শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ মে, ২০১৭ আপডেট:

হাওরবাসীকে রক্ষার উদ্যোগ নিন

মেজর মো. আখতারুজ্জামান (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
হাওরবাসীকে রক্ষার উদ্যোগ নিন

অতিবৃষ্টি ও ভারতের মেঘালয় থেকে নেমে আসা ঢলে সুনামগঞ্জ, নেত্রকোনা, হবিগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ, সিলেট ও মৌলভীবাজারের বিস্তীর্ণ হাওরাঞ্চল, ব্রাহ্মণবাডিয়া ও নরসিংদীর নিম্নাঞ্চলের ধান খেত তলিয়ে যায় এবং ফসল ক্ষতিগ্রস্ত হয়। প্রায় শতভাগ কৃষক তাদের সারা বছরের একমাত্র ফসল হারিয়ে আজ দিশাহারা। এবারের বৃষ্টিপাত শুরু হয় স্বাভাবিক সময়ের ২০-২৫ দিন আগে। ফলে বৃষ্টিপাতের সঙ্গে সঙ্গে কৃষকের পক্ষে তাদের জমির ধান কেটে আনা সম্ভব হয়নি। তখন প্রায় সব ধান কাঁচা ছিল ফলে পাহাড়ের ঢল নামতে দেখেও কৃষকের পক্ষে কিছু করার ছিল না। অথচ এই বৃষ্টিটা যদি স্বাভাবিক সময়ে অর্থাৎ ২৫ দিন পরে হতো তাহলে তাদের এত বড় সর্বনাশ হতো না। তা ছাডা হাওরের উত্তরাঞ্চলজুডে ভারতের মেঘালয়ের খাডা পাহাড় থেকে নেমে আসা ঢল প্রচণ্ড বেগে অতি দ্রুত হাওরাঞ্চলের সব নদী-নালা, খাল-বিল প্লাবিত করে হাওরে ঢুকে যায়; এর ফলে কৃষক হাওরের ফসল রক্ষা করতে পারেনি। এবারের বৃষ্টিপাত ছিল গত ৩৫ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। প্রতি বছর বন্যা প্রতিরক্ষা বাঁধ রক্ষণাবেক্ষণ, নদী-নালা, খাল খননে প্রচুর অর্থ বরাদ্দ দেওয়া হয়; তবে এই বিশাল অর্থ সঠিকভাবে ব্যয় হলে এভাবে হাওর প্রতিরক্ষা বাঁধ ভেঙে পড়ত না এবং কৃষকও ক্ষতিগ্রস্ত হতো না। প্লাবন ও বন্যার জন্য প্রকৃতি দায়ী কিন্তু কৃষকের ক্ষতির জন্য সরকারের হাওর প্রতিরক্ষা কর্তৃপক্ষ তথা মূলত সরকার দায়ী। কাজেই কৃষকের ক্ষতির দায়ভার একমাত্র সরকারকেই নিতে হবে।

হাওর বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের একটি বিস্তীর্ণ নিম্নাঞ্চল। এ এলাকার উত্তর পাশে ভারতের মেঘালয়ের খাডা পাহাড়; যার ফলে মেঘালয়ে বৃষ্টিপাত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পাহাড়ি ঢল হাওরাঞ্চলে নেমে এসে প্রতি বছরই হাওরকে প্লাবিত করে। হাওরে বন্যা একটি অতি স্বাভাবিক ও প্রাকৃতিক ঘটনা। হাওরাঞ্চলের জীববৈচিত্র্য গড়েই উঠেছে বন্যার পানি ঘিরে। বছরের একটি বিরাট অংশ এ এলাকার মানুষ পানির সঙ্গে বাস করে। বন্যা ও পানি হাওরবাসীর জীবনের অতি প্রাকৃতিক সাথী। কিন্তু এবারের অকালবন্যা ও প্লাবন তাদের স্বাভাবিক জীবনকে ছিন্নবিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে। তলিয়ে দিয়েছে তাদের সারা বছরের খাদ্য ও বেঁচে থাকার অবলম্বন। এবারের অকালবন্যা ও প্লাবনে মূলত হাওরের কৃষকই বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এবারের অকাল প্লাবন ও বন্যায় স্থানীয় কৃষিশ্রমিক ও মত্স্যজীবীদের ক্ষতি হয়নি। বরং তারা বেশি মূল্যে তাদের শ্রম বিক্রি করতে পেরেছে এবং বন্যায় ভেসে ওঠা মাছ ধরে লাভবান হয়েছে। হাওরে আরেকটি বিরাট শ্রমজীবী ও পেশাজীবী আছে, যারা নৌকার মাঝি এবং নৌকার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট শ্রমজীবী ও নৌকা মালিক। বন্যায় এদেরও ক্ষতি হয় না বরং তারা লাভবান হয়। এবারের অকাল প্লাবনেও নৌকার মাঝি ও নৌকা ব্যবসায়ীদের কোনো ক্ষতি হয়নি। উল্টো তারা ভীষণভাবে লাভবান হয়েছে। কারণ প্লাবনে ডুবে যাওয়া অল্প পরিমাণে সংগৃহীত ধান, বিভিন্ন কৃষি যন্ত্রপাতি ও উপকরণ চড়া দামে নৌকা দিয়ে কৃষককে পরিবহন করাতে হয়েছে। তবে এবারের অকাল প্লাবনে কৃষকের পাশাপাশি অভিবাসী বা বহিরাগত কৃষিশ্রমিকরা দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এই অভিবাসী বা বহিরাগত কৃষিশ্রমিকরা অন্যান্য এলাকা ও জেলা থেকে বোরো চাষ এবং ফসল লাগানো ও তোলার শ্রম দিতে ধান লাগানো ও কাটার সময় হাওরে আসে। তারা সাধারণত কৃষকের সঙ্গে অগ্রিম চুক্তিতে ধান কাটতে আসে এবং মজুরি নেয় ধানের মাধ্যমে। নগদ মজুরিতে এই অভিবাসী কৃষিশ্রমিকরা কাজ করে না। ধান কাটাই, মাড়াই, শুকানো এবং কৃষকের গোলায় তোলা সব কাজ নির্দিষ্ট চুক্তিতে ধানের বিনিময়ে করা হয়। এখানে নগদ কোনো টাকা লেনদেন হয় না।

বন্যায় এই অভিবাসী কৃষিশ্রমিকরাও নিঃস্ব হয়ে গেছে। অভিবাসী কৃষিশ্রমিকরা ধান কাটাই, মাড়াই ও গুদামজাত করার জন্য বিভিন্ন উপকরণ ঋণ বা বাকিতে কিনে আনে এবং ফসল তোলার পর সংগৃহীত ধান বিক্রি করে ঋণ বা বাকি টাকা পরিশোধ করে। এবারের অকাল প্লাবনে তারা এক ছটাক ধানও পায়নি, কিন্তু ঋণ বা বাকি টাকা তাদের অবশ্যই পরিশোধ করতে হবে। এ ঋণ তারা কোনো ব্যাংক থেকে গ্রহণ করেনি যে সরকারের নির্দেশে তা স্থগিত থাকবে! এখন তারা মহাজনের ঋণ কীভাবে শোধ করবে এই ভাবনায় দিশাহারা। পাশাপাশি স্থানীয় না হওয়ার কারণে দুর্গত হাওরাঞ্চলের মেম্বার, চেয়ারম্যান বা সরকার বা এনজিও কেউ এই অভিবাসী কৃষিশ্রমিকদের ত্রাণও দিচ্ছেন না। কাজেই হাওরাঞ্চলকে দুর্গত ঘোষণা করলেও এই অভিবাসী কৃষিশ্রমিকদের কী কাজে আসবে, তা অনেকের মতো তাদেরও প্রশ্ন। এবারের অকালবন্যা ও প্লাবনে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে হাওর ও তত্সংলগ্ন নিম্নাঞ্চলর কৃষক। হাওরে বিভিন্ন শ্রেণির কৃষক আছে। এর মধ্যে আছে ভূমির মালিক কিন্তু অনুপস্থিত কৃষক, ভূমির মালিক জমি চাষে নিয়োজিত কৃষক, বর্গা চাষি কৃষক, ভাগি চাষি কৃষক এবং চুক্তিবদ্ধ কৃষক। ভূমির মালিক আবার দুই ভাগে বিভক্ত। স্থানীয় ভূমালিক ও বহিরাগত ভূমালিক। যাদের হাওর এলাকায় বলা হয় যথাক্রমে ‘আবাদি’ ও ‘জিরাতি’। যারা হাওর এলাকায় স্থায়ীভাবে বসবাস করে তারা এলাকায় আবাদি নামে পরিচিত; যাদের মধ্যে আমাদের মহামান্য রাষ্ট্রপতি আছেন। অন্যদিকে জিরাতিরা হলো যারা এলাকায় স্থায়ীভাবে বসবাস করে না, শুধু ফসল করার সময় তারা হাওরে অস্থায়ীভাবে ঘরবাড়ি বানিয়ে চাষাবাদ করে। হাওরে জিরাতির সংখ্যা সবচেয়ে বেশি; যারা স্থানীয় কৃষকের সঙ্গে একইভাবে এবারের অকালবন্যায় এবং প্লাবনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং কিছুটা বেশিও হয়েছে; এ কারণে যে প্লাবনে তাদের অস্থায়ী ঘরবাড়িও ভেসে গেছে। সাধারণত জিরাতিরা তাদের জমির পাশেই অস্থায়ী ঘরবাড়ি বানায়। কিন্তু জিরাতি কৃষক অকালবন্যা ও প্লাবনে সরকারের ত্রাণ নেটওয়ার্কের বাইরে; কারণ তারা হাওরের স্থানীয় বাসিন্দা নয়।

হাওরের কৃষকের সংজ্ঞা অনেক ব্যাপক এবং বিভক্ত। হাওরের মালিকরা যেমন বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার, তেমনি ভূমিহীন কৃষকের শ্রেণিবিন্যাসও হাওরে ভিন্নতর। হাওরে ভূমির মালিকদের রয়েছে কয়েকটি শ্রেণি যেমন স্থানীয় মালিক এবং অনুপস্থিত বা বহিরাগত মালিক। আবার রয়েছে কৃষক মালিক এবং অকৃষক বা অনুপস্থিত মালিক। কৃষক মালিকরা বন্যায় যতটুকু ক্ষতিগ্রস্ত হয় অকৃষক এবং অনুপস্থিত মালিক তত বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় না। অনুপস্থিত ভূমি মালিকদের ক্ষতিগ্রস্ত না হওয়ার কারণ হলো তারা আগেই নগদ টাকা নিয়ে তাদের জমি লিজ বা পত্তন দিয়ে দেয়। সেখানে ফসল না হলে বা ক্ষতিগ্রস্ত হলে লিজ বা পত্তনের টাকা ফেরত দেওয়ার কোনো শর্ত থাকে না। বন্যায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় বর্গা চাষি, ভাগি চাষি এবং লিজ নেওয়া বা পত্তন নেওয়া চাষি। ভাগি চাষি বলা হয় যারা যৌথভাবে চাষ করে এবং সেখানে জমির মালিকও চাষে খরচ দিয়ে অংশগ্রহণ করে। এবারের অকাল প্লাবনে এই শ্রেণির প্রকৃত কৃষক একদম নিঃস্ব হয়ে গেছে। এই শ্রেণির কৃষক নিজেদের ও পরিবারের পুঁজি ও শ্রম বিনিয়োগ করে চাষাবাদ করে। নিজেদের হয়তো কিছু জমি আছে তার সঙ্গে পত্তন, লিজ, বর্গা বা ভাগে নিজেদের জমির পাশের জমি নিয়ে ব্যাপকভাবে চাষাবাদ করে এবং যারা মূলত সত্যিকারের চাষি। যেহেতু তাদের তেমন নিজস্ব জমি নেই, তাই তারা ব্যাংক থেকে কোনো ঋণ নিতে পারে না এবং তাদের তেমন বেশি জমি না থাকার কারণে বা ঋণ পাওয়ার মতো তেমন প্রভাব বিস্তার করতে পারে না বিধায় তারা কখনই ব্যাংক ঋণ নিতে পারে না। তাই এই শ্রমজীবী প্রকৃত কৃষক ধারদেনা এবং স্থানীয় মহাজনদের কাছ থেকে চড়া সুদে লগ্নি করে বা ধান ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে কম দামে অগ্রিম ধান বিক্রি করে, নিজের ও পরিবারের সবার শ্রম বিনিয়োগ করে বোরো ধান চাষ করেছিল কিন্তু অকালবন্যা ও প্লাবন তাদের বেঁচে থাকার সোনার ফসল তলিয়ে দিয়ে গেছে। এই দুর্গত কৃষক কিন্তু সবাই স্থানীয় নয়। বিভিন্ন এলাকা ও জেলা থেকে এসে এই শ্রমজীবী কৃষক হাওরের জমিতে শ্রম ও অর্থ বিনিয়োগ করছিল; তারা তাদের সোনার ফসল প্রকৃতির তাণ্ডবে হারিয়ে এখন হাওর থেকে দূরে ঘরবাড়ি ছেড়ে ফেরারি হয়ে ঘুরছে; নিজের ভাঙা ঘরে ফিরে যাওয়ার উপায় নেই, কারণ সেখানে মহাজন আসল এবং সুদের জন্য অপেক্ষা করছে।

এই অসহায় কৃষকের জমির ফলানো ফসল প্লাবনের নিচে, বাড়িঘর মহাজনের কাছে গির্বি, সামনে একটি পুরো বছর অনিশ্চিত, বন্ধক রাখার মতো আর কোনো সম্পদ নেই। তার সামাজিক মর্যাদা, সরকারের ত্রাণের লাইনে দাঁড়াতে লোকলজ্জা এই অসহায় কৃষকের জীবনকে আরও দুর্বিষহ করে তুলেছে। সবাই তার জন্য দরদ দেখাচ্ছে অথচ এই দরদ এই অসহায় প্রকৃত কৃষকের কোনো উপকারে আসছে না বরং আরও অসহায় হয়ে যাচ্ছে। অকালবন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত এই কৃষক সরকারের ত্রাণ নিতে লাইনে দাঁড়াতে পারে না, ব্যাংক থেকে ঋণ নেয়নি তাই সুদ মাফে বা ঋণ পরিশোধ পিছিয়ে দিলে তার কী লাভ হবে, নতুন বছরে কৃষি উপকরণ দিয়ে সে কী করবে, নতুন করে টাকা না দিলে চাষ করার জমি তাকে কে দেবে, এসএসসি পাস করা মেয়েটিকে কীভাবে কলেজে ভর্তি করাবে, ছেলেমেয়েদের লেখাপড়ার খরচ কে দেবে, মহাজনের সুদ ও ঋণ কীভাবে পরিশোধ করবে, পরিবারের চিকিৎসা কোথা থেকে হবে? এ রকম হাজারো প্রশ্ন আজকে হাওরের কৃষককে তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে। সে কোথায় যাবে, কার কাছে যাবে, কে তাকে আশ্রয় দেবে? হাওরবাসীর গর্ব ছিল তাদের পোলা রাষ্ট্রপতি, তাদের কোনো চিন্তা ছিল না, যা কিছু করার তা তাদের পোলাই করবেন!

আমরা সবাই হাওরবাসীদের বাঁচাতে চাই, রক্ষা করতে চাই প্রকৃতির ছোবল থেকে হাওরের কৃষককে। মহামান্য রাষ্ট্রপতিও চান এই অসহায় হাওরবাসী কৃষকের মুক্তি। কিন্তু কেন জানি মনে হচ্ছে আমরা সবাই সঠিক পথে হাঁটছি না। আমরা সব দুর্যোগে যা করে আসছি, সেই একই ওষুধ হাওরের কৃষককে দিতে চাচ্ছি; কিন্তু তা যে সঠিক নয় তা আমরা সাহস করে বলতেও পারছি না। খাদ্যমন্ত্রী বলছেন, দেশে খাদ্যের অভাব হবে না। কৃষিমন্ত্রী বলছেন, কৃষি উৎপাদন কম হবে না। বাণিজ্যমন্ত্রী বলছেন, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পাবে না। অর্থমন্ত্রী বলছেন, দেশের অর্থনীতিতে কোনো প্রভাব ফেলবে না এবং খোদ প্রধানমন্ত্রী বলে দিয়েছেন, একজন মানুষও না খেয়ে মরবে না, সরকারের ভাণ্ডারে পর্যাপ্ত ত্রাণ আছে। তাহলে এখন হাওরের কৃষকের কী উপায়? কৃষক বেঁচে থাকবে কিন্তু কৃষক তো ভিক্ষুক হতে পারে না। কৃষক মহাজনের ঋণ ও সুদ পরিশোধ করবে কীভাবে? ছেলেমেয়েদের শিক্ষা চালাবে কীভাবে? বৃদ্ধ পিতা-মাতার চিকিৎসার খরচ আসবে কোথা থেকে? আগামী বছরের জমি বর্গা নেবে কীভাবে? পাড়া-প্রতিবেশী, আত্মীয়স্বজনদের ঋণ শোধ করবে কীভাবে? সরকারের ত্রাণ, ব্যাংক ঋণ স্থগিত, সুদ মওকুফ, বিনামূল্যে কৃষি উপকরণ, খয়রাতি সাহায্য, হাওরের বাঁধ পুনর্নির্মাণ বা দুর্নীতিবাজদের বিচার করলে কি কৃষকের এই প্রশ্নগুলোর উত্তর পাওয়া যাবে? যদি পাওয়া যায় তাহলে কৃষকের কোনো আপত্তি নেই, কিন্তু যদি না পাওয়া যায় তাহলে কৃষকের কিছু দাবি আছে। সে সবাইকে বিবেচনা করার জন্য বিনীত আবেদন জানাচ্ছে:

১. প্রতি শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত বোরো চাষের জন্য ১ মণ করে ধান বা সমহারে চাল অথবা নগদ অর্থ দেওয়া হোক।

২. অবিলম্বে দেশব্যাপী কৃষকের শস্যবীমা চালু করা হোক। দেশের সব বীমা কোম্পানিকে শস্যবীমা করার নির্দেশ দেওয়া এবং সরকারি তহবিল থেকে কাউন্টার বীমা করা হোক।

৩. কৃষিজমির অনুপস্থিত মালিকদের জমি সরকার নির্ধারিত একটি হারে যা শুধু উৎপাদিত ফসল দিয়ে পরিশোধ করা হবে এই শর্তে প্রকৃত কৃষককে চাষ করতে দেওয়া হোক। প্রয়োজনে অনুপস্থিত কৃষককে ক্ষতিপূরণ দিয়ে তা বর্গা চাষিদের চাষ করতে দেওয়া হোক অথবা অনুপস্থিত কৃষককে কৃষিতে বিনিয়োগ করতে বাধ্য করা হোক।

৪. বাংলাদেশের প্রতিটি কৃষককে ফসল ও উৎপাদনভিত্তিক সব কৃষি উপকরণ একটি নির্দিষ্ট মূল্যে দেওয়া হোক; যা কৃষক তার উৎপাদন থেকে ক্রমান্বয়ে পরিশোধ করবে এবং কোনো প্রকার ক্ষতি হলে তা বীমা থেকে শোধ করা হবে।

৫. সরকার কৃষি যান্ত্রিকীকরণের ব্যবস্থা করবে এবং কৃষককে একটি নির্দিষ্ট ভাড়ায় সরবরাহ করবে।

৬. প্রত্যেক কৃষক থেকে বিঘাপ্রতি উৎপাদনের একটি অংশ নগদ মূল্যে নির্দিষ্ট দরে কিনে সরকার আপদকালীন খাদ্যভাণ্ডার গড়ে তুলবে।

৭. কৃষিপণ্য বাজারজাতকরণ ব্যবস্যা সম্পূর্ণ শুল্ক ও ভ্যাটের আওতামুক্ত রাখতে হবে।

৮. কৃষিপণ্য ও উৎপাদিত শাক-সবজি পরিবহন নিরাপদ, নিরবচ্ছিন্ন এবং শুল্ক ও ভ্যাটমুক্ত রাখতে হবে।

৯. সকল প্রকার কৃষি উৎপাদন (কৃষিবাণিজ্য ছাড়া) ঋণ সম্পূর্ণ সুদমুক্ত করতে হবে। বর্তমানে কৃষি ঋণে বাংলাদেশ ব্যাংক যে ৫% হারে সুদ নেয় তা অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংক সরকারের বিদেশি মুদ্রার অলস রিজার্ভ তহবিল থেকে বছরে শতকরা ১৫% হারে অথবা ন্যূনতম ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার সমমূল্যের টাকা কৃষি ঋণ বাবদ সুদবিহীন বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংককে সরবরাহ করবে। কৃষি বিনিয়োগে সহায়তা দেওয়ার জন্য সরকার বিনিয়োগকৃত অর্থের ওপর সর্বোচ্চ ৬% হারে ঋণ বিতরণ খরচ ধরে ওই খরচ ব্যাংকগুলোর আয় থেকে আয়কর রেয়াত হিসেবে সমন্বয় করে দেবে।

১০. সারা দেশের কৃষকের মাঝে বিনিয়োগের জন্য দেশের বার্ষিক রাজস্বের সাড়ে ৭ শতাংশ কৃষি তহবিলে জমা রাখতে হবে; যা রাষ্ট্রের সঞ্চয় হিসেবে গণ্য হবে এবং শস্যবীমার সব দাবি এই সঞ্চয় তহবিল থেকে পূরণ করা হবে।

১১. কৃষককে দেশের শুল্ক নেটওয়ার্কের আওতায় নিয়ে আসতে হবে, যাতে তারা দেশের গুরুত্বপূর্ণ নাগরিকের মর্যাদা লাভ করে।

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা