শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০৯:০৬, বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০২৪

সাক্ষাৎকার - গয়েশ্বর চন্দ্র রায়

সংকট মোকাবিলায় বিকল্প নেই রাজনৈতিক সরকারের

শফিকুল ইসলাম সোহাগ ও শরিফুল ইসলাম সীমান্ত
সংকট মোকাবিলায় বিকল্প  নেই রাজনৈতিক সরকারের

বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, রাজনৈতিক সংকট মোকাবিলায় রাজনৈতিক সরকারের বিকল্প নেই।

গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।

রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের ব্যাপারে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, কোনো দলকে নিষিদ্ধ করলেই তার রাজনৈতিক  সমাধান মেলে না। আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করলে তারা চোরাগোপ্তা কার্যক্রম চালিয়ে দেশকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলবে। জনগণের মনস্তাত্ত্বিক চাহিদায় যারা জায়গা করে নিতে পারবে না, তারা স্বয়ংক্রিয়ভাবেই হারিয়ে যাবে। জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যাপারে তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার পাঁচ বছর ক্ষমতায় থেকেও নির্বাচন দিতে পারে, আবার চাইলে পাঁচ মাসের মধ্যেও দিতে পারে। এটা নির্ভর করছে তাদের আন্তরিকতার ওপর।

গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের সাক্ষাৎকারের বিস্তারিত তুলে ধরা হলো :

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আপনাদের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি কী?

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় : সরকারের কাছে আমাদের ব্যক্তিগত কোনো প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি নেই। জনগণের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি যেন পূরণ হয়, এটাই আমাদের লক্ষ্য। এই মুহূর্তে জনগণের প্রত্যাশা একটা সুষ্ঠু, অবাধ নির্বাচন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচনের আয়োজন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের কার্যক্রমের মূল্যায়ন কীভাবে করবেন।

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় : নির্বাচনের প্রশ্নে সরকার পরিষ্কার করে কিছু বলছে না। জনমনে প্রশ্ন উঠছে, নির্বাচনটা কবে হবে। অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে একটা অভ্যুত্থানের মধ্যে দিয়ে। কিন্তু এই সরকারে রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ নেই। সরকারে যাঁরা আছেন তাঁরা বেশির ভাগই সুশীল সমাজ, বিভিন্ন ধরনের এনজিও কিংবা প্রাক্তন সেনাসদস্য। তাঁদের মধ্যে কেউ কেউ আবার বিভিন্ন সময় বিপ্লবী কথাবার্তা বলেন। একটা গণতান্ত্রিক সরকার দেশ পরিচালনায় না এলে দেশ সুষ্ঠুভাবে চলবে না।

সেনাপ্রধান থেকে শুরু করে একেকজন উপদেষ্টা বিভিন্ন সময় নির্বাচন কবে হতে পারে তা নিয়ে নিজস্ব মতামত দিচ্ছেন। তাঁদের মধ্যে এখনো নির্বাচনের প্রশ্নে কোনো সমন্বয় দেখা যাচ্ছে না। এ নিয়ে দিন দিন জটিলতা বাড়ছে। একটা অনির্বাচিত সরকারের মেয়াদ কখনোই নির্বাচিত সরকারের মেয়াদের সমান হতে পারে না। বর্তমানে বাংলাদেশকে ঘিরে যেসব দেশীয় ও আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক সংকট চলছে, তা মোকাবিলা করতে রাজনৈতিক সরকারের বিকল্প নেই। একমাত্র রাজনৈতিক সরকারই পারবে রাজনৈতিক সংকট মোকাবিলা করতে।

বিভিন্ন সময় দেখা যাচ্ছে সরকারের কাছে রাজনৈতিক দলের কথার চাইতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের কথা বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের পক্ষে এত এত রাজনৈতিক ইস্যু মোকাবিলা করা সম্ভব না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, যৌক্তিক সময়ের মধ্যে নির্বাচন দেওয়ার জন্য। আপনার মতে এই যৌক্তিক সময়টা কবে নাগাদ হতে পারে।

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় : যৌক্তিক সময় নির্ধারণের দায়িত্ব সরকারের। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, আমি আমার বাড়িতে একটা ভোজের আয়োজন করব। এখন আমাকে হিসাব করতে হবে, কতজন লোকের জন্য আয়োজন করব, কীভাবে করব, কী কী জিনিস লাগবে, সেসব জিনিস কোথায় পাওয়া যাবে। এসব হিসাবপত্র করে তারপর আমাকেই সিদ্ধান্ত জানাতে হবে যে কবে নাগাদ অনুষ্ঠানটা করা যাবে। যৌক্তিক সময়টাও ঠিক এভাবেই অন্তর্বর্তী সরকারের কাছ থেকেই আসতে হবে।

তবে সবকিছুরই একটা সময়সীমা আছে। দরজির দোকানে স্যুটের অর্ডার দিলে দরজিও ডেলিভারির জন্য একটা তারিখ দেয়। সেটা হয় এক মাস কিংবা এক সপ্তাহ। সে যদি মনে করে স্যুটটা জরুরি প্রয়োজন তবে ইচ্ছা করলে অর্ডার দেওয়ার চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যেও সে এটা বানিয়ে দিতে পারে। একইভাবে অন্তর্বর্তী সরকার পাঁচ বছর ক্ষমতায় থেকেও নির্বাচন দিতে পারে, আবার চাইলে পাঁচ মাসের মধ্যেও দিতে পারে। এটা নির্ভর করছে তাদের আন্তরিকতার ওপর।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিভিন্ন মহল থেকে আওয়ামী লীগকে নির্বাচনের জন্য অযোগ্য কিংবা নিষিদ্ধ দল হিসেবে ঘোষণার দাবি উঠছে। এ বিষয়ে আপনার মন্তব্য কী?

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় : বিভিন্ন কর্মকান্ড দিয়ে আওয়ামী লীগ নিজেরাই নিজেদের অযোগ্য ঘোষণা করেছে। বাংলাদেশে অনেক রাজনৈতিক দল আছে। দলগুলোর একেকটির অবস্থান জনগণের কাছে একেক রকম। কোনো কোনো দল নামে মাত্র টিকে আছে। তাদের নিষিদ্ধ করার প্রয়োজন পড়েনি। জনগণই এসব দলের বিষয়ে তাদের রায় দিয়ে দিয়েছে। নিষিদ্ধ ঘোষণা করলে তারা চোরাগোপ্তা কার্যক্রম চালাবে। দেশকে আরও বেশি করে অস্থিতিশীল করে তুলবে। তখন তাদের গতিবিধি অনুসরণ করা কষ্টকর হয়ে পড়বে। দৃশ্যমান শত্রু মোকাবিলা করা যত সহজ, অদৃশ্য শত্রুকে মোকাবিলা করা তত কঠিন। বাংলাদেশ এখন অদৃশ্য শত্রু দ্বারা ষড়যন্ত্রের শিকার হচ্ছে, এটাকে দৃশ্যমান রাখতে না পারলে মোকাবিলা করা কঠিন হবে। আমার ব্যক্তিগত অভিমত হচ্ছে, দল নিষিদ্ধ করাটা একমাত্র সমাধান নয়। জামায়াতকেও তো আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করে গিয়েছিল, কিন্তু জামায়াতকে দেখলে এখন মনে হয় বেশ সতেজতার সঙ্গে তারা সরকারে আছে। বিএনপি যা বলে তা না হলেও জামায়াত যখন যা বলছে তা-ই হচ্ছে। কোনো দলকে নিষিদ্ধ করলেই তার রাজনৈতিক সমাধান মেলে না। জনগণের মনস্তাত্ত্বিক চাহিদায় যারা জায়গা করে নিতে পারবে না তারা স্বয়ংক্রিয়ভাবেই হারিয়ে যাবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : জাতীয় নির্বাচনের জন্য আপনারা কতটুকু প্রস্তুত।

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় : সরকার যদি আগামীকাল জাতীয় নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করে তাহলে বিএনপি আগামীকালই অংশ নিতে পারবে। বিএনপির মতো একটি জনপ্রিয় ও বৃহৎ রাজনৈতিক দলের জন্য প্রস্তুতির প্রয়োজন হয় না। গত ১৭ বছর আন্দোলন করছি, এর চেয়ে বড় প্রস্তুতি আর কী হতে পারে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বারবার বলছেন, আগামী নির্বাচন চ্যালেঞ্জিং হবে। চ্যালেঞ্জের জায়গাগুলো কোথায়।

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় : একটা সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন যে কোনো দিক দিয়েই চ্যালেঞ্জিং। এখানে ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কোনো সুযোগ থাকবে না। ভোটারদের মন জয় করে বিজয় ছিনিয়ে আনা ছাড়া আর কোনো উপায় নেই।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : তারেক রহমান কবে নাগাদ দেশে ফিরতে পারেন।

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় : উনি কবে নাগাদ দেশে ফিরবেন তা আমি নিশ্চিত করে বলতে পারছি না। কারণ শেখ হাসিনার গত ১৬ বছরের রাষ্ট্র শাসনে তারেক রহমানের জন্য দৃশ্যমান কতগুলো বাধা তৈরি করেছেন। সেই বাধাগুলো এখনো দূরীভূত হয়নি। রাজনৈতিক মহলে ওয়ান-ইলেভেনের কিছু লক্ষণও দেখা যাচ্ছে। প্রশ্ন হলো, এখন ‘মাইনাস টু ফর্মুলা’ নাকি ‘মাইনাস টু পার্টি ফর্মুলা’ চলছে? সব বাধা দূর হয়ে গেলেই তিনি দেশে ফিরবেন বলে আমি আশা করছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের দাবি উঠছে। এ বিষয়ে বর্তমান সরকারের কাছে আপনার বক্তব্য কী?

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় : এটা বাস্তবায়ন করা অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষে এই মুহূর্তে সম্ভব হবে না। বন্দিবিনিময় চুক্তির বাস্তবায়ন করতে হলে প্রথমে শেখ হাসিনাকে গণহত্যার দায়ে আদালত কর্তৃক দোষী সাব্যস্ত হতে হবে। শেখ হাসিনা এখনো আদালতের রায়ে দোষী সাব্যস্ত হয়নি। এ বিষয়ে আমি অন্য একটি প্রশ্ন রাখতে চাই। তাকে যেতে দেওয়া হলো কেন? আওয়ামী লীগের এত এমপি-মন্ত্রীকে পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ না দিয়ে বিচারের আওতায় আনতে পারলে সেটা উত্তম হতো।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান সময় দেওয়ার জন্য।

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় : আপনাদেরও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
১৯ দফায় জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন জিয়াউর রহমান
১৯ দফায় জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন জিয়াউর রহমান
আউলিয়াদের দর্শন সমুন্নত থাকলেই দেশে শান্তি
আউলিয়াদের দর্শন সমুন্নত থাকলেই দেশে শান্তি
আহতদের চিকিৎসায় ১৫০ কোটি টাকা
আহতদের চিকিৎসায় ১৫০ কোটি টাকা
বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, ৩০ বাড়ি ভাঙচুর
বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, ৩০ বাড়ি ভাঙচুর
ধর্মীয় শিক্ষক বাধ্যতামূলক করুন
ধর্মীয় শিক্ষক বাধ্যতামূলক করুন
চোরদের আর নির্বাচন করিয়েন না
চোরদের আর নির্বাচন করিয়েন না
ওই লোকগুলো যেন সংসদে যেতে না পারে
ওই লোকগুলো যেন সংসদে যেতে না পারে
ভ্যাট বৃদ্ধি অবিবেচনাপ্রসূত সুদ বাড়লে ব্যবসা বন্ধ
ভ্যাট বৃদ্ধি অবিবেচনাপ্রসূত সুদ বাড়লে ব্যবসা বন্ধ
ভ্যাট-শুল্কে জনগণ চরম চাপে পড়বে : বিএনপি
ভ্যাট-শুল্কে জনগণ চরম চাপে পড়বে : বিএনপি
অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় শৃঙ্খলা আনতে হবে
অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় শৃঙ্খলা আনতে হবে
বিএফআইইউর সাবেক প্রধান মাসুদ গ্রেপ্তার
বিএফআইইউর সাবেক প্রধান মাসুদ গ্রেপ্তার
ভারতীয় আধিপত্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : নুর
ভারতীয় আধিপত্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : নুর
সর্বশেষ খবর
যে পাঁচ কাজে মুমিনের আত্মমর্যাদা বৃদ্ধি পায়
যে পাঁচ কাজে মুমিনের আত্মমর্যাদা বৃদ্ধি পায়

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

প্রাকৃতিক দুর্যোগ আল্লাহর পক্ষ থেকে সতর্কবার্তা
প্রাকৃতিক দুর্যোগ আল্লাহর পক্ষ থেকে সতর্কবার্তা

৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ট্রাম্পের অভিষেকের প্রতিবাদে ওয়াশিংটনে হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের অভিষেকের প্রতিবাদে ওয়াশিংটনে হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ধাপে এক হাজার ৮৯০ এর বেশি ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেবে ইসরায়েল
প্রথম ধাপে এক হাজার ৮৯০ এর বেশি ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেবে ইসরায়েল

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আজ থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর
গাজায় আজ থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

২ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

মেজাজ হারিয়ে মেদভেদেভের ৯২ লাখ টাকা জরিমানা
মেজাজ হারিয়ে মেদভেদেভের ৯২ লাখ টাকা জরিমানা

৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামালগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের নতুন কমিটির পরিচিতি সভা
জামালগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের নতুন কমিটির পরিচিতি সভা

৪ ঘন্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নাইজেরিয়ায় পেট্রোল ট্যাংকার বিস্ফোরণ, নিহত ৭০
নাইজেরিয়ায় পেট্রোল ট্যাংকার বিস্ফোরণ, নিহত ৭০

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফর্টিসের সঙ্গে কিংসের ড্র
ফর্টিসের সঙ্গে কিংসের ড্র

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কমিটি বাতিলের দাবিতে ফেনীতে বিএনপির একাংশের বিক্ষোভ
কমিটি বাতিলের দাবিতে ফেনীতে বিএনপির একাংশের বিক্ষোভ

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমানের জন্মবার্ষিকীতে স্বেচ্ছাসেবক দলের শীতবস্ত্র বিতরণ
জিয়াউর রহমানের জন্মবার্ষিকীতে স্বেচ্ছাসেবক দলের শীতবস্ত্র বিতরণ

৬ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি বলে কিছু নেই
যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি বলে কিছু নেই

৭ ঘন্টা আগে | পরবাস

বিতর্কের মাধ্যমে বুদ্ধিমত্তার বিকাশ হচ্ছে : ঢাবি উপাচার্য
বিতর্কের মাধ্যমে বুদ্ধিমত্তার বিকাশ হচ্ছে : ঢাবি উপাচার্য

৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

'অনেক ত্যাগের মাধ্যমে আমরা ৫ আগস্ট স্বৈরাচার মুক্ত হয়েছি'
'অনেক ত্যাগের মাধ্যমে আমরা ৫ আগস্ট স্বৈরাচার মুক্ত হয়েছি'

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

জয়পুরহাটে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
জয়পুরহাটে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে রাওয়া'র নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে রাওয়া'র নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের সাক্ষাৎ

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ ক্লিয়ারেন্সে ঘুষের ভিডিও ভাইরাল, এসআই ক্লোজড
পুলিশ ক্লিয়ারেন্সে ঘুষের ভিডিও ভাইরাল, এসআই ক্লোজড

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐক্য সুসংহত করতে দলগুলোর মধ্যে সংলাপ জরুরি: খেলাফত মজলিস
জাতীয় ঐক্য সুসংহত করতে দলগুলোর মধ্যে সংলাপ জরুরি: খেলাফত মজলিস

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

চোরাই স্বর্ণালঙ্কারসহ গৃহকর্মী গ্রেফতার
চোরাই স্বর্ণালঙ্কারসহ গৃহকর্মী গ্রেফতার

১০ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ছাত্র ইউনিয়ন সভাপতির বিরুদ্ধে থানায় জিডি, গ্রেফতারের দাবি
ঢাবি ছাত্র ইউনিয়ন সভাপতির বিরুদ্ধে থানায় জিডি, গ্রেফতারের দাবি

১০ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে তীর্থক নাটকের সভাপতি সৌরভ, সম্পাদক সোহান
রাবিতে তীর্থক নাটকের সভাপতি সৌরভ, সম্পাদক সোহান

১০ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘পাশের দেশে বসে সাম্প্রদায়িক বিশৃঙ্খলা করার প্রোপাগান্ডা ছড়াচ্ছে’
‘পাশের দেশে বসে সাম্প্রদায়িক বিশৃঙ্খলা করার প্রোপাগান্ডা ছড়াচ্ছে’

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির যেকোনো অপচেষ্টা জনগণ শক্ত হাতে প্রতিরোধ করবে’
‘বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির যেকোনো অপচেষ্টা জনগণ শক্ত হাতে প্রতিরোধ করবে’

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘খাদ্য সরবরাহ বাড়লে অচিরেই মূল্যস্ফীতি কমে আসবে’
‘খাদ্য সরবরাহ বাড়লে অচিরেই মূল্যস্ফীতি কমে আসবে’

১১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

পিএইচডি’র বোর্ডস অব ডিরেক্টরস কমিটি গঠন
পিএইচডি’র বোর্ডস অব ডিরেক্টরস কমিটি গঠন

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাল্যবিবাহের অভিযোগে বরের কারাদণ্ড
বাল্যবিবাহের অভিযোগে বরের কারাদণ্ড

১১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর বরিশালের সভাপতি বিশ্বনাথ, সম্পাদক শাহেদ
উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর বরিশালের সভাপতি বিশ্বনাথ, সম্পাদক শাহেদ

১১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে কৃষকদের মুখে হাসি ফোটানোর অঙ্গীকার
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে কৃষকদের মুখে হাসি ফোটানোর অঙ্গীকার

১১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘১৮ কোটি মানুষ এক ইঞ্চি জমিও ভারতকে দখল করতে দেবে না’
‘১৮ কোটি মানুষ এক ইঞ্চি জমিও ভারতকে দখল করতে দেবে না’

১১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
চৌকা সীমান্তে ভারতীয়দের হামলায় ২ বাংলাদেশি আহত, ব্যাপক উত্তেজনা
চৌকা সীমান্তে ভারতীয়দের হামলায় ২ বাংলাদেশি আহত, ব্যাপক উত্তেজনা

১৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আবার আসছে শৈত্যপ্রবাহ, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
আবার আসছে শৈত্যপ্রবাহ, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আমরা বেশি দিন নেই, চোরদের নির্বাচিত করবেন না : এম সাখাওয়াত
আমরা বেশি দিন নেই, চোরদের নির্বাচিত করবেন না : এম সাখাওয়াত

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সাইফ আলীকে নিয়ে নতুন শঙ্কায় চিকিৎসকরা
সাইফ আলীকে নিয়ে নতুন শঙ্কায় চিকিৎসকরা

২১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলি বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলি বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রথম দিনে ১০টি কাজের পরিকল্পনা ট্রাম্পের
প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রথম দিনে ১০টি কাজের পরিকল্পনা ট্রাম্পের

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এত ক্ষমতার মালিক তো দেশ ছেড়ে পালালেন কেন : জামায়াত আমির
এত ক্ষমতার মালিক তো দেশ ছেড়ে পালালেন কেন : জামায়াত আমির

১৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

'টিসিবির এক কোটি ফ্যামিলি কার্ডধারীর মধ্যে ৩৭ লাখই ভুয়া'
'টিসিবির এক কোটি ফ্যামিলি কার্ডধারীর মধ্যে ৩৭ লাখই ভুয়া'

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পালানোর সময় ওরা চেয়ারের তোয়ালে পর্যন্ত নিয়ে গেছে: ভিসি আমানুল্লাহ
পালানোর সময় ওরা চেয়ারের তোয়ালে পর্যন্ত নিয়ে গেছে: ভিসি আমানুল্লাহ

১২ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

মায়ের জন্য দোয়া চাইলেন তারেক রহমান
মায়ের জন্য দোয়া চাইলেন তারেক রহমান

২৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

চমক জাগিয়ে ভারতের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির স্কোয়াড ঘোষণা
চমক জাগিয়ে ভারতের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির স্কোয়াড ঘোষণা

১৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিজস্ব প্রযুক্তির প্রথম নজরদারি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান
নিজস্ব প্রযুক্তির প্রথম নজরদারি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ দিয়ে দল ভারি করার দরকার নেই: শামা ওবায়েদ
আওয়ামী লীগ দিয়ে দল ভারি করার দরকার নেই: শামা ওবায়েদ

১১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভোটার তালিকা হালনাগাদে ল্যাপটপ-স্ক্যানার দেবে ইউএনডিপি
ভোটার তালিকা হালনাগাদে ল্যাপটপ-স্ক্যানার দেবে ইউএনডিপি

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ আয়োজন: ৩০ লাখ কুকুরকে হত্যার পরিকল্পনা মরক্কোর
বিশ্বকাপ আয়োজন: ৩০ লাখ কুকুরকে হত্যার পরিকল্পনা মরক্কোর

১৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বার্লিন, হিরোশিমা ও নাগাসাকির অজুহাতে গাজায় গণহত্যা চালিয়েছে ইসরায়েল
বার্লিন, হিরোশিমা ও নাগাসাকির অজুহাতে গাজায় গণহত্যা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিঃসঙ্গ জীবনের সঙ্গী হবে রোবট আরিয়া, প্রয়োজন মেটাবে প্রেমিকারও!
নিঃসঙ্গ জীবনের সঙ্গী হবে রোবট আরিয়া, প্রয়োজন মেটাবে প্রেমিকারও!

২০ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‌‘ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচন দেওয়ার চেষ্টা করবে সরকার’
‌‘ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচন দেওয়ার চেষ্টা করবে সরকার’

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার বিরুদ্ধে বড় বাণিজ্য যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত কানাডা
আমেরিকার বিরুদ্ধে বড় বাণিজ্য যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত কানাডা

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের সংগ্রাম বাদ দিলে ইতিহাস যাবে ডাস্টবিনে : ছাত্রদল সভাপতি
ছাত্রদলের সংগ্রাম বাদ দিলে ইতিহাস যাবে ডাস্টবিনে : ছাত্রদল সভাপতি

১৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘ভুয়া ‘ভুয়া’ স্লোগান: অসহায়ের মতো তাকিয়ে রইলেন লিটন
‘ভুয়া ‘ভুয়া’ স্লোগান: অসহায়ের মতো তাকিয়ে রইলেন লিটন

১২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার স্পেসওয়াক করলেন মহাকাশে আটকে থাকা সেই নভোচারী
এবার স্পেসওয়াক করলেন মহাকাশে আটকে থাকা সেই নভোচারী

১৩ ঘন্টা আগে | বিজ্ঞান

২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটের আকার হতে পারে ৮ লাখ কোটি টাকা
২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটের আকার হতে পারে ৮ লাখ কোটি টাকা

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ থেকে ফিরতে চায় ইয়েমেনের হুতিরাও: এলো নতুন বার্তা
যুদ্ধ থেকে ফিরতে চায় ইয়েমেনের হুতিরাও: এলো নতুন বার্তা

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের শত্রু দেশগুলোর সঙ্গে রাশিয়ার সম্পর্ক জোরদার
যুক্তরাষ্ট্রের শত্রু দেশগুলোর সঙ্গে রাশিয়ার সম্পর্ক জোরদার

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর ছয় স্থানে ‘জনতার বাজার’ বসাচ্ছে জেলা প্রশাসন
রাজধানীর ছয় স্থানে ‘জনতার বাজার’ বসাচ্ছে জেলা প্রশাসন

১৯ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ভ্যাট ও শুল্ক বাড়ানোর সিদ্ধান্ত জনগণের ওপর চরম চাপ বাড়াবে: মির্জা ফখরুল
ভ্যাট ও শুল্ক বাড়ানোর সিদ্ধান্ত জনগণের ওপর চরম চাপ বাড়াবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এক নজরে দেখে নিন চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ৮ দলের স্কোয়াড
এক নজরে দেখে নিন চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ৮ দলের স্কোয়াড

১৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ ট্যাঙ্কারে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় বিপাকে ভারত
রুশ ট্যাঙ্কারে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় বিপাকে ভারত

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় কবির নাতির চিকিৎসায় ১৬ সদস্যের মেডিকেল বোর্ড
জাতীয় কবির নাতির চিকিৎসায় ১৬ সদস্যের মেডিকেল বোর্ড

১৬ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোথায় আছেন শিরীন শারমিন চৌধুরী
কোথায় আছেন শিরীন শারমিন চৌধুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি খাতে ভরাডুবির শঙ্কা
রপ্তানি খাতে ভরাডুবির শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংঘর্ষে এবার সীমান্তবাসী
সংঘর্ষে এবার সীমান্তবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের রোডম্যাপ কবে
নির্বাচনের রোডম্যাপ কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাভিশ্বাসে বিনিয়োগকারীরা
নাভিশ্বাসে বিনিয়োগকারীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে ঘাটে বিক্রি হচ্ছে বিপজ্জনক জ্বালানি
মাঠে ঘাটে বিক্রি হচ্ছে বিপজ্জনক জ্বালানি

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি বলে কিছু নেই
যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি বলে কিছু নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মাইকে ঘোষণা দিয়ে সংঘর্ষে জড়ায় গ্রামবাসী
মাইকে ঘোষণা দিয়ে সংঘর্ষে জড়ায় গ্রামবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

চোরদের আর নির্বাচন করিয়েন না
চোরদের আর নির্বাচন করিয়েন না

প্রথম পৃষ্ঠা

রমজানের জন্য প্রস্তুত খাতুনগঞ্জ
রমজানের জন্য প্রস্তুত খাতুনগঞ্জ

নগর জীবন

বিতর্ক ছাড়ছে না জনপ্রশাসনের
বিতর্ক ছাড়ছে না জনপ্রশাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান ও শহীদ জিয়ার বাংলাদেশ প্রেক্ষিত
জুলাই গণ অভ্যুত্থান ও শহীদ জিয়ার বাংলাদেশ প্রেক্ষিত

সম্পাদকীয়

কাঠের ঘানিতে সরিষার তেল উৎপাদনে মোটরসাইকেল
কাঠের ঘানিতে সরিষার তেল উৎপাদনে মোটরসাইকেল

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসসহ পুলিশের এএসআই গ্রেপ্তার
আইসসহ পুলিশের এএসআই গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

কলকাতায় চিকিৎসককে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় দোষী সঞ্জয় রায়
কলকাতায় চিকিৎসককে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় দোষী সঞ্জয় রায়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিস্ফোরণে দগ্ধ জাতীয় কবির নাতি  আশঙ্কাজনক
বিস্ফোরণে দগ্ধ জাতীয় কবির নাতি আশঙ্কাজনক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ শহীদ জিয়ার ৮৯তম জন্মবার্ষিকী
আজ শহীদ জিয়ার ৮৯তম জন্মবার্ষিকী

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিথি পাখিতে মুখর পাহাড়
অতিথি পাখিতে মুখর পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুবিধা নেই তবু করের বোঝা
সুবিধা নেই তবু করের বোঝা

নগর জীবন

ওই লোকগুলো যেন সংসদে যেতে না পারে
ওই লোকগুলো যেন সংসদে যেতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলাভঙ্গে ব্যবস্থা ১২০০ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে
শৃঙ্খলাভঙ্গে ব্যবস্থা ১২০০ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার মেডিকেল বোর্ডের প্রতিদিনই বৈঠক
খালেদা জিয়ার মেডিকেল বোর্ডের প্রতিদিনই বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেসবুক স্ট্যাটাসের প্রতিবাদে মধ্যরাতে উত্তাল ঢাবি
ফেসবুক স্ট্যাটাসের প্রতিবাদে মধ্যরাতে উত্তাল ঢাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএফআইইউর সাবেক প্রধান মাসুদ গ্রেপ্তার
বিএফআইইউর সাবেক প্রধান মাসুদ গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই-আগস্টের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন সম্ভব
জুলাই-আগস্টের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন সম্ভব

পেছনের পৃষ্ঠা

ইডেন ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
ইডেন ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের ভেরিয়েন্ট নিয়ে কথা
ইলিশের ভেরিয়েন্ট নিয়ে কথা

সম্পাদকীয়

জমজমাট মিডিয়াকম ব্যাডমিন্টন
জমজমাট মিডিয়াকম ব্যাডমিন্টন

মাঠে ময়দানে

বায়ুদূষণে বছরে লক্ষাধিক মানুষের মৃত্যু
বায়ুদূষণে বছরে লক্ষাধিক মানুষের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা