শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০৯:০৬, বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০২৪

সাক্ষাৎকার - গয়েশ্বর চন্দ্র রায়

সংকট মোকাবিলায় বিকল্প নেই রাজনৈতিক সরকারের

শফিকুল ইসলাম সোহাগ ও শরিফুল ইসলাম সীমান্ত
প্রিন্ট ভার্সন
সংকট মোকাবিলায় বিকল্প  নেই রাজনৈতিক সরকারের

বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, রাজনৈতিক সংকট মোকাবিলায় রাজনৈতিক সরকারের বিকল্প নেই।

গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।

রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের ব্যাপারে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, কোনো দলকে নিষিদ্ধ করলেই তার রাজনৈতিক  সমাধান মেলে না। আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করলে তারা চোরাগোপ্তা কার্যক্রম চালিয়ে দেশকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলবে। জনগণের মনস্তাত্ত্বিক চাহিদায় যারা জায়গা করে নিতে পারবে না, তারা স্বয়ংক্রিয়ভাবেই হারিয়ে যাবে। জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যাপারে তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার পাঁচ বছর ক্ষমতায় থেকেও নির্বাচন দিতে পারে, আবার চাইলে পাঁচ মাসের মধ্যেও দিতে পারে। এটা নির্ভর করছে তাদের আন্তরিকতার ওপর।

গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের সাক্ষাৎকারের বিস্তারিত তুলে ধরা হলো :

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আপনাদের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি কী?

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় : সরকারের কাছে আমাদের ব্যক্তিগত কোনো প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি নেই। জনগণের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি যেন পূরণ হয়, এটাই আমাদের লক্ষ্য। এই মুহূর্তে জনগণের প্রত্যাশা একটা সুষ্ঠু, অবাধ নির্বাচন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচনের আয়োজন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের কার্যক্রমের মূল্যায়ন কীভাবে করবেন।

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় : নির্বাচনের প্রশ্নে সরকার পরিষ্কার করে কিছু বলছে না। জনমনে প্রশ্ন উঠছে, নির্বাচনটা কবে হবে। অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে একটা অভ্যুত্থানের মধ্যে দিয়ে। কিন্তু এই সরকারে রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ নেই। সরকারে যাঁরা আছেন তাঁরা বেশির ভাগই সুশীল সমাজ, বিভিন্ন ধরনের এনজিও কিংবা প্রাক্তন সেনাসদস্য। তাঁদের মধ্যে কেউ কেউ আবার বিভিন্ন সময় বিপ্লবী কথাবার্তা বলেন। একটা গণতান্ত্রিক সরকার দেশ পরিচালনায় না এলে দেশ সুষ্ঠুভাবে চলবে না।

সেনাপ্রধান থেকে শুরু করে একেকজন উপদেষ্টা বিভিন্ন সময় নির্বাচন কবে হতে পারে তা নিয়ে নিজস্ব মতামত দিচ্ছেন। তাঁদের মধ্যে এখনো নির্বাচনের প্রশ্নে কোনো সমন্বয় দেখা যাচ্ছে না। এ নিয়ে দিন দিন জটিলতা বাড়ছে। একটা অনির্বাচিত সরকারের মেয়াদ কখনোই নির্বাচিত সরকারের মেয়াদের সমান হতে পারে না। বর্তমানে বাংলাদেশকে ঘিরে যেসব দেশীয় ও আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক সংকট চলছে, তা মোকাবিলা করতে রাজনৈতিক সরকারের বিকল্প নেই। একমাত্র রাজনৈতিক সরকারই পারবে রাজনৈতিক সংকট মোকাবিলা করতে।

বিভিন্ন সময় দেখা যাচ্ছে সরকারের কাছে রাজনৈতিক দলের কথার চাইতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের কথা বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের পক্ষে এত এত রাজনৈতিক ইস্যু মোকাবিলা করা সম্ভব না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, যৌক্তিক সময়ের মধ্যে নির্বাচন দেওয়ার জন্য। আপনার মতে এই যৌক্তিক সময়টা কবে নাগাদ হতে পারে।

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় : যৌক্তিক সময় নির্ধারণের দায়িত্ব সরকারের। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, আমি আমার বাড়িতে একটা ভোজের আয়োজন করব। এখন আমাকে হিসাব করতে হবে, কতজন লোকের জন্য আয়োজন করব, কীভাবে করব, কী কী জিনিস লাগবে, সেসব জিনিস কোথায় পাওয়া যাবে। এসব হিসাবপত্র করে তারপর আমাকেই সিদ্ধান্ত জানাতে হবে যে কবে নাগাদ অনুষ্ঠানটা করা যাবে। যৌক্তিক সময়টাও ঠিক এভাবেই অন্তর্বর্তী সরকারের কাছ থেকেই আসতে হবে।

তবে সবকিছুরই একটা সময়সীমা আছে। দরজির দোকানে স্যুটের অর্ডার দিলে দরজিও ডেলিভারির জন্য একটা তারিখ দেয়। সেটা হয় এক মাস কিংবা এক সপ্তাহ। সে যদি মনে করে স্যুটটা জরুরি প্রয়োজন তবে ইচ্ছা করলে অর্ডার দেওয়ার চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যেও সে এটা বানিয়ে দিতে পারে। একইভাবে অন্তর্বর্তী সরকার পাঁচ বছর ক্ষমতায় থেকেও নির্বাচন দিতে পারে, আবার চাইলে পাঁচ মাসের মধ্যেও দিতে পারে। এটা নির্ভর করছে তাদের আন্তরিকতার ওপর।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিভিন্ন মহল থেকে আওয়ামী লীগকে নির্বাচনের জন্য অযোগ্য কিংবা নিষিদ্ধ দল হিসেবে ঘোষণার দাবি উঠছে। এ বিষয়ে আপনার মন্তব্য কী?

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় : বিভিন্ন কর্মকান্ড দিয়ে আওয়ামী লীগ নিজেরাই নিজেদের অযোগ্য ঘোষণা করেছে। বাংলাদেশে অনেক রাজনৈতিক দল আছে। দলগুলোর একেকটির অবস্থান জনগণের কাছে একেক রকম। কোনো কোনো দল নামে মাত্র টিকে আছে। তাদের নিষিদ্ধ করার প্রয়োজন পড়েনি। জনগণই এসব দলের বিষয়ে তাদের রায় দিয়ে দিয়েছে। নিষিদ্ধ ঘোষণা করলে তারা চোরাগোপ্তা কার্যক্রম চালাবে। দেশকে আরও বেশি করে অস্থিতিশীল করে তুলবে। তখন তাদের গতিবিধি অনুসরণ করা কষ্টকর হয়ে পড়বে। দৃশ্যমান শত্রু মোকাবিলা করা যত সহজ, অদৃশ্য শত্রুকে মোকাবিলা করা তত কঠিন। বাংলাদেশ এখন অদৃশ্য শত্রু দ্বারা ষড়যন্ত্রের শিকার হচ্ছে, এটাকে দৃশ্যমান রাখতে না পারলে মোকাবিলা করা কঠিন হবে। আমার ব্যক্তিগত অভিমত হচ্ছে, দল নিষিদ্ধ করাটা একমাত্র সমাধান নয়। জামায়াতকেও তো আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করে গিয়েছিল, কিন্তু জামায়াতকে দেখলে এখন মনে হয় বেশ সতেজতার সঙ্গে তারা সরকারে আছে। বিএনপি যা বলে তা না হলেও জামায়াত যখন যা বলছে তা-ই হচ্ছে। কোনো দলকে নিষিদ্ধ করলেই তার রাজনৈতিক সমাধান মেলে না। জনগণের মনস্তাত্ত্বিক চাহিদায় যারা জায়গা করে নিতে পারবে না তারা স্বয়ংক্রিয়ভাবেই হারিয়ে যাবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : জাতীয় নির্বাচনের জন্য আপনারা কতটুকু প্রস্তুত।

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় : সরকার যদি আগামীকাল জাতীয় নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করে তাহলে বিএনপি আগামীকালই অংশ নিতে পারবে। বিএনপির মতো একটি জনপ্রিয় ও বৃহৎ রাজনৈতিক দলের জন্য প্রস্তুতির প্রয়োজন হয় না। গত ১৭ বছর আন্দোলন করছি, এর চেয়ে বড় প্রস্তুতি আর কী হতে পারে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বারবার বলছেন, আগামী নির্বাচন চ্যালেঞ্জিং হবে। চ্যালেঞ্জের জায়গাগুলো কোথায়।

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় : একটা সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন যে কোনো দিক দিয়েই চ্যালেঞ্জিং। এখানে ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কোনো সুযোগ থাকবে না। ভোটারদের মন জয় করে বিজয় ছিনিয়ে আনা ছাড়া আর কোনো উপায় নেই।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : তারেক রহমান কবে নাগাদ দেশে ফিরতে পারেন।

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় : উনি কবে নাগাদ দেশে ফিরবেন তা আমি নিশ্চিত করে বলতে পারছি না। কারণ শেখ হাসিনার গত ১৬ বছরের রাষ্ট্র শাসনে তারেক রহমানের জন্য দৃশ্যমান কতগুলো বাধা তৈরি করেছেন। সেই বাধাগুলো এখনো দূরীভূত হয়নি। রাজনৈতিক মহলে ওয়ান-ইলেভেনের কিছু লক্ষণও দেখা যাচ্ছে। প্রশ্ন হলো, এখন ‘মাইনাস টু ফর্মুলা’ নাকি ‘মাইনাস টু পার্টি ফর্মুলা’ চলছে? সব বাধা দূর হয়ে গেলেই তিনি দেশে ফিরবেন বলে আমি আশা করছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের দাবি উঠছে। এ বিষয়ে বর্তমান সরকারের কাছে আপনার বক্তব্য কী?

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় : এটা বাস্তবায়ন করা অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষে এই মুহূর্তে সম্ভব হবে না। বন্দিবিনিময় চুক্তির বাস্তবায়ন করতে হলে প্রথমে শেখ হাসিনাকে গণহত্যার দায়ে আদালত কর্তৃক দোষী সাব্যস্ত হতে হবে। শেখ হাসিনা এখনো আদালতের রায়ে দোষী সাব্যস্ত হয়নি। এ বিষয়ে আমি অন্য একটি প্রশ্ন রাখতে চাই। তাকে যেতে দেওয়া হলো কেন? আওয়ামী লীগের এত এমপি-মন্ত্রীকে পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ না দিয়ে বিচারের আওতায় আনতে পারলে সেটা উত্তম হতো।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান সময় দেওয়ার জন্য।

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় : আপনাদেরও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি