শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ মে, ২০১৭ আপডেট:

হাওরবাসীকে রক্ষার উদ্যোগ নিন

মেজর মো. আখতারুজ্জামান (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
হাওরবাসীকে রক্ষার উদ্যোগ নিন

অতিবৃষ্টি ও ভারতের মেঘালয় থেকে নেমে আসা ঢলে সুনামগঞ্জ, নেত্রকোনা, হবিগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ, সিলেট ও মৌলভীবাজারের বিস্তীর্ণ হাওরাঞ্চল, ব্রাহ্মণবাডিয়া ও নরসিংদীর নিম্নাঞ্চলের ধান খেত তলিয়ে যায় এবং ফসল ক্ষতিগ্রস্ত হয়। প্রায় শতভাগ কৃষক তাদের সারা বছরের একমাত্র ফসল হারিয়ে আজ দিশাহারা। এবারের বৃষ্টিপাত শুরু হয় স্বাভাবিক সময়ের ২০-২৫ দিন আগে। ফলে বৃষ্টিপাতের সঙ্গে সঙ্গে কৃষকের পক্ষে তাদের জমির ধান কেটে আনা সম্ভব হয়নি। তখন প্রায় সব ধান কাঁচা ছিল ফলে পাহাড়ের ঢল নামতে দেখেও কৃষকের পক্ষে কিছু করার ছিল না। অথচ এই বৃষ্টিটা যদি স্বাভাবিক সময়ে অর্থাৎ ২৫ দিন পরে হতো তাহলে তাদের এত বড় সর্বনাশ হতো না। তা ছাডা হাওরের উত্তরাঞ্চলজুডে ভারতের মেঘালয়ের খাডা পাহাড় থেকে নেমে আসা ঢল প্রচণ্ড বেগে অতি দ্রুত হাওরাঞ্চলের সব নদী-নালা, খাল-বিল প্লাবিত করে হাওরে ঢুকে যায়; এর ফলে কৃষক হাওরের ফসল রক্ষা করতে পারেনি। এবারের বৃষ্টিপাত ছিল গত ৩৫ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। প্রতি বছর বন্যা প্রতিরক্ষা বাঁধ রক্ষণাবেক্ষণ, নদী-নালা, খাল খননে প্রচুর অর্থ বরাদ্দ দেওয়া হয়; তবে এই বিশাল অর্থ সঠিকভাবে ব্যয় হলে এভাবে হাওর প্রতিরক্ষা বাঁধ ভেঙে পড়ত না এবং কৃষকও ক্ষতিগ্রস্ত হতো না। প্লাবন ও বন্যার জন্য প্রকৃতি দায়ী কিন্তু কৃষকের ক্ষতির জন্য সরকারের হাওর প্রতিরক্ষা কর্তৃপক্ষ তথা মূলত সরকার দায়ী। কাজেই কৃষকের ক্ষতির দায়ভার একমাত্র সরকারকেই নিতে হবে।

হাওর বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের একটি বিস্তীর্ণ নিম্নাঞ্চল। এ এলাকার উত্তর পাশে ভারতের মেঘালয়ের খাডা পাহাড়; যার ফলে মেঘালয়ে বৃষ্টিপাত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পাহাড়ি ঢল হাওরাঞ্চলে নেমে এসে প্রতি বছরই হাওরকে প্লাবিত করে। হাওরে বন্যা একটি অতি স্বাভাবিক ও প্রাকৃতিক ঘটনা। হাওরাঞ্চলের জীববৈচিত্র্য গড়েই উঠেছে বন্যার পানি ঘিরে। বছরের একটি বিরাট অংশ এ এলাকার মানুষ পানির সঙ্গে বাস করে। বন্যা ও পানি হাওরবাসীর জীবনের অতি প্রাকৃতিক সাথী। কিন্তু এবারের অকালবন্যা ও প্লাবন তাদের স্বাভাবিক জীবনকে ছিন্নবিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে। তলিয়ে দিয়েছে তাদের সারা বছরের খাদ্য ও বেঁচে থাকার অবলম্বন। এবারের অকালবন্যা ও প্লাবনে মূলত হাওরের কৃষকই বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এবারের অকাল প্লাবন ও বন্যায় স্থানীয় কৃষিশ্রমিক ও মত্স্যজীবীদের ক্ষতি হয়নি। বরং তারা বেশি মূল্যে তাদের শ্রম বিক্রি করতে পেরেছে এবং বন্যায় ভেসে ওঠা মাছ ধরে লাভবান হয়েছে। হাওরে আরেকটি বিরাট শ্রমজীবী ও পেশাজীবী আছে, যারা নৌকার মাঝি এবং নৌকার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট শ্রমজীবী ও নৌকা মালিক। বন্যায় এদেরও ক্ষতি হয় না বরং তারা লাভবান হয়। এবারের অকাল প্লাবনেও নৌকার মাঝি ও নৌকা ব্যবসায়ীদের কোনো ক্ষতি হয়নি। উল্টো তারা ভীষণভাবে লাভবান হয়েছে। কারণ প্লাবনে ডুবে যাওয়া অল্প পরিমাণে সংগৃহীত ধান, বিভিন্ন কৃষি যন্ত্রপাতি ও উপকরণ চড়া দামে নৌকা দিয়ে কৃষককে পরিবহন করাতে হয়েছে। তবে এবারের অকাল প্লাবনে কৃষকের পাশাপাশি অভিবাসী বা বহিরাগত কৃষিশ্রমিকরা দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এই অভিবাসী বা বহিরাগত কৃষিশ্রমিকরা অন্যান্য এলাকা ও জেলা থেকে বোরো চাষ এবং ফসল লাগানো ও তোলার শ্রম দিতে ধান লাগানো ও কাটার সময় হাওরে আসে। তারা সাধারণত কৃষকের সঙ্গে অগ্রিম চুক্তিতে ধান কাটতে আসে এবং মজুরি নেয় ধানের মাধ্যমে। নগদ মজুরিতে এই অভিবাসী কৃষিশ্রমিকরা কাজ করে না। ধান কাটাই, মাড়াই, শুকানো এবং কৃষকের গোলায় তোলা সব কাজ নির্দিষ্ট চুক্তিতে ধানের বিনিময়ে করা হয়। এখানে নগদ কোনো টাকা লেনদেন হয় না।

বন্যায় এই অভিবাসী কৃষিশ্রমিকরাও নিঃস্ব হয়ে গেছে। অভিবাসী কৃষিশ্রমিকরা ধান কাটাই, মাড়াই ও গুদামজাত করার জন্য বিভিন্ন উপকরণ ঋণ বা বাকিতে কিনে আনে এবং ফসল তোলার পর সংগৃহীত ধান বিক্রি করে ঋণ বা বাকি টাকা পরিশোধ করে। এবারের অকাল প্লাবনে তারা এক ছটাক ধানও পায়নি, কিন্তু ঋণ বা বাকি টাকা তাদের অবশ্যই পরিশোধ করতে হবে। এ ঋণ তারা কোনো ব্যাংক থেকে গ্রহণ করেনি যে সরকারের নির্দেশে তা স্থগিত থাকবে! এখন তারা মহাজনের ঋণ কীভাবে শোধ করবে এই ভাবনায় দিশাহারা। পাশাপাশি স্থানীয় না হওয়ার কারণে দুর্গত হাওরাঞ্চলের মেম্বার, চেয়ারম্যান বা সরকার বা এনজিও কেউ এই অভিবাসী কৃষিশ্রমিকদের ত্রাণও দিচ্ছেন না। কাজেই হাওরাঞ্চলকে দুর্গত ঘোষণা করলেও এই অভিবাসী কৃষিশ্রমিকদের কী কাজে আসবে, তা অনেকের মতো তাদেরও প্রশ্ন। এবারের অকালবন্যা ও প্লাবনে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে হাওর ও তত্সংলগ্ন নিম্নাঞ্চলর কৃষক। হাওরে বিভিন্ন শ্রেণির কৃষক আছে। এর মধ্যে আছে ভূমির মালিক কিন্তু অনুপস্থিত কৃষক, ভূমির মালিক জমি চাষে নিয়োজিত কৃষক, বর্গা চাষি কৃষক, ভাগি চাষি কৃষক এবং চুক্তিবদ্ধ কৃষক। ভূমির মালিক আবার দুই ভাগে বিভক্ত। স্থানীয় ভূমালিক ও বহিরাগত ভূমালিক। যাদের হাওর এলাকায় বলা হয় যথাক্রমে ‘আবাদি’ ও ‘জিরাতি’। যারা হাওর এলাকায় স্থায়ীভাবে বসবাস করে তারা এলাকায় আবাদি নামে পরিচিত; যাদের মধ্যে আমাদের মহামান্য রাষ্ট্রপতি আছেন। অন্যদিকে জিরাতিরা হলো যারা এলাকায় স্থায়ীভাবে বসবাস করে না, শুধু ফসল করার সময় তারা হাওরে অস্থায়ীভাবে ঘরবাড়ি বানিয়ে চাষাবাদ করে। হাওরে জিরাতির সংখ্যা সবচেয়ে বেশি; যারা স্থানীয় কৃষকের সঙ্গে একইভাবে এবারের অকালবন্যায় এবং প্লাবনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং কিছুটা বেশিও হয়েছে; এ কারণে যে প্লাবনে তাদের অস্থায়ী ঘরবাড়িও ভেসে গেছে। সাধারণত জিরাতিরা তাদের জমির পাশেই অস্থায়ী ঘরবাড়ি বানায়। কিন্তু জিরাতি কৃষক অকালবন্যা ও প্লাবনে সরকারের ত্রাণ নেটওয়ার্কের বাইরে; কারণ তারা হাওরের স্থানীয় বাসিন্দা নয়।

হাওরের কৃষকের সংজ্ঞা অনেক ব্যাপক এবং বিভক্ত। হাওরের মালিকরা যেমন বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার, তেমনি ভূমিহীন কৃষকের শ্রেণিবিন্যাসও হাওরে ভিন্নতর। হাওরে ভূমির মালিকদের রয়েছে কয়েকটি শ্রেণি যেমন স্থানীয় মালিক এবং অনুপস্থিত বা বহিরাগত মালিক। আবার রয়েছে কৃষক মালিক এবং অকৃষক বা অনুপস্থিত মালিক। কৃষক মালিকরা বন্যায় যতটুকু ক্ষতিগ্রস্ত হয় অকৃষক এবং অনুপস্থিত মালিক তত বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় না। অনুপস্থিত ভূমি মালিকদের ক্ষতিগ্রস্ত না হওয়ার কারণ হলো তারা আগেই নগদ টাকা নিয়ে তাদের জমি লিজ বা পত্তন দিয়ে দেয়। সেখানে ফসল না হলে বা ক্ষতিগ্রস্ত হলে লিজ বা পত্তনের টাকা ফেরত দেওয়ার কোনো শর্ত থাকে না। বন্যায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় বর্গা চাষি, ভাগি চাষি এবং লিজ নেওয়া বা পত্তন নেওয়া চাষি। ভাগি চাষি বলা হয় যারা যৌথভাবে চাষ করে এবং সেখানে জমির মালিকও চাষে খরচ দিয়ে অংশগ্রহণ করে। এবারের অকাল প্লাবনে এই শ্রেণির প্রকৃত কৃষক একদম নিঃস্ব হয়ে গেছে। এই শ্রেণির কৃষক নিজেদের ও পরিবারের পুঁজি ও শ্রম বিনিয়োগ করে চাষাবাদ করে। নিজেদের হয়তো কিছু জমি আছে তার সঙ্গে পত্তন, লিজ, বর্গা বা ভাগে নিজেদের জমির পাশের জমি নিয়ে ব্যাপকভাবে চাষাবাদ করে এবং যারা মূলত সত্যিকারের চাষি। যেহেতু তাদের তেমন নিজস্ব জমি নেই, তাই তারা ব্যাংক থেকে কোনো ঋণ নিতে পারে না এবং তাদের তেমন বেশি জমি না থাকার কারণে বা ঋণ পাওয়ার মতো তেমন প্রভাব বিস্তার করতে পারে না বিধায় তারা কখনই ব্যাংক ঋণ নিতে পারে না। তাই এই শ্রমজীবী প্রকৃত কৃষক ধারদেনা এবং স্থানীয় মহাজনদের কাছ থেকে চড়া সুদে লগ্নি করে বা ধান ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে কম দামে অগ্রিম ধান বিক্রি করে, নিজের ও পরিবারের সবার শ্রম বিনিয়োগ করে বোরো ধান চাষ করেছিল কিন্তু অকালবন্যা ও প্লাবন তাদের বেঁচে থাকার সোনার ফসল তলিয়ে দিয়ে গেছে। এই দুর্গত কৃষক কিন্তু সবাই স্থানীয় নয়। বিভিন্ন এলাকা ও জেলা থেকে এসে এই শ্রমজীবী কৃষক হাওরের জমিতে শ্রম ও অর্থ বিনিয়োগ করছিল; তারা তাদের সোনার ফসল প্রকৃতির তাণ্ডবে হারিয়ে এখন হাওর থেকে দূরে ঘরবাড়ি ছেড়ে ফেরারি হয়ে ঘুরছে; নিজের ভাঙা ঘরে ফিরে যাওয়ার উপায় নেই, কারণ সেখানে মহাজন আসল এবং সুদের জন্য অপেক্ষা করছে।

এই অসহায় কৃষকের জমির ফলানো ফসল প্লাবনের নিচে, বাড়িঘর মহাজনের কাছে গির্বি, সামনে একটি পুরো বছর অনিশ্চিত, বন্ধক রাখার মতো আর কোনো সম্পদ নেই। তার সামাজিক মর্যাদা, সরকারের ত্রাণের লাইনে দাঁড়াতে লোকলজ্জা এই অসহায় কৃষকের জীবনকে আরও দুর্বিষহ করে তুলেছে। সবাই তার জন্য দরদ দেখাচ্ছে অথচ এই দরদ এই অসহায় প্রকৃত কৃষকের কোনো উপকারে আসছে না বরং আরও অসহায় হয়ে যাচ্ছে। অকালবন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত এই কৃষক সরকারের ত্রাণ নিতে লাইনে দাঁড়াতে পারে না, ব্যাংক থেকে ঋণ নেয়নি তাই সুদ মাফে বা ঋণ পরিশোধ পিছিয়ে দিলে তার কী লাভ হবে, নতুন বছরে কৃষি উপকরণ দিয়ে সে কী করবে, নতুন করে টাকা না দিলে চাষ করার জমি তাকে কে দেবে, এসএসসি পাস করা মেয়েটিকে কীভাবে কলেজে ভর্তি করাবে, ছেলেমেয়েদের লেখাপড়ার খরচ কে দেবে, মহাজনের সুদ ও ঋণ কীভাবে পরিশোধ করবে, পরিবারের চিকিৎসা কোথা থেকে হবে? এ রকম হাজারো প্রশ্ন আজকে হাওরের কৃষককে তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে। সে কোথায় যাবে, কার কাছে যাবে, কে তাকে আশ্রয় দেবে? হাওরবাসীর গর্ব ছিল তাদের পোলা রাষ্ট্রপতি, তাদের কোনো চিন্তা ছিল না, যা কিছু করার তা তাদের পোলাই করবেন!

আমরা সবাই হাওরবাসীদের বাঁচাতে চাই, রক্ষা করতে চাই প্রকৃতির ছোবল থেকে হাওরের কৃষককে। মহামান্য রাষ্ট্রপতিও চান এই অসহায় হাওরবাসী কৃষকের মুক্তি। কিন্তু কেন জানি মনে হচ্ছে আমরা সবাই সঠিক পথে হাঁটছি না। আমরা সব দুর্যোগে যা করে আসছি, সেই একই ওষুধ হাওরের কৃষককে দিতে চাচ্ছি; কিন্তু তা যে সঠিক নয় তা আমরা সাহস করে বলতেও পারছি না। খাদ্যমন্ত্রী বলছেন, দেশে খাদ্যের অভাব হবে না। কৃষিমন্ত্রী বলছেন, কৃষি উৎপাদন কম হবে না। বাণিজ্যমন্ত্রী বলছেন, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পাবে না। অর্থমন্ত্রী বলছেন, দেশের অর্থনীতিতে কোনো প্রভাব ফেলবে না এবং খোদ প্রধানমন্ত্রী বলে দিয়েছেন, একজন মানুষও না খেয়ে মরবে না, সরকারের ভাণ্ডারে পর্যাপ্ত ত্রাণ আছে। তাহলে এখন হাওরের কৃষকের কী উপায়? কৃষক বেঁচে থাকবে কিন্তু কৃষক তো ভিক্ষুক হতে পারে না। কৃষক মহাজনের ঋণ ও সুদ পরিশোধ করবে কীভাবে? ছেলেমেয়েদের শিক্ষা চালাবে কীভাবে? বৃদ্ধ পিতা-মাতার চিকিৎসার খরচ আসবে কোথা থেকে? আগামী বছরের জমি বর্গা নেবে কীভাবে? পাড়া-প্রতিবেশী, আত্মীয়স্বজনদের ঋণ শোধ করবে কীভাবে? সরকারের ত্রাণ, ব্যাংক ঋণ স্থগিত, সুদ মওকুফ, বিনামূল্যে কৃষি উপকরণ, খয়রাতি সাহায্য, হাওরের বাঁধ পুনর্নির্মাণ বা দুর্নীতিবাজদের বিচার করলে কি কৃষকের এই প্রশ্নগুলোর উত্তর পাওয়া যাবে? যদি পাওয়া যায় তাহলে কৃষকের কোনো আপত্তি নেই, কিন্তু যদি না পাওয়া যায় তাহলে কৃষকের কিছু দাবি আছে। সে সবাইকে বিবেচনা করার জন্য বিনীত আবেদন জানাচ্ছে:

১. প্রতি শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত বোরো চাষের জন্য ১ মণ করে ধান বা সমহারে চাল অথবা নগদ অর্থ দেওয়া হোক।

২. অবিলম্বে দেশব্যাপী কৃষকের শস্যবীমা চালু করা হোক। দেশের সব বীমা কোম্পানিকে শস্যবীমা করার নির্দেশ দেওয়া এবং সরকারি তহবিল থেকে কাউন্টার বীমা করা হোক।

৩. কৃষিজমির অনুপস্থিত মালিকদের জমি সরকার নির্ধারিত একটি হারে যা শুধু উৎপাদিত ফসল দিয়ে পরিশোধ করা হবে এই শর্তে প্রকৃত কৃষককে চাষ করতে দেওয়া হোক। প্রয়োজনে অনুপস্থিত কৃষককে ক্ষতিপূরণ দিয়ে তা বর্গা চাষিদের চাষ করতে দেওয়া হোক অথবা অনুপস্থিত কৃষককে কৃষিতে বিনিয়োগ করতে বাধ্য করা হোক।

৪. বাংলাদেশের প্রতিটি কৃষককে ফসল ও উৎপাদনভিত্তিক সব কৃষি উপকরণ একটি নির্দিষ্ট মূল্যে দেওয়া হোক; যা কৃষক তার উৎপাদন থেকে ক্রমান্বয়ে পরিশোধ করবে এবং কোনো প্রকার ক্ষতি হলে তা বীমা থেকে শোধ করা হবে।

৫. সরকার কৃষি যান্ত্রিকীকরণের ব্যবস্থা করবে এবং কৃষককে একটি নির্দিষ্ট ভাড়ায় সরবরাহ করবে।

৬. প্রত্যেক কৃষক থেকে বিঘাপ্রতি উৎপাদনের একটি অংশ নগদ মূল্যে নির্দিষ্ট দরে কিনে সরকার আপদকালীন খাদ্যভাণ্ডার গড়ে তুলবে।

৭. কৃষিপণ্য বাজারজাতকরণ ব্যবস্যা সম্পূর্ণ শুল্ক ও ভ্যাটের আওতামুক্ত রাখতে হবে।

৮. কৃষিপণ্য ও উৎপাদিত শাক-সবজি পরিবহন নিরাপদ, নিরবচ্ছিন্ন এবং শুল্ক ও ভ্যাটমুক্ত রাখতে হবে।

৯. সকল প্রকার কৃষি উৎপাদন (কৃষিবাণিজ্য ছাড়া) ঋণ সম্পূর্ণ সুদমুক্ত করতে হবে। বর্তমানে কৃষি ঋণে বাংলাদেশ ব্যাংক যে ৫% হারে সুদ নেয় তা অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংক সরকারের বিদেশি মুদ্রার অলস রিজার্ভ তহবিল থেকে বছরে শতকরা ১৫% হারে অথবা ন্যূনতম ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার সমমূল্যের টাকা কৃষি ঋণ বাবদ সুদবিহীন বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংককে সরবরাহ করবে। কৃষি বিনিয়োগে সহায়তা দেওয়ার জন্য সরকার বিনিয়োগকৃত অর্থের ওপর সর্বোচ্চ ৬% হারে ঋণ বিতরণ খরচ ধরে ওই খরচ ব্যাংকগুলোর আয় থেকে আয়কর রেয়াত হিসেবে সমন্বয় করে দেবে।

১০. সারা দেশের কৃষকের মাঝে বিনিয়োগের জন্য দেশের বার্ষিক রাজস্বের সাড়ে ৭ শতাংশ কৃষি তহবিলে জমা রাখতে হবে; যা রাষ্ট্রের সঞ্চয় হিসেবে গণ্য হবে এবং শস্যবীমার সব দাবি এই সঞ্চয় তহবিল থেকে পূরণ করা হবে।

১১. কৃষককে দেশের শুল্ক নেটওয়ার্কের আওতায় নিয়ে আসতে হবে, যাতে তারা দেশের গুরুত্বপূর্ণ নাগরিকের মর্যাদা লাভ করে।

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল
মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪
রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন