শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:২১, মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই, ২০২৫

সবাই রাজি, তবু আটকা

আরাফাত মুন্না
প্রিন্ট ভার্সন
সবাই রাজি, তবু আটকা

পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় প্রতিষ্ঠার বিষয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে উপস্থিত সব রাজনৈতিক দলই নীতিগতভাবে সমর্থন দিয়েছে। প্রধান বিচারপতির প্রস্তাবের পর এ-সংক্রান্ত অধ্যাদেশের খসড়াও প্রস্তুত হয়ে আছে বেশ আগে থেকেই। এরপরও আটকে আছে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিতের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার কাজ। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এর আগে রাজনৈতিক সরকারগুলো বিচার বিভাগের পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দিলেও তা বাস্তবায়ন করেনি। ভবিষ্যতে যে করবে সে নিশ্চয়তাও নেই। তাই এ অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ই পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার জন্য একটি ভালো সময়। অথচ অন্তর্বর্তী সরকারের অগ্রাধিকার তালিকায় নেই বিচার বিভাগের পৃথক সচিবালয়।

এদিকে বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের সুপারিশে পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হলেও অন্তর্বর্তী সরকারের অগ্রাধিকার তালিকায় বিষয়টি স্থান না পাওয়াকে দুঃখজনক বলে মন্তব্য করেছে বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের সংগঠন জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন। সম্প্রতি রংপুরে অনুষ্ঠিত এক মতবিনিময় সভায় সংগঠনের নেতারা বলেন, বিচার বিভাগের প্রকৃত স্বাধীনতা নিশ্চিত করার এখনই উপযুক্ত সময়। এ স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে একটি শক্তিশালী ও কার্যকর বিচার বিভাগীয় সচিবালয় অপরিহার্য। সর্বশেষ গত ২২ জুন ‘বিচার বিভাগীয় স্বাধীনতা ও দক্ষতা’ শীর্ষক জাতীয় সেমিনারে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার বিষয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা না আসায় হতাশ হয়েছেন বিচারকরা। তারা বলেন, প্রধান উপদেষ্টা পৃথক সচিবালয়ের গুরুত্ব তুলে ধরে বক্তব্য দিলেও সুস্পষ্ট ঘোষণা দেননি। ফলে শিগগিরই এ সচিবালয় হবে বলে আর মনে হচ্ছে না।

অন্যদিকে পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠায় সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ একটি বাধা বলে মনে করেন এ-সংক্রান্ত রিটকারীদের আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এ অনুচ্ছেদে অধস্তন আদালতের বিচারক ও বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেটদের নিয়ন্ত্রণ এবং শৃঙ্খলা বিধান রাষ্ট্রপতির ওপর ন্যস্ত করার কথা বলা হয়েছে। ১১৬ অনুচ্ছেদ বর্তমান অবস্থায় বহাল রেখে পৃথক সচিবালয় করলে তা সাংঘর্ষিক হবে। তিনি বলেন, এর ফলে আমরা বিষয়টি চ্যালেঞ্জ করে রিট করেছি। আমরা আদি সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ ফিরিয়ে আনার আর্জি জানিয়েছি। এখন রুল শুনানি হচ্ছে। তবে এ রুল শুনানিতে রাষ্ট্রপক্ষ বারবার সময় নিচ্ছে। এভাবে বারবার সময় নেওয়া সমীচীন নয়। আদালতের কাজে সবাই সহযেইগতা করবেন বলেও আশা প্রকাশ করেন সুপ্রিম কোর্টের এ আইনজীবী।

প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ দায়িত্ব নেওয়ার পর গত বছরের ২১ সেপ্টেম্বর সারা দেশের অধস্তন আদালতের বিচারকদের উদ্দেশে অভিভাষণে বলেছিলেন, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়, জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের মতো বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার জন্য পূর্ণাঙ্গ প্রস্তাব শিগগিরই আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। এরপর সুপ্রিম কোর্ট থেকে গত বছরের ২৭ অক্টোবর এ বিষয়ে মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠার প্রস্তাবের সঙ্গে ধারণাপত্র ও খসড়া অধ্যাদেশ পাঠানো হয় আইন মন্ত্রণালয়ে। এরপর বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনেও পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, আইন মন্ত্রণালয় অধ্যাদেশের খসড়াসহ প্রায় সবই চূড়ান্ত করে রেখেছে। এখন অর্ন্তবর্তী সরকার সিদ্ধান্ত নিলেই অধ্যাদেশ জারির মাধ্যমে পৃথক সচিবালয় করতে পারে।

জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্টের মুখপাত্র ও স্পেশাল অফিসার মো. মোয়াজ্জেম হোছাইন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় প্রতিষ্ঠায় আমাদের পক্ষ থেকে ধারণাপত্রসহ প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছিল। আমরা আশাবাদী সরকার খুব শিগগিরই এ বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের অন্যতম সদস্য ঐতিহাসিক মাসদার হোসেন মামলার বাদী ও সাবেক জেলা জজ মাসদার হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমাদের বিচার বিভাগ যুগ যুগ ধরে পরাধীন ও সরকার কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত ছিল। এর ধারাবাহিকতা এখনো রয়েছে। এখনো বিচারকদের বদলি, পদোন্নতি, শৃঙ্খলাসংক্রান্ত যাবতীয় বিষয় সরকারের নিয়ন্ত্রণেই রয়েছে। অথচ মাসদার হোসেন মামলার মূল উদ্দেশ্যই ছিল বিচারকদের সরকারের নিয়ন্ত্রণ মুক্ত করা। তিনি বলেন, ওই মামলার রায়ের ১২ দফা নির্দেশনার ৮ নম্বর দফায় স্পষ্ট করে বলা ছিল বিচারকদের সংসদ তথা আইন বিভাগ ও প্রশাসনের পরিপূর্ণ নিয়ন্ত্রণ মুক্ত রাখতে হবে। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় বিচার বিভাগ পৃথককীকরণের ১৭ বছর পরও ওই রায়ের অনেক নির্দেশনা অকার্যকর রয়ে গেছে। তিনি আরও বলেন, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিতে পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠায় প্রধান বিচারপতির উদ্যোগ ও প্রস্তাবনা এখনো বাস্তবায়ন হয়নি। আমি মনে করি স্বাধীন বিচার বিভাগ বিনির্মাণে মাসদার হোসেন মামলার রায়ের ৮ নম্বর দফার আলোকে বিচার বিভাগকে সরকারের নিয়ন্ত্রণমুক্ত করা সময়ের দাবি।

পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠায় একমত সব রাজনৈতিক দল : বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে উপস্থিত সব রাজনৈতিক দল ৮টি বিষয়ে একমত হয়েছে। এই ৮ প্রস্তাব হচ্ছে- নির্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগ কার্যকরভাবে পৃথককরণের জন্য সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় প্রতিষ্ঠা এবং প্রয়োজনীয় আইন প্রণয়ন করা। বিচারকদের চাকরির নিয়ন্ত্রণ সম্পূর্ণভাবে সুপ্রিম কোর্টের ওপর ন্যস্ত করার জন্য সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ ও সংশ্লিষ্ট বিধিমালা সংশোধন করার সুপারিশের বিষয়ে একমত পোষণ করেছে সব দল। বিচারকদের রাজনৈতিক আনুগত্য প্রদর্শন বা রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশকে অসদাচরণ হিসেবে বিবেচনা করে শৃঙ্খলামূলক ব্যবস্থা গ্রহণের বিধান করার সুপারিশের বিষয়ে সব দল একমত পোষণ করেছে। এ ছাড়া স্থায়ী অ্যাটর্নি সার্ভিস, রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদানের ক্ষমতা কমানো, জাতীয় আইনগত সহায়তা আইন সংশোধনের বিষয়েও একমত হয়েছে দলগুলো। পাঠানো ২৩ প্রস্তাবের মধ্যে মাত্র ৮ বিষয়ে সব দল একমত হতে পেরেছে। এর মধ্যে সুপ্রিম কোর্ট সবিচালয় প্রতিষ্ঠার বিষয়টি অন্যতম।

অধ্যাদেশের খসড়া প্রস্তুত : পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় প্রতিষ্ঠায় এরই মধ্যে একটি অধ্যাদেশের খসড়াও প্রস্তুত করা হয়েছে। খসড়াটির ওপর মতামতের জন্য আইন মন্ত্রণালয় থেকে সুপ্রিম কোর্টেও পাঠানো হয়েছিল। সুপ্রিম কোর্ট তাদের মতামত দিয়ে অনেক আগেই ফেরত পাঠিয়েছে মন্ত্রণালয়ে।

সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় অধ্যাদেশ-২০২৫-এর খসড়ার ৪ ধারায় বলা হয়েছে, ‘সংবিধানের ১০৯ অনুচ্ছেদের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে একটি সচিবালয় থাকবে এবং এটা সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় নামে অভিহিত হবে। সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় কোনো মন্ত্রণালয়, বিভাগ বা দপ্তরের আওতাধীন বা নিয়ন্ত্রণাধীন থাকবে না। বিধি দ্বারা নির্ধারিত পদ্ধতিতে একজন সচিব এবং অন্যান্য কর্মকর্তা ও কর্মচারীর সমন্বয়ে এ সচিবালয় গঠিত হবে।’ অধ্যাদেশের ৫(১) ধারায় বলা হয়েছে, ‘অন্য কোনো আইন, বিধি বা কার্যবণ্টনে যা কিছুই থাকুক না কেন, দেশের বিচার প্রশাসন পরিচালনায় সুপ্রিম কোর্টকে সহায়তা প্রদান করার জন্য অধস্তন আদালত ও ট্রাইব্যুনালের তত্ত্বাবধান ও নিয়ন্ত্রণসংক্রান্ত প্রয়োজনীয় সব সাচিবিক দায়িত্ব পালন; সংসদ কর্তৃক প্রণীত আইন সাপেক্ষে রাজস্ব আদালতগুলো ব্যতীত হাই কোর্ট বিভাগের নিয়ন্ত্রণাধীন দেশের সব অধস্তন দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত এবং ট্রাইব্যুনালের সংখ্যা, এখতিয়ার, ক্ষমতা ও গঠন নির্ধারণ; হাই কোর্ট বিভাগের নিয়ন্ত্রণাধীন সব আদালত বা ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের নিয়োগ ও চাকরির শর্তাবলি নির্ধারণ; সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নিয়োগ, পদায়ন, বদলি, শৃঙ্খলা ও অন্যান্য আনুষঙ্গিক বিষয়; অধস্তন আদালতের বিচারকদের নিয়োগ, পদায়ন, বদলি, শৃঙ্খলা ও অন্যান্য আনুষঙ্গিক বিষয় ন্যস্ত থাকবে সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়ের ওপর।’

সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়ের কার্যপদ্ধতির ব্যাপারে ৬(১) ধারায় বলা হয়েছে, ‘সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়ের সার্বিক নিয়ন্ত্রণ প্রধান বিচারপতির ওপর ন্যস্ত থাকবে এবং সচিব সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়ের প্রশাসনিক প্রধান হবেন। ৬(২) সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়ের সচিব সরকারের সিনিয়র সচিবের সমমর্যাদা ও সুবিধাদি ভোগ করবেন।’

এই বিভাগের আরও খবর
আজ চালু হচ্ছে সাত ইন্টারসেকশন
আজ চালু হচ্ছে সাত ইন্টারসেকশন
১ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ
১ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ
হানি ট্র্যাপে ফেলে চাঁদা দাবি, তিন নারীসহ গ্রেপ্তার ৭
হানি ট্র্যাপে ফেলে চাঁদা দাবি, তিন নারীসহ গ্রেপ্তার ৭
কিনারা হয়নি ১০ মাসেও
কিনারা হয়নি ১০ মাসেও
সাতক্ষীরা সীমান্তে ১৫ জনকে হস্তান্তর করল বিএসএফ
সাতক্ষীরা সীমান্তে ১৫ জনকে হস্তান্তর করল বিএসএফ
বিজিবিএকে রেক্সসুবিধা প্রদানে বিজিএমইএর আপত্তি
বিজিবিএকে রেক্সসুবিধা প্রদানে বিজিএমইএর আপত্তি
মাজার-মসজিদ উন্নয়নে ৭৫ লাখ টাকা বরাদ্দ
মাজার-মসজিদ উন্নয়নে ৭৫ লাখ টাকা বরাদ্দ
ফ্লাইওভার ব্যবহার করতে পারবে দক্ষিণবঙ্গের বাস
ফ্লাইওভার ব্যবহার করতে পারবে দক্ষিণবঙ্গের বাস
দিনাজপুরে বিদেশি ফল চাষে সফলতা
দিনাজপুরে বিদেশি ফল চাষে সফলতা
ফেনীতে লোকালয়ে বাঘ, আতঙ্ক
ফেনীতে লোকালয়ে বাঘ, আতঙ্ক
ইসরায়েলি গণহত্যা বন্ধের দাবিতে ঢাকায় ‘মার্চ ফর গাজা’
ইসরায়েলি গণহত্যা বন্ধের দাবিতে ঢাকায় ‘মার্চ ফর গাজা’
শিল্পীর তুলিতে ঢাকার ঐতিহ্য
শিল্পীর তুলিতে ঢাকার ঐতিহ্য
সর্বশেষ খবর
গোবিন্দগঞ্জে ৫ কেজি ওজনের কষ্টিপাথর সাদৃশ্য মূর্তি উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে ৫ কেজি ওজনের কষ্টিপাথর সাদৃশ্য মূর্তি উদ্ধার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের মাধ্যমে বাগমারা উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের অনুপ্রেরণা
প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের মাধ্যমে বাগমারা উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের অনুপ্রেরণা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেকদের অনুপ্রেরণায় শিক্ষার্থীদের এগিয়ে নিতে উদ্যোগ
সাবেকদের অনুপ্রেরণায় শিক্ষার্থীদের এগিয়ে নিতে উদ্যোগ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে জুলাই যোদ্ধা স্মৃতিচারণ ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত
বরিশালে জুলাই যোদ্ধা স্মৃতিচারণ ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনে নতুন তিনটি প্যানেলের আত্মপ্রকাশ
জাকসু নির্বাচনে নতুন তিনটি প্যানেলের আত্মপ্রকাশ

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
কুড়িগ্রামে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে তিন ভাইকে কুপিয়ে জখম, নিহত ১
সিলেটে তিন ভাইকে কুপিয়ে জখম, নিহত ১

১৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শ্রীপুরে পৌর বিএনপির কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
শ্রীপুরে পৌর বিএনপির কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে দুই ডাকাত গ্রেফতার
বাগেরহাটে দুই ডাকাত গ্রেফতার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সপ্তাহজুড়ে বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের আভাস
সপ্তাহজুড়ে বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের আভাস

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

গোবিন্দগঞ্জে ৮ কেজি গাঁজাসহ যুবক গ্রেপ্তার
গোবিন্দগঞ্জে ৮ কেজি গাঁজাসহ যুবক গ্রেপ্তার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দর সড়কের ৭ অংশে রবিবার চালু হচ্ছে সিগন্যাল ব্যবস্থা
বিমানবন্দর সড়কের ৭ অংশে রবিবার চালু হচ্ছে সিগন্যাল ব্যবস্থা

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্বর্ণের দাম আরও বাড়লো
স্বর্ণের দাম আরও বাড়লো

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চবিতে শহীদ তরুয়া-ফরহাদ স্মৃতি আন্তঃবিভাগ ফুটবলের ট্রফি উন্মোচন
চবিতে শহীদ তরুয়া-ফরহাদ স্মৃতি আন্তঃবিভাগ ফুটবলের ট্রফি উন্মোচন

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মাছ ধরতে গিয়ে সাগরে নিখোঁজ, ভেসে উঠলো দুই কিশোরের মরদেহ
মাছ ধরতে গিয়ে সাগরে নিখোঁজ, ভেসে উঠলো দুই কিশোরের মরদেহ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে ডেন্টাল ক্যাম্প
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে ডেন্টাল ক্যাম্প

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে আবারো নদনদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে আবারো নদনদীর পানি বৃদ্ধি

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্ভুক্তিমূলক নিরাপদ রাষ্ট্র গড়তে আমরা বদ্ধপরিকর : তারেক রহমান
অন্তর্ভুক্তিমূলক নিরাপদ রাষ্ট্র গড়তে আমরা বদ্ধপরিকর : তারেক রহমান

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে মাদক লেনদেনের দ্বন্দ্বে যুবক নিহত
বরিশালে মাদক লেনদেনের দ্বন্দ্বে যুবক নিহত

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এসএএইচআর প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এসএএইচআর প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

২ হাজার ট্রেইনি কনস্টেবল নিয়োগ দিতে যাচ্ছে পুলিশ
২ হাজার ট্রেইনি কনস্টেবল নিয়োগ দিতে যাচ্ছে পুলিশ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ফটিকছড়িতে অস্ত্র উদ্ধারে ঘটনায় দুই মামলা, আসামি ৭
ফটিকছড়িতে অস্ত্র উদ্ধারে ঘটনায় দুই মামলা, আসামি ৭

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদক বিক্রির পাওনা টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বে যুবক খুন
মাদক বিক্রির পাওনা টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বে যুবক খুন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা থেকে চট্টগ্রামে এসে নিখোঁজ কিশোর আরিফ
কুমিল্লা থেকে চট্টগ্রামে এসে নিখোঁজ কিশোর আরিফ

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় প্রগতি লেখক সংঘের জেলা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
গাইবান্ধায় প্রগতি লেখক সংঘের জেলা সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাপলার চেতনা আগামীর বাংলাদেশের মাইলফলক: মামুনুল হক
শাপলার চেতনা আগামীর বাংলাদেশের মাইলফলক: মামুনুল হক

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারির আগেই হাসিনার বিচার দেখতে পাবে দেশবাসী : চিফ প্রসিকিউটর
ফেব্রুয়ারির আগেই হাসিনার বিচার দেখতে পাবে দেশবাসী : চিফ প্রসিকিউটর

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নেদারল্যান্ডসকে হেসেখেলে হারাল টাইগাররা
নেদারল্যান্ডসকে হেসেখেলে হারাল টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেট সীমান্তে গুলিতে যুবক নিহত
সিলেট সীমান্তে গুলিতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
রাকসু ইতিহাসে প্রথম নারী ভিপি প্রার্থী তাসিন খান
রাকসু ইতিহাসে প্রথম নারী ভিপি প্রার্থী তাসিন খান

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নুরের ওপর হামলার ঘটনা তদন্ত করা হবে : প্রেস সচিব
নুরের ওপর হামলার ঘটনা তদন্ত করা হবে : প্রেস সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নুরুল হক নুরের নাকের হাড় ভেঙে গেছে, মেডিকেল বোর্ড গঠন
নুরুল হক নুরের নাকের হাড় ভেঙে গেছে, মেডিকেল বোর্ড গঠন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেরুন রঙের পোশাক পরিহিত যুবক ডিবির কেউ নয় : ডিএমপির ডিবিপ্রধান
মেরুন রঙের পোশাক পরিহিত যুবক ডিবির কেউ নয় : ডিএমপির ডিবিপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক রবিবার
নির্বাচন নিয়ে বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক রবিবার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নুরকে হামলার নেপথ্যে গভীর ষড়যন্ত্র দেখছেন গোলাম মাওলা রনি
নুরকে হামলার নেপথ্যে গভীর ষড়যন্ত্র দেখছেন গোলাম মাওলা রনি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুটি রাজনৈতিক দলের সংঘর্ষে সৃষ্ট সহিংস পরিস্থিতি নিয়ে আইএসপিআরের বক্তব্য
দুটি রাজনৈতিক দলের সংঘর্ষে সৃষ্ট সহিংস পরিস্থিতি নিয়ে আইএসপিআরের বক্তব্য

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ৩২ বস্তা টাকা, চলছে গণনা
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ৩২ বস্তা টাকা, চলছে গণনা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলা বললেই কি বাংলাদেশি’, মোদী সরকারের জবাব চাইল আদালত
‘বাংলা বললেই কি বাংলাদেশি’, মোদী সরকারের জবাব চাইল আদালত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের জন্য নিজেদের আকাশসীমা ও বন্দর নিষিদ্ধ করল তুরস্ক
ইসরায়েলের জন্য নিজেদের আকাশসীমা ও বন্দর নিষিদ্ধ করল তুরস্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘উনি আমারে ৪ আগস্ট বাংলামোটরে গুলি করছে’ বলেই অভিযুক্তকে জাপটে ধরলেন যুবক
‘উনি আমারে ৪ আগস্ট বাংলামোটরে গুলি করছে’ বলেই অভিযুক্তকে জাপটে ধরলেন যুবক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ড্রোন দিয়ে রাশিয়ার দুই সেতু উড়িয়ে দিল ইউক্রেন (ভিডিও)
ড্রোন দিয়ে রাশিয়ার দুই সেতু উড়িয়ে দিল ইউক্রেন (ভিডিও)

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার সারা দেশে বিক্ষোভ করবে গণঅধিকার পরিষদ, ঢাকায় সমাবেশ
শনিবার সারা দেশে বিক্ষোভ করবে গণঅধিকার পরিষদ, ঢাকায় সমাবেশ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেউ চিরকাল বন্ধু বা শত্রু থাকে না, ট্রাম্পের শুল্কারোপের মাঝে ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য রাজনাথের
কেউ চিরকাল বন্ধু বা শত্রু থাকে না, ট্রাম্পের শুল্কারোপের মাঝে ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য রাজনাথের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাফার জোনের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করলেন জেলেনস্কি
বাফার জোনের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করলেন জেলেনস্কি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পার্টি নিষিদ্ধের দাবির আইনগত দিক যাচাই করে দেখা হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
জাতীয় পার্টি নিষিদ্ধের দাবির আইনগত দিক যাচাই করে দেখা হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নুরুল হক নুর ঢামেক হাসপাতালে ভর্তি
নুরুল হক নুর ঢামেক হাসপাতালে ভর্তি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকাল থেকেই কাকরাইলে জাপার কার্যালয়ের সামনে পুলিশের অবস্থান
সকাল থেকেই কাকরাইলে জাপার কার্যালয়ের সামনে পুলিশের অবস্থান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিমান্ড শেষে কারাগারে তৌহিদ আফ্রিদি
রিমান্ড শেষে কারাগারে তৌহিদ আফ্রিদি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমলা হ্যারিসের নিরাপত্তা সুবিধা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কমলা হ্যারিসের নিরাপত্তা সুবিধা বাতিল করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বেশির ভাগ শুল্ক অবৈধ: মার্কিন আদালত
ট্রাম্পের বেশির ভাগ শুল্ক অবৈধ: মার্কিন আদালত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘জামায়াত দেশপ্রেমিক দলকে নিয়ে জোটবদ্ধভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে’
‌‘জামায়াত দেশপ্রেমিক দলকে নিয়ে জোটবদ্ধভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নামে ভুয়া অডিও কল, মন্ত্রণালয়ের প্রতিবাদ
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নামে ভুয়া অডিও কল, মন্ত্রণালয়ের প্রতিবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোলা হয়েছে কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্স
খোলা হয়েছে কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্স

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নুরের ওপর হামলার ঘটনায় মির্জা ফখরুলের নিন্দা
নুরের ওপর হামলার ঘটনায় মির্জা ফখরুলের নিন্দা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাদা পাথর ফিরছে জায়গায়
সাদা পাথর ফিরছে জায়গায়

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জনজীবনে অশ্লীলতার থাবা
জনজীবনে অশ্লীলতার থাবা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ আগস্ট)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টি-গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষে রণক্ষেত্র
জাতীয় পার্টি-গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষে রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থী পাচ্ছে না দুর্বল মেডিকেল কলেজ
শিক্ষার্থী পাচ্ছে না দুর্বল মেডিকেল কলেজ

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনাজপুরে বিদেশি ফল চাষে সফলতা
দিনাজপুরে বিদেশি ফল চাষে সফলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

কোকেন বাণিজ্যে রাঘববোয়াল
কোকেন বাণিজ্যে রাঘববোয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশে ছাপা হবে ৬০০ কোটি টাকার পাঠ্যবই
বিদেশে ছাপা হবে ৬০০ কোটি টাকার পাঠ্যবই

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা বাড়ছে ব্যাপকহারে
রোহিঙ্গা বাড়ছে ব্যাপকহারে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মরুর দুম্বা বাংলাদেশে পালন
মরুর দুম্বা বাংলাদেশে পালন

শনিবারের সকাল

সবজি থেকে মাছ সবই নাগালের বাইরে
সবজি থেকে মাছ সবই নাগালের বাইরে

নগর জীবন

পানির সংকটে ৫ লাখ মানুষ
পানির সংকটে ৫ লাখ মানুষ

নগর জীবন

চলচ্চিত্রের সাদা কালো যুগ : গানেই হিট ছবি
চলচ্চিত্রের সাদা কালো যুগ : গানেই হিট ছবি

শোবিজ

মোবাইলকাণ্ডে বরখাস্ত থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী
মোবাইলকাণ্ডে বরখাস্ত থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই নেতা মনোনয়ন দৌড়ে, জামায়াতের চূড়ান্ত
বিএনপির দুই নেতা মনোনয়ন দৌড়ে, জামায়াতের চূড়ান্ত

নগর জীবন

ট্রিলিয়ন ডলারের হালাল পণ্যের মার্কেটে বাংলাদেশ
ট্রিলিয়ন ডলারের হালাল পণ্যের মার্কেটে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অনেক প্রত্যাশা শিক্ষার্থীদের
অনেক প্রত্যাশা শিক্ষার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি প্রার্থীর সঙ্গে লড়বেন জেলা আমির
বিএনপি প্রার্থীর সঙ্গে লড়বেন জেলা আমির

নগর জীবন

শিল্পীর তুলিতে ঢাকার ঐতিহ্য
শিল্পীর তুলিতে ঢাকার ঐতিহ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

থামছেই না নারী পাচার
থামছেই না নারী পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

হানি ট্র্যাপে ফেলে চাঁদা দাবি, তিন নারীসহ গ্রেপ্তার ৭
হানি ট্র্যাপে ফেলে চাঁদা দাবি, তিন নারীসহ গ্রেপ্তার ৭

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেনীতে লোকালয়ে বাঘ, আতঙ্ক
ফেনীতে লোকালয়ে বাঘ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলে থেকে ফেসবুকে নির্বাচনি প্রচার!
জেলে থেকে ফেসবুকে নির্বাচনি প্রচার!

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্লাইওভার ব্যবহার করতে পারবে দক্ষিণবঙ্গের বাস
ফ্লাইওভার ব্যবহার করতে পারবে দক্ষিণবঙ্গের বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নেদারল্যান্ডসকে ছোট করে দেখছেন না সিমন্স
নেদারল্যান্ডসকে ছোট করে দেখছেন না সিমন্স

মাঠে ময়দানে

১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল যুক্তরাজ্য
১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল যুক্তরাজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

লতিফ সিদ্দিকীসহ ১৬ জন কারাগারে
লতিফ সিদ্দিকীসহ ১৬ জন কারাগারে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ চালু হচ্ছে সাত ইন্টারসেকশন
আজ চালু হচ্ছে সাত ইন্টারসেকশন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই নেতা-কর্মীকে কুপিয়ে হত্যা
বিএনপির দুই নেতা-কর্মীকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আজমল হুদা মিঠু
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আজমল হুদা মিঠু

শোবিজ

কনটেইনারজট কমাতে নিলামের নির্দেশ
কনটেইনারজট কমাতে নিলামের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

খারাপ মানুষকে সংসদে পাঠাবেন না
খারাপ মানুষকে সংসদে পাঠাবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা