শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

বঙ্গবন্ধুকে ভালোবেসে কাজ করে চলা প্রবাসী এম. নজরুল ইসলাম

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবন্ধুকে ভালোবেসে কাজ করে চলা প্রবাসী এম. নজরুল ইসলাম
এখন একটাই চাওয়া, বঙ্গবন্ধুর আদর্শে সোনার বাংলাদেশ গড়া। তিনি জানান, আমার স্বপ্ন এখন একটাই, লেখালেখির মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে তরুণ প্রজন্মের কাছে তুলে ধরা। তারা যেন সৎ ও সাহসীভাবে নিজেকে গড়ে তুলতে পারে। দেশ ও জাতির সমৃদ্ধি অর্জনে এর বিকল্প নেই।

 

বিদেশে অনেক আগেই স্থায়ী। যোগ্যতাবলে হয়েছেন সফল ব্যবসায়ী। নিজের দুই ছেলেকে পড়াশোনা করিয়েছেন বিশ্বের নামকরা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। বলতে গেলে এ পর্যন্ত জীবনে যা পেয়েছেন তাতে তৃপ্ত তিনি। সফলতার এমন পর্যায়ে এসে সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যের জন্য দেশের সঙ্গে যোগাযোগ থাকা না থাকা কারও জন্য খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ নয়। কিন্তু বুকের মাঝে যদি   বঙ্গবন্ধুর জন্য ভালোবাসা লালিত হয় তবে বার বার দেশের মাটির গন্ধ পেতে তাকে ফিরে আসতেই হয়। অসীম বৈষয়িক তৃষ্ণা তাকে বিদেশের বুকে আটকে রাখতে পারে না। বুকের মাঝে মস্ত জায়গা জুড়ে থাকা সে আদর্শ তাগিদ দেয় বর্তমান প্রজন্মকে বঙ্গবন্ধুর আদর্শে গড়ে তুলতে। এমন তাগিদ নিয়ে শত প্রতিকূলতার মাঝেও বসে থাকতে পারেননি এম. নজরুল ইসলাম। তিনি সর্বইউরোপিয়ান আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি, ইউরো-বাংলাদেশ ডেমোক্র্যাসি অ্যান্ড হিউম্যান রাইটস ওয়াচের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক। একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির জাতীয় কমিটির সদস্য। তিনি অস্ট্রিয়া শাখার সভাপতি। অস্ট্রিয়া-বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতিও তিনি। শেখ হাসিনা মুক্তি সংগ্রাম পরিষদ অস্ট্রিয়ার আহ্বায়ক ছিলেন তিনি। অস্ট্রিয়া আওয়ামী লীগের সাবেক আহ্বায়ক। এ ছাড়াও বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও প্রগতিশীল রাজনৈতিক সংগঠনের সঙ্গে জড়িত তিনি। বিভিন্ন মাসিক, সাপ্তাহিক ও দৈনিক সংবাদপত্রে রাজনৈতিক কলামলেখক। তিনি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সেমিনার ও ফোরামে অংশগ্রহণ করেছেন।

এম. নজরুল ইসলাম জন্মগ্রহণ করেছেন ১৯৫৯ সালে ঢাকায়। চার ভাই চার বোনের মাঝে তিনি বড়। বাবা ড. ওমরউদ্দিনের গ্রামের বাড়ি নরসিংদী জেলার মনোহরদী থানার লেবুতলা গ্রামে হওয়ায় এম. নজরুল ইসলামের ছোটবেলা কাটে সেখানেই। স্বাধীনতা-পরবর্তী সময় তিনি ঢাকা এসে জগন্নাথ কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। ১৯৭৪-৭৫ সালে ঢাকা মহানগর ছাত্রলীগের সহ-সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। বঙ্গবন্ধুর আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে ছাত্রজীবন থেকে শুরু করে এ পর্যন্ত তিনি অব্যাহতভাবে প্রগতিশীল কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ত। বঙ্গবন্ধুকে খুব কাছ থেকে দেখার সুযোগ হয়েছে তার। ছাত্রলীগের রাজনীতিতে শেখ কামাল ছিলেন তার নেতা। কিন্তু ১৯৭৫-এর কালরাত যেন শেখ পরিবারসহ দলের অনুসারীদের ওপরেও কালো ছায়া ফেলে দেয়। এম. নজরুলসহ বন্ধু-বান্ধব সবাই হতাশায় ভুগতে থাকেন। ধীরে ধীরে তিনি ঠিকাদারী পেশায় সম্পৃক্ত হন। তবুও যেন কোনো কাজে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারেননি। তারপর ১৯৮৮ সালে দেশের বাইরে চলে যান। প্রথমে জার্মানি যান। সেখানে একটি টেক্সটাইল শপে চাকরি নেন। নিজের পেশাদারিত্বে এত বেশি সৎ ও নিষ্ঠা প্রদর্শন করেন যে, কর্তৃপক্ষ তার ওপর অধিক নির্ভরশীল হয়ে পড়েন। কিন্তু জার্মানির আইনি নিষেধাজ্ঞার কারণে সে দেশে স্থায়ী হওয়া সম্ভব হয়নি। তাই এম. নজরুল ইসলামকে ১৯৯১ সালে অস্ট্রিয়া যেতে হয়। সেখানে থাকা বন্ধুদের পরামর্শে দেশটির রাজধানী ভিয়েনায় শুরু করলেন নিজের মতো করে ব্যবসা। ধীরে ধীরে দুটি রিটেইল শপ নিয়ে ব্যবসা চালাতে থাকেন। ২০০৭ সালের পর প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে পাইকারি পণ্য বিক্রির ব্যবসা শুরু করেন। এবার অগাধ সময় পেয়ে তিনি মনোযোগ দিলেন প্রিয়নেতা বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি ও আদর্শ রক্ষার্থে। মাথায় চিন্তা এলো, বঙ্গবন্ধুর চেতনায় জনগণকে উজ্জীবিত করতে হবে, বুদ্ধিজীবী মহল তাকে নিয়ে কি ভাবেন, যারা বঙ্গবন্ধুর সংস্পর্শ পেয়েছেন তারা কি ভাবছেন এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের সামনে বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে তুলে ধরার নানা চিন্তা।

এই ভাবনা থেকে প্রথমে যোগাযোগ করলেন তখনকার লন্ডন প্রবাসী বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ কন্যা শেখ রেহানার সঙ্গে। তিনি খুব উৎসাহ দিলেন। তার পরামর্শে জাতীয় অধ্যাপক কবীর চৌধুরীর সহায়তা নেন তিনি। এম. নজরুল ইসলাম বলেন, ‘শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা আমাকে এ বিষয়ে উপদেশ দেন কার কার সঙ্গে যোগাযোগ করব। তাদের উপদেশ অনুযায়ী তালিকা করে সবার কাছ থেকে বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে লেখা নিলাম। এর মধ্যে রয়েছেন, অমর্ত্য সেন। তিনি বইটির ভূমিকা লেখেন। প্রণব মুখার্জি, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়সহ সম-সাময়িক বুদ্ধিজীবীদের কেউ বাকি থাকলেন না। আমি সবার কাছ থেকে বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে তাদের বাস্তব অভিজ্ঞতাসম্পন্ন লেখা নিয়েছি।’ লেখাগুলো নিয়ে ২০০৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে প্রথম ও দ্বিতীয় খণ্ড এবং ২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে তৃতীয় খণ্ডে প্রকাশ করেন ‘জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মারকগ্রন্থ’। গ্রন্থটির সম্পাদক ও প্রকাশক এম. নজরুল ইসলাম। ২০০৮ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে লিখেছেন ‘স্বাধীনতা ও বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ’ নামক গ্রন্থ। এই গ্রন্থেরও প্রকাশক তিনি। একই বছর নভেম্বর মাসে তার সম্পাদনায় দুই খণ্ডে প্রকাশিত হয় ‘সংবাদ অ্যালবাম : জেলখানায় শেখ হাসিনা’। এই গ্রন্থটিরও প্রকাশক তিনি। ১৭ মে ২০১২ সালে তার সম্পাদনায় প্রকাশিত হয় ‘শেখ হাসিনা : উদার অভ্যুদ্বয়ের নেত্রী’ গ্রন্থটি। ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে প্রকাশিত হয় ‘শেখ হাসিনা মুক্তির বহ্নিশিখা। এই গ্রন্থটিরও প্রকাশক তিনি। ২০১৬ সালে লিখেছেন, ‘৩২ নম্বরের বাড়ি ও সুধাসদন যে ইতিহাস সবার জানা দরকার।’ এই গ্রন্থের প্রকাশক তিনি।

এম. নজরুল ইসলামের এখন একটাই চাওয়া, বঙ্গবন্ধুর আদর্শে সোনার বাংলাদেশ গড়া। তিনি জানান, আমার স্বপ্ন এখন একটাই, লেখালেখির মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে তরুণ প্রজন্মের কাছে তুলে ধরা। তারা যেন সৎ ও সাহসীভাবে নিজেকে গড়ে তুলতে পারে। দেশ ও জাতির সমৃদ্ধি অর্জনে এর বিকল্প নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের জন্য সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্পের জন্য সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

৪০ মিনিট আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

৫১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা