শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

চীন-আমেরিকা দ্বন্দ্ব ও বাংলাদেশ

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
চীন-আমেরিকা দ্বন্দ্ব ও বাংলাদেশ

১৪ অক্টোবর দুপুর থেকে ১৫ অক্টোবর সকাল পর্যন্ত, বিশ-একুশ ঘণ্টার একটা ঝটিকা সফর শেষে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং ব্রিকসের শীর্ষ সম্মেলনে যোগদানের জন্য ভারতের গোয়ায় গেলেন। শি জিনপিংয়ের এই সফরের গুরুত্ব, তাত্পর্য ও ব্যাপ্তি প্রসঙ্গে এবং ভবিষ্যতে শুধু বাংলাদেশের উন্নয়ন ও নিরাপত্তা নয়, পুরো অঞ্চলের ভূ-রাজনীতির ওপর কতখানি ও কি রকম প্রভাব বিস্তার করতে পারে তার প্রতি বাংলাদেশের মানুষের প্রবল আগ্রহের প্রতিফলন দেখা গেছে আমাদের প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সর্বত্র।  নতুন ইতিহাসে বাংলাদেশ-চীন, ১৫ অক্টোবর বাংলাদেশ প্রতিদিনের হেডলাইনটি এই সফরের সুদূরপ্রসারী গুরুত্বপূর্ণ তাত্পর্যের ইঙ্গিত দেয়। অন্য পত্রিকাগুলোও একই রকম তাত্পর্যপূর্ণ আশাবাদী হেডলাইন করেছে। মর্যাদাশীল একটা পত্রিকা বলেছে, দুই দেশ স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারশিপে পৌঁছল। এই সফরের সময় ২৭টি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে, যার বিপরীতে চীন থেকে ২৪.৪৫ বিলিয়ন ডলার পাবে বাংলাদেশ। এ ছাড়া বাংলাদেশ-চীন ব্যবসায়ীদের মধ্যে যে চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে তার মাধ্যমে আরও ১৩.৬ বিলিয়ন ডলার দেবে চীন। চুক্তিগুলোর বিস্তারিত বর্ণনা প্রায় সব পত্রিকায় এসেছে। জাপান, ভারত, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের সঙ্গে ইতিপূর্বে স্বাক্ষরিত সব উন্নয়ন সহযোগিতা চুক্তি বিদ্যমান আছে ও যার কার্যক্রম এখন চলছে, সেগুলো এবং চীনের সঙ্গে স্ট্র্যাটেজিক পর্যায়ের চুক্তিগুলোর বাস্তবায়ন যখন সম্পূর্ণ হবে তখন বাংলাদেশের চেহারা অন্য রকম হবে। সম্পর্কের গভীরতা ও বিস্তৃতি যখন উভয় দেশের উন্নয়ন ও নিরাপত্তার অন্যতম অবলম্বন হয়ে ওঠে তখন সেটি স্ট্র্যাটেজিক স্তরে উন্নীত হয়। তাই এই সফরে শুধু বাংলাদেশ চীন থেকে অনেক কিছু পেল তাই নয়, চীনের প্রাপ্তিও ঘটেছে একই মাত্রায়। মনে রাখতে হবে প্রাপ্তির হিসাব সবক্ষেত্রে টাকার অংকে হয় না, এর সঙ্গে ভূ-রাজনীতি ও কূটনীতিসহ বহু কিছু জড়িত আছে। এ সম্পর্কে শি জিনপিংয়ের একটি বক্তব্যের মধ্য দিয়ে চীনের প্রাপ্তি ও আগ্রহের মাত্রাটি প্রকাশ পেয়েছে। তিনি বলেছেন, We agreed to elevate China-Bangladesh relationship from a closer comprehensive partnership of co-operation to a strategic partnership of co-operation. বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী অত্যন্ত বিচক্ষণ, সূক্ষ্ম কূটনৈতিক তাত্পর্যবাহী ও প্লিজিং বক্তব্য রেখেছেন। পারস্পরিক দ্বন্দ্ব ও প্রতিযোগিতায় লিপ্ত বৃহৎ দেশগুলোকে শেখ হাসিনা বাংলাদেশের প্রতি একই সময়ে যেভাবে আগ্রহী ও কাছে টানতে পেরেছেন তা এক কথায় অভূতপূর্ব এবং বাংলাদেশের জন্য বিরাট সাফল্য। এর সুফল বাংলাদেশ পেতে শুরু করেছে এবং আগামীতে তার প্রতিফলন আরও বিশালভাবে ঘটবে। বিদ্যমান পরিস্থিতির সীমাবদ্ধতার মধ্যে যেসব রাজনৈতিক নেতৃত্ব দূরদৃষ্টিসম্পন্ন অবদান রাখতে পারেন, তারাই ইতিহাস সৃষ্টি করেন এবং নতুন মাইলফলক স্থাপন করেন, যে পথের নিশানা ধরে দেশের মানুষ ও রাষ্ট্র স্বাচ্ছন্দ্যে প্রশস্ত সড়কে চলতে পারে। নেতৃত্ব সীমা লঙ্ঘন করলে যেমন পতনের আশঙ্কা জাগে তেমনি প্রয়োজনীয় সাহস দেখাতে অক্ষম হলে সবকিছু স্থবির হয়ে পড়ে। তাই নেতৃত্বের জন্য জাতীয় মূল্যবোধের প্রতি গভীর ভালোবাসা ও উপলব্ধি এবং প্রকাশ ভঙ্গিতে ধীরস্থির, সৌম্য শান্ততার কোনো বিকল্প নেই। আমাকে একজন সাংবাদিক প্রশ্ন করেছেন, আমাদের সম্পর্ক চীনের সঙ্গে যে মাত্রায় উন্নতি হচ্ছে তাতে চীনের প্রতিদ্বন্দ্বী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কের কোনো ওঠা-নামা হবে কিনা? প্রশ্নটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে এর সোজা-সাপ্টা কোনো উত্তর নেই। আন্তঃরাষ্ট্রীয় সম্পর্কের মূল ড্রাইভিং এলিমেন্ট বা চালিকা হলো ভূ-রাজনীতির হিসাব-কিতাব ও সমীকরণ। প্রত্যেক রাষ্ট্র তার নিজের বৃহত্তম স্বার্থকে প্রাধান্য দেবে সেটাই স্বাভাবিক। সাংবাদিক ভাইয়ের প্রশ্নের উত্তরে আমি বলেছি, গত ছয়-সাত বছরে ভূ-রাজনীতির খেলায় বাংলাদেশ যে অবস্থান সৃষ্টি করেছে, যে স্তরে পৌঁছেছে এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যে গ্রহণযোগ্যতা সৃষ্টি হয়েছে, তা যদি বাংলাদেশ ধরে রাখতে পারে তাহলে এক দেশের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নয়ন, সে যে মাত্রায়ই হোক না কেন সেটি অন্য দেশের সঙ্গে আমাদের সম্পর্কের কোনো হেরফের ঘটাবে না। তবে পথ একটানা মসৃণ নয়। অনেক পিচ্ছিল পথের ব্লক যেমন পার হতে হবে, তেমনি হাঁটতে হবে টাইট রশির ওপর দিয়ে, যেখানে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক পরিস্থিতির ওপর অনেক কিছু নির্ভর করে। বাংলাদেশকে কেন্দ্র করে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান ও দৃষ্টিভঙ্গি আমরা সবটা না জানলেও উপলব্ধি করতে পারি। তারা বহুদিন ধরে বাংলাদেশের সঙ্গে সোফা (SOFA-Status of Forces Agreement) এবং আকসা (ACSA-Acquision and cross services Agreement) চুক্তি করতে চাচ্ছে, যেটি যুক্তরাষ্ট্রের সেনা সদস্যদের বাংলাদেশে আসা যাওয়া ও মর্যাদা সম্পর্কিত। কিন্তু আওয়ামী লীগ, বিএনপি কোনো সরকারই এই চুক্তি স্বাক্ষর করেনি। জঙ্গি দমনে আমেরিকা সহযোগিতা করতে চায়। কিন্তু তার স্বরূপ ও বৈশিষ্ট্য নিয়ে সব সময়ই একটা ধোঁয়াশা বিরাজমান। তবে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্রের বিদ্যমান সম্পর্কের বিস্তৃতি অনেক, সেটিকে কখনই ছোট করে দেখার সুযোগ নেই। তবে এই সম্পর্কটা যে শুধু বাংলাদেশের স্বার্থে নয়, তা স্পষ্ট হয়ে ওঠে ২০১২ সালে তৎকালীন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটনের এবং এ বছর জন কেরির সফরের মধ্য দিয়ে। আমার কাছে মনে হয় চীন-ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক যত উন্নত হবে, তাতে বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্র সরে যাবে না, বরং আরও ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা করবে নিজেদের স্বার্থে। সেটি কী কারণে ঘটবে তার একটা ব্যাখ্যা প্রয়োজন। যুক্তরাষ্ট্র-চীনের দ্বন্দ্ব-প্রতিযোগিতা এখন আর ওপেন সিক্রেট নয়, পুরোপুরি ওপেন। আমেরিকার কূটনীতিতে দুজন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন। প্রথমজন জন কুইনসি অ্যাডমস (১৭৬৭-১৮৪৮), যিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে আমেরিকার পঞ্চম প্রেসিডেন্ট জেমস মনরো কর্তৃক ঘোষিত মনরো ডকট্রিনের প্রধান আর্কিটেকট ছিলেন। বলা হয়ে থাকে মনরো ডকট্রিন জন অ্যাডমসের ব্রেনচাইল্ড। মনরো ডকট্রিনের ফলে দক্ষিণ আমেরিকায় ইউরোপের উপনিবেশ ও কর্তৃত্বের চিরাবসান ঘটে এবং যুক্তরাষ্ট্রের একক প্রভাব ও কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়। গত শতকের সত্তর দশকের একেবারে শুরুতে বদ্ধ দুয়ার খুলে চীনের ভিতরে প্রবেশ করার কৃতিত্ব হেনরি কিসিঞ্জারের, যার মূল লক্ষ্য ছিল সোভিয়েত ইউনিয়নকে ভেঙে ফেলা এবং মনরো ডকট্রিনের বর্ধিত সংস্করণে এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল, বিশেষ করে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের একক প্রভাব ও কর্তৃত্ব স্থাপন করা। প্রথম লক্ষ্য অর্থাৎ সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে দেওয়া সফলভাবে বাস্তবায়ন করতে পারলেও দ্বিতীয় লক্ষ্য বাস্তবায়নের পথে সেই চীনই আজ পাহাড় সমান বাধা হিসেবে দণ্ডায়মান। হেনরি কিসিঞ্জার শুধু চীনের ওপর নিজের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে প্রায় ছয়শ পৃষ্ঠার একটা বই লিখেছেন, যার শিরোনাম ‘হেনরি কিসিঞ্জার অন চায়না।’ সত্তর দশকে কিসিঞ্জার যখন প্রবেশ করেন তখন চীনের আজকের বিশাল উত্থান ও অবস্থানের কথা অনুমান করতে পেরেছিলেন কিনা তা বইয়ের কোথাও উল্লেখ নেই। তবে নব্বই দশকে দেং জিয়াওপেংয়ের উত্তরসূরি প্রেসিডেন্ট জিয়াং জেমিন কিসিঞ্জারকে স্পষ্ট করে যখন বলেন, আপনারা চীনে কোনো মিখাইল গর্বাচেভ খুঁজে পাবেন না, তখন কিসিঞ্জারের কাছে পরিষ্কার হয়ে যায় আগামীতে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে কোনো কিছুই আর প্রত্যাশা অনুযায়ী একচ্ছত্র থাকবে না। তখনই যুক্তরাষ্ট্রকে নতুন করে ভাবতে হয়, যার বহিঃপ্রকাশ ঘটে ২০১০ সালে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের নতুন সামরিক নীতি ঘোষণার মধ্য দিয়ে। উত্তরে জাপান থেকে শুরু করে ডাউন দ্য লাইন ধরে একেবারে দিয়াগো-গার্সিয়া পর্যন্ত তাকালে দেখা যাবে আমেরিকা তার সামরিক উপস্থিতির মাধ্যমে সম্পূর্ণ পূর্ব-দক্ষিণ পাশ দিয়ে মোটামুটি চীনকে ঘিরে ফেলেছে। চীনও তার সামরিক শক্তি বৃদ্ধি করছে এবং দক্ষিণ চীন সাগরে একক কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার পথে আপসহীনভাবে এগিয়ে যাচ্ছে। আর ওয়ান বেল্ট ওয়ান রোড পলিসি ভিশনের আওতায় বিশাল পরিমাণ অর্থের বিনিয়োগ প্রস্তাব নিয়ে স্থল ও জলপথে এশিয়া থেকে আফ্রিকা-ইউরোপ পর্যন্ত সর্বপ্রকার সংযোগ স্থাপনের মহাকর্মযজ্ঞ শুরু করেছে। তবে বিংশ শতাব্দীর কোল্ড ওয়ার পরিস্থিতির প্রত্যাবর্তন বা বৃহৎ শক্তির মধ্যে বড় আকারের সামরিক সংঘর্ষের আশঙ্কা একবিংশ শতাব্দীতে কেউ করছেন না। পরিস্থিতি এখন ভিন্ন। চীন-আমেরিকা যতই দ্বন্দ্বে থাকুক না কেন, তাদের পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্টতা এমন একটা পর্যায়ে পৌঁছে গেছে, যা ব্রেক করলে উভয়ই ভয়ঙ্কর সংকটে পড়বে।

 

 

চীন-যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য বছরে প্রায় ৫০০ বিলিয়ন ডলার হবে। আর চীনের কাছ থেকে আমেরিকার ১.১ ট্রিলিয়ন ডলার লোন নেওয়া আছে ট্রেজারি বন্ডের বিপরীতে। এখন উভয়পক্ষের কৌশল হলো— রাজনৈতিক, কূটনৈতিক মেরুকরণ, সামরিক শক্তি প্রদর্শন ও হুমকি দিয়ে, চাপে রেখে ভূ-রাজনীতির ক্ষেত্রে এই অঞ্চলে কে কতখানি স্পেস নিজেদের আওতায় রাখতে পারে এবং প্রভাব বজায় রাখতে পারবে সেটাই হলো এখন প্রতিদ্বন্দ্বিতার মূল লক্ষ্য। হেনরি কিসিঞ্জার তার বইয়ের ৫২৩ পৃৃষ্ঠায় বলেছেন— Relation between china and US need not and should not- become a zero-sum game. key issues on the international front are global in nature. consensus may prove difficult, but confrontation on these issues is self- defeating. যদিও এতদঞ্চলের রাষ্ট্রগুলোর কারও কারও সঙ্গে চীনের সমুদ্র সীমানা নিয়ে দ্বন্দ্ব আছে, কয়েকটি দেশে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক ঘাঁটি আছে, তবুও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার রাষ্ট্রগুলো নিজেদের নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক-বাণিজ্যিক স্বার্থ রক্ষার জন্য চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এক ধরনের সমদূরত্ব বজায় রাখার চেষ্টা করবে। সিঙ্গাপুরের প্রয়াত নেতা লি কুয়ান এই নীতির পক্ষে যৌক্তিকতা তুলে ধরে বলেছেন, Given its power, actual and potential, china must be part of any arrangement for peace and stability and that the region’s smaller countries would have ot learn to live with it. But that did not mean they could be sanguine about china’s peaceful attitude of correct

non-interference in the internal affairs of other countries. America’s presence was reassuring, but even the US is an outsider with a hegemonistic record. (লুকিং ইস্ট টু লুক ওয়েস্ট, সুনান্দা কে দত্ত রায়, পৃঃ-৮১)। সুতরাং চীন-আমেরিকার দ্বন্দ্বের যতই প্রকাশ ঘটুক না কেন, এতদঞ্চলের রাষ্ট্রগুলো যার যার অবস্থান থেকে নিজেদের স্বার্থে একটা ভারসাম্য রক্ষা করবে। এই সমীকরণের বাইরে চীন-আমেরিকা কেউ-ই যেতে পারবে না। যে বাইরে যাবে সেই খেলার মাঠের বাইরে ছিটকে পড়বে, তখন সে জায়গায় অন্যজনের একক প্রভাব প্রতিষ্ঠিত হবে। গত শতকের পঞ্চাশ থেকে আশির দশক পর্যন্ত নিজেদের ইন্টারেস্টের আওতাভুক্ত কোনো দেশের সঙ্গে বিরূপ সম্পর্ক হলে যুক্তরাষ্ট্র যেভাবে গোপন পন্থায় সরকার বা রিজিম পরিবর্তন করেছে একবিংশ শতাব্দীর আন্তঃরাষ্ট্রীয় সম্পর্কের বহুমাত্রিকতার কারণে তা এখন আর সম্ভব নয়। ভারসাম্যমূলক নীতি রক্ষা করে চলার কারণেই এ পর্যন্ত সব বড় শক্তিকে আমাদের সঙ্গে চমৎকারভাবে রাখতে পেরেছি। ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্ক রক্তে গাঁথা, একেবারে অন্য রকম। অনেক চড়াই-উত্রাই পেরিয়ে তা আবার একাত্তর-বাহাত্তরের পর্যায়ে পৌঁছেছে। দুই দেশের নিরাপত্তা মুদ্রার এপিট-ওপিট, একই সূত্রে গাঁথা। চীন, যুক্তরাষ্ট্র, ভারতের ত্রিমুখী সম্পর্ক প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ভারত সুবিধাজনক অবস্থানে আছে। ফলে বাংলাদেশের প্রশ্নে যুক্তরাষ্ট্র-ভারতের সম্পর্কের জায়গা থেকে যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তর স্বার্থে ভারতের সিদ্ধান্তই প্রাধান্য পাবে।  চীন ও আমেরিকা উভয়ের এরিয়া অব ইন্টারেস্টের মধ্যে আছে বাংলাদেশ, তাদের জন্য ফ্রন্টলাইন স্টেট।  সুতরাং চীনের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের মানেই হলো যুক্তরাষ্ট্র নিজের স্পেস অক্ষুণ্ন রাখার জন্য বাংলাদেশের সঙ্গে আরও ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা করবে। শি জিনপিংয়ের সফরের পরপরই বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্টের ঢাকায় আগমন যথেষ্ট তাত্পর্যপূর্ণ ও ইঙ্গিতবাহী।

     লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

     [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা