শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ জুলাই, ২০১৮ আপডেট:

আমাদের মাহাথির নেই কিন্তু রাজনৈতিক ইতিহাস আছে

মইনুল হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
আমাদের মাহাথির নেই কিন্তু রাজনৈতিক ইতিহাস আছে

ক্ষমতা অপব্যবহারের সুযোগ থাকলে দুর্নীতি এড়িয়ে চলা যায় না। আর এটাও সত্য সরকারি দুর্নীতি কখনো এক ব্যক্তির দুর্নীতির মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না। বরং তা সরকারের প্রতিটি পর্যায়ে ছড়িয়ে পড়ে। তখন গোটা সরকারি ব্যবস্থাটাই দুর্নীতিগ্রস্ত সিন্ডিকেটের হাতে জিম্মি হয়ে পড়ে। যেমনটি ঘটতে দেখলাম প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজাকের ক্ষেত্রে। তার নির্বাচনী ব্যবস্থাপনা যথেষ্ট গতিশীল থাকা সত্ত্বেও তার  পক্ষে পরাজয় এড়ানো সম্ভব হয়নি। তাকে ক্ষমতা হারাতে হয়েছে এবং এখন তাকে বড় বড় দুর্নীতির মামলা মোকাবিলা করতে হচ্ছে, যা তার জন্য রীতিমতো বিব্রতকর।

মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজাক ক্ষমতায় থেকে যাওয়ার ব্যাপারে অনেক বেশি নিশ্চিত ছিলেন এবং ভেবেছিলেন ক্ষমতার অপব্যবহার করে সম্পদ জমানোটা নিরাপদ ব্যাপার। তার দুর্নীতির লালসার কোনো সীমা ছিল না। অপ্রত্যাশিতভাবে ঘটনাপ্রবাহ তাকে ভুল প্রমাণ করেছে। নাজিব সরকারের ব্যাপারে একটা বিষয় অবশ্যই বলা প্রয়োজন যে, অবাধ নির্বাচনকে গুরুত্ব দিয়ে ব্যাহত করার কোনো চেষ্টা তার সরকার করেনি। মালয়েশিয়ার রাজনীতি থেকে সব মূল্যবোধ সম্পূর্ণরূপে নির্বাসিত হয়নি। তবে দুর্নীতির ব্যাপক বিস্তার ঘটেছিল।

পুলিশের শক্তি এখন আর নাজিবের কোনো সাহায্যে আসছে না। তার নির্দেশে যে পুলিশ আনোয়ার ইব্রাহিমকে গ্রেফতার করেছিল সেই একই পুলিশ এখন নাজিবকে গ্রেফতার করেছে। মাহাথিরের নির্বাচনী অঙ্গীকারের অংশ হিসেবে নাজিবের বিরুদ্ধে পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে। তাকে জামিন না দেওয়ার ব্যাপারে আদালতের ওপর সরকার কোনো চাপ সৃষ্টি করেনি। বরং অ্যাটর্নি জেনারেল তার জামিনের অনুকূলে সমর্থন দিয়েছেন। এটাই আইনের শাসনের কথা, যা আমাদের দেশে অনুসরণ করা হয় না। ফলে আইনের শাসনের ধারণাটি সম্পূর্ণভাবে ঝুঁকির মুখে রয়ে গেছে।

কারও বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা শুরু হলে তাকে অপরাধী হিসেবে দেখা ঠিক নয়। আদালতের বিচারে দোষী সাব্যস্ত না হওয়া পর্যন্ত একজন অভিযুক্তকে নির্দোষ হিসেবে দেখতে হবে। অ্যাটর্নি জেনারেল আদতে দেশের প্রধান আইন কর্মকর্তা। সরকারের অনুগত চাকরিজীবী নন। আমাদের এখানে রাজনীতির নামে চলছে মোসাহেবি এবং দুর্নীতি।

নাজিব এখন আইনের শাসনের নিরাপত্তার ওপর সম্পূর্ণ নির্ভরশীল। অথচ তার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ আনোয়ার ইব্রাহিমকে তিনি এ আইনের শাসনের নিরাপত্তা দিতে অস্বীকার করেছিলেন এবং হাস্যকর সব মামলা দিয়ে তাকে বছরের পর বছর জেলে আটক রেখেছিলেন। প্রতিহিংসার রাজনীতি আদতে কোনো রাজনীতিই নয়। যেমন নাজিব হঠাৎ করে ক্ষমতাহীন এবং অসহায় হয়ে পড়েছেন। এখন বুঝতে পারছেন ক্ষমতা হাতছাড়া হয়ে গেলে পুলিশি শক্তি আর কোনো কাজে আসে না।

রাজনৈতিক সমঝোতার সুযোগ কাজে লাগাতে না পারলে জুলুম-পীড়নকারী সরকারের জায়গায় আরও বেশি জুলুম-পীড়নকারী সরকারের আবির্ভাব ঘটে। মাহাথির মোহাম্মদ এবং আনোয়ার ইব্রাহিম সঠিক সমঝোতায় এসে নিয়মতান্ত্রিক পথে নির্বাচনের মাধ্যমে পরিবর্তন আনতে সক্ষম হয়েছেন। মাহাথির এবং আনোয়ার ইব্রাহিমের নির্বাচনী সমঝোতা গড়ে তোলার ব্যাপারে পুলিশি শক্তি দিয়ে নাজিব কোনো বাধা দিয়েছেন এমন অভিযোগ শোনা যায় না। আনোয়ার ইব্রাহিমকে একা পেয়ে তার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের প্রতি প্রধানমন্ত্রী সব রকমের অসহনশীলতা দেখিয়েছেন। এখন মাহাথিরের সঙ্গে নির্বাচনী ঐক্য গড়ায় সরকার সহনশীল হতে বাধ্য হয়েছে। আনোয়ার ইব্রাহিমও পরিবর্তনের ধারায় রাজকীয় ক্ষমা পেয়ে এখন মুক্ত। রাজনৈতিক সমস্যার সমাধানে পুলিশি শক্তির ব্যবহার সরকারের জন্য একেবারেই কাম্য নয় এবং পুলিশের জন্যও ক্ষতিকর। নাজিব বিরোধী দলের সঙ্গে রাজনৈতিক সমঝোতায় আসার কোনো কারণ খুঁজে পাননি। তিনি আনোয়ার ইব্রাহিমকে জেলে বন্দী রেখে বেশ ফুরফুরে মেজাজে ছিলেন। কিন্তু পরিবর্তন আনার জন্য আনোয়ার ইব্রাহিমের সঙ্গে বাস্তবভিত্তিক রাজনৈতিক সমঝোতায় আসেন মাহাথির।

বাংলাদেশে যে কোনো সংকট মোকাবিলায় পুলিশি শক্তির অপব্যবহার হতে দেখা যাচ্ছে। সরকারের চলার পথে কোনো সমস্যা দেখা দিলে তা দাবিয়ে রাখতে পুলিশি শক্তির ব্যবহার করাটাই সরকারের কৌশল হয়ে দাঁড়িয়েছে। কোনো আলোচনা, কোনো সমঝোতার প্রশ্ন উঠছে না। কোটা পদ্ধতির ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন দাবি করলে ছাত্রদের বিরুদ্ধে নির্বিচারে পুলিশি শক্তির প্রয়োগ করা হচ্ছে। শুধু তাই নয়, সরকার সমর্থক কিছু ছাত্রকে আন্দোলনকারী ছাত্রদের নির্মমভাবে প্রহার করতে দেখা গেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা তাদের সহযোগী ছাত্রদের বেধড়ক মারপিট করতে দেখে আমরা বিস্মিত হয়েছি এবং যারা এ ঘৃণ্য কাজ করেছে তারা সরকারের কাছ থেকে উৎসাহ পেয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের যেসব শিক্ষক সাহায্য করতে এগিয়ে এসেছিলেন তাদেরও পুলিশ রেহাই দেয়নি। এ কাজের সচিত্র প্রতিবেদন গণমাধ্যমে এসেছে। এটা সরকারের জন্য সম্মানজনক হতে পারে না। চট্টগ্রামের ম্যাক্স হাসপাতালে ভ্রান্ত চিকিৎসার কারণে একটি শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু হলো। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কাউকে সমস্যা নিয়ে উদ্বিগ্ন হতে দেখা গেল না। র‌্যাব এসে পুলিশি ক্ষমতা দেখিয়ে ডাক্তারদের ক্ষুব্ধ করল। সবাইকে ‘ক্রিমিনাল’ হিসেবে দেখলে সব সমস্যার সমাধান সম্ভব নয়। ভদ্র সমাজও আমরা পাব না। কী সব ঘটে চলেছে এবং আমরা কোথায় চলেছি! এখন পুলিশ খতিয়ে দেখছে প্রতিবাদী ছাত্রদের পেছনে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর মদদ আছে কিনা। ইতিমধ্যে ষড়যন্ত্র তত্ত্বের সন্ধান পাওয়া গেছে। এভাবে ছাত্রদের একটি যৌক্তিক ইস্যু বিরোধী রাজনীতির সঙ্গে গুলিয়ে ফেলে শক্তি প্রয়োগ করে প্রতিরোধ করা হচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি কীভাবে বাস্তবায়ন করা যায় তা দেখার জন্য সরকার একটি কমিটি গঠন করে দিয়েছে। এখন রিপোর্ট প্রদানে কালক্ষেপণের মধ্যে ষড়যন্ত্র থাকলেও থাকতে পারে। অন্যত্র ষড়যন্ত্র খুঁজে লাভ হবে না। এটা দুঃখজনক এবং হতাশাব্যঞ্জক যে নিজেদের ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য সরকারকে অনেক বেশি পুলিশের ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে। রাজনৈতিক সরকার সমস্যার সমাধান করবে রাজনৈতিকভাবে। অথবা তা যদি সম্ভব না হয় সেক্ষেত্রে কোর্টের সাহায্য নিতে পারে। পুলিশ দিয়ে যে কোনো নাগরিককে ঠেঙানো এবং হয়রানি করা ছাড়া সরকারকে দায়িত্বশীল সুশাসনের বিচার বিবেচনায় কোনো সঠিক ও ফলপ্রসূ সিদ্ধান্ত নিতে দেখছি না। জাতিকে পুলিশি ভয়ের মধ্যে রাখাও সমীচীন হচ্ছে না। দেশে রাজনৈতিক সরকারের প্রয়োজন তো দেখি না।

যেখানে সমস্যা নেই সেখানেও সরকার নিজেই সমস্যার সৃষ্টি করছে। এ ধরনের চিন্তাভাবনা রাজনৈতিক ব্যর্থতারই দৃষ্টান্ত। তথাকথিত রাজনীতিবিদরাও এখন পুলিশের কাছে অসহায়। শুধু জনগণ নয়।

সঠিক সমঝোতা করার জন্য মাহাথিরের মতো পরিপক্ব রাজনৈতিক নেতা আমাদের না থাকতে পারে কিন্তু শোষণ নির্যাতনের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করার রাজনৈতিক ইতিহাস রয়েছে। আন্তর্জাতিক মানের মহান নেতাদের উত্তরাধিকার আমরা বহন করে চলেছি, যারা আমাদের আইনের শাসন ও গণতন্ত্রের পথে চলতে শিখিয়ে গেছেন। এটুকু তো আমাদের সবারই জানার কথা যে, পুলিশি শক্তি রাজনীতি করার জন্য নয়। পুলিশি শক্তির বদলে আইনের শাসন মেনে চলা রাজনৈতিক সরকারের জন্য অবশ্য করণীয়। ক্ষমতাসীনদের নিজেদের ক্ষমতায় থাকার নিরাপত্তার জন্য পুলিশি ক্ষমতার অপব্যবহার মোটেও কাম্য নয়। আমরা কেন বলতে পারি না, এ শিক্ষা আমাদের অতীত রাজনীতির শিক্ষা নয়।  প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মাহাথির ক্ষমতায় আসার জন্য ক্ষমতায় আসেননি। ব্যক্তি নাজিবের বিরুদ্ধেও রাজনীতিতে ফিরে আসেননি। তিনি নিজের দলের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছেন রাজনৈতিক সংস্কার আনার জন্য। সে জন্য তিনি দীর্ঘদিন প্রধানমন্ত্রীও থাকবেন না।  মাহাথির দুর্নীতিনির্ভর রাজনীতির বিপরীতে স্থায়ী অবসানের ব্যবস্থা বা সিস্টেম রেখে যেতে চাচ্ছেন। জাতীয় স্বার্থ রক্ষার বৃহত্তর দৃষ্টিভঙ্গির দিকেই আমি আলোকপাত করছি।

আমাদের দেশে যা প্রয়োজন তা শুধু ক্ষমতায় যাওয়ার বিষয় নয়। ব্যক্তির পরিবর্তনও কোনো পরিবর্তন আনবে না। আমাদের সংগ্রামের ইতিহাসের আলোকে গণতন্ত্র তথা আমাদের গণতান্ত্রিক শাসনতন্ত্র কার্যকর করার দায়িত্ববোধ থেকে ঐক্য গড়ে তুলতে হবে। দেশে গণতান্ত্রিক দল নেই, তাই প্রয়োজন রাজনীতির গণতান্ত্রিক সংস্কার। দলীয় সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য প্রথমে প্রয়োজন শাসনতন্ত্রসম্মত গণতান্ত্রিক জাতীয় রাজনীতির সরকার প্রতিষ্ঠার নিশ্চয়তা। দলীয় সরকার নয়, জাতীয় সরকার গঠনের মন-মানসিকতা নিয়ে অগ্রসর হওয়াই হবে প্রাথমিক পর্যায়ের দায়িত্ব। দলীয় রাজনীতির গণতন্ত্রায়নের জন্য  কিছুটা সময়ের প্রয়োজন হবে।

লেখক : তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন
শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন

এই মাত্র | কর্পোরেট কর্নার

ট্রাম্প লন্ডন ছাড়লেই ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্প লন্ডন ছাড়লেই ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’
বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

৫৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

৫৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!
জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন