শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০২৪

শাবানা অসুস্থ

নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক

আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক

কথা ছিল এ মাসের প্রথম সপ্তাহে ঢাকায় আসবেন ঢালিউডের বিউটি কুইন খ্যাত জনপ্রিয় অভিনেত্রী শাবানা। সব ঠিকঠাকই ছিল। কিন্তু বাদ সাধল অসুস্থতা। পায়ের সমস্যাটা আবার বেড়েছে। ২০১৯ সালের দিকে যুক্তরাষ্ট্রের নিউজার্সিতে বাসার কাছে বরফে পিছলে পড়ে হাঁটুতে প্রচণ্ড আঘাত পেয়েছিলেন তিনি। ২০২০ সালের জানুয়ারিতে ঢাকায় এলে তাঁর বারিধারার বাসায় গিয়ে দেখা যায় তিনি খুঁড়িয়ে হাঁটছেন। জানালেন দুর্ঘটনার কথা। এরপর ওই বছরের মার্চে ফিরে যান যুক্তরাষ্ট্রে। ১৯৯৯ সাল থেকেই সেখানে স্থায়ীভাবে পরিবার নিয়ে বসবাস করছেন তিনি। যুক্তরাষ্ট্রে ফিরে যাওয়ার পর পায়ের অবস্থার আরও অবনতি হলে একপর্যায়ে অস্ত্রোপচারও করাতে হয়। এরপর ভালো-মন্দ মিলিয়ে চলছে তাঁর জীবন। গত সপ্তাহে একাই দেশে আসেন তাঁর স্বামী চলচ্চিত্র প্রযোজক ওয়াহিদ সাদিক। মঙ্গলবার তাঁর সঙ্গে কথা হলে তিনি জানান, হ্যাঁ, শাবানার আমার সঙ্গেই আসার কথা ছিল; কিন্তু দুর্ভাগ্য, অসুস্থতা আবার বেড়েছে। তাই তিনি আসতে পারেননি। তিনি এখন ঘরের হালকা-পাতলা কাজ করেন আর ধর্ম-কর্ম নিয়েই ব্যস্ত থাকেন। বাসা থেকে খুব একটা বেরও হন না। এদিকে ওয়াহিদ সাদিক জানান, তিনি নারী জাগরণের অগ্রদূত ‘বেগম রোকেয়া’র জীবনী নিয়ে একটি ছবি নির্মাণ করতে চান। নব্বই দশকের প্রথমদিকে প্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা সুভাষ দত্ত শাবানাকে বেগম রোকেয়ার চরিত্রে কাস্ট করে ছবিটি নির্মাণ করতে যাচ্ছিলেন। এর মহরত এবং কিছুটা শুটিংও হয়েছিল। পরে নানা কারণে ছবিটির নির্মাণকাজ আর শেষ করতে পারেননি সুভাষ দত্ত। এবার এ ছবিটি নতুন করে নির্মাণের পরিকল্পনা করছেন জানিয়ে ওয়াহিদ সাদিক বলেন, শাবানা তো অভিনয় থেকে বিদায় নিয়েছেন, এমনকি ছবি প্রযোজনায়ও আর ফিরবেন না, তাই তাঁকে আর বেগম রোকেয়ার চরিত্রে অভিনয় করাতে পারছি না। এখন এ চরিত্রে কাকে নেব সেটাই চিন্তা করছি। দেশে তেমন কাউকে এ চরিত্রের জন্য উপযুক্ত মনে হচ্ছে না। তাই বলিউড থেকে কাউকে নেওয়া যায় কি না ভাবছি। তিনি বেগম রোকেয়ার জীবনের নানা দিক জানতে শিগগিরই এ মহীয়সী নারীর গ্রামের বাড়ি রংপুর যাবেন বলে জানালেন। গত বছরের ৭ জানুয়ারি শাবানার স্বামী ওয়াহিদ সাদিকের মাধ্যমে অভিনেত্রী ও চলচ্চিত্র প্রযোজক শাবানা ঘোষণা দিয়েছিলেন তিনি আবার চলচ্চিত্র প্রযোজনায় আসছেন। কলকাতার সঙ্গে যৌথ আয়োজনে একটি চলচ্চিত্র নির্মাণের পরিকল্পনা নিয়েও এগিয়ে যাচ্ছিলেন ওয়াহিদ সাদিক। কিন্তু হঠাৎ করে শাবানা চলচ্চিত্র থেকে নিজের অবসরের ঘোষণা দিলে থমকে যায় সেই ছবি নির্মাণ। ওয়াহিদ সাদিক হতাশ হয়ে ফিরে যান যুক্তরাষ্ট্রে।

অনেকেই শাবানাকে বলছেন তিনি যেহেতু দীর্ঘদন ধরে চলচ্চিত্র থেকে দূরে এবং ধর্ম-কর্ম ও সংসার নিয়ে ব্যস্ত আছেন তাই চলচ্চিত্রে তাঁর আর না ফেরাই উচিত। শাবানা তাঁর ভক্ত-অনুরাগীদের  মতামতকে সম্মান জানিয়ে ও নিজের ইচ্ছায় চলচ্চিত্র থেকে অবসরের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেন। শাবানাও জানিয়েছেন, তাঁর ও তাঁর স্বামীর চলচ্চিত্র প্রযোজনা সংস্থা এস এস [শাবানা-সাদিক] প্রোডাকশন আর খোলা হবে না...

নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিকওয়াহিদ সাদিক বলেন, ‘শাবানা ১৯৯৭ সালেই অভিনয় থেকে অবসর নিয়েছেন এবং যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী হয়েছেন। এরপর মাঝেমধ্যে দেশে এলেও বহু প্রস্তাব থাকা সত্ত্বেও আর অভিনয়ে ফেরেননি। তবে গত কয়েক বছরে বেশ কয়েকবার চলচ্চিত্র প্রযোজনার পরিকল্পনা করেছিলেন। কিন্তু চলচ্চিত্রের ব্যবসা তখন একেবারেই অনুকূলে না থাকায় শেষ পর্যন্ত সেই পরিকল্পনা ত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছিলেন। এর আগে শাবানা অনেকবারই গণমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন, চলচ্চিত্রের কল্যাণেই আজ তাঁর নাম, খ্যাতি, যশ হয়েছে। তাই অভিনয় থেকে বিদায় নিলেও চলচ্চিত্র প্রযোজনা করবেন। চলচ্চিত্রের প্রতি সেই শ্রদ্ধাবোধ থেকে গত বছর তিনি আবার চলচ্চিত্র প্রযোজনার উদ্যোগ নিয়েছিলেন। কিন্তু এ সংবাদটি প্রকাশিত হওয়ার পর থেকে প্রচুর মানুষ শাবানার সঙ্গে যোগাযোগ করে এ ব্যাপারে তাদের মত জানান। এর মধ্যে অনেকেই শাবানাকে বলছেন, তিনি যেহেতু দীর্ঘদন ধরে চলচ্চিত্র থেকে দূরে এবং ধর্ম-কর্ম ও সংসার নিয়ে ব্যস্ত আছেন তাই চলচ্চিত্রে তাঁর আর না ফেরাই উচিত। শাবানা তাঁর ভক্ত অনুরাগীদের মতামতকে সম্মান জানিয়ে ও নিজের ইচ্ছায় চলচ্চিত্র থেকে অবসরের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেন। শাবানাও জানিয়েছেন তাঁর ও তাঁর স্বামীর চলচ্চিত্র প্রযোজনা সংস্থা এস এস [শাবানা-সাদিক] প্রোডাকশন আর খোলা হবে না এবং এ সংস্থা থেকে আর কোনো চলচ্চিত্রও নির্মাণ হবে না। বরং তাঁর স্বামী ওয়াহিদ সাদিকের নামে ডব্লিউ এস [ওয়াহিদ সাদিক] প্রোডাকশন চালু করে তা থেকেই তাঁর স্বামী চলচ্চিত্র নির্মাণ করতে পারেন। এদিকে ওয়াহিদ সাদিক আবারও বলেন, দেশীয় চলচ্চিত্রে প্রাণ ফেরাতে আবার নির্মাণে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তিনি বলেন, আমি ও আমার স্ত্রী অভিনেত্রী শাবানা ১৯৯৭ সালের দিকে চলচ্চিত্র জগৎ ছেড়ে যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী হই। এরপর প্রায় প্রতিবছরই দেশে এলেও চলচ্চিত্রের ব্যবসা অনুকূলে না থাকায় আর নির্মাণে ফিরতে পারিনি। এবার আমি স্পষ্ট করে বলতে চাই, সব চূড়ান্ত করতে হয়ত কিছুটা দেরি হতে পারে; কিন্তু ছবিটি নির্মাণ হবেই। ওয়াহিদ সাদিক বলেন, শুধু এ ছবিটি নয়, আরও কয়েকটি প্রজেক্ট নিয়ে আসছি। তাঁর কথায়, ছবির সবকিছু চূড়ান্ত করে জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ঢাকায় ছবির আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেব। তিনি আরও জানান, যদি ব্যবসায়িক আনুকূল্য পান তাহলে তাঁর নতুন চলচ্চিত্র প্রযোজনা সংস্থা ‘ডব্লিউ এস প্রোডাকশন’ নিয়মিত চলচ্চিত্র নির্মাণ করে যাবে। তবে এর জন্য প্রয়োজন দেশে সিনেমা হল ও সিনেপ্লেক্সের সংখ্যা বাড়ানো। কারণ দেশে পর্যাপ্ত পরিমাণে সিনেমা হল না থাকায় চলচ্চিত্র নির্মাণে লগ্নিকৃত অর্থ ফেরত আনার নিশ্চয়তার অভাবে নির্মাতারা এখন চলচ্চিত্র নির্মাণে সাহস পান না। তিনি সিনেমা হল বৃদ্ধির জন্য সরকার ও সিনেমা হল মালিকদের সহযোগিতা কামনা করেন। এর আগে শাবানা ও ওয়াহিদ সাদিক তাদের চলচ্চিত্র প্রযোজনা সংস্থা এস এস প্রোডাকশন প্রতিষ্ঠা করেন ১৯৭৯ সালে। ওই বছর প্রথম ছবি নির্মাণ করেন ‘মাটির ঘর’। ছবিটি পরিচালনা করেন প্রখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক প্রয়াত আজিজুর রহমান। এতে প্রধান দুই চরিত্রে অভিনয় করেন শাবানা ও রাজ্জাক। এরপর ছুটির ঘণ্টা, আমি সেই মেয়ে, স্বামী কেন আসামীসহ স্থানীয় ও যৌথ প্রযোজনায় প্রায় দুই ডজন ছবি নির্মাণ করা হয় এই প্রোডকাশন হাউস থেকে এবং সবই বাম্পার হিট ব্যবসা করে। এস এস প্রোডকশন প্রযোজিত সর্বশেষ ছবি ‘স্বামী কেন আসামী’। এটি মুক্তি পায় ১৯৯৭ সালে। শাবানা ও ওয়াহিদ সাদিকের ছবির মাধ্যমেই ঢাকার ছবিতে অভিনয় করেন বলিউড অভিনেত্রী জয়া প্রদা, অভিনেতা চাঙ্কি পান্ডে, কলকাতার অভিনেতা-অভিনেত্রী রঞ্জিত মল্লিক, প্রসেনজিত, ঋতুপর্ণা সেনসহ অনেকে।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশেষ সম্মাননায় দীপিকা
বিশেষ সম্মাননায় দীপিকা
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
তিশার ইচ্ছা
তিশার ইচ্ছা
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস
অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
আনকাট ‘শোলে’
আনকাট ‘শোলে’
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা- শিবলী সাদিক
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা- শিবলী সাদিক
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা
নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা
সর্বশেষ খবর
৭ জেলার ওপর দিয়ে ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা
৭ জেলার ওপর দিয়ে ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

১০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক