শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১২ এপ্রিল, ২০২৫

সুনীতা উইলিয়ামসের সাক্ষাৎকার

‘চাঁদ থেকে মঙ্গল’ এটাই আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি : সুনীতা উইলিয়ামস

২৮৬ দিন পর নিরাপদে পৃথিবীতে ফিরলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত আমেরিকান মহাকাশচারী সুনীতা উইলিয়ামস এবং তার সঙ্গী বুচ উইলমোর। কেমন হলো- সুনীতার মহাকাশ অভিজ্ঞতা?
প্রিন্ট ভার্সন
‘চাঁদ থেকে মঙ্গল’ এটাই আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি : সুনীতা উইলিয়ামস
উইলিয়ামস এবং উইলমোর; যাদের মূলত মহাকাশ স্টেশনে (আইএসএস) মাত্র আট দিন থাকার কথা ছিল কিন্তু প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে তাদের নয় মাসেরও বেশি অবস্থান করতে হয়। অবশেষে তারা দুজনই নিরাপদে পৃথিবীর বুকে ফিরে এসেছেন...

২০২৪ সালের ৫ জুন; নাসার দক্ষ নভোচারী সুনীতা উইলিয়ামস এবং বুচ উইলমোর আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের (আইএসএস) উদ্দেশে রওনা দিয়েছিল বোয়িং স্টারলাইনারে। আর তাদের সময় নির্ধারিত ছিল- মাত্র আট দিন। কিন্তু আকস্মিক তাদের বহনকারী মহাকাশযানে যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দেয়। ফলে সেখানেই আটকে পড়েন সুনীতারা। তারপর থেকে একাধিকবার তাদের পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা হয়েছে। কিন্তু বারবার তা পিছিয়ে গেছে। আট দিনের সফর দীর্ঘায়িত হয়েছে ৯ মাসে। অবশেষে নাসার এই দুই নভোচারী মহাকাশে নয় মাস আটকে থাকার পর পৃথিবীতে ফিরে এসেছেন। বোয়িং মিশনে, উইলমোর কমান্ডার হিসেবে এবং উইলিয়ামস পাইলট হিসেবে কাজ করেছেন।

মিশন- আট দিনের জন্য নির্ধারিত থাকলেও প্রযুক্তি ত্রুটি একে নয় মাসের বিশাল কর্মযজ্ঞে পরিণত করে। তাদের এই অপ্রত্যাশিত মিশন, মহাকাশ ভ্রমণ মানব ইতিহাসে দীর্ঘতম মহাকাশ মিশনগুলোর একটি। তবে পৃথিবীতে ফিরে আসার পর সুনীতা সম্ভবত আবার মহাকাশের কথা ভাববেন। তিনি সে বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী পদক্ষেপ সম্পর্কে নিশ্চিত বলে মনে হচ্ছে, যা হবে ভবিষ্যতের দিকে একটি যাত্রা। ফরচুন ম্যাগাজিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সুনীতা উইলিয়ামস বলেন, চাঁদ থেকে মঙ্গল- এটাই আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি। নাসার নভোচারী সুনীতা উইলিয়ামসের সাক্ষাৎকারটি পাঠকদের জন্য সম্পাদনা করা হলো।

 

ফরচুন : প্রথমত, মহাকাশ কেন এবং এখনই কেন?

সুনীতা উইলিয়ামস : মানুষ বরাবরই কৌতূহলী। কেবল মানবদেহ- অন্যান্য জিনিসের মধ্যে অনুসন্ধানে আগ্রহী। আমাদের সবার কৌতূহল আছে; আমরা মূলত এটি নিয়ে জন্মগ্রহণ করি। যদিও সমাজ এবং আমাদের চারপাশের যা ঘটছে তা দিয়ে হয়তো এই কৌতূহল খানিকটা চাপা পড়ে যায়, তবে আমরা সবাই কৌতূহলী এবং আমরা অনুসন্ধান করতে মরিয়া হয়ে থাকি। যা একটি জাতি হিসেবে এবং মানুষ হিসেবে মহাকাশ সম্পর্কে আমাকে আশা এবং উপলব্ধির অনুভূতি এনে দেয়।

 

এমন কী আছে যা আমরা এখনো জানতে চাই?

আমরা জানতে চাই, মহাবিশ্বে আসলে আমাদের স্থান কোথায়। আপনি যখন পৃথিবীতে থাকেন, তখন আপনি আপনার চারপাশের পরিস্থিতি নিয়ে ভাবেন। তা ছাড়া প্রাত্যহিক কাজ ছাড়াও আপনার মাথায় থাকে যে, আপনাকে ডাঙ্কিন ডোনাটস বা স্টারবাক্সে লাইনে দাঁড়াতে হবে। আমরা বর্তমানের ওপর খুব সংকীর্ণভাবে মনোনিবেশ করি। তবে যখন আপনি মহাকাশে যান এবং দেখেন যে এটি কেবল একটি ছোট গ্রহ যেখানে আমরা সবাই মিলেমিশে বাস করি, তখন এটি আরও ভাবিয়ে তোলে। এখানে আমাদের উদ্দেশ্য কী? আমাদের গ্রহের কী হয়েছিল এবং এমনকি আমাদের গ্রহের এখন কী হচ্ছে?

 

মঙ্গল (মার্স) কী সেখানে ভূমিকা রাখে?

আমরা যদি সেখানে যেতাম, তবে এখানে শেষ পর্যন্ত কী ঘটতে চলেছে সে সম্পর্কে আমরা কিছু অন্তর্দৃষ্টি পেতেও পারি। আমরা কীভাবে আমাদের গ্রহকে ভালো রাখব এবং অন্যান্য প্রশ্নের উত্তরও পাওয়া যেতে পারে। আসলে মহাকাশ আমাদের দিগন্তকে আরও কিছুটা প্রসারিত করে। ভাবায়...

 

এটি কি চাঁদে ফেরার মাধ্যমে শুরু হয়?

আমি জানি না আমরা কীভাবে মঙ্গলে যাব। আমি মনে করি না কেউ এটি সঠিকভাবে জানে। তবে চাঁদে আবারও পদার্পণ এবং (তারপর) মঙ্গলে যাওয়ার চেষ্টার প্রক্রিয়াতে আমরা অবশ্যই নতুন কিছু শিখতে যাচ্ছি। আমরা শারীরিকভাবে-প্রকৌশলী-কীভাবে এই কাজগুলো করতে হয় সে সম্পর্কে অনেক কিছু শিখতে পারব, তবে আমরা মানুষ হিসেবে নিজেদের সম্পর্কে এবং কীভাবে আমরা সমস্যার মোকাবিলা করি এবং কীভাবে আমরা অন্যান্য দেশ ও সংস্কৃতির সঙ্গে ভবিষ্যতে সমস্যার মুখোমুখি হই সে সম্পর্কেও আরও তথ্য জানব।

 

তাহলে এটি দেখতে কেমন?

চাঁদ থেকে মঙ্গল- এটাই আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি। আমরা চাঁদে সফলভাবে ফিরে যেতে চাই, তার মানে সেখানে আমাদের একটি ল্যান্ডারও থাকা দরকার। সম্ভবত সেখানে আমাদের একটি স্পেস স্টেশনও (মহাকাশ স্টেশন) থাকা দরকার, যাকে আমরা চাঁদের গেটওয়ে এবং চাঁদ থেকে লাফিয়ে যাওয়ার স্থান হিসেবে ব্যবহার করতে পারি। যেখানে আমরা আমাদের বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা চালাব, যেন আমরা চাঁদে সফলভাবে কিছু তৈরি করতে পারি। যখন আমরা ল্যান্ডার এবং মহাকাশযান; এই সমস্ত জিনিস সম্পর্কে চিন্তা করি তখন এটি কিছুটা সায়েন্স ফিকশনের মতো (পাগলামি) মনে হয়। তবে আমি যখন প্রথম নাসার ভবনে আসি, তখন আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনকেও (আইএসএস) উদ্ভট ধারণা মনে হয়েছিল। এখন আমি তা করেছি। আসলে মানুষের মন যা করতে পারে, এর বাইরে আমিও নই।

 

কখন আমরা চাঁদে এবং তারপর মঙ্গলে একটি স্টেশন স্থাপন করব?

এটি দ্রুত কোনো বিষয় নয়। আমি মনে করি, এ দশকেই চাঁদে মানুষ থাকবে এবং ধারণাটি হবে আমরা যত দ্রুত এটি শুরু করতে পারব, আমরা চাঁদে ততটা সফল উপস্থিতি জানান দিতে পারব। আমরা সেখানে মানব বসতি গড়ার সঙ্গে সঙ্গেই বুঝতে পারব এটি করা কতটা কঠিন। মনে রাখবেন, আমরা অ্যাপোলো প্রোগ্রামের জন্য যেখানে গিয়েছিলাম সেখানে যাচ্ছি না। এটি কিছুটা জটিল। আমরা মেরুতে আছি, তাই এটি একটি ভিন্ন কক্ষপথ। এটি একটি ভিন্ন পরিবেশ।

 

চাঁদে যাওয়া কি সাধারণ ঘটনা হবে?

আমাদের ধারণা নিয়মিতভাবে মানুষকে চাঁদে নিয়ে যাওয়া এবং সেখানে আমাদের স্পেস স্টেশনও তৈরি করা। আর সেটি হবে আমরা কীভাবে মানুষকে মঙ্গল গ্রহে নিয়ে যেতে পারি তা বোঝার জন্য একটি অনুশীলনের ক্ষেত্র, আমরা নিম্ন পৃথিবী কক্ষপথে (আইএসএসের মতো) যেতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেছি। আমরা জানি কীভাবে এটি করতে হয়। এটি রকেট, এটি বিপজ্জনক। তবে আমরা জানি কীভাবে করতে হয়। কোম্পানিগুলোকে নিয়মিত এটি করতে দিন। যেন অনুসন্ধানের পরবর্তী ধাপ এগোতে পারি।

 

কোম্পানিগুলোর কথা বললে মহাকাশ ভ্রমণ এবং বেসরকারিভাবে উদ্যোগ গ্রহণ অনেক বেড়েছে। এটি কি এসবের মধ্যে একটি কারণ?

আমরা নাসাতে স্পেস ট্যুরিজমের মাধ্যমে এর স্বাদ পেয়েছি, যখন রাশিয়ানরা কিছু পর্যটককে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে নিয়ে এসেছিল। আমরা একে গ্রহণ করেছি এবং এর সঙ্গে এগিয়ে গেছি এবং আমরা বুঝতে শুরু করেছি যে, বাণিজ্যিকীকরণের জন্য এখানে একটি পথও রয়েছে। আমরাও তখন বাণিজ্যিকভাবে মহাকাশ ভ্রমণের জন্য চুক্তি করছিলাম এবং তারপর আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের জন্য বাণিজ্যিক ক্রু বিকল্পগুলো দেখছিলাম। তাই ২০০০-এর দশকের দিকে এসব ধরনের ফাটল ধরতে শুরু করে। গত দশকে সত্যিই এ কার্যক্রম ব্যাপক গতি পেয়েছে।

 

জনসাধারণের জন্য কি কোনো সুবিধা আছে?

লোকেরা বুঝতে পেরেছে যে, এটি মহাকাশে জিনিস পাঠানোর একটি আকর্ষণীয় উপায়, সম্ভবত করের ডলারের জন্য কিছুটা সস্তা। তবে বড় এবং ভালো চিন্তাটি হলো, এই লোকদের তাদের ইচ্ছেমতো মহাকাশযান ডিজাইন করতে দিন। তাদের সৃজনশীলতা পথ দেখাক। তারা এমন কিছু করতে পারে এবং সম্ভবত আমরা যেভাবে সবসময় করেছি সেভাবে বাধাগ্রস্ত নাও হতে পারে, কারণ সময় পরিবর্তিত হচ্ছে। তাই উৎপাদন প্রক্রিয়ায় অগ্রগতি হয়েছে, বড় আকারে ধাতুর থ্রিডি প্রিন্টিং, ঘর্ষণ আলোড়ন ওয়েল্ডিং এ ধরনের অন্যান্য প্রক্রিয়া।

 

এবং কম্পিউটিং শক্তিও?

এটি আশ্চর্যজনক যে, একটি ফোনে ঠিক কতটা কম্পিউটিং শক্তি থাকতে পারে, উদাহরণস্বরূপ- স্পেস শাটলের কম্পিউটারের চেয়ে অনেক বেশি। এ সমস্ত ধরনের প্রযুক্তিগত অগ্রগতি, উপকরণ, রাসায়নিক, রকেট ইঞ্জিনের জন্য জ্বালানি ব্যবহারের নতুন ধারণা- বাণিজ্যিক দিকটি উন্মুক্ত করার সঙ্গে সঙ্গে এ সমস্ত কিছু উন্মুক্ত হয়েছে। আসুন লোকদের সৃজনশীল হতে এবং এটি আরও ভালো ও স্মার্টভাবে করা যায়। অবশ্যই, এটি ব্যয়বহুল।

 

মহাকাশ অনুসন্ধানের ক্ষেত্রে আমরা কোন প্রধান ক্ষেত্রগুলোতে ভবিষ্যতে আরও বেশি দেখতে পারি?

অবশ্যই রকেট। তবে উপকরণ, স্যুট, ল্যান্ডারও। আপনি যদি কোনো মানুষকে কোথাও রাখেন, তবে দীর্ঘ সময়ের জন্য সেখানে যাওয়ার জন্য সেই ব্যক্তিকে প্রতিটি দিককে মানিয়ে নিতে হবে। তন্মধ্যে খাদ্য, ব্যায়াম, পোশাক- ছোট ছোট মৌলিক জিনিসগুলো অন্যতম। এজন্য আমাদের সৃজনশীল উপায় বের করতে হবে। যখনই আমি কোনো বাচ্চাদের সঙ্গে কথা বলি এবং তাদের ক্যারিয়ার সম্পর্কে জানতে চাই, তারা কী ভাবছে! এ ক্ষেত্রে আমার ভাবনা- আপনি যা কিছু করেন এবং মহাকাশ ব্যবসায় থাকতে পারেন। এতে আপনাকে নভোচারী, প্রকৌশলী বা ডাক্তারও হতে হবে না।

 

আমরা এখনো অনেক কিছু জানি না।

আমরা (মহাকাশ থেকে) ফিরে আসতে ও শারীরিকভাবে ঠিক থাকতে সক্ষম হয়েছি। তবে যদি দেখতে চান যে, লোকেরা দীর্ঘ সময় মহাকাশে বসবাস করলে তারা কেমন করবে। চাঁদ খুব দূরে নয়, তবে সেই মিশনটি কয়েক সপ্তাহ দীর্ঘ হবে। এতে তারা মাইক্রোগ্রাভিটিতে থাকবে। এর চেয়ে আরও দূরে- মঙ্গলে যাওয়া দীর্ঘ যাত্রা হবে। সময় নেবে! এতে পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ থাকবে না। তাই আমাদের শিখতে হবে। বের হতে হবে।

তথ্যসূত্র : ফরচুন

এই বিভাগের আরও খবর
যেভাবে চার্জ দিলে ডিভাইসের ক্ষতি হতে পারে
যেভাবে চার্জ দিলে ডিভাইসের ক্ষতি হতে পারে
অ্যাপলের প্রথম স্মার্ট গ্লাস!
অ্যাপলের প্রথম স্মার্ট গ্লাস!
৫০০ বছর ধরে সঠিক সময় দিয়ে চলছে যে ঘড়ি
৫০০ বছর ধরে সঠিক সময় দিয়ে চলছে যে ঘড়ি
ল্যাপটপ ও ডেস্কটপে যত চমক
ল্যাপটপ ও ডেস্কটপে যত চমক
অ্যানিমের আড়ালে ছড়াচ্ছে ম্যালওয়্যার!
অ্যানিমের আড়ালে ছড়াচ্ছে ম্যালওয়্যার!
ডিপসিক আনল নতুন মডেল
ডিপসিক আনল নতুন মডেল
পরবর্তী প্রজন্মের স্যাটেলাইট আনবে মাস্ক!
পরবর্তী প্রজন্মের স্যাটেলাইট আনবে মাস্ক!
গ্যালাক্সি এনজিসি ৬৭৫৩
গ্যালাক্সি এনজিসি ৬৭৫৩
স্মার্টফোনে পাওয়ার সেভার! উপকার নাকি ক্ষতি!
স্মার্টফোনে পাওয়ার সেভার! উপকার নাকি ক্ষতি!
সর্বশেষ গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য দ্রুত ‘মরে যাচ্ছে’ মহাবিশ্ব!
সর্বশেষ গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য দ্রুত ‘মরে যাচ্ছে’ মহাবিশ্ব!
ফোন চুরি বা হারিয়ে যাওয়ার আগে ও পরে কী করবেন
ফোন চুরি বা হারিয়ে যাওয়ার আগে ও পরে কী করবেন
ফোল্ডেবল ল্যাপটপ আনতে পারে অ্যামাজন
ফোল্ডেবল ল্যাপটপ আনতে পারে অ্যামাজন
সর্বশেষ খবর
‘যুক্তরাজ্যে জব্দ সম্পদ উদ্ধারে সরকার আইনগত সিদ্ধান্ত নেবে’
‘যুক্তরাজ্যে জব্দ সম্পদ উদ্ধারে সরকার আইনগত সিদ্ধান্ত নেবে’

৪০ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ: বহিষ্কার যুবদল নেতা
সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ: বহিষ্কার যুবদল নেতা

৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

লিভার সুস্থ রাখতে যেসব খাবার নিয়মিত খাওয়া উচিত
লিভার সুস্থ রাখতে যেসব খাবার নিয়মিত খাওয়া উচিত

১০ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে সাত লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ
এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে সাত লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত ভাড়া নেওয়ার প্রতিবাদ করায় মাথা ফাটলো যাত্রীর!
অতিরিক্ত ভাড়া নেওয়ার প্রতিবাদ করায় মাথা ফাটলো যাত্রীর!

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিটনেসবিহীন গাড়ি সড়কে চলতে দেওয়া হবে না : সড়ক উপদেষ্টা
ফিটনেসবিহীন গাড়ি সড়কে চলতে দেওয়া হবে না : সড়ক উপদেষ্টা

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর
নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমানের জরুরি অবতরণ
ভারতে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমানের জরুরি অবতরণ

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের করমজল পর্যটন কেন্দ্র খুলে দেওয়ার দাবি
সুন্দরবনের করমজল পর্যটন কেন্দ্র খুলে দেওয়ার দাবি

২৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বগুড়া জেলা বাস-মিনিবাস-কোচ পরিবহন মালিক সমিতির কমিটি ঘোষণা
বগুড়া জেলা বাস-মিনিবাস-কোচ পরিবহন মালিক সমিতির কমিটি ঘোষণা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে ছিন্নমূল ও আশ্রয়হীন মানুষের মাঝে শুভসংঘের খাবার বিতরণ
মানিকগঞ্জে ছিন্নমূল ও আশ্রয়হীন মানুষের মাঝে শুভসংঘের খাবার বিতরণ

৩০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হাওরাঞ্চলে ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন হলে বজ্রপাত নিরোধী আশ্রয়কেন্দ্র্র হয়নি
হাওরাঞ্চলে ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন হলে বজ্রপাত নিরোধী আশ্রয়কেন্দ্র্র হয়নি

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুুন্সিগঞ্জে পূর্ব শত্রুতার জেরে প্রতিপক্ষের উপর হামলা; মোটরসাইকেলে আগুন
মুুন্সিগঞ্জে পূর্ব শত্রুতার জেরে প্রতিপক্ষের উপর হামলা; মোটরসাইকেলে আগুন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৬,০০০ বছরের পুরনো কঙ্কাল আবিষ্কার, ডিএনএ-তে মিললো অজানা রহস্য!
৬,০০০ বছরের পুরনো কঙ্কাল আবিষ্কার, ডিএনএ-তে মিললো অজানা রহস্য!

৫০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

আবাসিক হোটেলে অসামাজিক কাজ, আটক ৪৮
আবাসিক হোটেলে অসামাজিক কাজ, আটক ৪৮

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে গাছের সাথে ট্রাকের ধাক্কায় আরোহী নিহত
সিরাজগঞ্জে গাছের সাথে ট্রাকের ধাক্কায় আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতালির নতুন কোচ ‘পিটবুল’!
ইতালির নতুন কোচ ‘পিটবুল’!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল হামলা বন্ধ করলে আমরাও থেমে যাব: ইরানি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ইসরায়েল হামলা বন্ধ করলে আমরাও থেমে যাব: ইরানি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের প্লাস্টিক সার্জারির সত্য ফাঁস করলেন মেগান ফক্স
নিজের প্লাস্টিক সার্জারির সত্য ফাঁস করলেন মেগান ফক্স

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিডনিতে বাংলাদেশি স্কাউটারদের ঈদ পুনর্মিলনী ও গুণীজন সংবর্ধনা
সিডনিতে বাংলাদেশি স্কাউটারদের ঈদ পুনর্মিলনী ও গুণীজন সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নির্বাচনের সময় যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচনের সময় যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদ হত্যা: এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
আবু সাঈদ হত্যা: এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালকের মৃত্যু
ভাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাবালিকা মেয়েকে বিয়ে না দেওয়ায় বাবাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
নাবালিকা মেয়েকে বিয়ে না দেওয়ায় বাবাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডায় অভিনয় দম্পতি রহমত আলী-ওয়াহিদা মল্লিক জলি সংবর্ধিত
কানাডায় অভিনয় দম্পতি রহমত আলী-ওয়াহিদা মল্লিক জলি সংবর্ধিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

হঠাৎ উত্তপ্ত প্রেস ক্লাব, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ পুলিশের
হঠাৎ উত্তপ্ত প্রেস ক্লাব, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ পুলিশের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢামেকে কারাবন্দীর মৃত্যু
ঢামেকে কারাবন্দীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অবশেষে মারা গেলেন জুলাই যোদ্ধা ইমরান
অবশেষে মারা গেলেন জুলাই যোদ্ধা ইমরান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ
ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের
১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?
পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান
ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'
'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের
ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার
পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?
পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত
বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গ্যাস ফিল্ডে ইসরায়েলের হামলা, পাল্টা জবাবের হুঁশিয়ারি
ইরানের গ্যাস ফিল্ডে ইসরায়েলের হামলা, পাল্টা জবাবের হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা

কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক
কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক

শোবিজ

ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে
ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ
সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব বাবা দিবস
আজ বিশ্ব বাবা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি
বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি
বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’
৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’

শোবিজ

আজ পয়লা আষাঢ়
আজ পয়লা আষাঢ়

পেছনের পৃষ্ঠা

পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...
পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...

শোবিজ

সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই
সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা
বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা

শোবিজ

দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ
দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ

নগর জীবন

গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’
গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’

শোবিজ

দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ
দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

অনেকের মনে এখন জ্বালা
অনেকের মনে এখন জ্বালা

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন
দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে
দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন
প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য
কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন
বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম
নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম

মাঠে ময়দানে

বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট
বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট

মাঠে ময়দানে

বাবা দিবসে আবুল হায়াত
বাবা দিবসে আবুল হায়াত

শোবিজ

বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান
বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান

প্রথম পৃষ্ঠা

গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন
গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন

মাঠে ময়দানে

মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে
মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা

রকমারি

মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন
মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন