শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ মে, ২০১৭

চ্যালেঞ্জিং তানিয়া আমীর

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
চ্যালেঞ্জিং তানিয়া আমীর

চ্যালেঞ্জ নিতে ও দিতে পছন্দ করেন তিনি। স্বপ্ন ছিল ক্যারিয়ার গড়বেন স্থপতি হিসেবে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত বাবার পেশাকেই বেছে নিলেন। সফলতা ও চ্যালেঞ্জ নিয়েই এগিয়ে চলছেন ব্যারিস্টার তানিয়া আমীর। দেশের তুখোড় আইনজীবীদের একজন। ইতিমধ্যে দেশের শীর্ষ আদালতে আলোচিত মামলা লড়ে নিজের যোগ্যতার প্রমাণ দিয়েছেন। নব্বইয়ের দশকের শুরুর দিকে যুক্তরাজ্য থেকে এলএলবি অনার্স শেষে ব্যারিস্টার হন। বহুমাত্রিক এই ব্যক্তিত্ব আইন পেশার পাশাপাশি সক্রিয় মানবাধিকারকর্মী ও পরিবেশকর্মী হিসেবে। কাজ করছেন নারীর ক্ষমতায়ন, শিশু অধিকার রক্ষা ও বিভিন্ন এনজিওতে। জাতীয় রাজনীতিতে এখনো না জড়ালেও ভবিষ্যতে করবেন কি-না তার জবাবে বললেন, ‘সময় হলেই জানতে পারবেন।’ জনসাধারণের স্বার্থসংশ্লিষ্ট মামলা লড়ে তিনি দেশে ও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে প্রশংসিত হয়েছেন। তার ক্যারিয়ার, চ্যালেঞ্জ, ফ্যাশন ও ব্যক্তিগত ভালো লাগা নিয়ে লিখেছেন— তানিয়া তুষ্টি  ছবি তুলেছেন— রাফিয়া আহমেদ

 

ব্যারিস্টার তানিয়া আমীরের বাবা স্বনামখ্যাত ব্যারিস্টার আমীর-উল ইসলাম। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ব্যারিস্টার আমীর ব্যক্তিগতভাবে ঘনিষ্ঠ ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাজউদ্দিন আহমদের। তার কন্যা তানিয়া আমীর বর্তমানে আমীর অ্যান্ড আমীর ল অ্যাসোসিয়েশনের পার্টনার। তিনি এখন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র অ্যাডভোকেট। তিনি বাংলাদেশ ও ব্রিটেনের দ্বৈত নাগরিক। সায়েন্স ও আর্টসের প্রতি তার ভালোলাগা থেকেই স্থপতি হওয়ার ইচ্ছার জন্ম নেয়। তানিয়া আমীর বলেন, ‘কী হতে চাই এ নিয়ে পরিবার থেকে চাপ দেওয়া হতো না। বাবার ব্যস্ততার কারণে তাকে ঠিকমতো পেতামও না। একসময় আর্কিটেকচার পড়ারও শখ ছিল। কারণ সেখানে সায়েন্স ও আর্টসের মিশ্রণ ছিল। শেষ পর্যন্ত আইন পেশার বাইরে যেতে পারলাম না। এখানেও দেখলাম যেমন লজিস্টিক আছে তেমন আর্টিস্টিকও আছে।’

বাবার খ্যাতি ও সফল পেশা তার মনেও প্রভাব ফেলেছে। তানিয়া আমীর বলেন, ‘আইন পেশায় ক্যারিয়ার গড়ার পর কেউ যদি বলে আপনি আপনার বাবাকে অনুসরণ করেছেন তখন খুব গর্ববোধ করি।’

ব্যারিস্টার তানিয়া আমীর ইনস অব কোর্ট স্কুল অব ল (আইসিএসএল) থেকে সাফল্যের সঙ্গে বার ভোকেশনাল কোর্স সম্পন্ন করার পর আইনজীবী হিসেবে কাজ শুরু করেন। তিনি বলেন, ‘দেশের বাইরে পড়াশোনা করেছি। যখন চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের বিষয় আসে তখন ভাবলাম আইনের ওপর পারিবারিকভাবে একটা দখল যখন আছেই, তখন  অন্য দিকে কেন! এই পেশাতেই নিজের ক্যারিয়ার গড়ি। বিলেতে পড়তে যাওয়ার সময় আমার সংশয়ও ছিল। সবাই তো আর সফল হয় না।’

ইউনিভার্সিটি অব বাকিংহাম থেকে তিনি এলএলবি (অনার্স) ডিগ্রি অর্জন করেন। এর আগে ‘এ’ লেভেল উত্তীর্ণ হন ঢাকার স্কলাস্টিকা ইন্টারন্যাশনাল স্কুল থেকে, গ্রিন হেরাল্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুল থেকে ‘ও’ লেভেল সম্পন্ন করেন। তানিয়া আমীরের স্কুল জীবন শুরু হয় ১৯৭৭ সালে ইউনাইটেড নেশানস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, নিউইয়র্ক থেকে। পড়াশোনার জন্য তাকে শৈশব থেকে বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় থাকতে হয়েছে। ছাত্রাবস্থায় এক্সিকিউটিভ কমিটি অব দ্য স্টুডেন্ট ইউনিয়ন অ্যাট বাকিংহামের সদস্য ছিলেন। সদস্য ছিলেন গ্রেস ইন ডিবেটিং অ্যান্ড মোটিং সোসাইটিরও।   

আইন পেশার চ্যালেঞ্জ তিনি নৈপুণ্যের সঙ্গেই সামলেছেন। তার সাফল্য নারী আইনজীবীদের প্রেরণা জোগায়। তার পথচলার প্রেরণা তার পরিবার। তিনি বলেন, ইংরেজিতে একটি কথা আছে, ‘বিহাইন্ড এভরি সাকসেসফুল ম্যান, দেয়ার ইজ আ সাকসেসফুল ওমেন। বিহাইন্ড এভরি সাকসেসফুল ওমেন দেয়ার ইজ ওনলি হার স্যাডো।’ অর্থাৎ একজন পুরুষের উন্নতির পেছনে একজন নারীর অবদান থাকে তবে একজন নারীর পেছনে কেবলমাত্র সেই নারীরই অবদান থাকে। আমি বলি কথাটা যদিও সত্য তবু আমি পরিবারের অনেক সাপোর্ট পেয়েছি। যেসব বাধা এসেছিল সেসব চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখেছি।

নব্বইয়ের দশকের শুরুর দিক থেকেই তিনি কাজ করছেন। নারী আইনজীবী হিসেবে তার কেমন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হয়েছে? তিনি বলেন, যখন কাজ শুরু করেছিলাম তখন এই পেশায় নারী খুব বেশি ছিলেন না। তখন আমার তো কোনো অসুবিধা হয়নি। বাংলাদেশের আগে বিলেতেও আমি কিছুদিন ছিলাম। সেখানেও বেশিরভাগ ব্যারিস্টার শেতাঙ্গ পুরুষ। তাদের কাছে সংখ্যালঘিষ্ঠ গ্রুপ থেকে আসা নারী হিসেবে কাজ করেছি। আসলে আমার মধ্যে শুরু থেকেই যে কোনো প্রতিকূলতাকে অনুকূলে আনার ব্যাপারটি কাজ করত। আমি বিশ্বাস করি, নিজের দৃঢ়তা থাকলে যে কোনো প্রতিকূলতাকে অনুকূলে আনা সম্ভব। যে কোনো নারীর পক্ষেই তা সম্ভব।’

আইনপেশার পাশাপাশি নারীর ক্ষমতায়ন নিয়েও কাজ করছেন তানিয়া আমীর। নারীর অগ্রযাত্রায় সামাজিক বাধা থাকলেও তিনি মনে করেন, নারীকে মর্যাদা ও সমান সুযোগ দিলে তারা সামগ্রিক উন্নয়নে অংশগ্রহণ করবে। তিনি বলেন, ‘সত্য বলতে কি, পুরো বিশ্বে যত অর্জন তার বেশির ভাগই মেয়েদের। যদি গার্মেন্ট বলেন সেখানেও মেয়েদের জন্য অর্জন। শিশু মৃত্যুর হার হ্রাস তাও সম্ভব হয়েছে মেয়েদের জন্য। সমাজে পুরুষতান্ত্রিক ভাবনায় টানাপড়েন রয়েছে। সবাইকে এটা বুঝতে হবে, প্রতিটি নারী স্বতন্ত্র। প্রতিটি পরিবারের উচিত যে মেয়েটি তাদের পরিবারে যাচ্ছে তাকে সবাই মানিয়ে নেওয়া। তাকে কোনো ছাঁচে ফেলে নিজের মতো করা সম্ভব নয়। বরং পরিমার্জন সম্ভব। সেখানে আপনারও কিছু পরিবর্তন থাকা উচিত। এটি আপনার সম্মানেরও একটি অংশ।’

তানিয়া আমীর নিজেকে সফল হিসেবে মানতে নারাজ। তিনি বলেন, ‘সফলতা আনতে চাইলে আপনি যা চান তা আগে কল্পনা করুন। ভাবুন, হৃদয়ের চোখ দিয়ে দেখুন। দেখবেন অর্ধেক পাওয়া হয়ে গেছে। তারপর আপনার সর্বোচ্চ চেষ্টা সেখানে ব্যয় করুন। নিজের হতাশা নিয়ে বা প্রাপ্তি নিয়ে খুব বেশি অস্থির হওয়ার কিছু নেই। আপনি আনন্দ করুন যতটা আপনার সঙ্গে যায়। আমি নিজেকে সাকসেসফুল ভাবতে পারি না। একটি অর্জনের পর আরেকটি অর্জনের প্রচেষ্টা শুরু হয়। আমি যে অবস্থানে আছি সেখান থেকে আমার চতুর্দিকে ব্যাপ্তি ঘটাতে চাই।’

বর্তমানে তিনি কনস্টিটিউশনাল কোম্পানি কমার্শিয়াল, ক্রস বর্ডার ট্রান্সজেকশান, বিদেশি বিনিয়োগ কীভাবে বাংলাদেশে আসে বা বাংলাদেশ থেকে কীভাবে বিদেশে যায় এগুলো নিয়ে বেশি কাজ করছেন। তিনি বলেন, অনেকেইে আইনজীবী বলতে আদালত বোঝেন কিন্তু আমি যেহেতু ব্যারিস্টার হিসেবে প্রশিক্ষণ নিয়েছি তাই বৈদেশিক বিনিয়োগের বিষয়ে কাজ করার প্রতি আগ্রহ বেশি। আমার কাজগুলো প্রাইভেট, পাবলিক এবং ফরেন উভয় সেক্টরে হয়ে থাকে।

১৯৯০ সালে তানিয়া আমীর ইংলিশ বার, গ্রেস ইন এর সদস্যপদ লাভ করেন। একই সময়ে বাংলাদেশ বারে দ্য ফ্যাকাল্টি ইন দ্য বার কাউন্সিলস ইনস্টিটিউট ফর লিগ্যাল এডুকেশন অ্যান্ড ট্রেইনিংয়ের সদস্য হন। এ ছাড়াও তিনি বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ল অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ারস, বাংলাদেশ এনভাইরোনমেন্টাল ল ইয়ারস অ্যাসোসিয়েশন, ইন্টারন্যাশনাল বার অ্যাসোসিয়েশন, সার্ক ল, ইউনিয়ন ইন্টারন্যাশনাল ডিইএস অ্যাডভোকেটস অ্যান্ড স্পন্সর অব বাংলাদেশ চ্যাপ্টার এবং ল এশিয়ার সদস্য। ব্যারিস্টার তানিয়া আমীর ল অ্যান্ড সোসাইটি ট্রাস্টেরও এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর। তিনি বিভিন্ন সময়ে সরকারের সঙ্গে বৈদেশিক দ্বিপক্ষীয় চুক্তিতেও উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করেছেন। বাংলাদেশ বার কাউন্সিলে মানবাধিকার এবং অন্যান্য বিষয়ে ক্লাসও নিয়েছেন।

আইনজীবী হিসেবে তার বর্ণিল ক্যারিয়ার অনেকেরই প্রেরণা হিসেবে কাজ করে। তাদের জন্য বলেন, ‘কেউ ব্যারিস্টার হতে চাইলে অবশ্যই দৃঢ় ও আত্মবিশ্বাসী হতে হবে। নিষ্ঠার সঙ্গে চেষ্টা করেন তবেই সফলতা আসবে। এই পেশা একটি পিরামিডের মতো। শুরু করেন অনেকেই কিন্তু শেষ পর্যন্ত টিকে থাকেন খুব অল্প কয়জন।’

ব্যস্ততায় মোড়ানো তানিয়া আমীরের জীবন। অবসর যেন সোনার হরিণ। তিনি বলেন, ‘কোর্ট বন্ধ থাকলে ছুটি পাই কিন্তু সেই দিনেই মনে হয় বেশি কাজ থাকে। নিজের জন্য সময় দেওয়াটা কমই হয়। মাঝে মাঝে সময় পেলে, মেডিটেশন ইয়োগা করে একান্তে সময় কাটাতে পারি।’

প্রথম সারির আইনজীবী বলেই তার দিকে মনোযোগ থাকে মিডিয়ার। নিজের ব্যক্তিত্বের সঙ্গে মানানসই গেটআপেই তাকে দেখা যায়। তিনি বলেন, নিজের ফ্যাশন নিয়ে খুব বেশি ডেসপারেট নই। প্রত্যেক পেশার একটি নিজস্ব স্টাইল আছে। আমি মনে করি ফ্যাশন আসে যায়। তবে স্টাইল স্থায়ী। আমি কখন কি করছি, কোথায় যাচ্ছি এর ওপর নির্ভর করে পোশাক নির্বাচন করি। শাড়ি পরতে খুব পছন্দ করি। কিন্তু কাজের সময় শাড়ি এড়িয়ে চলি, নইলে কাজের সমস্যা হয়। দুনিয়াটা একটি স্টেজ, সেখানে একেক জন একেক ভূমিকায় অভিনয় করে। তাই অভিনয় অনুযায়ী কসটিউম চেঞ্জ করাটা আমার কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

পরিবার প্রসঙ্গে তানিয়া আমীর বলেন, ‘আমি সন্তানদের কোয়ালিটি সময় দিতে চেষ্টা করি। মা সন্তানকে বেশি সময় দিলেও সফলতার সময় ঠিকই বলা হয় বাপ কি বেটি, বা বাপ কি বেটা। অথচ মা সময় দেন বেশি। এখানে সন্তানদেরও কিছু দায়িত্ব থাকে। বাবা মায়ের কাছ থেকে সময় নেওয়ার জন্য। তাদের সান্নিধ্য চাওয়ার জন্য। তা ছাড়া একজন সন্তানও কিন্তু সারাজীবন একই ভূমিকায় থাকছে না। সেও এক সময় হয়ে যায় অভিভাবক। তাই এই চর্চাটি ধরে রাখতে হবে। বাবা মা যখন বয়স্ক হয়ে যাচ্ছেন তাদের সময় দেওয়ার মানসিকতা রাখতে হবে। আমরা কারও না কারও সন্তান আজীবন, কারও না কারও অভিভাবক আজীবন।

ডাল-সবজি খেতে পছন্দ করেন তানিয়া আমীর। তিনি বলেন, পছন্দ অনেক কিছুই কিন্তু সুস্থ থাকার জন্য ডাল সবজি বেশি খাই। তেল চর্বি জাতীয় খাবার খেলেই মনে হয় বেশি এনার্জি পাই। এদেশের মেয়েরা অন্য সবার জন্য যতটা করে নিজের জন্য তার অর্ধেকও করে না। বাধ্যতামূলকভাবে মেয়েদের স্বাস্থ্যের দিকে নজর দেওয়া উচিত। ভীষণ পড়ুয়া মানুষটির ভালোলাগার কথা জানতে চাইলে বলেন, ‘ননফিকশন ফিকশন সবই পড়ি। বইয়ের গন্ধ নিতে ভালো লাগে। আজকাল কেউ চিঠি লেখে না, দাওয়াতও অনলাইনে হয়, তাই চাই আবার এগুলো ফিরে আসুক। এ ছাড়া সব ধরনের গানই শুনি। বাংলাদেশে আনন্দ উৎসব তো লেগেই থাকে। বাংলা কালচারে আড্ডাটা অন্যতম। আমার মনে হয় এসব দিনের আড্ডাটা স্পেশাল। আর গ্রাম আমার খুব ভালো লাগে। কিন্তু বর্তমানে তো গ্রাম নেই’। তিনি আগামীতে স্বনির্ভর বাংলাদেশ দেখতে চান। তিনি বলেন, ‘আমি চাই স্বনির্ভর বাংলাদেশে প্রকৃতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ কৃষিকাজ। দেশে সব নাগরিক সমান হবে। আমাদের উন্নয়ন যেন একটি বিষয় ঘিরে না হয়। উন্নয়ন হওয়া চাই সব খাতে সমন্বিতভাবে। আমাদের প্রকৃতি সমাজ ও মানুষের সঙ্গে মিলিয়ে যেন উন্নয়ন হয়। আমরা এমন যেন কিছু করব না, যা আমাদের ক্ষতির কারণ হয়। মায়ের বুক চিরে এমন কিছু আবিষ্কার করতে চাইব না যা আমাদের বিপদে ফেলে দেয়।’

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচনকে অনিশ্চিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : গয়েশ্বর
পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচনকে অনিশ্চিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : গয়েশ্বর

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছি
ফেব্রুয়ারিতে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছি

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বার্সা ম্যাচের আগে চোটে ছিটকে গেল পিএসজি তারকা
বার্সা ম্যাচের আগে চোটে ছিটকে গেল পিএসজি তারকা

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় চীন-বাংলাদেশ সংগীত প্রতিযোগিতার বর্ণাঢ্য দ্বিতীয় আসর অনুষ্ঠিত
ঢাকায় চীন-বাংলাদেশ সংগীত প্রতিযোগিতার বর্ণাঢ্য দ্বিতীয় আসর অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সায়েদাবাদে ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধ নিহত
সায়েদাবাদে ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শ্রীলঙ্কাকে ২০৩ রানের লক্ষ্য দিল ভারত
শ্রীলঙ্কাকে ২০৩ রানের লক্ষ্য দিল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পহেলগাঁও মন্তব্যে’ ভারতীয় অধিনায়ককে আইসিসির জরিমানা
‘পহেলগাঁও মন্তব্যে’ ভারতীয় অধিনায়ককে আইসিসির জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে সমঝোতা চূড়ান্ত পর্যায়ে, জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ বন্ধে সমঝোতা চূড়ান্ত পর্যায়ে, জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরশাসক দেশটাকে ধ্বংস করে গেছে: তৃপ্তি
স্বৈরশাসক দেশটাকে ধ্বংস করে গেছে: তৃপ্তি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হলো গ্র্যান্ড সুফী নাইট
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হলো গ্র্যান্ড সুফী নাইট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দলমত নির্বিশেষে গণতন্ত্র ও সংস্কার এগিয়ে নেবে বাংলাদেশ : ড. ইউনূস
দলমত নির্বিশেষে গণতন্ত্র ও সংস্কার এগিয়ে নেবে বাংলাদেশ : ড. ইউনূস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট
জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটক শুটিংয়ের কথা বলে রিসোর্টে নিয়ে নারীকে গণধর্ষণ, মামলা
নাটক শুটিংয়ের কথা বলে রিসোর্টে নিয়ে নারীকে গণধর্ষণ, মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ ৫ দাবিতে খেলাফত মজলিসের দেশব্যাপী বিক্ষোভ
জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ ৫ দাবিতে খেলাফত মজলিসের দেশব্যাপী বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপের তিন দেশ থেকে ফেরত পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে
ইউরোপের তিন দেশ থেকে ফেরত পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জাতিসংঘে বিশ্বনেতাদের হম্বিতম্বির মাঝেই দুর্ভিক্ষের পথে গাজা!
জাতিসংঘে বিশ্বনেতাদের হম্বিতম্বির মাঝেই দুর্ভিক্ষের পথে গাজা!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত করবে, তারা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : নবীউল্লাহ নবী
যারা নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত করবে, তারা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খাগড়াছড়ি ৩২ বিজিবি অধিনায়কের পূজামণ্ডপ পরিদর্শন
খাগড়াছড়ি ৩২ বিজিবি অধিনায়কের পূজামণ্ডপ পরিদর্শন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল
হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি বিমান তাড়িয়ে দিয়েছে হুথির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!
ইসরায়েলি বিমান তাড়িয়ে দিয়েছে হুথির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোরগঞ্জ সাংবাদিক ফোরামের শিক্ষাবৃত্তি প্রদান
কিশোরগঞ্জ সাংবাদিক ফোরামের শিক্ষাবৃত্তি প্রদান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ ঢাবির সুনাম ক্ষুণ্ন করেছে : ঢাবি সাদা দল
ডাকসু নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ ঢাবির সুনাম ক্ষুণ্ন করেছে : ঢাবি সাদা দল

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমার নদে নৌকাবাইচে মানুষের ঢল
কুমার নদে নৌকাবাইচে মানুষের ঢল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসু নির্বাচন: রবিবারের মধ্যে সব প্যানেলই ইশতেহার প্রকাশের প্রস্তুতি
চাকসু নির্বাচন: রবিবারের মধ্যে সব প্যানেলই ইশতেহার প্রকাশের প্রস্তুতি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'বেশি বই পড়তে হলে লাইব্রেরির বিকল্প নেই'
'বেশি বই পড়তে হলে লাইব্রেরির বিকল্প নেই'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় দুর্গাপূজায় বিএনপির শুভেচ্ছা উপহার বিতরণ
চুয়াডাঙ্গায় দুর্গাপূজায় বিএনপির শুভেচ্ছা উপহার বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু ভোট : প্রশাসনের জবাবে ‘অভিযোগ এড়ানোর কৌশল’ দেখছে ছাত্রদল
ডাকসু ভোট : প্রশাসনের জবাবে ‘অভিযোগ এড়ানোর কৌশল’ দেখছে ছাত্রদল

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাছ ধরতে গিয়ে জেলে নিখোঁজ
মাছ ধরতে গিয়ে জেলে নিখোঁজ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাজ্যে চাকরির জন্য বাধ্যতামূলক হচ্ছে ডিজিটাল পরিচয়পত্র
যুক্তরাজ্যে চাকরির জন্য বাধ্যতামূলক হচ্ছে ডিজিটাল পরিচয়পত্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি বোনকে’ দিল্লিতে বসিয়ে রেখেছেন, মোদিকে ওয়াইসির খোঁচা
‘বাংলাদেশি বোনকে’ দিল্লিতে বসিয়ে রেখেছেন, মোদিকে ওয়াইসির খোঁচা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে, এটা চাপা দেবেন কীভাবে?'
'ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে, এটা চাপা দেবেন কীভাবে?'

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার?
গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের
১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট
জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া
বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উন্মুক্তের পরীক্ষায় উন্মুক্ত নকল!
উন্মুক্তের পরীক্ষায় উন্মুক্ত নকল!

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা
ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংক কর্মীদের উৎসাহ বোনাস নিয়ে নতুন নির্দেশনা
ব্যাংক কর্মীদের উৎসাহ বোনাস নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা ইরানের
নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিখোঁজ’ বৈষম্যবিরোধী নেতা মামুন পূর্বাচল থেকে উদ্ধার
‘নিখোঁজ’ বৈষম্যবিরোধী নেতা মামুন পূর্বাচল থেকে উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মার্কিন ৬ কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল চীন
মার্কিন ৬ কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল চীন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরে গেলেন তিন সচিব
অবসরে গেলেন তিন সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর
রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প
ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বিমান হামলার জবাবে ইয়েমেনের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলি বিমান হামলার জবাবে ইয়েমেনের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখে সহিংসতার অভিযোগে সোনম ওয়াংচুককেই গ্রেফতার করল পুলিশ!
লাদাখে সহিংসতার অভিযোগে সোনম ওয়াংচুককেই গ্রেফতার করল পুলিশ!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদাবাজিতে সবজি চার গুণ চড়া
চাঁদাবাজিতে সবজি চার গুণ চড়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর সংখ্যা নিয়ে টিআইবির বিবৃতি ভুল তথ্যে তৈরি : প্রেস সচিব
প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর সংখ্যা নিয়ে টিআইবির বিবৃতি ভুল তথ্যে তৈরি : প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে জেগে উঠল ভারতের একমাত্র সক্রিয় আগ্নেয়গিরি
যেভাবে জেগে উঠল ভারতের একমাত্র সক্রিয় আগ্নেয়গিরি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি পণ্যে ‘বাজার সয়লাব’ থাকায় আরও কিছু পণ্যে শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
বিদেশি পণ্যে ‘বাজার সয়লাব’ থাকায় আরও কিছু পণ্যে শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল থেকে ফেরার পথে প্রধান শিক্ষকের হাত-পা ভেঙে দিল মুখোশধারীরা
স্কুল থেকে ফেরার পথে প্রধান শিক্ষকের হাত-পা ভেঙে দিল মুখোশধারীরা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে যুক্ত কর্মকর্তারা ভবিষ্যতে দায়িত্ব পাবেন না: ইসি আনোয়ার
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে যুক্ত কর্মকর্তারা ভবিষ্যতে দায়িত্ব পাবেন না: ইসি আনোয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচ সেরার পুরস্কার স্ত্রী-পুত্রকে উৎসর্গ করলেন আফ্রিদি
ম্যাচ সেরার পুরস্কার স্ত্রী-পুত্রকে উৎসর্গ করলেন আফ্রিদি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তর কোরিয়া ও মিয়ানমারের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বড় নিষেধাজ্ঞা
উত্তর কোরিয়া ও মিয়ানমারের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বড় নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিরা তাদের মাটি ছেড়ে কোথাও যাবে না: জাতিসংঘে মাহমুদ আব্বাস
ফিলিস্তিনিরা তাদের মাটি ছেড়ে কোথাও যাবে না: জাতিসংঘে মাহমুদ আব্বাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা
শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিড়ম্বনায় বাংলাদেশি পর্যটক
বিড়ম্বনায় বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতের ভূতুড়ে বিলে গ্রাহকদের নাভিশ্বাস
পল্লী বিদ্যুতের ভূতুড়ে বিলে গ্রাহকদের নাভিশ্বাস

নগর জীবন

ডাকসুর ব্যালট ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে এটা চাপা দেবেন কীভাবে
ডাকসুর ব্যালট ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে এটা চাপা দেবেন কীভাবে

নগর জীবন

ছুটির দিনে ক্রেতাদের ভিড়
ছুটির দিনে ক্রেতাদের ভিড়

নগর জীবন

গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার!
গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার!

পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতিতে প্রতিহিংসার অবসান চাই
রাজনীতিতে প্রতিহিংসার অবসান চাই

নগর জীবন

খুনি চাঁদাবাজ মাস্তানদের সঙ্গে লড়াই হবে
খুনি চাঁদাবাজ মাস্তানদের সঙ্গে লড়াই হবে

নগর জীবন

ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে দলগুলো পেশিশক্তি ব্যবহার করেছে
ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে দলগুলো পেশিশক্তি ব্যবহার করেছে

নগর জীবন

শাবির তিনটি হলের নাম পরিবর্তন
শাবির তিনটি হলের নাম পরিবর্তন

নগর জীবন

স্মরণসভা
স্মরণসভা

নগর জীবন

জেল খাল খননের মধ্যেই ফেলা হচ্ছে ময়লা-আবর্জনা
জেল খাল খননের মধ্যেই ফেলা হচ্ছে ময়লা-আবর্জনা

নগর জীবন

বিপ্লব অকার্যকর হয়ে পড়বে সনদের আইনি ভিত্তি না দিলে
বিপ্লব অকার্যকর হয়ে পড়বে সনদের আইনি ভিত্তি না দিলে

নগর জীবন

বায়োটেকনোলজি নির্ভর ভবিষ্যতের পথে দেশ
বায়োটেকনোলজি নির্ভর ভবিষ্যতের পথে দেশ

নগর জীবন

‘নদী নিয়ে কোনো সংস্কার কমিশনই হয়নি’
‘নদী নিয়ে কোনো সংস্কার কমিশনই হয়নি’

নগর জীবন

ভারতের প্রতিপক্ষ আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
ভারতের প্রতিপক্ষ আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

৪১ বছরে এই প্রথম ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল
৪১ বছরে এই প্রথম ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

ভারতে চ্যাম্পিয়ন জামাল
ভারতে চ্যাম্পিয়ন জামাল

মাঠে ময়দানে

২০ বছর পর সুইমিং ফেডারেশনের বার্ষিক সভা
২০ বছর পর সুইমিং ফেডারেশনের বার্ষিক সভা

মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপ ক্রিকেটে আমিরাত চারবার খেলেছে
এশিয়া কাপ ক্রিকেটে আমিরাত চারবার খেলেছে

মাঠে ময়দানে

বিরাট ক্ষতির আশঙ্কায় ভারত
বিরাট ক্ষতির আশঙ্কায় ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখে বিক্ষোভের নেতা সোনম ওয়াংচুক গ্রেপ্তার
লাদাখে বিক্ষোভের নেতা সোনম ওয়াংচুক গ্রেপ্তার

পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় মাদক-প্রসাধনী জব্দ
ভারতীয় মাদক-প্রসাধনী জব্দ

দেশগ্রাম

জলবায়ুর অদৃশ্য আগুনে পুড়ছে দেশের অর্থনীতি
জলবায়ুর অদৃশ্য আগুনে পুড়ছে দেশের অর্থনীতি

পরিবেশ ও জীবন

কাউন্সিলরশিপ ফিরে পেল ১৫ ক্লাব
কাউন্সিলরশিপ ফিরে পেল ১৫ ক্লাব

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

তাইওয়ানে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৫
তাইওয়ানে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৫

পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছর পর আজ কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সম্মেলন
১৬ বছর পর আজ কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সম্মেলন

দেশগ্রাম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে