শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ মে, ২০১৭ আপডেট:

হাওরবাসীকে রক্ষার উদ্যোগ নিন

মেজর মো. আখতারুজ্জামান (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
হাওরবাসীকে রক্ষার উদ্যোগ নিন

অতিবৃষ্টি ও ভারতের মেঘালয় থেকে নেমে আসা ঢলে সুনামগঞ্জ, নেত্রকোনা, হবিগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ, সিলেট ও মৌলভীবাজারের বিস্তীর্ণ হাওরাঞ্চল, ব্রাহ্মণবাডিয়া ও নরসিংদীর নিম্নাঞ্চলের ধান খেত তলিয়ে যায় এবং ফসল ক্ষতিগ্রস্ত হয়। প্রায় শতভাগ কৃষক তাদের সারা বছরের একমাত্র ফসল হারিয়ে আজ দিশাহারা। এবারের বৃষ্টিপাত শুরু হয় স্বাভাবিক সময়ের ২০-২৫ দিন আগে। ফলে বৃষ্টিপাতের সঙ্গে সঙ্গে কৃষকের পক্ষে তাদের জমির ধান কেটে আনা সম্ভব হয়নি। তখন প্রায় সব ধান কাঁচা ছিল ফলে পাহাড়ের ঢল নামতে দেখেও কৃষকের পক্ষে কিছু করার ছিল না। অথচ এই বৃষ্টিটা যদি স্বাভাবিক সময়ে অর্থাৎ ২৫ দিন পরে হতো তাহলে তাদের এত বড় সর্বনাশ হতো না। তা ছাডা হাওরের উত্তরাঞ্চলজুডে ভারতের মেঘালয়ের খাডা পাহাড় থেকে নেমে আসা ঢল প্রচণ্ড বেগে অতি দ্রুত হাওরাঞ্চলের সব নদী-নালা, খাল-বিল প্লাবিত করে হাওরে ঢুকে যায়; এর ফলে কৃষক হাওরের ফসল রক্ষা করতে পারেনি। এবারের বৃষ্টিপাত ছিল গত ৩৫ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। প্রতি বছর বন্যা প্রতিরক্ষা বাঁধ রক্ষণাবেক্ষণ, নদী-নালা, খাল খননে প্রচুর অর্থ বরাদ্দ দেওয়া হয়; তবে এই বিশাল অর্থ সঠিকভাবে ব্যয় হলে এভাবে হাওর প্রতিরক্ষা বাঁধ ভেঙে পড়ত না এবং কৃষকও ক্ষতিগ্রস্ত হতো না। প্লাবন ও বন্যার জন্য প্রকৃতি দায়ী কিন্তু কৃষকের ক্ষতির জন্য সরকারের হাওর প্রতিরক্ষা কর্তৃপক্ষ তথা মূলত সরকার দায়ী। কাজেই কৃষকের ক্ষতির দায়ভার একমাত্র সরকারকেই নিতে হবে।

হাওর বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের একটি বিস্তীর্ণ নিম্নাঞ্চল। এ এলাকার উত্তর পাশে ভারতের মেঘালয়ের খাডা পাহাড়; যার ফলে মেঘালয়ে বৃষ্টিপাত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পাহাড়ি ঢল হাওরাঞ্চলে নেমে এসে প্রতি বছরই হাওরকে প্লাবিত করে। হাওরে বন্যা একটি অতি স্বাভাবিক ও প্রাকৃতিক ঘটনা। হাওরাঞ্চলের জীববৈচিত্র্য গড়েই উঠেছে বন্যার পানি ঘিরে। বছরের একটি বিরাট অংশ এ এলাকার মানুষ পানির সঙ্গে বাস করে। বন্যা ও পানি হাওরবাসীর জীবনের অতি প্রাকৃতিক সাথী। কিন্তু এবারের অকালবন্যা ও প্লাবন তাদের স্বাভাবিক জীবনকে ছিন্নবিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে। তলিয়ে দিয়েছে তাদের সারা বছরের খাদ্য ও বেঁচে থাকার অবলম্বন। এবারের অকালবন্যা ও প্লাবনে মূলত হাওরের কৃষকই বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এবারের অকাল প্লাবন ও বন্যায় স্থানীয় কৃষিশ্রমিক ও মত্স্যজীবীদের ক্ষতি হয়নি। বরং তারা বেশি মূল্যে তাদের শ্রম বিক্রি করতে পেরেছে এবং বন্যায় ভেসে ওঠা মাছ ধরে লাভবান হয়েছে। হাওরে আরেকটি বিরাট শ্রমজীবী ও পেশাজীবী আছে, যারা নৌকার মাঝি এবং নৌকার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট শ্রমজীবী ও নৌকা মালিক। বন্যায় এদেরও ক্ষতি হয় না বরং তারা লাভবান হয়। এবারের অকাল প্লাবনেও নৌকার মাঝি ও নৌকা ব্যবসায়ীদের কোনো ক্ষতি হয়নি। উল্টো তারা ভীষণভাবে লাভবান হয়েছে। কারণ প্লাবনে ডুবে যাওয়া অল্প পরিমাণে সংগৃহীত ধান, বিভিন্ন কৃষি যন্ত্রপাতি ও উপকরণ চড়া দামে নৌকা দিয়ে কৃষককে পরিবহন করাতে হয়েছে। তবে এবারের অকাল প্লাবনে কৃষকের পাশাপাশি অভিবাসী বা বহিরাগত কৃষিশ্রমিকরা দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এই অভিবাসী বা বহিরাগত কৃষিশ্রমিকরা অন্যান্য এলাকা ও জেলা থেকে বোরো চাষ এবং ফসল লাগানো ও তোলার শ্রম দিতে ধান লাগানো ও কাটার সময় হাওরে আসে। তারা সাধারণত কৃষকের সঙ্গে অগ্রিম চুক্তিতে ধান কাটতে আসে এবং মজুরি নেয় ধানের মাধ্যমে। নগদ মজুরিতে এই অভিবাসী কৃষিশ্রমিকরা কাজ করে না। ধান কাটাই, মাড়াই, শুকানো এবং কৃষকের গোলায় তোলা সব কাজ নির্দিষ্ট চুক্তিতে ধানের বিনিময়ে করা হয়। এখানে নগদ কোনো টাকা লেনদেন হয় না।

বন্যায় এই অভিবাসী কৃষিশ্রমিকরাও নিঃস্ব হয়ে গেছে। অভিবাসী কৃষিশ্রমিকরা ধান কাটাই, মাড়াই ও গুদামজাত করার জন্য বিভিন্ন উপকরণ ঋণ বা বাকিতে কিনে আনে এবং ফসল তোলার পর সংগৃহীত ধান বিক্রি করে ঋণ বা বাকি টাকা পরিশোধ করে। এবারের অকাল প্লাবনে তারা এক ছটাক ধানও পায়নি, কিন্তু ঋণ বা বাকি টাকা তাদের অবশ্যই পরিশোধ করতে হবে। এ ঋণ তারা কোনো ব্যাংক থেকে গ্রহণ করেনি যে সরকারের নির্দেশে তা স্থগিত থাকবে! এখন তারা মহাজনের ঋণ কীভাবে শোধ করবে এই ভাবনায় দিশাহারা। পাশাপাশি স্থানীয় না হওয়ার কারণে দুর্গত হাওরাঞ্চলের মেম্বার, চেয়ারম্যান বা সরকার বা এনজিও কেউ এই অভিবাসী কৃষিশ্রমিকদের ত্রাণও দিচ্ছেন না। কাজেই হাওরাঞ্চলকে দুর্গত ঘোষণা করলেও এই অভিবাসী কৃষিশ্রমিকদের কী কাজে আসবে, তা অনেকের মতো তাদেরও প্রশ্ন। এবারের অকালবন্যা ও প্লাবনে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে হাওর ও তত্সংলগ্ন নিম্নাঞ্চলর কৃষক। হাওরে বিভিন্ন শ্রেণির কৃষক আছে। এর মধ্যে আছে ভূমির মালিক কিন্তু অনুপস্থিত কৃষক, ভূমির মালিক জমি চাষে নিয়োজিত কৃষক, বর্গা চাষি কৃষক, ভাগি চাষি কৃষক এবং চুক্তিবদ্ধ কৃষক। ভূমির মালিক আবার দুই ভাগে বিভক্ত। স্থানীয় ভূমালিক ও বহিরাগত ভূমালিক। যাদের হাওর এলাকায় বলা হয় যথাক্রমে ‘আবাদি’ ও ‘জিরাতি’। যারা হাওর এলাকায় স্থায়ীভাবে বসবাস করে তারা এলাকায় আবাদি নামে পরিচিত; যাদের মধ্যে আমাদের মহামান্য রাষ্ট্রপতি আছেন। অন্যদিকে জিরাতিরা হলো যারা এলাকায় স্থায়ীভাবে বসবাস করে না, শুধু ফসল করার সময় তারা হাওরে অস্থায়ীভাবে ঘরবাড়ি বানিয়ে চাষাবাদ করে। হাওরে জিরাতির সংখ্যা সবচেয়ে বেশি; যারা স্থানীয় কৃষকের সঙ্গে একইভাবে এবারের অকালবন্যায় এবং প্লাবনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং কিছুটা বেশিও হয়েছে; এ কারণে যে প্লাবনে তাদের অস্থায়ী ঘরবাড়িও ভেসে গেছে। সাধারণত জিরাতিরা তাদের জমির পাশেই অস্থায়ী ঘরবাড়ি বানায়। কিন্তু জিরাতি কৃষক অকালবন্যা ও প্লাবনে সরকারের ত্রাণ নেটওয়ার্কের বাইরে; কারণ তারা হাওরের স্থানীয় বাসিন্দা নয়।

হাওরের কৃষকের সংজ্ঞা অনেক ব্যাপক এবং বিভক্ত। হাওরের মালিকরা যেমন বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার, তেমনি ভূমিহীন কৃষকের শ্রেণিবিন্যাসও হাওরে ভিন্নতর। হাওরে ভূমির মালিকদের রয়েছে কয়েকটি শ্রেণি যেমন স্থানীয় মালিক এবং অনুপস্থিত বা বহিরাগত মালিক। আবার রয়েছে কৃষক মালিক এবং অকৃষক বা অনুপস্থিত মালিক। কৃষক মালিকরা বন্যায় যতটুকু ক্ষতিগ্রস্ত হয় অকৃষক এবং অনুপস্থিত মালিক তত বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় না। অনুপস্থিত ভূমি মালিকদের ক্ষতিগ্রস্ত না হওয়ার কারণ হলো তারা আগেই নগদ টাকা নিয়ে তাদের জমি লিজ বা পত্তন দিয়ে দেয়। সেখানে ফসল না হলে বা ক্ষতিগ্রস্ত হলে লিজ বা পত্তনের টাকা ফেরত দেওয়ার কোনো শর্ত থাকে না। বন্যায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় বর্গা চাষি, ভাগি চাষি এবং লিজ নেওয়া বা পত্তন নেওয়া চাষি। ভাগি চাষি বলা হয় যারা যৌথভাবে চাষ করে এবং সেখানে জমির মালিকও চাষে খরচ দিয়ে অংশগ্রহণ করে। এবারের অকাল প্লাবনে এই শ্রেণির প্রকৃত কৃষক একদম নিঃস্ব হয়ে গেছে। এই শ্রেণির কৃষক নিজেদের ও পরিবারের পুঁজি ও শ্রম বিনিয়োগ করে চাষাবাদ করে। নিজেদের হয়তো কিছু জমি আছে তার সঙ্গে পত্তন, লিজ, বর্গা বা ভাগে নিজেদের জমির পাশের জমি নিয়ে ব্যাপকভাবে চাষাবাদ করে এবং যারা মূলত সত্যিকারের চাষি। যেহেতু তাদের তেমন নিজস্ব জমি নেই, তাই তারা ব্যাংক থেকে কোনো ঋণ নিতে পারে না এবং তাদের তেমন বেশি জমি না থাকার কারণে বা ঋণ পাওয়ার মতো তেমন প্রভাব বিস্তার করতে পারে না বিধায় তারা কখনই ব্যাংক ঋণ নিতে পারে না। তাই এই শ্রমজীবী প্রকৃত কৃষক ধারদেনা এবং স্থানীয় মহাজনদের কাছ থেকে চড়া সুদে লগ্নি করে বা ধান ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে কম দামে অগ্রিম ধান বিক্রি করে, নিজের ও পরিবারের সবার শ্রম বিনিয়োগ করে বোরো ধান চাষ করেছিল কিন্তু অকালবন্যা ও প্লাবন তাদের বেঁচে থাকার সোনার ফসল তলিয়ে দিয়ে গেছে। এই দুর্গত কৃষক কিন্তু সবাই স্থানীয় নয়। বিভিন্ন এলাকা ও জেলা থেকে এসে এই শ্রমজীবী কৃষক হাওরের জমিতে শ্রম ও অর্থ বিনিয়োগ করছিল; তারা তাদের সোনার ফসল প্রকৃতির তাণ্ডবে হারিয়ে এখন হাওর থেকে দূরে ঘরবাড়ি ছেড়ে ফেরারি হয়ে ঘুরছে; নিজের ভাঙা ঘরে ফিরে যাওয়ার উপায় নেই, কারণ সেখানে মহাজন আসল এবং সুদের জন্য অপেক্ষা করছে।

এই অসহায় কৃষকের জমির ফলানো ফসল প্লাবনের নিচে, বাড়িঘর মহাজনের কাছে গির্বি, সামনে একটি পুরো বছর অনিশ্চিত, বন্ধক রাখার মতো আর কোনো সম্পদ নেই। তার সামাজিক মর্যাদা, সরকারের ত্রাণের লাইনে দাঁড়াতে লোকলজ্জা এই অসহায় কৃষকের জীবনকে আরও দুর্বিষহ করে তুলেছে। সবাই তার জন্য দরদ দেখাচ্ছে অথচ এই দরদ এই অসহায় প্রকৃত কৃষকের কোনো উপকারে আসছে না বরং আরও অসহায় হয়ে যাচ্ছে। অকালবন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত এই কৃষক সরকারের ত্রাণ নিতে লাইনে দাঁড়াতে পারে না, ব্যাংক থেকে ঋণ নেয়নি তাই সুদ মাফে বা ঋণ পরিশোধ পিছিয়ে দিলে তার কী লাভ হবে, নতুন বছরে কৃষি উপকরণ দিয়ে সে কী করবে, নতুন করে টাকা না দিলে চাষ করার জমি তাকে কে দেবে, এসএসসি পাস করা মেয়েটিকে কীভাবে কলেজে ভর্তি করাবে, ছেলেমেয়েদের লেখাপড়ার খরচ কে দেবে, মহাজনের সুদ ও ঋণ কীভাবে পরিশোধ করবে, পরিবারের চিকিৎসা কোথা থেকে হবে? এ রকম হাজারো প্রশ্ন আজকে হাওরের কৃষককে তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে। সে কোথায় যাবে, কার কাছে যাবে, কে তাকে আশ্রয় দেবে? হাওরবাসীর গর্ব ছিল তাদের পোলা রাষ্ট্রপতি, তাদের কোনো চিন্তা ছিল না, যা কিছু করার তা তাদের পোলাই করবেন!

আমরা সবাই হাওরবাসীদের বাঁচাতে চাই, রক্ষা করতে চাই প্রকৃতির ছোবল থেকে হাওরের কৃষককে। মহামান্য রাষ্ট্রপতিও চান এই অসহায় হাওরবাসী কৃষকের মুক্তি। কিন্তু কেন জানি মনে হচ্ছে আমরা সবাই সঠিক পথে হাঁটছি না। আমরা সব দুর্যোগে যা করে আসছি, সেই একই ওষুধ হাওরের কৃষককে দিতে চাচ্ছি; কিন্তু তা যে সঠিক নয় তা আমরা সাহস করে বলতেও পারছি না। খাদ্যমন্ত্রী বলছেন, দেশে খাদ্যের অভাব হবে না। কৃষিমন্ত্রী বলছেন, কৃষি উৎপাদন কম হবে না। বাণিজ্যমন্ত্রী বলছেন, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পাবে না। অর্থমন্ত্রী বলছেন, দেশের অর্থনীতিতে কোনো প্রভাব ফেলবে না এবং খোদ প্রধানমন্ত্রী বলে দিয়েছেন, একজন মানুষও না খেয়ে মরবে না, সরকারের ভাণ্ডারে পর্যাপ্ত ত্রাণ আছে। তাহলে এখন হাওরের কৃষকের কী উপায়? কৃষক বেঁচে থাকবে কিন্তু কৃষক তো ভিক্ষুক হতে পারে না। কৃষক মহাজনের ঋণ ও সুদ পরিশোধ করবে কীভাবে? ছেলেমেয়েদের শিক্ষা চালাবে কীভাবে? বৃদ্ধ পিতা-মাতার চিকিৎসার খরচ আসবে কোথা থেকে? আগামী বছরের জমি বর্গা নেবে কীভাবে? পাড়া-প্রতিবেশী, আত্মীয়স্বজনদের ঋণ শোধ করবে কীভাবে? সরকারের ত্রাণ, ব্যাংক ঋণ স্থগিত, সুদ মওকুফ, বিনামূল্যে কৃষি উপকরণ, খয়রাতি সাহায্য, হাওরের বাঁধ পুনর্নির্মাণ বা দুর্নীতিবাজদের বিচার করলে কি কৃষকের এই প্রশ্নগুলোর উত্তর পাওয়া যাবে? যদি পাওয়া যায় তাহলে কৃষকের কোনো আপত্তি নেই, কিন্তু যদি না পাওয়া যায় তাহলে কৃষকের কিছু দাবি আছে। সে সবাইকে বিবেচনা করার জন্য বিনীত আবেদন জানাচ্ছে:

১. প্রতি শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত বোরো চাষের জন্য ১ মণ করে ধান বা সমহারে চাল অথবা নগদ অর্থ দেওয়া হোক।

২. অবিলম্বে দেশব্যাপী কৃষকের শস্যবীমা চালু করা হোক। দেশের সব বীমা কোম্পানিকে শস্যবীমা করার নির্দেশ দেওয়া এবং সরকারি তহবিল থেকে কাউন্টার বীমা করা হোক।

৩. কৃষিজমির অনুপস্থিত মালিকদের জমি সরকার নির্ধারিত একটি হারে যা শুধু উৎপাদিত ফসল দিয়ে পরিশোধ করা হবে এই শর্তে প্রকৃত কৃষককে চাষ করতে দেওয়া হোক। প্রয়োজনে অনুপস্থিত কৃষককে ক্ষতিপূরণ দিয়ে তা বর্গা চাষিদের চাষ করতে দেওয়া হোক অথবা অনুপস্থিত কৃষককে কৃষিতে বিনিয়োগ করতে বাধ্য করা হোক।

৪. বাংলাদেশের প্রতিটি কৃষককে ফসল ও উৎপাদনভিত্তিক সব কৃষি উপকরণ একটি নির্দিষ্ট মূল্যে দেওয়া হোক; যা কৃষক তার উৎপাদন থেকে ক্রমান্বয়ে পরিশোধ করবে এবং কোনো প্রকার ক্ষতি হলে তা বীমা থেকে শোধ করা হবে।

৫. সরকার কৃষি যান্ত্রিকীকরণের ব্যবস্থা করবে এবং কৃষককে একটি নির্দিষ্ট ভাড়ায় সরবরাহ করবে।

৬. প্রত্যেক কৃষক থেকে বিঘাপ্রতি উৎপাদনের একটি অংশ নগদ মূল্যে নির্দিষ্ট দরে কিনে সরকার আপদকালীন খাদ্যভাণ্ডার গড়ে তুলবে।

৭. কৃষিপণ্য বাজারজাতকরণ ব্যবস্যা সম্পূর্ণ শুল্ক ও ভ্যাটের আওতামুক্ত রাখতে হবে।

৮. কৃষিপণ্য ও উৎপাদিত শাক-সবজি পরিবহন নিরাপদ, নিরবচ্ছিন্ন এবং শুল্ক ও ভ্যাটমুক্ত রাখতে হবে।

৯. সকল প্রকার কৃষি উৎপাদন (কৃষিবাণিজ্য ছাড়া) ঋণ সম্পূর্ণ সুদমুক্ত করতে হবে। বর্তমানে কৃষি ঋণে বাংলাদেশ ব্যাংক যে ৫% হারে সুদ নেয় তা অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংক সরকারের বিদেশি মুদ্রার অলস রিজার্ভ তহবিল থেকে বছরে শতকরা ১৫% হারে অথবা ন্যূনতম ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার সমমূল্যের টাকা কৃষি ঋণ বাবদ সুদবিহীন বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংককে সরবরাহ করবে। কৃষি বিনিয়োগে সহায়তা দেওয়ার জন্য সরকার বিনিয়োগকৃত অর্থের ওপর সর্বোচ্চ ৬% হারে ঋণ বিতরণ খরচ ধরে ওই খরচ ব্যাংকগুলোর আয় থেকে আয়কর রেয়াত হিসেবে সমন্বয় করে দেবে।

১০. সারা দেশের কৃষকের মাঝে বিনিয়োগের জন্য দেশের বার্ষিক রাজস্বের সাড়ে ৭ শতাংশ কৃষি তহবিলে জমা রাখতে হবে; যা রাষ্ট্রের সঞ্চয় হিসেবে গণ্য হবে এবং শস্যবীমার সব দাবি এই সঞ্চয় তহবিল থেকে পূরণ করা হবে।

১১. কৃষককে দেশের শুল্ক নেটওয়ার্কের আওতায় নিয়ে আসতে হবে, যাতে তারা দেশের গুরুত্বপূর্ণ নাগরিকের মর্যাদা লাভ করে।

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা