জিম্বাবুয়ে ক্রিকেটকে অনির্দিষ্ট সময়ের জন্য নিষিদ্ধ করেছে আইসিসি। অপরাধ- বোর্ডের ওপর সরকারের নিয়ন্ত্রণ! ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থার এমন সিদ্ধান্তে শুধু জিম্বাবুয়ে ক্রিকেটই নয় পুরো ক্রিকেট বিশ্বে আলোড়ন সৃষ্টি হয়।
এসব ঘটনার মধ্যেই দেশটির ক্রীড়ামন্ত্রী কির্স্টি কভেন্ট্রি আইসিসির এই অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছেন। টুইটে নিজের ও সরকারের অবস্থান পরিষ্কার করেছেন ক্রীড়ামন্ত্রী।
টুইটে কির্স্টি লেখেন, ‘সরকারের হস্তক্ষেপ প্রসঙ্গে আইসিসির সংবিধানের পরিপ্রেক্ষিতে কিছু ব্যাপার পরিষ্কার করা দরকা। সরকারি সংস্থা ও সরকারের মধ্যে বড় একটি পার্থক্য রয়েছে। একজন মন্ত্রী হিসেবে আমি এসআরসি বোর্ড নিয়োগ করি। যখন তাদের নিয়োগ করা হয় তখন থেকে তাদের আইন অনুযায়ী চলতে হবে। আমি সরকারের লোক হিসেবে সেখানে হস্তক্ষেপ করতে পারি না। তাদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বোর্ডের বিষয়ে আমাকে তথ্য ও প্রতিক্রিয়া জানানোর জন্য। আমি কোনোভাবেই এসআরসি বোর্ডের ওপরে ক্ষমতা দেখাতে পারি না। তারা শাসনব্যবস্থায় জাতীয় সংস্থার তত্ত্বাবধানে আছে।’
উল্লেখ্য, জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট বোর্ডের নির্বাচনে এসআরসি বোর্ডের ভূমিকা নিয়েই মূলত এই বিতর্কের জন্ম। আপাতত ক্রিকেট কাঠামোকে ঢেলে সাজাতে জিম্বাবুয়েকে ৩ মাসের সময় দিয়েছে আইসিসি।
বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ