শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

মিউসো আফ্রো-ব্রাজিল যেন শিকড়ের সন্ধান

লাকী আক্তার
প্রিন্ট ভার্সন
মিউসো আফ্রো-ব্রাজিল যেন শিকড়ের সন্ধান

পৃথিবীর বিখ্যাত জাদুঘরগুলোর মধ্যে অন্যতম, আফ্রো-ব্রাজিলিয়ান জাদুঘরে গিয়েছিলাম ২০১৮ সালের ১৭ নভেম্বর। দীর্ঘ দুই দশকের গবেষণায় এই জাদুঘরের প্রতিটি পরতে পরতে ছড়িয়ে আছে ব্রাজিলের কালো মানুষদের ইতিহাস, ঐতিহ্য আর সংস্কৃতির কথা। কয়েক শতাব্দীর ইতিহাসের সঙ্গে বর্তমানকে তুলে ধরা এই জাদুঘর ঘুরে বেড়ানোর পর মনে হয়েছে, এ যেন ব্রাজিলের সভ্যতা এবং সংস্কৃতিতে আফ্রিকান শিকড়ের সন্ধান।  সাও পাওলো শহরের অন্যতম প্রধান ইবিরাপুরা পার্কে মিউসো আফ্রো-ব্রাজিল জাদুঘর অবস্থিত। এটি মূলত সাও পাওলো রাজ্যের সংস্কৃতি সচিবালয় দ্বারা পরিচালিত একটি পাবলিক প্রতিষ্ঠান এবং মিউসো আফ্রো-ব্রাজিল অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা পরিচালিত একটি জাদুঘর।

২০০৪ সালে মিউসো আফ্রো-ব্রাজিল প্রতিষ্ঠিত হয়। মূলত বাহিয়ার বিখ্যাত ভিজুয়াল শিল্পী ইমানোলো আরাউজোর ব্যক্তিগত সংগ্রহ থেকে এই জাদুঘরের সূচনা। তখন থেকেই তিনি এই জাদুঘরের দায়িত্বে রয়েছেন। জাদুঘরের সংগ্রহশালাটি বিভিন্ন ভাগে বিভক্ত : আফ্রিকার শ্রম, দাসত্ব, পবিত্র ও অপবিত্র ধারণা, আফ্রো-ব্রাজিলিয়ান ধর্ম, ইতিহাস ও স্মৃতি এবং শিল্প। মূলত আফ্রিকান-ব্রাজিলীয় বিভিন্ন বিষয় অধ্যয়ন এবং প্রচার করার লক্ষ্যে এ জাদুঘর কাজ করে। এখানে ১৫ শতক থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত প্রায় ৬ হাজার ধরনের চিত্র, ভাস্কর্য, ছবি, নথি, সংরক্ষণ করা রয়েছে। এ জাদুঘরকে বিবেচনা করা হয় আফ্রো-আমেরিকান ঐতিহ্যের বৃহত্তম সংগ্রহশালা হিসেবে। জাদুঘরের আওতাধীন বিভিন্ন ধরনের সাংস্কৃতিক কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। তাছাড়া এই জাদুঘরের অধীনে একটি অস্থায়ী প্রদর্শনীর ব্যবস্থা রয়েছে এবং রুথ ডি সুজার নামে একটি থিয়েটার রয়েছে এই জাদুঘরে। যিনি মূলত ব্রাজিলের থিয়েটারে প্রথম কালো অভিনেত্রী এবং ব্ল্যাক এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটারের সদস্য। বিখ্যাত ব্রাজিলীয় লেখক ক্যারোলিনা মারিয়া ডে জেসেজ যিনি ব্রাজিলের সাও পাওলোর ফাভেলাতে (বস্তিতে) তার বেশির ভাগ জীবন কাটিয়েছিলেন। সেই ক্যারোলিনা মারিয়া ডে জেসেজের নামে একটি বিশেষ লাইব্রেরি রয়েছে এই জাদুঘরে। জাদুঘরের প্রবেশমূল্য ব্রাজিলের মুদ্রার ৬ রেইস। সেখানে ঢুকেই ড্রয়ারের চাবি নিয়ে ব্যাগসহ জিনিসপত্র রেখে ঢুকতে হয়ে। জাদুঘরের অভ্যন্তরে ফ্ল্যাশ দিয়ে ছবি তোলা নিষিদ্ধ। এক পাশে চিত্রশালায় প্রদর্শনী চলছে, থেমে থেমে বেজে উঠে গানের করুণ সুর। মূল জাদুঘরে ঢোকার প্রবেশপথে আরেকবার চেকিং হয়। শুরুতেই হাতের ডান পাশে সংরক্ষণ করা বিভিন্ন পত্রিকা, ছবিতে কালোদের বিদ্রোহের ছবি স্থান পেয়েছে। রিসিপশনে সবার পড়ার জন্য পর্তুগিজ আর ইংরেজি ভাষায় লেখা দুটি বই আছে। বইয়ের প্রথম পাতায় লেখা আছে, ‘ব্রাজিলের জাতীয় পরিচয় নির্মাণের ক্ষেত্রে কালো মানুষদের অবদানকে অস্বীকার করার প্রবণতা রয়েছে। প্রায় ৫ শতাব্দী যে ১০ মিলিয়ন আফ্রিকান-ব্রাজিলিয়ানকে পুনর্গঠিত করতে গিয়ে মারা গেছেন তাদেরও জাতীয় পরিচয়ের ক্ষেত্রে উপেক্ষা করা হয়েছে। ইতিহাসে তাদের স্থান নেই, তাদের কথা নেই।’

আফ্রো-ব্রাজিলিয়ান জাদুঘর ইতিহাস, স্মৃতি, শিল্প ও সমসাময়িককালকে একই সুতায় এবং একই ডিসকোর্সে তুলে ধরেছে। আটলান্টিকের কোল ঘেঁষে যাওয়া এ বিশাল সম্প্রদায়ের বীরত্বপূর্ণ আফ্রিকান কাহিনী, দাসপ্রথা শুরুর আগের কথা, দাসপ্রথার বিয়োগান্তক গাথা, বর্তমান সময়ে আফ্রিকান বংশোদ্ভূত ব্রাজিলের মানুষদের উত্তরাধিকার, তাদের অংশগ্রহণ, তাদের বিদ্রোহ, আর্তনাদ, কান্নাÑ সব কিছুর প্রতিধ্বনি পাওয়া যায় এই জাদুঘরে। এটা এমন একটি জাদুঘর যা এমন ঐতিহ্যকে আমাদের সামনে তুলে ধরে, যেখানে কালো মানুষেরা যেন আয়নায় নিজেদের দেখতে পায়, নিজেদের অস্তিত্বকে খুঁজে পায়। যা প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর বিচ্ছিন্ন পরিচয়ের মধ্যে তাদের আত্মসম্মান শক্তিশালীভাবে উপস্থাপন করে। ঐতিহ্যের পুনরুজ্জীবন করে এই জাদুঘর ভিজ্যুয়াল আর্টস, থিয়েটার, মিউজিক, নৃত্য এবং প্রদর্শনসংক্রান্ত বিষয়ে আফ্রিকান বংশোদ্ভূত ব্রাজিলিয়ান নাগরিকদের প্রতিভা বিকাশের সুযোগ করে দেয়। আমার সঙ্গে আমার সহপাঠীদের মধ্যে আফ্রিকা মহাদেশের জাম্বিয়া, জিম্বাবুয়ে, ঘানা, সাউথ আফ্রিকা, কেনিয়া, তানজানিয়ার বন্ধুরাও ছিলেন। ঢুকেই দেখলাম বিভিন্ন সময়ের বিদ্রোহের নেতৃত্ব দেওয়া নেতাদের ছবি। তারা চিনিয়ে দিচ্ছিলেন অনেককেই। অবশ্য আর্ট গ্যালারিতে বেশির ভাগই সাধারণ মানুষের জীবনচিত্র তুলে ধরা হয়েছে। কোথাও তারা নৌকা বাইছে, কোথাও ফসল বুনছে। আছে পাল তোলা নৌকা, আর জলে ভাসা নৌকার ছবি। কোনো ছবিতে ছাতা মাথায় দিয়ে, আফ্রিকান ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরে গোধূলি আলোয় হেঁটে যাচ্ছেন একদল মধ্যবয়স্ক নারী। কোথাও চশমার ফাঁক গলে কিছু পড়ায় ব্যস্ত কোনো প্রৌঢ় আফ্রিকান। আর্ট গ্যালারিতে মাটি আর কাঠ আর নানা রঙের মিশেলে তৈরি করে প্রকৃতিকে নিয়ে এসেছে জাদুঘরে। কোনো ছবিতে নদীতে অলস পড়ে থাকা ছোট্ট ডিঙ্গি নৌকা দেখে মনে হলো, এ যেন আমার স্বদেশের ছবি!  মূল জাদুঘরের প্রথম দেয়ালে সাজানো আছে কাঠে খোদাই করা ছোট ছোট ভাস্কর্য। সেখানে নানা ধরনের ভঙ্গিমায় আছে বিভিন্ন মানুষ। আবার মানুষের মুখের নিচে বিভিন্ন পশু, পাখি জুড়ে দিয়ে করা কারুকাজও দেখা গেল। কোনো চিত্রে কাদার মধ্যে পড়ে আছে মৃত আফ্রিকান মানুষ আবার কোথাও কাদা ঠেলে উঠে আসছেন কোনো নারী। একটু হাঁটতেই দেখলাম একটা দেয়ালের বেশির ভাগ জুড়ে রয়েছে বাঁধাই করা সংবাদপত্রের পৃষ্ঠা। সেখানে বড় করে লেখা ‘কোমো ক্রিয়ামস’ মানে আমরা কীভাবে তৈরি হলাম, ‘আ সিভিলাযাসিও ব্রাসিলিয়েরা’ ব্রাজিলিয়ান সভ্যতা, ‘আলুই আরেয়া’ একটি সোনালি আইনি ‘এ গ্যাজেটা’ এবং একটি গ্যাজেট। জাদুঘরের দায়িত্বপ্রাপ্ত এক ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসা করে জানলাম, এর মর্মার্থ হলো দাসপ্রথা আইন করে ব্রাজিলে নিষিদ্ধ হওয়াটা আফ্রিকান বংশোদ্ভূত কালো মানুষের জন্য একটা ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত এবং ব্রাজিলের ইতিহাসে এই আইনকে বলা হয় সোনালি আইন। এরপর একটা ছবিতে একজন সাদা মানুষ তার হাতে একটা বাইবেল আর একটা ক্রুশ নিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন। আবার কোথাও একজন আফ্রিকান শিল্পী ছবি আঁকছেন, আর পাশের ছবিতে নৃত্যরত কিছু মানুষ। এরপর ছোট ছোট ঘরবাড়ি থেকে বড় বড় দালান-কোঠার ছবি। মনে হলো সভ্যতার বিকাশের একটা ধারা বর্ণনা। তাছাড়া কাঠ খোদাইয়ের বেশ কিছু নিদর্শন দেখলাম। ভাস্কর্যের এক ধরনের নাম হলো আইমঞ্জা। এটি মূলত ১৯ শতকের ভাস্কর্য।

দেয়ালের একপাশে নানা ধরনের মুখোশ। শুনলাম আফ্রিকায় মুখোশগুলো ধর্মীয় ভাব ও গাম্ভীর্যের সঙ্গে ব্যবহার হয়। বিশেষ দক্ষতা, আধ্যাত্মিক চেতনা ও প্রতীকী ভাবমূর্তি থাকায় আফ্রিকান গোষ্ঠীভিত্তিক সমাজে মুখোশ শিল্পীরা অত্যন্ত সমাদৃত। ব্রাজিলের রুভেম ভ্যালেন্টাইনের তৈরি বেশ কিছু মুখোশও এখানে রয়েছে। একটু সামনে গেলেই একটা দেয়ালের ওপরে রাখা টিনের তৈরি একটা জাহাজের রেপ্লিকা। জাদুঘরের একজন ব্যক্তি বললেন, আফ্রিকান কালো মানুষদের যখন নিয়ে আসা হয় তখন জাহাজে করে নিয়ে আসা হতো। শিকল পরিহিত জাহাজের মধ্যে তাদের আর্তনাদ আর মৃত্যুর বিয়োগান্তক গাথা এই জাহাজগুলো। এরপর কাঠের তৈরি একটা দরজার ফ্রেমে অঙ্কিত ছবিতে দেখা যায়, একটা ছোট্ট জরাজীর্ণ টং দোকানের মতো তৈরি ঘর থেকে বের হয়ে আসছেন একজন প্রৌঢ় আফ্রিকান মানুষ। মুখে হাড়ভাঙা খাটুনির স্পষ্ট ছাপ। বিখ্যাত ফটোগ্রাফার এন্টোনিও বান্দেইরার বেশ কিছু এবস্ট্রাক্ট এবং লড়াইয়ের ছবি স্থান পেয়েছে জাদুঘরে। এরপর সামনে একটু হাঁটতেই দেখলাম একটা বড় ছবি লুইজ গামার। তিনি মূলত একটি ব্রাজিলীয় বংশোদ্ভূত আফ্রিকান রোমান্টিক কবি, সাংবাদিক, আইনজীবী, রিপাবলিকান এবং দাসপ্রথা বিলোপের একজন অগ্রসৈনিক। আইনজীবী হিসেবে গামা আদালতে কালোদের রক্ষা করতে লড়াই করেছেন। এমনকি ১৮৩১ সালে ক্রীতদাস প্রথা বিলোপের পরও যারা অবৈধভাবে ক্রীতদাস ছিল, তাদের অধিকারের জন্য, তাদের মুক্ত করার জন্য তিনি লড়াই করেছেন। শুধু আদালতের মাধ্যমেই ৫০০ জনের এরও বেশি ক্রীতদাসকে মুক্তি দিয়েছিলেন। গামা শুধু ক্রীতদাসদের সাহায্য করার জন্য আইনের জ্ঞান ব্যবহার করেননি, বরং বক্তৃতা, জার্নাল এবং তহবিল সংগ্রহের মাধ্যমে দাসপ্রথা বিলোপের আন্দোলনকে এগিয়ে নিয়েছিলেন। ঘুরতে ঘুরতে আরও দেখলাম ব্রাজিলের বিখ্যাত ফটোগ্রাফার মিলিটোও অগাস্টো দে আজেভেদোর বেশ কিছু ছবি। অবশ্য একটা দেয়ালজুড়ে আফ্রিকান বংশোদ্ভূত গায়ক, নৃত্যশিল্পী, ফটোগ্রাফার থেকে শুরু করে শিল্প-সাহিত্যে অবদান রাখা বিভিন্ন গুণীজনের ছবি সাজিয়ে রাখা হয়েছে।  আরেকটা কর্নার শুধুই ব্রাজিলিয়ান কালো ফুটবলারদের ছবি। সেখানে স্থান পেয়েছে পেলে, জেয়ারজিনহো, ডিডি, বারবোসা, গারিঞ্চাসহ অনেক ব্রাজিলিয়ান ফুটবল তারকার ছবি। একটা মায়াময় ছবিতে কিংবদন্তি পেলে জড়িয়ে ধরে আছেন তার প্রিয় ফুটবল। এরপর জাদুঘরের কাঠের সিঁড়ি পেরিয়ে নিচতলায় গিয়ে দেখলাম সেখানে একটা অংশে শুধুই যন্ত্রপাতি স্তরে স্তরে সাজিয়ে রাখা হয়েছে। ছোটখাটো যন্ত্রপাতির ভিড়ে সেখানে হাতুড়ি, গজাল, শিকলকেই কেবল চেনা মনে হলো। একটা বড় হাপর তার পাশেই রাখা। মনে হলো কোনো আফ্রিকান বোধ হয় বসে আসেন, আর হাপরের নিঃশ্বাসে তৈরি করে চলেছেন যন্ত্রপাতি। তার পাশের কর্নারেই তাদের ব্যবহৃত তৈজসপত্র, নানা ধরনের লোহার বেল, সেলাই মেশিন, বিভিন্ন সময়ের ইট, তেল ঢালার চোঙ্গা, হামান দিস্তা, ওজন মাপার বাটখারা, লোহার সিন্দুক আর অসংখ্য কাস্তে রাখা। একটা পুরো দেয়ালে অসংখ্য কাঠের জুতার নিচে একটা বড় ছবি টাঙানো আছে। সেখানে হাঁটু গেড়ে হাত পেতে বসে আছেন এক আফ্রিকান কালো মানুষ, আর একটা চেয়ারে বসে তাকে মারতে উদ্যত এক সাদা মানুষ। চোখের সামনে কালো মানুষদের ওপর নির্যাতনের এক টুকরো প্রতিচ্ছবি ভেসে ওঠে। কোনো ছবিতে কুঁঁড়েঘরের সামনে কেউ বুনছেন ঝুড়ি। তার পাশেই সাজানো বড় বড় মাটির গোলা, যেখানে তারা শুকনো খাবার সংগ্রহ করতেন। দেয়ালের কোল ঘেঁষে ছোট্ট একটা আলো আঁধারি রুমে আফ্রিকান ঐতিহ্যবাহী জুয়েলারি আর নানা ধরনের গয়নার পসরা। রূপা আর পুতির তৈরি এই গয়নাগুলো দেখে মনে হবে সমসাময়িককালের। আদতে এই গয়নাগুলো ঊনবিংশ শতকের প্রথম দিককার গয়না। গয়নাগুলো আসলে বর্তমান সময়ের ফ্যাশনকেই ধারণ করে। আমাদের দেশেও কাছাকাছি ধরনের গয়না পাওয়া যায়। বিশাল এই জাদুঘর দেখতে মুহূর্তেই যেন হারিয়ে গেল কয়েক ঘণ্টা। অনেকদিন আগে অ্যালেক্স হেলির বিখ্যাত বই শিকড়ের সন্ধানে পড়েছিলাম। যেখানে লেখকের মূল প্রটাগনিস্ট কুন্টা কিন্টে খুঁজে ফেরে তার উত্তরাধিকারের ইতিহাস। সে ইতিহাস খুঁড়তে গিয়ে বের হয়ে আসে আফ্রিকান কালো মানুষদের প্রতারিত করে কীভাবে আটলান্টিক পাড়ি দিয়ে জাহাজে করে ঠেসে ঠেসে তাদের নিয়ে আসা হয়। জাহাজের মধ্যে আর্তনাদ আর মৃত্যু, দাস বানিয়ে কেনাবেচার চিত্র। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে চলা তাদের ওপর দমন নির্যাতন। তাদের নিজস্ব সংস্কৃতিকে কোথাও আঁকড়ে ধরা আবার কোথাও বিলীন হয়ে যাওয়া। মিউসো আফ্রো-ব্রাজিল জাদুঘর দেখে আমার মনে হয়েছে ব্রাজিলের সভ্যতা বিনির্মাণে আফ্রিকান কালো মানুষদের শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে চলা তাদের বঞ্চনার উপাখ্যানের বর্ণনা। আর ছোট্ট ভাস্কর্য আইমঞ্জাকে আমার কুন্টা কিন্টে মনে হয়। মূলত এই জাদুঘরের প্রচেষ্টা মূলধারার ইতিহাসের ডিসকোর্সে কালো মানুষদের সংগ্রামকে তুলে ধরা। আর আমার আফ্রিকান বন্ধুদের অশ্রুসিক্ত চোখের আয়নায় আমি স্পষ্ট দেখতে পাই, তারা যেন সন্ধান করছে তাদের পূর্ব পুরুষদের শিকড়!

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা