রাজু গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক হলেন জাহাঙ্গীর কবির
অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক হলেন জাহাঙ্গীর কবির

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবেগঘন পোস্ট দিয়ে সমন্বয়কের পদত্যাগ
আবেগঘন পোস্ট দিয়ে সমন্বয়কের পদত্যাগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ, থানায় মামলা
রংপুরে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ, থানায় মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুলিতে নিহত জিয়াউরের মরদেহ উত্তোলন করতে দেননি স্ত্রী
গুলিতে নিহত জিয়াউরের মরদেহ উত্তোলন করতে দেননি স্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ
গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিডনিতে আইইবি অস্ট্রেলিয়া চ্যাপ্টারের বার্ষিক সাধারণ সভা
সিডনিতে আইইবি অস্ট্রেলিয়া চ্যাপ্টারের বার্ষিক সাধারণ সভা

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে
সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের
‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ
হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলে ছিল পানি, ছিল পরিবেশও—তবুও প্রাণ টেকেনি!
মঙ্গলে ছিল পানি, ছিল পরিবেশও—তবুও প্রাণ টেকেনি!

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই
সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই

নগর জীবন

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা চারজনের মৃত্যুদন্ড যাবজ্জীবন ৪
পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা চারজনের মৃত্যুদন্ড যাবজ্জীবন ৪

দেশগ্রাম

ভারী বর্ষণ, ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি
ভারী বর্ষণ, ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে মৃত্যু পাঁচ শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু পাঁচ শিশুর

দেশগ্রাম

বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে মা ছেলেসহ নিহত ৩
বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে মা ছেলেসহ নিহত ৩

দেশগ্রাম