শিক্ষার্থীদের ঘোষিত বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘিরে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ অংশে রাস্তায় যান চলাচল ও যাত্রী সংখ্যা অনেক কম। বলতে গেলে রাস্তা অনেকটাই ফাঁকা। তবে যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সরব উপস্থিতি রয়েছে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত এ অংশে কোনো শিক্ষার্থী নামেনি।
শনিবার দুপুরে মহাসড়কের সাইনবোর্ড ও শিমরাইল মোড় গিয়ে এমন দৃশ্য দেখা গেছে।
সরেজমিনে লক্ষ্য করা যায়, আন্দোলনকে ঘিরে কোনো প্রকার বিশৃঙ্খলা আর জনভোগান্তি যেন না হয় সে লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অতিরিক্ত সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। তবে সিদ্ধিরগঞ্জ অংশে এখন পর্যন্ত শিক্ষার্থী কিংবা জনতাকে বিক্ষোভে নামতে দেখা যায়নি। আঞ্চলিক কিংবা দূরপাল্লার গাড়ি না থাকায় মহাসড়কে অটোরিকশাকে বেছে নিয়েছেন বাসা থেকে বের হওয়া মানুষজন।
তবে রিকশাচালকরা গাড়ি না থাকার সুযোগকে কাজে লাগিয়ে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করছেন বলে অভিযোগ কয়েকজন যাত্রীর।
মিনিবাসের এক চালক বলেন, আজ গাড়ির সংখ্যা কম থাকায় বের হয়েছে সে। তবে সড়কে যাত্রী নাই তেমন।
কয়েকজন অটোরিকশা চালকের সঙ্গে কথা বললে তারা বলেন, কাঁচপুর থেকে সাইনবোর্ড পর্যন্ত এখন পর্যন্ত যাত্রীর চাপ কম রয়েছে। তেমন ঝামেলা তাদের চোখে পড়েনি।
এ বিষয়ে সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ওসি মোহাম্মদ আবু বকর সিদ্দিক বলেছেন, আমরা মহাসড়কে অবস্থান করছি। সবকিছু স্বাভাবিক রয়েছে। মানুষজন নির্বিঘ্নে যাতায়াত করতে পারছে।
বিডি-প্রতিদিন/বাজিত