শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৫, মঙ্গলবার, ০৮ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

সাড়ে ১৫ বছরে টাকা ছাপিয়ে ১ লাখ ৩২ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেয় আওয়ামী লীগ সরকার

অনলাইন ডেস্ক
সাড়ে ১৫ বছরে টাকা ছাপিয়ে ১ লাখ ৩২ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেয় আওয়ামী লীগ সরকার

বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর থেকে যে কোনো সরকারের চেয়ে আওয়ামী লীগ সরকারই অতিমাত্রায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওপর ঋণের জন্য নির্ভরশীল ছিল। কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ছাপানো টাকায় ঋণ নিয়ে অধিকাংশ সময়ে দেশ পরিচালনা করেছে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকার। ২০০৯ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ৩১ জুলাই পর্যন্ত সাড়ে ১৫ বছরে ক্ষমতাচ্যুত সরকার ১ লাখ ৩২ হাজার ২২৮ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে। উন্নয়ন প্রকল্পের নামে এসব ছাপানো টাকাও লুটপাট করার অভিযোগ আছে।

সূত্র জানায়, আওয়ামী লীগ ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে ক্ষমতায় আসে। এরপর থেকে দলটি টানা ১৫ বছর ৭ মাস ক্ষমতায় ছিল। ওই সময়ে সরকার নানা প্রকল্প বাস্তবায়ন এবং ব্যাংক লুটের মাধ্যমে জনগণের টাকা আত্মসাৎ করে বিদেশে পাচার করেছে। সরকারের মন্ত্রী, সংসদ-সদস্যসহ ঘনিষ্ঠ লোকজন টাকা আÍসাৎ করে পাচার করেছে।

এর মধ্যে ব্যাংকে থাকা জনগণের আমানত যেমন রয়েছে, তেমনই কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ছাপানো টাকায় নেওয়া ঋণও রয়েছে। ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার তীব্র আন্দোলনের মুখে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশ ছাড়তে বাধ্য হন। ফলে আওয়ামী লীগ সরকারের দীর্ঘসময়ের ক্ষমতার অবসান ঘটে। কিন্তু অর্থনৈতিক বিশৃঙ্খলা এখন আরও প্রকট হয়েছে, যা মোকাবিলা করতে হচ্ছে নতুন সরকারকে।

এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সাবেক সভাপতি ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক শিক্ষক অধ্যাপক মইনুল ইসলাম বলেন, বিদায়ি সরকার কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে টাকা ছাপিয়ে মাত্রাতিরিক্ত ঋণ নেওয়ার ক্ষত এখনো অর্থনীতির সর্বত্র বিরাজমান। ছাপানো টাকায় ঋণ নেওয়া খুব সহজ। কিন্তু এর দায় অনেক, যা জনগণের ওপর পড়ে। টাকা ছাপানোর কারণে মূল্যস্ফীতির হার বেশি বাড়তে ভূমিকা রেখেছে। ছাপানো টাকা উৎপাদন খাতে ব্যবহার হলে একরকম ছিল; কিন্তু সেগুলো ব্যবহার করা হয়েছে বড় প্রকল্পে। এসব প্রকল্পের অর্থ পাচারের ঘটনাও ঘটেছে। ফলে একদিকে টাকার প্রবাহ বেড়েছে, অন্যদিকে সেগুলো পাচার হয়েছে। এতে ডলার সংকট বেড়েছে। এসব মিলে ক্ষতের গভীরতাও প্রকট হয়েছে।
 
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একটি গবেষণা প্রতিবেদন থেকে পাওয়া তথ্যে দেখা যায়, স্বাধীনতার পর থেকে ২০০৮ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ছাপানো টাকায় নেওয়া ঋণের স্থিতি ছিল ২৫ হাজার ১০৯ কোটি টাকা। স্বাধীনতার পর থেকে বিভিন্ন সরকার এসব ঋণ নিয়েছে। ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসে। এরপর থেকে টানা তারাই ক্ষমতায় থাকে। ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার তীব্র আন্দোলনের মুখে আওয়ামী লীগ সরকার পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়। এ হিসাবে ২০০৯ সালের জানুয়ারি থেকে গত ৪ আগস্ট পর্যন্ত সরকার কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে যেসব ঋণ নিয়েছে, সেগুলো আওয়ামী লীগ সরকারের গৃহীত ঋণ হিসাবে চিহ্নিত। ৩১ জুলাই পর্যন্ত কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে সরকারের নেওয়া ঋণের স্থিতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৫৭ হাজার ৩৩৭ কোটি ২০ লাখ টাকা। এ হিসাবে শুধু আওয়ামী লীগ সরকারই গত সাড়ে ১৫ বছরে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে টাকা ছাপিয়ে ঋণ নিয়েছে ১ লাখ ৩২ হাজার ২২৮ কোটি ২০ লাখ টাকা। আলোচ্য সময়ে দেশেজ উৎপাদনের প্রবৃদ্ধি বা জিডিপির আকারও বেড়েছে। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ছাপানো টাকায় ঋণ বেড়েছে মাত্রাতিরিক্তভাবে। ওই সময়ে সরকারের কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ঋণ গ্রহণের প্রবণতা বেড়েছে ৫ দশমিক ২৭ গুণ। পাশাপাশি ব্যাংক ঋণ ও বৈদেশিক ঋণও বেড়েছে।
 
তবে ১৯৮২ সালে এরশাদ সরকারের ক্ষমতা গ্রহণের আগে ছাপানো টাকায় ঋণের স্থিতি ছিল খুবই কম। এরশাদ সরকার টাকা ছাপিয়ে সরকার পরিচালনা করতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল হয়ে ওঠে বেশি। ১৯৯১ সালে বিএনপি সরকারের আমলেও ছাপানো টাকায় ঋণের স্থিতি তেমন বাড়েনি। ১৯৯৬ সাল-পরবর্তী সময়ে আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে ব্যয়নির্বাহে বাজেট ঘাটতি পূরণে ব্যাংক ঋণের নির্ভরতা বাড়িয়েছে। ওই সময়ে প্রথমবারের মতো ব্যাংকব্যবস্থা থেকে ঋণ নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা বাজেটে ঘোষণা করা হয়। তখন সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এএসএম কিবরিয়া তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছিলেন।

এর আগে কোনো সরকার এমন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করত না। এরপর থেকে এখন পর্যন্ত প্রতিবছরেই বাজেটের ঘাটতি মেটাতে ব্যাংক ঋণের লক্ষ্যমাত্রা ঘোষণা করা হচ্ছে। কিন্তু কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে টাকা ছাপিয়ে ঋণ নেওয়ার কোনো লক্ষ্যমাত্রা এখন পর্যন্ত কোনো সরকার ঘোষণা দিয়ে নির্ধারণ করছে না। অথচ বেপরোয়াভাবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে টাকা ছাপিয়ে ঋণ নিচ্ছে সরকার। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ঋণ নিয়েছে বিদায়ি সরকার। কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে মাত্রাতিরিক্ত ঋণ নিয়ে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়ে আওয়ামী লীগ সরকার। তারপরও ঋণ নেওয়া বন্ধ করেনি। কোনো কোনো বছর বেশি ঋণ নিয়েছে। কোনো বছর নতুন ঋণ না নিয়ে আগের ঋণ পরিশোধ করেছে কিছুটা। তবে গড় হিসাবে ঋণ নিয়েছে বেশি।
 
এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ঋণ নিয়েছে ২০২২ সালের জুলাই থেকে ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত। ওই সময়ে সরকার কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে টাকা ছাপিয়ে ঋণ নিয়েছে ৯৭ হাজার ৬৮৪ কোটি টাকা। এটাই ছিল সর্বোচ্চ ঋণ গ্রহণ। বৈশ্বিক মন্দার কারণে সরকারের খরচ বেড়ে যাওয়া এবং আয় কমে যাওয়ায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে রেকর্ড পরিমাণ ঋণ গ্রহণ করতে হয়েছে। এছাড়া ওই সময়ে ব্যাংকগুলোয়ও ডলার সংকটের কারণে তারল্য সংকট দেখা দেয়। যে কারণে ব্যাংক থেকেও বেশি ঋণ নিতে পারছিল না। ফলে ওই সময়ে ঋণের স্থিতি বেড়ে দাঁড়িয়েছিল ১ লাখ ৫৭ হাজার ৬৪০ কোটি টাকায়।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ঋণ নিয়েছিল করনোর সংক্রমণের সময়। ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত ঋণ নিয়েছিল ৩১ হাজার ৪০৪ কোটি টাকা এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ঋণ নিয়েছে ২০২১ সালের জুলাই থেকে ২০২২ সালের জুলাই পর্যন্ত ৩১ হাজার ৩২৪ কোটি টাকা। মূলত ওই তিন বছর রাজস্ব আয় কম হওয়ায় সরকার বেশি করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছে। ওই তিন বছরে সরকার কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছে ১ লাখ ৬০ হাজার ৪১২ কোটি টাকা, যা বর্তমান স্থিতির চেয়ে বেশি। কিছু ঋণ শোধ করায় ঋণের স্থিতি কমেছে।
 
কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ছাপানো টাকায় মাত্রাতিরিক্ত ঋণ গ্রহণ করার ফলে ২০২১ সাল থেকেই মূল্যস্ফীতির হার বাড়তে থাকে। ওই বছরের জুনে মূল্যস্ফীতি ছিল ৫ দশমিক ৬৪ শতাংশ। গত জুলাইয়ে মূল্যস্ফীতি বেড়ে ১১ দশমিক ৬৬ শতাংশে দাঁড়ায়। মূল্যস্ফীতির হার বাড়ার কারণে বিশেষ করে স্বল্প-আয়ের মানুষ বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। একদিকে তাদের আয় কমেছে, এর বিপরীতে বেড়েছে খরচ। পাশাপাশি অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনায় চাপ বেড়েছে।

তীব্র সমালোচনার মুখে সরকার ২০২৩-২৪ অর্থবছরে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ঋণ না নিয়ে আগের ঋণ পরিশোধ করেছে। ওই বছরে সরকার আগের নেওয়া ঋণের মধ্যে মাত্র ৬ হাজার ৪৫৭ কোটি টাকা পরিশোধ করেছে। এতে ঋণের স্থিতি কিছুটা কমেছে। কিন্তু গত জুলাইয়ে আবার ১ হাজার ২৮৯ কোটি টাকা ঋণ নেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে। এতে স্থিতি কিছুটা বেড়েছে। আগস্টের শুরু থেকেও ঋণ নিয়েছে। এর বাইরে লুটপাটের কারণে দুর্বল হয়ে পড়া ৭টি বাণিজ্যিক ব্যাংককে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ছাপানো টাকায় ধার দেওয়া হয়েছে। এগুলোও বাজারে এসে টাকার প্রবাহ বাড়িয়েছে। ফলে মূল্যস্ফীতির হার বেড়েছে।
 
এর আগে এ সরকারের শুরুর দিকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে সরকারের ঋণ নেওয়ার প্রবণতা কম ছিল। ২০১০ সালের জুন পর্যন্ত ঋণের স্থিতি বেড়ে দাঁড়ায় ২১ হাজার ৭৯৩ কোটি টাকায়। অর্থাৎ প্রথম দেড় বছরে সরকার কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে কোনো ঋণ নেয়নি। বরং আগের নেওয়া ঋণ থেকে ৩ হাজার ৩১৬ কোটি টাকা পরিশোধ করে। ২০১১ সালের জুনে আবার ঋণের স্থিতি বেড়ে দাঁড়ায় ৩১ হাজার ৩৫৮ কোটি টাকায়। ওই বছরে সরকার নতুন ঋণ নিয়েছে ৯ হাজার ৫৬৫ কোটি টাকা। ২০১২ সালের জুনে ঋণের স্থিতি আরও বেড়ে দাঁড়ায় ৩৭ হাজার ৩১২ কোটি টাকায়। ওই বছরেও কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে নতুন ঋণ নিয়েছে ৫ হাজার ৯৫৪ কোটি টাকা। ২০১৩ সালের জুনে ঋণের স্থিতি কিছুটা কমে দাঁড়ায়  ৩০ হাজার ৪৬৭ কোটি টাকায়।

ওই বছরে সরকার কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে নতুন কোনো ঋণ না নিয়ে বরং আগের ঋণ শোধ করেছে ৬ হাজার ৮৪৫ কোটি টাকা। ২০১৪ সালের জুনে এসে সরকারের ঋণের স্থিতি আরও কমে দাঁড়ায় প্রায় ১৭ হাজার কোটি টাকায়। ওই বছরে সরকার আগের ঋণ থেকে ১৩ হাজার ৫০৩ কোটি টাকা শোধ করেছে, যা কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে নেওয়া ঋণ পরিশোধের সর্বোচ্চ রেকর্ড।
 
২০১৫ সালের জুনে ঋণের স্থিতি আরও কমে দাঁড়ায় ১১ হাজার ২৩১ কোটি টাকায়। ওই বছরেও নতুন ঋণ না নিয়ে আগের ঋণ থেকে ২ হাজার ২৭২ কোটি টাকা পরিশোধ করে। ২০১৬ সালের জুন পর্যন্ত সরকার আবার ঋণ গ্রহণের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। ফলে ওই বছরে ঋণের স্থিতি বেড়ে দাঁড়ায় ২১ হাজার ৮৭৪ কোটি টাকায়। ওই বছরে সরকার নতুন ঋণ গ্রহণ করে ১০ হাজার ৬৪৩ কোটি টাকা। ২০১৭ সালের জুন পর্যন্ত ঋণ স্থিতি আবার কমে দাঁড়ায় ১৫ হাজার ৯৬২ কোটি টাকায়। ওই বছরে সরকার নতুন ঋণ গ্রহণ না করে আগের ঋণ শোধ করে ৫ হাজার ৯১২ কোটি টাকা। এরপর থেকে ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত সরকার আর কোনো ঋণ শোধ করেনি। বরং মাত্রাতিরিক্ত হারে নতুন ঋণ নিয়েছে। অর্থনৈতিক মন্দা এবং সরকারের বড় প্রকল্পের কারণে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে বেশি ঋণ গ্রহণ করে অর্থনীতিকে বহুমুখী ঝুঁকিতে ফেলে দেয়।

২০১৮ সালের জুনে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে সরকারের ঋণের স্থিতি বেড়ে দাঁড়ায় ২৩ হাজার ৬৭৮ কোটি টাকায়। ওই বছরে সরকার নতুন ঋণ গ্রহণ করে ৭ হাজার ৯৪৯ কোটি টাকা। ২০১৯ সালের জুন পর্যন্ত ঋণের স্থিতি বেড়ে দাঁড়ায় ৩৩ হাজার ৯০৪ কোটি টাকা। ওই বছর নতুন ঋণ গ্রহণ করে ১০ হাজার ২৫৮ কোটি টাকা। ২০২০ সালের জুন পর্যন্ত স্থিতি বেড়ে দাঁড়ায় ৫২ হাজার ৮১০ কোটি টাকা। ওই বছর সরকার ১৮ হাজার ৯০৬ কোটি টাকা নতুন ঋণ নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে। ওই বছরের মার্চ থেকে বাংলাদেশে করোনার সংক্রমণের কারণে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড স্থবির হয়ে পড়ে। ফলে সরকারের রাজস্ব আয় কমে যায়। এর বিপরীতে সরকারের ব্যয় বেড়ে যায়। ফলে সরকারকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকেই মাত্রাতিরিক্ত ঋণ গ্রহণ করতে হয়। সূত্র : যুগান্তর

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা, এক মঞ্চে শিবির-বৈষম্যবিরোধী-ছাত্র ইউনিয়ন
ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা, এক মঞ্চে শিবির-বৈষম্যবিরোধী-ছাত্র ইউনিয়ন
ইন্টারনেট বন্ধ নিয়ে পলককে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি
ইন্টারনেট বন্ধ নিয়ে পলককে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি
৩ দিনে কমবে তাপমাত্রা, যে বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
৩ দিনে কমবে তাপমাত্রা, যে বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু
২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ
২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ
স্বাধীনতার পর প্রথম ‘অর্থনৈতিক শহীদ’ পাট: উপদেষ্টা
স্বাধীনতার পর প্রথম ‘অর্থনৈতিক শহীদ’ পাট: উপদেষ্টা
যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে
যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে
বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে টাস্কফোর্স গঠন করা হবে  : রিজওয়ানা হাসান
বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে টাস্কফোর্স গঠন করা হবে  : রিজওয়ানা হাসান
সাবেক প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলীর জামিন স্থগিত
সাবেক প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলীর জামিন স্থগিত
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামালের আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামালের আয়কর নথি জব্দের আদেশ
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত
মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন
মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন
সর্বশেষ খবর
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনব্যাপী নবান্ন উৎসব শুরু
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনব্যাপী নবান্ন উৎসব শুরু

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্যর্থ লিটন, ২৬ রানের মাঝে ৩ উইকেট হারিয়ে আবারও চাপে বাংলাদেশ
ব্যর্থ লিটন, ২৬ রানের মাঝে ৩ উইকেট হারিয়ে আবারও চাপে বাংলাদেশ

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র-জনতার শক্তির কাছে স্বৈরাচার পরাজিত হবেই : মঈন খান
ছাত্র-জনতার শক্তির কাছে স্বৈরাচার পরাজিত হবেই : মঈন খান

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

মহেশপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
মহেশপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ মামলায়  
ছাত্রলীগ নেতা কারাগারে
বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ মামলায়   ছাত্রলীগ নেতা কারাগারে

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উইন্ডোজ ১১ আপডেট নিয়ে বিভ্রান্তি : ৪০ কোটি ব্যবহারকারীকে সতর্কতা
উইন্ডোজ ১১ আপডেট নিয়ে বিভ্রান্তি : ৪০ কোটি ব্যবহারকারীকে সতর্কতা

৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণা : ৪ কোটি খোয়ালেন তরুণ
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণা : ৪ কোটি খোয়ালেন তরুণ

৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

১৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া আরিয়ানকে বাঁচানো গেল না
১৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া আরিয়ানকে বাঁচানো গেল না

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা
অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

দেশের নারী ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো বিসিএল
দেশের নারী ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো বিসিএল

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বেনাপোলে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় শাড়ি আটক
বেনাপোলে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় শাড়ি আটক

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার ডিকভেলা
নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার ডিকভেলা

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরের কাশিমপুরে কমিউনিটি পুলিশিং আলোচনা সভা
গাজীপুরের কাশিমপুরে কমিউনিটি পুলিশিং আলোচনা সভা

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

চলন্ত ট্রেনে ঝুলে ভিডিও তৈরি করতে গিয়ে ছিটকে পড়লেন তরুণী
চলন্ত ট্রেনে ঝুলে ভিডিও তৈরি করতে গিয়ে ছিটকে পড়লেন তরুণী

৩২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয়পুরহাটে তিন দিনব্যাপী জেলা ইজতেমা
জয়পুরহাটে তিন দিনব্যাপী জেলা ইজতেমা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌম্য-মিরাজের ফিফটিতে বিপদমুক্ত বাংলাদেশ
সৌম্য-মিরাজের ফিফটিতে বিপদমুক্ত বাংলাদেশ

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পিরোজপুরে বিএনপির আনন্দ র‌্যালি অনুষ্ঠিত
পিরোজপুরে বিএনপির আনন্দ র‌্যালি অনুষ্ঠিত

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরের কাশিমপুরে কমিউনিটি পুলিশিং আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
গাজীপুরের কাশিমপুরে কমিউনিটি পুলিশিং আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বকনিষ্ঠ দাবাড়ু বিশ্বচ্যাম্পিয়ন গুকেশ
সর্বকনিষ্ঠ দাবাড়ু বিশ্বচ্যাম্পিয়ন গুকেশ

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অভিযানে বাধা, কুষ্টিয়ায় ১০ ইটভাটা মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, কুষ্টিয়ায় ১০ ইটভাটা মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক মাস পর রিজার্ভ বেড়ে ১৯ বিলিয়নের ঘরে
এক মাস পর রিজার্ভ বেড়ে ১৯ বিলিয়নের ঘরে

৪৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ফিস্টুলা নির্মূলে ঢাকায় দু’দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু
ফিস্টুলা নির্মূলে ঢাকায় দু’দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু

৫২ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

বরিশালে বাস মালিক সমিতিতে দুর্বৃত্তদের হানা
বরিশালে বাস মালিক সমিতিতে দুর্বৃত্তদের হানা

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

১৫ বছরের প্রেম, বয়ফ্রেন্ডকেই বিয়ে করলেন অভিনেত্রী কীর্তি
১৫ বছরের প্রেম, বয়ফ্রেন্ডকেই বিয়ে করলেন অভিনেত্রী কীর্তি

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সাংবাদিকদের বেতন পরিশোধে টালবাহানা ও চাকরিচ্যুতিতে ডিইউজে’র উদ্বেগ
সাংবাদিকদের বেতন পরিশোধে টালবাহানা ও চাকরিচ্যুতিতে ডিইউজে’র উদ্বেগ

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা, এক মঞ্চে শিবির-বৈষম্যবিরোধী-ছাত্র ইউনিয়ন
ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা, এক মঞ্চে শিবির-বৈষম্যবিরোধী-ছাত্র ইউনিয়ন

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইন্টারনেট বন্ধ নিয়ে পলককে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি
ইন্টারনেট বন্ধ নিয়ে পলককে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি
কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

২৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন
মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

২০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’

১৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল
ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শমী কায়সারের জামিন স্থগিত
শমী কায়সারের জামিন স্থগিত

৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর
সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ
২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি
র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই
সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই

১১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে

১৩ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে
যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প
যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা
ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা

২২ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল
ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল

১৬ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য
ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য

৬ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল
দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!
শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা
ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ
মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ

২১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার
ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জয়কে হত্যাচেষ্টা মামলায় বিএনপি নেতা মিজানুরের জামিন
জয়কে হত্যাচেষ্টা মামলায় বিএনপি নেতা মিজানুরের জামিন

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক
নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক

শোবিজ

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট মোকাবিলায় বিকল্প  নেই রাজনৈতিক সরকারের
সংকট মোকাবিলায় বিকল্প নেই রাজনৈতিক সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

মাঠে ময়দানে

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া
শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া

শোবিজ

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা