শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ জুলাই, ২০১৮ আপডেট:

আমাদের মাহাথির নেই কিন্তু রাজনৈতিক ইতিহাস আছে

মইনুল হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
আমাদের মাহাথির নেই কিন্তু রাজনৈতিক ইতিহাস আছে

ক্ষমতা অপব্যবহারের সুযোগ থাকলে দুর্নীতি এড়িয়ে চলা যায় না। আর এটাও সত্য সরকারি দুর্নীতি কখনো এক ব্যক্তির দুর্নীতির মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না। বরং তা সরকারের প্রতিটি পর্যায়ে ছড়িয়ে পড়ে। তখন গোটা সরকারি ব্যবস্থাটাই দুর্নীতিগ্রস্ত সিন্ডিকেটের হাতে জিম্মি হয়ে পড়ে। যেমনটি ঘটতে দেখলাম প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজাকের ক্ষেত্রে। তার নির্বাচনী ব্যবস্থাপনা যথেষ্ট গতিশীল থাকা সত্ত্বেও তার  পক্ষে পরাজয় এড়ানো সম্ভব হয়নি। তাকে ক্ষমতা হারাতে হয়েছে এবং এখন তাকে বড় বড় দুর্নীতির মামলা মোকাবিলা করতে হচ্ছে, যা তার জন্য রীতিমতো বিব্রতকর।

মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজাক ক্ষমতায় থেকে যাওয়ার ব্যাপারে অনেক বেশি নিশ্চিত ছিলেন এবং ভেবেছিলেন ক্ষমতার অপব্যবহার করে সম্পদ জমানোটা নিরাপদ ব্যাপার। তার দুর্নীতির লালসার কোনো সীমা ছিল না। অপ্রত্যাশিতভাবে ঘটনাপ্রবাহ তাকে ভুল প্রমাণ করেছে। নাজিব সরকারের ব্যাপারে একটা বিষয় অবশ্যই বলা প্রয়োজন যে, অবাধ নির্বাচনকে গুরুত্ব দিয়ে ব্যাহত করার কোনো চেষ্টা তার সরকার করেনি। মালয়েশিয়ার রাজনীতি থেকে সব মূল্যবোধ সম্পূর্ণরূপে নির্বাসিত হয়নি। তবে দুর্নীতির ব্যাপক বিস্তার ঘটেছিল।

পুলিশের শক্তি এখন আর নাজিবের কোনো সাহায্যে আসছে না। তার নির্দেশে যে পুলিশ আনোয়ার ইব্রাহিমকে গ্রেফতার করেছিল সেই একই পুলিশ এখন নাজিবকে গ্রেফতার করেছে। মাহাথিরের নির্বাচনী অঙ্গীকারের অংশ হিসেবে নাজিবের বিরুদ্ধে পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে। তাকে জামিন না দেওয়ার ব্যাপারে আদালতের ওপর সরকার কোনো চাপ সৃষ্টি করেনি। বরং অ্যাটর্নি জেনারেল তার জামিনের অনুকূলে সমর্থন দিয়েছেন। এটাই আইনের শাসনের কথা, যা আমাদের দেশে অনুসরণ করা হয় না। ফলে আইনের শাসনের ধারণাটি সম্পূর্ণভাবে ঝুঁকির মুখে রয়ে গেছে।

কারও বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা শুরু হলে তাকে অপরাধী হিসেবে দেখা ঠিক নয়। আদালতের বিচারে দোষী সাব্যস্ত না হওয়া পর্যন্ত একজন অভিযুক্তকে নির্দোষ হিসেবে দেখতে হবে। অ্যাটর্নি জেনারেল আদতে দেশের প্রধান আইন কর্মকর্তা। সরকারের অনুগত চাকরিজীবী নন। আমাদের এখানে রাজনীতির নামে চলছে মোসাহেবি এবং দুর্নীতি।

নাজিব এখন আইনের শাসনের নিরাপত্তার ওপর সম্পূর্ণ নির্ভরশীল। অথচ তার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ আনোয়ার ইব্রাহিমকে তিনি এ আইনের শাসনের নিরাপত্তা দিতে অস্বীকার করেছিলেন এবং হাস্যকর সব মামলা দিয়ে তাকে বছরের পর বছর জেলে আটক রেখেছিলেন। প্রতিহিংসার রাজনীতি আদতে কোনো রাজনীতিই নয়। যেমন নাজিব হঠাৎ করে ক্ষমতাহীন এবং অসহায় হয়ে পড়েছেন। এখন বুঝতে পারছেন ক্ষমতা হাতছাড়া হয়ে গেলে পুলিশি শক্তি আর কোনো কাজে আসে না।

রাজনৈতিক সমঝোতার সুযোগ কাজে লাগাতে না পারলে জুলুম-পীড়নকারী সরকারের জায়গায় আরও বেশি জুলুম-পীড়নকারী সরকারের আবির্ভাব ঘটে। মাহাথির মোহাম্মদ এবং আনোয়ার ইব্রাহিম সঠিক সমঝোতায় এসে নিয়মতান্ত্রিক পথে নির্বাচনের মাধ্যমে পরিবর্তন আনতে সক্ষম হয়েছেন। মাহাথির এবং আনোয়ার ইব্রাহিমের নির্বাচনী সমঝোতা গড়ে তোলার ব্যাপারে পুলিশি শক্তি দিয়ে নাজিব কোনো বাধা দিয়েছেন এমন অভিযোগ শোনা যায় না। আনোয়ার ইব্রাহিমকে একা পেয়ে তার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের প্রতি প্রধানমন্ত্রী সব রকমের অসহনশীলতা দেখিয়েছেন। এখন মাহাথিরের সঙ্গে নির্বাচনী ঐক্য গড়ায় সরকার সহনশীল হতে বাধ্য হয়েছে। আনোয়ার ইব্রাহিমও পরিবর্তনের ধারায় রাজকীয় ক্ষমা পেয়ে এখন মুক্ত। রাজনৈতিক সমস্যার সমাধানে পুলিশি শক্তির ব্যবহার সরকারের জন্য একেবারেই কাম্য নয় এবং পুলিশের জন্যও ক্ষতিকর। নাজিব বিরোধী দলের সঙ্গে রাজনৈতিক সমঝোতায় আসার কোনো কারণ খুঁজে পাননি। তিনি আনোয়ার ইব্রাহিমকে জেলে বন্দী রেখে বেশ ফুরফুরে মেজাজে ছিলেন। কিন্তু পরিবর্তন আনার জন্য আনোয়ার ইব্রাহিমের সঙ্গে বাস্তবভিত্তিক রাজনৈতিক সমঝোতায় আসেন মাহাথির।

বাংলাদেশে যে কোনো সংকট মোকাবিলায় পুলিশি শক্তির অপব্যবহার হতে দেখা যাচ্ছে। সরকারের চলার পথে কোনো সমস্যা দেখা দিলে তা দাবিয়ে রাখতে পুলিশি শক্তির ব্যবহার করাটাই সরকারের কৌশল হয়ে দাঁড়িয়েছে। কোনো আলোচনা, কোনো সমঝোতার প্রশ্ন উঠছে না। কোটা পদ্ধতির ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন দাবি করলে ছাত্রদের বিরুদ্ধে নির্বিচারে পুলিশি শক্তির প্রয়োগ করা হচ্ছে। শুধু তাই নয়, সরকার সমর্থক কিছু ছাত্রকে আন্দোলনকারী ছাত্রদের নির্মমভাবে প্রহার করতে দেখা গেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা তাদের সহযোগী ছাত্রদের বেধড়ক মারপিট করতে দেখে আমরা বিস্মিত হয়েছি এবং যারা এ ঘৃণ্য কাজ করেছে তারা সরকারের কাছ থেকে উৎসাহ পেয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের যেসব শিক্ষক সাহায্য করতে এগিয়ে এসেছিলেন তাদেরও পুলিশ রেহাই দেয়নি। এ কাজের সচিত্র প্রতিবেদন গণমাধ্যমে এসেছে। এটা সরকারের জন্য সম্মানজনক হতে পারে না। চট্টগ্রামের ম্যাক্স হাসপাতালে ভ্রান্ত চিকিৎসার কারণে একটি শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু হলো। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কাউকে সমস্যা নিয়ে উদ্বিগ্ন হতে দেখা গেল না। র‌্যাব এসে পুলিশি ক্ষমতা দেখিয়ে ডাক্তারদের ক্ষুব্ধ করল। সবাইকে ‘ক্রিমিনাল’ হিসেবে দেখলে সব সমস্যার সমাধান সম্ভব নয়। ভদ্র সমাজও আমরা পাব না। কী সব ঘটে চলেছে এবং আমরা কোথায় চলেছি! এখন পুলিশ খতিয়ে দেখছে প্রতিবাদী ছাত্রদের পেছনে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর মদদ আছে কিনা। ইতিমধ্যে ষড়যন্ত্র তত্ত্বের সন্ধান পাওয়া গেছে। এভাবে ছাত্রদের একটি যৌক্তিক ইস্যু বিরোধী রাজনীতির সঙ্গে গুলিয়ে ফেলে শক্তি প্রয়োগ করে প্রতিরোধ করা হচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি কীভাবে বাস্তবায়ন করা যায় তা দেখার জন্য সরকার একটি কমিটি গঠন করে দিয়েছে। এখন রিপোর্ট প্রদানে কালক্ষেপণের মধ্যে ষড়যন্ত্র থাকলেও থাকতে পারে। অন্যত্র ষড়যন্ত্র খুঁজে লাভ হবে না। এটা দুঃখজনক এবং হতাশাব্যঞ্জক যে নিজেদের ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য সরকারকে অনেক বেশি পুলিশের ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে। রাজনৈতিক সরকার সমস্যার সমাধান করবে রাজনৈতিকভাবে। অথবা তা যদি সম্ভব না হয় সেক্ষেত্রে কোর্টের সাহায্য নিতে পারে। পুলিশ দিয়ে যে কোনো নাগরিককে ঠেঙানো এবং হয়রানি করা ছাড়া সরকারকে দায়িত্বশীল সুশাসনের বিচার বিবেচনায় কোনো সঠিক ও ফলপ্রসূ সিদ্ধান্ত নিতে দেখছি না। জাতিকে পুলিশি ভয়ের মধ্যে রাখাও সমীচীন হচ্ছে না। দেশে রাজনৈতিক সরকারের প্রয়োজন তো দেখি না।

যেখানে সমস্যা নেই সেখানেও সরকার নিজেই সমস্যার সৃষ্টি করছে। এ ধরনের চিন্তাভাবনা রাজনৈতিক ব্যর্থতারই দৃষ্টান্ত। তথাকথিত রাজনীতিবিদরাও এখন পুলিশের কাছে অসহায়। শুধু জনগণ নয়।

সঠিক সমঝোতা করার জন্য মাহাথিরের মতো পরিপক্ব রাজনৈতিক নেতা আমাদের না থাকতে পারে কিন্তু শোষণ নির্যাতনের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করার রাজনৈতিক ইতিহাস রয়েছে। আন্তর্জাতিক মানের মহান নেতাদের উত্তরাধিকার আমরা বহন করে চলেছি, যারা আমাদের আইনের শাসন ও গণতন্ত্রের পথে চলতে শিখিয়ে গেছেন। এটুকু তো আমাদের সবারই জানার কথা যে, পুলিশি শক্তি রাজনীতি করার জন্য নয়। পুলিশি শক্তির বদলে আইনের শাসন মেনে চলা রাজনৈতিক সরকারের জন্য অবশ্য করণীয়। ক্ষমতাসীনদের নিজেদের ক্ষমতায় থাকার নিরাপত্তার জন্য পুলিশি ক্ষমতার অপব্যবহার মোটেও কাম্য নয়। আমরা কেন বলতে পারি না, এ শিক্ষা আমাদের অতীত রাজনীতির শিক্ষা নয়।  প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মাহাথির ক্ষমতায় আসার জন্য ক্ষমতায় আসেননি। ব্যক্তি নাজিবের বিরুদ্ধেও রাজনীতিতে ফিরে আসেননি। তিনি নিজের দলের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছেন রাজনৈতিক সংস্কার আনার জন্য। সে জন্য তিনি দীর্ঘদিন প্রধানমন্ত্রীও থাকবেন না।  মাহাথির দুর্নীতিনির্ভর রাজনীতির বিপরীতে স্থায়ী অবসানের ব্যবস্থা বা সিস্টেম রেখে যেতে চাচ্ছেন। জাতীয় স্বার্থ রক্ষার বৃহত্তর দৃষ্টিভঙ্গির দিকেই আমি আলোকপাত করছি।

আমাদের দেশে যা প্রয়োজন তা শুধু ক্ষমতায় যাওয়ার বিষয় নয়। ব্যক্তির পরিবর্তনও কোনো পরিবর্তন আনবে না। আমাদের সংগ্রামের ইতিহাসের আলোকে গণতন্ত্র তথা আমাদের গণতান্ত্রিক শাসনতন্ত্র কার্যকর করার দায়িত্ববোধ থেকে ঐক্য গড়ে তুলতে হবে। দেশে গণতান্ত্রিক দল নেই, তাই প্রয়োজন রাজনীতির গণতান্ত্রিক সংস্কার। দলীয় সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য প্রথমে প্রয়োজন শাসনতন্ত্রসম্মত গণতান্ত্রিক জাতীয় রাজনীতির সরকার প্রতিষ্ঠার নিশ্চয়তা। দলীয় সরকার নয়, জাতীয় সরকার গঠনের মন-মানসিকতা নিয়ে অগ্রসর হওয়াই হবে প্রাথমিক পর্যায়ের দায়িত্ব। দলীয় রাজনীতির গণতন্ত্রায়নের জন্য  কিছুটা সময়ের প্রয়োজন হবে।

লেখক : তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
জুনে বেড়েছে ধর্ষণ-গণপিটুনিতে হত্যা
জুনে বেড়েছে ধর্ষণ-গণপিটুনিতে হত্যা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শরীরচর্চায় ইসলামের অনুপ্রেরণা ও অনুশীলন
শরীরচর্চায় ইসলামের অনুপ্রেরণা ও অনুশীলন

১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

৯ মিনিট আগে | পর্যটন

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী মাসে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগামী মাসে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম
ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওজন কমাতে মেনে চলুন এই ৫টি সহজ নিয়ম
ওজন কমাতে মেনে চলুন এই ৫টি সহজ নিয়ম

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আবু সাঈদ হত্যা মামলায় পলাতক ২৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
আবু সাঈদ হত্যা মামলায় পলাতক ২৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন