শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ মে, ২০১৭ আপডেট:

হাওরবাসীকে রক্ষার উদ্যোগ নিন

মেজর মো. আখতারুজ্জামান (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
হাওরবাসীকে রক্ষার উদ্যোগ নিন

অতিবৃষ্টি ও ভারতের মেঘালয় থেকে নেমে আসা ঢলে সুনামগঞ্জ, নেত্রকোনা, হবিগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ, সিলেট ও মৌলভীবাজারের বিস্তীর্ণ হাওরাঞ্চল, ব্রাহ্মণবাডিয়া ও নরসিংদীর নিম্নাঞ্চলের ধান খেত তলিয়ে যায় এবং ফসল ক্ষতিগ্রস্ত হয়। প্রায় শতভাগ কৃষক তাদের সারা বছরের একমাত্র ফসল হারিয়ে আজ দিশাহারা। এবারের বৃষ্টিপাত শুরু হয় স্বাভাবিক সময়ের ২০-২৫ দিন আগে। ফলে বৃষ্টিপাতের সঙ্গে সঙ্গে কৃষকের পক্ষে তাদের জমির ধান কেটে আনা সম্ভব হয়নি। তখন প্রায় সব ধান কাঁচা ছিল ফলে পাহাড়ের ঢল নামতে দেখেও কৃষকের পক্ষে কিছু করার ছিল না। অথচ এই বৃষ্টিটা যদি স্বাভাবিক সময়ে অর্থাৎ ২৫ দিন পরে হতো তাহলে তাদের এত বড় সর্বনাশ হতো না। তা ছাডা হাওরের উত্তরাঞ্চলজুডে ভারতের মেঘালয়ের খাডা পাহাড় থেকে নেমে আসা ঢল প্রচণ্ড বেগে অতি দ্রুত হাওরাঞ্চলের সব নদী-নালা, খাল-বিল প্লাবিত করে হাওরে ঢুকে যায়; এর ফলে কৃষক হাওরের ফসল রক্ষা করতে পারেনি। এবারের বৃষ্টিপাত ছিল গত ৩৫ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। প্রতি বছর বন্যা প্রতিরক্ষা বাঁধ রক্ষণাবেক্ষণ, নদী-নালা, খাল খননে প্রচুর অর্থ বরাদ্দ দেওয়া হয়; তবে এই বিশাল অর্থ সঠিকভাবে ব্যয় হলে এভাবে হাওর প্রতিরক্ষা বাঁধ ভেঙে পড়ত না এবং কৃষকও ক্ষতিগ্রস্ত হতো না। প্লাবন ও বন্যার জন্য প্রকৃতি দায়ী কিন্তু কৃষকের ক্ষতির জন্য সরকারের হাওর প্রতিরক্ষা কর্তৃপক্ষ তথা মূলত সরকার দায়ী। কাজেই কৃষকের ক্ষতির দায়ভার একমাত্র সরকারকেই নিতে হবে।

হাওর বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের একটি বিস্তীর্ণ নিম্নাঞ্চল। এ এলাকার উত্তর পাশে ভারতের মেঘালয়ের খাডা পাহাড়; যার ফলে মেঘালয়ে বৃষ্টিপাত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পাহাড়ি ঢল হাওরাঞ্চলে নেমে এসে প্রতি বছরই হাওরকে প্লাবিত করে। হাওরে বন্যা একটি অতি স্বাভাবিক ও প্রাকৃতিক ঘটনা। হাওরাঞ্চলের জীববৈচিত্র্য গড়েই উঠেছে বন্যার পানি ঘিরে। বছরের একটি বিরাট অংশ এ এলাকার মানুষ পানির সঙ্গে বাস করে। বন্যা ও পানি হাওরবাসীর জীবনের অতি প্রাকৃতিক সাথী। কিন্তু এবারের অকালবন্যা ও প্লাবন তাদের স্বাভাবিক জীবনকে ছিন্নবিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে। তলিয়ে দিয়েছে তাদের সারা বছরের খাদ্য ও বেঁচে থাকার অবলম্বন। এবারের অকালবন্যা ও প্লাবনে মূলত হাওরের কৃষকই বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এবারের অকাল প্লাবন ও বন্যায় স্থানীয় কৃষিশ্রমিক ও মত্স্যজীবীদের ক্ষতি হয়নি। বরং তারা বেশি মূল্যে তাদের শ্রম বিক্রি করতে পেরেছে এবং বন্যায় ভেসে ওঠা মাছ ধরে লাভবান হয়েছে। হাওরে আরেকটি বিরাট শ্রমজীবী ও পেশাজীবী আছে, যারা নৌকার মাঝি এবং নৌকার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট শ্রমজীবী ও নৌকা মালিক। বন্যায় এদেরও ক্ষতি হয় না বরং তারা লাভবান হয়। এবারের অকাল প্লাবনেও নৌকার মাঝি ও নৌকা ব্যবসায়ীদের কোনো ক্ষতি হয়নি। উল্টো তারা ভীষণভাবে লাভবান হয়েছে। কারণ প্লাবনে ডুবে যাওয়া অল্প পরিমাণে সংগৃহীত ধান, বিভিন্ন কৃষি যন্ত্রপাতি ও উপকরণ চড়া দামে নৌকা দিয়ে কৃষককে পরিবহন করাতে হয়েছে। তবে এবারের অকাল প্লাবনে কৃষকের পাশাপাশি অভিবাসী বা বহিরাগত কৃষিশ্রমিকরা দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এই অভিবাসী বা বহিরাগত কৃষিশ্রমিকরা অন্যান্য এলাকা ও জেলা থেকে বোরো চাষ এবং ফসল লাগানো ও তোলার শ্রম দিতে ধান লাগানো ও কাটার সময় হাওরে আসে। তারা সাধারণত কৃষকের সঙ্গে অগ্রিম চুক্তিতে ধান কাটতে আসে এবং মজুরি নেয় ধানের মাধ্যমে। নগদ মজুরিতে এই অভিবাসী কৃষিশ্রমিকরা কাজ করে না। ধান কাটাই, মাড়াই, শুকানো এবং কৃষকের গোলায় তোলা সব কাজ নির্দিষ্ট চুক্তিতে ধানের বিনিময়ে করা হয়। এখানে নগদ কোনো টাকা লেনদেন হয় না।

বন্যায় এই অভিবাসী কৃষিশ্রমিকরাও নিঃস্ব হয়ে গেছে। অভিবাসী কৃষিশ্রমিকরা ধান কাটাই, মাড়াই ও গুদামজাত করার জন্য বিভিন্ন উপকরণ ঋণ বা বাকিতে কিনে আনে এবং ফসল তোলার পর সংগৃহীত ধান বিক্রি করে ঋণ বা বাকি টাকা পরিশোধ করে। এবারের অকাল প্লাবনে তারা এক ছটাক ধানও পায়নি, কিন্তু ঋণ বা বাকি টাকা তাদের অবশ্যই পরিশোধ করতে হবে। এ ঋণ তারা কোনো ব্যাংক থেকে গ্রহণ করেনি যে সরকারের নির্দেশে তা স্থগিত থাকবে! এখন তারা মহাজনের ঋণ কীভাবে শোধ করবে এই ভাবনায় দিশাহারা। পাশাপাশি স্থানীয় না হওয়ার কারণে দুর্গত হাওরাঞ্চলের মেম্বার, চেয়ারম্যান বা সরকার বা এনজিও কেউ এই অভিবাসী কৃষিশ্রমিকদের ত্রাণও দিচ্ছেন না। কাজেই হাওরাঞ্চলকে দুর্গত ঘোষণা করলেও এই অভিবাসী কৃষিশ্রমিকদের কী কাজে আসবে, তা অনেকের মতো তাদেরও প্রশ্ন। এবারের অকালবন্যা ও প্লাবনে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে হাওর ও তত্সংলগ্ন নিম্নাঞ্চলর কৃষক। হাওরে বিভিন্ন শ্রেণির কৃষক আছে। এর মধ্যে আছে ভূমির মালিক কিন্তু অনুপস্থিত কৃষক, ভূমির মালিক জমি চাষে নিয়োজিত কৃষক, বর্গা চাষি কৃষক, ভাগি চাষি কৃষক এবং চুক্তিবদ্ধ কৃষক। ভূমির মালিক আবার দুই ভাগে বিভক্ত। স্থানীয় ভূমালিক ও বহিরাগত ভূমালিক। যাদের হাওর এলাকায় বলা হয় যথাক্রমে ‘আবাদি’ ও ‘জিরাতি’। যারা হাওর এলাকায় স্থায়ীভাবে বসবাস করে তারা এলাকায় আবাদি নামে পরিচিত; যাদের মধ্যে আমাদের মহামান্য রাষ্ট্রপতি আছেন। অন্যদিকে জিরাতিরা হলো যারা এলাকায় স্থায়ীভাবে বসবাস করে না, শুধু ফসল করার সময় তারা হাওরে অস্থায়ীভাবে ঘরবাড়ি বানিয়ে চাষাবাদ করে। হাওরে জিরাতির সংখ্যা সবচেয়ে বেশি; যারা স্থানীয় কৃষকের সঙ্গে একইভাবে এবারের অকালবন্যায় এবং প্লাবনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং কিছুটা বেশিও হয়েছে; এ কারণে যে প্লাবনে তাদের অস্থায়ী ঘরবাড়িও ভেসে গেছে। সাধারণত জিরাতিরা তাদের জমির পাশেই অস্থায়ী ঘরবাড়ি বানায়। কিন্তু জিরাতি কৃষক অকালবন্যা ও প্লাবনে সরকারের ত্রাণ নেটওয়ার্কের বাইরে; কারণ তারা হাওরের স্থানীয় বাসিন্দা নয়।

হাওরের কৃষকের সংজ্ঞা অনেক ব্যাপক এবং বিভক্ত। হাওরের মালিকরা যেমন বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার, তেমনি ভূমিহীন কৃষকের শ্রেণিবিন্যাসও হাওরে ভিন্নতর। হাওরে ভূমির মালিকদের রয়েছে কয়েকটি শ্রেণি যেমন স্থানীয় মালিক এবং অনুপস্থিত বা বহিরাগত মালিক। আবার রয়েছে কৃষক মালিক এবং অকৃষক বা অনুপস্থিত মালিক। কৃষক মালিকরা বন্যায় যতটুকু ক্ষতিগ্রস্ত হয় অকৃষক এবং অনুপস্থিত মালিক তত বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় না। অনুপস্থিত ভূমি মালিকদের ক্ষতিগ্রস্ত না হওয়ার কারণ হলো তারা আগেই নগদ টাকা নিয়ে তাদের জমি লিজ বা পত্তন দিয়ে দেয়। সেখানে ফসল না হলে বা ক্ষতিগ্রস্ত হলে লিজ বা পত্তনের টাকা ফেরত দেওয়ার কোনো শর্ত থাকে না। বন্যায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় বর্গা চাষি, ভাগি চাষি এবং লিজ নেওয়া বা পত্তন নেওয়া চাষি। ভাগি চাষি বলা হয় যারা যৌথভাবে চাষ করে এবং সেখানে জমির মালিকও চাষে খরচ দিয়ে অংশগ্রহণ করে। এবারের অকাল প্লাবনে এই শ্রেণির প্রকৃত কৃষক একদম নিঃস্ব হয়ে গেছে। এই শ্রেণির কৃষক নিজেদের ও পরিবারের পুঁজি ও শ্রম বিনিয়োগ করে চাষাবাদ করে। নিজেদের হয়তো কিছু জমি আছে তার সঙ্গে পত্তন, লিজ, বর্গা বা ভাগে নিজেদের জমির পাশের জমি নিয়ে ব্যাপকভাবে চাষাবাদ করে এবং যারা মূলত সত্যিকারের চাষি। যেহেতু তাদের তেমন নিজস্ব জমি নেই, তাই তারা ব্যাংক থেকে কোনো ঋণ নিতে পারে না এবং তাদের তেমন বেশি জমি না থাকার কারণে বা ঋণ পাওয়ার মতো তেমন প্রভাব বিস্তার করতে পারে না বিধায় তারা কখনই ব্যাংক ঋণ নিতে পারে না। তাই এই শ্রমজীবী প্রকৃত কৃষক ধারদেনা এবং স্থানীয় মহাজনদের কাছ থেকে চড়া সুদে লগ্নি করে বা ধান ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে কম দামে অগ্রিম ধান বিক্রি করে, নিজের ও পরিবারের সবার শ্রম বিনিয়োগ করে বোরো ধান চাষ করেছিল কিন্তু অকালবন্যা ও প্লাবন তাদের বেঁচে থাকার সোনার ফসল তলিয়ে দিয়ে গেছে। এই দুর্গত কৃষক কিন্তু সবাই স্থানীয় নয়। বিভিন্ন এলাকা ও জেলা থেকে এসে এই শ্রমজীবী কৃষক হাওরের জমিতে শ্রম ও অর্থ বিনিয়োগ করছিল; তারা তাদের সোনার ফসল প্রকৃতির তাণ্ডবে হারিয়ে এখন হাওর থেকে দূরে ঘরবাড়ি ছেড়ে ফেরারি হয়ে ঘুরছে; নিজের ভাঙা ঘরে ফিরে যাওয়ার উপায় নেই, কারণ সেখানে মহাজন আসল এবং সুদের জন্য অপেক্ষা করছে।

এই অসহায় কৃষকের জমির ফলানো ফসল প্লাবনের নিচে, বাড়িঘর মহাজনের কাছে গির্বি, সামনে একটি পুরো বছর অনিশ্চিত, বন্ধক রাখার মতো আর কোনো সম্পদ নেই। তার সামাজিক মর্যাদা, সরকারের ত্রাণের লাইনে দাঁড়াতে লোকলজ্জা এই অসহায় কৃষকের জীবনকে আরও দুর্বিষহ করে তুলেছে। সবাই তার জন্য দরদ দেখাচ্ছে অথচ এই দরদ এই অসহায় প্রকৃত কৃষকের কোনো উপকারে আসছে না বরং আরও অসহায় হয়ে যাচ্ছে। অকালবন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত এই কৃষক সরকারের ত্রাণ নিতে লাইনে দাঁড়াতে পারে না, ব্যাংক থেকে ঋণ নেয়নি তাই সুদ মাফে বা ঋণ পরিশোধ পিছিয়ে দিলে তার কী লাভ হবে, নতুন বছরে কৃষি উপকরণ দিয়ে সে কী করবে, নতুন করে টাকা না দিলে চাষ করার জমি তাকে কে দেবে, এসএসসি পাস করা মেয়েটিকে কীভাবে কলেজে ভর্তি করাবে, ছেলেমেয়েদের লেখাপড়ার খরচ কে দেবে, মহাজনের সুদ ও ঋণ কীভাবে পরিশোধ করবে, পরিবারের চিকিৎসা কোথা থেকে হবে? এ রকম হাজারো প্রশ্ন আজকে হাওরের কৃষককে তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে। সে কোথায় যাবে, কার কাছে যাবে, কে তাকে আশ্রয় দেবে? হাওরবাসীর গর্ব ছিল তাদের পোলা রাষ্ট্রপতি, তাদের কোনো চিন্তা ছিল না, যা কিছু করার তা তাদের পোলাই করবেন!

আমরা সবাই হাওরবাসীদের বাঁচাতে চাই, রক্ষা করতে চাই প্রকৃতির ছোবল থেকে হাওরের কৃষককে। মহামান্য রাষ্ট্রপতিও চান এই অসহায় হাওরবাসী কৃষকের মুক্তি। কিন্তু কেন জানি মনে হচ্ছে আমরা সবাই সঠিক পথে হাঁটছি না। আমরা সব দুর্যোগে যা করে আসছি, সেই একই ওষুধ হাওরের কৃষককে দিতে চাচ্ছি; কিন্তু তা যে সঠিক নয় তা আমরা সাহস করে বলতেও পারছি না। খাদ্যমন্ত্রী বলছেন, দেশে খাদ্যের অভাব হবে না। কৃষিমন্ত্রী বলছেন, কৃষি উৎপাদন কম হবে না। বাণিজ্যমন্ত্রী বলছেন, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পাবে না। অর্থমন্ত্রী বলছেন, দেশের অর্থনীতিতে কোনো প্রভাব ফেলবে না এবং খোদ প্রধানমন্ত্রী বলে দিয়েছেন, একজন মানুষও না খেয়ে মরবে না, সরকারের ভাণ্ডারে পর্যাপ্ত ত্রাণ আছে। তাহলে এখন হাওরের কৃষকের কী উপায়? কৃষক বেঁচে থাকবে কিন্তু কৃষক তো ভিক্ষুক হতে পারে না। কৃষক মহাজনের ঋণ ও সুদ পরিশোধ করবে কীভাবে? ছেলেমেয়েদের শিক্ষা চালাবে কীভাবে? বৃদ্ধ পিতা-মাতার চিকিৎসার খরচ আসবে কোথা থেকে? আগামী বছরের জমি বর্গা নেবে কীভাবে? পাড়া-প্রতিবেশী, আত্মীয়স্বজনদের ঋণ শোধ করবে কীভাবে? সরকারের ত্রাণ, ব্যাংক ঋণ স্থগিত, সুদ মওকুফ, বিনামূল্যে কৃষি উপকরণ, খয়রাতি সাহায্য, হাওরের বাঁধ পুনর্নির্মাণ বা দুর্নীতিবাজদের বিচার করলে কি কৃষকের এই প্রশ্নগুলোর উত্তর পাওয়া যাবে? যদি পাওয়া যায় তাহলে কৃষকের কোনো আপত্তি নেই, কিন্তু যদি না পাওয়া যায় তাহলে কৃষকের কিছু দাবি আছে। সে সবাইকে বিবেচনা করার জন্য বিনীত আবেদন জানাচ্ছে:

১. প্রতি শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত বোরো চাষের জন্য ১ মণ করে ধান বা সমহারে চাল অথবা নগদ অর্থ দেওয়া হোক।

২. অবিলম্বে দেশব্যাপী কৃষকের শস্যবীমা চালু করা হোক। দেশের সব বীমা কোম্পানিকে শস্যবীমা করার নির্দেশ দেওয়া এবং সরকারি তহবিল থেকে কাউন্টার বীমা করা হোক।

৩. কৃষিজমির অনুপস্থিত মালিকদের জমি সরকার নির্ধারিত একটি হারে যা শুধু উৎপাদিত ফসল দিয়ে পরিশোধ করা হবে এই শর্তে প্রকৃত কৃষককে চাষ করতে দেওয়া হোক। প্রয়োজনে অনুপস্থিত কৃষককে ক্ষতিপূরণ দিয়ে তা বর্গা চাষিদের চাষ করতে দেওয়া হোক অথবা অনুপস্থিত কৃষককে কৃষিতে বিনিয়োগ করতে বাধ্য করা হোক।

৪. বাংলাদেশের প্রতিটি কৃষককে ফসল ও উৎপাদনভিত্তিক সব কৃষি উপকরণ একটি নির্দিষ্ট মূল্যে দেওয়া হোক; যা কৃষক তার উৎপাদন থেকে ক্রমান্বয়ে পরিশোধ করবে এবং কোনো প্রকার ক্ষতি হলে তা বীমা থেকে শোধ করা হবে।

৫. সরকার কৃষি যান্ত্রিকীকরণের ব্যবস্থা করবে এবং কৃষককে একটি নির্দিষ্ট ভাড়ায় সরবরাহ করবে।

৬. প্রত্যেক কৃষক থেকে বিঘাপ্রতি উৎপাদনের একটি অংশ নগদ মূল্যে নির্দিষ্ট দরে কিনে সরকার আপদকালীন খাদ্যভাণ্ডার গড়ে তুলবে।

৭. কৃষিপণ্য বাজারজাতকরণ ব্যবস্যা সম্পূর্ণ শুল্ক ও ভ্যাটের আওতামুক্ত রাখতে হবে।

৮. কৃষিপণ্য ও উৎপাদিত শাক-সবজি পরিবহন নিরাপদ, নিরবচ্ছিন্ন এবং শুল্ক ও ভ্যাটমুক্ত রাখতে হবে।

৯. সকল প্রকার কৃষি উৎপাদন (কৃষিবাণিজ্য ছাড়া) ঋণ সম্পূর্ণ সুদমুক্ত করতে হবে। বর্তমানে কৃষি ঋণে বাংলাদেশ ব্যাংক যে ৫% হারে সুদ নেয় তা অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংক সরকারের বিদেশি মুদ্রার অলস রিজার্ভ তহবিল থেকে বছরে শতকরা ১৫% হারে অথবা ন্যূনতম ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার সমমূল্যের টাকা কৃষি ঋণ বাবদ সুদবিহীন বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংককে সরবরাহ করবে। কৃষি বিনিয়োগে সহায়তা দেওয়ার জন্য সরকার বিনিয়োগকৃত অর্থের ওপর সর্বোচ্চ ৬% হারে ঋণ বিতরণ খরচ ধরে ওই খরচ ব্যাংকগুলোর আয় থেকে আয়কর রেয়াত হিসেবে সমন্বয় করে দেবে।

১০. সারা দেশের কৃষকের মাঝে বিনিয়োগের জন্য দেশের বার্ষিক রাজস্বের সাড়ে ৭ শতাংশ কৃষি তহবিলে জমা রাখতে হবে; যা রাষ্ট্রের সঞ্চয় হিসেবে গণ্য হবে এবং শস্যবীমার সব দাবি এই সঞ্চয় তহবিল থেকে পূরণ করা হবে।

১১. কৃষককে দেশের শুল্ক নেটওয়ার্কের আওতায় নিয়ে আসতে হবে, যাতে তারা দেশের গুরুত্বপূর্ণ নাগরিকের মর্যাদা লাভ করে।

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের লাশ উদ্ধার

১৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ
বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা অ্যাডভার্টাইজিং স্কুলের আত্মপ্রকাশ
ঢাকা অ্যাডভার্টাইজিং স্কুলের আত্মপ্রকাশ

৪৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

৪৭ মিনিট আগে | টক শো

মালয়েশিয়া দিবস: জাতীয় ঐক্যের বার্তা ও বহুসংস্কৃতির উদযাপন
মালয়েশিয়া দিবস: জাতীয় ঐক্যের বার্তা ও বহুসংস্কৃতির উদযাপন

৫২ মিনিট আগে | পরবাস

মাদারীপুরে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার
মাদারীপুরে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে নির্বাচন অফিসে অবস্থান কর্মসূচি
বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে নির্বাচন অফিসে অবস্থান কর্মসূচি

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুয়েটের সঙ্গে জিপিএইচ ইস্পাতের সমঝোতা স্মারক সই
বুয়েটের সঙ্গে জিপিএইচ ইস্পাতের সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের ভোটদান নিয়ে মতবিনিময় সভা
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের ভোটদান নিয়ে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্যার জন উইলসন স্কুলের ৩০ বছর পূর্তি উদযাপন
স্যার জন উইলসন স্কুলের ৩০ বছর পূর্তি উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিখোঁজের তিন দিন পর নদী থেকে লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের তিন দিন পর নদী থেকে লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার
ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসু নির্বাচন ঘিরে উৎসবমুখর চবি, দ্বিতীয় দিনে মনোনয়ন নিলেন ১৪১ প্রার্থী
চাকসু নির্বাচন ঘিরে উৎসবমুখর চবি, দ্বিতীয় দিনে মনোনয়ন নিলেন ১৪১ প্রার্থী

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘ওজোনস্তর রক্ষায় রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অপরিহার্য’
‘ওজোনস্তর রক্ষায় রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অপরিহার্য’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের
ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে এবার ৫৫৩ মণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন
মানিকগঞ্জে এবার ৫৫৩ মণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে এক লাখ ৭০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩
কক্সবাজারে এক লাখ ৭০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি
উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন