শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১৩, বুধবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ১৪:৪১, বুধবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৪

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

অনলাইন ডেস্ক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

চরম তারল্য সংকটে আছে দেশের কয়েকটি বেসরকারি ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ধার পেয়েও সংকট কাটাতে পারছে না ব্যাংকগুলো। ফলে গ্রাহকের চাহিদামতো টাকা দিতে পারছে না এসব ব্যাংক। গত কয়েক মাসে তারল্য সংকটে থাকা ব্যাংকগুলোকে প্রায় ২৮ হাজার কোটি টাকা ধার দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা ছেপে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আর বাকি সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা বিভিন্ন ব্যাংক থেকে গ্যারান্টির মাধ্যমে ধার দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিভিন্ন ব্যাংক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

সম্প্রতি সরেজমিনে সংকটে থাকা কয়েকটি ব্যাংকের শাখা পরিদর্শনে গিয়ে গ্রাহকদের অতি প্রয়োজনেও টাকা না পাওয়ার বেশ কিছু চিত্র চোখে পড়ে। রফিকুল ইসলাম নামের ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটির এক শিক্ষার্থী তার অসুস্থ বাবার দেওয়া চেক নিয়ে দুই মাস ধরে ঘুরছেন। তার বাবা মিরপুর-১০ নম্বরে একটি বেসরকারি ব্যাংকের গ্রাহক। নিজের সেমিস্টার ফি ও বাবার চিকিৎসার জন্য দুই লাখ টাকার চেক কোনোভাবেই তিনি ক্যাশ করতে পারছেন না। টাকাটা খুবই প্রয়োজন ওই শিক্ষার্থীর।

নিরুপায় হয়ে রফিক টাকাটা তুলতে ব্যাংকটির প্রধান কার্যালয়ের পরিচিত এক কর্মকর্তার দ্বারস্ত হোন। তিনি শাখা ব্যবস্থাপককে বলে দেওয়ার পরও টাকাটা তুলতে পারেননি। রফিকুল বলেন, ‘নিজেদের জমানো টাকা তুলতে এভাবে জুতা ক্ষয় করতে হবে তা কখনো ভাবিনি। এই টাকা কবে পাব, তাও বলতে পারছি না।’

সংকটে থাকা আরেক বেসরকারি ব্যাংকের এক শাখায় কথা হয় গ্রাহক নুরুজ্জামান সৈকতের সঙ্গে। তিনি ৫০ হাজার টাকা তুলতে এসেছেন। কিন্তু তাকে দেওয়া হয়েছে মাত্র পাঁচ হাজার টাকা। এ নিয়ে ব্যাপক ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি। বলেন, ‘পুরান ঢাকায় আমার একটা ছোট্ট ব্যবসা আছে। এখানে কয়েকজন কর্মীও রয়েছে আমার। মাস শেষে তাদের বেতন দিতে হয়। ব্যাংকে টাকা থাকা সত্ত্বেও এখন তাদের টাকা দিতে পারছি না। তাদের সামনে আমি বেইজ্জত হয়ে গেছি।’

ঢাকার একজন আইনজীবী ওই ব্যাংক থেকে ডিপিএসের বিপরীতে ঋণ নিয়েছিলেন। সেই টাকা স্থানান্তর করেন ওই শাখাতেই তার মেয়ের অ্যাকাউন্টে। প্রথম দফায় হাজার পঞ্চাশেক তুলতে পারলেও বাকি টাকা আর তুলতে পারছেন না। ব্যাংকটির বাসাবো শাখা অক্টোবর থেকে জনপ্রতি মাসে পাঁচ হাজার টাকা করে দিচ্ছে বলে জানান ওই আইনজীবী। ব্যবস্থাপকের সঙ্গে দেখা করেও লাভ হয়নি। ব্যক্তিগত তথ্য বলে তিনি নাম প্রকাশ করতে চাননি।

ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপকের উদ্ধৃতি দিয়ে ওই আইনজীবী জানান, সবাই একসঙ্গে টাকা তুলতে আসায় এমনটি হচ্ছে। তাদের কিছুই করার নেই। পরে ওই আইনজীবী ঋণের টাকা তুলতে না পারলেও এর বিপরীতে ঠিকই তাকে সুদ গুনতে হবে। এ নিয়ে ক্ষোভ ও বিরক্তি প্রকাশ করেন তিনি।

ওই আইনজীবীর মতো হাজারো গ্রাহক এখন বেশ কয়েকটি ব্যাংক থেকে জরুরি দরকারে নিজের অর্থ তুলতে পারছেন না। এমনকি কিছু ব্যাংকার যেমন নিজের বেতনের টাকাও তুলতে পারছেন না, তেমনি এসব ব্যাংকে ‘স্যালারি অ্যাকাউন্ট’ থাকা অন্য প্রতিষ্ঠানের কর্মীদেরও টাকা পেতে নাজেহাল হতে হচ্ছে।

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) ফোরকান উল্লাহ বলেন, ‘বিভিন্ন প্রয়োজনে প্রতিদিনই মানুষ টাকা তুলতে আসে। আমরা এখন সব গ্রাহকের পুরো চাহিদা পূরণ করতে পারছি না। তবে সবাইকেই কিছু না কিছু দেওয়ার চেষ্টা করছি। সব গ্রাহক একসঙ্গে টাকা চাইলে বিশ্বের কোনো ব্যাংকই টাকা দিতে পারবে না। আগের সপ্তাহগুলোতে যতটা চাপে পড়তে হয়েছে এখন সেই চাপ অনেকাংশেই কমে এসেছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘ইদানীং আমরা বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ভালো রকমের সহায়তা পাচ্ছি। আশা করি খুব অল্প সময়ের মধ্যে গ্রাহকের সব চাহিদা পূরণ করতে পারব। পাশাপাশি সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ওপর আস্থা ফিরে আসবে গ্রাহকের।’

সংকটে থাকা একটি ব্যাংকের দিলকুশা শাখার মহাব্যবস্থাপক বলেন, ‘গত ২৭ নভেম্বর থেকে আমরা এটিএম বুথেও টাকা দেওয়া শুরু করেছি। প্রতিদিন গ্রাহক পাঁচ হাজার টাকা করে তুলতে পারবেন। বুথ থেকে কোনো গ্রাহক শাখায় গেলে টাকা পাবেন না। যেকোনো এক জায়গা থেকে একজন গ্রাহক দিনে একবার টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।’ তবে আগামী কিছুদিনের মধ্যে সব সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে বলে মনে করেন এই শাখার মহাব্যবস্থাপক।

বিশ্লেষকরা বলছেন, বছরের পর বছর ধরে হওয়া অনিয়মের জের টানছে ব্যাংক খাত। কয়েক দশক ধরে এ নিয়ে নানা আলোচনা-সমালোচনা হলেও যথাযথ পদক্ষেপ নেয়নি সরকার। খেলাপি ঋণ আর লুটপাটে প্রথম দিকে সরকারি মালিকানার ব্যাংক এবং পরে বেসরকারি খাতের ব্যাংককেও রুগ্ণ করে ফেলা হয়েছে। কিন্তু আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। নানা উদ্যোগের কথা শোনা গেলেও তা কাগজে-কলমেই রয়ে গেছে। কেতাবি আলোচনা হয়েছে দিনের পর দিন।

তাদের মতে, ব্যাংকগুলো টাকা ফেরত দিতে না পারার দায় এককভাবে শুধু ব্যাংকগুলোর নয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের ওপরেও দায়িত্ব বর্তায়। কারণ লাইসেন্স দাতা প্রতিষ্ঠান হিসেবে আমানতের সুরক্ষার দায়িত্ব নিয়ন্ত্রক সংস্থার। কিন্তু গত ১৫ বছরে ব্যাংক খাতের অনিয়ম-দুর্নীতি তাকিয়ে দেখা ছাড়া কোনো কাজ করেনি বাংলাদেশ ব্যাংক। এমনকি দুর্নীতিবাজদের আইনি সুবিধা দিয়ে এসেছে সংস্থাটি। কিছু অসাধু কর্মকর্তার জন্য পুরো কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়ে গেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা বলেন, ‘ব্যাংকে গ্রাহকের আমানতের টাকা নিয়ে আতঙ্কের কিছুই নেই। সবাই তার আমানতের টাকা ফিরে পাবেন। ব্যাংকগুলো ঘুরে দাঁড়াতে কিছুটা সময় লাগবে। অপ্রয়োজনে বা এক ব্যাংক থেকে টাকা তুলে অন্য ব্যাংকে রাখার প্রবণতা না কমলে সব গ্রাহকের টাকা একসঙ্গে ফেরত দেওয়া সম্ভব নয়। একযোগে সব গ্রাহক টাকা তুলতে গেলে পৃথিবীর কোনো ব্যাংকই টিকবে না। কিছু গ্রাহকের আমানতের টাকা উঠানোর প্রয়োজন হচ্ছে না, তার পরও তারা টাকা তুলতে যাচ্ছেন। ফলে কিছু ব্যাংকের তারল্য সংকট তীব্র আকার ধারণ করেছে। ব্যাংকগুলো যেন ঘুরে দাঁড়াতে পারে সে জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক গ্যারান্টির সুবিধা অব্যাহত রেখেছে। তবে অধৈর্য হলে চলবে না। একটু সময় দিতে হবে।’

এই মুখপাত্র আরও বলেন, ‘আমরা ১১টি ব্যাংকের বোর্ড পুনর্গঠন করেছি। এসব ব্যাংক নিয়ে কাজ চলছে। শুরুতে মনোযোগ ইসলামী ধারার ব্যাংকগুলোর দিকে। তবে এই ১১ ব্যাংকই শেষ নয়, প্রতিটি ব্যাংকের অনিয়মই খতিয়ে দেখবে বাংলাদেশ ব্যাংক।’

একের পর এক অনিয়ম ও জালিয়াতির কারণে ব্যাংক খাতে যেকোনো সময়ের চেয়ে এখন খেলাপি ঋণ বেশি। ব্যাংকের টাকা শুধু যে ফেরেনি তা নয়, বড় অঙ্ক পাচারও হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য বলছে, জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে খেলাপি ঋণ বেড়েছে প্রায় ৭৪ হাজার কোটি টাকা, যা আগের তিন মাসের তুলনায় আড়াই গুণেরও বেশি। মোট খেলাপি ঋণ দাঁড়িয়েছে দুই লাখ ৮৪ হাজার ৯৯৭ কোটি টাকা। এটি বিতরণ করা ঋণের ১৬.৯৩ শতাংশ। জুন শেষে যা ছিল দুই লাখ ১১ হাজার কোটি টাকা। খেলাপি ঋণের পরিমাণ রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোতে বেশি।

অর্থনীতিবিদ ও ব্যাংকাররা বলছেন, ব্যাংক খাতে বর্তমানে সবচেয়ে বড় সমস্যা তারল্য সংকট। মূলত এ সমস্যা প্রকট আকারে ধারণ করেছে ইসলামী শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকগুলোতে। বিশেষ করে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে চট্টগ্রামভিত্তিক এস আলম গ্রুপের নিয়ন্ত্রণাধীন ব্যাংকগুলো থেকে টাকা বের হয়ে যাওয়াই এর মূলে। গ্রাহকদের নিয়মিত টাকা ফেরত দিতে রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছে এসব ব্যাংক।

সরকার বদলের আগে এগুলোকে বিশেষ ব্যবস্থায় বাংলাদেশ ব্যাংক নগদ অর্থ সরবরাহের ব্যবস্থা করে। সরকার পতনের পর এসব শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকসহ আরো অনেক ব্যাংক গ্রাহকদের দিনের পর দিন টাকা দিতে পারছে না। বিভিন্ন ব্যাংকের শাখায় গ্রাহক অসন্তোষ, বিক্ষোভ, ব্যাংকারদের নাজেহাল হওয়ার খবর এসেছে। গ্রাহকদের টাকা ফেরত দিতে না পেরে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের (এসআইবিএল) আগারগাঁও শাখা ম্যানেজারের কান্নাকাটির ভিডিও ছড়িয়েছে ইন্টারনেটে।

পরে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এগুলোকে সংকট থেকে উত্তরণে বিশেষ ব্যবস্থায় নিজে গ্যারান্টার হয়ে অন্য ব্যাংক থেকে টাকা দেওয়ার ব্যবস্থা করে। কয়েক দফায় এসব ব্যাংককে টাকা সরবরাহ করে পরিস্থিতি ভালো করার চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে এখনো সবাই চাহিদা অনুযায়ী টাকা পাচ্ছেন না। এমনকি ইমেজ সংকটে এসব ব্যাংকের দেশজুড়ে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা শাখাগুলোতে আমানতও আসছে না কাঙ্ক্ষিত মাত্রায়।

গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর অনিয়ম-দুর্নীতিতে জর্জরিত ব্যাংকগুলোর পরিচালনা পর্ষদ পুনর্গঠন করে বাংলাদেশ ব্যাংক। গত ২০ আগস্ট থেকে এ পর্যন্ত ১১টি ব্যাংকের পর্ষদে পরিবর্তন এনেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা। এর মধ্যে আটটি ব্যাংক তারল্য সংকটে ভুগছে। তবে এর ম‌ধ্যে ছয়টি ব্যাংকের পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে তাদের অনেক শাখায় লেনদেন করার মতো নগদ টাকা নেই, লেনদেন প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে।

গত ১১ নভেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংকে ১৭টি বাণিজ্যিক ব্যাংকের সঙ্গে বৈঠক করেন গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। সেখানে তিনি দুর্বল হয়ে পড়া ব্যাংকগুলোকে আরো বেশি অর্থ সহায়তা দি‌তে সবল ব্যাংকগুলোকে আহ্বান জা‌নান।

সৌজন্যে- কালের কণ্ঠ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
গণতান্ত্রিক সরকার চায় ব্যবসায়ীরা : সংবাদ সম্মেলনে বিসিআই
গণতান্ত্রিক সরকার চায় ব্যবসায়ীরা : সংবাদ সম্মেলনে বিসিআই
ডিএসই’র বাজার মূলধন বাড়ল ৩৬৪৭ কোটি টাকা
ডিএসই’র বাজার মূলধন বাড়ল ৩৬৪৭ কোটি টাকা
আবারও ২০ বিলিয়নের নিচে নামল রিজার্ভ
আবারও ২০ বিলিয়নের নিচে নামল রিজার্ভ
আইসিসিবিতে দেশের সর্ববৃহৎ এক্সপো ভিলেজের যাত্রা শুরু
আইসিসিবিতে দেশের সর্ববৃহৎ এক্সপো ভিলেজের যাত্রা শুরু
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
বেক্সিমকোর বন্ধ কারখানা নিয়ে বিক্ষোভে উত্তাল শিল্পাঞ্চল
বেক্সিমকোর বন্ধ কারখানা নিয়ে বিক্ষোভে উত্তাল শিল্পাঞ্চল
কারখানা খোলার দাবিতে আগুন ভাঙচুর অবরোধ
কারখানা খোলার দাবিতে আগুন ভাঙচুর অবরোধ
বন্ধ হচ্ছে একের পর এক কারাখানা, অনিশ্চয়তায় কয়েক হাজার শ্রমিক
বন্ধ হচ্ছে একের পর এক কারাখানা, অনিশ্চয়তায় কয়েক হাজার শ্রমিক
স্বর্ণের দাম ভরিতে বেড়েছে ১৯৮৩ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বেড়েছে ১৯৮৩ টাকা
দেশে খাদ্যের সার্বিক পরিস্থিতি সন্তোষজনক : অর্থ উপদেষ্টা
দেশে খাদ্যের সার্বিক পরিস্থিতি সন্তোষজনক : অর্থ উপদেষ্টা
রেস্তোরাঁ-মোবাইলসহ বেশ কিছু পণ্যে বাড়তি ভ্যাট প্রত্যাহার
রেস্তোরাঁ-মোবাইলসহ বেশ কিছু পণ্যে বাড়তি ভ্যাট প্রত্যাহার
১০ লাখ মেট্রিক টন চাল-গম আমদানি করবে সরকার
১০ লাখ মেট্রিক টন চাল-গম আমদানি করবে সরকার
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দু’দিনে ২৭২৮ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দু’দিনে ২৭২৮ মামলা

এই মাত্র | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় ১০ ভুয়া বাংলাদেশি চিকিৎসক গ্রেফতার
মালয়েশিয়ায় ১০ ভুয়া বাংলাদেশি চিকিৎসক গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | পরবাস

গোপালগঞ্জে ৬০ শিক্ষার্থীকে মেধাবৃত্তি প্রদান
গোপালগঞ্জে ৬০ শিক্ষার্থীকে মেধাবৃত্তি প্রদান

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনু নিগমের সরাসরি আক্রমণ: এ আর রহমানের গানকে ‘বেকার’ বলে উল্লেখ!
সোনু নিগমের সরাসরি আক্রমণ: এ আর রহমানের গানকে ‘বেকার’ বলে উল্লেখ!

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির ভ‌র্তি প‌রীক্ষায় মু‌ক্তি‌যোদ্ধাদের না‌তি-নাত‌নি কোটা বাদ
ঢাবির ভ‌র্তি প‌রীক্ষায় মু‌ক্তি‌যোদ্ধাদের না‌তি-নাত‌নি কোটা বাদ

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভাঙ্গায় গাঁজাসহ এক মাদক কারবারি গ্রেফতার
ভাঙ্গায় গাঁজাসহ এক মাদক কারবারি গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশে সহায়তা কার্যক্রম স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্র, গোপন নথি ফাঁস
বিদেশে সহায়তা কার্যক্রম স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্র, গোপন নথি ফাঁস

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতান্ত্রিক সরকার চায় ব্যবসায়ীরা : সংবাদ সম্মেলনে বিসিআই
গণতান্ত্রিক সরকার চায় ব্যবসায়ীরা : সংবাদ সম্মেলনে বিসিআই

৩১ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গোপালগঞ্জে কারাগার বেকারি 
অপরাধী সংশোধন ও পুনর্বাসনের আশা
গোপালগঞ্জে কারাগার বেকারি  অপরাধী সংশোধন ও পুনর্বাসনের আশা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ১২ ছিনতাইকারী গ্রেফতার
কক্সবাজারে ১২ ছিনতাইকারী গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় ২৫০০ রোগীকে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা ও মেডিসিন প্রদান
ভালুকায় ২৫০০ রোগীকে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা ও মেডিসিন প্রদান

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে তরুণ-তরুণীদের সাইক্লিং
ঠাকুরগাঁওয়ে তরুণ-তরুণীদের সাইক্লিং

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরের চরাঞ্চলে কৃষকদের মাঝে আর্থিক অনুদান প্রদান
ফরিদপুরের চরাঞ্চলে কৃষকদের মাঝে আর্থিক অনুদান প্রদান

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের বাইরে অন্য উদ্দেশ্য থাকলে ভালো হবে না : আমীর খসরু
গণতন্ত্রের বাইরে অন্য উদ্দেশ্য থাকলে ভালো হবে না : আমীর খসরু

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সাইফের ওপর হামলার রাতে সত্যিই কি নেশাগ্রস্ত ছিলেন কারিনা?
সাইফের ওপর হামলার রাতে সত্যিই কি নেশাগ্রস্ত ছিলেন কারিনা?

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান গড়ার মূল প্রভাবক হতে পারে মাইজভান্ডারী দর্শন’
‘শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান গড়ার মূল প্রভাবক হতে পারে মাইজভান্ডারী দর্শন’

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিটি ছেড়ে এসি মিলানে ওয়াকার
সিটি ছেড়ে এসি মিলানে ওয়াকার

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বামীদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ, একে অপরকে বিয়ে করলেন দুই নারী!
স্বামীদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ, একে অপরকে বিয়ে করলেন দুই নারী!

১ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মানিকগঞ্জে তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে মিনি ম্যারাথন
মানিকগঞ্জে তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে মিনি ম্যারাথন

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় গণমাধ্যমে পলাতক আসাদুজ্জামানের সাক্ষাৎকার মিথ্যাচারে পরিপূর্ণ : প্রেস উইং
ভারতীয় গণমাধ্যমে পলাতক আসাদুজ্জামানের সাক্ষাৎকার মিথ্যাচারে পরিপূর্ণ : প্রেস উইং

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভের ডাক বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের
বিক্ষোভের ডাক বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

স্পাইনের বিভিন্ন সমস্যা ও তার চিকিৎসা
স্পাইনের বিভিন্ন সমস্যা ও তার চিকিৎসা

১ ঘন্টা আগে | হেলথ কর্নার

মাদারীপুরে সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
মাদারীপুরে সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাঞ্ছারামপুরে আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত
বাঞ্ছারামপুরে আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের রাজনীতি হবে জনগণের কল্যাণের জন্য : নবীউল্লাহ নবী
আমাদের রাজনীতি হবে জনগণের কল্যাণের জন্য : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সাইবার প্রতারণা থেকে নিরাপদ থাকবেন যেভাবে
সাইবার প্রতারণা থেকে নিরাপদ থাকবেন যেভাবে

১ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কোম্পানীগঞ্জে কৃষক দলের সমাবেশে সন্ত্রাসী হামলা, ভাঙচুর
কোম্পানীগঞ্জে কৃষক দলের সমাবেশে সন্ত্রাসী হামলা, ভাঙচুর

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রতিরক্ষামন্ত্রী হলেন পিট হেগসেথ
যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রতিরক্ষামন্ত্রী হলেন পিট হেগসেথ

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বংশালে স্বামীর হাতুড়ির আঘাতে গৃহবধূর মৃত্যু, স্বামী গ্রেফতার
বংশালে স্বামীর হাতুড়ির আঘাতে গৃহবধূর মৃত্যু, স্বামী গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

তেলকুপি সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি কৃষক গুলিবিদ্ধ
তেলকুপি সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি কৃষক গুলিবিদ্ধ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাগলের প্রলাপের মতো গুজব ছড়ানো হচ্ছে: আসিফ নজরুল
পাগলের প্রলাপের মতো গুজব ছড়ানো হচ্ছে: আসিফ নজরুল

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূস ও তার মেয়েকে নিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমে ফের ভুয়া খবর
ড. ইউনূস ও তার মেয়েকে নিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমে ফের ভুয়া খবর

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে তারেক রহমানের বাসায় গেলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে তারেক রহমানের বাসায় গেলেন খালেদা জিয়া

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

৫০০ অবৈধ অভিবাসী গ্রেপ্তার: হোয়াইট হাউসের কঠোর অভিযান
৫০০ অবৈধ অভিবাসী গ্রেপ্তার: হোয়াইট হাউসের কঠোর অভিযান

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্জেন্টিনার কাছে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় হার ব্রাজিলের
আর্জেন্টিনার কাছে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় হার ব্রাজিলের

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাঙ্গালুরুতে বাংলাদেশি নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা
ব্যাঙ্গালুরুতে বাংলাদেশি নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার লিভার প্রতিস্থাপনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি: ডা. জাহিদ
খালেদা জিয়ার লিভার প্রতিস্থাপনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি: ডা. জাহিদ

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট থাকলে ইউক্রেন যুদ্ধ বাঁধতো না: পুতিন
ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট থাকলে ইউক্রেন যুদ্ধ বাঁধতো না: পুতিন

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের প্রথম শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত করতে হবে : নুর
শিক্ষকদের প্রথম শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত করতে হবে : নুর

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিসিটিভিতে ‌‘অন্য কেউ’- সাইফ হামলায় অভিযুক্তের বাবার দাবিতে দানা বাঁধছে রহস‍্য
সিসিটিভিতে ‌‘অন্য কেউ’- সাইফ হামলায় অভিযুক্তের বাবার দাবিতে দানা বাঁধছে রহস‍্য

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘ভারতের দিকে ঝুঁকে ক্ষমতায় আসার প্রচেষ্টাকে জনগণ রুখে দিবে’
‘ভারতের দিকে ঝুঁকে ক্ষমতায় আসার প্রচেষ্টাকে জনগণ রুখে দিবে’

২০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভারতীয় গণমাধ্যমে পলাতক আসাদুজ্জামানের সাক্ষাৎকার মিথ্যাচারে পরিপূর্ণ : প্রেস উইং
ভারতীয় গণমাধ্যমে পলাতক আসাদুজ্জামানের সাক্ষাৎকার মিথ্যাচারে পরিপূর্ণ : প্রেস উইং

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নিলামে সাবেক ২৪ এমপির গাড়ি
নিলামে সাবেক ২৪ এমপির গাড়ি

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির কথার টোন আওয়ামী লীগের সাথে মিলে যাচ্ছে, বিবিসি বাংলাকে নাহিদ
বিএনপির কথার টোন আওয়ামী লীগের সাথে মিলে যাচ্ছে, বিবিসি বাংলাকে নাহিদ

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করার প্রক্রিয়ার ওপর গুরুত্বারোপ ড. ইউনূসের
অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করার প্রক্রিয়ার ওপর গুরুত্বারোপ ড. ইউনূসের

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিনওয়ার হত্যায় জড়িত ইসরায়েলি সেনা কমান্ডারদের খতম করার ভিডিও প্রকাশ হামাসের
সিনওয়ার হত্যায় জড়িত ইসরায়েলি সেনা কমান্ডারদের খতম করার ভিডিও প্রকাশ হামাসের

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় দফায় আজ মুক্তি পাচ্ছে চার ইসরায়েলি নারী সেনা
দ্বিতীয় দফায় আজ মুক্তি পাচ্ছে চার ইসরায়েলি নারী সেনা

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী নির্বাচনে ইসলামের পক্ষে একক বাক্স দেওয়ার প্রচেষ্টা চলছে : মুফতী রেজাউল করিম
আগামী নির্বাচনে ইসলামের পক্ষে একক বাক্স দেওয়ার প্রচেষ্টা চলছে : মুফতী রেজাউল করিম

২০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

যান চলাচলে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
যান চলাচলে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সীমান্তে বিএসএফের ‘অপস অ্যালার্ট’ জারি
সীমান্তে বিএসএফের ‘অপস অ্যালার্ট’ জারি

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীকে গুলি করে হত্যা
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীকে গুলি করে হত্যা

১৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সরাসরি বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ হারাল বাংলাদেশ
সরাসরি বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ হারাল বাংলাদেশ

৫ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উচ্চ প্রবৃদ্ধির জাল তথ্য দিত শেখ হাসিনা সরকার
উচ্চ প্রবৃদ্ধির জাল তথ্য দিত শেখ হাসিনা সরকার

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান, প্রতিনিধিরা গেলেন আলোচনায়
শাহবাগে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান, প্রতিনিধিরা গেলেন আলোচনায়

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সুইজারল্যান্ডে ৪ দিনে ৪৭ অনুষ্ঠানে যোগ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
সুইজারল্যান্ডে ৪ দিনে ৪৭ অনুষ্ঠানে যোগ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অস্ত্র কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণে ৮ জন নিহত
ভারতের অস্ত্র কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণে ৮ জন নিহত

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে প্রথম এলএনজি রফতানি চুক্তি ট্রাম্প প্রশাসনের
বাংলাদেশের সঙ্গে প্রথম এলএনজি রফতানি চুক্তি ট্রাম্প প্রশাসনের

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় ২ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় ২ নেতা বহিষ্কার

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

রুশ তেলশোধনাগার ও মস্কোতে শতাধিক ড্রোন ছুড়েছে ইউক্রেন
রুশ তেলশোধনাগার ও মস্কোতে শতাধিক ড্রোন ছুড়েছে ইউক্রেন

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের বেতন ছাড় না হওয়ায় মাধ্যমিক সহকারী শিক্ষক সমিতির ক্ষোভ
ডিসেম্বরের বেতন ছাড় না হওয়ায় মাধ্যমিক সহকারী শিক্ষক সমিতির ক্ষোভ

২২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
শঙ্কায় রড-সিমেন্ট শিল্প মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
শঙ্কায় রড-সিমেন্ট শিল্প মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বেড়েছে নানা অপরাধ
বেড়েছে নানা অপরাধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে সরব উত্তরাধিকারীরা
রাজনীতিতে সরব উত্তরাধিকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দুর্গম পদ্মার চরে সবজিবিপ্লব
দুর্গম পদ্মার চরে সবজিবিপ্লব

শনিবারের সকাল

মূল চ্যালেঞ্জ দক্ষ কর্মী তৈরি
মূল চ্যালেঞ্জ দক্ষ কর্মী তৈরি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ সপ্তাহে জনসমুদ্র বাণিজ্য মেলা
শেষ সপ্তাহে জনসমুদ্র বাণিজ্য মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০ প্রতিষ্ঠানের পণ্য এক ছাদের নিচে
১০০ প্রতিষ্ঠানের পণ্য এক ছাদের নিচে

নগর জীবন

বাংলাদেশ নিয়ে এখন কোনো বক্তব্য দেব না
বাংলাদেশ নিয়ে এখন কোনো বক্তব্য দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই ফকিরেরপুলেই থামল মোহামেডান
সেই ফকিরেরপুলেই থামল মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

গুজবের এক রাত
গুজবের এক রাত

প্রথম পৃষ্ঠা

মাছ-মুরগির বাজারে অস্থিরতা কমছে না চালের দাম
মাছ-মুরগির বাজারে অস্থিরতা কমছে না চালের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ব্যাখ্যা
ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ব্যাখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টারা কি রাজনীতিবিদদের শেখাবেন?
উপদেষ্টারা কি রাজনীতিবিদদের শেখাবেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

পাবনায় সমন্বয়কের ওপর ছাত্রলীগের হামলা
পাবনায় সমন্বয়কের ওপর ছাত্রলীগের হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার আন্দোলনে প্রাথমিক শিক্ষকরা
এবার আন্দোলনে প্রাথমিক শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এক কাতারে আসছে ইসলামি দলগুলো
এক কাতারে আসছে ইসলামি দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণ করুন
দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণ করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত নির্বাচন চাইলে কম সংস্কার
দ্রুত নির্বাচন চাইলে কম সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

কনস্টেবলকে আটক করে পুলিশে দিল জনতা
কনস্টেবলকে আটক করে পুলিশে দিল জনতা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ৫ শতাধিক অভিবাসী গ্রেপ্তার
যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ৫ শতাধিক অভিবাসী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

পলক-জিয়াউলের নির্দেশেই বন্ধ ছিল ইন্টারনেট
পলক-জিয়াউলের নির্দেশেই বন্ধ ছিল ইন্টারনেট

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিল্লার আদালতে প্রথম নারী আইনজীবী
কুমিল্লার আদালতে প্রথম নারী আইনজীবী

শনিবারের সকাল

হাজারীবাগে গুলি করে ৫০ ভরি সোনা লুট
হাজারীবাগে গুলি করে ৫০ ভরি সোনা লুট

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদল নেতাকে ছিনিয়ে নিতে পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৫
ছাত্রদল নেতাকে ছিনিয়ে নিতে পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৫

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ, আহত দুই বাংলাদেশি
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ, আহত দুই বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

টিউশনি করার দিনগুলো
টিউশনি করার দিনগুলো

সম্পাদকীয়

অনাবাদি হাওরের বিপুল জমি
অনাবাদি হাওরের বিপুল জমি

দেশগ্রাম

কালের সাক্ষী ৩০০ বছরের বট গাছ
কালের সাক্ষী ৩০০ বছরের বট গাছ

দেশগ্রাম