শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

বঙ্গবন্ধুকে ভালোবেসে কাজ করে চলা প্রবাসী এম. নজরুল ইসলাম

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবন্ধুকে ভালোবেসে কাজ করে চলা প্রবাসী এম. নজরুল ইসলাম
এখন একটাই চাওয়া, বঙ্গবন্ধুর আদর্শে সোনার বাংলাদেশ গড়া। তিনি জানান, আমার স্বপ্ন এখন একটাই, লেখালেখির মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে তরুণ প্রজন্মের কাছে তুলে ধরা। তারা যেন সৎ ও সাহসীভাবে নিজেকে গড়ে তুলতে পারে। দেশ ও জাতির সমৃদ্ধি অর্জনে এর বিকল্প নেই।

 

বিদেশে অনেক আগেই স্থায়ী। যোগ্যতাবলে হয়েছেন সফল ব্যবসায়ী। নিজের দুই ছেলেকে পড়াশোনা করিয়েছেন বিশ্বের নামকরা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। বলতে গেলে এ পর্যন্ত জীবনে যা পেয়েছেন তাতে তৃপ্ত তিনি। সফলতার এমন পর্যায়ে এসে সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যের জন্য দেশের সঙ্গে যোগাযোগ থাকা না থাকা কারও জন্য খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ নয়। কিন্তু বুকের মাঝে যদি   বঙ্গবন্ধুর জন্য ভালোবাসা লালিত হয় তবে বার বার দেশের মাটির গন্ধ পেতে তাকে ফিরে আসতেই হয়। অসীম বৈষয়িক তৃষ্ণা তাকে বিদেশের বুকে আটকে রাখতে পারে না। বুকের মাঝে মস্ত জায়গা জুড়ে থাকা সে আদর্শ তাগিদ দেয় বর্তমান প্রজন্মকে বঙ্গবন্ধুর আদর্শে গড়ে তুলতে। এমন তাগিদ নিয়ে শত প্রতিকূলতার মাঝেও বসে থাকতে পারেননি এম. নজরুল ইসলাম। তিনি সর্বইউরোপিয়ান আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি, ইউরো-বাংলাদেশ ডেমোক্র্যাসি অ্যান্ড হিউম্যান রাইটস ওয়াচের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক। একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির জাতীয় কমিটির সদস্য। তিনি অস্ট্রিয়া শাখার সভাপতি। অস্ট্রিয়া-বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতিও তিনি। শেখ হাসিনা মুক্তি সংগ্রাম পরিষদ অস্ট্রিয়ার আহ্বায়ক ছিলেন তিনি। অস্ট্রিয়া আওয়ামী লীগের সাবেক আহ্বায়ক। এ ছাড়াও বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও প্রগতিশীল রাজনৈতিক সংগঠনের সঙ্গে জড়িত তিনি। বিভিন্ন মাসিক, সাপ্তাহিক ও দৈনিক সংবাদপত্রে রাজনৈতিক কলামলেখক। তিনি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সেমিনার ও ফোরামে অংশগ্রহণ করেছেন।

এম. নজরুল ইসলাম জন্মগ্রহণ করেছেন ১৯৫৯ সালে ঢাকায়। চার ভাই চার বোনের মাঝে তিনি বড়। বাবা ড. ওমরউদ্দিনের গ্রামের বাড়ি নরসিংদী জেলার মনোহরদী থানার লেবুতলা গ্রামে হওয়ায় এম. নজরুল ইসলামের ছোটবেলা কাটে সেখানেই। স্বাধীনতা-পরবর্তী সময় তিনি ঢাকা এসে জগন্নাথ কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। ১৯৭৪-৭৫ সালে ঢাকা মহানগর ছাত্রলীগের সহ-সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। বঙ্গবন্ধুর আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে ছাত্রজীবন থেকে শুরু করে এ পর্যন্ত তিনি অব্যাহতভাবে প্রগতিশীল কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ত। বঙ্গবন্ধুকে খুব কাছ থেকে দেখার সুযোগ হয়েছে তার। ছাত্রলীগের রাজনীতিতে শেখ কামাল ছিলেন তার নেতা। কিন্তু ১৯৭৫-এর কালরাত যেন শেখ পরিবারসহ দলের অনুসারীদের ওপরেও কালো ছায়া ফেলে দেয়। এম. নজরুলসহ বন্ধু-বান্ধব সবাই হতাশায় ভুগতে থাকেন। ধীরে ধীরে তিনি ঠিকাদারী পেশায় সম্পৃক্ত হন। তবুও যেন কোনো কাজে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারেননি। তারপর ১৯৮৮ সালে দেশের বাইরে চলে যান। প্রথমে জার্মানি যান। সেখানে একটি টেক্সটাইল শপে চাকরি নেন। নিজের পেশাদারিত্বে এত বেশি সৎ ও নিষ্ঠা প্রদর্শন করেন যে, কর্তৃপক্ষ তার ওপর অধিক নির্ভরশীল হয়ে পড়েন। কিন্তু জার্মানির আইনি নিষেধাজ্ঞার কারণে সে দেশে স্থায়ী হওয়া সম্ভব হয়নি। তাই এম. নজরুল ইসলামকে ১৯৯১ সালে অস্ট্রিয়া যেতে হয়। সেখানে থাকা বন্ধুদের পরামর্শে দেশটির রাজধানী ভিয়েনায় শুরু করলেন নিজের মতো করে ব্যবসা। ধীরে ধীরে দুটি রিটেইল শপ নিয়ে ব্যবসা চালাতে থাকেন। ২০০৭ সালের পর প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে পাইকারি পণ্য বিক্রির ব্যবসা শুরু করেন। এবার অগাধ সময় পেয়ে তিনি মনোযোগ দিলেন প্রিয়নেতা বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি ও আদর্শ রক্ষার্থে। মাথায় চিন্তা এলো, বঙ্গবন্ধুর চেতনায় জনগণকে উজ্জীবিত করতে হবে, বুদ্ধিজীবী মহল তাকে নিয়ে কি ভাবেন, যারা বঙ্গবন্ধুর সংস্পর্শ পেয়েছেন তারা কি ভাবছেন এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের সামনে বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে তুলে ধরার নানা চিন্তা।

এই ভাবনা থেকে প্রথমে যোগাযোগ করলেন তখনকার লন্ডন প্রবাসী বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ কন্যা শেখ রেহানার সঙ্গে। তিনি খুব উৎসাহ দিলেন। তার পরামর্শে জাতীয় অধ্যাপক কবীর চৌধুরীর সহায়তা নেন তিনি। এম. নজরুল ইসলাম বলেন, ‘শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা আমাকে এ বিষয়ে উপদেশ দেন কার কার সঙ্গে যোগাযোগ করব। তাদের উপদেশ অনুযায়ী তালিকা করে সবার কাছ থেকে বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে লেখা নিলাম। এর মধ্যে রয়েছেন, অমর্ত্য সেন। তিনি বইটির ভূমিকা লেখেন। প্রণব মুখার্জি, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়সহ সম-সাময়িক বুদ্ধিজীবীদের কেউ বাকি থাকলেন না। আমি সবার কাছ থেকে বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে তাদের বাস্তব অভিজ্ঞতাসম্পন্ন লেখা নিয়েছি।’ লেখাগুলো নিয়ে ২০০৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে প্রথম ও দ্বিতীয় খণ্ড এবং ২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে তৃতীয় খণ্ডে প্রকাশ করেন ‘জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মারকগ্রন্থ’। গ্রন্থটির সম্পাদক ও প্রকাশক এম. নজরুল ইসলাম। ২০০৮ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে লিখেছেন ‘স্বাধীনতা ও বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ’ নামক গ্রন্থ। এই গ্রন্থেরও প্রকাশক তিনি। একই বছর নভেম্বর মাসে তার সম্পাদনায় দুই খণ্ডে প্রকাশিত হয় ‘সংবাদ অ্যালবাম : জেলখানায় শেখ হাসিনা’। এই গ্রন্থটিরও প্রকাশক তিনি। ১৭ মে ২০১২ সালে তার সম্পাদনায় প্রকাশিত হয় ‘শেখ হাসিনা : উদার অভ্যুদ্বয়ের নেত্রী’ গ্রন্থটি। ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে প্রকাশিত হয় ‘শেখ হাসিনা মুক্তির বহ্নিশিখা। এই গ্রন্থটিরও প্রকাশক তিনি। ২০১৬ সালে লিখেছেন, ‘৩২ নম্বরের বাড়ি ও সুধাসদন যে ইতিহাস সবার জানা দরকার।’ এই গ্রন্থের প্রকাশক তিনি।

এম. নজরুল ইসলামের এখন একটাই চাওয়া, বঙ্গবন্ধুর আদর্শে সোনার বাংলাদেশ গড়া। তিনি জানান, আমার স্বপ্ন এখন একটাই, লেখালেখির মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে তরুণ প্রজন্মের কাছে তুলে ধরা। তারা যেন সৎ ও সাহসীভাবে নিজেকে গড়ে তুলতে পারে। দেশ ও জাতির সমৃদ্ধি অর্জনে এর বিকল্প নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

এই মাত্র | অর্থনীতি

পদ ফিরে পেলেন বিএনপি নেতা ছাবির চৌধুরী
পদ ফিরে পেলেন বিএনপি নেতা ছাবির চৌধুরী

৬ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

৪৬ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

বোয়ালখালীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
বোয়ালখালীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শিরোনামহীনের 'এই অবেলায় ২' আসছে ডিসেম্বরে
শিরোনামহীনের 'এই অবেলায় ২' আসছে ডিসেম্বরে

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

সমুদ্রবন্দর থেকে নামল সতর্কসংকেত
সমুদ্রবন্দর থেকে নামল সতর্কসংকেত

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি চলছে

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে পুলিশের অভিযানে নিহত বেড়ে ৬৪
ব্রাজিলে পুলিশের অভিযানে নিহত বেড়ে ৬৪

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ঘূর্ণিঝড় মোন্থার আঘাতে নারীর মৃত্যু
ভারতে ঘূর্ণিঝড় মোন্থার আঘাতে নারীর মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে দিওয়ালিতে জনপ্রিয় এক বাজি ফেটে অন্ধ বহু শিশু-কিশোর
ভারতে দিওয়ালিতে জনপ্রিয় এক বাজি ফেটে অন্ধ বহু শিশু-কিশোর

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় শান্তিচুক্তি টিকে থাকবে, ইসরায়েলি হামলা পরও দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় শান্তিচুক্তি টিকে থাকবে, ইসরায়েলি হামলা পরও দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পিস্তলসহ ৯ জন গ্রেফতার
ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পিস্তলসহ ৯ জন গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

আসিয়ানের সভাপতির দায়িত্ব পেল ফিলিপাইন
আসিয়ানের সভাপতির দায়িত্ব পেল ফিলিপাইন

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্কাই স্টেডিয়াম’ নির্মাণ করছে সৌদি
‘স্কাই স্টেডিয়াম’ নির্মাণ করছে সৌদি

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছত্রাক দিয়েই সম্ভব মেমোরি চিপ : গবেষকদের নতুন উদ্ভাবন
ছত্রাক দিয়েই সম্ভব মেমোরি চিপ : গবেষকদের নতুন উদ্ভাবন

৪০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্যারিয়ার ও ব্যবসা উন্নয়নে কানাডায় বিবিসিসি’র প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং সেশন
ক্যারিয়ার ও ব্যবসা উন্নয়নে কানাডায় বিবিসিসি’র প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং সেশন

৫২ মিনিট আগে | পরবাস

বৈশ্বিক উষ্ণায়ণ প্রভাব ফেলছে পরিবার পরিকল্পনায়ও
বৈশ্বিক উষ্ণায়ণ প্রভাব ফেলছে পরিবার পরিকল্পনায়ও

৫৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবি: ১৮ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার
ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবি: ১৮ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

স্কুলে ভর্তিতে লটারি নাকি পরীক্ষা, সিদ্ধান্ত হতে পারে আজ
স্কুলে ভর্তিতে লটারি নাকি পরীক্ষা, সিদ্ধান্ত হতে পারে আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২৫ অঙ্গরাজ্যের মামলা
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২৫ অঙ্গরাজ্যের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দ্রুত মূল্য হারাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী অনেক ডিগ্রি : হার্ভার্ডের গবেষণা
দ্রুত মূল্য হারাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী অনেক ডিগ্রি : হার্ভার্ডের গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে ‘গ্লোবাল মিডিয়া এন্ড ইনফরমেশন লিটারেসি’ সপ্তাহ উদযাপন
ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে ‘গ্লোবাল মিডিয়া এন্ড ইনফরমেশন লিটারেসি’ সপ্তাহ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সহজ জয়ে সিরিজে এগিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা
সহজ জয়ে সিরিজে এগিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিজ বাঁচাতে আজ মাঠে নামবে বাংলাদেশ
সিরিজ বাঁচাতে আজ মাঠে নামবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে আজ থেকে টানা ৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
নারায়ণগঞ্জে আজ থেকে টানা ৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জুয়া কেলেঙ্কারিতে জড়িত ৩৭১ রেফারি
তুরস্কে জুয়া কেলেঙ্কারিতে জড়িত ৩৭১ রেফারি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি
‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’
‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে

নগর জীবন

শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

মাঠে ময়দানে