শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১৩, বুধবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ১৪:৪১, বুধবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৪

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

চরম তারল্য সংকটে আছে দেশের কয়েকটি বেসরকারি ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ধার পেয়েও সংকট কাটাতে পারছে না ব্যাংকগুলো। ফলে গ্রাহকের চাহিদামতো টাকা দিতে পারছে না এসব ব্যাংক। গত কয়েক মাসে তারল্য সংকটে থাকা ব্যাংকগুলোকে প্রায় ২৮ হাজার কোটি টাকা ধার দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা ছেপে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আর বাকি সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা বিভিন্ন ব্যাংক থেকে গ্যারান্টির মাধ্যমে ধার দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিভিন্ন ব্যাংক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

সম্প্রতি সরেজমিনে সংকটে থাকা কয়েকটি ব্যাংকের শাখা পরিদর্শনে গিয়ে গ্রাহকদের অতি প্রয়োজনেও টাকা না পাওয়ার বেশ কিছু চিত্র চোখে পড়ে। রফিকুল ইসলাম নামের ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটির এক শিক্ষার্থী তার অসুস্থ বাবার দেওয়া চেক নিয়ে দুই মাস ধরে ঘুরছেন। তার বাবা মিরপুর-১০ নম্বরে একটি বেসরকারি ব্যাংকের গ্রাহক। নিজের সেমিস্টার ফি ও বাবার চিকিৎসার জন্য দুই লাখ টাকার চেক কোনোভাবেই তিনি ক্যাশ করতে পারছেন না। টাকাটা খুবই প্রয়োজন ওই শিক্ষার্থীর।

নিরুপায় হয়ে রফিক টাকাটা তুলতে ব্যাংকটির প্রধান কার্যালয়ের পরিচিত এক কর্মকর্তার দ্বারস্ত হোন। তিনি শাখা ব্যবস্থাপককে বলে দেওয়ার পরও টাকাটা তুলতে পারেননি। রফিকুল বলেন, ‘নিজেদের জমানো টাকা তুলতে এভাবে জুতা ক্ষয় করতে হবে তা কখনো ভাবিনি। এই টাকা কবে পাব, তাও বলতে পারছি না।’

সংকটে থাকা আরেক বেসরকারি ব্যাংকের এক শাখায় কথা হয় গ্রাহক নুরুজ্জামান সৈকতের সঙ্গে। তিনি ৫০ হাজার টাকা তুলতে এসেছেন। কিন্তু তাকে দেওয়া হয়েছে মাত্র পাঁচ হাজার টাকা। এ নিয়ে ব্যাপক ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি। বলেন, ‘পুরান ঢাকায় আমার একটা ছোট্ট ব্যবসা আছে। এখানে কয়েকজন কর্মীও রয়েছে আমার। মাস শেষে তাদের বেতন দিতে হয়। ব্যাংকে টাকা থাকা সত্ত্বেও এখন তাদের টাকা দিতে পারছি না। তাদের সামনে আমি বেইজ্জত হয়ে গেছি।’

ঢাকার একজন আইনজীবী ওই ব্যাংক থেকে ডিপিএসের বিপরীতে ঋণ নিয়েছিলেন। সেই টাকা স্থানান্তর করেন ওই শাখাতেই তার মেয়ের অ্যাকাউন্টে। প্রথম দফায় হাজার পঞ্চাশেক তুলতে পারলেও বাকি টাকা আর তুলতে পারছেন না। ব্যাংকটির বাসাবো শাখা অক্টোবর থেকে জনপ্রতি মাসে পাঁচ হাজার টাকা করে দিচ্ছে বলে জানান ওই আইনজীবী। ব্যবস্থাপকের সঙ্গে দেখা করেও লাভ হয়নি। ব্যক্তিগত তথ্য বলে তিনি নাম প্রকাশ করতে চাননি।

ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপকের উদ্ধৃতি দিয়ে ওই আইনজীবী জানান, সবাই একসঙ্গে টাকা তুলতে আসায় এমনটি হচ্ছে। তাদের কিছুই করার নেই। পরে ওই আইনজীবী ঋণের টাকা তুলতে না পারলেও এর বিপরীতে ঠিকই তাকে সুদ গুনতে হবে। এ নিয়ে ক্ষোভ ও বিরক্তি প্রকাশ করেন তিনি।

ওই আইনজীবীর মতো হাজারো গ্রাহক এখন বেশ কয়েকটি ব্যাংক থেকে জরুরি দরকারে নিজের অর্থ তুলতে পারছেন না। এমনকি কিছু ব্যাংকার যেমন নিজের বেতনের টাকাও তুলতে পারছেন না, তেমনি এসব ব্যাংকে ‘স্যালারি অ্যাকাউন্ট’ থাকা অন্য প্রতিষ্ঠানের কর্মীদেরও টাকা পেতে নাজেহাল হতে হচ্ছে।

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) ফোরকান উল্লাহ বলেন, ‘বিভিন্ন প্রয়োজনে প্রতিদিনই মানুষ টাকা তুলতে আসে। আমরা এখন সব গ্রাহকের পুরো চাহিদা পূরণ করতে পারছি না। তবে সবাইকেই কিছু না কিছু দেওয়ার চেষ্টা করছি। সব গ্রাহক একসঙ্গে টাকা চাইলে বিশ্বের কোনো ব্যাংকই টাকা দিতে পারবে না। আগের সপ্তাহগুলোতে যতটা চাপে পড়তে হয়েছে এখন সেই চাপ অনেকাংশেই কমে এসেছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘ইদানীং আমরা বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ভালো রকমের সহায়তা পাচ্ছি। আশা করি খুব অল্প সময়ের মধ্যে গ্রাহকের সব চাহিদা পূরণ করতে পারব। পাশাপাশি সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ওপর আস্থা ফিরে আসবে গ্রাহকের।’

সংকটে থাকা একটি ব্যাংকের দিলকুশা শাখার মহাব্যবস্থাপক বলেন, ‘গত ২৭ নভেম্বর থেকে আমরা এটিএম বুথেও টাকা দেওয়া শুরু করেছি। প্রতিদিন গ্রাহক পাঁচ হাজার টাকা করে তুলতে পারবেন। বুথ থেকে কোনো গ্রাহক শাখায় গেলে টাকা পাবেন না। যেকোনো এক জায়গা থেকে একজন গ্রাহক দিনে একবার টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।’ তবে আগামী কিছুদিনের মধ্যে সব সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে বলে মনে করেন এই শাখার মহাব্যবস্থাপক।

বিশ্লেষকরা বলছেন, বছরের পর বছর ধরে হওয়া অনিয়মের জের টানছে ব্যাংক খাত। কয়েক দশক ধরে এ নিয়ে নানা আলোচনা-সমালোচনা হলেও যথাযথ পদক্ষেপ নেয়নি সরকার। খেলাপি ঋণ আর লুটপাটে প্রথম দিকে সরকারি মালিকানার ব্যাংক এবং পরে বেসরকারি খাতের ব্যাংককেও রুগ্ণ করে ফেলা হয়েছে। কিন্তু আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। নানা উদ্যোগের কথা শোনা গেলেও তা কাগজে-কলমেই রয়ে গেছে। কেতাবি আলোচনা হয়েছে দিনের পর দিন।

তাদের মতে, ব্যাংকগুলো টাকা ফেরত দিতে না পারার দায় এককভাবে শুধু ব্যাংকগুলোর নয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের ওপরেও দায়িত্ব বর্তায়। কারণ লাইসেন্স দাতা প্রতিষ্ঠান হিসেবে আমানতের সুরক্ষার দায়িত্ব নিয়ন্ত্রক সংস্থার। কিন্তু গত ১৫ বছরে ব্যাংক খাতের অনিয়ম-দুর্নীতি তাকিয়ে দেখা ছাড়া কোনো কাজ করেনি বাংলাদেশ ব্যাংক। এমনকি দুর্নীতিবাজদের আইনি সুবিধা দিয়ে এসেছে সংস্থাটি। কিছু অসাধু কর্মকর্তার জন্য পুরো কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়ে গেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা বলেন, ‘ব্যাংকে গ্রাহকের আমানতের টাকা নিয়ে আতঙ্কের কিছুই নেই। সবাই তার আমানতের টাকা ফিরে পাবেন। ব্যাংকগুলো ঘুরে দাঁড়াতে কিছুটা সময় লাগবে। অপ্রয়োজনে বা এক ব্যাংক থেকে টাকা তুলে অন্য ব্যাংকে রাখার প্রবণতা না কমলে সব গ্রাহকের টাকা একসঙ্গে ফেরত দেওয়া সম্ভব নয়। একযোগে সব গ্রাহক টাকা তুলতে গেলে পৃথিবীর কোনো ব্যাংকই টিকবে না। কিছু গ্রাহকের আমানতের টাকা উঠানোর প্রয়োজন হচ্ছে না, তার পরও তারা টাকা তুলতে যাচ্ছেন। ফলে কিছু ব্যাংকের তারল্য সংকট তীব্র আকার ধারণ করেছে। ব্যাংকগুলো যেন ঘুরে দাঁড়াতে পারে সে জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক গ্যারান্টির সুবিধা অব্যাহত রেখেছে। তবে অধৈর্য হলে চলবে না। একটু সময় দিতে হবে।’

এই মুখপাত্র আরও বলেন, ‘আমরা ১১টি ব্যাংকের বোর্ড পুনর্গঠন করেছি। এসব ব্যাংক নিয়ে কাজ চলছে। শুরুতে মনোযোগ ইসলামী ধারার ব্যাংকগুলোর দিকে। তবে এই ১১ ব্যাংকই শেষ নয়, প্রতিটি ব্যাংকের অনিয়মই খতিয়ে দেখবে বাংলাদেশ ব্যাংক।’

একের পর এক অনিয়ম ও জালিয়াতির কারণে ব্যাংক খাতে যেকোনো সময়ের চেয়ে এখন খেলাপি ঋণ বেশি। ব্যাংকের টাকা শুধু যে ফেরেনি তা নয়, বড় অঙ্ক পাচারও হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য বলছে, জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে খেলাপি ঋণ বেড়েছে প্রায় ৭৪ হাজার কোটি টাকা, যা আগের তিন মাসের তুলনায় আড়াই গুণেরও বেশি। মোট খেলাপি ঋণ দাঁড়িয়েছে দুই লাখ ৮৪ হাজার ৯৯৭ কোটি টাকা। এটি বিতরণ করা ঋণের ১৬.৯৩ শতাংশ। জুন শেষে যা ছিল দুই লাখ ১১ হাজার কোটি টাকা। খেলাপি ঋণের পরিমাণ রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোতে বেশি।

অর্থনীতিবিদ ও ব্যাংকাররা বলছেন, ব্যাংক খাতে বর্তমানে সবচেয়ে বড় সমস্যা তারল্য সংকট। মূলত এ সমস্যা প্রকট আকারে ধারণ করেছে ইসলামী শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকগুলোতে। বিশেষ করে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে চট্টগ্রামভিত্তিক এস আলম গ্রুপের নিয়ন্ত্রণাধীন ব্যাংকগুলো থেকে টাকা বের হয়ে যাওয়াই এর মূলে। গ্রাহকদের নিয়মিত টাকা ফেরত দিতে রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছে এসব ব্যাংক।

সরকার বদলের আগে এগুলোকে বিশেষ ব্যবস্থায় বাংলাদেশ ব্যাংক নগদ অর্থ সরবরাহের ব্যবস্থা করে। সরকার পতনের পর এসব শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকসহ আরো অনেক ব্যাংক গ্রাহকদের দিনের পর দিন টাকা দিতে পারছে না। বিভিন্ন ব্যাংকের শাখায় গ্রাহক অসন্তোষ, বিক্ষোভ, ব্যাংকারদের নাজেহাল হওয়ার খবর এসেছে। গ্রাহকদের টাকা ফেরত দিতে না পেরে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের (এসআইবিএল) আগারগাঁও শাখা ম্যানেজারের কান্নাকাটির ভিডিও ছড়িয়েছে ইন্টারনেটে।

পরে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এগুলোকে সংকট থেকে উত্তরণে বিশেষ ব্যবস্থায় নিজে গ্যারান্টার হয়ে অন্য ব্যাংক থেকে টাকা দেওয়ার ব্যবস্থা করে। কয়েক দফায় এসব ব্যাংককে টাকা সরবরাহ করে পরিস্থিতি ভালো করার চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে এখনো সবাই চাহিদা অনুযায়ী টাকা পাচ্ছেন না। এমনকি ইমেজ সংকটে এসব ব্যাংকের দেশজুড়ে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা শাখাগুলোতে আমানতও আসছে না কাঙ্ক্ষিত মাত্রায়।

গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর অনিয়ম-দুর্নীতিতে জর্জরিত ব্যাংকগুলোর পরিচালনা পর্ষদ পুনর্গঠন করে বাংলাদেশ ব্যাংক। গত ২০ আগস্ট থেকে এ পর্যন্ত ১১টি ব্যাংকের পর্ষদে পরিবর্তন এনেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা। এর মধ্যে আটটি ব্যাংক তারল্য সংকটে ভুগছে। তবে এর ম‌ধ্যে ছয়টি ব্যাংকের পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে তাদের অনেক শাখায় লেনদেন করার মতো নগদ টাকা নেই, লেনদেন প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে।

গত ১১ নভেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংকে ১৭টি বাণিজ্যিক ব্যাংকের সঙ্গে বৈঠক করেন গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। সেখানে তিনি দুর্বল হয়ে পড়া ব্যাংকগুলোকে আরো বেশি অর্থ সহায়তা দি‌তে সবল ব্যাংকগুলোকে আহ্বান জা‌নান।

সৌজন্যে- কালের কণ্ঠ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
দ্রুত বাড়ছে আমদানি ব্যয়, বাণিজ্য ঘাটতি ২৩ শতাংশ বৃদ্ধি
দ্রুত বাড়ছে আমদানি ব্যয়, বাণিজ্য ঘাটতি ২৩ শতাংশ বৃদ্ধি
বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
ভোজ্যতেলের বাজার স্বাভাবিক রাখতে ব্যবসায়ীদের সহযোগিতা চাইলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোজ্যতেলের বাজার স্বাভাবিক রাখতে ব্যবসায়ীদের সহযোগিতা চাইলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা
নভেম্বরে ১০ দিনে প্রবাসী আয় ১৩৪২০ কোটি টাকা
নভেম্বরে ১০ দিনে প্রবাসী আয় ১৩৪২০ কোটি টাকা
বগুড়ায় আলুর দাম নিয়ে শঙ্কায় চাষিরা
বগুড়ায় আলুর দাম নিয়ে শঙ্কায় চাষিরা
সিএসই আইটি অবকাঠামো আধুনিকীকরণ প্রকল্পে টগি সার্ভিসেসের স্বীকৃতি লাভ
সিএসই আইটি অবকাঠামো আধুনিকীকরণ প্রকল্পে টগি সার্ভিসেসের স্বীকৃতি লাভ
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সংকটে সক্ষমতা হারাচ্ছেন করদাতারা
সংকটে সক্ষমতা হারাচ্ছেন করদাতারা
সর্বশেষ খবর
ঘোড়াঘাট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ফুটপাত ও ড্রেন দখল, পথচারীদের ভোগান্তি
ঘোড়াঘাট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ফুটপাত ও ড্রেন দখল, পথচারীদের ভোগান্তি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রথমবারের মতো অর্থোপেডিক অপারেশন
নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রথমবারের মতো অর্থোপেডিক অপারেশন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে নদী থেকে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার
সিরাজগঞ্জে নদী থেকে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অন্ধকারে গাজা: যুদ্ধবিরতি সত্ত্বেও বিদ্যুৎবিহীন বাসিন্দারা
অন্ধকারে গাজা: যুদ্ধবিরতি সত্ত্বেও বিদ্যুৎবিহীন বাসিন্দারা

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি ফুটবল দলকে নিষিদ্ধ করতে উয়েফাকে চিঠি
ইসরায়েলি ফুটবল দলকে নিষিদ্ধ করতে উয়েফাকে চিঠি

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টেস্টে দুই স্তরের ভাবনা বাতিল, ফিরতে পারে ওয়ানডে সুপার লিগ
টেস্টে দুই স্তরের ভাবনা বাতিল, ফিরতে পারে ওয়ানডে সুপার লিগ

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে অপরিবর্তিত থাকবে দিন-রাতের তাপমাত্রা
সারাদেশে অপরিবর্তিত থাকবে দিন-রাতের তাপমাত্রা

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৬৯ প্রাণ
অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৬৯ প্রাণ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলারের সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলারের সাক্ষাৎ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলিয়ায় মিলল ৫ কোটি ৫০ লাখ বছর প্রাচীন কুমিরের ডিমের খোসা
অস্ট্রেলিয়ায় মিলল ৫ কোটি ৫০ লাখ বছর প্রাচীন কুমিরের ডিমের খোসা

৫১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলারের সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলারের সাক্ষাৎ

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত প্রতিভা নেই, সংবেদনশীল খাতে বিদেশি অপরিহার্য: ট্রাম্প
পর্যাপ্ত প্রতিভা নেই, সংবেদনশীল খাতে বিদেশি অপরিহার্য: ট্রাম্প

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ফ্রান্সের ওপর চটেছেন ট্রাম্প?
কেন ফ্রান্সের ওপর চটেছেন ট্রাম্প?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিখোঁজের ৩ দিন পর নদী থেকে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজের ৩ দিন পর নদী থেকে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক কিশোরের মৃত্যু
ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজ অলড্রিনের ক্যামেরায় ধরা পড়ে মানবজাতির প্রথম মহাকাশ সেলফি
বাজ অলড্রিনের ক্যামেরায় ধরা পড়ে মানবজাতির প্রথম মহাকাশ সেলফি

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজা সীমান্তে বড় সেনা ঘাঁটি বানানোর পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
গাজা সীমান্তে বড় সেনা ঘাঁটি বানানোর পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয়নগরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন
বিজয়নগরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৪৪ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৪৪ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯৯৯-এ খবরে ডাকাত ধরতে গিয়ে ছুরিকাঘাতে আহত পুলিশ কর্মকর্তা
৯৯৯-এ খবরে ডাকাত ধরতে গিয়ে ছুরিকাঘাতে আহত পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় ৩ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় ৩ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরাইলের শীর্ষ মন্ত্রী রন ডারমারের পদত্যাগ
ইসরাইলের শীর্ষ মন্ত্রী রন ডারমারের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে ইসলায়েলি পরিকল্পনা নিয়ে ফরাসি প্রেসিডেন্টের কড়া বার্তা
পশ্চিম তীরে ইসলায়েলি পরিকল্পনা নিয়ে ফরাসি প্রেসিডেন্টের কড়া বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ির পথে ধর্মেন্দ্র
বাড়ির পথে ধর্মেন্দ্র

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিবচরে মহাসড়কে তল্লাশি, অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার
শিবচরে মহাসড়কে তল্লাশি, অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়-সাদমানের ব্যাটে দারুণ সূচনা বাংলাদেশের
জয়-সাদমানের ব্যাটে দারুণ সূচনা বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদের বাইরে যেকোনো সিদ্ধান্তের দায় সরকারের: বিএনপি
জুলাই সনদের বাইরে যেকোনো সিদ্ধান্তের দায় সরকারের: বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতীয় গণমাধ্যম ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতীয় গণমাধ্যম ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন