শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০২, মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০৮:৩০, মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৪

ইসলাম যেখানে কঠোর হওয়ার নির্দেশ দেয়

ড. আবু সালেহ মুহাম্মদ তোহা
অনলাইন ভার্সন
ইসলাম যেখানে কঠোর হওয়ার নির্দেশ দেয়

ইসলাম যেভাবে নম্রতা, ভদ্রতা, ক্ষমা, উদারতা, স্নেহ, ভালোবাসা, শ্রদ্ধা, ভক্তি, বিনয়, সহযোগিতা, সহমর্মিতার ব্যাপারে গুরুত্বারোপ করেছে, তেমনি প্রয়োজনে কঠোরতা অবলম্বনের নির্দেশনাও প্রদান করেছে। ইসলামে সাধারণত দ্বিনের স্বার্থে ও নিরাপত্তার স্বার্থে কঠোরতা অবলম্বনের নির্দেশনা আছে। ব্যক্তি স্বার্থে কঠোরতা অবলম্বনের কোনো বিষয় ইসলামে নেই। রাসুলুল্লাহ (সা.) কখনো ব্যক্তি স্বার্থে কারো কাছ থেকে প্রতিশোধ নেননি এবং নিতে বলেননি, বরং ক্ষমা ও উদারতার শিক্ষা দিয়েছেন।

১. পরিবারকে দ্বিনের পথে আনতে কঠোরতা : পরিবার তথা স্ত্রী-সন্তানকে দ্বিনের পথে আনতে প্রয়োজনে কঠোরতা অবলম্বন করার কথা বলা হয়েছে। যেমন—সন্তানের ক্ষেত্রে সাত বছর বয়স থেকে নামাজে অভ্যস্ত করার চেষ্টা করতে হবে। ১০ বছর বয়সেও নামাজে অভ্যস্ত না হলে শাসনের ধারাবাহিকতায় প্রয়োজনে প্রহার করতে হবে। আবু সুরাইয়াহ সাবরাহ ইবনে মাবাদ জুহানি (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তোমরা শিশুকে সাত বছর বয়সে নামাজ শিক্ষা দাও এবং ১০ বছর বয়সে তার জন্য তাকে প্রহার করো।’ (তিরমিজি, হাদিস : ৪০৭; আবু দাউদ, হাদিস : ৪৯৪, দারেমি, হাদিস : ১৪৩১)

এভাবে স্ত্রীদের ক্ষেত্রে প্রথম পর্যায়ে তাদের নরমভাবে বোঝাতে হবে। তাতে পরিবর্তন না হলে দ্বিতীয় পর্যায়ে তাদের বিছানা নিজের থেকে পৃথক করে দিতে হবে, যেন পৃথকতার দরুন সে নিজের কৃতকর্মের জন্য অনুতপ্ত হতে পারে। তাতেও সংশোধন না হলে কঠোরতা অবলম্বনের অবকাশ আছে। আল্লাহ বলেন, ‘পুরুষরা নারীদের কর্তা, কারণ আল্লাহ তাদের এককে অপরের ওপর শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছেন এবং এ জন্য যে পুরুষ তাদের ধন-সম্পদ ব্যয় করে, কাজেই পুণ্যশীলা স্ত্রীরা অনুগতা এবং লোকচক্ষুর আড়ালে আল্লাহর হেফাজতে তারা হেফাজত করে।

আর স্ত্রীদের মধ্যে যাদের অবাধ্যতার আশঙ্কা করো তাদের সদুপদেশ দাও, তারপর তাদের শয্যা বর্জন করো এবং তাদের প্রহার করো। যদি তারা তোমাদের অনুগত হয় তবে তাদের বিরুদ্ধে কোনো পথ অন্বেষণ কোরো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ শ্রেষ্ঠ, মহান।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ৩৪)

২. অন্যায় প্রতিহত করতে কঠোরতা : রাসুলুল্লাহ (সা.) উম্মতকে যেসব কারণে শ্রেষ্ঠ উম্মত হিসেবে উল্লেখ করেছেন তার অন্যতম একটি হলো অন্যায়ের প্রতিবাদ। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা শ্রেষ্ঠ জাতি, মানুষের কল্যাণেই তোমাদের সৃষ্টি করা হয়েছে।

তোমরা সৎ কাজের আদেশ দেবে এবং অন্যায় কাজে বাধা প্রদান করবে।’
(সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১১০)

কাজেই নিজ সাধ্য ও সামর্থ্যের আলোকে অন্যায়-অপরাধের প্রতিবাদ করা এবং তা নির্মূলে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা ইসলামের অপরিহার্য দাবি। আবু সায়িদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে যে কেউ কোনো অন্যায় হতে দেখলে যেন হাত দিয়ে তা প্রতিহত করে। যদি তা না পারে, তবে কথা দিয়ে; তাও না পারলে অন্তর দিয়ে ঘৃণা করবে। এটি ঈমানের দুর্বলতম স্তর।’ (মুসলিম, হাদিস, ৭৪)

৩. অপরাধের শাস্তি প্রদানে কঠোরতা : বিচারিক আদালতে অপরাধ প্রমাণিত হলে শাস্তি নিশ্চিত করতে কোনো ধরনের গড়িমসি করা বা দয়াপরবশ হয়ে শাস্তি ছেড়ে দেওয়া কিংবা হ্রাস করার কোনো অবকাশ ইসলামে নেই। আল্লাহ বলেন, ‘ব্যভিচারিণী ও ব্যভিচারী তাদের প্রত্যেককে এক শ বেত্রাঘাত করবে, আল্লাহর বিধান কার্যকরণে তাদের প্রতি দয়া যেন তোমাদের প্রভাবান্বিত না করে, যদি তোমরা আল্লাহ ও আখিরাতের ওপর ঈমানদার হও; আর মুমিনদের একটি দল যেন তাদের শাস্তি প্রত্যক্ষ করে।’

(সুরা : নুর, আয়াত : ২)

৪. নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কঠোরতা : জান ও মালের নিরাপত্তার বিষয়টি ইসলামে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি আল্লাহর দেওয়া অধিকার। অধিকার আদায়ের সংগ্রামে নিহত হলে শহীদ। এ ক্ষেত্রে প্রয়োজনে কঠোর হতে হবে। মারা গেলে মহান আল্লাহ শহীদের মর্যাদা দেবেন। আবদুল্লাহ ইবনে উমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি সম্পদ রক্ষার্থে নিহত হয় সে শহীদ।’

(বুখারি, হাদিস : ২৪৮০; মুসলিম, হাদিস : ১৪১)

আবার যারা মুসলমানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে এবং মুসলমানদের স্বদেশ থেকে বহিষ্কার করার অপচেষ্টা করে, তাদের ব্যাপারে ছাড় দেওয়ার কোনো অবকাশ নেই। তবে যারা মুসলমানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে না এবং মুসলমানদের স্বদেশ থেকে বহিষ্কার করার অপচেষ্টা করে না, তাদের সঙ্গে মহানুভবতা প্রদর্শন করতে আল্লাহ নিষেধ করেন না। আল্লাহ বলেন, ‘দ্বিনের ব্যাপারে যারা তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেনি এবং তোমাদের স্বদেশ থেকে বহিষ্কার করেনি, তাদের সঙ্গে মহানুভবতা প্রদর্শন ও ন্যায়বিচার করতে আল্লাহ তোমাদের নিষেধ করেন না। আল্লাহ ন্যায়পরায়ণদের ভালোবাসেন।’ (সুরা : মুমতাহিনা, আয়াত : ৮)

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, আরবি বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সর্বশেষ খবর
নতুন স্যাটেলাইটে মহাকাশ ঝড়ের আগাম বার্তা আসবে আরও আগে
নতুন স্যাটেলাইটে মহাকাশ ঝড়ের আগাম বার্তা আসবে আরও আগে

১৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

কলাপাড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে অটোচালকের মৃত্যু
কলাপাড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে অটোচালকের মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় প্রতিদিন ২৮টি শিশু মারা যাচ্ছে: ইউনিসেফ
গাজায় প্রতিদিন ২৮টি শিশু মারা যাচ্ছে: ইউনিসেফ

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে দুই শহীদের নামে পৃথক স্মৃতিফলক উন্মোচন
চাঁদপুরে দুই শহীদের নামে পৃথক স্মৃতিফলক উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকৃবিতে ৫৯ শিক্ষকসহ ১৫৪ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি
বাকৃবিতে ৫৯ শিক্ষকসহ ১৫৪ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১২-১৩ আগস্ট রাতের আকাশে থাকবে উল্কাবৃষ্টি ও গ্রহের ঝলক
১২-১৩ আগস্ট রাতের আকাশে থাকবে উল্কাবৃষ্টি ও গ্রহের ঝলক

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাজিদ হত্যার ঘটনায় মামলা, ‍উত্তাল ইবি
সাজিদ হত্যার ঘটনায় মামলা, ‍উত্তাল ইবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উঠানের ছিড়ে পড়ল বিদ্যুতের তার, শিক্ষার্থীর মৃত্যু
উঠানের ছিড়ে পড়ল বিদ্যুতের তার, শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে কারখানায় হামলার অভিযোগে গ্রেফতার ৫
চট্টগ্রামে কারখানায় হামলার অভিযোগে গ্রেফতার ৫

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস ঘিরে চট্টগ্রামে নানা আয়োজন
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস ঘিরে চট্টগ্রামে নানা আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রোজার আগে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে জনগণ : প্রিন্স
রোজার আগে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে জনগণ : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৫

৩ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

‘মেয়েটা আমার’ দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি
‘মেয়েটা আমার’ দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ধ্বংস করার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ধ্বংস করার দাবি ইউক্রেনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌন হয়রানির অভিযোগে বেরোবির অধ্যাপক বরখাস্ত
যৌন হয়রানির অভিযোগে বেরোবির অধ্যাপক বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুন্দরবনে বিষ দিয়ে মাছ ধরায় ১০ জেলে আটক
সুন্দরবনে বিষ দিয়ে মাছ ধরায় ১০ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে মাঝ আকাশে বিমানের ইঞ্জিন বিকল, মে ডে ঘোষণা করে জরুরি অবতরণ
যুক্তরাষ্ট্রে মাঝ আকাশে বিমানের ইঞ্জিন বিকল, মে ডে ঘোষণা করে জরুরি অবতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরতান্ত্রিক বন্দোবস্তের স্থায়ী বিলোপে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : চরমোনাই পীর
স্বৈরতান্ত্রিক বন্দোবস্তের স্থায়ী বিলোপে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : চরমোনাই পীর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় পাঁচ শতাধিক কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
বগুড়ায় পাঁচ শতাধিক কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলা ভাষা ছিল, আছে, থাকবে: প্রসেনজিৎ
বাংলা ভাষা ছিল, আছে, থাকবে: প্রসেনজিৎ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ছয় নেতার রিমান্ড মঞ্জুর
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ছয় নেতার রিমান্ড মঞ্জুর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল
শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণঅভ্যুত্থানকে জনস্মৃতিতে রাখতে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে : মাহফুজ আলম
গণঅভ্যুত্থানকে জনস্মৃতিতে রাখতে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে : মাহফুজ আলম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পৃথকভাবে শিক্ষার্থী ও থ্রি-হুইলার চালকদের মহাসড়ক অবরোধ, ভোগান্তি
পৃথকভাবে শিক্ষার্থী ও থ্রি-হুইলার চালকদের মহাসড়ক অবরোধ, ভোগান্তি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেকে চালু হচ্ছে ‘সকালে অপারেশন, বিকালে ছুটি’ সেবা
চমেকে চালু হচ্ছে ‘সকালে অপারেশন, বিকালে ছুটি’ সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই মাসে রপ্তানি আয় ২৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
জুলাই মাসে রপ্তানি আয় ২৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না
যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না

৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

সর্বাধিক পঠিত
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত
যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন
‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল

১৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি
উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন
সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা
মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের
দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত
হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ
গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ
ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না
যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না

৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী
রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য
তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার
এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ
তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড
যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার
অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা
চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা
টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ
জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ

১৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন
ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ মুক্তির দিন
আজ মুক্তির দিন

বিশেষ আয়োজন

ঢাকায় কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা
ঢাকায় কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আজ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ
আজ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ

নগর জীবন

‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!
‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!

নগর জীবন

জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে
জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে
জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে

খবর

পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

মেনন-ইনু-পলক নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
মেনন-ইনু-পলক নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

খবর

তিন দিনে তিন খুন আতঙ্ক বাড়ছে
তিন দিনে তিন খুন আতঙ্ক বাড়ছে

নগর জীবন

অন্তহীন দুর্ভোগ শহরবাসীর
অন্তহীন দুর্ভোগ শহরবাসীর

দেশগ্রাম

অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবিরতা রয়েছে বিনিয়োগে
অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবিরতা রয়েছে বিনিয়োগে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায় বাংলাদেশ
তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায় বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মায়ের অসন্তুষ্টি ও তার পরিণতি
মায়ের অসন্তুষ্টি ও তার পরিণতি

সম্পাদকীয়

ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়
ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়

খবর

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

বিদেশি শিক্ষার্থীদের সুখবর দিল অস্ট্রেলিয়া
বিদেশি শিক্ষার্থীদের সুখবর দিল অস্ট্রেলিয়া

পূর্ব-পশ্চিম

‘মেরুদণ্ড ঠিক আছে’ -ইসি সচিব
‘মেরুদণ্ড ঠিক আছে’ -ইসি সচিব

নগর জীবন

অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না
অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থায়ী ক্যাম্পাস দাবিতে মহাসড়কে পথনাটক
স্থায়ী ক্যাম্পাস দাবিতে মহাসড়কে পথনাটক

দেশগ্রাম

হাসিনাকে ফেরানো না গেলে বিচার আটকে থাকবে না
হাসিনাকে ফেরানো না গেলে বিচার আটকে থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্পের বিশেষ দূত
রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্পের বিশেষ দূত

পূর্ব-পশ্চিম

রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা
রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা

দেশগ্রাম

কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

দেশগ্রাম

রাজধানীতে দুর্ধর্ষ ছিনতাইকারী রনি গ্রেপ্তার
রাজধানীতে দুর্ধর্ষ ছিনতাইকারী রনি গ্রেপ্তার

খবর

গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের হস্তক্ষেপ চান সাবেক ইসরায়েলি কর্মকর্তারা
গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের হস্তক্ষেপ চান সাবেক ইসরায়েলি কর্মকর্তারা

পূর্ব-পশ্চিম

৭৬ অভিবাসনপ্রত্যাশীর লাশ উদ্ধার
৭৬ অভিবাসনপ্রত্যাশীর লাশ উদ্ধার

পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি
৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি

খবর