শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৭ অক্টোবর, ২০১৮

BUSINESS INSIDER এর চোখে ঝুঁকিপূর্ণ যত শহর

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
BUSINESS INSIDER এর চোখে ঝুঁকিপূর্ণ যত শহর

যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অর্থনীতি ও বাণিজ্যের সংবাদ মাধ্যম বিজনেস ইনসাইডার বিশ্বের প্রায় ১৬টি দেশ থেকে তাদের সংস্করণ প্রকাশ করে বিশ্বজুড়েই গ্রহণযোগ্যতা তৈরি করেছে। সম্প্রতি তাদের যুক্তরাষ্ট্র মূল সংস্করণে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। সেই প্রতিবেদনে বিশ্বের এমন কতগুলো ঝুঁকিপূর্ণ শহরের কথা বলা হয়েছে যেগুলো হারিয়ে যেতে পারে যে কোনো মুহূর্তে। আপাত দৃষ্টিতে সব ঠিকঠাক আর দারুণ চাকচিক্যে ভরা মনে হলেও ভূমিকম্প, সুনামি কিংবা এ ধরনের ছোটখাটো একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ নিশ্চিন্ন করে দিতে পারে সে শহরগুলো। দিন বদলের সঙ্গে বেড়েছে নাগরিক প্রয়োজন, দরকার পড়েছে বিস্তৃত জায়গার, বেড়েছে প্রাকৃতিক উপাদানের ভোগ। কল-কারখানার ধোঁয়া, বর্জ্য, কৃত্রিম উপায়ে ঘর ঠাণ্ডাসহ নানা প্রক্রিয়ায় চাপ বাড়ছে প্রকৃতির ওপর। প্রকৃতিও হারাচ্ছে তার স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। আর এসব কারণেই তৈরি হয়েছে ঝুঁকি। এসব ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে ভবন ধসে পড়া, ডুবে যাওয়া অথবা ভূমিকম্পসহ অন্যান্য প্রাকৃতিক আঘাতের আশঙ্কা। এমন ঝুঁকিতে রয়েছে বিশ্বের প্রথম শ্রেণির নাগরিক সুবিধা দেওয়া অনেক শহর। তেমন কয়েকটি শহর নিয়ে আজকের রকমারি আয়োজন।

প্রতি বছর ১০ ইঞ্চি করে ডুবছে জাকার্তা  [ইন্দোনেশিয়া]

প্রতি বছর একটি শহর ২৫.৪ সেন্টিমিটার বা প্রায় ১০ ইঞ্চি করে ডুবে যাচ্ছে। এভাবে একটু একটু করে ডুবে যাওয়া নিঃসন্দেহে সে শহরের জন্য ভীতিকর সংকেত। এক সময় হয়তো সেই শহরের পুরোটা পানির নিচে ডুবে যাওয়া অসম্ভব কিছু হবে না। বিজনেস ইনসাইডার জানাচ্ছে, ঠিক এমনই অশনিসংকেত দিয়ে প্রতি বছর পানির নিচে নিমজ্জিত হচ্ছে ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী জাকার্তা। জাকার্তার এই প্রবণতার কারণে বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগতিতে ডুবে যাওয়া শহর হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এত উন্নত জীবনমানসম্পন্ন একটি শহর কেন পানির নিচে ডুবে যেতে ধাবিত হচ্ছে তার কারণও অনুসন্ধান করেছে সে দেশের সরকারি কর্তৃপক্ষ। কারণ হিসেবে দেখা গেছে শহরটির বাসিন্দাদের প্রায় ৯৭ শতাংশ বাস করে বহুতল ভবনে। তাদের জন্য প্রয়োজনীয় পানির সংস্থান করতে ব্যর্থ সেখানকার নদী ও বৃষ্টির পানি সংস্থা। তাছাড়া শহরের ভূপৃষ্ঠস্থ পানি অত্যন্ত দূষিত ও বিপজ্জনক। তাই বিকল্প হিসেবে অতিমাত্রায় ভূঅভ্যন্তরস্থ পানি উত্তোলন হয়, চলে অবৈধ খনন। এতে করে পানির স্তর দিন দিন নিচে নেমে যাচ্ছে। অপরদিকে সেখানে বাড়ছে বহুতল ভবন, কলকারখানাসহ ভূপৃষ্ঠের অধিক চাপ। ফলে খুব স্বাভাবিকভাবেই শহরের ভূমি প্রতি বছর দেবে যাচ্ছে। আরও একটি কারণ হিসেবে দেখা হয় নির্বিচারে ম্যানগ্রোভ বন উজাড় করা। প্রতি বছর শহরের আয়তন বাড়ানো, ভবন নির্মাণ এবং চলাচলের রাস্তা বের করতে শহর লাগোয়া বন কাটা হচ্ছে। এতে স্বাভাবিক ভারসাম্য হারাচ্ছে পরিবেশ, বাড়ছে বন্যা। এই অবস্থা দিন দিন ভয়াবহতা বাড়িয়ে চলছে। তাই ধারণা করা হচ্ছে কয়েক বছর পরই হয়তো শহরটির অস্তিত্ব বিলীন হবে। হয়তো পানির নিচে ডুবে যাবে একসময়। পৃথিবীর ইতিহাসে তার নাম লেখা হবে হারিয়ে যাওয়া শহর হিসেবে।

 

তলিয়ে যেতে পারে স্বপ্নের ব্যাংকক! [থাইল্যান্ড]

পরিপাটি রূপে সাজানো থাইল্যান্ডের রাজধানী ও বৃহত্তম শহর ব্যাংকক। চাও ফ্রায়া নদীর মোহনায় থাইল্যান্ডের উপসাগরের তীরে অবস্থিত এই শহর। ব্যাংকক পরিশীলিত ধ্রুপদী সংগীত, নৃত্য এবং লোকশিল্পের জন্য বিশ্বের কাছে বরাবর বিখ্যাত। অথচ বিজনেস ইনসাইডার বলছে এই শহরটিই রয়েছে চরম মাত্রার প্রাকৃতিক ঝুঁকিতে। এমন হতে পারে পরম সৌন্দর্য আর রূপ গৌরবের অধিকারী শহরটিই প্রকৃতির বুকে বিলীন হয়ে গেছে। তার এই ঝুঁকির পেছনে রয়েছে খুব সাধারণ কিছু কারণ। যেমন— দ্রুত আকাশচুম্বী ভবন গড়ে তোলার পাল্লা। এত উঁচু ভবনের অধিক ওজনে মাটির নিচের সয়েল প্লেট ও পানির স্তর একটু একটু করে সরে যাচ্ছে। সরকার পক্ষেও এ নিয়ে শুরু হয়েছে উদ্বেগ। ২০১৫ সালে তাদের একটি গবেষণায় জানা যায়, মাত্র ১৫ বছর পরে শহরটি সম্পূর্ণ ডুবে যাবে পানির নিচে। পদক্ষেপ হিসেবে স্থল পানির পরিমাণ সীমাবদ্ধ করার চেষ্টা করা হয়। ১৯৭৭ সালের ভূ-জল সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী ভূপৃষ্ঠের পানির দ্রুত নিষ্কাশন করে থাকে। শহরে ঢোকা রোধ করে পাম্পের মাধ্যমে পানি ফিরিয়ে দেওয়া হয় জলাশয়ে। এ কারণে বিগত দিনের তুলনায় শহরটির ডুবে যাওয়া এখন অনেকটাই ধীর গতিতে চলছে। কিন্তু বিশেষজ্ঞের মতে এই পদ্ধতিও খুব বেশি কার্যকর নয়।

 

সমুদ্র স্তর বাড়লেই বিপদ ম্যানিলার [ফিলিপাইন]

পর্যটন সৌন্দর্যে এতটাই মনোমুগ্ধকর যে প্রতি বছর ১০ লাখ পর্যটনের আগমন ঘটে ফিলিপাইনের রাজধানী শহর ম্যানিলাতে। ম্যানিলার উপসাগর এবং বে ওয়াক পর্যটকদের কাছে অত্যন্ত প্রিয়। এখানকার সাগরের উপকূলবর্তী দীর্ঘ প্রাকৃতিক পোতাশ্রয় থেকে সূর্যাস্তের মনোরম দৃশ্য অবলোকন যে কোনো দর্শনার্থীর জন্য স্মরণীয় হয়ে ওঠে। এই শহরে রয়েছে চমৎকার হোটেল, বিপণিবিতান, বুটিক, সারিবাঁধা মল এবং স্থানীয় কিংবা আন্তর্জাতিক খাবারের পসরা সাজানো এই শহর যে কারও কাছে পরম আকর্ষণের। এত এত সৌন্দর্যের আড়ালে এই শহরটি নিজেকে হারাচ্ছে একটু একটু করে। বিজনেস ইনসাইডার জানাচ্ছে, পর্যটক মনের আকর্ষণ অর্জন করা ম্যানিলা প্রতিবছর ১০ সেন্টিমিটার করে পানির নিচে ডুবে যাচ্ছে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বছরে প্রায় ১০ বার সমুদ্রের পানির স্তর ফুলে উঠছে। অন্য সমস্যা হলো, পার্শ্ববর্তী এলাকায় ধান চাষের পরিমাণ বেড়ে গেছে। এতে করে ভূপৃষ্ঠে পানির অতিরিক্ত শোষণ করছে। অপরদিকে স্রোতস্বিনী এলাকা আটকে অবৈধ মাছের পুকুর তৈরি করা হচ্ছে। এর কারণে মৌসুমি বৃষ্টিতেই বন্যার সৃষ্টি হয়। ফলে প্রকৃতিগতভাবে অব্যবস্থাপনা তৈরি হচ্ছে। তাই ধরে নেওয়া হচ্ছে অদূর ভবিষ্যতে শহরটি পানির নিচে তলিয়ে যাাবে।

 

প্রতি বছর ২০ সে.মি করে ডুবে যাচ্ছে লাগোস [নাইজেরিয়া]

নাইজেরিয়ার বৃহত্তম শহর লাগোস। শহর নাইজেরিয়ার উপকূলীয় এলাকায় অবস্থিত। শহরের অন্তর্গত বিচ্ছিন্ন ছড়ানো-ছিটানো দ্বীপের জন্য একে একটি দ্বীপপুঞ্জও বলা চলে। তবে কেন্দ্রীয় সরকার লাগোসের প্রশাসন ব্যবস্থা ও সরকারি অন্যান্য পরিচালনা কাঠামো সঠিক রাখতে একাধিক স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা রেখেছে। সম্ভবত এ কারণেই লাগোস পৃথিবীতে বিখ্যাত। অথচ এই শহরেরও রয়েছে নিম্নমানের পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা, যা সহজেই বন্যার সৃষ্টি করে। এ কারণে শহরের ভূখণ্ড প্রতি বছর ২০ সেন্টিমিটার করে পানির নিচে তলিয়ে যাচ্ছে। অথচ সম্পূর্ণ শহরটি তলিয়ে  গেলে প্রায় ৭ লাখ ৪০ হাজারের মতো মানুষ গৃহহীন হবে। এ ছাড়াও লাগোসে তীব্র মাত্রায় দৈনন্দিন ব্যবহার্য পানির সমস্যা তৈরি হবে। তবে ইতিমধ্যেই ‘ইকো আটলান্টিক’ নামে শহরের ভবন নির্মাণে নতুন ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এতে সমুদ্র তীরবর্তী এলাকাকে সংরক্ষিত করা হয়েছে। ফলে দ্বীপের ভিতর পানি ঢুকে পড়ার উপক্রম হলে বন্যাকে অন্যদিকে প্রবাহিত করা সম্ভব হয়।

 

বরফ গলতে শুরু করলেই বিপদঘণ্টা বাজবে লন্ডনের [যুক্তরাজ্য]

পৃথিবীর অন্যতম বৃহত্তম শহর যুক্তরাজ্যের রাজধানী শহর লন্ডন। এই শহরের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া টেমস নদীর কাছে বসে এক বিকাল কাটানো বিশ্বের অনেক পর্যটকের জীবনের পরম চাওয়া। পৃথিবীর অন্যতম প্রধান অর্থ-বাণিজ্য ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র হিসেবেও ধরা হয় একে। লন্ডনের ট্রাফালগার স্কয়ার, লন্ডন ব্রিজ, কবেন্ট গার্ডেন, লন্ডন আই, লন্ডন চিড়িয়াখানা, প্রাকৃতিক ইতিহাস জাদুঘর, গ্লোব থিয়েটার, চার্লস ডিকেন্স জাদুঘর এবং মাদাম তুসো বিগবেন উল্লেখযোগ্য দর্শনীয়। প্রতিবছর প্রায় দেড় কোটি পর্যটক লন্ডনের সৌন্দর্য উপভোগ করতে আসে। কিন্তু এই শহরের জন্যও নীরবে বেড়ে চলেছে অশনিসংকেত। গত বরফ যুগে যুক্তরাজ্যের দক্ষিণে চাপা থাকা স্কটল্যান্ড এখন জেগে উঠেছে। ফলে ডুবে যাচ্ছে ইংল্যান্ডের দক্ষিণাঞ্চলসহ লন্ডন। সমস্যার শুরু হয়েছে ১৯৪৮ সালে। তখন থেকে বেশ কিছু প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে সরকারের পক্ষ থেকে। এই ব্যবস্থা লন্ডনকে পুরোপুরি বিপদমুক্ত করতে পারে না বলেই ধারণা বিশেষজ্ঞদের।

 

উষ্ণতা ও পানির চাপে ঝুঁকিতে সাংহাই [চীন]

চীনের দক্ষিণাংশর একটি প্রধান শহর সাংহাই। এটি চীনের সবচেয়ে জনবহুল শহরগুলোর মধ্যে অন্যতম। বিজনেস ইনসাইডারের ঝুঁকিপূর্ণ শহরের তালিকায় এই সাংহাই অন্যতম। আর এর পেছনে প্রধান কারণ হিসেবে ধরা হয় শহরের নিজস্ব উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের ওজন। ভারী ধরনের ভবন নির্মাণ ও পরবর্তী পরিচালনার জন্য ভূপৃষ্ঠস্থ পানির ব্যবহার এত বেড়ে গেছে যে তা রীতিমতো শহরের জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ভবন নির্মাণের উপাদান প্রস্তুতে নদীর ওপর প্রভাব পড়ছে। নদী থেকে নির্বিচারে মাটি কর্তন, পানি নিষ্কাশন সবই চলছে। যার জন্য ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে নদী উপকূলের জমি। সাংহাই শহর কর্তৃপক্ষ বিষয়টি নিয়ে অনেক চিন্তিত। সে জন্য ১৯৯৫ সালে তারা সরকারের অনুমতি প্রার্থনা করেছে। কর্তৃপক্ষ নদীর পানিকে ব্যবহার উপযুক্ত পানির উৎস হিসেবে গড়ে তোলার ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। এতে করে শহরটি প্রতিবছর ৯ সে.মি. ডুবে যাওয়া থেকে কমে গিয়ে ১ সে.মি. নামিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে। কিছু স্থানের পানি পাম্প করে অতিরিক্ত পানি সরিয়ে নেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এতে করে কিছু কিছু জায়গা ১১ সে.মি. করে জেগে উঠছে। এই জেগে ওঠা আবার সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকেও ১.৫ সে.মি. বেশি। এতে আবার প্রকৃতিতে উষ্ণতা বাড়ছে ২ ডিগ্রি করে।

 

সুনামি হলেই ভেসে যেতে পারে ব্যস্ততম টেকসিটি টোকিও [জাপান]

জাপানের রাজধানী টোকিও শহরটি বিশ্বের কাছে সবচেয়ে ব্যস্ততম ও ব্যয়বহুল শহর হিসেবে পরিচিত। তার আরেক পরিচিতি হলো ইলেক্ট্রনিক্স পণ্যের আঁতুড়ঘর হিসেবে। অথচ এই শহরটিই যদি কিছুদিন পর বিলীন হয়ে যায় তবে বিষয়টি নিশ্চয় আপনার আমার কারও ভালো লাগবে না। শুধু তাই নয়, এতে প্রত্যক্ষভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে প্রায় ৫৭.১ মিলিয়ন মানুষ। আর্থিক ক্ষতি হবে কয়েক হাজার বিলিয়ন ডলার পরিমাণ। এমনটিই জানাচ্ছে বিজনেস ইনসাইডার। টোকিও শহরের ইয়োকোহামা নামক স্থানটি খুব বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত। তাছাড়া টোকিওর অবস্থান প্রশান্ত মহাসাগরের ত্রুটিপূর্ণ সীমায় যা শহরটিতে সুনামি বয়ে আনতে পারে যখন-তখন। এখানে প্রাকৃতিক দুর্যোগগুলো যেমন ভূমিকম্প, মৌসুমি বায়ু, বন্যা ও সুনামির প্রভাব অনেক বেশি। এখানকার ৮০ শতাংশ মানুষই চরম বিপর্যয়ের মধ্যে পড়ে যাবে যদি এই ধরনের আঘাত সত্যিই হানে। এ ছাড়াও যে কোনো সময়ে ভূমিকম্পে গুঁড়িয়ে যেতে পারে শহরের অধিকাংশ স্থাপনা।

ভূমিকম্পের প্রবল ঝুঁকিতে তেহরান [ইরান]

ইরানের প্রধান শহর ও রাজধানী শহর তেহরান। বিশ্বের কাছে তেহরান একটি চমকপ্রদ তথ্যও বটে। কারণ এই দেশের রাজধানী বিভিন্ন সময় বিভিন্ন স্থানে সরানো হয়েছে। আর তেহরান সেই হিসেবে ইরানের ৩২তম জাতীয় রাজধানী। বিশ্বের আর কোনো দেশে এতবার রাজধানী সরানোর ইতিহাস বিরল। তেহরানের স্থাপত্যসৌন্দর্যও অসাধারণ। এখানে উনিশ শতকে নির্মিত গোলেস্তান প্যালেসটি বিশ্বব্যাপী প্রশংসা কুড়ায় এখনো। ইমারতের অলঙ্করণ, বিশেষভাবে রঙিন কাচের ব্যবহার, আয়নার ব্যবহার ও সুউচ্চ স্তম্ভ ইমারতটির বিশেষ বৈশিষ্ট্য। এ ছাড়াও তেহরানে রয়েছে আরও অনেক সৌন্দর্যের আধার। অথচ বিজনেস ইনসাইডার তথ্য দিচ্ছে, এত সৌন্দর্যের অধিকারী অপরূপ তেহরান এমন একটি জায়গায় অবস্থিত যাকে পৃথিবীর সবচেয়ে বিপজ্জনক ও ত্রুটিপূর্ণ সীমা হিসেবে ধরা হয়। এটাকে বলা হয় দ্য নর্থ অ্যানাটোলিয়ান ফল্ট। যে কোনো সময় ঘটে যেতে পারে একটি অঘটন। আর সেই অঘটনটি মূলত বড় মাত্রার একটি ভূমিকম্প। শহরের প্রত্যেক ইমারত প্রচণ্ড মাত্রার এই ভূমিকম্পের আঘাতে হতে পারে লণ্ডভণ্ড। বিপর্যয় ঘটলে প্রভাবিত হবে কমপক্ষে ১৫.৬ মিলিয়ন মানুষ। ক্ষতির মুখে পড়বে কয়েক হাজার বিলিয়ন মূল্য সমপরিমাণের সম্পদ।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
সর্বশেষ খবর
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করা হবে’

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ইসলামাবাদ
পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ইসলামাবাদ

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসুতে চলছে ভোট গণনা, নিরাপত্তায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
চাকসুতে চলছে ভোট গণনা, নিরাপত্তায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলো এনআইডির কার্যক্রম
যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলো এনআইডির কার্যক্রম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেপাল ও ওমান
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেপাল ও ওমান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত
কুড়িগ্রামে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়ে টেস্টে রশিদকে ছাড়াই খেলবে আফগানিস্তান
জিম্বাবুয়ে টেস্টে রশিদকে ছাড়াই খেলবে আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে কিং কোবরা সাপ উদ্ধার
চট্টগ্রামে কিং কোবরা সাপ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাকৃবিতে শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতকরণে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
গাকৃবিতে শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতকরণে প্রশিক্ষণ কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক
দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের পরীক্ষামূলক বর্জ্য থেকে জ্বালানি উৎপাদন শুরু
চসিকের পরীক্ষামূলক বর্জ্য থেকে জ্বালানি উৎপাদন শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুবিতে ফুটবল টুর্নামেন্ট
কুবিতে ফুটবল টুর্নামেন্ট

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিএবিআই প্রতিনিধি দলের বিএআরআই পরিদর্শন
সিএবিআই প্রতিনিধি দলের বিএআরআই পরিদর্শন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও আর্মার্ড কোরের রিক্রুট ব্যাচের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও আর্মার্ড কোরের রিক্রুট ব্যাচের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষকদের কর্মবিরতি
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষকদের কর্মবিরতি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন বিয়ে নয়, ক্যারিয়ারেই ব্যস্ত ইধিকা
এখন বিয়ে নয়, ক্যারিয়ারেই ব্যস্ত ইধিকা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাপানে বিদেশিদের ‌‌‘বেবি বুম', জনসংখ্যা সংকট তীব্র সূর্যোদয়ের দেশে
জাপানে বিদেশিদের ‌‌‘বেবি বুম', জনসংখ্যা সংকট তীব্র সূর্যোদয়ের দেশে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র ডাকাতির দায়ে ইরানে তিনজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সশস্ত্র ডাকাতির দায়ে ইরানে তিনজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দাবিতে দেশের বিভিন্ন জেলায় জাগপার মানববন্ধন
৭ দাবিতে দেশের বিভিন্ন জেলায় জাগপার মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে: প্রধান উপদেষ্টা
উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে: প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ে যা বললেন রোনালদো
রেকর্ড গড়ে যা বললেন রোনালদো

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা
চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী গ্রেফতার
ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধুপুরে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
মধুপুরে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ব্যবসায়ীকে গুলি করে ডাকাতি
কুমিল্লায় ব্যবসায়ীকে গুলি করে ডাকাতি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবিতে ডিজিটাল অফিস ম্যানেজমেন্ট প্রশিক্ষণ
গোবিপ্রবিতে ডিজিটাল অফিস ম্যানেজমেন্ট প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক