শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০০:২১, বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০২৪

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

রুকনুজ্জামান অঞ্জন
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

স্বাধীনতার ৫৩ বছর পেরিয়ে গেলেও পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন বা লবণাক্ত বনাঞ্চল সুন্দরবন নিয়ে এখনো কোনো স্বতন্ত্র মহাপরিকল্পনা করেনি সরকার। অপরিকল্পিত পর্যটন আর এই বন থেকে বেপরোয়া সম্পদ আহরণের কারণে এর ঐতিহ্য হুমকির মুখে পড়েছে। সুন্দরবন নিয়ে একটি সমন্বিত ইকো-ট্যুরিজম মহাপরিকল্পনা চাইছেন পর্যটন খাতসংশ্লিষ্টরা।

প্রায় ১০ হাজার বর্গকিলোমিটার আয়তন বিশিষ্ট এই বনের বেশির ভাগ পড়েছে বাংলাদেশে। সুন্দরবনের বাংলাদেশ অংশের আয়তন ৬ হাজার ৫১৭ বর্গকিলোমিটার। খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পটুয়াখালী ও বরগুনা জেলার অংশ নিয়েই বাংলাদেশের সুন্দরবন। ১৯৯৭ সালে জাতিসংঘের সংস্থা ইউনেস্কো এই বনকে বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ ঘোষণা করে।

প্রাণী ও উদ্ভিদপ্রেমীদের জন্য সুন্দরবন এক অপার সৌন্দর্যের আধার, যার পরতে পরতে ছড়িয়ে রয়েছে বৈচিত্র্য। রয়েল বেঙ্গল টাইগারসহ নানা ধরনের পাখি, চিত্রা হরিণ, কুমির ও সাপসহ অসংখ্য প্রজাতির প্রাণীর আবাসস্থল হিসেবে সুন্দরবন পরিচিত। এখানে রয়েছে প্রায় ৩৫০ প্রজাতির উদ্ভিদ, ১২০ প্রজাতির মাছ, ২৭০ প্রজাতির পাখি, ৪২ প্রজাতির স্তন্যপায়ী, ৩৫ সরীসৃপ এবং আটটি উভচর প্রাণী। সুন্দরবনের প্রধান বনজ বৈচিত্র্যের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে সুন্দরী, গেওয়া, ঝামটি গরান এবং কেওড়া। উদ্ভিদ ও প্রাণিবৈচিত্র্যের সুরক্ষার পাশাপাশি এই ঐতিহ্য    সংরক্ষণে দীর্ঘ পাঁচ দশকেও করা হয়নি স্বতন্ত্র মহাপরিকল্পনা। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, ১৯৯৫ সালে সারা দেশকে কাভার করতে ২০ বছর মেয়াদি একটি বনায়ন মহাপরিকল্পনা করা হয়েছিল। ওই মহাপরিকল্পনায় আলোচ্য সময়ে বনায়নের লক্ষ্যে প্রায় ৬ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ লক্ষ্য নেওয়া ছিল। মেয়াদ শেষে দেখা গেছে, বনায়নে বিনিয়োগ হয়েছে মাত্র ২ হাজার ৩০০ কোটি টাকা, যা লক্ষ্যের ৩৮ শতাংশের কাছাকাছি। এ ছাড়া মেয়াদ শেষে ওই মহাপরিকল্পনা থেকে কী পরিমাণ সুফল মিলেছে, তার কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। সংশ্লিষ্টরা জানান, ২০১৫ সালে ওই মহাপরিকল্পনার মেয়াদ শেষের পর নতুন করে আরেকটি মহাপরিকল্পনা গ্রহণের উদ্যোগ নিয়েছে বন বিভাগ। দেশের অন্যান্য বনের সঙ্গে সেখানে ম্যানগ্রোভ বনকেও (সুন্দরবন) রাখা হয়েছে। কিন্তু সাড়ে ৬ হাজার বর্গকিলোমিটারের সুন্দরবন অন্যান্য বনের চেয়ে পৃথক বৈশিষ্টের অধিকারী। সে কারণে এর পরিবেশ ও প্রতিবেশের সুরক্ষা দিয়ে কীভাবে পরিকল্পিত ইকো-ট্যুরিজমকে উৎসাহিত করা যায়, তা নিয়ে একটি সমন্বিত মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন করা দরকার। জার্নি প্লাস-এর সিইও তৌফিক রহমান বলেন, পৃথিবীর বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ অঞ্চল রয়েছে আমাদের দেশে, অথচ এটি নিয়ে পৃথক কোনো মহাপরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়নি আজ পর্যন্ত। ‘সুন্দরবন ইকো-ট্যুরিজম মাস্টারপ্ল্যান’ শীর্ষক একটি মহাপরিকল্পনা প্রণয়নের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার, যার বাস্তবায়ন করছে বন বিভাগ। সেখানে পর্যটন করপোরেশন বা পর্যটন বোর্ডকে রাখা হয়নি।

তৌফিক রহমান বলেন, সুন্দরবন যেহেতু একটি সংরক্ষিত বনাঞ্চল, এটিকে অন্যান্য পর্যটন স্পটের মতো মুক্তভাবে ব্যবহার করতে দেওয়া যাবে না। পরিকল্পিত পর্যটনের জন্য দরকার একটি সমন্বিত মহাপরিকল্পনা। এজন্য সরকারের সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোকে ওই মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নে অংশীদার করা উচিত। স্বাধীনতার পর ৫৩ বছর পেরিয়ে গেলেও কেন সুন্দরবন নিয়ে মহাপরিকল্পনা প্রণিত হয়নি- জানতে চাইলে বন অধিদপ্তরের উপপ্রধান বন সংরক্ষক মো. মঈন উদ্দিন খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বাংলাদেশের বন মহাপরিকল্পনার একটি অংশ হিসেবে সুন্দরবনকে বিবেচনা করা হয়েছে, সে কারণে এটি নিয়ে কোনো পৃথক মহাপরিকল্পনা হয়নি। বন অধিদপ্তরের এই কর্মকর্তা বলেন, এখন যে সুন্দরবন ইকো ট্যুরিজম মাস্টারপ্ল্যান হচ্ছে সেখানে ইন্টিগ্রেটেড ম্যানগ্রোভ অঞ্চলের আওতায় তিনটি অভয়ারণ্য নিয়ে এই মাস্টারপ্ল্যানের খসড়া প্রণয়নের কাজ চলছে। প্রায় ৩৫ লাখ জনগোষ্ঠী এই বনের ওপর নির্ভরশীল। তারা এই বন থেকে সম্পদ আহরণ করে। এই জনগোষ্ঠীর বিকল্প আয়ের ব্যবস্থা করাই হবে ইকো-ট্যুরিজম মহাপরিকল্পনার লক্ষ্য। উপপ্রধান বন সংরক্ষক আরও বলেন, খসড়া প্রণয়নে ট্যুরিজম বোর্ডসহ অংশীজনদের মতামত নেওয়া হচ্ছে। তবে ট্যুরিজম বোর্ড ও আমাদের লক্ষ্য ভিন্ন। তাদের কাজ পর্যটনকে উৎসাহিত করা। কিন্তু সুন্দরবনে আমরা ঢালাওভাবে পর্যটনকে উৎসাহিত করতে চাই না। সে কারণে বন ও বনের বৈচিত্র্যকে সংরক্ষণ ও সুরক্ষা দেওয়ার বিষয়টিই এ মাস্টারপ্ল্যানে গুরুত্ব পাচ্ছে। রূপান্তর ইকো-ট্যুরিজমের স্বত্বাধিকারী নাজমুল আজম ডেভিড বলেন, শুধু পর্যটন নিরুৎসাহিত করে সুন্দরবন সংরক্ষণ করা যাবে না। এজন্য এই বনের ওপর যে লাখ লাখ মানুষ নির্ভরশীল তাদের বিকল্প আয়ের ব্যবস্থা করতে হবে। সেটি করা গেলে, এখানে একটি আদর্শ ইকো-ট্যুরিজম ব্যবস্থা গড়ে উঠতে পারে, যার মাধ্যমে প্রচুর বিদেশি পর্যটক আকর্ষণ করা সম্ভব হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
খালেদা জিয়ার মেডিকেল বোর্ডের প্রতিদিনই বৈঠক
খালেদা জিয়ার মেডিকেল বোর্ডের প্রতিদিনই বৈঠক
আইসসহ পুলিশের এএসআই গ্রেপ্তার
আইসসহ পুলিশের এএসআই গ্রেপ্তার
কলকাতায় চিকিৎসককে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় দোষী সঞ্জয় রায়
কলকাতায় চিকিৎসককে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় দোষী সঞ্জয় রায়
মাইকে ঘোষণা দিয়ে সংঘর্ষে জড়ায় গ্রামবাসী
মাইকে ঘোষণা দিয়ে সংঘর্ষে জড়ায় গ্রামবাসী
কাঠের ঘানিতে সরিষার তেল উৎপাদনে মোটরসাইকেল
কাঠের ঘানিতে সরিষার তেল উৎপাদনে মোটরসাইকেল
লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৪৭ বাংলাদেশি
লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৪৭ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি বলে কিছু নেই
যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি বলে কিছু নেই
জুলাই-আগস্টের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন সম্ভব
জুলাই-আগস্টের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন সম্ভব
ফেসবুক স্ট্যাটাসের প্রতিবাদে মধ্যরাতে উত্তাল ঢাবি
ফেসবুক স্ট্যাটাসের প্রতিবাদে মধ্যরাতে উত্তাল ঢাবি
বিস্ফোরণে দগ্ধ জাতীয় কবির নাতি  আশঙ্কাজনক
বিস্ফোরণে দগ্ধ জাতীয় কবির নাতি আশঙ্কাজনক
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে রিভিউ শুনানি আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে রিভিউ শুনানি আজ
ইডেন ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
ইডেন ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
সর্বশেষ খবর
মার্শা বার্নিকাটসহ ৩ জ্যেষ্ঠ কূটনীতিককে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্পের সহযোগীরা
মার্শা বার্নিকাটসহ ৩ জ্যেষ্ঠ কূটনীতিককে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্পের সহযোগীরা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলবার থেকে যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসীদের গণগ্রেফতার শুরু
মঙ্গলবার থেকে যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসীদের গণগ্রেফতার শুরু

৪৯ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লা লিগায় ফিরে আবারও ছন্দ হারালো বার্সেলোনা
লা লিগায় ফিরে আবারও ছন্দ হারালো বার্সেলোনা

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাপমাত্রা কমার আভাস
তাপমাত্রা কমার আভাস

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘হেমলক সোসাইটি’র সিকুয়েলের নায়িকার খোঁজ মিলেছে
‘হেমলক সোসাইটি’র সিকুয়েলের নায়িকার খোঁজ মিলেছে

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

সেই প্রত্যাবর্তন পর্ব রচিত হচ্ছে কোহলির
সেই প্রত্যাবর্তন পর্ব রচিত হচ্ছে কোহলির

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কোরআনে বর্ণিত চার অজিফা
কোরআনে বর্ণিত চার অজিফা

২৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গাজার ‘যুদ্ধবিরতি সাময়িক’ উল্লেখ করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন নেতানিয়াহু
গাজার ‘যুদ্ধবিরতি সাময়িক’ উল্লেখ করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন নেতানিয়াহু

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পতনের পর স্পেনে মুসলমানের জীবন
পতনের পর স্পেনে মুসলমানের জীবন

৩২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যে পাঁচ কাজে মুমিনের আত্মমর্যাদা বৃদ্ধি পায়
যে পাঁচ কাজে মুমিনের আত্মমর্যাদা বৃদ্ধি পায়

৪০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

প্রাকৃতিক দুর্যোগ আল্লাহর পক্ষ থেকে সতর্কবার্তা
প্রাকৃতিক দুর্যোগ আল্লাহর পক্ষ থেকে সতর্কবার্তা

৪৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ট্রাম্পের অভিষেকের প্রতিবাদে ওয়াশিংটনে হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের অভিষেকের প্রতিবাদে ওয়াশিংটনে হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ধাপে এক হাজার ৮৯০ এর বেশি ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেবে ইসরায়েল
প্রথম ধাপে এক হাজার ৮৯০ এর বেশি ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেবে ইসরায়েল

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আজ থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর
গাজায় আজ থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

২ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

মেজাজ হারিয়ে মেদভেদেভের ৯২ লাখ টাকা জরিমানা
মেজাজ হারিয়ে মেদভেদেভের ৯২ লাখ টাকা জরিমানা

৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামালগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের নতুন কমিটির পরিচিতি সভা
জামালগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের নতুন কমিটির পরিচিতি সভা

৫ ঘন্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নাইজেরিয়ায় পেট্রোল ট্যাংকার বিস্ফোরণ, নিহত ৭০
নাইজেরিয়ায় পেট্রোল ট্যাংকার বিস্ফোরণ, নিহত ৭০

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফর্টিসের সঙ্গে কিংসের ড্র
ফর্টিসের সঙ্গে কিংসের ড্র

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কমিটি বাতিলের দাবিতে ফেনীতে বিএনপির একাংশের বিক্ষোভ
কমিটি বাতিলের দাবিতে ফেনীতে বিএনপির একাংশের বিক্ষোভ

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমানের জন্মবার্ষিকীতে স্বেচ্ছাসেবক দলের শীতবস্ত্র বিতরণ
জিয়াউর রহমানের জন্মবার্ষিকীতে স্বেচ্ছাসেবক দলের শীতবস্ত্র বিতরণ

৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি বলে কিছু নেই
যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি বলে কিছু নেই

৭ ঘন্টা আগে | পরবাস

বিতর্কের মাধ্যমে বুদ্ধিমত্তার বিকাশ হচ্ছে : ঢাবি উপাচার্য
বিতর্কের মাধ্যমে বুদ্ধিমত্তার বিকাশ হচ্ছে : ঢাবি উপাচার্য

৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

'অনেক ত্যাগের মাধ্যমে আমরা ৫ আগস্ট স্বৈরাচার মুক্ত হয়েছি'
'অনেক ত্যাগের মাধ্যমে আমরা ৫ আগস্ট স্বৈরাচার মুক্ত হয়েছি'

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

জয়পুরহাটে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
জয়পুরহাটে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে রাওয়া'র নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে রাওয়া'র নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের সাক্ষাৎ

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ ক্লিয়ারেন্সে ঘুষের ভিডিও ভাইরাল, এসআই ক্লোজড
পুলিশ ক্লিয়ারেন্সে ঘুষের ভিডিও ভাইরাল, এসআই ক্লোজড

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐক্য সুসংহত করতে দলগুলোর মধ্যে সংলাপ জরুরি: খেলাফত মজলিস
জাতীয় ঐক্য সুসংহত করতে দলগুলোর মধ্যে সংলাপ জরুরি: খেলাফত মজলিস

১১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

চোরাই স্বর্ণালঙ্কারসহ গৃহকর্মী গ্রেফতার
চোরাই স্বর্ণালঙ্কারসহ গৃহকর্মী গ্রেফতার

১১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ছাত্র ইউনিয়ন সভাপতির বিরুদ্ধে থানায় জিডি, গ্রেফতারের দাবি
ঢাবি ছাত্র ইউনিয়ন সভাপতির বিরুদ্ধে থানায় জিডি, গ্রেফতারের দাবি

১১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
চৌকা সীমান্তে ভারতীয়দের হামলায় ২ বাংলাদেশি আহত, ব্যাপক উত্তেজনা
চৌকা সীমান্তে ভারতীয়দের হামলায় ২ বাংলাদেশি আহত, ব্যাপক উত্তেজনা

১৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আবার আসছে শৈত্যপ্রবাহ, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
আবার আসছে শৈত্যপ্রবাহ, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আমরা বেশি দিন নেই, চোরদের নির্বাচিত করবেন না : এম সাখাওয়াত
আমরা বেশি দিন নেই, চোরদের নির্বাচিত করবেন না : এম সাখাওয়াত

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সাইফ আলীকে নিয়ে নতুন শঙ্কায় চিকিৎসকরা
সাইফ আলীকে নিয়ে নতুন শঙ্কায় চিকিৎসকরা

২১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলি বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলি বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রথম দিনে ১০টি কাজের পরিকল্পনা ট্রাম্পের
প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রথম দিনে ১০টি কাজের পরিকল্পনা ট্রাম্পের

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এত ক্ষমতার মালিক তো দেশ ছেড়ে পালালেন কেন : জামায়াত আমির
এত ক্ষমতার মালিক তো দেশ ছেড়ে পালালেন কেন : জামায়াত আমির

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ দিয়ে দল ভারি করার দরকার নেই: শামা ওবায়েদ
আওয়ামী লীগ দিয়ে দল ভারি করার দরকার নেই: শামা ওবায়েদ

১২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

পালানোর সময় ওরা চেয়ারের তোয়ালে পর্যন্ত নিয়ে গেছে: ভিসি আমানুল্লাহ
পালানোর সময় ওরা চেয়ারের তোয়ালে পর্যন্ত নিয়ে গেছে: ভিসি আমানুল্লাহ

১৩ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

'টিসিবির এক কোটি ফ্যামিলি কার্ডধারীর মধ্যে ৩৭ লাখই ভুয়া'
'টিসিবির এক কোটি ফ্যামিলি কার্ডধারীর মধ্যে ৩৭ লাখই ভুয়া'

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মায়ের জন্য দোয়া চাইলেন তারেক রহমান
মায়ের জন্য দোয়া চাইলেন তারেক রহমান

২৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ আয়োজন: ৩০ লাখ কুকুরকে হত্যার পরিকল্পনা মরক্কোর
বিশ্বকাপ আয়োজন: ৩০ লাখ কুকুরকে হত্যার পরিকল্পনা মরক্কোর

১৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চমক জাগিয়ে ভারতের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির স্কোয়াড ঘোষণা
চমক জাগিয়ে ভারতের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির স্কোয়াড ঘোষণা

১৭ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিজস্ব প্রযুক্তির প্রথম নজরদারি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান
নিজস্ব প্রযুক্তির প্রথম নজরদারি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটার তালিকা হালনাগাদে ল্যাপটপ-স্ক্যানার দেবে ইউএনডিপি
ভোটার তালিকা হালনাগাদে ল্যাপটপ-স্ক্যানার দেবে ইউএনডিপি

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বার্লিন, হিরোশিমা ও নাগাসাকির অজুহাতে গাজায় গণহত্যা চালিয়েছে ইসরায়েল
বার্লিন, হিরোশিমা ও নাগাসাকির অজুহাতে গাজায় গণহত্যা চালিয়েছে ইসরায়েল

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিঃসঙ্গ জীবনের সঙ্গী হবে রোবট আরিয়া, প্রয়োজন মেটাবে প্রেমিকারও!
নিঃসঙ্গ জীবনের সঙ্গী হবে রোবট আরিয়া, প্রয়োজন মেটাবে প্রেমিকারও!

২১ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‌‘ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচন দেওয়ার চেষ্টা করবে সরকার’
‌‘ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচন দেওয়ার চেষ্টা করবে সরকার’

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘ভুয়া ‘ভুয়া’ স্লোগান: অসহায়ের মতো তাকিয়ে রইলেন লিটন
‘ভুয়া ‘ভুয়া’ স্লোগান: অসহায়ের মতো তাকিয়ে রইলেন লিটন

১৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদলের সংগ্রাম বাদ দিলে ইতিহাস যাবে ডাস্টবিনে : ছাত্রদল সভাপতি
ছাত্রদলের সংগ্রাম বাদ দিলে ইতিহাস যাবে ডাস্টবিনে : ছাত্রদল সভাপতি

১৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আমেরিকার বিরুদ্ধে বড় বাণিজ্য যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত কানাডা
আমেরিকার বিরুদ্ধে বড় বাণিজ্য যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত কানাডা

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার স্পেসওয়াক করলেন মহাকাশে আটকে থাকা সেই নভোচারী
এবার স্পেসওয়াক করলেন মহাকাশে আটকে থাকা সেই নভোচারী

১৪ ঘন্টা আগে | বিজ্ঞান

২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটের আকার হতে পারে ৮ লাখ কোটি টাকা
২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটের আকার হতে পারে ৮ লাখ কোটি টাকা

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ থেকে ফিরতে চায় ইয়েমেনের হুতিরাও: এলো নতুন বার্তা
যুদ্ধ থেকে ফিরতে চায় ইয়েমেনের হুতিরাও: এলো নতুন বার্তা

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের শত্রু দেশগুলোর সঙ্গে রাশিয়ার সম্পর্ক জোরদার
যুক্তরাষ্ট্রের শত্রু দেশগুলোর সঙ্গে রাশিয়ার সম্পর্ক জোরদার

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্যাট ও শুল্ক বাড়ানোর সিদ্ধান্ত জনগণের ওপর চরম চাপ বাড়াবে: মির্জা ফখরুল
ভ্যাট ও শুল্ক বাড়ানোর সিদ্ধান্ত জনগণের ওপর চরম চাপ বাড়াবে: মির্জা ফখরুল

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর ছয় স্থানে ‘জনতার বাজার’ বসাচ্ছে জেলা প্রশাসন
রাজধানীর ছয় স্থানে ‘জনতার বাজার’ বসাচ্ছে জেলা প্রশাসন

২০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

এক নজরে দেখে নিন চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ৮ দলের স্কোয়াড
এক নজরে দেখে নিন চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ৮ দলের স্কোয়াড

১৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে নিজের মেয়েকেই ‘চড়’ মারবেন রাবিনা!
যে কারণে নিজের মেয়েকেই ‘চড়’ মারবেন রাবিনা!

১৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় কবির নাতির চিকিৎসায় ১৬ সদস্যের মেডিকেল বোর্ড
জাতীয় কবির নাতির চিকিৎসায় ১৬ সদস্যের মেডিকেল বোর্ড

১৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোথায় আছেন শিরীন শারমিন চৌধুরী
কোথায় আছেন শিরীন শারমিন চৌধুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি খাতে ভরাডুবির শঙ্কা
রপ্তানি খাতে ভরাডুবির শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে এবার সীমান্তবাসী
সংঘর্ষে এবার সীমান্তবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনের রোডম্যাপ কবে
নির্বাচনের রোডম্যাপ কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাভিশ্বাসে বিনিয়োগকারীরা
নাভিশ্বাসে বিনিয়োগকারীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে ঘাটে বিক্রি হচ্ছে বিপজ্জনক জ্বালানি
মাঠে ঘাটে বিক্রি হচ্ছে বিপজ্জনক জ্বালানি

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি বলে কিছু নেই
যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি বলে কিছু নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মাইকে ঘোষণা দিয়ে সংঘর্ষে জড়ায় গ্রামবাসী
মাইকে ঘোষণা দিয়ে সংঘর্ষে জড়ায় গ্রামবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

চোরদের আর নির্বাচন করিয়েন না
চোরদের আর নির্বাচন করিয়েন না

প্রথম পৃষ্ঠা

কাঠের ঘানিতে সরিষার তেল উৎপাদনে মোটরসাইকেল
কাঠের ঘানিতে সরিষার তেল উৎপাদনে মোটরসাইকেল

পেছনের পৃষ্ঠা

রমজানের জন্য প্রস্তুত খাতুনগঞ্জ
রমজানের জন্য প্রস্তুত খাতুনগঞ্জ

নগর জীবন

বিতর্ক ছাড়ছে না জনপ্রশাসনের
বিতর্ক ছাড়ছে না জনপ্রশাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান ও শহীদ জিয়ার বাংলাদেশ প্রেক্ষিত
জুলাই গণ অভ্যুত্থান ও শহীদ জিয়ার বাংলাদেশ প্রেক্ষিত

সম্পাদকীয়

বিস্ফোরণে দগ্ধ জাতীয় কবির নাতি  আশঙ্কাজনক
বিস্ফোরণে দগ্ধ জাতীয় কবির নাতি আশঙ্কাজনক

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসসহ পুলিশের এএসআই গ্রেপ্তার
আইসসহ পুলিশের এএসআই গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

কলকাতায় চিকিৎসককে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় দোষী সঞ্জয় রায়
কলকাতায় চিকিৎসককে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় দোষী সঞ্জয় রায়

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার মেডিকেল বোর্ডের প্রতিদিনই বৈঠক
খালেদা জিয়ার মেডিকেল বোর্ডের প্রতিদিনই বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখিতে মুখর পাহাড়
অতিথি পাখিতে মুখর পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেসবুক স্ট্যাটাসের প্রতিবাদে মধ্যরাতে উত্তাল ঢাবি
ফেসবুক স্ট্যাটাসের প্রতিবাদে মধ্যরাতে উত্তাল ঢাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ওই লোকগুলো যেন সংসদে যেতে না পারে
ওই লোকগুলো যেন সংসদে যেতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুবিধা নেই তবু করের বোঝা
সুবিধা নেই তবু করের বোঝা

নগর জীবন

আজ শহীদ জিয়ার ৮৯তম জন্মবার্ষিকী
আজ শহীদ জিয়ার ৮৯তম জন্মবার্ষিকী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইডেন ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
ইডেন ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলাভঙ্গে ব্যবস্থা ১২০০ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে
শৃঙ্খলাভঙ্গে ব্যবস্থা ১২০০ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই-আগস্টের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন সম্ভব
জুলাই-আগস্টের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন সম্ভব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএফআইইউর সাবেক প্রধান মাসুদ গ্রেপ্তার
বিএফআইইউর সাবেক প্রধান মাসুদ গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়ুদূষণে বছরে লক্ষাধিক মানুষের মৃত্যু
বায়ুদূষণে বছরে লক্ষাধিক মানুষের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের ভেরিয়েন্ট নিয়ে কথা
ইলিশের ভেরিয়েন্ট নিয়ে কথা

সম্পাদকীয়

জমজমাট মিডিয়াকম ব্যাডমিন্টন
জমজমাট মিডিয়াকম ব্যাডমিন্টন

মাঠে ময়দানে