শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

চীন-আমেরিকা দ্বন্দ্ব ও বাংলাদেশ

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
চীন-আমেরিকা দ্বন্দ্ব ও বাংলাদেশ

১৪ অক্টোবর দুপুর থেকে ১৫ অক্টোবর সকাল পর্যন্ত, বিশ-একুশ ঘণ্টার একটা ঝটিকা সফর শেষে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং ব্রিকসের শীর্ষ সম্মেলনে যোগদানের জন্য ভারতের গোয়ায় গেলেন। শি জিনপিংয়ের এই সফরের গুরুত্ব, তাত্পর্য ও ব্যাপ্তি প্রসঙ্গে এবং ভবিষ্যতে শুধু বাংলাদেশের উন্নয়ন ও নিরাপত্তা নয়, পুরো অঞ্চলের ভূ-রাজনীতির ওপর কতখানি ও কি রকম প্রভাব বিস্তার করতে পারে তার প্রতি বাংলাদেশের মানুষের প্রবল আগ্রহের প্রতিফলন দেখা গেছে আমাদের প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সর্বত্র।  নতুন ইতিহাসে বাংলাদেশ-চীন, ১৫ অক্টোবর বাংলাদেশ প্রতিদিনের হেডলাইনটি এই সফরের সুদূরপ্রসারী গুরুত্বপূর্ণ তাত্পর্যের ইঙ্গিত দেয়। অন্য পত্রিকাগুলোও একই রকম তাত্পর্যপূর্ণ আশাবাদী হেডলাইন করেছে। মর্যাদাশীল একটা পত্রিকা বলেছে, দুই দেশ স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারশিপে পৌঁছল। এই সফরের সময় ২৭টি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে, যার বিপরীতে চীন থেকে ২৪.৪৫ বিলিয়ন ডলার পাবে বাংলাদেশ। এ ছাড়া বাংলাদেশ-চীন ব্যবসায়ীদের মধ্যে যে চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে তার মাধ্যমে আরও ১৩.৬ বিলিয়ন ডলার দেবে চীন। চুক্তিগুলোর বিস্তারিত বর্ণনা প্রায় সব পত্রিকায় এসেছে। জাপান, ভারত, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের সঙ্গে ইতিপূর্বে স্বাক্ষরিত সব উন্নয়ন সহযোগিতা চুক্তি বিদ্যমান আছে ও যার কার্যক্রম এখন চলছে, সেগুলো এবং চীনের সঙ্গে স্ট্র্যাটেজিক পর্যায়ের চুক্তিগুলোর বাস্তবায়ন যখন সম্পূর্ণ হবে তখন বাংলাদেশের চেহারা অন্য রকম হবে। সম্পর্কের গভীরতা ও বিস্তৃতি যখন উভয় দেশের উন্নয়ন ও নিরাপত্তার অন্যতম অবলম্বন হয়ে ওঠে তখন সেটি স্ট্র্যাটেজিক স্তরে উন্নীত হয়। তাই এই সফরে শুধু বাংলাদেশ চীন থেকে অনেক কিছু পেল তাই নয়, চীনের প্রাপ্তিও ঘটেছে একই মাত্রায়। মনে রাখতে হবে প্রাপ্তির হিসাব সবক্ষেত্রে টাকার অংকে হয় না, এর সঙ্গে ভূ-রাজনীতি ও কূটনীতিসহ বহু কিছু জড়িত আছে। এ সম্পর্কে শি জিনপিংয়ের একটি বক্তব্যের মধ্য দিয়ে চীনের প্রাপ্তি ও আগ্রহের মাত্রাটি প্রকাশ পেয়েছে। তিনি বলেছেন, We agreed to elevate China-Bangladesh relationship from a closer comprehensive partnership of co-operation to a strategic partnership of co-operation. বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী অত্যন্ত বিচক্ষণ, সূক্ষ্ম কূটনৈতিক তাত্পর্যবাহী ও প্লিজিং বক্তব্য রেখেছেন। পারস্পরিক দ্বন্দ্ব ও প্রতিযোগিতায় লিপ্ত বৃহৎ দেশগুলোকে শেখ হাসিনা বাংলাদেশের প্রতি একই সময়ে যেভাবে আগ্রহী ও কাছে টানতে পেরেছেন তা এক কথায় অভূতপূর্ব এবং বাংলাদেশের জন্য বিরাট সাফল্য। এর সুফল বাংলাদেশ পেতে শুরু করেছে এবং আগামীতে তার প্রতিফলন আরও বিশালভাবে ঘটবে। বিদ্যমান পরিস্থিতির সীমাবদ্ধতার মধ্যে যেসব রাজনৈতিক নেতৃত্ব দূরদৃষ্টিসম্পন্ন অবদান রাখতে পারেন, তারাই ইতিহাস সৃষ্টি করেন এবং নতুন মাইলফলক স্থাপন করেন, যে পথের নিশানা ধরে দেশের মানুষ ও রাষ্ট্র স্বাচ্ছন্দ্যে প্রশস্ত সড়কে চলতে পারে। নেতৃত্ব সীমা লঙ্ঘন করলে যেমন পতনের আশঙ্কা জাগে তেমনি প্রয়োজনীয় সাহস দেখাতে অক্ষম হলে সবকিছু স্থবির হয়ে পড়ে। তাই নেতৃত্বের জন্য জাতীয় মূল্যবোধের প্রতি গভীর ভালোবাসা ও উপলব্ধি এবং প্রকাশ ভঙ্গিতে ধীরস্থির, সৌম্য শান্ততার কোনো বিকল্প নেই। আমাকে একজন সাংবাদিক প্রশ্ন করেছেন, আমাদের সম্পর্ক চীনের সঙ্গে যে মাত্রায় উন্নতি হচ্ছে তাতে চীনের প্রতিদ্বন্দ্বী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কের কোনো ওঠা-নামা হবে কিনা? প্রশ্নটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে এর সোজা-সাপ্টা কোনো উত্তর নেই। আন্তঃরাষ্ট্রীয় সম্পর্কের মূল ড্রাইভিং এলিমেন্ট বা চালিকা হলো ভূ-রাজনীতির হিসাব-কিতাব ও সমীকরণ। প্রত্যেক রাষ্ট্র তার নিজের বৃহত্তম স্বার্থকে প্রাধান্য দেবে সেটাই স্বাভাবিক। সাংবাদিক ভাইয়ের প্রশ্নের উত্তরে আমি বলেছি, গত ছয়-সাত বছরে ভূ-রাজনীতির খেলায় বাংলাদেশ যে অবস্থান সৃষ্টি করেছে, যে স্তরে পৌঁছেছে এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যে গ্রহণযোগ্যতা সৃষ্টি হয়েছে, তা যদি বাংলাদেশ ধরে রাখতে পারে তাহলে এক দেশের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নয়ন, সে যে মাত্রায়ই হোক না কেন সেটি অন্য দেশের সঙ্গে আমাদের সম্পর্কের কোনো হেরফের ঘটাবে না। তবে পথ একটানা মসৃণ নয়। অনেক পিচ্ছিল পথের ব্লক যেমন পার হতে হবে, তেমনি হাঁটতে হবে টাইট রশির ওপর দিয়ে, যেখানে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক পরিস্থিতির ওপর অনেক কিছু নির্ভর করে। বাংলাদেশকে কেন্দ্র করে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান ও দৃষ্টিভঙ্গি আমরা সবটা না জানলেও উপলব্ধি করতে পারি। তারা বহুদিন ধরে বাংলাদেশের সঙ্গে সোফা (SOFA-Status of Forces Agreement) এবং আকসা (ACSA-Acquision and cross services Agreement) চুক্তি করতে চাচ্ছে, যেটি যুক্তরাষ্ট্রের সেনা সদস্যদের বাংলাদেশে আসা যাওয়া ও মর্যাদা সম্পর্কিত। কিন্তু আওয়ামী লীগ, বিএনপি কোনো সরকারই এই চুক্তি স্বাক্ষর করেনি। জঙ্গি দমনে আমেরিকা সহযোগিতা করতে চায়। কিন্তু তার স্বরূপ ও বৈশিষ্ট্য নিয়ে সব সময়ই একটা ধোঁয়াশা বিরাজমান। তবে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্রের বিদ্যমান সম্পর্কের বিস্তৃতি অনেক, সেটিকে কখনই ছোট করে দেখার সুযোগ নেই। তবে এই সম্পর্কটা যে শুধু বাংলাদেশের স্বার্থে নয়, তা স্পষ্ট হয়ে ওঠে ২০১২ সালে তৎকালীন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটনের এবং এ বছর জন কেরির সফরের মধ্য দিয়ে। আমার কাছে মনে হয় চীন-ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক যত উন্নত হবে, তাতে বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্র সরে যাবে না, বরং আরও ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা করবে নিজেদের স্বার্থে। সেটি কী কারণে ঘটবে তার একটা ব্যাখ্যা প্রয়োজন। যুক্তরাষ্ট্র-চীনের দ্বন্দ্ব-প্রতিযোগিতা এখন আর ওপেন সিক্রেট নয়, পুরোপুরি ওপেন। আমেরিকার কূটনীতিতে দুজন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন। প্রথমজন জন কুইনসি অ্যাডমস (১৭৬৭-১৮৪৮), যিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে আমেরিকার পঞ্চম প্রেসিডেন্ট জেমস মনরো কর্তৃক ঘোষিত মনরো ডকট্রিনের প্রধান আর্কিটেকট ছিলেন। বলা হয়ে থাকে মনরো ডকট্রিন জন অ্যাডমসের ব্রেনচাইল্ড। মনরো ডকট্রিনের ফলে দক্ষিণ আমেরিকায় ইউরোপের উপনিবেশ ও কর্তৃত্বের চিরাবসান ঘটে এবং যুক্তরাষ্ট্রের একক প্রভাব ও কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়। গত শতকের সত্তর দশকের একেবারে শুরুতে বদ্ধ দুয়ার খুলে চীনের ভিতরে প্রবেশ করার কৃতিত্ব হেনরি কিসিঞ্জারের, যার মূল লক্ষ্য ছিল সোভিয়েত ইউনিয়নকে ভেঙে ফেলা এবং মনরো ডকট্রিনের বর্ধিত সংস্করণে এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল, বিশেষ করে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের একক প্রভাব ও কর্তৃত্ব স্থাপন করা। প্রথম লক্ষ্য অর্থাৎ সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে দেওয়া সফলভাবে বাস্তবায়ন করতে পারলেও দ্বিতীয় লক্ষ্য বাস্তবায়নের পথে সেই চীনই আজ পাহাড় সমান বাধা হিসেবে দণ্ডায়মান। হেনরি কিসিঞ্জার শুধু চীনের ওপর নিজের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে প্রায় ছয়শ পৃষ্ঠার একটা বই লিখেছেন, যার শিরোনাম ‘হেনরি কিসিঞ্জার অন চায়না।’ সত্তর দশকে কিসিঞ্জার যখন প্রবেশ করেন তখন চীনের আজকের বিশাল উত্থান ও অবস্থানের কথা অনুমান করতে পেরেছিলেন কিনা তা বইয়ের কোথাও উল্লেখ নেই। তবে নব্বই দশকে দেং জিয়াওপেংয়ের উত্তরসূরি প্রেসিডেন্ট জিয়াং জেমিন কিসিঞ্জারকে স্পষ্ট করে যখন বলেন, আপনারা চীনে কোনো মিখাইল গর্বাচেভ খুঁজে পাবেন না, তখন কিসিঞ্জারের কাছে পরিষ্কার হয়ে যায় আগামীতে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে কোনো কিছুই আর প্রত্যাশা অনুযায়ী একচ্ছত্র থাকবে না। তখনই যুক্তরাষ্ট্রকে নতুন করে ভাবতে হয়, যার বহিঃপ্রকাশ ঘটে ২০১০ সালে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের নতুন সামরিক নীতি ঘোষণার মধ্য দিয়ে। উত্তরে জাপান থেকে শুরু করে ডাউন দ্য লাইন ধরে একেবারে দিয়াগো-গার্সিয়া পর্যন্ত তাকালে দেখা যাবে আমেরিকা তার সামরিক উপস্থিতির মাধ্যমে সম্পূর্ণ পূর্ব-দক্ষিণ পাশ দিয়ে মোটামুটি চীনকে ঘিরে ফেলেছে। চীনও তার সামরিক শক্তি বৃদ্ধি করছে এবং দক্ষিণ চীন সাগরে একক কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার পথে আপসহীনভাবে এগিয়ে যাচ্ছে। আর ওয়ান বেল্ট ওয়ান রোড পলিসি ভিশনের আওতায় বিশাল পরিমাণ অর্থের বিনিয়োগ প্রস্তাব নিয়ে স্থল ও জলপথে এশিয়া থেকে আফ্রিকা-ইউরোপ পর্যন্ত সর্বপ্রকার সংযোগ স্থাপনের মহাকর্মযজ্ঞ শুরু করেছে। তবে বিংশ শতাব্দীর কোল্ড ওয়ার পরিস্থিতির প্রত্যাবর্তন বা বৃহৎ শক্তির মধ্যে বড় আকারের সামরিক সংঘর্ষের আশঙ্কা একবিংশ শতাব্দীতে কেউ করছেন না। পরিস্থিতি এখন ভিন্ন। চীন-আমেরিকা যতই দ্বন্দ্বে থাকুক না কেন, তাদের পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্টতা এমন একটা পর্যায়ে পৌঁছে গেছে, যা ব্রেক করলে উভয়ই ভয়ঙ্কর সংকটে পড়বে।

 

 

চীন-যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য বছরে প্রায় ৫০০ বিলিয়ন ডলার হবে। আর চীনের কাছ থেকে আমেরিকার ১.১ ট্রিলিয়ন ডলার লোন নেওয়া আছে ট্রেজারি বন্ডের বিপরীতে। এখন উভয়পক্ষের কৌশল হলো— রাজনৈতিক, কূটনৈতিক মেরুকরণ, সামরিক শক্তি প্রদর্শন ও হুমকি দিয়ে, চাপে রেখে ভূ-রাজনীতির ক্ষেত্রে এই অঞ্চলে কে কতখানি স্পেস নিজেদের আওতায় রাখতে পারে এবং প্রভাব বজায় রাখতে পারবে সেটাই হলো এখন প্রতিদ্বন্দ্বিতার মূল লক্ষ্য। হেনরি কিসিঞ্জার তার বইয়ের ৫২৩ পৃৃষ্ঠায় বলেছেন— Relation between china and US need not and should not- become a zero-sum game. key issues on the international front are global in nature. consensus may prove difficult, but confrontation on these issues is self- defeating. যদিও এতদঞ্চলের রাষ্ট্রগুলোর কারও কারও সঙ্গে চীনের সমুদ্র সীমানা নিয়ে দ্বন্দ্ব আছে, কয়েকটি দেশে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক ঘাঁটি আছে, তবুও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার রাষ্ট্রগুলো নিজেদের নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক-বাণিজ্যিক স্বার্থ রক্ষার জন্য চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এক ধরনের সমদূরত্ব বজায় রাখার চেষ্টা করবে। সিঙ্গাপুরের প্রয়াত নেতা লি কুয়ান এই নীতির পক্ষে যৌক্তিকতা তুলে ধরে বলেছেন, Given its power, actual and potential, china must be part of any arrangement for peace and stability and that the region’s smaller countries would have ot learn to live with it. But that did not mean they could be sanguine about china’s peaceful attitude of correct

non-interference in the internal affairs of other countries. America’s presence was reassuring, but even the US is an outsider with a hegemonistic record. (লুকিং ইস্ট টু লুক ওয়েস্ট, সুনান্দা কে দত্ত রায়, পৃঃ-৮১)। সুতরাং চীন-আমেরিকার দ্বন্দ্বের যতই প্রকাশ ঘটুক না কেন, এতদঞ্চলের রাষ্ট্রগুলো যার যার অবস্থান থেকে নিজেদের স্বার্থে একটা ভারসাম্য রক্ষা করবে। এই সমীকরণের বাইরে চীন-আমেরিকা কেউ-ই যেতে পারবে না। যে বাইরে যাবে সেই খেলার মাঠের বাইরে ছিটকে পড়বে, তখন সে জায়গায় অন্যজনের একক প্রভাব প্রতিষ্ঠিত হবে। গত শতকের পঞ্চাশ থেকে আশির দশক পর্যন্ত নিজেদের ইন্টারেস্টের আওতাভুক্ত কোনো দেশের সঙ্গে বিরূপ সম্পর্ক হলে যুক্তরাষ্ট্র যেভাবে গোপন পন্থায় সরকার বা রিজিম পরিবর্তন করেছে একবিংশ শতাব্দীর আন্তঃরাষ্ট্রীয় সম্পর্কের বহুমাত্রিকতার কারণে তা এখন আর সম্ভব নয়। ভারসাম্যমূলক নীতি রক্ষা করে চলার কারণেই এ পর্যন্ত সব বড় শক্তিকে আমাদের সঙ্গে চমৎকারভাবে রাখতে পেরেছি। ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্ক রক্তে গাঁথা, একেবারে অন্য রকম। অনেক চড়াই-উত্রাই পেরিয়ে তা আবার একাত্তর-বাহাত্তরের পর্যায়ে পৌঁছেছে। দুই দেশের নিরাপত্তা মুদ্রার এপিট-ওপিট, একই সূত্রে গাঁথা। চীন, যুক্তরাষ্ট্র, ভারতের ত্রিমুখী সম্পর্ক প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ভারত সুবিধাজনক অবস্থানে আছে। ফলে বাংলাদেশের প্রশ্নে যুক্তরাষ্ট্র-ভারতের সম্পর্কের জায়গা থেকে যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তর স্বার্থে ভারতের সিদ্ধান্তই প্রাধান্য পাবে।  চীন ও আমেরিকা উভয়ের এরিয়া অব ইন্টারেস্টের মধ্যে আছে বাংলাদেশ, তাদের জন্য ফ্রন্টলাইন স্টেট।  সুতরাং চীনের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের মানেই হলো যুক্তরাষ্ট্র নিজের স্পেস অক্ষুণ্ন রাখার জন্য বাংলাদেশের সঙ্গে আরও ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা করবে। শি জিনপিংয়ের সফরের পরপরই বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্টের ঢাকায় আগমন যথেষ্ট তাত্পর্যপূর্ণ ও ইঙ্গিতবাহী।

     লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

     [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

এই মাত্র | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা