শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

মিউসো আফ্রো-ব্রাজিল যেন শিকড়ের সন্ধান

লাকী আক্তার
প্রিন্ট ভার্সন
মিউসো আফ্রো-ব্রাজিল যেন শিকড়ের সন্ধান

পৃথিবীর বিখ্যাত জাদুঘরগুলোর মধ্যে অন্যতম, আফ্রো-ব্রাজিলিয়ান জাদুঘরে গিয়েছিলাম ২০১৮ সালের ১৭ নভেম্বর। দীর্ঘ দুই দশকের গবেষণায় এই জাদুঘরের প্রতিটি পরতে পরতে ছড়িয়ে আছে ব্রাজিলের কালো মানুষদের ইতিহাস, ঐতিহ্য আর সংস্কৃতির কথা। কয়েক শতাব্দীর ইতিহাসের সঙ্গে বর্তমানকে তুলে ধরা এই জাদুঘর ঘুরে বেড়ানোর পর মনে হয়েছে, এ যেন ব্রাজিলের সভ্যতা এবং সংস্কৃতিতে আফ্রিকান শিকড়ের সন্ধান।  সাও পাওলো শহরের অন্যতম প্রধান ইবিরাপুরা পার্কে মিউসো আফ্রো-ব্রাজিল জাদুঘর অবস্থিত। এটি মূলত সাও পাওলো রাজ্যের সংস্কৃতি সচিবালয় দ্বারা পরিচালিত একটি পাবলিক প্রতিষ্ঠান এবং মিউসো আফ্রো-ব্রাজিল অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা পরিচালিত একটি জাদুঘর।

২০০৪ সালে মিউসো আফ্রো-ব্রাজিল প্রতিষ্ঠিত হয়। মূলত বাহিয়ার বিখ্যাত ভিজুয়াল শিল্পী ইমানোলো আরাউজোর ব্যক্তিগত সংগ্রহ থেকে এই জাদুঘরের সূচনা। তখন থেকেই তিনি এই জাদুঘরের দায়িত্বে রয়েছেন। জাদুঘরের সংগ্রহশালাটি বিভিন্ন ভাগে বিভক্ত : আফ্রিকার শ্রম, দাসত্ব, পবিত্র ও অপবিত্র ধারণা, আফ্রো-ব্রাজিলিয়ান ধর্ম, ইতিহাস ও স্মৃতি এবং শিল্প। মূলত আফ্রিকান-ব্রাজিলীয় বিভিন্ন বিষয় অধ্যয়ন এবং প্রচার করার লক্ষ্যে এ জাদুঘর কাজ করে। এখানে ১৫ শতক থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত প্রায় ৬ হাজার ধরনের চিত্র, ভাস্কর্য, ছবি, নথি, সংরক্ষণ করা রয়েছে। এ জাদুঘরকে বিবেচনা করা হয় আফ্রো-আমেরিকান ঐতিহ্যের বৃহত্তম সংগ্রহশালা হিসেবে। জাদুঘরের আওতাধীন বিভিন্ন ধরনের সাংস্কৃতিক কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। তাছাড়া এই জাদুঘরের অধীনে একটি অস্থায়ী প্রদর্শনীর ব্যবস্থা রয়েছে এবং রুথ ডি সুজার নামে একটি থিয়েটার রয়েছে এই জাদুঘরে। যিনি মূলত ব্রাজিলের থিয়েটারে প্রথম কালো অভিনেত্রী এবং ব্ল্যাক এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটারের সদস্য। বিখ্যাত ব্রাজিলীয় লেখক ক্যারোলিনা মারিয়া ডে জেসেজ যিনি ব্রাজিলের সাও পাওলোর ফাভেলাতে (বস্তিতে) তার বেশির ভাগ জীবন কাটিয়েছিলেন। সেই ক্যারোলিনা মারিয়া ডে জেসেজের নামে একটি বিশেষ লাইব্রেরি রয়েছে এই জাদুঘরে। জাদুঘরের প্রবেশমূল্য ব্রাজিলের মুদ্রার ৬ রেইস। সেখানে ঢুকেই ড্রয়ারের চাবি নিয়ে ব্যাগসহ জিনিসপত্র রেখে ঢুকতে হয়ে। জাদুঘরের অভ্যন্তরে ফ্ল্যাশ দিয়ে ছবি তোলা নিষিদ্ধ। এক পাশে চিত্রশালায় প্রদর্শনী চলছে, থেমে থেমে বেজে উঠে গানের করুণ সুর। মূল জাদুঘরে ঢোকার প্রবেশপথে আরেকবার চেকিং হয়। শুরুতেই হাতের ডান পাশে সংরক্ষণ করা বিভিন্ন পত্রিকা, ছবিতে কালোদের বিদ্রোহের ছবি স্থান পেয়েছে। রিসিপশনে সবার পড়ার জন্য পর্তুগিজ আর ইংরেজি ভাষায় লেখা দুটি বই আছে। বইয়ের প্রথম পাতায় লেখা আছে, ‘ব্রাজিলের জাতীয় পরিচয় নির্মাণের ক্ষেত্রে কালো মানুষদের অবদানকে অস্বীকার করার প্রবণতা রয়েছে। প্রায় ৫ শতাব্দী যে ১০ মিলিয়ন আফ্রিকান-ব্রাজিলিয়ানকে পুনর্গঠিত করতে গিয়ে মারা গেছেন তাদেরও জাতীয় পরিচয়ের ক্ষেত্রে উপেক্ষা করা হয়েছে। ইতিহাসে তাদের স্থান নেই, তাদের কথা নেই।’

আফ্রো-ব্রাজিলিয়ান জাদুঘর ইতিহাস, স্মৃতি, শিল্প ও সমসাময়িককালকে একই সুতায় এবং একই ডিসকোর্সে তুলে ধরেছে। আটলান্টিকের কোল ঘেঁষে যাওয়া এ বিশাল সম্প্রদায়ের বীরত্বপূর্ণ আফ্রিকান কাহিনী, দাসপ্রথা শুরুর আগের কথা, দাসপ্রথার বিয়োগান্তক গাথা, বর্তমান সময়ে আফ্রিকান বংশোদ্ভূত ব্রাজিলের মানুষদের উত্তরাধিকার, তাদের অংশগ্রহণ, তাদের বিদ্রোহ, আর্তনাদ, কান্নাÑ সব কিছুর প্রতিধ্বনি পাওয়া যায় এই জাদুঘরে। এটা এমন একটি জাদুঘর যা এমন ঐতিহ্যকে আমাদের সামনে তুলে ধরে, যেখানে কালো মানুষেরা যেন আয়নায় নিজেদের দেখতে পায়, নিজেদের অস্তিত্বকে খুঁজে পায়। যা প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর বিচ্ছিন্ন পরিচয়ের মধ্যে তাদের আত্মসম্মান শক্তিশালীভাবে উপস্থাপন করে। ঐতিহ্যের পুনরুজ্জীবন করে এই জাদুঘর ভিজ্যুয়াল আর্টস, থিয়েটার, মিউজিক, নৃত্য এবং প্রদর্শনসংক্রান্ত বিষয়ে আফ্রিকান বংশোদ্ভূত ব্রাজিলিয়ান নাগরিকদের প্রতিভা বিকাশের সুযোগ করে দেয়। আমার সঙ্গে আমার সহপাঠীদের মধ্যে আফ্রিকা মহাদেশের জাম্বিয়া, জিম্বাবুয়ে, ঘানা, সাউথ আফ্রিকা, কেনিয়া, তানজানিয়ার বন্ধুরাও ছিলেন। ঢুকেই দেখলাম বিভিন্ন সময়ের বিদ্রোহের নেতৃত্ব দেওয়া নেতাদের ছবি। তারা চিনিয়ে দিচ্ছিলেন অনেককেই। অবশ্য আর্ট গ্যালারিতে বেশির ভাগই সাধারণ মানুষের জীবনচিত্র তুলে ধরা হয়েছে। কোথাও তারা নৌকা বাইছে, কোথাও ফসল বুনছে। আছে পাল তোলা নৌকা, আর জলে ভাসা নৌকার ছবি। কোনো ছবিতে ছাতা মাথায় দিয়ে, আফ্রিকান ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরে গোধূলি আলোয় হেঁটে যাচ্ছেন একদল মধ্যবয়স্ক নারী। কোথাও চশমার ফাঁক গলে কিছু পড়ায় ব্যস্ত কোনো প্রৌঢ় আফ্রিকান। আর্ট গ্যালারিতে মাটি আর কাঠ আর নানা রঙের মিশেলে তৈরি করে প্রকৃতিকে নিয়ে এসেছে জাদুঘরে। কোনো ছবিতে নদীতে অলস পড়ে থাকা ছোট্ট ডিঙ্গি নৌকা দেখে মনে হলো, এ যেন আমার স্বদেশের ছবি!  মূল জাদুঘরের প্রথম দেয়ালে সাজানো আছে কাঠে খোদাই করা ছোট ছোট ভাস্কর্য। সেখানে নানা ধরনের ভঙ্গিমায় আছে বিভিন্ন মানুষ। আবার মানুষের মুখের নিচে বিভিন্ন পশু, পাখি জুড়ে দিয়ে করা কারুকাজও দেখা গেল। কোনো চিত্রে কাদার মধ্যে পড়ে আছে মৃত আফ্রিকান মানুষ আবার কোথাও কাদা ঠেলে উঠে আসছেন কোনো নারী। একটু হাঁটতেই দেখলাম একটা দেয়ালের বেশির ভাগ জুড়ে রয়েছে বাঁধাই করা সংবাদপত্রের পৃষ্ঠা। সেখানে বড় করে লেখা ‘কোমো ক্রিয়ামস’ মানে আমরা কীভাবে তৈরি হলাম, ‘আ সিভিলাযাসিও ব্রাসিলিয়েরা’ ব্রাজিলিয়ান সভ্যতা, ‘আলুই আরেয়া’ একটি সোনালি আইনি ‘এ গ্যাজেটা’ এবং একটি গ্যাজেট। জাদুঘরের দায়িত্বপ্রাপ্ত এক ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসা করে জানলাম, এর মর্মার্থ হলো দাসপ্রথা আইন করে ব্রাজিলে নিষিদ্ধ হওয়াটা আফ্রিকান বংশোদ্ভূত কালো মানুষের জন্য একটা ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত এবং ব্রাজিলের ইতিহাসে এই আইনকে বলা হয় সোনালি আইন। এরপর একটা ছবিতে একজন সাদা মানুষ তার হাতে একটা বাইবেল আর একটা ক্রুশ নিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন। আবার কোথাও একজন আফ্রিকান শিল্পী ছবি আঁকছেন, আর পাশের ছবিতে নৃত্যরত কিছু মানুষ। এরপর ছোট ছোট ঘরবাড়ি থেকে বড় বড় দালান-কোঠার ছবি। মনে হলো সভ্যতার বিকাশের একটা ধারা বর্ণনা। তাছাড়া কাঠ খোদাইয়ের বেশ কিছু নিদর্শন দেখলাম। ভাস্কর্যের এক ধরনের নাম হলো আইমঞ্জা। এটি মূলত ১৯ শতকের ভাস্কর্য।

দেয়ালের একপাশে নানা ধরনের মুখোশ। শুনলাম আফ্রিকায় মুখোশগুলো ধর্মীয় ভাব ও গাম্ভীর্যের সঙ্গে ব্যবহার হয়। বিশেষ দক্ষতা, আধ্যাত্মিক চেতনা ও প্রতীকী ভাবমূর্তি থাকায় আফ্রিকান গোষ্ঠীভিত্তিক সমাজে মুখোশ শিল্পীরা অত্যন্ত সমাদৃত। ব্রাজিলের রুভেম ভ্যালেন্টাইনের তৈরি বেশ কিছু মুখোশও এখানে রয়েছে। একটু সামনে গেলেই একটা দেয়ালের ওপরে রাখা টিনের তৈরি একটা জাহাজের রেপ্লিকা। জাদুঘরের একজন ব্যক্তি বললেন, আফ্রিকান কালো মানুষদের যখন নিয়ে আসা হয় তখন জাহাজে করে নিয়ে আসা হতো। শিকল পরিহিত জাহাজের মধ্যে তাদের আর্তনাদ আর মৃত্যুর বিয়োগান্তক গাথা এই জাহাজগুলো। এরপর কাঠের তৈরি একটা দরজার ফ্রেমে অঙ্কিত ছবিতে দেখা যায়, একটা ছোট্ট জরাজীর্ণ টং দোকানের মতো তৈরি ঘর থেকে বের হয়ে আসছেন একজন প্রৌঢ় আফ্রিকান মানুষ। মুখে হাড়ভাঙা খাটুনির স্পষ্ট ছাপ। বিখ্যাত ফটোগ্রাফার এন্টোনিও বান্দেইরার বেশ কিছু এবস্ট্রাক্ট এবং লড়াইয়ের ছবি স্থান পেয়েছে জাদুঘরে। এরপর সামনে একটু হাঁটতেই দেখলাম একটা বড় ছবি লুইজ গামার। তিনি মূলত একটি ব্রাজিলীয় বংশোদ্ভূত আফ্রিকান রোমান্টিক কবি, সাংবাদিক, আইনজীবী, রিপাবলিকান এবং দাসপ্রথা বিলোপের একজন অগ্রসৈনিক। আইনজীবী হিসেবে গামা আদালতে কালোদের রক্ষা করতে লড়াই করেছেন। এমনকি ১৮৩১ সালে ক্রীতদাস প্রথা বিলোপের পরও যারা অবৈধভাবে ক্রীতদাস ছিল, তাদের অধিকারের জন্য, তাদের মুক্ত করার জন্য তিনি লড়াই করেছেন। শুধু আদালতের মাধ্যমেই ৫০০ জনের এরও বেশি ক্রীতদাসকে মুক্তি দিয়েছিলেন। গামা শুধু ক্রীতদাসদের সাহায্য করার জন্য আইনের জ্ঞান ব্যবহার করেননি, বরং বক্তৃতা, জার্নাল এবং তহবিল সংগ্রহের মাধ্যমে দাসপ্রথা বিলোপের আন্দোলনকে এগিয়ে নিয়েছিলেন। ঘুরতে ঘুরতে আরও দেখলাম ব্রাজিলের বিখ্যাত ফটোগ্রাফার মিলিটোও অগাস্টো দে আজেভেদোর বেশ কিছু ছবি। অবশ্য একটা দেয়ালজুড়ে আফ্রিকান বংশোদ্ভূত গায়ক, নৃত্যশিল্পী, ফটোগ্রাফার থেকে শুরু করে শিল্প-সাহিত্যে অবদান রাখা বিভিন্ন গুণীজনের ছবি সাজিয়ে রাখা হয়েছে।  আরেকটা কর্নার শুধুই ব্রাজিলিয়ান কালো ফুটবলারদের ছবি। সেখানে স্থান পেয়েছে পেলে, জেয়ারজিনহো, ডিডি, বারবোসা, গারিঞ্চাসহ অনেক ব্রাজিলিয়ান ফুটবল তারকার ছবি। একটা মায়াময় ছবিতে কিংবদন্তি পেলে জড়িয়ে ধরে আছেন তার প্রিয় ফুটবল। এরপর জাদুঘরের কাঠের সিঁড়ি পেরিয়ে নিচতলায় গিয়ে দেখলাম সেখানে একটা অংশে শুধুই যন্ত্রপাতি স্তরে স্তরে সাজিয়ে রাখা হয়েছে। ছোটখাটো যন্ত্রপাতির ভিড়ে সেখানে হাতুড়ি, গজাল, শিকলকেই কেবল চেনা মনে হলো। একটা বড় হাপর তার পাশেই রাখা। মনে হলো কোনো আফ্রিকান বোধ হয় বসে আসেন, আর হাপরের নিঃশ্বাসে তৈরি করে চলেছেন যন্ত্রপাতি। তার পাশের কর্নারেই তাদের ব্যবহৃত তৈজসপত্র, নানা ধরনের লোহার বেল, সেলাই মেশিন, বিভিন্ন সময়ের ইট, তেল ঢালার চোঙ্গা, হামান দিস্তা, ওজন মাপার বাটখারা, লোহার সিন্দুক আর অসংখ্য কাস্তে রাখা। একটা পুরো দেয়ালে অসংখ্য কাঠের জুতার নিচে একটা বড় ছবি টাঙানো আছে। সেখানে হাঁটু গেড়ে হাত পেতে বসে আছেন এক আফ্রিকান কালো মানুষ, আর একটা চেয়ারে বসে তাকে মারতে উদ্যত এক সাদা মানুষ। চোখের সামনে কালো মানুষদের ওপর নির্যাতনের এক টুকরো প্রতিচ্ছবি ভেসে ওঠে। কোনো ছবিতে কুঁঁড়েঘরের সামনে কেউ বুনছেন ঝুড়ি। তার পাশেই সাজানো বড় বড় মাটির গোলা, যেখানে তারা শুকনো খাবার সংগ্রহ করতেন। দেয়ালের কোল ঘেঁষে ছোট্ট একটা আলো আঁধারি রুমে আফ্রিকান ঐতিহ্যবাহী জুয়েলারি আর নানা ধরনের গয়নার পসরা। রূপা আর পুতির তৈরি এই গয়নাগুলো দেখে মনে হবে সমসাময়িককালের। আদতে এই গয়নাগুলো ঊনবিংশ শতকের প্রথম দিককার গয়না। গয়নাগুলো আসলে বর্তমান সময়ের ফ্যাশনকেই ধারণ করে। আমাদের দেশেও কাছাকাছি ধরনের গয়না পাওয়া যায়। বিশাল এই জাদুঘর দেখতে মুহূর্তেই যেন হারিয়ে গেল কয়েক ঘণ্টা। অনেকদিন আগে অ্যালেক্স হেলির বিখ্যাত বই শিকড়ের সন্ধানে পড়েছিলাম। যেখানে লেখকের মূল প্রটাগনিস্ট কুন্টা কিন্টে খুঁজে ফেরে তার উত্তরাধিকারের ইতিহাস। সে ইতিহাস খুঁড়তে গিয়ে বের হয়ে আসে আফ্রিকান কালো মানুষদের প্রতারিত করে কীভাবে আটলান্টিক পাড়ি দিয়ে জাহাজে করে ঠেসে ঠেসে তাদের নিয়ে আসা হয়। জাহাজের মধ্যে আর্তনাদ আর মৃত্যু, দাস বানিয়ে কেনাবেচার চিত্র। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে চলা তাদের ওপর দমন নির্যাতন। তাদের নিজস্ব সংস্কৃতিকে কোথাও আঁকড়ে ধরা আবার কোথাও বিলীন হয়ে যাওয়া। মিউসো আফ্রো-ব্রাজিল জাদুঘর দেখে আমার মনে হয়েছে ব্রাজিলের সভ্যতা বিনির্মাণে আফ্রিকান কালো মানুষদের শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে চলা তাদের বঞ্চনার উপাখ্যানের বর্ণনা। আর ছোট্ট ভাস্কর্য আইমঞ্জাকে আমার কুন্টা কিন্টে মনে হয়। মূলত এই জাদুঘরের প্রচেষ্টা মূলধারার ইতিহাসের ডিসকোর্সে কালো মানুষদের সংগ্রামকে তুলে ধরা। আর আমার আফ্রিকান বন্ধুদের অশ্রুসিক্ত চোখের আয়নায় আমি স্পষ্ট দেখতে পাই, তারা যেন সন্ধান করছে তাদের পূর্ব পুরুষদের শিকড়!

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৪৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

৫২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার
৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে