শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ এপ্রিল, ২০১৬

দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের সংগ্রাম

বিয়র্ন লোমবোর্গ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের সংগ্রাম

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বাংলাদেশ অসাধারণ অগ্রগতি সাধন করেছে। দেশের দারিদ্র্য অর্ধেকে নেমে আসার সঙ্গে সঙ্গে প্রতি বছর প্রায় ছয় শতাংশ হারে অর্থনীতি বৃদ্ধি পেয়েছে। কিন্তু অনেক চ্যালেঞ্জ এখনো এ দেশের উন্নয়ন প্রচেষ্টাগুলোকে ব্যাহত করতে বহাল রয়েছে। বিশ্বব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী, অনূর্ধ্ব পাঁচ বছরের এক-তৃতীয়াংশ শিশু স্বাভাবিকের তুলনায় কম ওজনের হয় এবং প্রতি পাঁচজন প্রাপ্তবয়স্কের মধ্যে দুজন পড়াশোনা জানে না। জনসংখ্যার এক-চতুর্থাংশ এখনো দারিদ্র্যের মধ্যে বসবাস করছে এবং অন্য প্রতিবন্ধকতাগুলো যেমন- ত্রুটিপূর্ণ সড়ক অবকাঠামো থেকে শুরু করে সীমিত বিদ্যুৎ প্রাপ্যতা, এখনো অনেক নাগরিকের দুর্ভোগের কারণ। সরকারি বিনিয়োগকারী থেকে শুরু করে আন্তর্জাতিক দাতা এবং সাধারণ নাগরিকরাও একটি সুন্দর আগামীর পথে প্রগতিতে উৎসাহী। আর তা করার জন্য আমাদের সেসব সমাধানের প্রতি মনোনিবেশ করতে হবে, যা বাংলাদেশিদের সমৃদ্ধিতে সবচেয়ে কম খরচে সবচেয়ে বেশি সহায়তা করবে। উন্নয়নের পথে এ জাতি এখনো যেসব চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে, ‘বাংলাদেশের অগ্রাধিকারসমূহ’ প্রকল্পটি সেগুলোকে জয় করার জন্য সবচেয়ে কার্যকর সমাধান আবিষ্কার করার লক্ষ্যে কাজ করছে। ব্র্যাক এবং কোপেনহেগেন কনসেনসাস সেন্টারের অংশীদারিত্বে এ প্রকল্পটি বাংলাদেশ, এই অঞ্চল এবং সারা বিশ্বের ডজনখানেক শীর্ষ অর্থনীতিবিদকে দায়িত্ব দিয়েছে যে উন্নয়ন প্রচেষ্টার ক্ষেত্রে কোন সমাধানগুলো ব্যয়কৃত প্রতি টাকায় সর্বোচ্চ সামাজিক, পরিবেশগত, স্বাস্থ্যগত এবং অর্থনৈতিক সুবিধা প্রদান করতে সক্ষম, সেই বিষয়ের ওপর গবেষণা চালানোর জন্য। দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে সংগ্রাম এবং অর্থনৈতিক সুযোগের প্রচারের কথা আসলে তিনটি কৌশলের মাধ্যমে নতুন গবেষণাটি সম্ভাবনার দ্বার প্রজ্বলিত করে দেয়। চরম দারিদ্র্য বিমোচনে বিনিয়োগকারীরা তথাকথিত ‘উত্তরণ’ কর্মসূচির ওপর নির্ভর করতে পারে, নিষ্ফলা মৌসুমে কৃষকদের সাময়িকভাবে কাজ করার জন্য শহরে অভিপ্রায়ণের ক্ষেত্রে ভাতা প্রদান করতে পারে অথবা বিদেশে অভিপ্রায়ণের সুযোগকে আরও কার্যকর করে তোলার ওপর মনোনিবেশ করতে পারে। এই কৌশলগুলো শুধু তাদের নিজস্ব কার্যপদ্ধতির ক্ষেত্রেই ভিন্ন নয়, তাদের সম্ভাব্য প্রতিদানের ক্ষেত্রেও ভিন্ন।

কৌশল ব্যয়কৃত প্রতি টাকায় সর্বমোট যত টাকার সুবিধাসমূহ দারিদ্র্যবিরোধী ‘উত্তরণ’ কর্মসূচি ২, মৌসুমি অভিপ্রায়ণের জন্য ভাতা ৪, ইউডিসির মাধ্যমে বিদেশে অভিপ্রায়ণকে বৈধকরণ ২২। যদিও চরম দারিদ্র্যের হার গত ১৫ বছরে ৩৪ শতাংশ থেকে কমিয়ে মাত্র ১৩ শতাংশে আনা হয়েছে, দুই কোটি বাংলাদেশি এখনো হতদরিদ্র হিসেবে বিবেচিত অবস্থার মধ্যে বসবাস করছে। ব্র্যাক ইন্টারন্যাশনাল বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতিবিদ মুন্সি সুলাইমান এবং রোটারড্যামের ইরাসমাস বিশ্ববিদ্যালয়ের ফারজানা মিশার সদ্য-প্রকাশিত গবেষণায় তারা দেশের চরম দারিদ্র্য মোকাবিলার পদ্ধতিসমূহ পরীক্ষা করে দেখেছেন। ‘উত্তরণ’-ই হলো সবচেয়ে সম্ভাবনাময় কৌশল। এই কর্মসূচিতে অংশগ্রহণকারীরা প্রথমে নগদ টাকা বা খাদ্যরূপে একটি ছোট উপহার পেয়ে থাকে, যা তাদের দৈনন্দিন জীবনধারণের চাপ থেকে কিছুটা অব্যাহতি দেয় এবং তাদের সঞ্চয়ী হতে সাহায্য করে। সবশেষে, সামাজিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে অংশগ্রহণকারীদের আত্মবিশ্বাসী হওয়ার উৎসাহ প্রদান করা হয়, যা দারিদ্র্য মোকাবিলার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু প্রায়শ উপেক্ষিত বিষয়।

বিশ্লেষণ অনুযায়ী, এই ধরনের একটি কর্মসূচিতে পরিবার প্রতি আনুমানিকভাবে ২৩ হাজার ৪০০ টাকা খরচ হবে। কিন্তু এর থেকে প্রাপ্য সুবিধা ব্যাপক হতে পারে : উত্তরণ কর্মসূচি প্রাপকদের আয় অন্ততপক্ষে এক-তৃতীয়াংশ বাড়িয়ে দেবে। বেশিরভাগ অর্জন আসে সুবিধাভোগীদের পেশা পরিবর্তন এবং নৈমিত্তিক দিনমজুর অবস্থা থেকে বেরিয়ে এসে আত্মকর্মসংস্থানের মাধ্যমে এবং গবেষকরা  প্রমাণ পেয়েছেন যে, এর ইতিবাচক প্রভাব বেশ দীর্ঘস্থায়ী, যা অংশগ্রহণকারীদের দারিদ্র্যাবস্থা থেকে চিরদিনের জন্য বেরিয়ে আসতে সাহায্য করে। অর্থনীতিবিদদের আনুমানিক হিসাব অনুযায়ী, যখন এই সমস্ত সুযোগ-সুবিধা সমষ্টিভূত করা হবে, তা প্রায় ৫১ হাজার টাকার সমান দাঁড়াবে, যার মানে হলো ‘উত্তরণ’ কর্মসূচির জন্য ব্যয়কৃত প্রতিটি টাকা দুই টাকা পরিমাণ সুবিধা প্রদান করে। বিশ্লেষণটি এ ছাড়াও আরও অন্যান্য প্রকল্পের দিকে নজর দিয়েছে, যার মধ্যে আছে নগদ হস্তান্তর এবং জীবিকা কর্মসূচি, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে এই প্রকল্পগুলো ব্যয়কৃত প্রতিটি টাকায় এক টাকা বা তারও কম সুফল বয়ে আনে। সে জন্যই হয়তোবা ‘উত্তরণ’ কর্মসূচিই বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে কার্যকর দারিদ্র্য কর্মসূচি : যে ক্ষেত্রে খরচের প্রতিটি টাকা দুই টাকার সামাজিক কল্যাণ বয়ে আনে, অংশগ্রহণকারীদের ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় এবং শেষ পর্যন্ত চরম দারিদ্র্যাবস্থা থেকে মুক্তির সুযোগ করে দেওয়ার মাধ্যমে।

তবে অবশ্যই, সাহায্য ও অর্থের জন্য প্রচুর চাহিদা থাকা সত্ত্বেও সম্পদের পরিমাণ সীমিত। এ জন্যই আমাদের অনুসন্ধান করতে হবে যে ব্যয়কৃত প্রতিটি টাকা কোনো ক্ষেত্রে সবচেয়ে লাভজনক হতে পারে। ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অর্থনীতিবিদ মুশফিক মোবারক এবং এভিডেন্স অ্যাকশনের একজন পোস্ট ডক্টরাল সতীর্থ আঘা আলী আকরাম গবেষণা করে একটি ভালো উপায় বের করেছেন, যেটি অনেক গ্রামীণ বাংলাদেশির সমস্যার প্রতি মনোনিবেশ করবে, বিশেষ করে উত্তরাঞ্চলে শরতের নিষ্ফলা ঋতুর সময়টাতে। এটি বছরের সবচেয়ে কঠিন সময়; বিশেষ করে রংপুরে, যেখানে ১ কোটি ৫৮ লাখ অধিবাসীর প্রায় অর্ধেকের কাছাকাছি দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করে এবং যাদের মধ্যে অনেকেই পার্শ্ববর্তী খামারগুলোতে দিনমজুর হিসেবে কাজ করে থাকে। তবে সেপ্টেম্বর মাসে, যখন জমির ফসল পাকার জন্য অপেক্ষা করতে হয়, খামারে তাদের করার মতো খুব কম কাজই অবশিষ্ট থাকে। তখন মজুরি কমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে খাদ্যের অপ্রতুলতার কারণে চালের দামও বেড়ে যায়।

নিম্নমজুরি ও উচ্চ খাদ্যমূল্য দ্বারা বিশেষ করে গর্ভবতী নারী এবং শিশুরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। অনেক পরিবার তাদের বিভিন্ন বেলার খাবার বাদ দিতে বাধ্য হয় এবং তাদের খাদ্যাভ্যাসের গুণগতমানও কমে যায়, যা এই দুর্বল জনগোষ্ঠীর ঘাটতিপূর্ণ শারীরিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশের কারণ হতে পারে। গবেষকরা পরীক্ষা করে দেখেছেন, কীভাবে গ্রাম থেকে মানুষকে শহরে মৌসুমি অভিপ্রায়ণে সাহায্য করলে নিষ্ফলা মৌসুম অতিক্রমে তাদের উপকার হয়। কেন্দ্রীয় শহরগুলোকে কৃষিনির্ভর গ্রামগুলোর মতো মৌসুমি মন্দার মুখোমুখি হতে হয় না, তাই শহরগুলোতে নিষ্ফলা মৌসুমে কম-দক্ষতার  কর্মসংস্থানের সুযোগ থাকে। নির্মাণাধীন ভবনে কাজ বা রিকশা চালানোর মতো কাজও এতে অন্তর্ভুক্ত। কিন্তু মৌসুমি অভিপ্রায়ণ ব্যয়সাধ্য এবং ঝুঁকিপূর্ণ। অভিবাসীদের শুধু যাতায়াতের খরচই দিতে হয় না, তাদের চাকরি না পাওয়ার ফলে টাকা জলে যাওয়ার ঝুঁকিও নিতে হয়। অর্থনীতিবিদরা তাদের ছয় বছরের গবেষণায় দেশজুড়ে ১০০টিরও বেশি বাংলাদেশি সম্প্রদায়ের ওপর অপরিকল্পিতভাবে বিভিন্ন কৌশলগত পরিকল্পনার দায়িত্ব অর্পণ করে। প্রথম দলের গ্রামগুলোর ক্ষেত্রে, শহরে অভিপ্রায়ণের জন্য বাসের যাওয়া-আসার ভাড়া এবং কয়েক বেলার খাওয়ার খরচ বাবদ অংশগ্রহণকারী পরিবার প্রতি এক হাজার টাকার ভাতা দেওয়া হয়। অন্য গ্রামগুলোর ক্ষেত্রে পরিবারগুলোকে কোনো টাকা দেওয়ার পরিবর্তে শুধু মৌসুমি কাজের সুযোগ সম্পর্কে তথ্য দেওয়া হয় এবং অন্যান্য অনেক গ্রামকে, তথাপি, নিয়ন্ত্রণের জন্য অপরিকল্পিতভাবে বাছাই করা হয়, যারা কোনো তথ্য বা টাকা পায়নি। শুধুমাত্র তথ্যপ্রাপ্ত পরিবারগুলো থেকে খুবই কমসংখ্যক মানুষ শহরে গিয়েছিল। কিন্তু নিষ্ফলা মৌসুমে একটি সাধারণ বাসের টিকিট এবং কয়েক বেলার খাবারের জন্য পাওয়া ভাতা থেকে যে উপকার পাওয়া গিয়েছিল তা উল্লেখযোগ্য ছিল।  অর্থনীতিবিদরা আবিষ্কার করেছেন যে, এই প্রকল্পে পরিবার প্রতি ২ হাজার ৭০০ টাকার মতো খরচ করাটা— যার মধ্যে অস্থায়ী অভিপ্রায়ণ এবং কর্মসূচির অন্যান্য খরচ অন্তর্ভুক্ত, প্রতিটি পরিবারের জন্য উল্লেখযোগ্য কল্যাণ সাধন করেছিল।

যেসব পরিবার ভাতা পেয়েছিল এবং একজন ব্যক্তিকে কাজের জন্য শহরে পাঠিয়েছিল, তাদের প্রত্যেকের প্রতিদিনের ক্যালোরির গ্রহণ ৬০০ ক্যালোরিতে উন্নীত হয়েছিল। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার, কারণ এটি দিনে দুই বা তিন বেলা খাবার গ্রহণের মধ্যে পার্থক্য। এই পরিবারগুলো আরও স্বাস্থ্যসম্মত খাবারের পেছনেও অধিক অর্থ ব্যয় করেছিল; যেমন মাছ ও ডালের মতো প্রোটিনের উেস। কিছু কিছু পরিবারের ক্ষেত্রে, মৌসুমি অভিপ্রায়ণের ফলে তাদের আয় প্রায় ৮৬ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছিল। প্রকল্পটির খুঁটিনাটির ওপর ভিত্তি করে ভাতা কর্মসূচির মাধ্যমে পরিবারের কোনো সদস্য আদৌ শহরে যাবে কিনা তার সম্ভাবনা ২২-৪২ শতাংশ পর্যন্ত বেড়ে গিয়েছিল। এসবের মোট ইতিবাচক প্রভাব হিসাব করা হলে, তা ১০ হাজার ৯০০ টাকার অর্থনৈতিক, স্বাস্থ্য-সম্পর্কিত এবং সামাজিক কল্যাণের সমান।

তাই সমস্ত খরচ এবং সুযোগ-সুবিধা একত্রিত করার মাধ্যমে অর্থনীতিবিদদের আনুমানিকভাবে হিসাব অনুযায়ী মৌসুমি অভিপ্রায়ণ কর্মসূচি ব্যয়কৃত প্রতি টাকায় চার টাকার সামাজিক কল্যাণ সাধন করতে পারে। কিন্তু গবেষকরা ভিন্ন ধরনের অভিবাসীর ওপর মনোযোগ নিবদ্ধ করার মাধ্যমে অর্থনৈতিক উন্নয়নে সাহায্য করার আরেকটি উপায় চিহ্নিত করেছেন : প্রায় ৫ লাখ মানুষ যারা প্রতি বছর বাংলাদেশ ছেড়ে বিদেশে কাজ করতে যায়। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী, তারা পরিবার-পরিজনকে জিডিপির ৭.৪ শতাংশের সমমূল্যের অর্থ পাঠায়— ২০০১ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত যেটি ছিল সর্বমোট ৯ লাখ ৬০ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু যেহেতু অভিপ্রায়ণ প্রক্রিয়াটি অতিরিক্ত ব্যয়বহুল এবং কষ্টসাধ্য, কার্যত সম্ভাব্য প্রাপ্যের তুলনায় অভিপ্রায়ণ থেকে বাংলাদেশ তুলনামূলক কম উপকারিতা লাভ করে। অভিপ্রায়ণের জন্য যা খরচ তা অনেকের তিন বছরের আয়ের সমান হতে পারে। খরচ এত অধিক হওয়ার একটি কারণ হলো অভিবাসী শ্রমিকরা একাধিক স্তরে মধ্যস্থতাকারীদের দ্বারা জোরপূর্বক ভিসা ও অন্যান্য ফিস বাবদ অতিরিক্ত অর্থ প্রদানে বাধ্য হয়।

ম্যানচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের ইকোনমেট্রিং-এর প্রভাষক ওয়াসেল বিন শাদাত এবং লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন বিষয়ক গবেষণা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কাজী মাহমুদুর রহমানের নতুন গবেষণা অনুযায়ী বিদ্যমান ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারসমূহ অথবা ইউডিসির মাধ্যমে অভিপ্রায়ণ প্রক্রিয়াটি বৈধকরণ অত্যন্ত সম্ভাবনাময়। ২০১৩ সালে, অভিপ্রায়ণ প্রক্রিয়াটি বৈধ করার জন্য এদেশের সরকারের মালয়েশিয়ার সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষরের পর প্রায় ১৪ লাখ মানুষ ইউডিসির মাধ্যমে অনলাইনে নিবন্ধন করেছিল। প্রায় ৪ হাজার ৫০০-এর বেশি ইউডিসি ইতিমধ্যে সারা দেশে কাজ করছে, এ দেশের লক্ষাধিক মানুষকে সরকারি ও বেসরকারি সেবা প্রদান করার মাধ্যমে। সমস্ত ইউডিসির সঙ্গে অভিপ্রায়ণ সেবা যুক্ত করাটা কম-খরচের এবং সহজসাধ্য হবে। বিদেশে যেতে ইচ্ছুক শ্রমিকরা ইউডিসির অভিপ্রায়ণ দফতরে মৌলিক ফর্ম এবং ভিসার প্রক্রিয়াকরণ থেকে শুরু করে কর্মসংস্থানের তথ্য এবং প্রিন্টিং পরিসেবাও পাবে। বিশেষজ্ঞদের হিসাব অনুযায়ী, বাংলাদেশের সব ইউডিসিতে একটি করে অভিপ্রায়ণ বিভাগ চালু করার ক্ষেত্রে সর্বমোট ৭৮ কোটি ৫০ লাখ টাকা খরচ হবে, যার সঙ্গে প্রতি বছর কার্যপরিচালনা খরচ বাবদ ২০ কোটি ৩০ লাখ টাকা যুক্ত হবে। কিন্তু প্রাপ্ত সুবিধা হবে ব্যাপক। প্রথম বছর মালয়েশিয়াতে অভিপ্রায়ণের সুযোগ করে দেওয়ার মাধ্যমে আনুমানিক রক্ষণশীল হিসাব অনুযায়ী ৫০ হাজার ব্যক্তিকে ইউডিসির দ্বারা প্রদত্ত পরিসেবা প্রদান করা হবে, যা পরবর্তী বছরগুলোতে অতিরিক্ত আরও ১০ হাজার শ্রমিক যুক্ত করবে। এর ফলস্বরূপ, একজন ব্যক্তির অভিপ্রায়ণের খরচ কমে ৩৬ হাজার ৫০০ টাকা হবে— যেটা প্রায় ৮৩ শতাংশ পর্যন্ত খরচ বাঁচাবে।

গবেষকরা আশা করেন যে, ইউডিসির মাধ্যমে আন্তর্জাতিক অভিপ্রায়ণ প্রক্রিয়াকে আরও কার্যকর করে তোলাটা ব্যয়কৃত প্রতি টাকায় ২২ টাকার কল্যাণ সাধন করতে পারে। এই কৌশলগুলোর প্রত্যেকটি দারিদ্র্য থেকে মুক্তির জন্য ‘উত্তরণ’ কর্মসূচি, মৌসুমি অভিপ্রায়ণের জন্য ভাতা এবং বিদেশে অভিপ্রায়ণ প্রক্রিয়ার উন্নতিসাধন— বাংলাদেশের জন্য বিভিন্ন উপায়ে সুযোগ সৃষ্টি করার লক্ষ্যে কাজ করে। বাংলাদেশে তার উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা উপলব্ধি করার ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো উপায় কোনটি বলে আপনি মনে করেন? আমাদের ওয়েবসাইটে গিয়ে আরও অন্যান্য অনেক প্রস্তাব এবং পরিকল্পনাগুলো সম্পর্কে জানুন। আসছে সপ্তাহগুলোতে আমি শীর্ষ বাংলাদেশি বিশেষজ্ঞদের দ্বারা নির্বাচিত অন্যান্য আরও অনেক রোমাঞ্চকর কর্মসূচি সম্পর্কে এই বাংলাদেশ প্রতিদিনে লিখব। আমরা কর্মসূচিগুলোর খরচের পাশাপাশি এগুলোর সুফলগুলোও চিহ্নিত করব, যেন সবাই সহজেই জানতে পারে যে কোন সমাধানটি বাংলাদেশের উন্নয়নে সবচেয়ে বেশি সহায়ক।

লেখক : কোপেনহেগেন কনসেনসাস সেন্টারের প্রেসিডেন্ট। তিনি টাইম ম্যাগাজিন কর্তৃক বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী ১০০ ব্যক্তির একজন হিসেবে মূল্যায়িত হয়েছেন।

[লেখাটি ইংরেজি থেকে অনূদিত]

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
সিরিয়ার থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়ার থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী মাসে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগামী মাসে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম
ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন