শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৪, বুধবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ১২:৩৩, বুধবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৪

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

আলেমা হাবিবা আক্তার
অনলাইন ভার্সন
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

রাসুলুল্লাহ (সা.) তার জীবদ্দশায় আরব উপদ্বীপের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলের গোত্রগুলোর এবং শামের বিরুদ্ধে বিজয় লাভের অভিপ্রায় ব্যক্ত করেন। কিন্তু তার জীবদ্দশায় এর খুব সামান্যই বিজয় লাভ করা সম্ভব হয়েছিল। অষ্টম হিজরিতে মুসলিম বাহিনী দক্ষিণ জর্দানের মুতা শহরে একটি অভিযান পরিচালনা করে। প্রকৃত পক্ষে শামে মুসলিম বিজয়ের সূচনা হয়েছিল খলিফা আবু বকর সিদ্দিক (রা.)-এর যুগে এবং তা পূর্ণতা লাভ করে খলিফা ওমর (রা.)-এর শাসনামলে।

মুসলিম বিজয়ের তিন পর্যায়

শামে মুসলমানদের বিজয় অর্জিত হয়েছিল তিনটি পর্যায়ে। তাহলো—

১. প্রথম পর্যায় (১২-১৩ হি.) : এই সময়ে শামের প্রত্যন্ত ও গ্রামাঞ্চলগুলো মুসলিমরা বিজয় করে এবং এই অঞ্চলের আরব গোত্রগুলো বশ্যতা স্বীকার করে।

২. দ্বিতীয় পর্যায় (১৩-১৫ হি.) : এই পর্যায়ে এসে প্রকৃত সামরিক সংঘাতের সূচনা হয়। এই সময়ে দক্ষিণ ও মধ্য শামের প্রধান প্রধান শহর মুসলমানরা জয় করে।

মুসলিম বাহিনীকে প্রতিহত করতে বাইজেন্টাইন সম্রাট শামে বিপুল পরিমাণ সৈন্য সমাবেশ ঘটান এবং মুসলিম বাহিনীর সঙ্গে তাদের ভয়াবহ ও রক্তক্ষয়ী একাধিক যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এসব যুদ্ধে মুসলিম বাহিনী বিজয় লাভ করে। এই পর্যায়ের দুটি গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধ হলো ‘তাবাকাতে ফাহাল’ যুদ্ধ (১৩ হি.) ও ইয়ারমুক যুদ্ধ (১৫ হি.)। দুটি যুদ্ধই আধুনিক জর্দানে সংঘটিত হয়।

এই যুদ্ধগুলোর মাধ্যমে সাম্রাজ্যের পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশগুলোর ওপর থেকে বাইজেন্টাইন সম্রাট নিয়ন্ত্রণ হারান।

৩. তৃতীয় পর্যায় (১৬-২৭ হি.) : এই পর্যায়ে এসে মুসলমানরা পূর্বে বিজয় করা অঞ্চলে মুসলিম শাসন দৃঢ়করণে মনোযোগী হয়। পাশাপাশি তারা উত্তর সিরিয়া, ভূমধ্যসাগরের তীরবর্তী অঞ্চল এবং বায়তুল মুকাদ্দাসের মতো গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলো বিজয় করে। সমগ্র শাম অঞ্চল মুসলিম শাসনাধীন হওয়ার পর একে পাঁচটি সামরিক অঞ্চলে বিভক্ত করা হয়।

আবু বকর (রা.)-এর যুগে শাম অভিযান

ইসলামের প্রথম খলিফা আবু বকর (রা.) তার শাসনামলে শামে মোট পাঁচটি বাহিনী প্রেরণ করেন।

তাহলো—

প্রথম বাহিনী : আবু বকর (রা.) সর্বপ্রথম খালিদ বিন সাঈদ বিন আস (রা.)-এর নেতৃত্বে শামে প্রথম মুসলিম বাহিনী প্রেরণ করেন। এই বাহিনীর সদস্য ছিলেন চার হাজার। পরবর্তী সময়ে ইয়াজিদ ইবনে আবি সুফিয়ান (রা.)-কে তার স্থলাভিষিক্ত করেন। তার সাহায্যার্থে রাবিআ ইবনে আসওয়াদ (রা.)-কে পাঠান। তিনি এই বাহিনীর সদস্যসংখ্যা সাত হাজারে উন্নীত করেন। দামেস্ক বিজয় ছিল এই বাহিনীর চূড়ান্ত লক্ষ্য।

দ্বিতীয় বাহিনী : আবু বকর (রা.) সুরাহবিল ইবনে হাসানাহ (রা.)-এর নেতৃত্বে দ্বিতীয় বাহিনী প্রেরণ করেন। তাদের লক্ষ্য ছিল হুরানের রাজধানী বসরা। এই বাহিনীতে তিন থেকে চার হাজার সৈন্য ছিল। এই বাহিনী মাআন, কার্ক, মাদাব, বালকা ও বসরা জয় করে। এই বাহিনী মূলত বসরা অবরোধ করে এবং খালিদ বিন ওয়ালিদ (রা.) ইরাক থেকে এসে তা জয় করেন।

তৃতীয় বাহিনী : বিখ্যাত সাহাবি আবু উবাইদাহ ইবনুল জাররাহ (রা.)-এর নেতৃত্বে তৃতীয় বাহিনী প্রেরণ করেন আবু বকর সিদ্দিক (রা.)। এই বাহিনীর সদস্য ছিল তিন থেকে চার হাজার। তাদের লক্ষ্য ছিল হিমস বিজয়। তারা ওয়াদিউল কুরা, হিজর, জাতুল মানার, জায়জা, মাআব ও জাবিয়ার পথ ধরে হিমসের দিকে এগিয়ে যায়। আবু বকর (রা.) তাদের কোনো শহর অবরোধ করতে নিষেধ করেন।

চতুর্থ বাহিনী : আমর ইবনুল আস (রা.)-এর নেতৃত্বে চতুর্থ বাহিনী প্রেরণ করেন আবু বকর (রা.)। তাদের লক্ষ্য ছিল ফিলিস্তিন বিজয়। এই বাহিনীতে ছয় থেকে সাত হাজার সেনা ছিল। তারা লোহিত সাগরের তীরবর্তী অঞ্চল ধরে সম্মুখপানে এগিয়ে যায়। তিনি আবু উবাইদা ইবনুল জাররাহ (রা.)-কে নির্দেশ দেন এই বাহিনীকে সাহায্য করার।

পঞ্চম বাহিনী : ইকরামা ইবনে আবি জাহাল (রা.)-এর নেতৃত্বে পঞ্চম বাহিনী গঠন করেন। এই বাহিনীতে সাত হাজার সেনা ছিল। এদেরকে তিনি মদিনায় রিজার্ভ বাহিনী হিসেবে রেখে দেন।

উল্লেখযোগ্য বিজয় : আবু বকর (রা.)-এর যুগে শামের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিজয় হলো—

ক. মাওয়াব বিজয় : ১২ হিজরি বাইজেন্টাইনদের বিরুদ্ধে এই বিজয় অর্জিত হয়। এটা ছিল মুসলমানদের জয় করা প্রথম বাইজেন্টাইন শহর।

খ. দাসিন বিজয় : ১২ হিজরি এই বিজয় অর্জিত হয়।

গ. মারজু সাফার বিজয় : এই যুদ্ধে খালিদ ইবনে ওয়ালিদ ও খালিদ ইবনে সাঈদ (রা.) অংশ নেন। এটা ছিল বাইজেন্টাইনদের বিরুদ্ধে প্রথম বড় বিজয়

ওমর (রা.)-এর যুগে শামের চূড়ান্ত বিজয়

খলিফা আবু বকর (রা.) শামে যে অভিযান শুরু করেছিলেন ওমর ইবনুল খাত্তাব (রা.) তাকে পূর্ণতা দান করেন। তার আমলে দামেস্কসহ শামের গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলো বিজয় হয়। ইয়ারমুক বিজয়ের পর যখন রোমান বাহিনী ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছিল, তখন সেনাপতি আবু উবায়দা ইবনুল জাররাহ (রা.) ওমর (রা.)-এর পরামর্শে মুসলিম বাহিনীর একটি অংশ ফাহালে প্রেরণ করেন, একটি অংশকে হিমস ও দামেস্কে নিয়োগ করেন এবং নিজে দামেস্কের দিকে এগিয়ে যান। মুসলিম বাহিনীর আগমনের সংবাদ শুনে রোমান সেনাপতি নিসরাত ইবনে নাসতুস শহরের দরজা বন্ধ করে বসে থাকে। অন্যদিকে মুসলিম বাহিনী চারদিক থেকে দামেস্ক অবরোধ করে। যার একদিকে আবু উবায়দা (রা.), একদিকে আমর ইবনুল আস (রা.), একদিকে খালিদ ইবনে ওয়ালিদ (রা.) এবং অন্যদিকে ইয়াজিদ ইবনে আবি সুফিয়ান (রা.) অবস্থান করছিলেন। এভাবে ৭০ দিন মুসলিম বাহিনী দামেস্ক অবরোধ করে রাখে। অবশেষে ১৪ হিজরির রজব মাসে দামেস্ক জয় লাভ হয়।

এরপর মুসলিম বাহিনী একে একে ফাহাল, মারজে রোম, হিমস, বাআলাবাক্কা, কিননাসরিন, হালাব, ইনতাকিয়া ও আজনাদাইন জয় লাভ করে। সব শেষে মুসলিম বাহিনী আমর ইবনুল আস (রা.)-এর নেতৃত্বে বায়তুল মুকাদ্দাসের দিকে অগ্রসর হয়। তার সঙ্গে যোগ দেন আবু উবায়দা ও খালিদ ইবনে ওয়ালিদ (রা.)। রোমান বাহিনীর ধারাবাহিক পরাজয় ও মুসলিম বাহিনীর আগমনে বায়তুল মুকাদ্দাসবাসী মুসলমানদের সন্ধির প্রস্তাব দেয়। তারা শর্ত দেয়, স্বয়ং খলিফা উপস্থিত হলে তারা সন্ধির মাধ্যমে মুসলমানদের হাতে বায়তুল মুকাদ্দাস হস্তান্তর করবে। ওমর (রা.)-কে বিষয়টি জানালে তিনি তাতে সম্মতি দেন এবং স্বয়ং বায়তুল মুকাদ্দাসে উপস্থিত হন। এভাবেই মুসলিম বাহিনী সমগ্র শাম অঞ্চল ইসলামী খিলাফতের অধীন করে নেয়।

সূত্র : ফুতুহাতুশ শাম, খিলাফতে রাশেদা, ইসলামওয়ে ডটনেট ও ইসলাম হিস্টোরি


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৪ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৪ নভেম্বর ২০২৫
প্রতিশোধ গ্রহণের শক্তি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমা করা
প্রতিশোধ গ্রহণের শক্তি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমা করা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৩ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৩ নভেম্বর ২০২৫
ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া
ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া
যুদ্ধ ও শান্তিতে ইসলামের মানবাধিকারনীতি
যুদ্ধ ও শান্তিতে ইসলামের মানবাধিকারনীতি
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ নভেম্বর ২০২৫
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী
হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১১ নভেম্বর ২০২৫
মুসলমান হিসেবে গৌরববোধ থাকতে হবে
মুসলমান হিসেবে গৌরববোধ থাকতে হবে
সর্বশেষ খবর
রাজাপুরে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে ৪ শতাধিক রোগীর চিকিৎসা
রাজাপুরে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে ৪ শতাধিক রোগীর চিকিৎসা

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়ার পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
খালেদা জিয়ার পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দীর্ঘদিনের বর্জ্য অপসারণ: কলাপাড়ায় হাসপাতাল ক্যাম্পাসে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম
দীর্ঘদিনের বর্জ্য অপসারণ: কলাপাড়ায় হাসপাতাল ক্যাম্পাসে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শহীদ জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু
বগুড়ায় শহীদ জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অটোচালক খুন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অটোচালক খুন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
রংপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কে নদীতে ঝাঁপ দেওয়া তরুণীকে বাঁচানো তিন পুলিশ অফিসারের একজন বাংলাদেশি
নিউইয়র্কে নদীতে ঝাঁপ দেওয়া তরুণীকে বাঁচানো তিন পুলিশ অফিসারের একজন বাংলাদেশি

২৮ মিনিট আগে | পরবাস

'আরও একটা ভোট, আরও একটা পরাজয়', রাহুলকে কটাক্ষ বিজেপির
'আরও একটা ভোট, আরও একটা পরাজয়', রাহুলকে কটাক্ষ বিজেপির

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁর রাণীনগরে বিএনপির নির্বাচনি মতবিনিময় সভা
নওগাঁর রাণীনগরে বিএনপির নির্বাচনি মতবিনিময় সভা

৩৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
বগুড়ায় বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাপান যাওয়ার ৩০ লাখ টাকাই কাল হলো আশরাফুলের
জাপান যাওয়ার ৩০ লাখ টাকাই কাল হলো আশরাফুলের

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এলএলবি শেষ পর্ব পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়ল
এলএলবি শেষ পর্ব পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়ল

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মাগুরায় ১৬ ক্লাবের অংশগ্রহণে জমজমাট ক্রিকেট আসর
মাগুরায় ১৬ ক্লাবের অংশগ্রহণে জমজমাট ক্রিকেট আসর

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি গ্রেফতার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে গ্লোবাল ক্লাইমেট স্ট্রাইক
দিনাজপুরে গ্লোবাল ক্লাইমেট স্ট্রাইক

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাবিতে ‘আর্ট ফর ইক্যুয়ালিটি’ কর্মশালা: অংশ নিয়েছেন নয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা
ঢাবিতে ‘আর্ট ফর ইক্যুয়ালিটি’ কর্মশালা: অংশ নিয়েছেন নয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আপনারা সংখ্যালঘু না, কেউ আপনাদের সম্পত্তি দখল করতে পারবে না : মান্নান
আপনারা সংখ্যালঘু না, কেউ আপনাদের সম্পত্তি দখল করতে পারবে না : মান্নান

৫৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আশুগঞ্জে সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
আশুগঞ্জে সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিহার জয়ের পর পশ্চিমবঙ্গ দখলের ঘোষণা বিজেপির, তৃণমূলের কটাক্ষ
বিহার জয়ের পর পশ্চিমবঙ্গ দখলের ঘোষণা বিজেপির, তৃণমূলের কটাক্ষ

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় হচ্ছে গ্যাসভিত্তিক সার কারখানা, তিন উপদেষ্টার পরিদর্শন
ভোলায় হচ্ছে গ্যাসভিত্তিক সার কারখানা, তিন উপদেষ্টার পরিদর্শন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৩
ফেনীতে পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে সীমান্তে ১২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুরে সীমান্তে ১২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩ দাবি নিয়ে মাঠে বৃহত্তর সুন্নী জোট
১৩ দাবি নিয়ে মাঠে বৃহত্তর সুন্নী জোট

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নতুন নারী জেলা প্রশাসক
কুড়িগ্রামে নতুন নারী জেলা প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলিম পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল রবিবার
আলিম পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল রবিবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩১ দফা বাস্তবায়নের অঙ্গীকার সেলিমুজ্জামানের
৩১ দফা বাস্তবায়নের অঙ্গীকার সেলিমুজ্জামানের

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শার্শায় গণঅভ্যুত্থানে শহিদ আব্দুল্লাহর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
শার্শায় গণঅভ্যুত্থানে শহিদ আব্দুল্লাহর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় ভ্যান আরোহী নিহত
ট্রাকচাপায় ভ্যান আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান
বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন