শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৭ অক্টোবর, ২০১৮

BUSINESS INSIDER এর চোখে ঝুঁকিপূর্ণ যত শহর

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
BUSINESS INSIDER এর চোখে ঝুঁকিপূর্ণ যত শহর

যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অর্থনীতি ও বাণিজ্যের সংবাদ মাধ্যম বিজনেস ইনসাইডার বিশ্বের প্রায় ১৬টি দেশ থেকে তাদের সংস্করণ প্রকাশ করে বিশ্বজুড়েই গ্রহণযোগ্যতা তৈরি করেছে। সম্প্রতি তাদের যুক্তরাষ্ট্র মূল সংস্করণে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। সেই প্রতিবেদনে বিশ্বের এমন কতগুলো ঝুঁকিপূর্ণ শহরের কথা বলা হয়েছে যেগুলো হারিয়ে যেতে পারে যে কোনো মুহূর্তে। আপাত দৃষ্টিতে সব ঠিকঠাক আর দারুণ চাকচিক্যে ভরা মনে হলেও ভূমিকম্প, সুনামি কিংবা এ ধরনের ছোটখাটো একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ নিশ্চিন্ন করে দিতে পারে সে শহরগুলো। দিন বদলের সঙ্গে বেড়েছে নাগরিক প্রয়োজন, দরকার পড়েছে বিস্তৃত জায়গার, বেড়েছে প্রাকৃতিক উপাদানের ভোগ। কল-কারখানার ধোঁয়া, বর্জ্য, কৃত্রিম উপায়ে ঘর ঠাণ্ডাসহ নানা প্রক্রিয়ায় চাপ বাড়ছে প্রকৃতির ওপর। প্রকৃতিও হারাচ্ছে তার স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। আর এসব কারণেই তৈরি হয়েছে ঝুঁকি। এসব ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে ভবন ধসে পড়া, ডুবে যাওয়া অথবা ভূমিকম্পসহ অন্যান্য প্রাকৃতিক আঘাতের আশঙ্কা। এমন ঝুঁকিতে রয়েছে বিশ্বের প্রথম শ্রেণির নাগরিক সুবিধা দেওয়া অনেক শহর। তেমন কয়েকটি শহর নিয়ে আজকের রকমারি আয়োজন।

প্রতি বছর ১০ ইঞ্চি করে ডুবছে জাকার্তা  [ইন্দোনেশিয়া]

প্রতি বছর একটি শহর ২৫.৪ সেন্টিমিটার বা প্রায় ১০ ইঞ্চি করে ডুবে যাচ্ছে। এভাবে একটু একটু করে ডুবে যাওয়া নিঃসন্দেহে সে শহরের জন্য ভীতিকর সংকেত। এক সময় হয়তো সেই শহরের পুরোটা পানির নিচে ডুবে যাওয়া অসম্ভব কিছু হবে না। বিজনেস ইনসাইডার জানাচ্ছে, ঠিক এমনই অশনিসংকেত দিয়ে প্রতি বছর পানির নিচে নিমজ্জিত হচ্ছে ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী জাকার্তা। জাকার্তার এই প্রবণতার কারণে বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগতিতে ডুবে যাওয়া শহর হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এত উন্নত জীবনমানসম্পন্ন একটি শহর কেন পানির নিচে ডুবে যেতে ধাবিত হচ্ছে তার কারণও অনুসন্ধান করেছে সে দেশের সরকারি কর্তৃপক্ষ। কারণ হিসেবে দেখা গেছে শহরটির বাসিন্দাদের প্রায় ৯৭ শতাংশ বাস করে বহুতল ভবনে। তাদের জন্য প্রয়োজনীয় পানির সংস্থান করতে ব্যর্থ সেখানকার নদী ও বৃষ্টির পানি সংস্থা। তাছাড়া শহরের ভূপৃষ্ঠস্থ পানি অত্যন্ত দূষিত ও বিপজ্জনক। তাই বিকল্প হিসেবে অতিমাত্রায় ভূঅভ্যন্তরস্থ পানি উত্তোলন হয়, চলে অবৈধ খনন। এতে করে পানির স্তর দিন দিন নিচে নেমে যাচ্ছে। অপরদিকে সেখানে বাড়ছে বহুতল ভবন, কলকারখানাসহ ভূপৃষ্ঠের অধিক চাপ। ফলে খুব স্বাভাবিকভাবেই শহরের ভূমি প্রতি বছর দেবে যাচ্ছে। আরও একটি কারণ হিসেবে দেখা হয় নির্বিচারে ম্যানগ্রোভ বন উজাড় করা। প্রতি বছর শহরের আয়তন বাড়ানো, ভবন নির্মাণ এবং চলাচলের রাস্তা বের করতে শহর লাগোয়া বন কাটা হচ্ছে। এতে স্বাভাবিক ভারসাম্য হারাচ্ছে পরিবেশ, বাড়ছে বন্যা। এই অবস্থা দিন দিন ভয়াবহতা বাড়িয়ে চলছে। তাই ধারণা করা হচ্ছে কয়েক বছর পরই হয়তো শহরটির অস্তিত্ব বিলীন হবে। হয়তো পানির নিচে ডুবে যাবে একসময়। পৃথিবীর ইতিহাসে তার নাম লেখা হবে হারিয়ে যাওয়া শহর হিসেবে।

 

তলিয়ে যেতে পারে স্বপ্নের ব্যাংকক! [থাইল্যান্ড]

পরিপাটি রূপে সাজানো থাইল্যান্ডের রাজধানী ও বৃহত্তম শহর ব্যাংকক। চাও ফ্রায়া নদীর মোহনায় থাইল্যান্ডের উপসাগরের তীরে অবস্থিত এই শহর। ব্যাংকক পরিশীলিত ধ্রুপদী সংগীত, নৃত্য এবং লোকশিল্পের জন্য বিশ্বের কাছে বরাবর বিখ্যাত। অথচ বিজনেস ইনসাইডার বলছে এই শহরটিই রয়েছে চরম মাত্রার প্রাকৃতিক ঝুঁকিতে। এমন হতে পারে পরম সৌন্দর্য আর রূপ গৌরবের অধিকারী শহরটিই প্রকৃতির বুকে বিলীন হয়ে গেছে। তার এই ঝুঁকির পেছনে রয়েছে খুব সাধারণ কিছু কারণ। যেমন— দ্রুত আকাশচুম্বী ভবন গড়ে তোলার পাল্লা। এত উঁচু ভবনের অধিক ওজনে মাটির নিচের সয়েল প্লেট ও পানির স্তর একটু একটু করে সরে যাচ্ছে। সরকার পক্ষেও এ নিয়ে শুরু হয়েছে উদ্বেগ। ২০১৫ সালে তাদের একটি গবেষণায় জানা যায়, মাত্র ১৫ বছর পরে শহরটি সম্পূর্ণ ডুবে যাবে পানির নিচে। পদক্ষেপ হিসেবে স্থল পানির পরিমাণ সীমাবদ্ধ করার চেষ্টা করা হয়। ১৯৭৭ সালের ভূ-জল সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী ভূপৃষ্ঠের পানির দ্রুত নিষ্কাশন করে থাকে। শহরে ঢোকা রোধ করে পাম্পের মাধ্যমে পানি ফিরিয়ে দেওয়া হয় জলাশয়ে। এ কারণে বিগত দিনের তুলনায় শহরটির ডুবে যাওয়া এখন অনেকটাই ধীর গতিতে চলছে। কিন্তু বিশেষজ্ঞের মতে এই পদ্ধতিও খুব বেশি কার্যকর নয়।

 

সমুদ্র স্তর বাড়লেই বিপদ ম্যানিলার [ফিলিপাইন]

পর্যটন সৌন্দর্যে এতটাই মনোমুগ্ধকর যে প্রতি বছর ১০ লাখ পর্যটনের আগমন ঘটে ফিলিপাইনের রাজধানী শহর ম্যানিলাতে। ম্যানিলার উপসাগর এবং বে ওয়াক পর্যটকদের কাছে অত্যন্ত প্রিয়। এখানকার সাগরের উপকূলবর্তী দীর্ঘ প্রাকৃতিক পোতাশ্রয় থেকে সূর্যাস্তের মনোরম দৃশ্য অবলোকন যে কোনো দর্শনার্থীর জন্য স্মরণীয় হয়ে ওঠে। এই শহরে রয়েছে চমৎকার হোটেল, বিপণিবিতান, বুটিক, সারিবাঁধা মল এবং স্থানীয় কিংবা আন্তর্জাতিক খাবারের পসরা সাজানো এই শহর যে কারও কাছে পরম আকর্ষণের। এত এত সৌন্দর্যের আড়ালে এই শহরটি নিজেকে হারাচ্ছে একটু একটু করে। বিজনেস ইনসাইডার জানাচ্ছে, পর্যটক মনের আকর্ষণ অর্জন করা ম্যানিলা প্রতিবছর ১০ সেন্টিমিটার করে পানির নিচে ডুবে যাচ্ছে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বছরে প্রায় ১০ বার সমুদ্রের পানির স্তর ফুলে উঠছে। অন্য সমস্যা হলো, পার্শ্ববর্তী এলাকায় ধান চাষের পরিমাণ বেড়ে গেছে। এতে করে ভূপৃষ্ঠে পানির অতিরিক্ত শোষণ করছে। অপরদিকে স্রোতস্বিনী এলাকা আটকে অবৈধ মাছের পুকুর তৈরি করা হচ্ছে। এর কারণে মৌসুমি বৃষ্টিতেই বন্যার সৃষ্টি হয়। ফলে প্রকৃতিগতভাবে অব্যবস্থাপনা তৈরি হচ্ছে। তাই ধরে নেওয়া হচ্ছে অদূর ভবিষ্যতে শহরটি পানির নিচে তলিয়ে যাাবে।

 

প্রতি বছর ২০ সে.মি করে ডুবে যাচ্ছে লাগোস [নাইজেরিয়া]

নাইজেরিয়ার বৃহত্তম শহর লাগোস। শহর নাইজেরিয়ার উপকূলীয় এলাকায় অবস্থিত। শহরের অন্তর্গত বিচ্ছিন্ন ছড়ানো-ছিটানো দ্বীপের জন্য একে একটি দ্বীপপুঞ্জও বলা চলে। তবে কেন্দ্রীয় সরকার লাগোসের প্রশাসন ব্যবস্থা ও সরকারি অন্যান্য পরিচালনা কাঠামো সঠিক রাখতে একাধিক স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা রেখেছে। সম্ভবত এ কারণেই লাগোস পৃথিবীতে বিখ্যাত। অথচ এই শহরেরও রয়েছে নিম্নমানের পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা, যা সহজেই বন্যার সৃষ্টি করে। এ কারণে শহরের ভূখণ্ড প্রতি বছর ২০ সেন্টিমিটার করে পানির নিচে তলিয়ে যাচ্ছে। অথচ সম্পূর্ণ শহরটি তলিয়ে  গেলে প্রায় ৭ লাখ ৪০ হাজারের মতো মানুষ গৃহহীন হবে। এ ছাড়াও লাগোসে তীব্র মাত্রায় দৈনন্দিন ব্যবহার্য পানির সমস্যা তৈরি হবে। তবে ইতিমধ্যেই ‘ইকো আটলান্টিক’ নামে শহরের ভবন নির্মাণে নতুন ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এতে সমুদ্র তীরবর্তী এলাকাকে সংরক্ষিত করা হয়েছে। ফলে দ্বীপের ভিতর পানি ঢুকে পড়ার উপক্রম হলে বন্যাকে অন্যদিকে প্রবাহিত করা সম্ভব হয়।

 

বরফ গলতে শুরু করলেই বিপদঘণ্টা বাজবে লন্ডনের [যুক্তরাজ্য]

পৃথিবীর অন্যতম বৃহত্তম শহর যুক্তরাজ্যের রাজধানী শহর লন্ডন। এই শহরের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া টেমস নদীর কাছে বসে এক বিকাল কাটানো বিশ্বের অনেক পর্যটকের জীবনের পরম চাওয়া। পৃথিবীর অন্যতম প্রধান অর্থ-বাণিজ্য ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র হিসেবেও ধরা হয় একে। লন্ডনের ট্রাফালগার স্কয়ার, লন্ডন ব্রিজ, কবেন্ট গার্ডেন, লন্ডন আই, লন্ডন চিড়িয়াখানা, প্রাকৃতিক ইতিহাস জাদুঘর, গ্লোব থিয়েটার, চার্লস ডিকেন্স জাদুঘর এবং মাদাম তুসো বিগবেন উল্লেখযোগ্য দর্শনীয়। প্রতিবছর প্রায় দেড় কোটি পর্যটক লন্ডনের সৌন্দর্য উপভোগ করতে আসে। কিন্তু এই শহরের জন্যও নীরবে বেড়ে চলেছে অশনিসংকেত। গত বরফ যুগে যুক্তরাজ্যের দক্ষিণে চাপা থাকা স্কটল্যান্ড এখন জেগে উঠেছে। ফলে ডুবে যাচ্ছে ইংল্যান্ডের দক্ষিণাঞ্চলসহ লন্ডন। সমস্যার শুরু হয়েছে ১৯৪৮ সালে। তখন থেকে বেশ কিছু প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে সরকারের পক্ষ থেকে। এই ব্যবস্থা লন্ডনকে পুরোপুরি বিপদমুক্ত করতে পারে না বলেই ধারণা বিশেষজ্ঞদের।

 

উষ্ণতা ও পানির চাপে ঝুঁকিতে সাংহাই [চীন]

চীনের দক্ষিণাংশর একটি প্রধান শহর সাংহাই। এটি চীনের সবচেয়ে জনবহুল শহরগুলোর মধ্যে অন্যতম। বিজনেস ইনসাইডারের ঝুঁকিপূর্ণ শহরের তালিকায় এই সাংহাই অন্যতম। আর এর পেছনে প্রধান কারণ হিসেবে ধরা হয় শহরের নিজস্ব উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের ওজন। ভারী ধরনের ভবন নির্মাণ ও পরবর্তী পরিচালনার জন্য ভূপৃষ্ঠস্থ পানির ব্যবহার এত বেড়ে গেছে যে তা রীতিমতো শহরের জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ভবন নির্মাণের উপাদান প্রস্তুতে নদীর ওপর প্রভাব পড়ছে। নদী থেকে নির্বিচারে মাটি কর্তন, পানি নিষ্কাশন সবই চলছে। যার জন্য ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে নদী উপকূলের জমি। সাংহাই শহর কর্তৃপক্ষ বিষয়টি নিয়ে অনেক চিন্তিত। সে জন্য ১৯৯৫ সালে তারা সরকারের অনুমতি প্রার্থনা করেছে। কর্তৃপক্ষ নদীর পানিকে ব্যবহার উপযুক্ত পানির উৎস হিসেবে গড়ে তোলার ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। এতে করে শহরটি প্রতিবছর ৯ সে.মি. ডুবে যাওয়া থেকে কমে গিয়ে ১ সে.মি. নামিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে। কিছু স্থানের পানি পাম্প করে অতিরিক্ত পানি সরিয়ে নেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এতে করে কিছু কিছু জায়গা ১১ সে.মি. করে জেগে উঠছে। এই জেগে ওঠা আবার সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকেও ১.৫ সে.মি. বেশি। এতে আবার প্রকৃতিতে উষ্ণতা বাড়ছে ২ ডিগ্রি করে।

 

সুনামি হলেই ভেসে যেতে পারে ব্যস্ততম টেকসিটি টোকিও [জাপান]

জাপানের রাজধানী টোকিও শহরটি বিশ্বের কাছে সবচেয়ে ব্যস্ততম ও ব্যয়বহুল শহর হিসেবে পরিচিত। তার আরেক পরিচিতি হলো ইলেক্ট্রনিক্স পণ্যের আঁতুড়ঘর হিসেবে। অথচ এই শহরটিই যদি কিছুদিন পর বিলীন হয়ে যায় তবে বিষয়টি নিশ্চয় আপনার আমার কারও ভালো লাগবে না। শুধু তাই নয়, এতে প্রত্যক্ষভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে প্রায় ৫৭.১ মিলিয়ন মানুষ। আর্থিক ক্ষতি হবে কয়েক হাজার বিলিয়ন ডলার পরিমাণ। এমনটিই জানাচ্ছে বিজনেস ইনসাইডার। টোকিও শহরের ইয়োকোহামা নামক স্থানটি খুব বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত। তাছাড়া টোকিওর অবস্থান প্রশান্ত মহাসাগরের ত্রুটিপূর্ণ সীমায় যা শহরটিতে সুনামি বয়ে আনতে পারে যখন-তখন। এখানে প্রাকৃতিক দুর্যোগগুলো যেমন ভূমিকম্প, মৌসুমি বায়ু, বন্যা ও সুনামির প্রভাব অনেক বেশি। এখানকার ৮০ শতাংশ মানুষই চরম বিপর্যয়ের মধ্যে পড়ে যাবে যদি এই ধরনের আঘাত সত্যিই হানে। এ ছাড়াও যে কোনো সময়ে ভূমিকম্পে গুঁড়িয়ে যেতে পারে শহরের অধিকাংশ স্থাপনা।

ভূমিকম্পের প্রবল ঝুঁকিতে তেহরান [ইরান]

ইরানের প্রধান শহর ও রাজধানী শহর তেহরান। বিশ্বের কাছে তেহরান একটি চমকপ্রদ তথ্যও বটে। কারণ এই দেশের রাজধানী বিভিন্ন সময় বিভিন্ন স্থানে সরানো হয়েছে। আর তেহরান সেই হিসেবে ইরানের ৩২তম জাতীয় রাজধানী। বিশ্বের আর কোনো দেশে এতবার রাজধানী সরানোর ইতিহাস বিরল। তেহরানের স্থাপত্যসৌন্দর্যও অসাধারণ। এখানে উনিশ শতকে নির্মিত গোলেস্তান প্যালেসটি বিশ্বব্যাপী প্রশংসা কুড়ায় এখনো। ইমারতের অলঙ্করণ, বিশেষভাবে রঙিন কাচের ব্যবহার, আয়নার ব্যবহার ও সুউচ্চ স্তম্ভ ইমারতটির বিশেষ বৈশিষ্ট্য। এ ছাড়াও তেহরানে রয়েছে আরও অনেক সৌন্দর্যের আধার। অথচ বিজনেস ইনসাইডার তথ্য দিচ্ছে, এত সৌন্দর্যের অধিকারী অপরূপ তেহরান এমন একটি জায়গায় অবস্থিত যাকে পৃথিবীর সবচেয়ে বিপজ্জনক ও ত্রুটিপূর্ণ সীমা হিসেবে ধরা হয়। এটাকে বলা হয় দ্য নর্থ অ্যানাটোলিয়ান ফল্ট। যে কোনো সময় ঘটে যেতে পারে একটি অঘটন। আর সেই অঘটনটি মূলত বড় মাত্রার একটি ভূমিকম্প। শহরের প্রত্যেক ইমারত প্রচণ্ড মাত্রার এই ভূমিকম্পের আঘাতে হতে পারে লণ্ডভণ্ড। বিপর্যয় ঘটলে প্রভাবিত হবে কমপক্ষে ১৫.৬ মিলিয়ন মানুষ। ক্ষতির মুখে পড়বে কয়েক হাজার বিলিয়ন মূল্য সমপরিমাণের সম্পদ।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম