শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

চীন-আমেরিকা দ্বন্দ্ব ও বাংলাদেশ

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
চীন-আমেরিকা দ্বন্দ্ব ও বাংলাদেশ

১৪ অক্টোবর দুপুর থেকে ১৫ অক্টোবর সকাল পর্যন্ত, বিশ-একুশ ঘণ্টার একটা ঝটিকা সফর শেষে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং ব্রিকসের শীর্ষ সম্মেলনে যোগদানের জন্য ভারতের গোয়ায় গেলেন। শি জিনপিংয়ের এই সফরের গুরুত্ব, তাত্পর্য ও ব্যাপ্তি প্রসঙ্গে এবং ভবিষ্যতে শুধু বাংলাদেশের উন্নয়ন ও নিরাপত্তা নয়, পুরো অঞ্চলের ভূ-রাজনীতির ওপর কতখানি ও কি রকম প্রভাব বিস্তার করতে পারে তার প্রতি বাংলাদেশের মানুষের প্রবল আগ্রহের প্রতিফলন দেখা গেছে আমাদের প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সর্বত্র।  নতুন ইতিহাসে বাংলাদেশ-চীন, ১৫ অক্টোবর বাংলাদেশ প্রতিদিনের হেডলাইনটি এই সফরের সুদূরপ্রসারী গুরুত্বপূর্ণ তাত্পর্যের ইঙ্গিত দেয়। অন্য পত্রিকাগুলোও একই রকম তাত্পর্যপূর্ণ আশাবাদী হেডলাইন করেছে। মর্যাদাশীল একটা পত্রিকা বলেছে, দুই দেশ স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারশিপে পৌঁছল। এই সফরের সময় ২৭টি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে, যার বিপরীতে চীন থেকে ২৪.৪৫ বিলিয়ন ডলার পাবে বাংলাদেশ। এ ছাড়া বাংলাদেশ-চীন ব্যবসায়ীদের মধ্যে যে চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে তার মাধ্যমে আরও ১৩.৬ বিলিয়ন ডলার দেবে চীন। চুক্তিগুলোর বিস্তারিত বর্ণনা প্রায় সব পত্রিকায় এসেছে। জাপান, ভারত, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের সঙ্গে ইতিপূর্বে স্বাক্ষরিত সব উন্নয়ন সহযোগিতা চুক্তি বিদ্যমান আছে ও যার কার্যক্রম এখন চলছে, সেগুলো এবং চীনের সঙ্গে স্ট্র্যাটেজিক পর্যায়ের চুক্তিগুলোর বাস্তবায়ন যখন সম্পূর্ণ হবে তখন বাংলাদেশের চেহারা অন্য রকম হবে। সম্পর্কের গভীরতা ও বিস্তৃতি যখন উভয় দেশের উন্নয়ন ও নিরাপত্তার অন্যতম অবলম্বন হয়ে ওঠে তখন সেটি স্ট্র্যাটেজিক স্তরে উন্নীত হয়। তাই এই সফরে শুধু বাংলাদেশ চীন থেকে অনেক কিছু পেল তাই নয়, চীনের প্রাপ্তিও ঘটেছে একই মাত্রায়। মনে রাখতে হবে প্রাপ্তির হিসাব সবক্ষেত্রে টাকার অংকে হয় না, এর সঙ্গে ভূ-রাজনীতি ও কূটনীতিসহ বহু কিছু জড়িত আছে। এ সম্পর্কে শি জিনপিংয়ের একটি বক্তব্যের মধ্য দিয়ে চীনের প্রাপ্তি ও আগ্রহের মাত্রাটি প্রকাশ পেয়েছে। তিনি বলেছেন, We agreed to elevate China-Bangladesh relationship from a closer comprehensive partnership of co-operation to a strategic partnership of co-operation. বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী অত্যন্ত বিচক্ষণ, সূক্ষ্ম কূটনৈতিক তাত্পর্যবাহী ও প্লিজিং বক্তব্য রেখেছেন। পারস্পরিক দ্বন্দ্ব ও প্রতিযোগিতায় লিপ্ত বৃহৎ দেশগুলোকে শেখ হাসিনা বাংলাদেশের প্রতি একই সময়ে যেভাবে আগ্রহী ও কাছে টানতে পেরেছেন তা এক কথায় অভূতপূর্ব এবং বাংলাদেশের জন্য বিরাট সাফল্য। এর সুফল বাংলাদেশ পেতে শুরু করেছে এবং আগামীতে তার প্রতিফলন আরও বিশালভাবে ঘটবে। বিদ্যমান পরিস্থিতির সীমাবদ্ধতার মধ্যে যেসব রাজনৈতিক নেতৃত্ব দূরদৃষ্টিসম্পন্ন অবদান রাখতে পারেন, তারাই ইতিহাস সৃষ্টি করেন এবং নতুন মাইলফলক স্থাপন করেন, যে পথের নিশানা ধরে দেশের মানুষ ও রাষ্ট্র স্বাচ্ছন্দ্যে প্রশস্ত সড়কে চলতে পারে। নেতৃত্ব সীমা লঙ্ঘন করলে যেমন পতনের আশঙ্কা জাগে তেমনি প্রয়োজনীয় সাহস দেখাতে অক্ষম হলে সবকিছু স্থবির হয়ে পড়ে। তাই নেতৃত্বের জন্য জাতীয় মূল্যবোধের প্রতি গভীর ভালোবাসা ও উপলব্ধি এবং প্রকাশ ভঙ্গিতে ধীরস্থির, সৌম্য শান্ততার কোনো বিকল্প নেই। আমাকে একজন সাংবাদিক প্রশ্ন করেছেন, আমাদের সম্পর্ক চীনের সঙ্গে যে মাত্রায় উন্নতি হচ্ছে তাতে চীনের প্রতিদ্বন্দ্বী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কের কোনো ওঠা-নামা হবে কিনা? প্রশ্নটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে এর সোজা-সাপ্টা কোনো উত্তর নেই। আন্তঃরাষ্ট্রীয় সম্পর্কের মূল ড্রাইভিং এলিমেন্ট বা চালিকা হলো ভূ-রাজনীতির হিসাব-কিতাব ও সমীকরণ। প্রত্যেক রাষ্ট্র তার নিজের বৃহত্তম স্বার্থকে প্রাধান্য দেবে সেটাই স্বাভাবিক। সাংবাদিক ভাইয়ের প্রশ্নের উত্তরে আমি বলেছি, গত ছয়-সাত বছরে ভূ-রাজনীতির খেলায় বাংলাদেশ যে অবস্থান সৃষ্টি করেছে, যে স্তরে পৌঁছেছে এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যে গ্রহণযোগ্যতা সৃষ্টি হয়েছে, তা যদি বাংলাদেশ ধরে রাখতে পারে তাহলে এক দেশের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নয়ন, সে যে মাত্রায়ই হোক না কেন সেটি অন্য দেশের সঙ্গে আমাদের সম্পর্কের কোনো হেরফের ঘটাবে না। তবে পথ একটানা মসৃণ নয়। অনেক পিচ্ছিল পথের ব্লক যেমন পার হতে হবে, তেমনি হাঁটতে হবে টাইট রশির ওপর দিয়ে, যেখানে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক পরিস্থিতির ওপর অনেক কিছু নির্ভর করে। বাংলাদেশকে কেন্দ্র করে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান ও দৃষ্টিভঙ্গি আমরা সবটা না জানলেও উপলব্ধি করতে পারি। তারা বহুদিন ধরে বাংলাদেশের সঙ্গে সোফা (SOFA-Status of Forces Agreement) এবং আকসা (ACSA-Acquision and cross services Agreement) চুক্তি করতে চাচ্ছে, যেটি যুক্তরাষ্ট্রের সেনা সদস্যদের বাংলাদেশে আসা যাওয়া ও মর্যাদা সম্পর্কিত। কিন্তু আওয়ামী লীগ, বিএনপি কোনো সরকারই এই চুক্তি স্বাক্ষর করেনি। জঙ্গি দমনে আমেরিকা সহযোগিতা করতে চায়। কিন্তু তার স্বরূপ ও বৈশিষ্ট্য নিয়ে সব সময়ই একটা ধোঁয়াশা বিরাজমান। তবে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্রের বিদ্যমান সম্পর্কের বিস্তৃতি অনেক, সেটিকে কখনই ছোট করে দেখার সুযোগ নেই। তবে এই সম্পর্কটা যে শুধু বাংলাদেশের স্বার্থে নয়, তা স্পষ্ট হয়ে ওঠে ২০১২ সালে তৎকালীন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটনের এবং এ বছর জন কেরির সফরের মধ্য দিয়ে। আমার কাছে মনে হয় চীন-ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক যত উন্নত হবে, তাতে বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্র সরে যাবে না, বরং আরও ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা করবে নিজেদের স্বার্থে। সেটি কী কারণে ঘটবে তার একটা ব্যাখ্যা প্রয়োজন। যুক্তরাষ্ট্র-চীনের দ্বন্দ্ব-প্রতিযোগিতা এখন আর ওপেন সিক্রেট নয়, পুরোপুরি ওপেন। আমেরিকার কূটনীতিতে দুজন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন। প্রথমজন জন কুইনসি অ্যাডমস (১৭৬৭-১৮৪৮), যিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে আমেরিকার পঞ্চম প্রেসিডেন্ট জেমস মনরো কর্তৃক ঘোষিত মনরো ডকট্রিনের প্রধান আর্কিটেকট ছিলেন। বলা হয়ে থাকে মনরো ডকট্রিন জন অ্যাডমসের ব্রেনচাইল্ড। মনরো ডকট্রিনের ফলে দক্ষিণ আমেরিকায় ইউরোপের উপনিবেশ ও কর্তৃত্বের চিরাবসান ঘটে এবং যুক্তরাষ্ট্রের একক প্রভাব ও কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়। গত শতকের সত্তর দশকের একেবারে শুরুতে বদ্ধ দুয়ার খুলে চীনের ভিতরে প্রবেশ করার কৃতিত্ব হেনরি কিসিঞ্জারের, যার মূল লক্ষ্য ছিল সোভিয়েত ইউনিয়নকে ভেঙে ফেলা এবং মনরো ডকট্রিনের বর্ধিত সংস্করণে এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল, বিশেষ করে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের একক প্রভাব ও কর্তৃত্ব স্থাপন করা। প্রথম লক্ষ্য অর্থাৎ সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে দেওয়া সফলভাবে বাস্তবায়ন করতে পারলেও দ্বিতীয় লক্ষ্য বাস্তবায়নের পথে সেই চীনই আজ পাহাড় সমান বাধা হিসেবে দণ্ডায়মান। হেনরি কিসিঞ্জার শুধু চীনের ওপর নিজের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে প্রায় ছয়শ পৃষ্ঠার একটা বই লিখেছেন, যার শিরোনাম ‘হেনরি কিসিঞ্জার অন চায়না।’ সত্তর দশকে কিসিঞ্জার যখন প্রবেশ করেন তখন চীনের আজকের বিশাল উত্থান ও অবস্থানের কথা অনুমান করতে পেরেছিলেন কিনা তা বইয়ের কোথাও উল্লেখ নেই। তবে নব্বই দশকে দেং জিয়াওপেংয়ের উত্তরসূরি প্রেসিডেন্ট জিয়াং জেমিন কিসিঞ্জারকে স্পষ্ট করে যখন বলেন, আপনারা চীনে কোনো মিখাইল গর্বাচেভ খুঁজে পাবেন না, তখন কিসিঞ্জারের কাছে পরিষ্কার হয়ে যায় আগামীতে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে কোনো কিছুই আর প্রত্যাশা অনুযায়ী একচ্ছত্র থাকবে না। তখনই যুক্তরাষ্ট্রকে নতুন করে ভাবতে হয়, যার বহিঃপ্রকাশ ঘটে ২০১০ সালে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের নতুন সামরিক নীতি ঘোষণার মধ্য দিয়ে। উত্তরে জাপান থেকে শুরু করে ডাউন দ্য লাইন ধরে একেবারে দিয়াগো-গার্সিয়া পর্যন্ত তাকালে দেখা যাবে আমেরিকা তার সামরিক উপস্থিতির মাধ্যমে সম্পূর্ণ পূর্ব-দক্ষিণ পাশ দিয়ে মোটামুটি চীনকে ঘিরে ফেলেছে। চীনও তার সামরিক শক্তি বৃদ্ধি করছে এবং দক্ষিণ চীন সাগরে একক কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার পথে আপসহীনভাবে এগিয়ে যাচ্ছে। আর ওয়ান বেল্ট ওয়ান রোড পলিসি ভিশনের আওতায় বিশাল পরিমাণ অর্থের বিনিয়োগ প্রস্তাব নিয়ে স্থল ও জলপথে এশিয়া থেকে আফ্রিকা-ইউরোপ পর্যন্ত সর্বপ্রকার সংযোগ স্থাপনের মহাকর্মযজ্ঞ শুরু করেছে। তবে বিংশ শতাব্দীর কোল্ড ওয়ার পরিস্থিতির প্রত্যাবর্তন বা বৃহৎ শক্তির মধ্যে বড় আকারের সামরিক সংঘর্ষের আশঙ্কা একবিংশ শতাব্দীতে কেউ করছেন না। পরিস্থিতি এখন ভিন্ন। চীন-আমেরিকা যতই দ্বন্দ্বে থাকুক না কেন, তাদের পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্টতা এমন একটা পর্যায়ে পৌঁছে গেছে, যা ব্রেক করলে উভয়ই ভয়ঙ্কর সংকটে পড়বে।

 

 

চীন-যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য বছরে প্রায় ৫০০ বিলিয়ন ডলার হবে। আর চীনের কাছ থেকে আমেরিকার ১.১ ট্রিলিয়ন ডলার লোন নেওয়া আছে ট্রেজারি বন্ডের বিপরীতে। এখন উভয়পক্ষের কৌশল হলো— রাজনৈতিক, কূটনৈতিক মেরুকরণ, সামরিক শক্তি প্রদর্শন ও হুমকি দিয়ে, চাপে রেখে ভূ-রাজনীতির ক্ষেত্রে এই অঞ্চলে কে কতখানি স্পেস নিজেদের আওতায় রাখতে পারে এবং প্রভাব বজায় রাখতে পারবে সেটাই হলো এখন প্রতিদ্বন্দ্বিতার মূল লক্ষ্য। হেনরি কিসিঞ্জার তার বইয়ের ৫২৩ পৃৃষ্ঠায় বলেছেন— Relation between china and US need not and should not- become a zero-sum game. key issues on the international front are global in nature. consensus may prove difficult, but confrontation on these issues is self- defeating. যদিও এতদঞ্চলের রাষ্ট্রগুলোর কারও কারও সঙ্গে চীনের সমুদ্র সীমানা নিয়ে দ্বন্দ্ব আছে, কয়েকটি দেশে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক ঘাঁটি আছে, তবুও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার রাষ্ট্রগুলো নিজেদের নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক-বাণিজ্যিক স্বার্থ রক্ষার জন্য চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এক ধরনের সমদূরত্ব বজায় রাখার চেষ্টা করবে। সিঙ্গাপুরের প্রয়াত নেতা লি কুয়ান এই নীতির পক্ষে যৌক্তিকতা তুলে ধরে বলেছেন, Given its power, actual and potential, china must be part of any arrangement for peace and stability and that the region’s smaller countries would have ot learn to live with it. But that did not mean they could be sanguine about china’s peaceful attitude of correct

non-interference in the internal affairs of other countries. America’s presence was reassuring, but even the US is an outsider with a hegemonistic record. (লুকিং ইস্ট টু লুক ওয়েস্ট, সুনান্দা কে দত্ত রায়, পৃঃ-৮১)। সুতরাং চীন-আমেরিকার দ্বন্দ্বের যতই প্রকাশ ঘটুক না কেন, এতদঞ্চলের রাষ্ট্রগুলো যার যার অবস্থান থেকে নিজেদের স্বার্থে একটা ভারসাম্য রক্ষা করবে। এই সমীকরণের বাইরে চীন-আমেরিকা কেউ-ই যেতে পারবে না। যে বাইরে যাবে সেই খেলার মাঠের বাইরে ছিটকে পড়বে, তখন সে জায়গায় অন্যজনের একক প্রভাব প্রতিষ্ঠিত হবে। গত শতকের পঞ্চাশ থেকে আশির দশক পর্যন্ত নিজেদের ইন্টারেস্টের আওতাভুক্ত কোনো দেশের সঙ্গে বিরূপ সম্পর্ক হলে যুক্তরাষ্ট্র যেভাবে গোপন পন্থায় সরকার বা রিজিম পরিবর্তন করেছে একবিংশ শতাব্দীর আন্তঃরাষ্ট্রীয় সম্পর্কের বহুমাত্রিকতার কারণে তা এখন আর সম্ভব নয়। ভারসাম্যমূলক নীতি রক্ষা করে চলার কারণেই এ পর্যন্ত সব বড় শক্তিকে আমাদের সঙ্গে চমৎকারভাবে রাখতে পেরেছি। ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্ক রক্তে গাঁথা, একেবারে অন্য রকম। অনেক চড়াই-উত্রাই পেরিয়ে তা আবার একাত্তর-বাহাত্তরের পর্যায়ে পৌঁছেছে। দুই দেশের নিরাপত্তা মুদ্রার এপিট-ওপিট, একই সূত্রে গাঁথা। চীন, যুক্তরাষ্ট্র, ভারতের ত্রিমুখী সম্পর্ক প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ভারত সুবিধাজনক অবস্থানে আছে। ফলে বাংলাদেশের প্রশ্নে যুক্তরাষ্ট্র-ভারতের সম্পর্কের জায়গা থেকে যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তর স্বার্থে ভারতের সিদ্ধান্তই প্রাধান্য পাবে।  চীন ও আমেরিকা উভয়ের এরিয়া অব ইন্টারেস্টের মধ্যে আছে বাংলাদেশ, তাদের জন্য ফ্রন্টলাইন স্টেট।  সুতরাং চীনের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের মানেই হলো যুক্তরাষ্ট্র নিজের স্পেস অক্ষুণ্ন রাখার জন্য বাংলাদেশের সঙ্গে আরও ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা করবে। শি জিনপিংয়ের সফরের পরপরই বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্টের ঢাকায় আগমন যথেষ্ট তাত্পর্যপূর্ণ ও ইঙ্গিতবাহী।

     লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

     [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে