শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

চীন-আমেরিকা দ্বন্দ্ব ও বাংলাদেশ

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
চীন-আমেরিকা দ্বন্দ্ব ও বাংলাদেশ

১৪ অক্টোবর দুপুর থেকে ১৫ অক্টোবর সকাল পর্যন্ত, বিশ-একুশ ঘণ্টার একটা ঝটিকা সফর শেষে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং ব্রিকসের শীর্ষ সম্মেলনে যোগদানের জন্য ভারতের গোয়ায় গেলেন। শি জিনপিংয়ের এই সফরের গুরুত্ব, তাত্পর্য ও ব্যাপ্তি প্রসঙ্গে এবং ভবিষ্যতে শুধু বাংলাদেশের উন্নয়ন ও নিরাপত্তা নয়, পুরো অঞ্চলের ভূ-রাজনীতির ওপর কতখানি ও কি রকম প্রভাব বিস্তার করতে পারে তার প্রতি বাংলাদেশের মানুষের প্রবল আগ্রহের প্রতিফলন দেখা গেছে আমাদের প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সর্বত্র।  নতুন ইতিহাসে বাংলাদেশ-চীন, ১৫ অক্টোবর বাংলাদেশ প্রতিদিনের হেডলাইনটি এই সফরের সুদূরপ্রসারী গুরুত্বপূর্ণ তাত্পর্যের ইঙ্গিত দেয়। অন্য পত্রিকাগুলোও একই রকম তাত্পর্যপূর্ণ আশাবাদী হেডলাইন করেছে। মর্যাদাশীল একটা পত্রিকা বলেছে, দুই দেশ স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারশিপে পৌঁছল। এই সফরের সময় ২৭টি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে, যার বিপরীতে চীন থেকে ২৪.৪৫ বিলিয়ন ডলার পাবে বাংলাদেশ। এ ছাড়া বাংলাদেশ-চীন ব্যবসায়ীদের মধ্যে যে চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে তার মাধ্যমে আরও ১৩.৬ বিলিয়ন ডলার দেবে চীন। চুক্তিগুলোর বিস্তারিত বর্ণনা প্রায় সব পত্রিকায় এসেছে। জাপান, ভারত, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের সঙ্গে ইতিপূর্বে স্বাক্ষরিত সব উন্নয়ন সহযোগিতা চুক্তি বিদ্যমান আছে ও যার কার্যক্রম এখন চলছে, সেগুলো এবং চীনের সঙ্গে স্ট্র্যাটেজিক পর্যায়ের চুক্তিগুলোর বাস্তবায়ন যখন সম্পূর্ণ হবে তখন বাংলাদেশের চেহারা অন্য রকম হবে। সম্পর্কের গভীরতা ও বিস্তৃতি যখন উভয় দেশের উন্নয়ন ও নিরাপত্তার অন্যতম অবলম্বন হয়ে ওঠে তখন সেটি স্ট্র্যাটেজিক স্তরে উন্নীত হয়। তাই এই সফরে শুধু বাংলাদেশ চীন থেকে অনেক কিছু পেল তাই নয়, চীনের প্রাপ্তিও ঘটেছে একই মাত্রায়। মনে রাখতে হবে প্রাপ্তির হিসাব সবক্ষেত্রে টাকার অংকে হয় না, এর সঙ্গে ভূ-রাজনীতি ও কূটনীতিসহ বহু কিছু জড়িত আছে। এ সম্পর্কে শি জিনপিংয়ের একটি বক্তব্যের মধ্য দিয়ে চীনের প্রাপ্তি ও আগ্রহের মাত্রাটি প্রকাশ পেয়েছে। তিনি বলেছেন, We agreed to elevate China-Bangladesh relationship from a closer comprehensive partnership of co-operation to a strategic partnership of co-operation. বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী অত্যন্ত বিচক্ষণ, সূক্ষ্ম কূটনৈতিক তাত্পর্যবাহী ও প্লিজিং বক্তব্য রেখেছেন। পারস্পরিক দ্বন্দ্ব ও প্রতিযোগিতায় লিপ্ত বৃহৎ দেশগুলোকে শেখ হাসিনা বাংলাদেশের প্রতি একই সময়ে যেভাবে আগ্রহী ও কাছে টানতে পেরেছেন তা এক কথায় অভূতপূর্ব এবং বাংলাদেশের জন্য বিরাট সাফল্য। এর সুফল বাংলাদেশ পেতে শুরু করেছে এবং আগামীতে তার প্রতিফলন আরও বিশালভাবে ঘটবে। বিদ্যমান পরিস্থিতির সীমাবদ্ধতার মধ্যে যেসব রাজনৈতিক নেতৃত্ব দূরদৃষ্টিসম্পন্ন অবদান রাখতে পারেন, তারাই ইতিহাস সৃষ্টি করেন এবং নতুন মাইলফলক স্থাপন করেন, যে পথের নিশানা ধরে দেশের মানুষ ও রাষ্ট্র স্বাচ্ছন্দ্যে প্রশস্ত সড়কে চলতে পারে। নেতৃত্ব সীমা লঙ্ঘন করলে যেমন পতনের আশঙ্কা জাগে তেমনি প্রয়োজনীয় সাহস দেখাতে অক্ষম হলে সবকিছু স্থবির হয়ে পড়ে। তাই নেতৃত্বের জন্য জাতীয় মূল্যবোধের প্রতি গভীর ভালোবাসা ও উপলব্ধি এবং প্রকাশ ভঙ্গিতে ধীরস্থির, সৌম্য শান্ততার কোনো বিকল্প নেই। আমাকে একজন সাংবাদিক প্রশ্ন করেছেন, আমাদের সম্পর্ক চীনের সঙ্গে যে মাত্রায় উন্নতি হচ্ছে তাতে চীনের প্রতিদ্বন্দ্বী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কের কোনো ওঠা-নামা হবে কিনা? প্রশ্নটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে এর সোজা-সাপ্টা কোনো উত্তর নেই। আন্তঃরাষ্ট্রীয় সম্পর্কের মূল ড্রাইভিং এলিমেন্ট বা চালিকা হলো ভূ-রাজনীতির হিসাব-কিতাব ও সমীকরণ। প্রত্যেক রাষ্ট্র তার নিজের বৃহত্তম স্বার্থকে প্রাধান্য দেবে সেটাই স্বাভাবিক। সাংবাদিক ভাইয়ের প্রশ্নের উত্তরে আমি বলেছি, গত ছয়-সাত বছরে ভূ-রাজনীতির খেলায় বাংলাদেশ যে অবস্থান সৃষ্টি করেছে, যে স্তরে পৌঁছেছে এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যে গ্রহণযোগ্যতা সৃষ্টি হয়েছে, তা যদি বাংলাদেশ ধরে রাখতে পারে তাহলে এক দেশের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নয়ন, সে যে মাত্রায়ই হোক না কেন সেটি অন্য দেশের সঙ্গে আমাদের সম্পর্কের কোনো হেরফের ঘটাবে না। তবে পথ একটানা মসৃণ নয়। অনেক পিচ্ছিল পথের ব্লক যেমন পার হতে হবে, তেমনি হাঁটতে হবে টাইট রশির ওপর দিয়ে, যেখানে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক পরিস্থিতির ওপর অনেক কিছু নির্ভর করে। বাংলাদেশকে কেন্দ্র করে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান ও দৃষ্টিভঙ্গি আমরা সবটা না জানলেও উপলব্ধি করতে পারি। তারা বহুদিন ধরে বাংলাদেশের সঙ্গে সোফা (SOFA-Status of Forces Agreement) এবং আকসা (ACSA-Acquision and cross services Agreement) চুক্তি করতে চাচ্ছে, যেটি যুক্তরাষ্ট্রের সেনা সদস্যদের বাংলাদেশে আসা যাওয়া ও মর্যাদা সম্পর্কিত। কিন্তু আওয়ামী লীগ, বিএনপি কোনো সরকারই এই চুক্তি স্বাক্ষর করেনি। জঙ্গি দমনে আমেরিকা সহযোগিতা করতে চায়। কিন্তু তার স্বরূপ ও বৈশিষ্ট্য নিয়ে সব সময়ই একটা ধোঁয়াশা বিরাজমান। তবে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্রের বিদ্যমান সম্পর্কের বিস্তৃতি অনেক, সেটিকে কখনই ছোট করে দেখার সুযোগ নেই। তবে এই সম্পর্কটা যে শুধু বাংলাদেশের স্বার্থে নয়, তা স্পষ্ট হয়ে ওঠে ২০১২ সালে তৎকালীন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটনের এবং এ বছর জন কেরির সফরের মধ্য দিয়ে। আমার কাছে মনে হয় চীন-ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক যত উন্নত হবে, তাতে বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্র সরে যাবে না, বরং আরও ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা করবে নিজেদের স্বার্থে। সেটি কী কারণে ঘটবে তার একটা ব্যাখ্যা প্রয়োজন। যুক্তরাষ্ট্র-চীনের দ্বন্দ্ব-প্রতিযোগিতা এখন আর ওপেন সিক্রেট নয়, পুরোপুরি ওপেন। আমেরিকার কূটনীতিতে দুজন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন। প্রথমজন জন কুইনসি অ্যাডমস (১৭৬৭-১৮৪৮), যিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে আমেরিকার পঞ্চম প্রেসিডেন্ট জেমস মনরো কর্তৃক ঘোষিত মনরো ডকট্রিনের প্রধান আর্কিটেকট ছিলেন। বলা হয়ে থাকে মনরো ডকট্রিন জন অ্যাডমসের ব্রেনচাইল্ড। মনরো ডকট্রিনের ফলে দক্ষিণ আমেরিকায় ইউরোপের উপনিবেশ ও কর্তৃত্বের চিরাবসান ঘটে এবং যুক্তরাষ্ট্রের একক প্রভাব ও কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়। গত শতকের সত্তর দশকের একেবারে শুরুতে বদ্ধ দুয়ার খুলে চীনের ভিতরে প্রবেশ করার কৃতিত্ব হেনরি কিসিঞ্জারের, যার মূল লক্ষ্য ছিল সোভিয়েত ইউনিয়নকে ভেঙে ফেলা এবং মনরো ডকট্রিনের বর্ধিত সংস্করণে এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল, বিশেষ করে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের একক প্রভাব ও কর্তৃত্ব স্থাপন করা। প্রথম লক্ষ্য অর্থাৎ সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে দেওয়া সফলভাবে বাস্তবায়ন করতে পারলেও দ্বিতীয় লক্ষ্য বাস্তবায়নের পথে সেই চীনই আজ পাহাড় সমান বাধা হিসেবে দণ্ডায়মান। হেনরি কিসিঞ্জার শুধু চীনের ওপর নিজের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে প্রায় ছয়শ পৃষ্ঠার একটা বই লিখেছেন, যার শিরোনাম ‘হেনরি কিসিঞ্জার অন চায়না।’ সত্তর দশকে কিসিঞ্জার যখন প্রবেশ করেন তখন চীনের আজকের বিশাল উত্থান ও অবস্থানের কথা অনুমান করতে পেরেছিলেন কিনা তা বইয়ের কোথাও উল্লেখ নেই। তবে নব্বই দশকে দেং জিয়াওপেংয়ের উত্তরসূরি প্রেসিডেন্ট জিয়াং জেমিন কিসিঞ্জারকে স্পষ্ট করে যখন বলেন, আপনারা চীনে কোনো মিখাইল গর্বাচেভ খুঁজে পাবেন না, তখন কিসিঞ্জারের কাছে পরিষ্কার হয়ে যায় আগামীতে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে কোনো কিছুই আর প্রত্যাশা অনুযায়ী একচ্ছত্র থাকবে না। তখনই যুক্তরাষ্ট্রকে নতুন করে ভাবতে হয়, যার বহিঃপ্রকাশ ঘটে ২০১০ সালে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের নতুন সামরিক নীতি ঘোষণার মধ্য দিয়ে। উত্তরে জাপান থেকে শুরু করে ডাউন দ্য লাইন ধরে একেবারে দিয়াগো-গার্সিয়া পর্যন্ত তাকালে দেখা যাবে আমেরিকা তার সামরিক উপস্থিতির মাধ্যমে সম্পূর্ণ পূর্ব-দক্ষিণ পাশ দিয়ে মোটামুটি চীনকে ঘিরে ফেলেছে। চীনও তার সামরিক শক্তি বৃদ্ধি করছে এবং দক্ষিণ চীন সাগরে একক কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার পথে আপসহীনভাবে এগিয়ে যাচ্ছে। আর ওয়ান বেল্ট ওয়ান রোড পলিসি ভিশনের আওতায় বিশাল পরিমাণ অর্থের বিনিয়োগ প্রস্তাব নিয়ে স্থল ও জলপথে এশিয়া থেকে আফ্রিকা-ইউরোপ পর্যন্ত সর্বপ্রকার সংযোগ স্থাপনের মহাকর্মযজ্ঞ শুরু করেছে। তবে বিংশ শতাব্দীর কোল্ড ওয়ার পরিস্থিতির প্রত্যাবর্তন বা বৃহৎ শক্তির মধ্যে বড় আকারের সামরিক সংঘর্ষের আশঙ্কা একবিংশ শতাব্দীতে কেউ করছেন না। পরিস্থিতি এখন ভিন্ন। চীন-আমেরিকা যতই দ্বন্দ্বে থাকুক না কেন, তাদের পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্টতা এমন একটা পর্যায়ে পৌঁছে গেছে, যা ব্রেক করলে উভয়ই ভয়ঙ্কর সংকটে পড়বে।

 

 

চীন-যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য বছরে প্রায় ৫০০ বিলিয়ন ডলার হবে। আর চীনের কাছ থেকে আমেরিকার ১.১ ট্রিলিয়ন ডলার লোন নেওয়া আছে ট্রেজারি বন্ডের বিপরীতে। এখন উভয়পক্ষের কৌশল হলো— রাজনৈতিক, কূটনৈতিক মেরুকরণ, সামরিক শক্তি প্রদর্শন ও হুমকি দিয়ে, চাপে রেখে ভূ-রাজনীতির ক্ষেত্রে এই অঞ্চলে কে কতখানি স্পেস নিজেদের আওতায় রাখতে পারে এবং প্রভাব বজায় রাখতে পারবে সেটাই হলো এখন প্রতিদ্বন্দ্বিতার মূল লক্ষ্য। হেনরি কিসিঞ্জার তার বইয়ের ৫২৩ পৃৃষ্ঠায় বলেছেন— Relation between china and US need not and should not- become a zero-sum game. key issues on the international front are global in nature. consensus may prove difficult, but confrontation on these issues is self- defeating. যদিও এতদঞ্চলের রাষ্ট্রগুলোর কারও কারও সঙ্গে চীনের সমুদ্র সীমানা নিয়ে দ্বন্দ্ব আছে, কয়েকটি দেশে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক ঘাঁটি আছে, তবুও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার রাষ্ট্রগুলো নিজেদের নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক-বাণিজ্যিক স্বার্থ রক্ষার জন্য চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এক ধরনের সমদূরত্ব বজায় রাখার চেষ্টা করবে। সিঙ্গাপুরের প্রয়াত নেতা লি কুয়ান এই নীতির পক্ষে যৌক্তিকতা তুলে ধরে বলেছেন, Given its power, actual and potential, china must be part of any arrangement for peace and stability and that the region’s smaller countries would have ot learn to live with it. But that did not mean they could be sanguine about china’s peaceful attitude of correct

non-interference in the internal affairs of other countries. America’s presence was reassuring, but even the US is an outsider with a hegemonistic record. (লুকিং ইস্ট টু লুক ওয়েস্ট, সুনান্দা কে দত্ত রায়, পৃঃ-৮১)। সুতরাং চীন-আমেরিকার দ্বন্দ্বের যতই প্রকাশ ঘটুক না কেন, এতদঞ্চলের রাষ্ট্রগুলো যার যার অবস্থান থেকে নিজেদের স্বার্থে একটা ভারসাম্য রক্ষা করবে। এই সমীকরণের বাইরে চীন-আমেরিকা কেউ-ই যেতে পারবে না। যে বাইরে যাবে সেই খেলার মাঠের বাইরে ছিটকে পড়বে, তখন সে জায়গায় অন্যজনের একক প্রভাব প্রতিষ্ঠিত হবে। গত শতকের পঞ্চাশ থেকে আশির দশক পর্যন্ত নিজেদের ইন্টারেস্টের আওতাভুক্ত কোনো দেশের সঙ্গে বিরূপ সম্পর্ক হলে যুক্তরাষ্ট্র যেভাবে গোপন পন্থায় সরকার বা রিজিম পরিবর্তন করেছে একবিংশ শতাব্দীর আন্তঃরাষ্ট্রীয় সম্পর্কের বহুমাত্রিকতার কারণে তা এখন আর সম্ভব নয়। ভারসাম্যমূলক নীতি রক্ষা করে চলার কারণেই এ পর্যন্ত সব বড় শক্তিকে আমাদের সঙ্গে চমৎকারভাবে রাখতে পেরেছি। ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্ক রক্তে গাঁথা, একেবারে অন্য রকম। অনেক চড়াই-উত্রাই পেরিয়ে তা আবার একাত্তর-বাহাত্তরের পর্যায়ে পৌঁছেছে। দুই দেশের নিরাপত্তা মুদ্রার এপিট-ওপিট, একই সূত্রে গাঁথা। চীন, যুক্তরাষ্ট্র, ভারতের ত্রিমুখী সম্পর্ক প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ভারত সুবিধাজনক অবস্থানে আছে। ফলে বাংলাদেশের প্রশ্নে যুক্তরাষ্ট্র-ভারতের সম্পর্কের জায়গা থেকে যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তর স্বার্থে ভারতের সিদ্ধান্তই প্রাধান্য পাবে।  চীন ও আমেরিকা উভয়ের এরিয়া অব ইন্টারেস্টের মধ্যে আছে বাংলাদেশ, তাদের জন্য ফ্রন্টলাইন স্টেট।  সুতরাং চীনের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের মানেই হলো যুক্তরাষ্ট্র নিজের স্পেস অক্ষুণ্ন রাখার জন্য বাংলাদেশের সঙ্গে আরও ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা করবে। শি জিনপিংয়ের সফরের পরপরই বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্টের ঢাকায় আগমন যথেষ্ট তাত্পর্যপূর্ণ ও ইঙ্গিতবাহী।

     লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

     [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়