শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০১ জুন, ২০১৯ আপডেট:

বিয়ের আগে নিমা ২৮ পাতার চিঠি লিখেছিল আমাকে

প্রিন্ট ভার্সন
বিয়ের আগে নিমা ২৮ পাতার চিঠি লিখেছিল আমাকে

মঞ্চ ও টেলিভিশনের দাপুটে অভিনেতা-নাট্যনির্দেশক তারিক আনাম খান। অভিনয় জগতে পথচলা দীর্ঘদিনের। বেশকিছু চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন, এখনো করছেন। তিনি একজন মুক্তিযোদ্ধাও। অন্যদিকে সহধর্মিণী নিমা রহমানও দেশের জনপ্রিয় একজন অভিনেত্রী ও নির্মাতা। দীর্ঘদিন অভিনয় থেকে দূরে থাকলেও স্বামী তারিকের সঙ্গে অভিনীত দুটি ছবি রয়েছে মুক্তির অপেক্ষায়। এই দম্পতির সুযোগ্য পুত্র আরিক আনাম খান দীপ্র। বাবা-মা দুজনই-যেহেতু অভিনয়ের সঙ্গে জড়িত, তাই বলা চলে অভিনয় প্রতিভা নিয়েই জন্মেছেন তিনি। এবারের বাংলাদেশ প্রতিদিনের শোবিজ বিভাগের আড্ডা আয়োজনের অতিথি তারকা দম্পতি তারিক আনাম খান ও নিমা রহমান। তাদের সঙ্গে এক বিকালে জমে ওঠে জম্পেস আড্ডা। সেই প্রাণবন্ত আড্ডা পাঠকের জন্য তুলে ধরেছেন- পান্থ আফজাল    ছবি : রাফিয়া আহমেদ

 

কিছুদিন আগেই ‘আবার বসন্ত’ ছবির প্রিমিয়ারে দেখা। বলাকা সিনেওয়ার্ল্ডের ভিতরে সহশিল্পী স্পর্শিয়ার সঙ্গে ফটোসেশনে অংশ নিচ্ছিলেন দেশের একমাত্র লম্বা অভিনেতা তারিক আনাম খান। ছবি বা নাটকের চরিত্রের মতো বাস্তবেও যে তিনি অনন্য তা আপাদমস্তক দেখে বোঝা গেল। ঠিক পাশেই তার স্ত্রী ও দেশের জনপ্রিয় অভিনেত্রী নিমা রহমান। সেই অন্তর্ভেদী চোখের চাহনি আর জমিদারি চালচলন যে কাউকে আকৃষ্ট করতে বাধ্য; যে কাউকে খুব সহজেই পড়ে ফেলতে পারেন এক নিমিষেই। কাছে গিয়ে এই তারকা দম্পতির নিকট পরিচয় দিতেই মনে করিয়ে দিলেন বাসায় ঠিক সময়ে আসার কথা। পরের দিন যথাসময়ে তাদের বনানীর বাসায় হাজির। সুন্দর পরিপাটি ইন্টেরিয়র আর এন্টিক জিনিসপত্র-আসবাব দিয়ে ঠাসা বিশাল ফ্ল্যাটে চোখ বুলিয়ে নিলেই প্রাণে যে প্রশান্তি নেমে আসবে এটা হলফ করে বলা যায়। যাই হোক, ফটোসেশন শেষে এরপর আড্ডার জন্য বসে গেলাম। নিমা রহমানই আগে শুরু করলেন। একপলক তাকে দেখে নিলাম। বিটিভির সাদাকালো সময়ে দেদীপ্যমান এই ফ্যাশন সচেতন অভিনেত্রী বাস্তবেও সেই আগের মতোই সমুজ্জ্বল। কপালে কালো টিপ আর খোলা চুলের সঙ্গে জলপাই রঙা শাড়ি ও হালকা অলঙ্কারে বেশ লাগছিল। তার অন্তর্ভেদী দৃষ্টি সম্পর্কে প্রশ্ন করতেই একটু হেসে উত্তর, ‘অনেকে বলেছে যে আমি মানুষকে পড়ুতে পারি, আমাকে দেখে ভয় লাগে। কিন্তু বাস্তবে আমি কিন্তু এমন নই। বাস্তবে আমি একটু রিজার্ভ। আবার যাদের সঙ্গে বন্ধুত্ব তাদের সঙ্গে খুবই খোলামেলা। এটা অবশ্য পাওয়া পারিবারিক আবহ থেকে।’ ব্রিটিশ কাউন্সিলে শেকসপিয়রের নাটক ম্যাকবেথে কাজ করতে গিয়ে তারিক আনাম খানের সম্পর্ক তৈরি হয়। তাকে কি আগে থেকেই চিনতেন? ‘হুম আগে থেকেই চিনতাম। তারিক ন্যাশনাল স্কুল অব ড্রামা থেকে পাস করে আসার পরে মামা মুস্তফা মনোয়ারের সঙ্গে কাজ করত। তখন আমিও পাপেটে ভয়েজ দিতাম। তখন থেকে চিনি। মনে আছে, একবার ওরা মুড়ি খেয়েছে। সব থালা-প্লেট সামনে রেখে। তো আমি দিব্যি হাঁটতে হাঁটতে পয়সা দিয়ে চলে গেলাম। এসব দুষ্টুমি করতাম।’ সে সময় হুমায়ুন ফরীদির সঙ্গে কাজের স্মৃতি জিজ্ঞেস করতেই বললেন, ‘আমি কিন্তু ফরীদির প্রথম নায়িকা। সেটা ছিল আফজাল হোসেনের লেখা ও নাসিরুদ্দিন ইউসুফের ‘সেতুকাহিনী’। ফরীদি খুব কাতুকুন্ডতু স্বভাবের ছিল, জড়িয়ে ধরা যেত না। তার যে সুড়ুসুড়ির ব্যারাম রয়েছে সেটা কেবল আমরা দুই একজন জানতাম। সে সর্বদাই ছিল হাস্যোজ্জ্বল, প্রাণখোলা, পাগলাটে স্বভাবের। সব সময় জোকস বলত। আমি নূর ভাইয়ের সঙ্গেই বেশি কাজ করেছি। খুবই কম নাটক করেছি, তবে ‘দিলরুবা’ চরিত্রটা অনেকেই মনে রেখেছে। সবার সঙ্গেই কাজ করেছি। সবাই সবাইকে চিনতাম, তুই-তুকারি সম্পর্ক। তারিককেও তুই করে বলতাম। তারিকের সঙ্গে সম্পর্কটা হয়েছে কিন্তু খুনসুটি থেকেই; তাকে জ্বালাতাম। ফুল পেড়ে দিলে বলতাম, কাউকে বলিস না তুই ফুল পেড়ে দিয়েছিস। মানুষ ভাববে যে তোর সঙ্গে আমার প্রেম হয়েছে। খুবই দুষ্টু ছিলাম। কেন খারাপ নাটক দেখল সেই জন্য মহিলা সমিতির সামনে বসে ১ টাকা করে চাঁদা উঠাতাম দর্শকের কাছ থেকে! সব গ্রুপের ছেলে নিয়ে এসব দুষ্টুমি করে বেড়াতাম। একে মারতাম তাকে মারতাম, স্যান্ডেল উড়িয়ে উড়িয়ে মারতাম।’ হুমায়ূন আহমেদের নাটক করেছেন কয়টি? ‘তার কিছু নাটক করেছি, সিরিয়াল করা হয়নি। তিনি কিন্তু শুটিংয়েও আসতেন না; ‘অয়োময়’ কিংবা ‘কোথাও কেউ নেই’ থেকে শুটিংয়ে আসা শুরু করেন। তার নাটকে নূর ভাইয়ের সঙ্গে বেশি অভিনয় করা হয়েছে। তখন তো নাটকের রিহার্সেল হতো, এখন হয়ই না। তাই নাটকের মানও কমে গেছে।’ তারিক আনাম বেশ ফ্যাশন সচেতন। ট্রিমড করা ‘ট্রেড মার্ক’ শ্মশ্রুম-িত চেহারা তাকে দিয়েছে আলাদা বৈচিত্র্যতা। তবে এটির পুরো ক্রেডিট তিনি দিতে চান সহধর্মিণী নিমাকেই। দাড়ি-গোঁফ ছেঁটে ফেলার কারণে একসময় তারিকের ওপর অনেকদিন অভিমানও করেছিলেন নিমা। নিমার সঙ্গে কীভাবে পরিচয় জিজ্ঞেস

করতেই বললেন, ‘নিমা শিশুশিল্পী হিসেবে সেইসময় খুবই পরিচিত ছিল। তার অনুষ্ঠান দেখতাম। তার ‘সৃষ্টি সুখের উল্লাসে’ অনুষ্ঠানটির কথা কয়েকদিন আগে শেখ রেহানা ম্যাডামও বললেন। কি ট্যালেন্টেড সে! তার মামার সঙ্গে কাজ করার সুবাদে তার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়ে। সে ক্রিয়েটিভ পরিবারের মেয়ে। ব্যক্তিগতভাবে সেইসময় নিমার ফ্যানও ছিলাম।’ নিমা কথাটাকে কেড়ে নিয়ে ঝটপট বললেন, ‘আমি কিন্তু এখন তার ফ্যান। আবার বসন্তে কি দুর্দান্ত অভিনয় করল।’ তারিক ভাই বলতে থাকলেন, ‘নিমার অভ্যাসই ছিল কাউকে পাত্তা না দেওয়া। তুই-তুকারি তো কম, রীতিমতো মারতো ধরে...হাহাহা!’ নিমা কথাকে কেড়ে নিয়ে বললেন, ‘৩২ জনকে পিটিয়েছি। বিয়ের পরও পিটিয়েছি।’ ‘আমি তো ৩৩ নম্বর, তাই না!’ তারিক ভাই মজা করে বললেন। তাহলে তো তারিক ভাইয়ের জীবনে বসন্ত অনেকবারই এসেছে বলা যায়? ‘ও বাবা! সেটা আর বলতে।’ নিমা রহমানের ছোট্ট করে জবাব। তবে, আবার  বসন্ত দেখার পর অনেকেরই বলতে শুনেছি, খান কিন্তু একজনই, তারিক আনাম খান! যতই শাকিব খান নামটি বলুক না কেন! দুজনের বিয়ে হয়েছিল ’৮৫ তে। তো চিঠি লেখালেখি কেমন হয়েছে? নিমা রহমান একগাল হেসে বললেন, ‘ও বাবা! বিয়ের আগে ২৮ পাতার চিঠি লিখেছি তাকে। সে পড়ুতে পড়ুতে রিকশা দিয়ে অন্য জায়গায় চলে গিয়েছিল...হাহাহা। সে এরপর রিকোয়েস্ট করেছিল যেন আর চিঠি না লিখি। আমি বিশাল ব্যবসায়ীর মেয়ে। তার সঙ্গে রিকশায় করে ঘুরেছি-সেটা তখন ভাবাই যেত না।’ ছেলে দীপ্র কার মতো হয়েছে, বাবা না মায়ের মতো? ‘সবকিছু বাবার মতো। স্বভাবে আর লম্বায় তো তাকে ছাড়িয়ে গেছে। বাবার চেয়ে সে ফ্যাশনেবল। এমনও হয়েছে, ছেলের ছোট হয়ে কাপড়ু বাবা পরেছে।’ নিমা রহমান বললেন। ‘সিরিয়াসলি তাই পড়ি আমি। প্রচুর নাটকে ওর কাপড়ু পরে অভিনয় করেছি।’ হাসতে হাসতে কথাগুলো বললেন তারিক আনাম। দুজনেই তো লিখতে পছন্দ করেন? তারিক আনাম বললেন, ‘নিমার লেখার ব্যাপারে অলসতা আছে। আমি এখনো লিখছি। একটা বইও বেরিয়েছে। ১০টি নাটকের সংগ্রুহ নিয়ে। ভবিষ্যতে আরও এডাপ্ট করার ইচ্ছে রয়েছে।’ সেদিন হুমায়ুন ফরীদির জন্মদিন ছিল। তার সঙ্গে সখ্য ছিল তারিক আনামের। ফরীদি বিষয়ে জানতে চাইলে

শোবিজ স্পেশাল আড্ডায় তারকা দম্পতি তারিক আনাম খান ও নিমা রহমান

তিনি বললেন, ‘ফরীদির সঙ্গে তো প্রতিটি মুহূর্তই মজার! প্রতিদিন দেখা হতো। ওর সঙ্গে ক্রিয়েটিভ আলোচনা ছিল খুবই ইন্টারেস্টিং, কথায় ছিল মুগ্ধতা। এমনও হয়েছে সে ১ ঘণ্টা ধরে জোকস বলেছে, সবাই হেসেই যাচ্ছিল। তার কথার সময় কীভাবে যে চলে গিয়েছে কেউ টের পেত না। আমার নাট্যকেন্দ্র করার পেছনে ওর বড়ু ভূমিকা ছিল। অ™ভুত স্বভাবের ছিল সে; সবসময় আউট অব দ্যা ফ্রেম থাকতে চাইত। তিন চার বছর একসঙ্গে অনেক আড্ডা দিয়েছি। ও ওর ইচ্ছে মতো চলত। ভালো লাগলে চাকরি করত, না লাগলে ছেড়ে দিয়ে চলে আসত। কথা নাই, বার্তা নাই বলে বসল, কাল থেকে আপনার অফিসে জয়েন করছি। তবে সে চাকরি, ব্যবসা করার ট্রাই করেছে, কিন্তু পাগলামোর কারণে বেশিদিন করতে পারত না। ফরীদি পুরোটাই একজন অ্যাক্টর। অ্যাক্টিংটা করা ছাড়া ও আর কিছু করতে পারত না। তাই অ্যাক্টর হিসেবে যদি কাউকে হিংসে করতে হয় সেটা করি ফরীদিকে। ফরীদির নাটক যেদিন হবে, সেদিন সে কি করবে সেটা দেখাটাই একটা ব্যাপার ছিল। নাটক-চলচ্চিত্রে প্রেম করার ভঙ্গি, খলনায়ক বা পজিটিভ চরিত্রের প্যাটার্নটাই সে পাল্টে দিয়েছে।’ তিনি কিছুক্ষণ থেমে আবারও বলতে শুরু করলেন, ‘ছবি দেখা, আবৃত্তি করা, আড্ডা দেওয়া, জোকস করা তার খুবই পছন্দ ছিল। ফিল্মে সে লেট করে যেত, লেট করে আসত। ভালো লাগলে করেছে, না লাগলে করেনি। মনে করি, ফিল্মে ফরীদি টোটালি নিজেকে ওয়েস্টেড করেছে। ও মোটামুটিভাবে নিজেকে কমার্শিয়ালাইজড বেশি করেছে। ওর সঙ্গে কিন্তু আহা, জয়যাত্রা ছবি করেছি। সুবর্ণার সঙ্গে বিয়ে করার পর আজাদ প্রোডাক্টসে চাকরি করত। সে সময় আজাদ প্রোডাক্টসের একজন একদিন তার সঙ্গে কথায় কথায় যখন বলল, মুসলমানদের চারটি বিয়ে করা যায়। কথাটি শোনার পর থেকেই সে পরের দিন আর অফিসেই যায়নি। সে মাঝে মাঝে কথায় কথায় বলত, খুব ইচ্ছে পাকিস্তানে গিয়ে পাকিস্তানিকে কষে একটা চড়ু মারা। হুমায়ুন দীপ্রকে দেখে বলত, তোর ছেলে বড়ু হলে অনেক বিনয়ী হবে। বললাম কীভাবে? সে বলল, লোকজনের সঙ্গে কথা বলতে গেলে ওকে তো ঝুঁকে বলতে হবে রে (অট্টহাসি)! আসলে ফরীদিকে নিয়ে বলতে গেলে শেষ হবে না।’ এদিকে হুমায়ূন আহমেদের প্রথম দিককার কয়েকটি নাটকে অভিনয় করেছিলেন তারিক আনাম। তারপর ‘কোথাও কেউ নেই’ ধারাবাহিককে কেন্দ্র করে হুমায়ূনের সঙ্গে সৃষ্টি হয় অভিমান এবং দূরত্ব। ‘হুমায়ূন আহেমদের শেষ কাজ ‘ঘেটুপুত্র কমলা’র জমিদার চরিত্রের জন্য যখন অভিনেতা খোঁজা হচ্ছে, তখন সহকারী পরিচালক জুয়েল রানা বললেন, ‘স্যার, ঘেটুপুত্র কমলার জমিদারের চরিত্রে তারিক আনামকে নিলে কেমন হয়?’ হুমায়ূন আহমেদ বললেন, ‘আমার ছবিতে উনি অভিনয় করবেন না। তা ছাড়া আমার মনে হয়, অভিনয়টা উনি ভালো জানেন না।’ বললেন তারিক আনাম। হুমায়ূন আহমেদের বলা এই কথাটা যখন জানতে পেরেছিলেন, কেমন লেগেছিল? বললেন, ‘মনে হয়েছিল, ঠিকই আছে-আমার অভিনয় একজনের ভালো না-ই লাগতে পারে। অভিনেতা হিসেবে আমার দায়িত্ব হলো, আমি যে ভালো অভিনেতা, সেটা প্রমাণ করা। ঘেটুপুত্র কমলার শুটিংয়ের সময় মজা করতে করতে তিনি বারবারই বলতেন, ‘আপনি এ ছবিতে অভিনয় করতে আসলেন ক্যান? ছবি মুক্তির পর সবাই তো আপনাকে ছি ছি করবে। কেউ তো আপনার পাশে বসবেও না, হা হা হা।’ নিমা আপার দিকে এবার প্রশ্ন। নির্মাণ করছেন মনে হয় ’৯৮ থেকে? ‘হ্যাঁ। এখনো বানাচ্ছি। লাইফ স্টাইল শো প্রথম করি আমি। সেই লাইফ স্টাইল শো ভেঙে এখন প্রচুর শো হচ্ছে। কুন্ডকিং শো এর পাইওনিয়ার আমি। ৭-৮টা শো করেছি। ডেইলি সোপ ও লাইফস্টাইল শোর পাইওনিয়ার ও আমি।’ নিমা রহমান বলতে থাকলেন, ‘ছোটবেলা থেকেই গান শোনা, মুভি দেখার অভ্যাস তৈরি হয়েছে। ৩ বছর বয়স থেকে বিটোভেন শুনতাম। রবীন্দ্রসংগীত শুনতাম।’ আপনাকে নাটকে যেমন ভিন্ন ভিন্ন চরিত্রে খুঁজে পাওয়া যায়, তেমনি চলচ্চিত্রেও? তারিক ভাই নড়েচড়ে বসে বললেন, ‘অভিনয়ের কিছু কনসেপ্ট বিশ্বাস করি। মানুষের টেনডেনসি হলো স্বাভাবিক মানুষকে দেখা। আমি যে কয়টা ভিলেনও করেছি, চিন্তা করেছি সেটা যেন মানুষের জীবনের সঙ্গে মেলে, দেখে, বিশ্বাস করে। ট্রিপিক্যাল ভিলেন হিসেবে কাউকে বিশ্বাস করি না। আমি সৈকত নাসিরের দেশার মধ্যে খুবই নরমালাইজ একটা নেতার চরিত্র করেছি। এবং সেটা সৈকত চেয়েওছিল। বলেছিল, আপনাকে শেষ মুহুর্ত পর্যন্ত যেন বোঝা না যায় যে আপনি মূল গেম প্লেয়ার। অভিনয়ে আসলে এটা মেইনটেইন করা দরকার। গ্রুহণযোগ্য অভিনয়ই সবার করা উচিত। যেমন আবার বসন্তে স্পর্শিয়া অসাধারণ অভিনয় করেছে। সে অভিনয় বোঝে।’ নিজেকে অন্যভাবে উপস্থাপন করলেন গুণী এই অভিনেতা। ‘আই অলওয়েজ লার্ন। এটা খুবই ইমপর্টেন্ট। ফরীদি, আসাদ, বাচ্চু ভাই, আলী যাকের, সারা যাকের, আসাদুজ্জামান নূর, আবুল হায়াত- এদের সঙ্গে মিশে কিন্তু আমি অনেক ঋদ্ধ হয়েছি; অনেক কিছু শিখেছি। আমি এখনো অনন্য মামুন, সৈকত নাসিরসহ যেসব পরিচালকের সঙ্গে কাজ করেছি তাদের অ্যাটিচিউড থেকে কিন্তু আমি শিখি। সবারই শেখার অ্যাটিচিউড রাখাটা কিন্তু খুবই জরুরি। মানুষ আসলে একটি কূপম-ুক জায়গার মধ্যে মানে একটি হাঁড়ির মধ্যে বন্দী হয়ে আছে। এটিকে ভাঙতে হবে।’ নিমা রহমান মনোযোগ সহকারে তারিক ভাইয়ের কথা শুনছিলেন। তিনি তার কথার সঙ্গে যোগ করে বললেন, ‘চেঞ্জ ইজ দ্যা মোস্ট পারমানেন্ট থিং ইন দ্যা ওয়ার্ল্ড। পরিবর্তনটাই মুখ্য। দুজনেই কি গ্যাজেটফ্রিক? কে আগে বলবে দ্বিধাদ্বন্দ্বে না রেখে নিমা রহমানের প্রাণবন্ত উত্তর, ‘কখনই গ্যাজেটফ্রিক নই। আমি খুব পুরনো দিনের। রোজ গ-গোল হয়, ফোন ঠিকমতো ব্যবহার করতে পারি না।’ তারিক ভাই বললেন, ‘হান্ডেড পারসেন্ট! আমি এখনো হাতে লিখি। আমি লিখতেই পারি না বিশ্বাস করেন। ট্যাবে মাঝে মধ্যে লিখি, মেইলও করি। তবে না হলে আর কি! বাংলাদেশের টিভি নাটক নিয়ে একটি জাতীয় পত্রিকার জন্য লিখেছি। আমি কিন্তু হাতে লিখে সেটা দিয়ে এসেছি; একটা মজার ব্যাপার আছে। আমার মস্তিষ্ক আর কলমের আগার মধ্যে সংযোগ না হলে কিছুই লিখতে পারি না।’ তারিক আনাম খান ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা। স্বাধীনতার সময়ে তারিক আনাম ৯ নম্বর সেক্টরের বিভিন্ন ক্যাম্পে নাটক করেছেন; সে সঙ্গে এই সেক্টরে তিনি শত্রুপক্ষের বিরুদ্ধে যুদ্ধও করেছেন। এ সময়ই নাটকের প্রতি তার আগ্রুহ বেড়ে যায়। ‘আমি যেসময় যুদ্ধের ট্রেনিংয়ে যাব, সেসময় ভয়ঙ্কর রকম অসুস্থ হয়ে পড়ি। তখন আমার চিকেন পক্স হয়। কি যে কষ্টের জীবন সেই উত্তাল মুক্তিযুদ্ধের সময় বলে বোঝানো যাবে না। অনেকেই মনে করে, একটি স্টেনগান নিয়ে দাঁড়িয়ে গেলেই হলো ব্যস! আসলে কিন্তু তা নয়। এক মাস ধরে আমি শুধু একটি লুঙ্গি আর একটি খদ্দরের পাঞ্জাবি পরে থেকেছি। সুস্থ হলে এরপর ঠিক করলাম, সবাই তো মুক্তিযুদ্ধ করছে আমাদের কিছু করা দরকার। মুক্তিযোদ্ধাদের উদ্বুদ্ধ করতে এরপর গান-নাটক করেছি।’ যুদ্ধের পর তারিক আনাম সরকারি বৃত্তি পেয়ে দিল্লি ন্যাশনাল স্কুল অব ড্রামায় উচ্চ শিক্ষা নেন। আশার ব্যাপার হচ্ছে, বেশ কয়েক বছর ধরে পরিচালকরা তাকে নিয়ে ভাবছেন। তারিক রহমানের নিয়মিত অভ্যাস হাতে ঘড়ি পরা; অনুষ্ঠানে বেশির ভাগ সময় পাঞ্জাবিই বেছে নেন। শুটিং স্পটে তো অনেক সময় থ্রি কোয়ার্টারও পরা হয়। সুগন্ধির প্রতি আছে আলাদা দুর্বলতা। তবে এক্ষেত্রে নিজের ভালোবাসার মানুষ নিমা রহমানের পছন্দকেই মূল্য দেন তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে
নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ
বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ

নগর জীবন