শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ জুলাই, ২০১৮ আপডেট:

আমাদের মাহাথির নেই কিন্তু রাজনৈতিক ইতিহাস আছে

মইনুল হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
আমাদের মাহাথির নেই কিন্তু রাজনৈতিক ইতিহাস আছে

ক্ষমতা অপব্যবহারের সুযোগ থাকলে দুর্নীতি এড়িয়ে চলা যায় না। আর এটাও সত্য সরকারি দুর্নীতি কখনো এক ব্যক্তির দুর্নীতির মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না। বরং তা সরকারের প্রতিটি পর্যায়ে ছড়িয়ে পড়ে। তখন গোটা সরকারি ব্যবস্থাটাই দুর্নীতিগ্রস্ত সিন্ডিকেটের হাতে জিম্মি হয়ে পড়ে। যেমনটি ঘটতে দেখলাম প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজাকের ক্ষেত্রে। তার নির্বাচনী ব্যবস্থাপনা যথেষ্ট গতিশীল থাকা সত্ত্বেও তার  পক্ষে পরাজয় এড়ানো সম্ভব হয়নি। তাকে ক্ষমতা হারাতে হয়েছে এবং এখন তাকে বড় বড় দুর্নীতির মামলা মোকাবিলা করতে হচ্ছে, যা তার জন্য রীতিমতো বিব্রতকর।

মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজাক ক্ষমতায় থেকে যাওয়ার ব্যাপারে অনেক বেশি নিশ্চিত ছিলেন এবং ভেবেছিলেন ক্ষমতার অপব্যবহার করে সম্পদ জমানোটা নিরাপদ ব্যাপার। তার দুর্নীতির লালসার কোনো সীমা ছিল না। অপ্রত্যাশিতভাবে ঘটনাপ্রবাহ তাকে ভুল প্রমাণ করেছে। নাজিব সরকারের ব্যাপারে একটা বিষয় অবশ্যই বলা প্রয়োজন যে, অবাধ নির্বাচনকে গুরুত্ব দিয়ে ব্যাহত করার কোনো চেষ্টা তার সরকার করেনি। মালয়েশিয়ার রাজনীতি থেকে সব মূল্যবোধ সম্পূর্ণরূপে নির্বাসিত হয়নি। তবে দুর্নীতির ব্যাপক বিস্তার ঘটেছিল।

পুলিশের শক্তি এখন আর নাজিবের কোনো সাহায্যে আসছে না। তার নির্দেশে যে পুলিশ আনোয়ার ইব্রাহিমকে গ্রেফতার করেছিল সেই একই পুলিশ এখন নাজিবকে গ্রেফতার করেছে। মাহাথিরের নির্বাচনী অঙ্গীকারের অংশ হিসেবে নাজিবের বিরুদ্ধে পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে। তাকে জামিন না দেওয়ার ব্যাপারে আদালতের ওপর সরকার কোনো চাপ সৃষ্টি করেনি। বরং অ্যাটর্নি জেনারেল তার জামিনের অনুকূলে সমর্থন দিয়েছেন। এটাই আইনের শাসনের কথা, যা আমাদের দেশে অনুসরণ করা হয় না। ফলে আইনের শাসনের ধারণাটি সম্পূর্ণভাবে ঝুঁকির মুখে রয়ে গেছে।

কারও বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা শুরু হলে তাকে অপরাধী হিসেবে দেখা ঠিক নয়। আদালতের বিচারে দোষী সাব্যস্ত না হওয়া পর্যন্ত একজন অভিযুক্তকে নির্দোষ হিসেবে দেখতে হবে। অ্যাটর্নি জেনারেল আদতে দেশের প্রধান আইন কর্মকর্তা। সরকারের অনুগত চাকরিজীবী নন। আমাদের এখানে রাজনীতির নামে চলছে মোসাহেবি এবং দুর্নীতি।

নাজিব এখন আইনের শাসনের নিরাপত্তার ওপর সম্পূর্ণ নির্ভরশীল। অথচ তার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ আনোয়ার ইব্রাহিমকে তিনি এ আইনের শাসনের নিরাপত্তা দিতে অস্বীকার করেছিলেন এবং হাস্যকর সব মামলা দিয়ে তাকে বছরের পর বছর জেলে আটক রেখেছিলেন। প্রতিহিংসার রাজনীতি আদতে কোনো রাজনীতিই নয়। যেমন নাজিব হঠাৎ করে ক্ষমতাহীন এবং অসহায় হয়ে পড়েছেন। এখন বুঝতে পারছেন ক্ষমতা হাতছাড়া হয়ে গেলে পুলিশি শক্তি আর কোনো কাজে আসে না।

রাজনৈতিক সমঝোতার সুযোগ কাজে লাগাতে না পারলে জুলুম-পীড়নকারী সরকারের জায়গায় আরও বেশি জুলুম-পীড়নকারী সরকারের আবির্ভাব ঘটে। মাহাথির মোহাম্মদ এবং আনোয়ার ইব্রাহিম সঠিক সমঝোতায় এসে নিয়মতান্ত্রিক পথে নির্বাচনের মাধ্যমে পরিবর্তন আনতে সক্ষম হয়েছেন। মাহাথির এবং আনোয়ার ইব্রাহিমের নির্বাচনী সমঝোতা গড়ে তোলার ব্যাপারে পুলিশি শক্তি দিয়ে নাজিব কোনো বাধা দিয়েছেন এমন অভিযোগ শোনা যায় না। আনোয়ার ইব্রাহিমকে একা পেয়ে তার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের প্রতি প্রধানমন্ত্রী সব রকমের অসহনশীলতা দেখিয়েছেন। এখন মাহাথিরের সঙ্গে নির্বাচনী ঐক্য গড়ায় সরকার সহনশীল হতে বাধ্য হয়েছে। আনোয়ার ইব্রাহিমও পরিবর্তনের ধারায় রাজকীয় ক্ষমা পেয়ে এখন মুক্ত। রাজনৈতিক সমস্যার সমাধানে পুলিশি শক্তির ব্যবহার সরকারের জন্য একেবারেই কাম্য নয় এবং পুলিশের জন্যও ক্ষতিকর। নাজিব বিরোধী দলের সঙ্গে রাজনৈতিক সমঝোতায় আসার কোনো কারণ খুঁজে পাননি। তিনি আনোয়ার ইব্রাহিমকে জেলে বন্দী রেখে বেশ ফুরফুরে মেজাজে ছিলেন। কিন্তু পরিবর্তন আনার জন্য আনোয়ার ইব্রাহিমের সঙ্গে বাস্তবভিত্তিক রাজনৈতিক সমঝোতায় আসেন মাহাথির।

বাংলাদেশে যে কোনো সংকট মোকাবিলায় পুলিশি শক্তির অপব্যবহার হতে দেখা যাচ্ছে। সরকারের চলার পথে কোনো সমস্যা দেখা দিলে তা দাবিয়ে রাখতে পুলিশি শক্তির ব্যবহার করাটাই সরকারের কৌশল হয়ে দাঁড়িয়েছে। কোনো আলোচনা, কোনো সমঝোতার প্রশ্ন উঠছে না। কোটা পদ্ধতির ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন দাবি করলে ছাত্রদের বিরুদ্ধে নির্বিচারে পুলিশি শক্তির প্রয়োগ করা হচ্ছে। শুধু তাই নয়, সরকার সমর্থক কিছু ছাত্রকে আন্দোলনকারী ছাত্রদের নির্মমভাবে প্রহার করতে দেখা গেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা তাদের সহযোগী ছাত্রদের বেধড়ক মারপিট করতে দেখে আমরা বিস্মিত হয়েছি এবং যারা এ ঘৃণ্য কাজ করেছে তারা সরকারের কাছ থেকে উৎসাহ পেয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের যেসব শিক্ষক সাহায্য করতে এগিয়ে এসেছিলেন তাদেরও পুলিশ রেহাই দেয়নি। এ কাজের সচিত্র প্রতিবেদন গণমাধ্যমে এসেছে। এটা সরকারের জন্য সম্মানজনক হতে পারে না। চট্টগ্রামের ম্যাক্স হাসপাতালে ভ্রান্ত চিকিৎসার কারণে একটি শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু হলো। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কাউকে সমস্যা নিয়ে উদ্বিগ্ন হতে দেখা গেল না। র‌্যাব এসে পুলিশি ক্ষমতা দেখিয়ে ডাক্তারদের ক্ষুব্ধ করল। সবাইকে ‘ক্রিমিনাল’ হিসেবে দেখলে সব সমস্যার সমাধান সম্ভব নয়। ভদ্র সমাজও আমরা পাব না। কী সব ঘটে চলেছে এবং আমরা কোথায় চলেছি! এখন পুলিশ খতিয়ে দেখছে প্রতিবাদী ছাত্রদের পেছনে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর মদদ আছে কিনা। ইতিমধ্যে ষড়যন্ত্র তত্ত্বের সন্ধান পাওয়া গেছে। এভাবে ছাত্রদের একটি যৌক্তিক ইস্যু বিরোধী রাজনীতির সঙ্গে গুলিয়ে ফেলে শক্তি প্রয়োগ করে প্রতিরোধ করা হচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি কীভাবে বাস্তবায়ন করা যায় তা দেখার জন্য সরকার একটি কমিটি গঠন করে দিয়েছে। এখন রিপোর্ট প্রদানে কালক্ষেপণের মধ্যে ষড়যন্ত্র থাকলেও থাকতে পারে। অন্যত্র ষড়যন্ত্র খুঁজে লাভ হবে না। এটা দুঃখজনক এবং হতাশাব্যঞ্জক যে নিজেদের ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য সরকারকে অনেক বেশি পুলিশের ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে। রাজনৈতিক সরকার সমস্যার সমাধান করবে রাজনৈতিকভাবে। অথবা তা যদি সম্ভব না হয় সেক্ষেত্রে কোর্টের সাহায্য নিতে পারে। পুলিশ দিয়ে যে কোনো নাগরিককে ঠেঙানো এবং হয়রানি করা ছাড়া সরকারকে দায়িত্বশীল সুশাসনের বিচার বিবেচনায় কোনো সঠিক ও ফলপ্রসূ সিদ্ধান্ত নিতে দেখছি না। জাতিকে পুলিশি ভয়ের মধ্যে রাখাও সমীচীন হচ্ছে না। দেশে রাজনৈতিক সরকারের প্রয়োজন তো দেখি না।

যেখানে সমস্যা নেই সেখানেও সরকার নিজেই সমস্যার সৃষ্টি করছে। এ ধরনের চিন্তাভাবনা রাজনৈতিক ব্যর্থতারই দৃষ্টান্ত। তথাকথিত রাজনীতিবিদরাও এখন পুলিশের কাছে অসহায়। শুধু জনগণ নয়।

সঠিক সমঝোতা করার জন্য মাহাথিরের মতো পরিপক্ব রাজনৈতিক নেতা আমাদের না থাকতে পারে কিন্তু শোষণ নির্যাতনের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করার রাজনৈতিক ইতিহাস রয়েছে। আন্তর্জাতিক মানের মহান নেতাদের উত্তরাধিকার আমরা বহন করে চলেছি, যারা আমাদের আইনের শাসন ও গণতন্ত্রের পথে চলতে শিখিয়ে গেছেন। এটুকু তো আমাদের সবারই জানার কথা যে, পুলিশি শক্তি রাজনীতি করার জন্য নয়। পুলিশি শক্তির বদলে আইনের শাসন মেনে চলা রাজনৈতিক সরকারের জন্য অবশ্য করণীয়। ক্ষমতাসীনদের নিজেদের ক্ষমতায় থাকার নিরাপত্তার জন্য পুলিশি ক্ষমতার অপব্যবহার মোটেও কাম্য নয়। আমরা কেন বলতে পারি না, এ শিক্ষা আমাদের অতীত রাজনীতির শিক্ষা নয়।  প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মাহাথির ক্ষমতায় আসার জন্য ক্ষমতায় আসেননি। ব্যক্তি নাজিবের বিরুদ্ধেও রাজনীতিতে ফিরে আসেননি। তিনি নিজের দলের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছেন রাজনৈতিক সংস্কার আনার জন্য। সে জন্য তিনি দীর্ঘদিন প্রধানমন্ত্রীও থাকবেন না।  মাহাথির দুর্নীতিনির্ভর রাজনীতির বিপরীতে স্থায়ী অবসানের ব্যবস্থা বা সিস্টেম রেখে যেতে চাচ্ছেন। জাতীয় স্বার্থ রক্ষার বৃহত্তর দৃষ্টিভঙ্গির দিকেই আমি আলোকপাত করছি।

আমাদের দেশে যা প্রয়োজন তা শুধু ক্ষমতায় যাওয়ার বিষয় নয়। ব্যক্তির পরিবর্তনও কোনো পরিবর্তন আনবে না। আমাদের সংগ্রামের ইতিহাসের আলোকে গণতন্ত্র তথা আমাদের গণতান্ত্রিক শাসনতন্ত্র কার্যকর করার দায়িত্ববোধ থেকে ঐক্য গড়ে তুলতে হবে। দেশে গণতান্ত্রিক দল নেই, তাই প্রয়োজন রাজনীতির গণতান্ত্রিক সংস্কার। দলীয় সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য প্রথমে প্রয়োজন শাসনতন্ত্রসম্মত গণতান্ত্রিক জাতীয় রাজনীতির সরকার প্রতিষ্ঠার নিশ্চয়তা। দলীয় সরকার নয়, জাতীয় সরকার গঠনের মন-মানসিকতা নিয়ে অগ্রসর হওয়াই হবে প্রাথমিক পর্যায়ের দায়িত্ব। দলীয় রাজনীতির গণতন্ত্রায়নের জন্য  কিছুটা সময়ের প্রয়োজন হবে।

লেখক : তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

২০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের
প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, ১০ বাস ভাঙচুর
ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, ১০ বাস ভাঙচুর

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা
ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু
রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ
ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ

৪৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’
‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু
জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান
লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ
মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’
‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন
হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক
৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস
সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত
নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু
নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা