শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

মিউসো আফ্রো-ব্রাজিল যেন শিকড়ের সন্ধান

লাকী আক্তার
প্রিন্ট ভার্সন
মিউসো আফ্রো-ব্রাজিল যেন শিকড়ের সন্ধান

পৃথিবীর বিখ্যাত জাদুঘরগুলোর মধ্যে অন্যতম, আফ্রো-ব্রাজিলিয়ান জাদুঘরে গিয়েছিলাম ২০১৮ সালের ১৭ নভেম্বর। দীর্ঘ দুই দশকের গবেষণায় এই জাদুঘরের প্রতিটি পরতে পরতে ছড়িয়ে আছে ব্রাজিলের কালো মানুষদের ইতিহাস, ঐতিহ্য আর সংস্কৃতির কথা। কয়েক শতাব্দীর ইতিহাসের সঙ্গে বর্তমানকে তুলে ধরা এই জাদুঘর ঘুরে বেড়ানোর পর মনে হয়েছে, এ যেন ব্রাজিলের সভ্যতা এবং সংস্কৃতিতে আফ্রিকান শিকড়ের সন্ধান।  সাও পাওলো শহরের অন্যতম প্রধান ইবিরাপুরা পার্কে মিউসো আফ্রো-ব্রাজিল জাদুঘর অবস্থিত। এটি মূলত সাও পাওলো রাজ্যের সংস্কৃতি সচিবালয় দ্বারা পরিচালিত একটি পাবলিক প্রতিষ্ঠান এবং মিউসো আফ্রো-ব্রাজিল অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা পরিচালিত একটি জাদুঘর।

২০০৪ সালে মিউসো আফ্রো-ব্রাজিল প্রতিষ্ঠিত হয়। মূলত বাহিয়ার বিখ্যাত ভিজুয়াল শিল্পী ইমানোলো আরাউজোর ব্যক্তিগত সংগ্রহ থেকে এই জাদুঘরের সূচনা। তখন থেকেই তিনি এই জাদুঘরের দায়িত্বে রয়েছেন। জাদুঘরের সংগ্রহশালাটি বিভিন্ন ভাগে বিভক্ত : আফ্রিকার শ্রম, দাসত্ব, পবিত্র ও অপবিত্র ধারণা, আফ্রো-ব্রাজিলিয়ান ধর্ম, ইতিহাস ও স্মৃতি এবং শিল্প। মূলত আফ্রিকান-ব্রাজিলীয় বিভিন্ন বিষয় অধ্যয়ন এবং প্রচার করার লক্ষ্যে এ জাদুঘর কাজ করে। এখানে ১৫ শতক থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত প্রায় ৬ হাজার ধরনের চিত্র, ভাস্কর্য, ছবি, নথি, সংরক্ষণ করা রয়েছে। এ জাদুঘরকে বিবেচনা করা হয় আফ্রো-আমেরিকান ঐতিহ্যের বৃহত্তম সংগ্রহশালা হিসেবে। জাদুঘরের আওতাধীন বিভিন্ন ধরনের সাংস্কৃতিক কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। তাছাড়া এই জাদুঘরের অধীনে একটি অস্থায়ী প্রদর্শনীর ব্যবস্থা রয়েছে এবং রুথ ডি সুজার নামে একটি থিয়েটার রয়েছে এই জাদুঘরে। যিনি মূলত ব্রাজিলের থিয়েটারে প্রথম কালো অভিনেত্রী এবং ব্ল্যাক এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটারের সদস্য। বিখ্যাত ব্রাজিলীয় লেখক ক্যারোলিনা মারিয়া ডে জেসেজ যিনি ব্রাজিলের সাও পাওলোর ফাভেলাতে (বস্তিতে) তার বেশির ভাগ জীবন কাটিয়েছিলেন। সেই ক্যারোলিনা মারিয়া ডে জেসেজের নামে একটি বিশেষ লাইব্রেরি রয়েছে এই জাদুঘরে। জাদুঘরের প্রবেশমূল্য ব্রাজিলের মুদ্রার ৬ রেইস। সেখানে ঢুকেই ড্রয়ারের চাবি নিয়ে ব্যাগসহ জিনিসপত্র রেখে ঢুকতে হয়ে। জাদুঘরের অভ্যন্তরে ফ্ল্যাশ দিয়ে ছবি তোলা নিষিদ্ধ। এক পাশে চিত্রশালায় প্রদর্শনী চলছে, থেমে থেমে বেজে উঠে গানের করুণ সুর। মূল জাদুঘরে ঢোকার প্রবেশপথে আরেকবার চেকিং হয়। শুরুতেই হাতের ডান পাশে সংরক্ষণ করা বিভিন্ন পত্রিকা, ছবিতে কালোদের বিদ্রোহের ছবি স্থান পেয়েছে। রিসিপশনে সবার পড়ার জন্য পর্তুগিজ আর ইংরেজি ভাষায় লেখা দুটি বই আছে। বইয়ের প্রথম পাতায় লেখা আছে, ‘ব্রাজিলের জাতীয় পরিচয় নির্মাণের ক্ষেত্রে কালো মানুষদের অবদানকে অস্বীকার করার প্রবণতা রয়েছে। প্রায় ৫ শতাব্দী যে ১০ মিলিয়ন আফ্রিকান-ব্রাজিলিয়ানকে পুনর্গঠিত করতে গিয়ে মারা গেছেন তাদেরও জাতীয় পরিচয়ের ক্ষেত্রে উপেক্ষা করা হয়েছে। ইতিহাসে তাদের স্থান নেই, তাদের কথা নেই।’

আফ্রো-ব্রাজিলিয়ান জাদুঘর ইতিহাস, স্মৃতি, শিল্প ও সমসাময়িককালকে একই সুতায় এবং একই ডিসকোর্সে তুলে ধরেছে। আটলান্টিকের কোল ঘেঁষে যাওয়া এ বিশাল সম্প্রদায়ের বীরত্বপূর্ণ আফ্রিকান কাহিনী, দাসপ্রথা শুরুর আগের কথা, দাসপ্রথার বিয়োগান্তক গাথা, বর্তমান সময়ে আফ্রিকান বংশোদ্ভূত ব্রাজিলের মানুষদের উত্তরাধিকার, তাদের অংশগ্রহণ, তাদের বিদ্রোহ, আর্তনাদ, কান্নাÑ সব কিছুর প্রতিধ্বনি পাওয়া যায় এই জাদুঘরে। এটা এমন একটি জাদুঘর যা এমন ঐতিহ্যকে আমাদের সামনে তুলে ধরে, যেখানে কালো মানুষেরা যেন আয়নায় নিজেদের দেখতে পায়, নিজেদের অস্তিত্বকে খুঁজে পায়। যা প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর বিচ্ছিন্ন পরিচয়ের মধ্যে তাদের আত্মসম্মান শক্তিশালীভাবে উপস্থাপন করে। ঐতিহ্যের পুনরুজ্জীবন করে এই জাদুঘর ভিজ্যুয়াল আর্টস, থিয়েটার, মিউজিক, নৃত্য এবং প্রদর্শনসংক্রান্ত বিষয়ে আফ্রিকান বংশোদ্ভূত ব্রাজিলিয়ান নাগরিকদের প্রতিভা বিকাশের সুযোগ করে দেয়। আমার সঙ্গে আমার সহপাঠীদের মধ্যে আফ্রিকা মহাদেশের জাম্বিয়া, জিম্বাবুয়ে, ঘানা, সাউথ আফ্রিকা, কেনিয়া, তানজানিয়ার বন্ধুরাও ছিলেন। ঢুকেই দেখলাম বিভিন্ন সময়ের বিদ্রোহের নেতৃত্ব দেওয়া নেতাদের ছবি। তারা চিনিয়ে দিচ্ছিলেন অনেককেই। অবশ্য আর্ট গ্যালারিতে বেশির ভাগই সাধারণ মানুষের জীবনচিত্র তুলে ধরা হয়েছে। কোথাও তারা নৌকা বাইছে, কোথাও ফসল বুনছে। আছে পাল তোলা নৌকা, আর জলে ভাসা নৌকার ছবি। কোনো ছবিতে ছাতা মাথায় দিয়ে, আফ্রিকান ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরে গোধূলি আলোয় হেঁটে যাচ্ছেন একদল মধ্যবয়স্ক নারী। কোথাও চশমার ফাঁক গলে কিছু পড়ায় ব্যস্ত কোনো প্রৌঢ় আফ্রিকান। আর্ট গ্যালারিতে মাটি আর কাঠ আর নানা রঙের মিশেলে তৈরি করে প্রকৃতিকে নিয়ে এসেছে জাদুঘরে। কোনো ছবিতে নদীতে অলস পড়ে থাকা ছোট্ট ডিঙ্গি নৌকা দেখে মনে হলো, এ যেন আমার স্বদেশের ছবি!  মূল জাদুঘরের প্রথম দেয়ালে সাজানো আছে কাঠে খোদাই করা ছোট ছোট ভাস্কর্য। সেখানে নানা ধরনের ভঙ্গিমায় আছে বিভিন্ন মানুষ। আবার মানুষের মুখের নিচে বিভিন্ন পশু, পাখি জুড়ে দিয়ে করা কারুকাজও দেখা গেল। কোনো চিত্রে কাদার মধ্যে পড়ে আছে মৃত আফ্রিকান মানুষ আবার কোথাও কাদা ঠেলে উঠে আসছেন কোনো নারী। একটু হাঁটতেই দেখলাম একটা দেয়ালের বেশির ভাগ জুড়ে রয়েছে বাঁধাই করা সংবাদপত্রের পৃষ্ঠা। সেখানে বড় করে লেখা ‘কোমো ক্রিয়ামস’ মানে আমরা কীভাবে তৈরি হলাম, ‘আ সিভিলাযাসিও ব্রাসিলিয়েরা’ ব্রাজিলিয়ান সভ্যতা, ‘আলুই আরেয়া’ একটি সোনালি আইনি ‘এ গ্যাজেটা’ এবং একটি গ্যাজেট। জাদুঘরের দায়িত্বপ্রাপ্ত এক ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসা করে জানলাম, এর মর্মার্থ হলো দাসপ্রথা আইন করে ব্রাজিলে নিষিদ্ধ হওয়াটা আফ্রিকান বংশোদ্ভূত কালো মানুষের জন্য একটা ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত এবং ব্রাজিলের ইতিহাসে এই আইনকে বলা হয় সোনালি আইন। এরপর একটা ছবিতে একজন সাদা মানুষ তার হাতে একটা বাইবেল আর একটা ক্রুশ নিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন। আবার কোথাও একজন আফ্রিকান শিল্পী ছবি আঁকছেন, আর পাশের ছবিতে নৃত্যরত কিছু মানুষ। এরপর ছোট ছোট ঘরবাড়ি থেকে বড় বড় দালান-কোঠার ছবি। মনে হলো সভ্যতার বিকাশের একটা ধারা বর্ণনা। তাছাড়া কাঠ খোদাইয়ের বেশ কিছু নিদর্শন দেখলাম। ভাস্কর্যের এক ধরনের নাম হলো আইমঞ্জা। এটি মূলত ১৯ শতকের ভাস্কর্য।

দেয়ালের একপাশে নানা ধরনের মুখোশ। শুনলাম আফ্রিকায় মুখোশগুলো ধর্মীয় ভাব ও গাম্ভীর্যের সঙ্গে ব্যবহার হয়। বিশেষ দক্ষতা, আধ্যাত্মিক চেতনা ও প্রতীকী ভাবমূর্তি থাকায় আফ্রিকান গোষ্ঠীভিত্তিক সমাজে মুখোশ শিল্পীরা অত্যন্ত সমাদৃত। ব্রাজিলের রুভেম ভ্যালেন্টাইনের তৈরি বেশ কিছু মুখোশও এখানে রয়েছে। একটু সামনে গেলেই একটা দেয়ালের ওপরে রাখা টিনের তৈরি একটা জাহাজের রেপ্লিকা। জাদুঘরের একজন ব্যক্তি বললেন, আফ্রিকান কালো মানুষদের যখন নিয়ে আসা হয় তখন জাহাজে করে নিয়ে আসা হতো। শিকল পরিহিত জাহাজের মধ্যে তাদের আর্তনাদ আর মৃত্যুর বিয়োগান্তক গাথা এই জাহাজগুলো। এরপর কাঠের তৈরি একটা দরজার ফ্রেমে অঙ্কিত ছবিতে দেখা যায়, একটা ছোট্ট জরাজীর্ণ টং দোকানের মতো তৈরি ঘর থেকে বের হয়ে আসছেন একজন প্রৌঢ় আফ্রিকান মানুষ। মুখে হাড়ভাঙা খাটুনির স্পষ্ট ছাপ। বিখ্যাত ফটোগ্রাফার এন্টোনিও বান্দেইরার বেশ কিছু এবস্ট্রাক্ট এবং লড়াইয়ের ছবি স্থান পেয়েছে জাদুঘরে। এরপর সামনে একটু হাঁটতেই দেখলাম একটা বড় ছবি লুইজ গামার। তিনি মূলত একটি ব্রাজিলীয় বংশোদ্ভূত আফ্রিকান রোমান্টিক কবি, সাংবাদিক, আইনজীবী, রিপাবলিকান এবং দাসপ্রথা বিলোপের একজন অগ্রসৈনিক। আইনজীবী হিসেবে গামা আদালতে কালোদের রক্ষা করতে লড়াই করেছেন। এমনকি ১৮৩১ সালে ক্রীতদাস প্রথা বিলোপের পরও যারা অবৈধভাবে ক্রীতদাস ছিল, তাদের অধিকারের জন্য, তাদের মুক্ত করার জন্য তিনি লড়াই করেছেন। শুধু আদালতের মাধ্যমেই ৫০০ জনের এরও বেশি ক্রীতদাসকে মুক্তি দিয়েছিলেন। গামা শুধু ক্রীতদাসদের সাহায্য করার জন্য আইনের জ্ঞান ব্যবহার করেননি, বরং বক্তৃতা, জার্নাল এবং তহবিল সংগ্রহের মাধ্যমে দাসপ্রথা বিলোপের আন্দোলনকে এগিয়ে নিয়েছিলেন। ঘুরতে ঘুরতে আরও দেখলাম ব্রাজিলের বিখ্যাত ফটোগ্রাফার মিলিটোও অগাস্টো দে আজেভেদোর বেশ কিছু ছবি। অবশ্য একটা দেয়ালজুড়ে আফ্রিকান বংশোদ্ভূত গায়ক, নৃত্যশিল্পী, ফটোগ্রাফার থেকে শুরু করে শিল্প-সাহিত্যে অবদান রাখা বিভিন্ন গুণীজনের ছবি সাজিয়ে রাখা হয়েছে।  আরেকটা কর্নার শুধুই ব্রাজিলিয়ান কালো ফুটবলারদের ছবি। সেখানে স্থান পেয়েছে পেলে, জেয়ারজিনহো, ডিডি, বারবোসা, গারিঞ্চাসহ অনেক ব্রাজিলিয়ান ফুটবল তারকার ছবি। একটা মায়াময় ছবিতে কিংবদন্তি পেলে জড়িয়ে ধরে আছেন তার প্রিয় ফুটবল। এরপর জাদুঘরের কাঠের সিঁড়ি পেরিয়ে নিচতলায় গিয়ে দেখলাম সেখানে একটা অংশে শুধুই যন্ত্রপাতি স্তরে স্তরে সাজিয়ে রাখা হয়েছে। ছোটখাটো যন্ত্রপাতির ভিড়ে সেখানে হাতুড়ি, গজাল, শিকলকেই কেবল চেনা মনে হলো। একটা বড় হাপর তার পাশেই রাখা। মনে হলো কোনো আফ্রিকান বোধ হয় বসে আসেন, আর হাপরের নিঃশ্বাসে তৈরি করে চলেছেন যন্ত্রপাতি। তার পাশের কর্নারেই তাদের ব্যবহৃত তৈজসপত্র, নানা ধরনের লোহার বেল, সেলাই মেশিন, বিভিন্ন সময়ের ইট, তেল ঢালার চোঙ্গা, হামান দিস্তা, ওজন মাপার বাটখারা, লোহার সিন্দুক আর অসংখ্য কাস্তে রাখা। একটা পুরো দেয়ালে অসংখ্য কাঠের জুতার নিচে একটা বড় ছবি টাঙানো আছে। সেখানে হাঁটু গেড়ে হাত পেতে বসে আছেন এক আফ্রিকান কালো মানুষ, আর একটা চেয়ারে বসে তাকে মারতে উদ্যত এক সাদা মানুষ। চোখের সামনে কালো মানুষদের ওপর নির্যাতনের এক টুকরো প্রতিচ্ছবি ভেসে ওঠে। কোনো ছবিতে কুঁঁড়েঘরের সামনে কেউ বুনছেন ঝুড়ি। তার পাশেই সাজানো বড় বড় মাটির গোলা, যেখানে তারা শুকনো খাবার সংগ্রহ করতেন। দেয়ালের কোল ঘেঁষে ছোট্ট একটা আলো আঁধারি রুমে আফ্রিকান ঐতিহ্যবাহী জুয়েলারি আর নানা ধরনের গয়নার পসরা। রূপা আর পুতির তৈরি এই গয়নাগুলো দেখে মনে হবে সমসাময়িককালের। আদতে এই গয়নাগুলো ঊনবিংশ শতকের প্রথম দিককার গয়না। গয়নাগুলো আসলে বর্তমান সময়ের ফ্যাশনকেই ধারণ করে। আমাদের দেশেও কাছাকাছি ধরনের গয়না পাওয়া যায়। বিশাল এই জাদুঘর দেখতে মুহূর্তেই যেন হারিয়ে গেল কয়েক ঘণ্টা। অনেকদিন আগে অ্যালেক্স হেলির বিখ্যাত বই শিকড়ের সন্ধানে পড়েছিলাম। যেখানে লেখকের মূল প্রটাগনিস্ট কুন্টা কিন্টে খুঁজে ফেরে তার উত্তরাধিকারের ইতিহাস। সে ইতিহাস খুঁড়তে গিয়ে বের হয়ে আসে আফ্রিকান কালো মানুষদের প্রতারিত করে কীভাবে আটলান্টিক পাড়ি দিয়ে জাহাজে করে ঠেসে ঠেসে তাদের নিয়ে আসা হয়। জাহাজের মধ্যে আর্তনাদ আর মৃত্যু, দাস বানিয়ে কেনাবেচার চিত্র। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে চলা তাদের ওপর দমন নির্যাতন। তাদের নিজস্ব সংস্কৃতিকে কোথাও আঁকড়ে ধরা আবার কোথাও বিলীন হয়ে যাওয়া। মিউসো আফ্রো-ব্রাজিল জাদুঘর দেখে আমার মনে হয়েছে ব্রাজিলের সভ্যতা বিনির্মাণে আফ্রিকান কালো মানুষদের শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে চলা তাদের বঞ্চনার উপাখ্যানের বর্ণনা। আর ছোট্ট ভাস্কর্য আইমঞ্জাকে আমার কুন্টা কিন্টে মনে হয়। মূলত এই জাদুঘরের প্রচেষ্টা মূলধারার ইতিহাসের ডিসকোর্সে কালো মানুষদের সংগ্রামকে তুলে ধরা। আর আমার আফ্রিকান বন্ধুদের অশ্রুসিক্ত চোখের আয়নায় আমি স্পষ্ট দেখতে পাই, তারা যেন সন্ধান করছে তাদের পূর্ব পুরুষদের শিকড়!

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
উখিয়ায় ইয়াবাসহ চোরাকারবারি আটক
উখিয়ায় ইয়াবাসহ চোরাকারবারি আটক

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সবজির দাম চড়া, বেগুন-করল্লার সেঞ্চুরি
সবজির দাম চড়া, বেগুন-করল্লার সেঞ্চুরি

৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাসচাপায় প্রাণ গেল পথচারীর
বাসচাপায় প্রাণ গেল পথচারীর

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির মধ্যেও গাজায় একমাসে নিহত ২৬০ ফিলিস্তিনি
যুদ্ধবিরতির মধ্যেও গাজায় একমাসে নিহত ২৬০ ফিলিস্তিনি

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১৮
নোয়াখালীতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১৮

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেট্রোরেল সম্প্রসারণের দাবিতে মুন্সীগঞ্জে মানববন্ধন
মেট্রোরেল সম্প্রসারণের দাবিতে মুন্সীগঞ্জে মানববন্ধন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তথ্যচিত্রের জন্য দুঃখ প্রকাশ করলেও ট্রাম্পকে ক্ষতিপূরণ দিতে নারাজ বিবিসি
তথ্যচিত্রের জন্য দুঃখ প্রকাশ করলেও ট্রাম্পকে ক্ষতিপূরণ দিতে নারাজ বিবিসি

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক সাবমেরিন নির্মাণের পথে দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র
পারমাণবিক সাবমেরিন নির্মাণের পথে দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যাটিন আমেরিকার সঙ্গে ট্রাম্পের নতুন বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা
ল্যাটিন আমেরিকার সঙ্গে ট্রাম্পের নতুন বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২
মেহেরপুরে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাকার বস্তা নিয়ে হাসিনা তার আত্মীয়-স্বজনকে ভাগিয়ে দিয়েছে : এ্যানি
টাকার বস্তা নিয়ে হাসিনা তার আত্মীয়-স্বজনকে ভাগিয়ে দিয়েছে : এ্যানি

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চরফ্যাশনে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন বিতরণ
চরফ্যাশনে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন বিতরণ

৩৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ভারী বৃষ্টিতে সিরাজগঞ্জে ৪০৭ হেক্টর ফসলের ক্ষতি, প্রণোদনার দাবি
ভারী বৃষ্টিতে সিরাজগঞ্জে ৪০৭ হেক্টর ফসলের ক্ষতি, প্রণোদনার দাবি

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালিককে গুলি করল পোষা কুকুর!
মালিককে গুলি করল পোষা কুকুর!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শনিবার সিলেটের যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
শনিবার সিলেটের যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা–ভাঙ্গা মহাসড়কে দুর্ঘটনা কমাতে ট্রাফিক নিরাপত্তা কর্মসূচি
ঢাকা–ভাঙ্গা মহাসড়কে দুর্ঘটনা কমাতে ট্রাফিক নিরাপত্তা কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বছর শেষের আগেই জেমিনাই ৩ সিরিজ আনার ইঙ্গিত গুগলের
বছর শেষের আগেই জেমিনাই ৩ সিরিজ আনার ইঙ্গিত গুগলের

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেকেআরের বোলিং কোচ হলেন সাউদি
কেকেআরের বোলিং কোচ হলেন সাউদি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বার্সার কিংবদন্তি মেসির সম্মানে ভাস্কর্য হবে ক্যাম্প ন্যুতে
বার্সার কিংবদন্তি মেসির সম্মানে ভাস্কর্য হবে ক্যাম্প ন্যুতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডায়াবেটিস নিরাময়ে ইয়োগা চর্চার উপকারিতা বিষয়ক আলোচনা সভা
ডায়াবেটিস নিরাময়ে ইয়োগা চর্চার উপকারিতা বিষয়ক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বরগুনায় সড়কের পাশে অপেক্ষমাণ বাসে আগুন
বরগুনায় সড়কের পাশে অপেক্ষমাণ বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিয়েভের হামলা: রাশিয়ার বন্দরনগরীতে জরুরি অবস্থা ঘোষণা
কিয়েভের হামলা: রাশিয়ার বন্দরনগরীতে জরুরি অবস্থা ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলের বায়ুমণ্ডল বোঝার লক্ষ্যে মহাকাশে নাসার মিশন
মঙ্গলের বায়ুমণ্ডল বোঝার লক্ষ্যে মহাকাশে নাসার মিশন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হবিগঞ্জে ভারতীয় শাড়ি পাচারের সময় আটক ৩
হবিগঞ্জে ভারতীয় শাড়ি পাচারের সময় আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ফুটওভার ব্রিজে আগুন
সিদ্ধিরগঞ্জে ফুটওভার ব্রিজে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শৈলকুপা’র প্রতিবন্ধী নাজনীনের চিকিৎসায় পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
শৈলকুপা’র প্রতিবন্ধী নাজনীনের চিকিৎসায় পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন: চূড়ান্ত তারিখ ঘোষণা আজ
শাকসু নির্বাচন: চূড়ান্ত তারিখ ঘোষণা আজ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানুষ নেই, এআই দিয়ে লকডাউন পালন করছে আওয়ামী লীগ : এ্যানি
মানুষ নেই, এআই দিয়ে লকডাউন পালন করছে আওয়ামী লীগ : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামজাকে নিয়ে রোমাঞ্চে নেপাল, প্রস্তুত বাংলাদেশও
হামজাকে নিয়ে রোমাঞ্চে নেপাল, প্রস্তুত বাংলাদেশও

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনীর প্রেম, যে গল্পটাও সিনেমার মতো
ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনীর প্রেম, যে গল্পটাও সিনেমার মতো

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন