শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১৩, বুধবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ১৪:৪১, বুধবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৪

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

চরম তারল্য সংকটে আছে দেশের কয়েকটি বেসরকারি ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ধার পেয়েও সংকট কাটাতে পারছে না ব্যাংকগুলো। ফলে গ্রাহকের চাহিদামতো টাকা দিতে পারছে না এসব ব্যাংক। গত কয়েক মাসে তারল্য সংকটে থাকা ব্যাংকগুলোকে প্রায় ২৮ হাজার কোটি টাকা ধার দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা ছেপে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আর বাকি সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা বিভিন্ন ব্যাংক থেকে গ্যারান্টির মাধ্যমে ধার দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিভিন্ন ব্যাংক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

সম্প্রতি সরেজমিনে সংকটে থাকা কয়েকটি ব্যাংকের শাখা পরিদর্শনে গিয়ে গ্রাহকদের অতি প্রয়োজনেও টাকা না পাওয়ার বেশ কিছু চিত্র চোখে পড়ে। রফিকুল ইসলাম নামের ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটির এক শিক্ষার্থী তার অসুস্থ বাবার দেওয়া চেক নিয়ে দুই মাস ধরে ঘুরছেন। তার বাবা মিরপুর-১০ নম্বরে একটি বেসরকারি ব্যাংকের গ্রাহক। নিজের সেমিস্টার ফি ও বাবার চিকিৎসার জন্য দুই লাখ টাকার চেক কোনোভাবেই তিনি ক্যাশ করতে পারছেন না। টাকাটা খুবই প্রয়োজন ওই শিক্ষার্থীর।

নিরুপায় হয়ে রফিক টাকাটা তুলতে ব্যাংকটির প্রধান কার্যালয়ের পরিচিত এক কর্মকর্তার দ্বারস্ত হোন। তিনি শাখা ব্যবস্থাপককে বলে দেওয়ার পরও টাকাটা তুলতে পারেননি। রফিকুল বলেন, ‘নিজেদের জমানো টাকা তুলতে এভাবে জুতা ক্ষয় করতে হবে তা কখনো ভাবিনি। এই টাকা কবে পাব, তাও বলতে পারছি না।’

সংকটে থাকা আরেক বেসরকারি ব্যাংকের এক শাখায় কথা হয় গ্রাহক নুরুজ্জামান সৈকতের সঙ্গে। তিনি ৫০ হাজার টাকা তুলতে এসেছেন। কিন্তু তাকে দেওয়া হয়েছে মাত্র পাঁচ হাজার টাকা। এ নিয়ে ব্যাপক ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি। বলেন, ‘পুরান ঢাকায় আমার একটা ছোট্ট ব্যবসা আছে। এখানে কয়েকজন কর্মীও রয়েছে আমার। মাস শেষে তাদের বেতন দিতে হয়। ব্যাংকে টাকা থাকা সত্ত্বেও এখন তাদের টাকা দিতে পারছি না। তাদের সামনে আমি বেইজ্জত হয়ে গেছি।’

ঢাকার একজন আইনজীবী ওই ব্যাংক থেকে ডিপিএসের বিপরীতে ঋণ নিয়েছিলেন। সেই টাকা স্থানান্তর করেন ওই শাখাতেই তার মেয়ের অ্যাকাউন্টে। প্রথম দফায় হাজার পঞ্চাশেক তুলতে পারলেও বাকি টাকা আর তুলতে পারছেন না। ব্যাংকটির বাসাবো শাখা অক্টোবর থেকে জনপ্রতি মাসে পাঁচ হাজার টাকা করে দিচ্ছে বলে জানান ওই আইনজীবী। ব্যবস্থাপকের সঙ্গে দেখা করেও লাভ হয়নি। ব্যক্তিগত তথ্য বলে তিনি নাম প্রকাশ করতে চাননি।

ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপকের উদ্ধৃতি দিয়ে ওই আইনজীবী জানান, সবাই একসঙ্গে টাকা তুলতে আসায় এমনটি হচ্ছে। তাদের কিছুই করার নেই। পরে ওই আইনজীবী ঋণের টাকা তুলতে না পারলেও এর বিপরীতে ঠিকই তাকে সুদ গুনতে হবে। এ নিয়ে ক্ষোভ ও বিরক্তি প্রকাশ করেন তিনি।

ওই আইনজীবীর মতো হাজারো গ্রাহক এখন বেশ কয়েকটি ব্যাংক থেকে জরুরি দরকারে নিজের অর্থ তুলতে পারছেন না। এমনকি কিছু ব্যাংকার যেমন নিজের বেতনের টাকাও তুলতে পারছেন না, তেমনি এসব ব্যাংকে ‘স্যালারি অ্যাকাউন্ট’ থাকা অন্য প্রতিষ্ঠানের কর্মীদেরও টাকা পেতে নাজেহাল হতে হচ্ছে।

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) ফোরকান উল্লাহ বলেন, ‘বিভিন্ন প্রয়োজনে প্রতিদিনই মানুষ টাকা তুলতে আসে। আমরা এখন সব গ্রাহকের পুরো চাহিদা পূরণ করতে পারছি না। তবে সবাইকেই কিছু না কিছু দেওয়ার চেষ্টা করছি। সব গ্রাহক একসঙ্গে টাকা চাইলে বিশ্বের কোনো ব্যাংকই টাকা দিতে পারবে না। আগের সপ্তাহগুলোতে যতটা চাপে পড়তে হয়েছে এখন সেই চাপ অনেকাংশেই কমে এসেছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘ইদানীং আমরা বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ভালো রকমের সহায়তা পাচ্ছি। আশা করি খুব অল্প সময়ের মধ্যে গ্রাহকের সব চাহিদা পূরণ করতে পারব। পাশাপাশি সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ওপর আস্থা ফিরে আসবে গ্রাহকের।’

সংকটে থাকা একটি ব্যাংকের দিলকুশা শাখার মহাব্যবস্থাপক বলেন, ‘গত ২৭ নভেম্বর থেকে আমরা এটিএম বুথেও টাকা দেওয়া শুরু করেছি। প্রতিদিন গ্রাহক পাঁচ হাজার টাকা করে তুলতে পারবেন। বুথ থেকে কোনো গ্রাহক শাখায় গেলে টাকা পাবেন না। যেকোনো এক জায়গা থেকে একজন গ্রাহক দিনে একবার টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।’ তবে আগামী কিছুদিনের মধ্যে সব সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে বলে মনে করেন এই শাখার মহাব্যবস্থাপক।

বিশ্লেষকরা বলছেন, বছরের পর বছর ধরে হওয়া অনিয়মের জের টানছে ব্যাংক খাত। কয়েক দশক ধরে এ নিয়ে নানা আলোচনা-সমালোচনা হলেও যথাযথ পদক্ষেপ নেয়নি সরকার। খেলাপি ঋণ আর লুটপাটে প্রথম দিকে সরকারি মালিকানার ব্যাংক এবং পরে বেসরকারি খাতের ব্যাংককেও রুগ্ণ করে ফেলা হয়েছে। কিন্তু আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। নানা উদ্যোগের কথা শোনা গেলেও তা কাগজে-কলমেই রয়ে গেছে। কেতাবি আলোচনা হয়েছে দিনের পর দিন।

তাদের মতে, ব্যাংকগুলো টাকা ফেরত দিতে না পারার দায় এককভাবে শুধু ব্যাংকগুলোর নয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের ওপরেও দায়িত্ব বর্তায়। কারণ লাইসেন্স দাতা প্রতিষ্ঠান হিসেবে আমানতের সুরক্ষার দায়িত্ব নিয়ন্ত্রক সংস্থার। কিন্তু গত ১৫ বছরে ব্যাংক খাতের অনিয়ম-দুর্নীতি তাকিয়ে দেখা ছাড়া কোনো কাজ করেনি বাংলাদেশ ব্যাংক। এমনকি দুর্নীতিবাজদের আইনি সুবিধা দিয়ে এসেছে সংস্থাটি। কিছু অসাধু কর্মকর্তার জন্য পুরো কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়ে গেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা বলেন, ‘ব্যাংকে গ্রাহকের আমানতের টাকা নিয়ে আতঙ্কের কিছুই নেই। সবাই তার আমানতের টাকা ফিরে পাবেন। ব্যাংকগুলো ঘুরে দাঁড়াতে কিছুটা সময় লাগবে। অপ্রয়োজনে বা এক ব্যাংক থেকে টাকা তুলে অন্য ব্যাংকে রাখার প্রবণতা না কমলে সব গ্রাহকের টাকা একসঙ্গে ফেরত দেওয়া সম্ভব নয়। একযোগে সব গ্রাহক টাকা তুলতে গেলে পৃথিবীর কোনো ব্যাংকই টিকবে না। কিছু গ্রাহকের আমানতের টাকা উঠানোর প্রয়োজন হচ্ছে না, তার পরও তারা টাকা তুলতে যাচ্ছেন। ফলে কিছু ব্যাংকের তারল্য সংকট তীব্র আকার ধারণ করেছে। ব্যাংকগুলো যেন ঘুরে দাঁড়াতে পারে সে জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক গ্যারান্টির সুবিধা অব্যাহত রেখেছে। তবে অধৈর্য হলে চলবে না। একটু সময় দিতে হবে।’

এই মুখপাত্র আরও বলেন, ‘আমরা ১১টি ব্যাংকের বোর্ড পুনর্গঠন করেছি। এসব ব্যাংক নিয়ে কাজ চলছে। শুরুতে মনোযোগ ইসলামী ধারার ব্যাংকগুলোর দিকে। তবে এই ১১ ব্যাংকই শেষ নয়, প্রতিটি ব্যাংকের অনিয়মই খতিয়ে দেখবে বাংলাদেশ ব্যাংক।’

একের পর এক অনিয়ম ও জালিয়াতির কারণে ব্যাংক খাতে যেকোনো সময়ের চেয়ে এখন খেলাপি ঋণ বেশি। ব্যাংকের টাকা শুধু যে ফেরেনি তা নয়, বড় অঙ্ক পাচারও হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য বলছে, জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে খেলাপি ঋণ বেড়েছে প্রায় ৭৪ হাজার কোটি টাকা, যা আগের তিন মাসের তুলনায় আড়াই গুণেরও বেশি। মোট খেলাপি ঋণ দাঁড়িয়েছে দুই লাখ ৮৪ হাজার ৯৯৭ কোটি টাকা। এটি বিতরণ করা ঋণের ১৬.৯৩ শতাংশ। জুন শেষে যা ছিল দুই লাখ ১১ হাজার কোটি টাকা। খেলাপি ঋণের পরিমাণ রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোতে বেশি।

অর্থনীতিবিদ ও ব্যাংকাররা বলছেন, ব্যাংক খাতে বর্তমানে সবচেয়ে বড় সমস্যা তারল্য সংকট। মূলত এ সমস্যা প্রকট আকারে ধারণ করেছে ইসলামী শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকগুলোতে। বিশেষ করে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে চট্টগ্রামভিত্তিক এস আলম গ্রুপের নিয়ন্ত্রণাধীন ব্যাংকগুলো থেকে টাকা বের হয়ে যাওয়াই এর মূলে। গ্রাহকদের নিয়মিত টাকা ফেরত দিতে রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছে এসব ব্যাংক।

সরকার বদলের আগে এগুলোকে বিশেষ ব্যবস্থায় বাংলাদেশ ব্যাংক নগদ অর্থ সরবরাহের ব্যবস্থা করে। সরকার পতনের পর এসব শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকসহ আরো অনেক ব্যাংক গ্রাহকদের দিনের পর দিন টাকা দিতে পারছে না। বিভিন্ন ব্যাংকের শাখায় গ্রাহক অসন্তোষ, বিক্ষোভ, ব্যাংকারদের নাজেহাল হওয়ার খবর এসেছে। গ্রাহকদের টাকা ফেরত দিতে না পেরে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের (এসআইবিএল) আগারগাঁও শাখা ম্যানেজারের কান্নাকাটির ভিডিও ছড়িয়েছে ইন্টারনেটে।

পরে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এগুলোকে সংকট থেকে উত্তরণে বিশেষ ব্যবস্থায় নিজে গ্যারান্টার হয়ে অন্য ব্যাংক থেকে টাকা দেওয়ার ব্যবস্থা করে। কয়েক দফায় এসব ব্যাংককে টাকা সরবরাহ করে পরিস্থিতি ভালো করার চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে এখনো সবাই চাহিদা অনুযায়ী টাকা পাচ্ছেন না। এমনকি ইমেজ সংকটে এসব ব্যাংকের দেশজুড়ে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা শাখাগুলোতে আমানতও আসছে না কাঙ্ক্ষিত মাত্রায়।

গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর অনিয়ম-দুর্নীতিতে জর্জরিত ব্যাংকগুলোর পরিচালনা পর্ষদ পুনর্গঠন করে বাংলাদেশ ব্যাংক। গত ২০ আগস্ট থেকে এ পর্যন্ত ১১টি ব্যাংকের পর্ষদে পরিবর্তন এনেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা। এর মধ্যে আটটি ব্যাংক তারল্য সংকটে ভুগছে। তবে এর ম‌ধ্যে ছয়টি ব্যাংকের পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে তাদের অনেক শাখায় লেনদেন করার মতো নগদ টাকা নেই, লেনদেন প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে।

গত ১১ নভেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংকে ১৭টি বাণিজ্যিক ব্যাংকের সঙ্গে বৈঠক করেন গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। সেখানে তিনি দুর্বল হয়ে পড়া ব্যাংকগুলোকে আরো বেশি অর্থ সহায়তা দি‌তে সবল ব্যাংকগুলোকে আহ্বান জা‌নান।

সৌজন্যে- কালের কণ্ঠ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
বিকেএমইএ নির্বাচনে হাতেমের প্যানেল জয়ী
বিকেএমইএ নির্বাচনে হাতেমের প্যানেল জয়ী
পাকিস্তানের সঙ্গে সামরিক সংঘাত : ভারতীয় শেয়ারের দাম কমেছে ৮৩ বিলিয়ন ডলার
পাকিস্তানের সঙ্গে সামরিক সংঘাত : ভারতীয় শেয়ারের দাম কমেছে ৮৩ বিলিয়ন ডলার
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
পাকিস্তান ও ভারতের শেয়ারবাজারে দর পতন
পাকিস্তান ও ভারতের শেয়ারবাজারে দর পতন
চট্টগ্রাম বন্দরে টার্মিনাল নির্মাণে ৮০০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে ডেনমার্ক
চট্টগ্রাম বন্দরে টার্মিনাল নির্মাণে ৮০০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে ডেনমার্ক
সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
কেরানীগঞ্জে প্রশাসনের নাকের ডগায় অবৈধ গ্যাস সিলিন্ডারের রিফিল
কেরানীগঞ্জে প্রশাসনের নাকের ডগায় অবৈধ গ্যাস সিলিন্ডারের রিফিল
কমোডিটি এক্সচেঞ্জ রেগুলেশন অনুমোদন চায় সিএসই
কমোডিটি এক্সচেঞ্জ রেগুলেশন অনুমোদন চায় সিএসই
দুই কার্গো এলএনজি আমদানিসহ ৮ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন
দুই কার্গো এলএনজি আমদানিসহ ৮ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন
অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলে নতুন রেকর্ড
অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলে নতুন রেকর্ড
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন
১৫ মে থেকে বাজারে আসছে রাজশাহীর আম
১৫ মে থেকে বাজারে আসছে রাজশাহীর আম
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ মে)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

যুদ্ধ নয় শান্তি, সংঘাত নয় সন্ধি
যুদ্ধ নয় শান্তি, সংঘাত নয় সন্ধি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাত্র নির্বাচনে কন্যার অভিভাবকদের করণীয়
পাত্র নির্বাচনে কন্যার অভিভাবকদের করণীয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুমিনের জন্য আল্লাহর নিরাপত্তা বিধান
মুমিনের জন্য আল্লাহর নিরাপত্তা বিধান

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামে নারীর আত্মরক্ষা-ভাবনা
ইসলামে নারীর আত্মরক্ষা-ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১৯ মে অনুষ্ঠিত হবে ‘চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস ২০২৪’
১৯ মে অনুষ্ঠিত হবে ‘চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস ২০২৪’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লা লিগায় রেকর্ড হ্যাটট্রিকসহ সরলথের চার গোল
লা লিগায় রেকর্ড হ্যাটট্রিকসহ সরলথের চার গোল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০ কর্মদিবসের মধ্যে জুলাইয়ের ঘোষণাপত্র : আইন উপদেষ্টা
৩০ কর্মদিবসের মধ্যে জুলাইয়ের ঘোষণাপত্র : আইন উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাউথ্যাম্পটনের বিপক্ষে হতাশাজনক ড্রয়ে পয়েন্ট হারাল সিটি
সাউথ্যাম্পটনের বিপক্ষে হতাশাজনক ড্রয়ে পয়েন্ট হারাল সিটি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষ জনশক্তি ও উদ্যোক্তা তৈরিতে প্রযুক্তি খাতের ভূমিকা অতুলনীয়: আইসিটি সচিব
দক্ষ জনশক্তি ও উদ্যোক্তা তৈরিতে প্রযুক্তি খাতের ভূমিকা অতুলনীয়: আইসিটি সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেনাপোলে পাওনা টাকা নিয়ে বিরোধে যুবক খুন
বেনাপোলে পাওনা টাকা নিয়ে বিরোধে যুবক খুন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, রাবিতে আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, রাবিতে আনন্দ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ
আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন : নাহিদ ইসলাম
বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন : নাহিদ ইসলাম

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

“সেরা সাঁতারুর খোঁজে বাংলাদেশ–২০২৫” এর উদ্বোধন
“সেরা সাঁতারুর খোঁজে বাংলাদেশ–২০২৫” এর উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাথর খেকোদের বিরুদ্ধে সিলেটবাসী নিরব: সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান
পাথর খেকোদের বিরুদ্ধে সিলেটবাসী নিরব: সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবি আদায় করেই জনতা ঘরে ফিরবে: জামায়াত আমির
দাবি আদায় করেই জনতা ঘরে ফিরবে: জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুদানে কারাগার ও শরণার্থীশিবিরে আরএসএফ হামলা, নিহত অন্তত ৩৩
সুদানে কারাগার ও শরণার্থীশিবিরে আরএসএফ হামলা, নিহত অন্তত ৩৩

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে ছাত্রদলের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের দেওয়া হবে ‘হেপাটাইটিস বি’ ভ্যাকসিন
জাবিতে ছাত্রদলের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের দেওয়া হবে ‘হেপাটাইটিস বি’ ভ্যাকসিন

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কক্সবাজার উপকূলে ১১ ফিশিং বোট আটক
কক্সবাজার উপকূলে ১১ ফিশিং বোট আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ চাপায় পথচারীর মৃত্যু
পিকআপ চাপায় পথচারীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত
উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত
পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ
পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ
আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র
ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু
পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল
সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের
তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত
সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির
ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা