শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৪, বুধবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ১২:৩৩, বুধবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৪

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

আলেমা হাবিবা আক্তার
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

রাসুলুল্লাহ (সা.) তার জীবদ্দশায় আরব উপদ্বীপের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলের গোত্রগুলোর এবং শামের বিরুদ্ধে বিজয় লাভের অভিপ্রায় ব্যক্ত করেন। কিন্তু তার জীবদ্দশায় এর খুব সামান্যই বিজয় লাভ করা সম্ভব হয়েছিল। অষ্টম হিজরিতে মুসলিম বাহিনী দক্ষিণ জর্দানের মুতা শহরে একটি অভিযান পরিচালনা করে। প্রকৃত পক্ষে শামে মুসলিম বিজয়ের সূচনা হয়েছিল খলিফা আবু বকর সিদ্দিক (রা.)-এর যুগে এবং তা পূর্ণতা লাভ করে খলিফা ওমর (রা.)-এর শাসনামলে।

মুসলিম বিজয়ের তিন পর্যায়

শামে মুসলমানদের বিজয় অর্জিত হয়েছিল তিনটি পর্যায়ে। তাহলো—

১. প্রথম পর্যায় (১২-১৩ হি.) : এই সময়ে শামের প্রত্যন্ত ও গ্রামাঞ্চলগুলো মুসলিমরা বিজয় করে এবং এই অঞ্চলের আরব গোত্রগুলো বশ্যতা স্বীকার করে।

২. দ্বিতীয় পর্যায় (১৩-১৫ হি.) : এই পর্যায়ে এসে প্রকৃত সামরিক সংঘাতের সূচনা হয়। এই সময়ে দক্ষিণ ও মধ্য শামের প্রধান প্রধান শহর মুসলমানরা জয় করে।

মুসলিম বাহিনীকে প্রতিহত করতে বাইজেন্টাইন সম্রাট শামে বিপুল পরিমাণ সৈন্য সমাবেশ ঘটান এবং মুসলিম বাহিনীর সঙ্গে তাদের ভয়াবহ ও রক্তক্ষয়ী একাধিক যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এসব যুদ্ধে মুসলিম বাহিনী বিজয় লাভ করে। এই পর্যায়ের দুটি গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধ হলো ‘তাবাকাতে ফাহাল’ যুদ্ধ (১৩ হি.) ও ইয়ারমুক যুদ্ধ (১৫ হি.)। দুটি যুদ্ধই আধুনিক জর্দানে সংঘটিত হয়।

এই যুদ্ধগুলোর মাধ্যমে সাম্রাজ্যের পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশগুলোর ওপর থেকে বাইজেন্টাইন সম্রাট নিয়ন্ত্রণ হারান।

৩. তৃতীয় পর্যায় (১৬-২৭ হি.) : এই পর্যায়ে এসে মুসলমানরা পূর্বে বিজয় করা অঞ্চলে মুসলিম শাসন দৃঢ়করণে মনোযোগী হয়। পাশাপাশি তারা উত্তর সিরিয়া, ভূমধ্যসাগরের তীরবর্তী অঞ্চল এবং বায়তুল মুকাদ্দাসের মতো গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলো বিজয় করে। সমগ্র শাম অঞ্চল মুসলিম শাসনাধীন হওয়ার পর একে পাঁচটি সামরিক অঞ্চলে বিভক্ত করা হয়।

আবু বকর (রা.)-এর যুগে শাম অভিযান

ইসলামের প্রথম খলিফা আবু বকর (রা.) তার শাসনামলে শামে মোট পাঁচটি বাহিনী প্রেরণ করেন।

তাহলো—

প্রথম বাহিনী : আবু বকর (রা.) সর্বপ্রথম খালিদ বিন সাঈদ বিন আস (রা.)-এর নেতৃত্বে শামে প্রথম মুসলিম বাহিনী প্রেরণ করেন। এই বাহিনীর সদস্য ছিলেন চার হাজার। পরবর্তী সময়ে ইয়াজিদ ইবনে আবি সুফিয়ান (রা.)-কে তার স্থলাভিষিক্ত করেন। তার সাহায্যার্থে রাবিআ ইবনে আসওয়াদ (রা.)-কে পাঠান। তিনি এই বাহিনীর সদস্যসংখ্যা সাত হাজারে উন্নীত করেন। দামেস্ক বিজয় ছিল এই বাহিনীর চূড়ান্ত লক্ষ্য।

দ্বিতীয় বাহিনী : আবু বকর (রা.) সুরাহবিল ইবনে হাসানাহ (রা.)-এর নেতৃত্বে দ্বিতীয় বাহিনী প্রেরণ করেন। তাদের লক্ষ্য ছিল হুরানের রাজধানী বসরা। এই বাহিনীতে তিন থেকে চার হাজার সৈন্য ছিল। এই বাহিনী মাআন, কার্ক, মাদাব, বালকা ও বসরা জয় করে। এই বাহিনী মূলত বসরা অবরোধ করে এবং খালিদ বিন ওয়ালিদ (রা.) ইরাক থেকে এসে তা জয় করেন।

তৃতীয় বাহিনী : বিখ্যাত সাহাবি আবু উবাইদাহ ইবনুল জাররাহ (রা.)-এর নেতৃত্বে তৃতীয় বাহিনী প্রেরণ করেন আবু বকর সিদ্দিক (রা.)। এই বাহিনীর সদস্য ছিল তিন থেকে চার হাজার। তাদের লক্ষ্য ছিল হিমস বিজয়। তারা ওয়াদিউল কুরা, হিজর, জাতুল মানার, জায়জা, মাআব ও জাবিয়ার পথ ধরে হিমসের দিকে এগিয়ে যায়। আবু বকর (রা.) তাদের কোনো শহর অবরোধ করতে নিষেধ করেন।

চতুর্থ বাহিনী : আমর ইবনুল আস (রা.)-এর নেতৃত্বে চতুর্থ বাহিনী প্রেরণ করেন আবু বকর (রা.)। তাদের লক্ষ্য ছিল ফিলিস্তিন বিজয়। এই বাহিনীতে ছয় থেকে সাত হাজার সেনা ছিল। তারা লোহিত সাগরের তীরবর্তী অঞ্চল ধরে সম্মুখপানে এগিয়ে যায়। তিনি আবু উবাইদা ইবনুল জাররাহ (রা.)-কে নির্দেশ দেন এই বাহিনীকে সাহায্য করার।

পঞ্চম বাহিনী : ইকরামা ইবনে আবি জাহাল (রা.)-এর নেতৃত্বে পঞ্চম বাহিনী গঠন করেন। এই বাহিনীতে সাত হাজার সেনা ছিল। এদেরকে তিনি মদিনায় রিজার্ভ বাহিনী হিসেবে রেখে দেন।

উল্লেখযোগ্য বিজয় : আবু বকর (রা.)-এর যুগে শামের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিজয় হলো—

ক. মাওয়াব বিজয় : ১২ হিজরি বাইজেন্টাইনদের বিরুদ্ধে এই বিজয় অর্জিত হয়। এটা ছিল মুসলমানদের জয় করা প্রথম বাইজেন্টাইন শহর।

খ. দাসিন বিজয় : ১২ হিজরি এই বিজয় অর্জিত হয়।

গ. মারজু সাফার বিজয় : এই যুদ্ধে খালিদ ইবনে ওয়ালিদ ও খালিদ ইবনে সাঈদ (রা.) অংশ নেন। এটা ছিল বাইজেন্টাইনদের বিরুদ্ধে প্রথম বড় বিজয়

ওমর (রা.)-এর যুগে শামের চূড়ান্ত বিজয়

খলিফা আবু বকর (রা.) শামে যে অভিযান শুরু করেছিলেন ওমর ইবনুল খাত্তাব (রা.) তাকে পূর্ণতা দান করেন। তার আমলে দামেস্কসহ শামের গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলো বিজয় হয়। ইয়ারমুক বিজয়ের পর যখন রোমান বাহিনী ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছিল, তখন সেনাপতি আবু উবায়দা ইবনুল জাররাহ (রা.) ওমর (রা.)-এর পরামর্শে মুসলিম বাহিনীর একটি অংশ ফাহালে প্রেরণ করেন, একটি অংশকে হিমস ও দামেস্কে নিয়োগ করেন এবং নিজে দামেস্কের দিকে এগিয়ে যান। মুসলিম বাহিনীর আগমনের সংবাদ শুনে রোমান সেনাপতি নিসরাত ইবনে নাসতুস শহরের দরজা বন্ধ করে বসে থাকে। অন্যদিকে মুসলিম বাহিনী চারদিক থেকে দামেস্ক অবরোধ করে। যার একদিকে আবু উবায়দা (রা.), একদিকে আমর ইবনুল আস (রা.), একদিকে খালিদ ইবনে ওয়ালিদ (রা.) এবং অন্যদিকে ইয়াজিদ ইবনে আবি সুফিয়ান (রা.) অবস্থান করছিলেন। এভাবে ৭০ দিন মুসলিম বাহিনী দামেস্ক অবরোধ করে রাখে। অবশেষে ১৪ হিজরির রজব মাসে দামেস্ক জয় লাভ হয়।

এরপর মুসলিম বাহিনী একে একে ফাহাল, মারজে রোম, হিমস, বাআলাবাক্কা, কিননাসরিন, হালাব, ইনতাকিয়া ও আজনাদাইন জয় লাভ করে। সব শেষে মুসলিম বাহিনী আমর ইবনুল আস (রা.)-এর নেতৃত্বে বায়তুল মুকাদ্দাসের দিকে অগ্রসর হয়। তার সঙ্গে যোগ দেন আবু উবায়দা ও খালিদ ইবনে ওয়ালিদ (রা.)। রোমান বাহিনীর ধারাবাহিক পরাজয় ও মুসলিম বাহিনীর আগমনে বায়তুল মুকাদ্দাসবাসী মুসলমানদের সন্ধির প্রস্তাব দেয়। তারা শর্ত দেয়, স্বয়ং খলিফা উপস্থিত হলে তারা সন্ধির মাধ্যমে মুসলমানদের হাতে বায়তুল মুকাদ্দাস হস্তান্তর করবে। ওমর (রা.)-কে বিষয়টি জানালে তিনি তাতে সম্মতি দেন এবং স্বয়ং বায়তুল মুকাদ্দাসে উপস্থিত হন। এভাবেই মুসলিম বাহিনী সমগ্র শাম অঞ্চল ইসলামী খিলাফতের অধীন করে নেয়।

সূত্র : ফুতুহাতুশ শাম, খিলাফতে রাশেদা, ইসলামওয়ে ডটনেট ও ইসলাম হিস্টোরি


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
সহমর্মিতা ও সহযোগিতা ইসলামের মানবিক বার্তা
সহমর্মিতা ও সহযোগিতা ইসলামের মানবিক বার্তা
ওমর (রা.)-এর বিশেষ মর্যাদা
ওমর (রা.)-এর বিশেষ মর্যাদা
রজব মাসের ফজিলত মর্যাদা ও আমল
রজব মাসের ফজিলত মর্যাদা ও আমল
সংবাদ প্রচারে ইসলামের সতর্কবার্তা
সংবাদ প্রচারে ইসলামের সতর্কবার্তা
আত্মরক্ষার চেষ্টা মুমিনের প্রশংসনীয় গুণ
আত্মরক্ষার চেষ্টা মুমিনের প্রশংসনীয় গুণ
বান্দার হক নষ্ট করার পরিণতি
বান্দার হক নষ্ট করার পরিণতি
ব্যথা দূর করার দোয়া
ব্যথা দূর করার দোয়া
ইসলামে যে কারণে মদ জুয়া হারাম
ইসলামে যে কারণে মদ জুয়া হারাম
বিবাহ প্রথা নিয়ে মনগড়া উক্তি
বিবাহ প্রথা নিয়ে মনগড়া উক্তি
সম্মানজনক মৃত্যুর উপায়
সম্মানজনক মৃত্যুর উপায়
মানবকল্যাণে ইসলামের বিশেষ নির্দেশনা
মানবকল্যাণে ইসলামের বিশেষ নির্দেশনা
ঈমান গ্রহণে অগ্রগামী বরকতময় কাফেলা
ঈমান গ্রহণে অগ্রগামী বরকতময় কাফেলা
সর্বশেষ খবর
সহমর্মিতা ও সহযোগিতা ইসলামের মানবিক বার্তা
সহমর্মিতা ও সহযোগিতা ইসলামের মানবিক বার্তা

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

ট্রাম্পের হুমকির জবাবে মার্কিন পণ্যে শুল্ক বসাবে কানাডা
ট্রাম্পের হুমকির জবাবে মার্কিন পণ্যে শুল্ক বসাবে কানাডা

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমর (রা.)-এর বিশেষ মর্যাদা
ওমর (রা.)-এর বিশেষ মর্যাদা

৪ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

নাটোর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
নাটোর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রজব মাসের ফজিলত মর্যাদা ও আমল
রজব মাসের ফজিলত মর্যাদা ও আমল

৫ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুনে পুড়ল শতাধিক বসতঘর-স্থাপনা, শিশুর মৃত্যু
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুনে পুড়ল শতাধিক বসতঘর-স্থাপনা, শিশুর মৃত্যু

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতাল থেকে হাতকড়াসহ পালাল আসামি
হাসপাতাল থেকে হাতকড়াসহ পালাল আসামি

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জাবি ছাত্রদলের জরুরি সভায় দুই গ্রুপের হট্টগোল, ভাঙচুর
জাবি ছাত্রদলের জরুরি সভায় দুই গ্রুপের হট্টগোল, ভাঙচুর

৬ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

খুলনাকে হারিয়ে চিটাগংয়ের টানা চার জয়
খুলনাকে হারিয়ে চিটাগংয়ের টানা চার জয়

৭ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলি, নিহত ১
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলি, নিহত ১

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির সম্মেলন স্থগিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির সম্মেলন স্থগিত

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুর মহানগর যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন ইউসুফ হোসেন
ফরিদপুর মহানগর যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন ইউসুফ হোসেন

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত
শার্শায় পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলা : মুক্ত হলেন হাফিজ-এনাম
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলা : মুক্ত হলেন হাফিজ-এনাম

৯ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফিটনেসবিহীন ৬ গাড়িকে জরিমানা
ফিটনেসবিহীন ৬ গাড়িকে জরিমানা

৯ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন নীতিমালা পুনর্মূল্যায়নে ১৭ সদস্যের কমিটি
প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন নীতিমালা পুনর্মূল্যায়নে ১৭ সদস্যের কমিটি

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চাল সরবরাহ নিশ্চিত করতে গাইবান্ধায় যৌথ বাহিনীর অভিযান
চাল সরবরাহ নিশ্চিত করতে গাইবান্ধায় যৌথ বাহিনীর অভিযান

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা প্রশাসকের মতবিনিময় সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা প্রশাসকের মতবিনিময় সভা

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্রীড়াঙ্গন এখনও স্বৈরাচার মুক্ত হয়নি: আমিনুল হক
ক্রীড়াঙ্গন এখনও স্বৈরাচার মুক্ত হয়নি: আমিনুল হক

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জবির দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীকে হস্তান্তর, প্রজ্ঞাপন জারি
জবির দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীকে হস্তান্তর, প্রজ্ঞাপন জারি

১০ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
বরিশালে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মারামারির ভিডিও করতে গিয়ে প্রাণ গেল প্রবাসীর
মারামারির ভিডিও করতে গিয়ে প্রাণ গেল প্রবাসীর

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আসামি ধরতে গিয়ে দগ্ধ এসআইয়ের মৃত্যু
আসামি ধরতে গিয়ে দগ্ধ এসআইয়ের মৃত্যু

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিলামে উঠছে ৫০০ কোটি টাকার গাড়ি
নিলামে উঠছে ৫০০ কোটি টাকার গাড়ি

১০ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যশোরে বাস থেকে ইয়াবা উদ্ধার
যশোরে বাস থেকে ইয়াবা উদ্ধার

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় যাচ্ছে না হাবিপ্রবি
গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় যাচ্ছে না হাবিপ্রবি

১০ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিরোজপুরে বাসচাপায় নিহত ২
পিরোজপুরে বাসচাপায় নিহত ২

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারগঞ্জে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আহতকে চেক প্রদান
মাদারগঞ্জে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আহতকে চেক প্রদান

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবানন থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৫৭ প্রবাসী
লেবানন থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৫৭ প্রবাসী

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শীতলক্ষ্যা নদী থেকে দুই অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
শীতলক্ষ্যা নদী থেকে দুই অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আলোচনায় পিনাকী ভট্টাচার্যের নতুন বই
আলোচনায় পিনাকী ভট্টাচার্যের নতুন বই

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৭ বছর পর কারামুক্ত বাবর
১৭ বছর পর কারামুক্ত বাবর

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অনিয়ম করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পদ: পুতুলের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
অনিয়ম করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পদ: পুতুলের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দেশে এইচএমপিভিতে আক্রান্ত নারীর মৃত্যু
দেশে এইচএমপিভিতে আক্রান্ত নারীর মৃত্যু

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৭ বছর পর আজ কারামুক্ত হচ্ছেন বাবর
১৭ বছর পর আজ কারামুক্ত হচ্ছেন বাবর

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সর্বদলীয় বৈঠকে অংশ নেবে না এলডিপি
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সর্বদলীয় বৈঠকে অংশ নেবে না এলডিপি

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ‘শহীদদের’ প্রথম গেজেট প্রকাশ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ‘শহীদদের’ প্রথম গেজেট প্রকাশ

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৩ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সরলো শেখ পরিবারের নাম
১৩ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সরলো শেখ পরিবারের নাম

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে হয় আওয়ামী লীগ থাকবে, না হয় আমরা: হাসনাত আব্দুল্লাহ
বাংলাদেশে হয় আওয়ামী লীগ থাকবে, না হয় আমরা: হাসনাত আব্দুল্লাহ

১২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যতদিন আছি, একতা নিয়েই থাকব : প্রধান উপদেষ্টা
যতদিন আছি, একতা নিয়েই থাকব : প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যেসব শর্তে হামাস-ইসরায়েল চুক্তি
যেসব শর্তে হামাস-ইসরায়েল চুক্তি

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবরের সঙ্গে একই মামলায় মুক্তি পেলেন যারা
বাবরের সঙ্গে একই মামলায় মুক্তি পেলেন যারা

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ভারতের নাগরিকত্ব নিয়েছেন কি না জানা নেই: মুখপাত্র
শেখ হাসিনা ভারতের নাগরিকত্ব নিয়েছেন কি না জানা নেই: মুখপাত্র

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সাইফ আলীকে কুপিয়ে দুর্বৃত্তের পালানোর ভিডিও প্রকাশ্যে
সাইফ আলীকে কুপিয়ে দুর্বৃত্তের পালানোর ভিডিও প্রকাশ্যে

১২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বাড়িতে ঢুকে সাইফ আলি খানের ওপর হামলা, হাসপাতালে ভর্তি
বাড়িতে ঢুকে সাইফ আলি খানের ওপর হামলা, হাসপাতালে ভর্তি

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ডা. ফয়েজ হত্যা : ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ
ডা. ফয়েজ হত্যা : ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী মানেই যেন অপরাধী!
ব্যবসায়ী মানেই যেন অপরাধী!

২৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সংখ্যালঘু শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের নিন্দা
সংখ্যালঘু শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের নিন্দা

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেয়েই সাংবাদিকদের ওপর ক্ষেপে গেলেন সেই চিকিৎসক
জামিন পেয়েই সাংবাদিকদের ওপর ক্ষেপে গেলেন সেই চিকিৎসক

১৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতির ঘোষণা না দিয়ে আড়ালে যা করছেন নেতানিয়াহু
যুদ্ধবিরতির ঘোষণা না দিয়ে আড়ালে যা করছেন নেতানিয়াহু

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে ইতিহাস গড়ল ভারত
মহাকাশে ইতিহাস গড়ল ভারত

১৬ ঘন্টা আগে | বিজ্ঞান

শেষ ভাষণেও ট্রাম্পকে নিশানা করলেন বাইডেন
শেষ ভাষণেও ট্রাম্পকে নিশানা করলেন বাইডেন

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বিপজ্জনক অলিগার্কির উত্থানের আশঙ্কা বাইডেনের
যুক্তরাষ্ট্রে বিপজ্জনক অলিগার্কির উত্থানের আশঙ্কা বাইডেনের

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা : ঢাকার বেশকিছু সড়ক পরিহারে ডিএমপির গণবিজ্ঞপ্তি
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা : ঢাকার বেশকিছু সড়ক পরিহারে ডিএমপির গণবিজ্ঞপ্তি

১৪ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সর্বদলীয় বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি
সর্বদলীয় বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি

১৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সাইফ আলীর হামলাকারী শনাক্ত
সাইফ আলীর হামলাকারী শনাক্ত

১৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বক-বুনোহাঁসে জামাই আপ্যায়ন, বন বিভাগের নিশানায় দুই ভ্লগার
বক-বুনোহাঁসে জামাই আপ্যায়ন, বন বিভাগের নিশানায় দুই ভ্লগার

১৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মারামারির ভিডিও করতে গিয়ে প্রাণ গেল প্রবাসীর
মারামারির ভিডিও করতে গিয়ে প্রাণ গেল প্রবাসীর

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ওবায়দুল কাদেরের পালিত ছেলে পরিচয় দেওয়া হিরু গ্রেফতার
ওবায়দুল কাদেরের পালিত ছেলে পরিচয় দেওয়া হিরু গ্রেফতার

১৯ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

চিৎকার করেন কারিনা, সাইফের সাথে ধস্তাধস্তি
চিৎকার করেন কারিনা, সাইফের সাথে ধস্তাধস্তি

১৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
কৃষক বাঁচাতে পিঁয়াজ আমদানিতে শুল্ক
কৃষক বাঁচাতে পিঁয়াজ আমদানিতে শুল্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরবঙ্গে চালের বাজারে স্বস্তি
উত্তরবঙ্গে চালের বাজারে স্বস্তি

নগর জীবন

রাজশাহীর চকচকে রাস্তার মোড় যেন মারণফাঁদ
রাজশাহীর চকচকে রাস্তার মোড় যেন মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাস্তবায়নই বড় চ্যালেঞ্জ
বাস্তবায়নই বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সর্বদলীয় বৈঠকে যায়নি তিন দল
সর্বদলীয় বৈঠকে যায়নি তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের কর্মক্ষম জনসংখ্যার অর্ধেকই শ্রমশক্তির বাইরে
দেশের কর্মক্ষম জনসংখ্যার অর্ধেকই শ্রমশক্তির বাইরে

পেছনের পৃষ্ঠা

সড়কে মেয়াদহীন ৭৫ হাজার গাড়ি
সড়কে মেয়াদহীন ৭৫ হাজার গাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুর-চিটাগং মুখোমুখি আজ
রংপুর-চিটাগং মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

ভিসা জটিলতায় বেনাপোলে কমেছে রাজস্ব আদায়
ভিসা জটিলতায় বেনাপোলে কমেছে রাজস্ব আদায়

নগর জীবন

টিউলিপকে নিয়ে সমালোচনায় ইলন মাস্ক
টিউলিপকে নিয়ে সমালোচনায় ইলন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্যাট প্রত্যাহার না করলে রাস্তায় নামবেন ব্যবসায়ীরা
ভ্যাট প্রত্যাহার না করলে রাস্তায় নামবেন ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্র নিয়ে ঐক্যে জোর
ঘোষণাপত্র নিয়ে ঐক্যে জোর

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে অনীহা পরীর...
প্রেমে অনীহা পরীর...

শোবিজ

১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত
১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ ৮৩৪ জন গেজেট প্রকাশ
জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ ৮৩৪ জন গেজেট প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে হয় আওয়ামী লীগ থাকবে, না হয় আমরা থাকব
বাংলাদেশে হয় আওয়ামী লীগ থাকবে, না হয় আমরা থাকব

নগর জীবন

সীমান্ত নিরাপত্তা প্রসঙ্গ
সীমান্ত নিরাপত্তা প্রসঙ্গ

সম্পাদকীয়

দুই বিড়ালের বিয়ে
দুই বিড়ালের বিয়ে

ডাংগুলি

চট্টগ্রামে হাসল তামিমের ব্যাট
চট্টগ্রামে হাসল তামিমের ব্যাট

মাঠে ময়দানে

তুমিই সে
তুমিই সে

সাহিত্য

কোপা দেল রের কোয়ার্টারে বার্সেলোনা
কোপা দেল রের কোয়ার্টারে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

খাদ্য মজুত
খাদ্য মজুত

সম্পাদকীয়

প্রথম লেগে শীর্ষে থাকার ম্যাচ মোহামেডানের
প্রথম লেগে শীর্ষে থাকার ম্যাচ মোহামেডানের

মাঠে ময়দানে

ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে গ্রাহামের সেঞ্চুরি
ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে গ্রাহামের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

কী কথা হলো তাবিথ-হামজার
কী কথা হলো তাবিথ-হামজার

মাঠে ময়দানে

রাত্রির ঘ্রাণ
রাত্রির ঘ্রাণ

সাহিত্য

মেলবোর্নের দ্বিতীয় রাউন্ডের দেয়াল ভাঙলেন এমা
মেলবোর্নের দ্বিতীয় রাউন্ডের দেয়াল ভাঙলেন এমা

মাঠে ময়দানে

‘প্রত্যাশাই ভোটাধিকার ফিরে পাওয়া’
‘প্রত্যাশাই ভোটাধিকার ফিরে পাওয়া’

নগর জীবন

জীবনসূত্র
জীবনসূত্র

সাহিত্য