শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

ওরা সবাই এখন বিধবা

স্বপ্নভঙ্গ পাঁচ কিশোরীর
মাহমুদ আজহার, থাইংখালী (কক্সবাজার) থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
ওরা সবাই এখন বিধবা

লাইলী বেগম। মিয়ানমারের চাইন্দাপাড়া থেকে পালিয়ে টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ হয়ে কুতুপালংয়ে একটি রাস্তার ধারেই এখন তার ঠিকানা। স্বামী মো. রফিকুল ইসলামকে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী তার সামনেই গুলি করে মেরে ফেলে। বারো বছরের নিচে পিঠাপিঠি চার ছেলে তৈয়ব, আহমেদ আলম, মো. আইয়াজ ও মো. ইউনূসকে নিয়ে কোনোমতে পালিয়ে আসেন  তিনি। এখনো খোলা আকাশই ঠিকানা এই বিধবা নারীর। কান্নাজড়িত কণ্ঠে লাইলী বেগম নিজের ভাষায় জানান, ‘আই এখন কডে যাইয়ুম। চার পোয়াকে কনে চাইবো। আল্লা আরে বাঁচাও।’ এই আর্তনাদ শুধু লাইলী বেগমেরই নয়, মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে পালিয়ে আসা অধিকাংশ নারীরই। তাদের পরিচয় এখন ‘বিধবা’। তাদের স্বামীর পাশাপাশি ছেলে মেয়ে ও ভাইবোনদের হত্যা করেছে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী ও মগরা। শুধু মেরেই ক্ষান্ত হয়নি, বাড়িঘর, দোকানপাট জ্বালিয়ে দিয়েছে। অনেক বিধবা নারীকে ধর্ষণও করেছে। প্রাণ নিয়ে কোনোমতে পালিয়ে আসার সময় কেড়ে নিয়েছে শেষ সম্বল গায়ে থাকা স্বর্ণালঙ্কারও। সহায় সম্পদ তো আগেই হাতছাড়া। মিয়ানমারের উদয়ং থেকে প্রাণ নিয়ে থাইংখালী পালিয়ে এসেছেন রেহেনা খাতুন নামে এক মধ্যবয়সী নারী। তার স্বামী দ্বীন মোহাম্মদের একটি দোকান ছিল স্থানীয় বাজারে। সেখানে মগরা ঢুকে তার স্বামীকে কুপিয়ে হত্যা করেছে। তার বাড়িতে আগুন দেওয়ার আগেই তিন ছেলে এনামুল, আসমত উল্লাহ, হেদায়েতুল্লাহ ও তিন মেয়ে আসমা, সাদিয়া ও সাদেকাকে নিয়ে বাংলাদেশে পালিয়ে আসেন। লুনা বেগম নামে সাত মাসের আরেক গর্ভবর্তী নারীর সঙ্গে কথা হয় একই এলাকায়। মিয়ানমারের নাইকং থেকে শাহপরীর দ্বীপ হয়ে শিলখালীতে অনুপ্রবেশ করেন। এক ভাইয়ের সহযোগিতা নিয়ে কোলে এক বাচ্চাকে নিয়ে ১৫ দিনে বাংলাদেশে আসেন। তার স্বামী রবি আলমকেও গুলি করেছে মিয়ানমারের সামরিক জান্তা। একইসঙ্গে মসজিদ জ্বালিয়ে বাবা আবদুল্লাহকেও পুড়িয়ে মেরেছে তারা। এখন তার ঠিকানা টেংখালীর জামতলা মাঠে। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনের এ প্রতিবেদকের সঙ্গে যখন তার কথা হয়, তখন তিনি অঝোর ধারায় কাঁদছিলেন।

আয়েশা, ওসমানী, রাইজু ও ঝরনাতারা—চার তরুণী মেয়েকে নিয়ে সুখেই ছিলেন সালমা খাতুন। তিনি ও নাইচং থেকে শাহপরীর দ্বীপ হয়ে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করেন। ২৫ আগস্টের রাতে তার স্বামীকে ধরে নিয়ে যায় স্থানীয় পুলিশ। জেলে নিয়ে যাওয়ার কথা বললেও পরে তার আর কোনো সন্ধান মেলেনি। এরপরদিনই যুবতী চার কন্যাকে নিয়ে জীবন বাঁচাতে পাড়ি দেন বাংলাদেশের উদ্দেশে। অনেক কষ্টে এখন তার ঠিকানা হয়েছে পালংখালীর রাস্তার পাশে। মিয়ানমার থেকে আগত ১৫ জন নারীর সঙ্গে কথা ছয়, তারা বলছেন স্বামী নেই। তরুণ ছেলেও হারিয়েছেন অনেকেই। কেউ কেউ বলেছেন, তার সামনেই নিজের যুবতী মেয়েকে ধর্ষণ করা হয়েছে। ধর্ষণই শেষ নয়, ধর্ষিতার হাত পায়ের নখ উপড়ে ফেলা হয়েছে। বিভিন্ন স্পর্শকাতর স্থানে ছেঁকা দেওয়া হয়েছে। মেরে ফেলা হয়েছে অনেক তরুণীকে।

বালুখালী এলাকায় এক শরণার্থী শিবিরে অবস্থান নেওয়া মরিয়ম বিবি (৬৫) জানান, যুবক, যুবতী ও বৃদ্ধ-বৃদ্ধাদেরও পৃথক লাইন করা হতো। তরুণ-যুবকদের পৃথক লাইনে নিয়ে গুলি করে হত্যা করা হয়। যুবতীদের নিয়ে যাওয়া হয় আলাদা স্থানে। সেখানে বার্মিজ মিলিটারি ও পুলিশরা যুবতীদের গণধর্ষণ করে। এমনকি অনেক মেয়েকে হত্যাও করা হয়। কেউ কেউ কাকুতি মিনতি করে নিজেকে ছাড়িয়ে এনে পালিয়ে আসে বাংলাদেশে। বৃদ্ধ-বৃদ্ধাদের চরম নির্যাতন করে বলা হয়, তোরা দ্রুত বাংলাদেশে চলে যা। ওটাই তোদের ঠিকানা। টেকনাফে রোহিঙ্গা শিশুর মৃতদেহ উদ্ধার : টেকনাফ উপকূল থেকে আরও এক রোহিঙ্গা শিশুর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল দুপুর দেড়টার দিকে দ্বীপের পশ্চিমপাড়া সাগর উপকূলে ভেসে আসা রোহিঙ্গা শিশুর মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়।  টেকনাফ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)  মো. মাইন উদ্দিন খান বলেন, ‘বৃহস্পতিবার শাহপরীর দ্বীপ উপকূলের কাছে সাগরে রোহিঙ্গাবাহী দুটি নৌকা ডুবে যায়। এ ঘটনায় আজ দুপুরে আরও এক রোহিঙ্গা শিশুর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় আরও অনেকে নিখোঁজ থাকতে পারে। নিখোঁজ হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে একজন বাংলাদেশিও রয়েছে।’ টেকনাফের সাবরাং ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য নুরুল আমিন বলেন, ‘নিখোঁজ বাংলাদেশির নাম  মো. শাকের (৩০)। তিনি শাহপরীর দ্বীপের পশ্চিমপাড়ার বাসিন্দা আলী  হোসেনের ছেলে। শাকের একটি নৌকার মাঝির সহকারী ছিলেন। এদিকে গতকালও মিয়ানমার সীমান্তের কয়েকটি গ্রামে আগুন দেওয়ার খবর পাওয়া গেছে।

স্বপ্নভঙ্গ পাঁচ কিশোরীর : শওকত আরা, ইয়াসমিন আরা, ফাতেমা বেগম, রাশেদা বেগম ও দিলতাজ খাতুন। পাঁচজনই রোহিঙ্গা কিশোরী। তাদের কারোই বয়স বারো পেরোয়নি। তারা দিগ্বিজয়ী কেউ নয়। শিল্পী, মডেল কিংবা সুপারস্টারও নয়। তবে অন্য সাধারণ কিশোরীদের মতো নিজেদের নিয়ে অনেক স্বপ্ন দেখত তারা। মুক্তবিহঙ্গের মতো ছুটে বেড়াত এ পাড়া থেকে ওপাড়া। নিজ পাড়ার বন্ধুদের সঙ্গে দল বেঁধে খেলাধুলা করা, গাছে ওঠা, পুকুরে দৌড়ঝাঁপ করা কিংবা সকাল সকাল স্কুল বা মক্তবে যাওয়াই ছিল ওদের নিত্যদিনের কাজ। কিন্তু শুরুতেই থমকে যায় তাদের জীবন। শুরুতেই স্বপ্নভঙ্গ। জন্মভূমি থেকে পালিয়ে আসতে হয় জীবন বাঁচাতে। আশ্রয় জোটে ৮ ফুট বাই ১০ ফুট অস্থায়ী ক্যাম্পে। রোদে পুড়ে বৃষ্টিতে ভিজে অর্ধাহারে-অনাহারে থাকা এখন তাদের নিত্যদিনের সঙ্গী। রাখাইন রাজ্যের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে পালিয়ে আসা এই কিশোরীদের নানা বাধা ও সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও সেখানে নিজ জন্মভূমিতে যেটুকু স্বপ্ন দেখে বড় হচ্ছিল এখানে এসে সেটুকুরও অস্তিত্ব নেই। আশ্রয় নেওয়া একেকটি তাঁবুর মতোই ছোট হয়ে আসে তাদের পৃথিবী। মুহূর্তেই চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে যায় সব স্বপ্ন। থেমে যায় চাওয়া-পাওয়া। এখন তারা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ‘রোহিঙ্গা শরণার্থী’। জীবনের শুরুতেই স্বপ্নভঙ্গ হওয়া এই কিশোরীদের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলাপ হয় উখিয়ার কুতুপালংয়ের টিভি রিলে স্টেশনের পাশে সড়ক-লাগোয়া একটি ক্যাম্পের সামনে। এখানে এরকম লাখো কিশোরী রয়েছে, যাদের সামনে নেমে এসেছে ঘোর অন্ধকার। মিয়ানমারের আনজুমান পাড়া থেকে সাত দিনে পায়ে হেঁটে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করে শওকত আরা (১১)।  সে জানায়, গত ১০ সেপ্টেম্বর তারা এপারে এসেছে। বাবা অসুস্থ অথচ তাঁবুতে রয়েছে বাবাসহ মোট ৭ জন। সে স্কুলে না গেলেও নিয়মিত মক্তবে পড়তে যেত। মক্তবে তার ৫-৬ জন ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিল। এখন তারা কে কোথায় জানে না সে। এখানে কোনো খেলাধুলা নেই। জীবন বাঁচাতে ত্রাণের জন্য তাকে রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। বন্ধুদের কথা মনে পড়ছে বলেও জানায় সে। নাইচং থেকে আসা ফাতেমা বেগম (১২) জানায়, সে চার ক্লাস পর্যন্ত পড়েছে। তাদের বাড়িঘর যখন জ্বালিয়ে দেওয়া হচ্ছিল, তখন সবকিছুর আগে তার বইগুলোর কথা মনে পড়ে।

 পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে এপারে পালিয়ে এলেও তার ঘনিষ্ঠ বন্ধু নূর বেগমের কথা সে ভুলতে পারছে না। তারা পালিয়ে আসতে পারল কিনা তাও সে জানে না। এলেও কোথায় কোন ক্যাম্পের কোন তাঁবুতে তাদের আশ্রয় হয়েছে তা জানা আরও কঠিন বলে মনে করছে সে। তাদের দুজনেরই স্বপ্ন ছিল বড় হয়ে তারা রোহিঙ্গা জাতির কল্যাণে কাজ করবে। কিন্তু ২৪ আগস্ট শুরু হওয়া নির্যাতন-নিপীড়নের তাণ্ডবে সে স্বপ্ন এখন ভেঙে গেছে।

সাহেব বাজারের ইয়াসমিন আরা (১১) পড়ত তৃতীয় শ্রেণিতে। পাশাপাশি মক্তবেও যাওয়া হতো তার। পাড়ায়, স্কুলে-মক্তবে বেশ হৈহুল্লোড় করেই সময় কাটত তার। ছিল ১০-১২ জনের একটি বন্ধু বা সহপাঠীর দল। ব্যবসায়ী পিতার ঘরে জন্ম নেওয়া এই কিশোরীর স্বপ্ন ছিল সে বড় হয়ে বিদেশে গিয়ে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করবে। যেহেতু তার দেশে ‘রোহিঙ্গা’দের জন্য উচ্চশিক্ষা অর্জনের কোনো সুযোগ ছিল না।

এই বিভাগের আরও খবর
ভোটের মাঠের পরিবেশ জানতে চায় আইআরআই
ভোটের মাঠের পরিবেশ জানতে চায় আইআরআই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
শান্তিপূর্ণ সংসদ নির্বাচনে সব ধরনের প্রস্তুতি
শান্তিপূর্ণ সংসদ নির্বাচনে সব ধরনের প্রস্তুতি
হাসিনা-কামালের আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ
হাসিনা-কামালের আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ
শিগগিরই চূড়ান্ত সুপারিশ
শিগগিরই চূড়ান্ত সুপারিশ
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয়
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয়
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সেনাবাহিনীর সহযোগিতা প্রশংসনীয়
সেনাবাহিনীর সহযোগিতা প্রশংসনীয়
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
সর্বশেষ খবর
৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল
৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন
কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

আরো ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর
আরো ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫
নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার
সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা
কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর
টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক
লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দর অভিমুখে শ্রমিক-কর্মচারীর মিছিলে বাধা
বন্দর অভিমুখে শ্রমিক-কর্মচারীর মিছিলে বাধা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার
কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার
শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়া-পুরাতন দোসরদের সমন্বয়ে চক্রান্ত আলোর মুখ দেখবে না : প্রিন্স
নয়া-পুরাতন দোসরদের সমন্বয়ে চক্রান্ত আলোর মুখ দেখবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হ্রদে ভাসছে নিথর গোলাপি হাতি শাবক, তিন দিন ধরে পাহারায় শোকগ্রস্ত মা!
হ্রদে ভাসছে নিথর গোলাপি হাতি শাবক, তিন দিন ধরে পাহারায় শোকগ্রস্ত মা!

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জেন জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, রাজধানীতে জরুরি অবস্থা
জেন জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, রাজধানীতে জরুরি অবস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার সিইসির সঙ্গে বৈঠক করবে বিএনপি
বৃহস্পতিবার সিইসির সঙ্গে বৈঠক করবে বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানকে ইনিংস ব্যবধানে হারালো জিম্বাবুয়ে
আফগানিস্তানকে ইনিংস ব্যবধানে হারালো জিম্বাবুয়ে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অক্টোবরের ২১ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৮৫ কোটি ডলার
অক্টোবরের ২১ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৮৫ কোটি ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল
চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা
প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন
দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক