শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৪ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

দল, সরকারের ব্যর্থরা এখন কী করবেন?

নঈম নিজাম
Not defined
দল, সরকারের ব্যর্থরা এখন কী করবেন?

ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনকে আটক করতে তাঁর বাসায় গেল একদল পুলিশ। পুলিশ সদস্যরা সঙ্গে নিলেন একটি পুরনো ওয়ারেন্ট। হতাশ হলাম, বিস্মিত হলাম। অতি-উৎসাহী এ পুলিশ সদস্যরা জানেন না তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা মইনুল হোসেন মারা গেছেন অনেক দিন আগে। তাদের বসেরা দেশের খোঁজ রাখেন না। টিভি দেখেন না। সংবাদপত্র পড়েন না। সামাজিক মাধ্যমেও প্রবেশ করেন না। রাষ্ট্র, সমাজ, সরকার সবখানে একটা গ্যাপ তৈরি হয়েছে। এ গ্যাপ প্রজন্মকে বুঝতে না পারার। তারুণ্যের সঙ্গে নিজেদের খাপ খাওয়াতে না পারার। প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের পরিবর্তনের দূরত্ব আজকের জটিল পরিস্থিতি তৈরি করেছে। কবি নজরুল জীবনের একমাত্র চিঠিতে নার্গিসকে লিখেছিলেন, ‘লোকের মুখে শোনা কথা দিয়ে যদি আমার মূর্তির কল্পনা করে থাক, তাহলে আমায় ভুল বুঝবে-আর তা মিথ্যা।’ সত্য-মিথ্যার চক্রবাঁকে নানামুখী বিতর্কে জড়িয়ে সর্বনাশ হয়েছে। আমার দাদি বলতেন, কলিকালে সব হবে। বুঝদার অবুঝ হবে। মানুষ সত্যকে অস্বীকার করবে। বিশ্বাস করবে গুজব, কাল্পনিক গল্পে। বাস্তবতাকে মানতে নারাজ হবে। কান নিয়েছে বলে ছুটবে চিলের পেছনে। কানে হাত দেওয়ার প্রয়োজন মনে করবে না।

বাংলাদেশ এখন কাঁদছে। এত মৃত্যু, এত অশ্রু কেউ কোনো দিন দেখেনি। ভাবনায়ও আনেনি এমন একটি পরিবেশ তৈরি হবে। লাল-সবুজ পতাকার বাংলাদেশ আজ অস্থির। হঠাৎ করে এত দ্রুত সবকিছু কেন এমন হলো? ধ্বংসাত্মক তৎপরতায় কেন নামল তারুণ্য? ছাত্রদের নির্দিষ্ট একটি দাবি ঘিরে এ আন্দোলন এতদূর আসেনি। সর্বস্তরের সাধারণ মানুষ এখন আন্দোলনে জড়িয়েছে। তারা কেন জড়াল, কোন পরিবেশে সন্তানদের পাশে গিয়ে দাঁড়াল, মানুষের মনের সে ভাষা বুঝতে হবে। কাদের সাহেব বলছেন, উসকানি ছিল বিভিন্ন মহলের। বিএনপি -জামায়াত জড়িয়েছে সবকিছুতে। দীর্ঘদিন থেকে ক্ষমতার বাইরে থাকা রাজনৈতিক দল, ব্যক্তি জড়াতেই পারে। দেশবিদেশের অপশক্তিরাও খেলতে পারে। আরব বসন্তের পরিবেশ আনতে পারে। ক্ষমতাসীনরা এসব বুঝলেন না কেন? জানলেন না কেন সাধারণ মানুষের ভিতরের দীর্ঘদিনের পুঞ্জীভূত ক্ষোভ? ঠুনকো বালির বাঁধে ক্ষোভ দূর হয় না। মূল সমস্যা শনাক্ত করতে হবে। তারপর যেতে হবে স্থায়ী সমাধানে। অন্যথায় সবকিছু সাময়িক থামবে। ভিতরের ক্ষত মুছবে না।

মানুষের মন বুঝেই বঙ্গবন্ধু দেশটা স্বাধীন করেছিলেন। শেখ হাসিনা জয়ী হয়েছিলেন ভোট ও ভাতের লড়াইয়ে। বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার সেই আওয়ামী লীগ কেন এমন একটা ভয়াবহ পরিস্থিতিতে পড়ল? আওয়ামী লীগ সমর্থকদের অনেক প্রশ্ন। অতিকথনের মন্ত্রী, দাম্ভিক নেতারা এখনো জানেন না গ্যাপটা কোথায়? কীভাবে তৈরি হলো এমন পরিবেশ? আধুনিক চিন্তার তারুণ্য কেন বদলে যাবে? মুক্তিযুদ্ধ, বাংলাদেশের পতাকা নিয়ে হাসিঠাট্টা করবে? ২০১৩ সালে এ তারুণ্য শাহবাগে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে গণজাগরণ তৈরি করল। সে তারুণ্যই বদলে গেল। কোনো কিছু এমনিতে হয় না। অযত্ন-অবহেলায় মানুষের ভালোবাসা বদলে যায়।

চারপাশের মানুষ ও পরিবেশ বদলে যাচ্ছে। সুবিধাভোগীরা চোখ উল্টে ফেলছে। সামাজিক মাধ্যমে দেখছি চেহারা বদল। বিগত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় যাকে দেখেছি ক্ষমতার কেন্দ্রের একজনের ডান হাত বনে যেতে, আজ দেখছি তার ফেসবুক লাল। কোনো কিছুতে এখন বিস্ময় জাগে না। ডিজিটাল দুনিয়ার ফেক সম্পর্কের ঘরবসতিতে একটা জটিল সময় অতিক্রম করছি। আওয়ামী লীগ টানা ক্ষমতায় রয়েছে। সরকারকে ঘিরে রেখেছে শক্তিশালী বিভিন্ন সংস্থা, প্রতিষ্ঠান। তার বাইরে রয়েছে আওয়ামী লীগের মতো বিশাল দল। সহযোগী সংগঠনের শেষ নেই। ২ শতাধিক সুবিধাবাদী লীগ গড়ে উঠেছে। ব্যাঙের ছাতার মতো এত সংগঠনের কাজ কী জানি না। তার পরও তাদের দাপটে ঘরে ঢুকে গেছেন দুঃসময়ের অনেক আওয়ামী লীগ কর্মী। মন্ত্রী-এমপিরা তৈরি করেছেন পরিবার লীগ, ভাই লীগ, আত্মীয় লীগ, চামচা লীগ। ভেবেছিলাম দলের কোনো খারাপ সময়ে আত্মীয় আর চামচা লীগের লোকজন ঝাঁপিয়ে পড়বে। এখন দেখছি মাঠেঘাটে কোথাও কেউ নেই। অনেক এমপি সাহেব পরিস্থিতি বুঝে গেছেন বিদেশে। বলছেন, চিকিৎসা লাগবে। দুবাই, লন্ডন, আমেরিকা, কানাডা, চীন, অস্ট্রেলিয়ায় কীসের চিকিৎসা? কোটা আন্দোলনের সময় ক্ষমতাবানেরা নির্বাচনি এলাকায় ছিলেন না। মনোনয়ন দৌড়ে অংশগ্রহণকারীরাও চুপসে গেছেন। সুবিধাভোগী ব্যবসায়ীরা কেটে পড়েছেন। টানা যাঁরা মন্ত্রীর দায়িত্বে তাঁরা সটকে পড়ার ধান্দায় আছেন। তাঁদের দেখি না কোথাও।

জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধ হলো। গণজাগরণের পর আওয়ামী লীগ নেতাদের হাতে ফুল দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে অনেক জামায়াতি দলে এসেছেন। এখন তাদের কী হবে? তাদের কি আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কার করা হবে? না বহাল রাখা হবে? ঘরের কাঠ ঘুণে ধরলে মালিকের সামনে বিপদ আসবেই। বেড়া যদি খেত খায় কৃষকের নিস্তার নেই। ঘর ভাঙলে মেরামত করা যায়। মন ভাঙলে কি করা যাবে? বিশাল আওয়ামী লীগ কী করেছে এবার? ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কোনো আওয়ামী লীগারকে পাওয়া যায়নি। নেতারা জান বাঁচাতে সটকে পড়েছিলেন। কর্মীরা ছিলেন নেতৃত্বশূন্য। ঢাকা শহরে কেউ বের হননি প্রতিবাদী কণ্ঠে। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার পর সেই আওয়ামী লীগ ব্যাপক প্রতিবাদে ফেটে পড়ার কথা ছিল, হয়নি। ওয়ান-ইলেভেনের পর আটক হলেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী। দলের নেতারা ঘরে ঢুকে গিয়েছিলেন। সত্যকে অস্বীকারের সুযোগ নেই। এবার ১৫ থেকে ২০ জুলাই মুহূর্তে বদলে গেল পরিবেশ।

শুরুতে আওয়ামী লীগ নেতারা চাইলে ছাত্রদের বোঝাতে পারতেন। নিজের সন্তানদের কাজে লাগিয়ে তারুণ্যের মনের ভাষা জানতে পারতেন। তারুণ্যের অংশীজন দাবিদার মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীরা বৈঠক করতে পারতেন। সঙ্গে থাকতে পারতেন আওয়ামী লীগপন্থি শিক্ষকরাও। সবাই বক্তৃতা দিয়েছেন। কাজ করেননি। ঝামেলা বৃদ্ধির পর মন্ত্রী-এমপিরা এলাকায় যাওয়ার প্রয়োজন মনে করেননি। ভুলে গিয়েছিলেন কবির সেই কথা, ‘চিরদিন কাহারো সমান নাহি যায়।’ এখন ভুল সংশোধন করুন। মানুষের কাছে গিয়ে দুঃখ প্রকাশ করুন। সমস্যা আগে চিহ্নিত করুন। তারপর ধীরে ধীরে ব্যবস্থা নিন। সমন্বয় করে সারা দেশের কর্মীদের জাগিয়ে তুলুন।

দল ও সরকারে শুদ্ধি অভিযান হলে জনপ্রিয়তা বাড়বে। কমবে না। সময় এখন শুদ্ধি অভিযানের। সমালোচিত, ব্যর্থ মন্ত্রীদের বাদ দিলে কোনো সমস্যা নেই। দলের ভিতরে আগাছা-পরগাছা সরিয়ে মাঠের নেতাদের মূল্যায়ন হোক। তাঁদের দায়িত্ব দেওয়া হোক। অর্থের বিনিময়ে যারা পদ বিক্রি করেছিলেন ব্যবস্থা নেওয়া হোক সেই লোকগুলোর বিরুদ্ধে। যিনি মন্ত্রীর মর্যাদায় উপদেষ্টা হয়ে দেশেই আসেন না তাঁকে কেন রাখতে হবে? বাদ দেওয়া হোক। হাঁটতে পারেন না, চলতে পারেন না, স্মৃতিশক্তিহীনেরা এবার কোনো কাজে লাগল না। পরিবর্তন আসুক দল ও সরকারে। ফুটবল খেলার মাঠে টিমের কোনো সদস্য ক্লান্ত হলে কোচ তাকে তুলে নেন। নতুন কাউকে পাঠান খেলতে। এতে কেউ মন খারাপ করেন না। সবাই টিমের সদস্য। কেউ বাইরে ছিলেন, কেউ মাঠে। কোচের প্রয়োজন বিজয়ের। শেষ চেষ্টা হিসেবে কোচ মাঠে পরিবর্তন আনেন। নতুনরা এসে চেষ্টা করেন মাঠ নিয়ন্ত্রণে নিতে।

দীর্ঘ ক্ষমতায় বারবার একই পদে থাকা ব্যক্তিদের আচরণ, বক্তব্য-বিবৃতি কারও ভালো লাগছে না। দীর্ঘ ক্ষমতায় তাঁরা তুচ্ছতাচ্ছিল্য করেছেন কর্মীদের। দাম্ভিকতা নিয়ে, চামচাকুল নিয়ে পরিবেষ্টিত ছিলেন। এখন ঘুম ভেঙে দেখছেন বেলা বয়ে গেছে। কর্মীরা তাঁদের দেখলে ভুয়া ভুয়া ধ্বনি দিচ্ছেন। শুদ্ধি অভিযান জরুরিভাবে দরকার আওয়ামী লীগে ও সরকারে। একই ব্যক্তি উপজেলা আওয়ামী লীগ, জেলা আওয়ামী লীগের কমিটিতে আছেন। আবার যুবলীগের কেন্দ্র বা স্থানীয় কমিটিতেও আছেন। তাঁরাই আবার ঠিকাদারি নিয়ে পদ বিক্রি করেছেন। জবাবদিহি নেই। চিরতরে বন্ধ হোক এ কমিটি বাণিজ্য। একই মুখ বারবার দেখতে দেখতে মানুষ ক্লান্ত। আমলাদের অতি-উৎসাহ আওয়ামী লীগ বনে যাওয়ার প্রবণতা দেখেছি। কভিডকালে মুখ্য সচিব, ক্যাবিনেট সচিব নিজেদের ক্ষমতা দেখাতে রাজনীতিবিদদের বাদ দিয়ে আমলাদের করেছিলেন জেলা সমন্বয়কারী। রাজনৈতিক দলের সঙ্গে মানুষের দূরত্বের শুরু ২০১৪ সালেই। আমলারা ভাব নিয়েছিলেন তারা দেশের মালিক। প্রতিদ্বন্দ্বিতাহীন ভোটে মনোনয়ন পেয়েছেন, মন্ত্রী হয়েছেন জনবিচ্ছিন্ন ব্যক্তিরা। পাঁচ বছরে একবারও নির্বাচনি এলাকায় যাননি এমন এমপিও আছেন এ সংসদে।

ছাত্রলীগ, যুবলীগে কমিটি বাণিজ্য ছিল ভয়াবহ। সে বাণিজ্যের খেসারত দিতে হচ্ছে এখন দলকে। নেতাদের দাম্ভিকতা, সাংগঠনিক দুর্বলতা, অস্তিত্বহীন করেছে সহযোগী সংগঠনকে। একটি রাজনৈতিক দলের নীতি-আদর্শের পতাকা এগিয়ে নিতে শক্ত ভূমিকা রাখেন দলের সাধারণ সম্পাদক। তিনি মনে করেন, তাঁর একমাত্র কাজ দলীয় অফিসে গিয়ে যাত্রার ঢং নিয়ে মিডিয়াকে ব্রিফ করা। মিডিয়া ব্রিফের জন্য মুখপাত্র দরকার, সাধারণ সম্পাদক নয়। নাটক করে বক্তৃতা দেওয়ায় সাংগঠনিক দক্ষতা ফুটে ওঠে না, বরং হাস্যরসের সৃষ্টি করে। ক্ষমতার দম্ভে ‘ছাত্রলীগই যথেষ্ট’ এমন দায়িত্বহীন কথা বলা কতটা ভয়ংকর ছিল একবারও কি ভেবেছেন?

বুঝতে হবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তাঁর সঙ্গে কারও তুলনা করছি না। তিনি আওয়ামী লীগকে গড়েছেন। দেশ স্বাধীন করেছেন। ধারাবাহিকতায় দায়িত্ব পালন করেছেন তাজউদ্দীন আহমদ, জিল্লুর রহমান, আবদুর রাজ্জাক, সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, আবদুল জলিল, সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের মতো নেতারা। ধৈর্য ধরে দলকে তাঁরা এগিয়ে নিয়েছেন। আর এখন দলকে একজন কোথায় নিয়ে দাঁড় করিয়েছেন? সবার সঙ্গে ভাবচক্কর দেখানো ছাড়া কোনো কাজ ছিল কি? মধ্যরাতেও আবদুল জলিল ফোন ধরতেন কর্মীদের। আর এখন রাত ৮টার পর ফোন করা নিষিদ্ধ। দলের সাধারণ সম্পাদক থাকেন সংরক্ষিত এলাকায়। সেখানে নেতা-কর্মীর প্রবেশ নিষেধ! বড় অদ্ভুত রাজনীতি। মনের ক্ষোভেই কর্মীরা ভুয়া ধ্বনি দেন। কঠিন বাস্তবতা বোঝার জন্য সবকিছু বড্ড দেরি হয়ে গেছে।

এ লেখা শেষ করছি কবি নজরুলের বেদনাসিক্ত জীবনের একটি ঘটনা দিয়ে। ব্যক্তিজীবনে নজরুল তখন থাকতেন কলকাতার মসজিদ স্ট্র্রিটের একটি বাড়িতে। আর্থিক সংকট লেগেই ছিল। বসন্ত রোগে ছেলে বুলবুল মারা যায়। তার দাফনের জন্য অর্থের দরকার ছিল। কবরস্থানের জমি কিনতে লাগবে ১৫০ টাকা। তা ছাড়া অন্য খরচ ছিল। মৃত্যুর খবর শুনে আসা কয়েকজনকে পাঠালেন প্রকাশকদের কাছে। কেউ কোনো অর্থ দিলেন না। সবাই শূন্য হাতে ফিরে এলেন। পরিস্থিতি বুঝে কবি নিজেই গেলেন। প্রকাশক সব শুনে বললেন, বসেন টাকার ব্যবস্থা করছি। কাগজ-কলম দিয়ে বললেন, টাকার ব্যবস্থা করতে করতে আপনি একটা কিছু লিখুন। বেদনায় সিক্ত কবি কথা বাড়ালেন না। লিখলেন, ‘ঘুমিয়ে গেছে শান্ত হয়ে/আমার গানের বুলবুলি/করুণ চোখে চেয়ে আছে/সাঁঝের ঝরা ফুলগুলি’।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
স্বাস্থ্যসেবা
স্বাস্থ্যসেবা
নির্বাচন বিতর্ক
নির্বাচন বিতর্ক
বাণী
বাণী
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বায়ুদূষণ
বায়ুদূষণ
বেকারত্ব
বেকারত্ব
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
ছেলেবেলার ভুবনখানি
ছেলেবেলার ভুবনখানি
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান
পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদায়ের আগে টেস্টে কি ছক্কার সেঞ্চুরি হবে সাউদির
বিদায়ের আগে টেস্টে কি ছক্কার সেঞ্চুরি হবে সাউদির

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় ফের যুক্তি উপস্থাপন আজ
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় ফের যুক্তি উপস্থাপন আজ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

বুমরাহকে কেন টেস্টে অবসর নিতে বলছেন শোয়েব আখতার?
বুমরাহকে কেন টেস্টে অবসর নিতে বলছেন শোয়েব আখতার?

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল
যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

২৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

রহস্যের হাসি হেসে শাস্তি পেলেন গুলবাদিন
রহস্যের হাসি হেসে শাস্তি পেলেন গুলবাদিন

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘আজব আনপ্লাগড’ কনসার্ট নিয়ে জয়-এলিটা
‘আজব আনপ্লাগড’ কনসার্ট নিয়ে জয়-এলিটা

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

‘প্রতিক্রিয়াটি সঠিক ছিল না, আমার আচরণ নিয়ে কাজ করতে হবে’
‘প্রতিক্রিয়াটি সঠিক ছিল না, আমার আচরণ নিয়ে কাজ করতে হবে’

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ার বিদ্রোহীদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়ার বিদ্রোহীদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীপ্রেমের ব্যতিক্রমী বহিঃপ্রকাশ
নবীপ্রেমের ব্যতিক্রমী বহিঃপ্রকাশ

১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৫৫ ফিলিস্তিনি নিহত, আহত ১৭০
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৫৫ ফিলিস্তিনি নিহত, আহত ১৭০

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মদিনায় সর্বপ্রথম জুমার খতিব নিযুক্ত হন যে সাহাবি
মদিনায় সর্বপ্রথম জুমার খতিব নিযুক্ত হন যে সাহাবি

১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘হুজুর’ শব্দের অর্থ ও ব্যবহার
‘হুজুর’ শব্দের অর্থ ও ব্যবহার

১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

ধর্মীয় জ্ঞানচর্চায় আরবি ভাষার গুরুত্ব
ধর্মীয় জ্ঞানচর্চায় আরবি ভাষার গুরুত্ব

১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিলেটে বাস-অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২
সিলেটে বাস-অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২

১ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

সন্তানের ধর্মীয় শিক্ষায় মা-বাবার করণীয়
সন্তানের ধর্মীয় শিক্ষায় মা-বাবার করণীয়

১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাকিস্তানের ৬০ কোটি ডলারের ঋণ বাতিল করলো বিশ্বব্যাংক
পাকিস্তানের ৬০ কোটি ডলারের ঋণ বাতিল করলো বিশ্বব্যাংক

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বুদ্ধিজীবীরাই সমাজ ও জাতির বিবেককে জাগ্রত রাখেন'
'বুদ্ধিজীবীরাই সমাজ ও জাতির বিবেককে জাগ্রত রাখেন'

২ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডায় বিজয় উৎসব
কানাডায় বিজয় উৎসব

৩ ঘন্টা আগে | পরবাস

রাবিতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
রাবিতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

৩ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বারিতে কৃষি যন্ত্রপাতির অংশীজনের সন্নিবদ্ধ কর্মশালা
বারিতে কৃষি যন্ত্রপাতির অংশীজনের সন্নিবদ্ধ কর্মশালা

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার সময় স্বামী-স্ত্রী আটক
অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার সময় স্বামী-স্ত্রী আটক

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

৪ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে রিয়ালের সঙ্গে ভাইয়েকানোর ড্র
রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে রিয়ালের সঙ্গে ভাইয়েকানোর ড্র

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তে জোতার গোলে ১০ জনের লিভারপুলের ড্র
শেষ মুহূর্তে জোতার গোলে ১০ জনের লিভারপুলের ড্র

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউনের অভিশংসন: সাংবিধানিক আদালত বসবে সোমবার
ইউনের অভিশংসন: সাংবিধানিক আদালত বসবে সোমবার

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালির নাগরিকত্ব পেলেন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট হাভিয়ের
ইতালির নাগরিকত্ব পেলেন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট হাভিয়ের

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত দ. আফ্রিকা-পাকিস্তানের তৃতীয় টি-টোয়েন্টি
বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত দ. আফ্রিকা-পাকিস্তানের তৃতীয় টি-টোয়েন্টি

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে টি-টোয়েন্টি সিরিজ আফগানদের
জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে টি-টোয়েন্টি সিরিজ আফগানদের

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা
সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার
স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

১১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?
আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ
শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’
‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’
‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’

১৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে
ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে

২২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা
ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'
খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’
‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা
বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’
‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’

১৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'
'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'

২২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক
ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক

১৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই

১৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি
টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি

২০ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু
ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু

১৯ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের
জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের

২২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল
বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?
ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?

১৯ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর
মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর

১২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট
নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই : আইজিপি
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই : আইজিপি

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোড়াতালির বিআরটি
জোড়াতালির বিআরটি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য
চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি
প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি
পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি

নগর জীবন

সমন্বয়হীন সবজি বাজার
সমন্বয়হীন সবজি বাজার

নগর জীবন

আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব
আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী
ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা
বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা

বিশেষ আয়োজন

আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা

সম্পাদকীয়

২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!
২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!

পেছনের পৃষ্ঠা

হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার
হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার
সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

প্রথম পৃষ্ঠা

শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি
শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি

নগর জীবন

যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি
যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি

বিশেষ আয়োজন

দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত

সম্পাদকীয়

দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

সম্পাদকীয়

১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা