শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

মিউসো আফ্রো-ব্রাজিল যেন শিকড়ের সন্ধান

লাকী আক্তার
প্রিন্ট ভার্সন
মিউসো আফ্রো-ব্রাজিল যেন শিকড়ের সন্ধান

পৃথিবীর বিখ্যাত জাদুঘরগুলোর মধ্যে অন্যতম, আফ্রো-ব্রাজিলিয়ান জাদুঘরে গিয়েছিলাম ২০১৮ সালের ১৭ নভেম্বর। দীর্ঘ দুই দশকের গবেষণায় এই জাদুঘরের প্রতিটি পরতে পরতে ছড়িয়ে আছে ব্রাজিলের কালো মানুষদের ইতিহাস, ঐতিহ্য আর সংস্কৃতির কথা। কয়েক শতাব্দীর ইতিহাসের সঙ্গে বর্তমানকে তুলে ধরা এই জাদুঘর ঘুরে বেড়ানোর পর মনে হয়েছে, এ যেন ব্রাজিলের সভ্যতা এবং সংস্কৃতিতে আফ্রিকান শিকড়ের সন্ধান।  সাও পাওলো শহরের অন্যতম প্রধান ইবিরাপুরা পার্কে মিউসো আফ্রো-ব্রাজিল জাদুঘর অবস্থিত। এটি মূলত সাও পাওলো রাজ্যের সংস্কৃতি সচিবালয় দ্বারা পরিচালিত একটি পাবলিক প্রতিষ্ঠান এবং মিউসো আফ্রো-ব্রাজিল অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা পরিচালিত একটি জাদুঘর।

২০০৪ সালে মিউসো আফ্রো-ব্রাজিল প্রতিষ্ঠিত হয়। মূলত বাহিয়ার বিখ্যাত ভিজুয়াল শিল্পী ইমানোলো আরাউজোর ব্যক্তিগত সংগ্রহ থেকে এই জাদুঘরের সূচনা। তখন থেকেই তিনি এই জাদুঘরের দায়িত্বে রয়েছেন। জাদুঘরের সংগ্রহশালাটি বিভিন্ন ভাগে বিভক্ত : আফ্রিকার শ্রম, দাসত্ব, পবিত্র ও অপবিত্র ধারণা, আফ্রো-ব্রাজিলিয়ান ধর্ম, ইতিহাস ও স্মৃতি এবং শিল্প। মূলত আফ্রিকান-ব্রাজিলীয় বিভিন্ন বিষয় অধ্যয়ন এবং প্রচার করার লক্ষ্যে এ জাদুঘর কাজ করে। এখানে ১৫ শতক থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত প্রায় ৬ হাজার ধরনের চিত্র, ভাস্কর্য, ছবি, নথি, সংরক্ষণ করা রয়েছে। এ জাদুঘরকে বিবেচনা করা হয় আফ্রো-আমেরিকান ঐতিহ্যের বৃহত্তম সংগ্রহশালা হিসেবে। জাদুঘরের আওতাধীন বিভিন্ন ধরনের সাংস্কৃতিক কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। তাছাড়া এই জাদুঘরের অধীনে একটি অস্থায়ী প্রদর্শনীর ব্যবস্থা রয়েছে এবং রুথ ডি সুজার নামে একটি থিয়েটার রয়েছে এই জাদুঘরে। যিনি মূলত ব্রাজিলের থিয়েটারে প্রথম কালো অভিনেত্রী এবং ব্ল্যাক এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটারের সদস্য। বিখ্যাত ব্রাজিলীয় লেখক ক্যারোলিনা মারিয়া ডে জেসেজ যিনি ব্রাজিলের সাও পাওলোর ফাভেলাতে (বস্তিতে) তার বেশির ভাগ জীবন কাটিয়েছিলেন। সেই ক্যারোলিনা মারিয়া ডে জেসেজের নামে একটি বিশেষ লাইব্রেরি রয়েছে এই জাদুঘরে। জাদুঘরের প্রবেশমূল্য ব্রাজিলের মুদ্রার ৬ রেইস। সেখানে ঢুকেই ড্রয়ারের চাবি নিয়ে ব্যাগসহ জিনিসপত্র রেখে ঢুকতে হয়ে। জাদুঘরের অভ্যন্তরে ফ্ল্যাশ দিয়ে ছবি তোলা নিষিদ্ধ। এক পাশে চিত্রশালায় প্রদর্শনী চলছে, থেমে থেমে বেজে উঠে গানের করুণ সুর। মূল জাদুঘরে ঢোকার প্রবেশপথে আরেকবার চেকিং হয়। শুরুতেই হাতের ডান পাশে সংরক্ষণ করা বিভিন্ন পত্রিকা, ছবিতে কালোদের বিদ্রোহের ছবি স্থান পেয়েছে। রিসিপশনে সবার পড়ার জন্য পর্তুগিজ আর ইংরেজি ভাষায় লেখা দুটি বই আছে। বইয়ের প্রথম পাতায় লেখা আছে, ‘ব্রাজিলের জাতীয় পরিচয় নির্মাণের ক্ষেত্রে কালো মানুষদের অবদানকে অস্বীকার করার প্রবণতা রয়েছে। প্রায় ৫ শতাব্দী যে ১০ মিলিয়ন আফ্রিকান-ব্রাজিলিয়ানকে পুনর্গঠিত করতে গিয়ে মারা গেছেন তাদেরও জাতীয় পরিচয়ের ক্ষেত্রে উপেক্ষা করা হয়েছে। ইতিহাসে তাদের স্থান নেই, তাদের কথা নেই।’

আফ্রো-ব্রাজিলিয়ান জাদুঘর ইতিহাস, স্মৃতি, শিল্প ও সমসাময়িককালকে একই সুতায় এবং একই ডিসকোর্সে তুলে ধরেছে। আটলান্টিকের কোল ঘেঁষে যাওয়া এ বিশাল সম্প্রদায়ের বীরত্বপূর্ণ আফ্রিকান কাহিনী, দাসপ্রথা শুরুর আগের কথা, দাসপ্রথার বিয়োগান্তক গাথা, বর্তমান সময়ে আফ্রিকান বংশোদ্ভূত ব্রাজিলের মানুষদের উত্তরাধিকার, তাদের অংশগ্রহণ, তাদের বিদ্রোহ, আর্তনাদ, কান্নাÑ সব কিছুর প্রতিধ্বনি পাওয়া যায় এই জাদুঘরে। এটা এমন একটি জাদুঘর যা এমন ঐতিহ্যকে আমাদের সামনে তুলে ধরে, যেখানে কালো মানুষেরা যেন আয়নায় নিজেদের দেখতে পায়, নিজেদের অস্তিত্বকে খুঁজে পায়। যা প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর বিচ্ছিন্ন পরিচয়ের মধ্যে তাদের আত্মসম্মান শক্তিশালীভাবে উপস্থাপন করে। ঐতিহ্যের পুনরুজ্জীবন করে এই জাদুঘর ভিজ্যুয়াল আর্টস, থিয়েটার, মিউজিক, নৃত্য এবং প্রদর্শনসংক্রান্ত বিষয়ে আফ্রিকান বংশোদ্ভূত ব্রাজিলিয়ান নাগরিকদের প্রতিভা বিকাশের সুযোগ করে দেয়। আমার সঙ্গে আমার সহপাঠীদের মধ্যে আফ্রিকা মহাদেশের জাম্বিয়া, জিম্বাবুয়ে, ঘানা, সাউথ আফ্রিকা, কেনিয়া, তানজানিয়ার বন্ধুরাও ছিলেন। ঢুকেই দেখলাম বিভিন্ন সময়ের বিদ্রোহের নেতৃত্ব দেওয়া নেতাদের ছবি। তারা চিনিয়ে দিচ্ছিলেন অনেককেই। অবশ্য আর্ট গ্যালারিতে বেশির ভাগই সাধারণ মানুষের জীবনচিত্র তুলে ধরা হয়েছে। কোথাও তারা নৌকা বাইছে, কোথাও ফসল বুনছে। আছে পাল তোলা নৌকা, আর জলে ভাসা নৌকার ছবি। কোনো ছবিতে ছাতা মাথায় দিয়ে, আফ্রিকান ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরে গোধূলি আলোয় হেঁটে যাচ্ছেন একদল মধ্যবয়স্ক নারী। কোথাও চশমার ফাঁক গলে কিছু পড়ায় ব্যস্ত কোনো প্রৌঢ় আফ্রিকান। আর্ট গ্যালারিতে মাটি আর কাঠ আর নানা রঙের মিশেলে তৈরি করে প্রকৃতিকে নিয়ে এসেছে জাদুঘরে। কোনো ছবিতে নদীতে অলস পড়ে থাকা ছোট্ট ডিঙ্গি নৌকা দেখে মনে হলো, এ যেন আমার স্বদেশের ছবি!  মূল জাদুঘরের প্রথম দেয়ালে সাজানো আছে কাঠে খোদাই করা ছোট ছোট ভাস্কর্য। সেখানে নানা ধরনের ভঙ্গিমায় আছে বিভিন্ন মানুষ। আবার মানুষের মুখের নিচে বিভিন্ন পশু, পাখি জুড়ে দিয়ে করা কারুকাজও দেখা গেল। কোনো চিত্রে কাদার মধ্যে পড়ে আছে মৃত আফ্রিকান মানুষ আবার কোথাও কাদা ঠেলে উঠে আসছেন কোনো নারী। একটু হাঁটতেই দেখলাম একটা দেয়ালের বেশির ভাগ জুড়ে রয়েছে বাঁধাই করা সংবাদপত্রের পৃষ্ঠা। সেখানে বড় করে লেখা ‘কোমো ক্রিয়ামস’ মানে আমরা কীভাবে তৈরি হলাম, ‘আ সিভিলাযাসিও ব্রাসিলিয়েরা’ ব্রাজিলিয়ান সভ্যতা, ‘আলুই আরেয়া’ একটি সোনালি আইনি ‘এ গ্যাজেটা’ এবং একটি গ্যাজেট। জাদুঘরের দায়িত্বপ্রাপ্ত এক ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসা করে জানলাম, এর মর্মার্থ হলো দাসপ্রথা আইন করে ব্রাজিলে নিষিদ্ধ হওয়াটা আফ্রিকান বংশোদ্ভূত কালো মানুষের জন্য একটা ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত এবং ব্রাজিলের ইতিহাসে এই আইনকে বলা হয় সোনালি আইন। এরপর একটা ছবিতে একজন সাদা মানুষ তার হাতে একটা বাইবেল আর একটা ক্রুশ নিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন। আবার কোথাও একজন আফ্রিকান শিল্পী ছবি আঁকছেন, আর পাশের ছবিতে নৃত্যরত কিছু মানুষ। এরপর ছোট ছোট ঘরবাড়ি থেকে বড় বড় দালান-কোঠার ছবি। মনে হলো সভ্যতার বিকাশের একটা ধারা বর্ণনা। তাছাড়া কাঠ খোদাইয়ের বেশ কিছু নিদর্শন দেখলাম। ভাস্কর্যের এক ধরনের নাম হলো আইমঞ্জা। এটি মূলত ১৯ শতকের ভাস্কর্য।

দেয়ালের একপাশে নানা ধরনের মুখোশ। শুনলাম আফ্রিকায় মুখোশগুলো ধর্মীয় ভাব ও গাম্ভীর্যের সঙ্গে ব্যবহার হয়। বিশেষ দক্ষতা, আধ্যাত্মিক চেতনা ও প্রতীকী ভাবমূর্তি থাকায় আফ্রিকান গোষ্ঠীভিত্তিক সমাজে মুখোশ শিল্পীরা অত্যন্ত সমাদৃত। ব্রাজিলের রুভেম ভ্যালেন্টাইনের তৈরি বেশ কিছু মুখোশও এখানে রয়েছে। একটু সামনে গেলেই একটা দেয়ালের ওপরে রাখা টিনের তৈরি একটা জাহাজের রেপ্লিকা। জাদুঘরের একজন ব্যক্তি বললেন, আফ্রিকান কালো মানুষদের যখন নিয়ে আসা হয় তখন জাহাজে করে নিয়ে আসা হতো। শিকল পরিহিত জাহাজের মধ্যে তাদের আর্তনাদ আর মৃত্যুর বিয়োগান্তক গাথা এই জাহাজগুলো। এরপর কাঠের তৈরি একটা দরজার ফ্রেমে অঙ্কিত ছবিতে দেখা যায়, একটা ছোট্ট জরাজীর্ণ টং দোকানের মতো তৈরি ঘর থেকে বের হয়ে আসছেন একজন প্রৌঢ় আফ্রিকান মানুষ। মুখে হাড়ভাঙা খাটুনির স্পষ্ট ছাপ। বিখ্যাত ফটোগ্রাফার এন্টোনিও বান্দেইরার বেশ কিছু এবস্ট্রাক্ট এবং লড়াইয়ের ছবি স্থান পেয়েছে জাদুঘরে। এরপর সামনে একটু হাঁটতেই দেখলাম একটা বড় ছবি লুইজ গামার। তিনি মূলত একটি ব্রাজিলীয় বংশোদ্ভূত আফ্রিকান রোমান্টিক কবি, সাংবাদিক, আইনজীবী, রিপাবলিকান এবং দাসপ্রথা বিলোপের একজন অগ্রসৈনিক। আইনজীবী হিসেবে গামা আদালতে কালোদের রক্ষা করতে লড়াই করেছেন। এমনকি ১৮৩১ সালে ক্রীতদাস প্রথা বিলোপের পরও যারা অবৈধভাবে ক্রীতদাস ছিল, তাদের অধিকারের জন্য, তাদের মুক্ত করার জন্য তিনি লড়াই করেছেন। শুধু আদালতের মাধ্যমেই ৫০০ জনের এরও বেশি ক্রীতদাসকে মুক্তি দিয়েছিলেন। গামা শুধু ক্রীতদাসদের সাহায্য করার জন্য আইনের জ্ঞান ব্যবহার করেননি, বরং বক্তৃতা, জার্নাল এবং তহবিল সংগ্রহের মাধ্যমে দাসপ্রথা বিলোপের আন্দোলনকে এগিয়ে নিয়েছিলেন। ঘুরতে ঘুরতে আরও দেখলাম ব্রাজিলের বিখ্যাত ফটোগ্রাফার মিলিটোও অগাস্টো দে আজেভেদোর বেশ কিছু ছবি। অবশ্য একটা দেয়ালজুড়ে আফ্রিকান বংশোদ্ভূত গায়ক, নৃত্যশিল্পী, ফটোগ্রাফার থেকে শুরু করে শিল্প-সাহিত্যে অবদান রাখা বিভিন্ন গুণীজনের ছবি সাজিয়ে রাখা হয়েছে।  আরেকটা কর্নার শুধুই ব্রাজিলিয়ান কালো ফুটবলারদের ছবি। সেখানে স্থান পেয়েছে পেলে, জেয়ারজিনহো, ডিডি, বারবোসা, গারিঞ্চাসহ অনেক ব্রাজিলিয়ান ফুটবল তারকার ছবি। একটা মায়াময় ছবিতে কিংবদন্তি পেলে জড়িয়ে ধরে আছেন তার প্রিয় ফুটবল। এরপর জাদুঘরের কাঠের সিঁড়ি পেরিয়ে নিচতলায় গিয়ে দেখলাম সেখানে একটা অংশে শুধুই যন্ত্রপাতি স্তরে স্তরে সাজিয়ে রাখা হয়েছে। ছোটখাটো যন্ত্রপাতির ভিড়ে সেখানে হাতুড়ি, গজাল, শিকলকেই কেবল চেনা মনে হলো। একটা বড় হাপর তার পাশেই রাখা। মনে হলো কোনো আফ্রিকান বোধ হয় বসে আসেন, আর হাপরের নিঃশ্বাসে তৈরি করে চলেছেন যন্ত্রপাতি। তার পাশের কর্নারেই তাদের ব্যবহৃত তৈজসপত্র, নানা ধরনের লোহার বেল, সেলাই মেশিন, বিভিন্ন সময়ের ইট, তেল ঢালার চোঙ্গা, হামান দিস্তা, ওজন মাপার বাটখারা, লোহার সিন্দুক আর অসংখ্য কাস্তে রাখা। একটা পুরো দেয়ালে অসংখ্য কাঠের জুতার নিচে একটা বড় ছবি টাঙানো আছে। সেখানে হাঁটু গেড়ে হাত পেতে বসে আছেন এক আফ্রিকান কালো মানুষ, আর একটা চেয়ারে বসে তাকে মারতে উদ্যত এক সাদা মানুষ। চোখের সামনে কালো মানুষদের ওপর নির্যাতনের এক টুকরো প্রতিচ্ছবি ভেসে ওঠে। কোনো ছবিতে কুঁঁড়েঘরের সামনে কেউ বুনছেন ঝুড়ি। তার পাশেই সাজানো বড় বড় মাটির গোলা, যেখানে তারা শুকনো খাবার সংগ্রহ করতেন। দেয়ালের কোল ঘেঁষে ছোট্ট একটা আলো আঁধারি রুমে আফ্রিকান ঐতিহ্যবাহী জুয়েলারি আর নানা ধরনের গয়নার পসরা। রূপা আর পুতির তৈরি এই গয়নাগুলো দেখে মনে হবে সমসাময়িককালের। আদতে এই গয়নাগুলো ঊনবিংশ শতকের প্রথম দিককার গয়না। গয়নাগুলো আসলে বর্তমান সময়ের ফ্যাশনকেই ধারণ করে। আমাদের দেশেও কাছাকাছি ধরনের গয়না পাওয়া যায়। বিশাল এই জাদুঘর দেখতে মুহূর্তেই যেন হারিয়ে গেল কয়েক ঘণ্টা। অনেকদিন আগে অ্যালেক্স হেলির বিখ্যাত বই শিকড়ের সন্ধানে পড়েছিলাম। যেখানে লেখকের মূল প্রটাগনিস্ট কুন্টা কিন্টে খুঁজে ফেরে তার উত্তরাধিকারের ইতিহাস। সে ইতিহাস খুঁড়তে গিয়ে বের হয়ে আসে আফ্রিকান কালো মানুষদের প্রতারিত করে কীভাবে আটলান্টিক পাড়ি দিয়ে জাহাজে করে ঠেসে ঠেসে তাদের নিয়ে আসা হয়। জাহাজের মধ্যে আর্তনাদ আর মৃত্যু, দাস বানিয়ে কেনাবেচার চিত্র। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে চলা তাদের ওপর দমন নির্যাতন। তাদের নিজস্ব সংস্কৃতিকে কোথাও আঁকড়ে ধরা আবার কোথাও বিলীন হয়ে যাওয়া। মিউসো আফ্রো-ব্রাজিল জাদুঘর দেখে আমার মনে হয়েছে ব্রাজিলের সভ্যতা বিনির্মাণে আফ্রিকান কালো মানুষদের শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে চলা তাদের বঞ্চনার উপাখ্যানের বর্ণনা। আর ছোট্ট ভাস্কর্য আইমঞ্জাকে আমার কুন্টা কিন্টে মনে হয়। মূলত এই জাদুঘরের প্রচেষ্টা মূলধারার ইতিহাসের ডিসকোর্সে কালো মানুষদের সংগ্রামকে তুলে ধরা। আর আমার আফ্রিকান বন্ধুদের অশ্রুসিক্ত চোখের আয়নায় আমি স্পষ্ট দেখতে পাই, তারা যেন সন্ধান করছে তাদের পূর্ব পুরুষদের শিকড়!

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
মুশফিককে শততম টেস্ট রাঙাতে দিতে চায় না আয়ারল্যান্ড
মুশফিককে শততম টেস্ট রাঙাতে দিতে চায় না আয়ারল্যান্ড

১০ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে মৃত্তিকা নমুনা সংগ্রহ ও সুষম মাত্রার সার ব্যবহারে কৃষক প্রশিক্ষণ
মুন্সীগঞ্জে মৃত্তিকা নমুনা সংগ্রহ ও সুষম মাত্রার সার ব্যবহারে কৃষক প্রশিক্ষণ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যায়বিচার ও জনগণের অধিকারকে সর্বোচ্চ মর্যাদায় রাখতে হবে: শফিকুর রহমান
ন্যায়বিচার ও জনগণের অধিকারকে সর্বোচ্চ মর্যাদায় রাখতে হবে: শফিকুর রহমান

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে গবেষণা সেমিনার অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে গবেষণা সেমিনার অনুষ্ঠিত

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আখাউড়ায় নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
আখাউড়ায় নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাসক নয়, সেবক হয়ে উঠার রাজনীতি করুন: শিশির মনির
শাসক নয়, সেবক হয়ে উঠার রাজনীতি করুন: শিশির মনির

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁর মান্দায় ধানের শীষে ডা. টিপুর নির্বাচনী পথসভা
নওগাঁর মান্দায় ধানের শীষে ডা. টিপুর নির্বাচনী পথসভা

১৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হাসিনার বিরুদ্ধে রায় ঘোষণা: খুলনায় শেখ বাড়িতে আগুন
হাসিনার বিরুদ্ধে রায় ঘোষণা: খুলনায় শেখ বাড়িতে আগুন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন: 'মওলানা ভাসানী ব্রিগেড' প্যানেল ঘোষণা
জকসু নির্বাচন: 'মওলানা ভাসানী ব্রিগেড' প্যানেল ঘোষণা

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলার মাটিতে শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিত করতে হবে: সপু
বাংলার মাটিতে শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিত করতে হবে: সপু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরাসরি টিকেট হারিয়ে প্লে-অফের দিকে তাকিয়ে ইতালি
সরাসরি টিকেট হারিয়ে প্লে-অফের দিকে তাকিয়ে ইতালি

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘ট্রানজিশনকে’ দোষ দিতে চান না পূজারা
‘ট্রানজিশনকে’ দোষ দিতে চান না পূজারা

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাটিরাঙ্গায় সেনা অভিযানে ইয়াবাসহ ব্যবসায়ী আটক
মাটিরাঙ্গায় সেনা অভিযানে ইয়াবাসহ ব্যবসায়ী আটক

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে কোন পরিস্থিতিতে প্রস্তুত জানিয়ে ভারতীয় সেনাপ্রধানের হুঁশিয়ারি
যে কোন পরিস্থিতিতে প্রস্তুত জানিয়ে ভারতীয় সেনাপ্রধানের হুঁশিয়ারি

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের বিশেষ হেলথ ক্যাম্প
চসিকের বিশেষ হেলথ ক্যাম্প

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাঙ্গাস পোনা শিকারের দায়ে জেলের কারাদণ্ড
পাঙ্গাস পোনা শিকারের দায়ে জেলের কারাদণ্ড

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এখনো ভয় কাটেনি, আগ্নেয়াস্ত্র রাখার লাইসেন্স পেলেন অভিনেত্রীর বাবা
এখনো ভয় কাটেনি, আগ্নেয়াস্ত্র রাখার লাইসেন্স পেলেন অভিনেত্রীর বাবা

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৫
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৫

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রায়কে ‘ঐতিহাসিক’ বলল অন্তর্বর্তী সরকার, জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান
রায়কে ‘ঐতিহাসিক’ বলল অন্তর্বর্তী সরকার, জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন কারাগারে
পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন কারাগারে

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের অপেক্ষার অবসান চান জামাল
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের অপেক্ষার অবসান চান জামাল

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শরীয়তপুরে পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু
শরীয়তপুরে পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এ রায় দেশে স্বৈরতন্ত্র রোধে মাইলফলক হয়ে থাকবে : ইসলামী আন্দোলন
এ রায় দেশে স্বৈরতন্ত্র রোধে মাইলফলক হয়ে থাকবে : ইসলামী আন্দোলন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগেই হাসিনাকে দেশে এনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবি সারজিসের
নির্বাচনের আগেই হাসিনাকে দেশে এনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবি সারজিসের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ৫ জন হাসপাতালে
কলাপাড়ায় অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ৫ জন হাসপাতালে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে