শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০২, শনিবার, ১৭ আগস্ট, ২০২৪

যুবকদের প্রতি ইসলামের আহ্বান

আহমাদ আরিফুল ইসলাম
যুবকদের প্রতি ইসলামের আহ্বান

মানুষ স্বাভাবিক জীবনে তিনটি সময় পার করে। বাল্যকাল, যৌবনকাল ও বৃদ্ধকাল। এই তিন সময়ের দুই সময়ে সে থাকে অপূর্ণ। বাল্যকালে এগিয়ে যায় পূর্ণতার দিকে।

আর বৃদ্ধকালে কমতে থাকে অর্জিত পূর্ণতা। কেবলমাত্র যৌবনকালে মানুষ পূর্ণ থাকে। সে সব কিছু করতে পারে। নিজের জন্য, পরিবারের জন্য এবং সমাজের জন্য।

একটি উন্নত দেশ ও আদর্শ জাতি গঠনে বড় ভূমিকা ও অবদান রাখে দেশের যুবসমাজ। তাদের সুচিন্তা ও সুষ্ঠু মনন গঠনের মধ্যে দিয়ে একটি দেশ তার লক্ষ্যে পৌঁছাতে শক্তি ও সাহস পায়। সুশীল সমাজ ও স্বনির্ভর রাষ্ট্র গঠনে যুবশক্তির প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। এ জন্য যৌবনকালকে ইসলাম অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করেছে।

রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘পাঁচটি বস্তুকে পাঁচটি বস্তুর আগে গুরুত্ব দেবে এবং মূল্যবান মনে করবে। (১) বার্ধক্যের আগে যৌবনকে (২) অসুস্থতার আগে সুস্থতাকে (৩) দরিদ্রতার আগে সচ্ছলতাকে (৪) ব্যস্ততার আগে অবসরকে এবং (৫) মৃত্যুর আগে জীবনকে।’
(আত-তারগিব ওয়াত তারহিব)

এই অমূল্য নিয়ামতের যথাযথ সংরক্ষণ এবং তা আল্লাহর পথে ব্যয় করা সব মুসলিম যুবকের নৈতিক ও ঈমানী দায়িত্ব। এ দায়িত্ব পালনে প্রিয় নবী মুহাম্মাদ (সা.) মূল্যবান উপদেশ দিয়ে গেছেন। যথা—

সুন্দর চরিত্র গঠনে প্রয়াসী হওয়া

যে সমাজ বা দেশে যুবসমাজের চরিত্র ভালো থাকবে, সে সমাজের শান্তি-শৃঙ্খলা ও স্বাভাবিক জীবনযাপন ঠিক থাকবে।

আর যে সমাজে যুবকদের চারিত্রিক ও নৈতিক অবক্ষয় দেখা দেবে, সে সমাজের শান্তি-শৃঙ্খলা ও স্বাভাবিক জীবনযাপন ঠিক থাকবে না এবং সে সমাজের পতন ও ধ্বংস অনিবার্য। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় মানুষ তারা, যারা উত্তম চরিত্রের অধিকারী।’ (জামিউস সগির : ২১৮)

রাসুলুল্লাহ (সা.) সর্বোত্তম চরিত্রের অধিকারী হওয়া সত্ত্বেও সুন্দর চরিত্র গঠনের জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করতেন। আয়েশা (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) দোয়া করতেন, ‘হে আল্লাহ! আমার চরিত্রকে সুন্দর করুন, যেমনিভাবে আপনি আমার শারীরিক গঠনকে সুন্দর করেছেন।’ (মুসনাদে আহমদ : ৩৮২৩)


সুন্দর চরিত্র গঠনে করণীয়

১. মাদক পরিহার : মাদক গ্রহণের ফলে মানুষের মস্তিষ্কের স্বাভাবিকতা ও সক্রিয়তা নষ্ট হয়ে যায়। নানা অপরাধ-অপকর্মে জড়িয়ে পড়ে। শরীরের স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। স্নায়ুগুলো দুর্বল হয়ে পড়ে। একসময় মানবজীবনকে মৃত্যুমুখে ঠেলে দেয়। এ জন্য মাদক গ্রহণকে ইসলামে বড় অপরাধ তথা হারাম হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) সূত্রে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘প্রত্যেক নেশাদ্রব্যই মাদক। আর প্রত্যেক নেশাদ্রব্যই হারাম।’ (মুসলিম, হাদিস : ২০০৩)

২. পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের হেফাজত : পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের মাধ্যমে মানুষ দুনিয়াকে উপলব্ধি করে। দুনিয়ায় যেমন কিছু বিষয় ভালো, তেমনি কিছু বিষয় মন্দ। তাই সুন্দর জীবন ও চরিত্র গঠনে জরুরি হলো পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের উত্তম ব্যবহার এবং গর্হিত বিষয় থেকে তা হেফাজত করা। সব অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের গুনাহ থেকে বাঁচার জন্য নবীজি (সা.) দোয়া শিখিয়েছেন—‘হে আল্লাহ! আমি আপনার আশ্রয় চাই—আমার শ্রবণশক্তির অনিষ্ট থেকে, দৃষ্টির অনিষ্ট থেকে, যবানের অনিষ্ট থেকে, অন্তরের অনিষ্ট থেকে এবং আমার আকাঙ্ক্ষার অনিষ্ট থেকে।’

(সুনানে আবু দাউদ, হাদিস : ১৫৫১)

৩. বিজাতীয় সংস্কৃতি প্রতিহত করা : মানুষ কৃষ্টি-কালচার-সংস্কৃতির মধ্যে দিয়ে নিজ আদর্শ ও বিশ্বাসের সঙ্গে সংযুক্ত থাকে। বর্তমানে মুসলিম যুবকদের নানাভাবে বিজাতীয়করণের বন্দোবস্ত করা হয়েছে। যুবসমাজের উচিত এসব শুধু পরিহার নয়, বরং প্রতিহত করে নিজেদের ও সমাজকে রক্ষা করা।

নবীজি (সা.) বলেন, ‘ওই ব্যক্তি আমার দলভুক্ত নয়, যে ব্যক্তি আমাদের ছেড়ে অন্য কারো সাদৃশ্য অবলম্বন করে। তোমরা ইহুদিদের সাদৃশ্য অবলম্বন কোরো না, আর খ্রিস্টানদেরও সাদৃশ্য অবলম্বন কোরো না।’

(তিরমিজি, সহিহুল জামে, হাদিস : ২৬৯৫)


জ্ঞানার্জন

ইসলামে শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম। রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ওপর হেরা গুহায় সর্বপ্রথম ওহি নাজিল হয়, ‘পড়ো, তোমার পালনকর্তার নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন।’

(সুরা : আলাক, আয়াত : ১)

দ্বিনি জ্ঞানার্জনের পাশাপাশি পার্থিব জীবনযাত্রার প্রয়োজনীয় ও কল্যাণকর জ্ঞান অর্জনও ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে কাম্য।


আল্লাহর আনুগত্য করা

যৌবনে আল্লাহর ইবাদত ও আনুগত্যে কাটানোর অনেক গুরুত্ব, আলাদা তৃপ্তি ও মূল্যায়ন রয়েছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যেদিন আল্লাহর রহমতের ছায়া ছাড়া আর কোনো ছায়া থাকবে না, সেদিন সাত শ্রেণির ব্যক্তিকে আল্লাহ তাআলা তার নিজের ছায়ায় আশ্রয় দেবেন। এর মধ্যে একজন সেই যুবক, যার জীবন গড়ে উঠেছে তার প্রতিপালকের ইবাদতে।’ (বুখারি, হাদিস : ৬৬০)


সর্বদা আল্লাহর ওপর ভরসা রাখা

বর্তমানে যুবকদের বড় একটা অংশ বেকার ও হতাশার জীবন যাপন করছে। আল্লাহর ইবাদত-আনুগত্য ও তাঁর প্রতি পূর্ণ আস্থা ও ভরসা ছাড়া পার্থিব নানা উপায়-উপকরণের মাধ্যমে নিজেদের কাঙ্ক্ষিত ও উন্নত ক্যারিয়ার গড়তে যখন ব্যর্থ, তখন তাদের জীবনে নেমে আসে হতাশা ও অমানিশার অন্ধকার। ইসলাম তাদের এ অবস্থা থেকে উঠে এসে আল্লাহর প্রতি পূর্ণ আস্থা ও ভরসা রাখা এবং তাঁর সাহায্য কামনার নির্দেশ দিয়েছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘হে তরুণ!...তুমি আল্লাহর নির্দেশনা পালন করবে, তুমি তাকে তোমার সামনে পাবে। কারো কাছে সাহায্য চাইতে হলে আল্লাহর কাছে চাও। জেনে রেখো, পুরো জাতি তোমার উপকার করতে চাইলেও আল্লাহ তোমার জন্য যতটুকু লিখে রেখেছেন, ততটুকু হবে। তারা তোমার ক্ষতি করতে চাইলেও আল্লাহ তোমার জন্য যতটুকু লিখে রেখেছেন, ততটুকু হবে। কলম তুলে নেওয়া হয়েছে এবং পৃষ্ঠাগুলো শুকিয়ে গেছে।’ (তিরমিজি, হাদিস : ২৫১৬)


দ্বিনের প্রচার ও প্রতিষ্ঠা

আল্লাহর মনোনীত একমাত্র জীবন বিধান ইসলামের প্রচার-প্রসার ও প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে যুবসমাজের ত্যাগ-তিতিক্ষার মাধ্যমেই। ইসলামের প্রথম যুগে রাসুল সাল্লাল্লাহু ‌আলাইহি ওয়াসাল্লামের যেসব সাহাবি তাঁর প্রতি ঈমান আনে, তাঁকে সাহায্য-সহযোগিতা করে এবং রাসুলুল্লাহ (সা.) হিদায়াতের যে আলোকবর্তিকা নিয়ে আসেন, তার অনুসরণ করে, তারা সবাই ছিল যুবক! ইসলামী দুনিয়ার গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব অনেক সময় রাসুল সাল্লাল্লাহু ‌আলাইহি ওয়াসাল্লাম যুবকদের হাতেই ন্যস্ত করেন এবং তাদের হাতে দায়িত্ব সমর্পণ করেন। যেমন—উসামা ইবনু জায়েদ (রা.)-কে আবু বকর (রা.) ও ওমর (রা.)-এর মতো বড় সাহাবিদের উপস্থিতিতে মাত্র ১৮ বছর বয়সে রাসুলুল্লাহ (সা.) যুদ্ধের সেনাপতি নিয়োগ করেন। হুনাইনের যুদ্ধে যাওয়ার সময় উত্তাব ইবন উসাইদ (রা.)-কে মাত্র ২০ বছর বয়সে রাসুলুল্লাহ (সা.) মক্কার গভর্নর নিয়োগ করেন। এ ছাড়া ইসলামের ইতিহাসে ইসলামের ঝাণ্ডা বহন করা, ইসলামের পতাকাকে সমুন্নত রাখা এবং ইসলামের আলোকে দুনিয়ার আনাচকানাচে পৌঁছে দেওয়ার ক্ষেত্রে যুবকদের ভূমিকার বিষয়ে আরো অসংখ্য দৃষ্টান্ত রয়েছে।

কোনো কিছু প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে যুবকরা যেমন বদ্ধপরিকর, তেমনি কোনো কিছু ভাঙনেও তারা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। এদের শক্তি হচ্ছে এদের আত্মবিশ্বাস। এরা যৌবনের তেজে তেজোদ্দীপ্ত। তাই জাতীয় কল্যাণ প্রতিষ্ঠাও এদের কাছে অসম্ভব নয়। এদের দুর্দমনীয় শক্তিকে ন্যায়ের পথে চালিত করলে ন্যায় প্রতিষ্ঠা হওয়া যেমন মোটেই অসম্ভব নয়, তেমনি অন্যায়ের পথে পরিচালিত করলে অন্যায় প্রতিষ্ঠা হওয়াও মোটেই অস্বাভাবিক নয়। যুবশক্তিকে তাই ন্যায়ের প্রতিষ্ঠা ও অন্যায়ের প্রতিরোধে কাজে লাগাতে হবে।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
মহানবী (সা.)-এর পাঁচটি বিশেষ উপদেশ
মহানবী (সা.)-এর পাঁচটি বিশেষ উপদেশ
শাম অঞ্চলে পাঠানো বাহিনীর প্রতি আবু বকর (রা.)-এর উপদেশ
শাম অঞ্চলে পাঠানো বাহিনীর প্রতি আবু বকর (রা.)-এর উপদেশ
ইসলামে সমালোচনার আদর্শ পদ্ধতি
ইসলামে সমালোচনার আদর্শ পদ্ধতি
মৃত্যুকে স্মরণ করার উপকারিতা
মৃত্যুকে স্মরণ করার উপকারিতা
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
জাকাত : গুরুত্ব ও মাসায়েল
জাকাত : গুরুত্ব ও মাসায়েল
ইসলামের ইতিহাসে সিরিয়া ও শাম অঞ্চল
ইসলামের ইতিহাসে সিরিয়া ও শাম অঞ্চল
যেসব বিষয়ে চুপ থাকা আবশ্যক
যেসব বিষয়ে চুপ থাকা আবশ্যক
মুমিনের দুঃখ-কষ্টেও আছে সুসংবাদ
মুমিনের দুঃখ-কষ্টেও আছে সুসংবাদ
ইসলাম যেখানে কঠোর হওয়ার নির্দেশ দেয়
ইসলাম যেখানে কঠোর হওয়ার নির্দেশ দেয়
সিজদার মহত্ত্ব অপরিসীম
সিজদার মহত্ত্ব অপরিসীম
প্রতিবেশীর অধিকার
প্রতিবেশীর অধিকার
সর্বশেষ খবর
টেকনাফে বিদেশি পিস্তল-বুলেটসহ যুবক আটক
টেকনাফে বিদেশি পিস্তল-বুলেটসহ যুবক আটক

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন
বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন

১ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বানিয়াচংয়ে নাইন মার্ডার: দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বানিয়াচংয়ে নাইন মার্ডার: দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ
মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ
বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু একটি নির্বাচনের জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা রক্ত দেয়নি : মাসুদ সাঈদী
শুধু একটি নির্বাচনের জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা রক্ত দেয়নি : মাসুদ সাঈদী

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা
ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা

৩ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

৪ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৪ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

শিগগিরই সিরিয়ায় দূতাবাস চালু করবে কাতার
শিগগিরই সিরিয়ায় দূতাবাস চালু করবে কাতার

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: আব্দুল হান্নান মাসউদ
নতুন বাংলাদেশ গড়তে ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: আব্দুল হান্নান মাসউদ

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

'বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন'
'বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন'

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমে ১০০
বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমে ১০০

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সারজিস আলমের পক্ষ থেকে পঞ্চগড়ে শীতবস্ত্র পেল দুই হাজার শীতার্ত
সারজিস আলমের পক্ষ থেকে পঞ্চগড়ে শীতবস্ত্র পেল দুই হাজার শীতার্ত

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পি কে হালদারের জামিন শুনানি পিছিয়েছে
পি কে হালদারের জামিন শুনানি পিছিয়েছে

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৫ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি
বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুই ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ বার্সেলোনা কোচ
দুই ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ বার্সেলোনা কোচ

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাঙ্গু নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
সাঙ্গু নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
কুলাউড়ায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু

৬ ঘন্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বাংলাদেশে বিপুল সম্ভাবনা দেখছে নরওয়ে : রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশে বিপুল সম্ভাবনা দেখছে নরওয়ে : রাষ্ট্রদূত

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

১৬ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

১৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

১৬ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি
সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি

২২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

১৮ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত
ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত

২৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল  যুক্তরাষ্ট্র
বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা

নগর জীবন

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল করা সহজ হবে না
বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল করা সহজ হবে না

নগর জীবন

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর
তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর

নগর জীবন

ফিলিং স্টেশনে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, নিহত ২
ফিলিং স্টেশনে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, নিহত ২

পেছনের পৃষ্ঠা

সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

জানুয়ারিতে সব বই দেওয়া সম্ভব হবে না
জানুয়ারিতে সব বই দেওয়া সম্ভব হবে না

নগর জীবন

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

চট্টগ্রামে স্কুল মাঠে যুবকের লাশ
চট্টগ্রামে স্কুল মাঠে যুবকের লাশ

নগর জীবন

নিজের ঘরে আগুন
নিজের ঘরে আগুন

নগর জীবন

পোষ্য কোটা বাতিল চেয়ে আলটিমেটাম
পোষ্য কোটা বাতিল চেয়ে আলটিমেটাম

দেশগ্রাম