শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৭ এপ্রিল, ২০১৮

পাহাড়ের উৎসব বৈসাবি

ফাতেমা জান্নাত মুমু, রাঙামাটি
প্রিন্ট ভার্সন
পাহাড়ের উৎসব বৈসাবি

বৈসাবির হাওয়া বইছে পাহাড়ে। চারদিকে সাজ সাজ রব। পাহাড়জুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে আনন্দের বন্যা। বাতাসে ভাসছে বাঁশির সুর আর নূপুরের ছন্দ। বৈসাবি এলেই ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর তরুণ-তরুণীরা মেতে ওঠে আপন উৎসবে। বৈসাবিকে ঘিরে প্রায় অর্ধমাসব্যাপী চলে তাদের নানা আয়োজন। বসানো হয় হরেক রকম মেলা। তিন পার্বত্য জেলা রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবানে বসবাসরত ১০ ভাষাভাষী ১১টি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর ঐতিহ্য ও কৃষ্টি-সংস্কৃতি ও পণ্য প্রদর্শনী এ মেলার প্রধান আকর্ষণ। এ উৎসবে শুধু ক্ষুদ্র্র নৃ-গোষ্ঠীরা নয়, মেতে ওঠে বিভিন্ন ধর্ম বর্ণের মানুষ। পাহাড়ে অন্যরকম বৈসাবি উৎসব দেখতে ছুটে আসেন দূর-দূরান্ত থেকে হাজার হাজার দেশি-বিদেশি পর্যটক। সব মিলে বৈসাবিকে ঘিরে উৎসবমুখর হয়ে উঠেছে এ পাহাড়ি জনপদ।

 

বৈসাবি

বাংলাদেশে শুধু পার্বত্যাঞ্চলের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীরা ভিন্নভাবে পালন করে বর্ষবরণ উৎসব। নৃ-গোষ্ঠীদের মধ্যে ত্রিপুরারা বৈসু, মারমারা-সাংগ্রাই ও চাকমারা-বিজু নামে পালন করে এ উৎসবকে। তাদের বৈসু-সাংগ্রাই-বিজু এই তিন নামের আদ্যাক্ষর নিয়ে উৎপত্তি হয়েছে ‘বৈসাবি’ নামের। এ বৈসাবি উৎসবের মধ্য দিয়ে পুরনো বছরের কালিমা আর জীর্ণতাকে ধুয়ে নতুন বছরকে বরণ করে নেয় ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীরা। সাধারণত বছরের শেষ দুই দিন এবং নতুন বছরের প্রথম দিন বর্ষবরণ উৎসব বৈসাবি পালিত হয় রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান ও পার্বত্য জেলায়।

 

পার্বত্যাঞ্চলে-চাকমা, মারমা, ত্রিপুরাদের বৈসাবি উৎসব

চৈত্র মাস এলেই একটি পাখি এসে বিজু বলে ডাক দিয়ে যায়। ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীরা এ পাখিকে বিজু পেক্কো (বিজু পাখি) বলে। তাদের ধারণা এ পাখির সুমধুর কলতান বৈসাবি উৎসবের আগমনী বার্তা নিয়ে আসে। শুরু হয়ে যায় ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীদের বৈসাবির প্রস্তুতি। পার্বত্যাঞ্চলের চাকমা, মারমা ও ত্রিপুরারা ভিন্ন ভিন্ন আঙ্গিকে পালন করে থাকে এ বৈসাবি উৎসব।

 

ত্রিপুরা সম্প্রদায়ের বৈসু

ত্রিপুরাদের বর্ষবরণ উৎসবের নাম বৈসু। বৈসু উৎসব এদের জীবনের সবচেয়ে বড় উৎসব। তারা এ বৈসু উৎসব একটানা তিন দিনব্যাপী পালন করে। এই তিন দিনের অনুষ্ঠানগুলোর নাম হলো- হারি বৈসু, বিসুমা বৈসু ও বিসিকাতাল বা আতাদাং বৈসু। বৈসু উৎসবের প্রথম দিন হারি বৈসু। এ দিন  ভোরে ঘুম থেকে উঠে তারা ঘরদোর লেপেপোছে, বসতবাড়ি কাপড়-চোপড় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে। ত্রিপুরারা বিশেষ এক প্রকার গাছের পাতা আর হলুদের রস মিশিয়ে গোসল করে। ফুল আর নিমপাতা দিয়ে ঘরবাড়ি সাজায়। গবাদিপশুদের  গোসল করানো হয় এবং ফুল দিয়ে সাজানো হয়। শিশুরা বাড়ি বাড়ি ফুল বিতরণ করে। তরুণ-তরুণীরা প্রিয়জনকে ফুল উপহার দেয়। দেবতার নামে নদীতে বা ঝর্ণায় ফুল ছিটিয়ে খুমকামিং পূজা দেওয়া হয়। কেউ কেউ পুষ্পপূজা করে। এদিন মহিলারা বিভিন্ন চালের পিঠা ও চোলাই মদ  (দৌ-চুয়ানি)   তৈরি করে। পুরুষেরা বাঁশ ও বেত শিল্পের প্রতিযোগিতা ও  খেলাধুলায় মেতে ওঠে। এদিন এরা দাং, গুদু, চুর, সুকুই, উদেং ও ওয়াকারাই খেলায় অংশগ্রহণ করে। জুম কৃষক পাড়ার মধ্যে হাঁসমুরগির জন্য শস্যদানা ছিটিয়ে দেয়। হারি  বৈসু উৎসবের দিন থেকে এরা গরয়া নৃত্য পরিবেশন শুরু করে। এ নৃত্য সাত দিন থেকে আটাশ দিন পর্যন্ত চলে।  ঢোলের তালে তালে সারিবদ্ধভাবে লোকজন নাচে। নাচ শেষে গরয়া পূজার ব্যবস্থা করা হয়।

উৎসবের দ্বিতীয় দিন বিসুমাতে ত্রিপুরারা নববর্ষকে স্বাগত জানায়, ধূপ, চন্দন ও প্রদীপ জ্বেলে পূজা দেয় ও উপাসনা করে। সবাই গ্রামে গ্রামে ঘুর বেড়ায়। বাড়ি বাড়ি গিয়ে পাচন,  সেমাই ও মিষ্টি খায় এবং কলাপিঠা, চুয়ানপিঠা, জালপিঠা, উনপিঠা ও মায়ুংপিঠা খায়।

এ ছাড়া এদিন তারা নিরামিষ ভোজন করে। কোনো প্রাণী বধ করে না। অনুষ্ঠানের তৃতীয় দিন বিসিকাতালে আমিষ খাবার গ্রহণে বাধা নেই। এদিনও ফুল দেওয়া হয় ও উপাসনা করা হয়। তারা বয়োজ্যেষ্ঠদের গোসল করিয়ে পায়ের কাছে পূজার  নৈবেদ্য হিসেবে ফুল রাখে এবং প্রণাম করে। কেউ কিছু না খেয়ে ফিরে না যায় সেজন্য সারাদিন ঘরের দরজা খোলা থাকে। এতে গৃহস্থের কল্যাণ হবে বলে মনে করা হয়।

 

মারমা সম্প্রদায়ের সাংগ্রাই

মারমারা পুরনো বছরকে বিদায় জানিয়ে নতুন বছরকে বরণ করার উৎসবকে সাংগ্রাই উৎসব বলে। তারা বৈশাখের প্রথম দিনে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে পালন করে বাংলা নববর্ষ। পাচন, পিঠা এবং নানা মুখরোচক খাবারের আয়োজন করে মারমা জনগোষ্ঠী। সবাই নতুন পোশাক পরে, একে অপরের বাড়ি যায় এবং কুশলবিনিময় করে। সব বয়সের নারী-পুরুষ সম্মিলিতভাবে নাচ আর গানে মেতে ওঠে। মারমারা অষ্টশীল পালনের জন্য মন্দিরে যায়। এদিন বুদ্ধ মূর্তিকে চন্দন জলে স্নান করানোর পর বৃদ্ধরাও স্নান করে এবং নতুন পোশাক পরিধান করে। বয়স্করা মন্দিরে ধর্ম অনুশীলনে রত হয়। মারমা জনগোষ্ঠীর এ দিনের প্রধান আকর্ষণ হচ্ছে জল অনুষ্ঠান বা পানি খেলা। মারমা ভাষায় জল অনুষ্ঠানকে বলা হয় রিলংপোয়ে। বাড়ির আঙিনায় আগে থেকে পানি খেলার জন্য প্যান্ডেল তৈরি করা থাকে। মারমা যুবকরা বাদ্য আর গানের তালে তালে এসে উপস্থিত হয় অনুষ্ঠানস্থলে। সেখানে ফুলে ফুলে সজ্জিত প্যান্ডেলের ভিতরে পানি নিয়ে অপেক্ষায় থাকে মারমা তরুণীরা। চলে যুবক-যুবতীদের একে অপরের প্রতি জল ছিটানো। পানিকে পবিত্রতার প্রতীক ধরে নিয়ে মারমা তরুণ-তরুণীরা পানি ছিটিয়ে নিজেদের শুদ্ধ করে নেয়।

 

চাকমা সম্প্রদায়ের বিজু

চাকমাদের বর্ষবরণ উৎসব হলো বিজু। এরা তিন ভাগে ভাগ করে বিজু উৎসব পালন করে। চৈত্র মাসের ২৯ তারিখে ফুল বিজু, ৩০ তারিখে মূল বিজু এবং বৈশাখের প্রথম দিনে গজ্যাপজ্যা বিজু নামে অনুষ্ঠান পালন করে। ফুল বিজুর দিন বন, জঙ্গল থেকে ফুল সংগ্রহ করে চার ভাগে ভাগ করে এক ভাগ ফুল ও নিমপাতায় ঘরবাড়ি সাজায়, দ্বিতীয় ভাগ ফুল  বৌ বিহারে বুদ্ধের উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করে প্রার্থনা করে ও ভিক্ষুসংঘ কর্তৃক প্রদত্ত ধর্মোপদেশ শ্রবণ করে, তৃতীয় ভাগ ফুল নদী, খাল বা ছড়ার পাড়ে তৈরি পূজামণ্ডপে রেখে প্রার্থনা করে এবং চতুর্থ ভাগ ফুল প্রিয়জনকে উপহার দেয় এবং বয়োজ্যেষ্ঠদের ফুলেল শুভেচ্ছা জানায়। মূল বিজুর দিনে অসংখ্য কাঁচা তরকারি সংমিশ্রণে পাচন বা ঘণ্ট তৈরি করা হয়। এ ছাড়া পায়েস ও নানা ধরনের পিঠা তৈরি করা হয় এবং মাছ-মাংস রান্না করা হয়। বিন্নি ধানের খই, নাড়ু,  সেমাই ও পাহাড়ি মদও (দৌ-চুয়ানি) থাকে। এই দিনে চাকমারা ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরিধান করে র‌্যালিতে যোগ  দেয়, আবালবৃদ্ধবনিতা পাড়ায় পাড়ায় ঘুরে বেড়ায় এবং শিশু-কিশোর তরুণ-তরুণীরা খেলাধুলায় মেতে ওঠে। সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে বাড়ি-ঘর, উঠান ও গোশালায় প্রদীপ জ্বালিয়ে সবার মঙ্গল কামনা করা হয়। মন্দিরে গিয়ে  মোমবাতি জ্বালিয়ে ফুল দিয়ে বুদ্ধের পূজা করা হয়।

 

গজ্যাপজ্যা

চাকমাদের গজ্যাপজ্যা অনুষ্ঠিত হয় নববর্ষের প্রথম দিনে। এদিন চাকমা সম্প্রদায় বিছানায় গড়াগড়ি দিয়ে বিশ্রাম করে। তারা বড়দের স্নান করিয়ে আশীর্বাদ প্রার্থনা করে। সন্ধ্যায় সবাই বৌ"বিহারে ধর্ম অনুশীলনে রত হয়, ভিক্ষু সংঘের ধর্মোপদেশ শুনে এবং বিশেষভাবে প্রার্থনায় অংশগ্রহণ করে। এ দিন পাহাড়ি গ্রামগুলোতে গেংগুলিদের দিয়ে পালা গান ও ত্রিপুরা সম্প্রদায় ঐতিহ্যবাহী গড়াইয়া নৃত্যের আয়োজন করা হয়। এভাবে গজ্যাপজ্যা দিনের পরিসমাপ্তি ঘটে।

 

পার্বত্যাঞ্চলে বাঙালিদের পয়লা বৈশাখ

পয়লা বৈশাখ মানে পাহাড়ি-বাঙালিদের লালপাড় সাদা শাড়ি আর ছেলেদের ধুতি-পাঞ্জাবি। এ দিন পার্বত্যাঞ্চলের বসে পাহাড়ি-বাঙালিদের মিলন মেলা। একাকার হয়ে যায় বিভিন্ন ধর্ম বর্ণের মানুষ। গড়ে ওঠে  জাতিতে জাতিতে সম্প্রীতির মেলবন্ধন। একে অপরের প্রতি ভালোবাসা, ভ্রাতৃত্বের বন্ধন আরও সুদৃঢ় হয়। কেউ কারও প্রতি বিশেষভাব পোষণ করে না, সংঘাতে জড়িয়ে পড়ে না। পুরনো বছরের সব গ্ল্যানি মুছে বছরের  শেষ দুই দিন এবং নতুন বছরের প্রথম দিন-মোট তিন দিনই মূলত বর্ষবরণ উৎসব ‘বৈসাবি’ অর্থাৎ পয়লা বৈশাখ পালিত হয় বান্দরবান, রাঙামাটি ও খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলায়। এদিন থাকে না জাতিগত কোনো বিবেদ। রাঙামাটি জেলা প্রশাসকের উদ্যোগে বের করা হয় বর্ণাঢ্য আনন্দ র‌্যালি। পয়লা বৈশাখ সূর্যোদয়ের পর পর স্থানীয় শিল্পীরা সম্মিলিত কণ্ঠে গান গেয়ে নতুন বছরকে আহ্বান জানান।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
বৃন্দাবন কলেজে ফের বাস সার্ভিস চালুর দাবিতে স্মারকলিপি
বৃন্দাবন কলেজে ফের বাস সার্ভিস চালুর দাবিতে স্মারকলিপি

১ সেকেন্ড আগে | চায়ের দেশ

রিজার্ভ চুরি মামলার প্রতিবেদন আবারও পেছাল
রিজার্ভ চুরি মামলার প্রতিবেদন আবারও পেছাল

২৪ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের ৫.৩৮ বিলিয়ন ডলারের বাজেট পাস
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের ৫.৩৮ বিলিয়ন ডলারের বাজেট পাস

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফকে ছুরিকাঘাতের ঘটনা নিয়ে প্রথমবার কথা বললেন কারিনা
সাইফকে ছুরিকাঘাতের ঘটনা নিয়ে প্রথমবার কথা বললেন কারিনা

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

স্ত্রীর অভিযোগে মাদকাসক্ত স্বামীর কারাদণ্ড
স্ত্রীর অভিযোগে মাদকাসক্ত স্বামীর কারাদণ্ড

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঋতুপর্ণার গোলে মিয়ানমারের বিপক্ষে বাংলাদেশের লিড
ঋতুপর্ণার গোলে মিয়ানমারের বিপক্ষে বাংলাদেশের লিড

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তরসূরি রেখে যাওয়ার ঘোষণা দালাইলামার
উত্তরসূরি রেখে যাওয়ার ঘোষণা দালাইলামার

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যে লক্ষ্যে আমরা ফ্যাসিবাদের পতন ঘটালাম, তা এখনো অর্জিত হয়নি’
‘যে লক্ষ্যে আমরা ফ্যাসিবাদের পতন ঘটালাম, তা এখনো অর্জিত হয়নি’

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাকায় প্রাইভেটকারে অস্ত্র ঠেকিয়ে ৫ লাখ রিয়াল ছিনতাই, আটক ৬
ঢাকায় প্রাইভেটকারে অস্ত্র ঠেকিয়ে ৫ লাখ রিয়াল ছিনতাই, আটক ৬

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডেঙ্গু ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় ডিএনসিসির মশা নিধন অভিযান
ডেঙ্গু ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় ডিএনসিসির মশা নিধন অভিযান

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দরের এনসিটি পরিচালনার দায়িত্ব নৌবাহিনীকে দেওয়ার সুপারিশ
চট্টগ্রাম বন্দরের এনসিটি পরিচালনার দায়িত্ব নৌবাহিনীকে দেওয়ার সুপারিশ

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতির ঘোষণা নিয়ে যা বলল হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতির ঘোষণা নিয়ে যা বলল হামাস

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সে তাপজনিত কারণে দুই জনের মৃত্যু
ফ্রান্সে তাপজনিত কারণে দুই জনের মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হত্যাচেষ্টা মামলায় গ্রেফতার সালমান-আনিসুল ও দীপু মনি
হত্যাচেষ্টা মামলায় গ্রেফতার সালমান-আনিসুল ও দীপু মনি

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

তাসকিন-তানজিম তোপে ৩ উইকেট হারিয়ে বিপাকে শ্রীলঙ্কা
তাসকিন-তানজিম তোপে ৩ উইকেট হারিয়ে বিপাকে শ্রীলঙ্কা

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বৃষ্টিতে নাজেহাল হিমাচলে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ অন্তত ১৬
বৃষ্টিতে নাজেহাল হিমাচলে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ অন্তত ১৬

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ ও নিপীড়নের প্রতিবাদে রংপুরে মোমবাতি প্রজ্জ্বলন
ধর্ষণ ও নিপীড়নের প্রতিবাদে রংপুরে মোমবাতি প্রজ্জ্বলন

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রে
প্যাথলজিক্যাল ল্যাবের উদ্বোধন
রংপুরে মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রে প্যাথলজিক্যাল ল্যাবের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে ৪৩৪ বস্তা সার ও ৬৯০০ বস্তা বীজ ধান জব্দ
গোবিন্দগঞ্জে ৪৩৪ বস্তা সার ও ৬৯০০ বস্তা বীজ ধান জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা
আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শুল্ক নিয়ে জাপানকে হুমকি দিলেন ট্রাম্প
এবার শুল্ক নিয়ে জাপানকে হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিমানের টিকিটের মূল্য বৃদ্ধির পেছনে কিছু লোক সব সময় লেগে আছে’
‘বিমানের টিকিটের মূল্য বৃদ্ধির পেছনে কিছু লোক সব সময় লেগে আছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁও কারাগারে বন্দিদের উপহার দিলেন জেলার
ঠাকুরগাঁও কারাগারে বন্দিদের উপহার দিলেন জেলার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, পারভেজ ও তানভীরের অভিষেক
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, পারভেজ ও তানভীরের অভিষেক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তীব্র দাবদাহে পুড়ছে ইউরোপ, বিভিন্ন দেশে সতর্কতা জারি
তীব্র দাবদাহে পুড়ছে ইউরোপ, বিভিন্ন দেশে সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ান কান্তাস এয়ারলাইন্সে সাইবার হামলা, ৬ মিলিয়ন গ্রাহকের তথ্য চুরি
অস্ট্রেলিয়ান কান্তাস এয়ারলাইন্সে সাইবার হামলা, ৬ মিলিয়ন গ্রাহকের তথ্য চুরি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় দুর্যোগকালীন উদ্ধার অভিযান-অগ্নি নির্বাপণী প্রশিক্ষণ
মোংলায় দুর্যোগকালীন উদ্ধার অভিযান-অগ্নি নির্বাপণী প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন