শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ জুলাই, ২০১৮ আপডেট:

আমাদের মাহাথির নেই কিন্তু রাজনৈতিক ইতিহাস আছে

মইনুল হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
আমাদের মাহাথির নেই কিন্তু রাজনৈতিক ইতিহাস আছে

ক্ষমতা অপব্যবহারের সুযোগ থাকলে দুর্নীতি এড়িয়ে চলা যায় না। আর এটাও সত্য সরকারি দুর্নীতি কখনো এক ব্যক্তির দুর্নীতির মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না। বরং তা সরকারের প্রতিটি পর্যায়ে ছড়িয়ে পড়ে। তখন গোটা সরকারি ব্যবস্থাটাই দুর্নীতিগ্রস্ত সিন্ডিকেটের হাতে জিম্মি হয়ে পড়ে। যেমনটি ঘটতে দেখলাম প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজাকের ক্ষেত্রে। তার নির্বাচনী ব্যবস্থাপনা যথেষ্ট গতিশীল থাকা সত্ত্বেও তার  পক্ষে পরাজয় এড়ানো সম্ভব হয়নি। তাকে ক্ষমতা হারাতে হয়েছে এবং এখন তাকে বড় বড় দুর্নীতির মামলা মোকাবিলা করতে হচ্ছে, যা তার জন্য রীতিমতো বিব্রতকর।

মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজাক ক্ষমতায় থেকে যাওয়ার ব্যাপারে অনেক বেশি নিশ্চিত ছিলেন এবং ভেবেছিলেন ক্ষমতার অপব্যবহার করে সম্পদ জমানোটা নিরাপদ ব্যাপার। তার দুর্নীতির লালসার কোনো সীমা ছিল না। অপ্রত্যাশিতভাবে ঘটনাপ্রবাহ তাকে ভুল প্রমাণ করেছে। নাজিব সরকারের ব্যাপারে একটা বিষয় অবশ্যই বলা প্রয়োজন যে, অবাধ নির্বাচনকে গুরুত্ব দিয়ে ব্যাহত করার কোনো চেষ্টা তার সরকার করেনি। মালয়েশিয়ার রাজনীতি থেকে সব মূল্যবোধ সম্পূর্ণরূপে নির্বাসিত হয়নি। তবে দুর্নীতির ব্যাপক বিস্তার ঘটেছিল।

পুলিশের শক্তি এখন আর নাজিবের কোনো সাহায্যে আসছে না। তার নির্দেশে যে পুলিশ আনোয়ার ইব্রাহিমকে গ্রেফতার করেছিল সেই একই পুলিশ এখন নাজিবকে গ্রেফতার করেছে। মাহাথিরের নির্বাচনী অঙ্গীকারের অংশ হিসেবে নাজিবের বিরুদ্ধে পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে। তাকে জামিন না দেওয়ার ব্যাপারে আদালতের ওপর সরকার কোনো চাপ সৃষ্টি করেনি। বরং অ্যাটর্নি জেনারেল তার জামিনের অনুকূলে সমর্থন দিয়েছেন। এটাই আইনের শাসনের কথা, যা আমাদের দেশে অনুসরণ করা হয় না। ফলে আইনের শাসনের ধারণাটি সম্পূর্ণভাবে ঝুঁকির মুখে রয়ে গেছে।

কারও বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা শুরু হলে তাকে অপরাধী হিসেবে দেখা ঠিক নয়। আদালতের বিচারে দোষী সাব্যস্ত না হওয়া পর্যন্ত একজন অভিযুক্তকে নির্দোষ হিসেবে দেখতে হবে। অ্যাটর্নি জেনারেল আদতে দেশের প্রধান আইন কর্মকর্তা। সরকারের অনুগত চাকরিজীবী নন। আমাদের এখানে রাজনীতির নামে চলছে মোসাহেবি এবং দুর্নীতি।

নাজিব এখন আইনের শাসনের নিরাপত্তার ওপর সম্পূর্ণ নির্ভরশীল। অথচ তার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ আনোয়ার ইব্রাহিমকে তিনি এ আইনের শাসনের নিরাপত্তা দিতে অস্বীকার করেছিলেন এবং হাস্যকর সব মামলা দিয়ে তাকে বছরের পর বছর জেলে আটক রেখেছিলেন। প্রতিহিংসার রাজনীতি আদতে কোনো রাজনীতিই নয়। যেমন নাজিব হঠাৎ করে ক্ষমতাহীন এবং অসহায় হয়ে পড়েছেন। এখন বুঝতে পারছেন ক্ষমতা হাতছাড়া হয়ে গেলে পুলিশি শক্তি আর কোনো কাজে আসে না।

রাজনৈতিক সমঝোতার সুযোগ কাজে লাগাতে না পারলে জুলুম-পীড়নকারী সরকারের জায়গায় আরও বেশি জুলুম-পীড়নকারী সরকারের আবির্ভাব ঘটে। মাহাথির মোহাম্মদ এবং আনোয়ার ইব্রাহিম সঠিক সমঝোতায় এসে নিয়মতান্ত্রিক পথে নির্বাচনের মাধ্যমে পরিবর্তন আনতে সক্ষম হয়েছেন। মাহাথির এবং আনোয়ার ইব্রাহিমের নির্বাচনী সমঝোতা গড়ে তোলার ব্যাপারে পুলিশি শক্তি দিয়ে নাজিব কোনো বাধা দিয়েছেন এমন অভিযোগ শোনা যায় না। আনোয়ার ইব্রাহিমকে একা পেয়ে তার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের প্রতি প্রধানমন্ত্রী সব রকমের অসহনশীলতা দেখিয়েছেন। এখন মাহাথিরের সঙ্গে নির্বাচনী ঐক্য গড়ায় সরকার সহনশীল হতে বাধ্য হয়েছে। আনোয়ার ইব্রাহিমও পরিবর্তনের ধারায় রাজকীয় ক্ষমা পেয়ে এখন মুক্ত। রাজনৈতিক সমস্যার সমাধানে পুলিশি শক্তির ব্যবহার সরকারের জন্য একেবারেই কাম্য নয় এবং পুলিশের জন্যও ক্ষতিকর। নাজিব বিরোধী দলের সঙ্গে রাজনৈতিক সমঝোতায় আসার কোনো কারণ খুঁজে পাননি। তিনি আনোয়ার ইব্রাহিমকে জেলে বন্দী রেখে বেশ ফুরফুরে মেজাজে ছিলেন। কিন্তু পরিবর্তন আনার জন্য আনোয়ার ইব্রাহিমের সঙ্গে বাস্তবভিত্তিক রাজনৈতিক সমঝোতায় আসেন মাহাথির।

বাংলাদেশে যে কোনো সংকট মোকাবিলায় পুলিশি শক্তির অপব্যবহার হতে দেখা যাচ্ছে। সরকারের চলার পথে কোনো সমস্যা দেখা দিলে তা দাবিয়ে রাখতে পুলিশি শক্তির ব্যবহার করাটাই সরকারের কৌশল হয়ে দাঁড়িয়েছে। কোনো আলোচনা, কোনো সমঝোতার প্রশ্ন উঠছে না। কোটা পদ্ধতির ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন দাবি করলে ছাত্রদের বিরুদ্ধে নির্বিচারে পুলিশি শক্তির প্রয়োগ করা হচ্ছে। শুধু তাই নয়, সরকার সমর্থক কিছু ছাত্রকে আন্দোলনকারী ছাত্রদের নির্মমভাবে প্রহার করতে দেখা গেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা তাদের সহযোগী ছাত্রদের বেধড়ক মারপিট করতে দেখে আমরা বিস্মিত হয়েছি এবং যারা এ ঘৃণ্য কাজ করেছে তারা সরকারের কাছ থেকে উৎসাহ পেয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের যেসব শিক্ষক সাহায্য করতে এগিয়ে এসেছিলেন তাদেরও পুলিশ রেহাই দেয়নি। এ কাজের সচিত্র প্রতিবেদন গণমাধ্যমে এসেছে। এটা সরকারের জন্য সম্মানজনক হতে পারে না। চট্টগ্রামের ম্যাক্স হাসপাতালে ভ্রান্ত চিকিৎসার কারণে একটি শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু হলো। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কাউকে সমস্যা নিয়ে উদ্বিগ্ন হতে দেখা গেল না। র‌্যাব এসে পুলিশি ক্ষমতা দেখিয়ে ডাক্তারদের ক্ষুব্ধ করল। সবাইকে ‘ক্রিমিনাল’ হিসেবে দেখলে সব সমস্যার সমাধান সম্ভব নয়। ভদ্র সমাজও আমরা পাব না। কী সব ঘটে চলেছে এবং আমরা কোথায় চলেছি! এখন পুলিশ খতিয়ে দেখছে প্রতিবাদী ছাত্রদের পেছনে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর মদদ আছে কিনা। ইতিমধ্যে ষড়যন্ত্র তত্ত্বের সন্ধান পাওয়া গেছে। এভাবে ছাত্রদের একটি যৌক্তিক ইস্যু বিরোধী রাজনীতির সঙ্গে গুলিয়ে ফেলে শক্তি প্রয়োগ করে প্রতিরোধ করা হচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি কীভাবে বাস্তবায়ন করা যায় তা দেখার জন্য সরকার একটি কমিটি গঠন করে দিয়েছে। এখন রিপোর্ট প্রদানে কালক্ষেপণের মধ্যে ষড়যন্ত্র থাকলেও থাকতে পারে। অন্যত্র ষড়যন্ত্র খুঁজে লাভ হবে না। এটা দুঃখজনক এবং হতাশাব্যঞ্জক যে নিজেদের ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য সরকারকে অনেক বেশি পুলিশের ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে। রাজনৈতিক সরকার সমস্যার সমাধান করবে রাজনৈতিকভাবে। অথবা তা যদি সম্ভব না হয় সেক্ষেত্রে কোর্টের সাহায্য নিতে পারে। পুলিশ দিয়ে যে কোনো নাগরিককে ঠেঙানো এবং হয়রানি করা ছাড়া সরকারকে দায়িত্বশীল সুশাসনের বিচার বিবেচনায় কোনো সঠিক ও ফলপ্রসূ সিদ্ধান্ত নিতে দেখছি না। জাতিকে পুলিশি ভয়ের মধ্যে রাখাও সমীচীন হচ্ছে না। দেশে রাজনৈতিক সরকারের প্রয়োজন তো দেখি না।

যেখানে সমস্যা নেই সেখানেও সরকার নিজেই সমস্যার সৃষ্টি করছে। এ ধরনের চিন্তাভাবনা রাজনৈতিক ব্যর্থতারই দৃষ্টান্ত। তথাকথিত রাজনীতিবিদরাও এখন পুলিশের কাছে অসহায়। শুধু জনগণ নয়।

সঠিক সমঝোতা করার জন্য মাহাথিরের মতো পরিপক্ব রাজনৈতিক নেতা আমাদের না থাকতে পারে কিন্তু শোষণ নির্যাতনের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করার রাজনৈতিক ইতিহাস রয়েছে। আন্তর্জাতিক মানের মহান নেতাদের উত্তরাধিকার আমরা বহন করে চলেছি, যারা আমাদের আইনের শাসন ও গণতন্ত্রের পথে চলতে শিখিয়ে গেছেন। এটুকু তো আমাদের সবারই জানার কথা যে, পুলিশি শক্তি রাজনীতি করার জন্য নয়। পুলিশি শক্তির বদলে আইনের শাসন মেনে চলা রাজনৈতিক সরকারের জন্য অবশ্য করণীয়। ক্ষমতাসীনদের নিজেদের ক্ষমতায় থাকার নিরাপত্তার জন্য পুলিশি ক্ষমতার অপব্যবহার মোটেও কাম্য নয়। আমরা কেন বলতে পারি না, এ শিক্ষা আমাদের অতীত রাজনীতির শিক্ষা নয়।  প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মাহাথির ক্ষমতায় আসার জন্য ক্ষমতায় আসেননি। ব্যক্তি নাজিবের বিরুদ্ধেও রাজনীতিতে ফিরে আসেননি। তিনি নিজের দলের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছেন রাজনৈতিক সংস্কার আনার জন্য। সে জন্য তিনি দীর্ঘদিন প্রধানমন্ত্রীও থাকবেন না।  মাহাথির দুর্নীতিনির্ভর রাজনীতির বিপরীতে স্থায়ী অবসানের ব্যবস্থা বা সিস্টেম রেখে যেতে চাচ্ছেন। জাতীয় স্বার্থ রক্ষার বৃহত্তর দৃষ্টিভঙ্গির দিকেই আমি আলোকপাত করছি।

আমাদের দেশে যা প্রয়োজন তা শুধু ক্ষমতায় যাওয়ার বিষয় নয়। ব্যক্তির পরিবর্তনও কোনো পরিবর্তন আনবে না। আমাদের সংগ্রামের ইতিহাসের আলোকে গণতন্ত্র তথা আমাদের গণতান্ত্রিক শাসনতন্ত্র কার্যকর করার দায়িত্ববোধ থেকে ঐক্য গড়ে তুলতে হবে। দেশে গণতান্ত্রিক দল নেই, তাই প্রয়োজন রাজনীতির গণতান্ত্রিক সংস্কার। দলীয় সরকার প্রতিষ্ঠার জন্য প্রথমে প্রয়োজন শাসনতন্ত্রসম্মত গণতান্ত্রিক জাতীয় রাজনীতির সরকার প্রতিষ্ঠার নিশ্চয়তা। দলীয় সরকার নয়, জাতীয় সরকার গঠনের মন-মানসিকতা নিয়ে অগ্রসর হওয়াই হবে প্রাথমিক পর্যায়ের দায়িত্ব। দলীয় রাজনীতির গণতন্ত্রায়নের জন্য  কিছুটা সময়ের প্রয়োজন হবে।

লেখক : তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার
জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ

১৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা
নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন
পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু
তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ
ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫
ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়
ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের
৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩
সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার
হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা
দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ
মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা