শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৭ অক্টোবর, ২০১৮

BUSINESS INSIDER এর চোখে ঝুঁকিপূর্ণ যত শহর

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
BUSINESS INSIDER এর চোখে ঝুঁকিপূর্ণ যত শহর

যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অর্থনীতি ও বাণিজ্যের সংবাদ মাধ্যম বিজনেস ইনসাইডার বিশ্বের প্রায় ১৬টি দেশ থেকে তাদের সংস্করণ প্রকাশ করে বিশ্বজুড়েই গ্রহণযোগ্যতা তৈরি করেছে। সম্প্রতি তাদের যুক্তরাষ্ট্র মূল সংস্করণে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। সেই প্রতিবেদনে বিশ্বের এমন কতগুলো ঝুঁকিপূর্ণ শহরের কথা বলা হয়েছে যেগুলো হারিয়ে যেতে পারে যে কোনো মুহূর্তে। আপাত দৃষ্টিতে সব ঠিকঠাক আর দারুণ চাকচিক্যে ভরা মনে হলেও ভূমিকম্প, সুনামি কিংবা এ ধরনের ছোটখাটো একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ নিশ্চিন্ন করে দিতে পারে সে শহরগুলো। দিন বদলের সঙ্গে বেড়েছে নাগরিক প্রয়োজন, দরকার পড়েছে বিস্তৃত জায়গার, বেড়েছে প্রাকৃতিক উপাদানের ভোগ। কল-কারখানার ধোঁয়া, বর্জ্য, কৃত্রিম উপায়ে ঘর ঠাণ্ডাসহ নানা প্রক্রিয়ায় চাপ বাড়ছে প্রকৃতির ওপর। প্রকৃতিও হারাচ্ছে তার স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। আর এসব কারণেই তৈরি হয়েছে ঝুঁকি। এসব ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে ভবন ধসে পড়া, ডুবে যাওয়া অথবা ভূমিকম্পসহ অন্যান্য প্রাকৃতিক আঘাতের আশঙ্কা। এমন ঝুঁকিতে রয়েছে বিশ্বের প্রথম শ্রেণির নাগরিক সুবিধা দেওয়া অনেক শহর। তেমন কয়েকটি শহর নিয়ে আজকের রকমারি আয়োজন।

প্রতি বছর ১০ ইঞ্চি করে ডুবছে জাকার্তা  [ইন্দোনেশিয়া]

প্রতি বছর একটি শহর ২৫.৪ সেন্টিমিটার বা প্রায় ১০ ইঞ্চি করে ডুবে যাচ্ছে। এভাবে একটু একটু করে ডুবে যাওয়া নিঃসন্দেহে সে শহরের জন্য ভীতিকর সংকেত। এক সময় হয়তো সেই শহরের পুরোটা পানির নিচে ডুবে যাওয়া অসম্ভব কিছু হবে না। বিজনেস ইনসাইডার জানাচ্ছে, ঠিক এমনই অশনিসংকেত দিয়ে প্রতি বছর পানির নিচে নিমজ্জিত হচ্ছে ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী জাকার্তা। জাকার্তার এই প্রবণতার কারণে বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগতিতে ডুবে যাওয়া শহর হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এত উন্নত জীবনমানসম্পন্ন একটি শহর কেন পানির নিচে ডুবে যেতে ধাবিত হচ্ছে তার কারণও অনুসন্ধান করেছে সে দেশের সরকারি কর্তৃপক্ষ। কারণ হিসেবে দেখা গেছে শহরটির বাসিন্দাদের প্রায় ৯৭ শতাংশ বাস করে বহুতল ভবনে। তাদের জন্য প্রয়োজনীয় পানির সংস্থান করতে ব্যর্থ সেখানকার নদী ও বৃষ্টির পানি সংস্থা। তাছাড়া শহরের ভূপৃষ্ঠস্থ পানি অত্যন্ত দূষিত ও বিপজ্জনক। তাই বিকল্প হিসেবে অতিমাত্রায় ভূঅভ্যন্তরস্থ পানি উত্তোলন হয়, চলে অবৈধ খনন। এতে করে পানির স্তর দিন দিন নিচে নেমে যাচ্ছে। অপরদিকে সেখানে বাড়ছে বহুতল ভবন, কলকারখানাসহ ভূপৃষ্ঠের অধিক চাপ। ফলে খুব স্বাভাবিকভাবেই শহরের ভূমি প্রতি বছর দেবে যাচ্ছে। আরও একটি কারণ হিসেবে দেখা হয় নির্বিচারে ম্যানগ্রোভ বন উজাড় করা। প্রতি বছর শহরের আয়তন বাড়ানো, ভবন নির্মাণ এবং চলাচলের রাস্তা বের করতে শহর লাগোয়া বন কাটা হচ্ছে। এতে স্বাভাবিক ভারসাম্য হারাচ্ছে পরিবেশ, বাড়ছে বন্যা। এই অবস্থা দিন দিন ভয়াবহতা বাড়িয়ে চলছে। তাই ধারণা করা হচ্ছে কয়েক বছর পরই হয়তো শহরটির অস্তিত্ব বিলীন হবে। হয়তো পানির নিচে ডুবে যাবে একসময়। পৃথিবীর ইতিহাসে তার নাম লেখা হবে হারিয়ে যাওয়া শহর হিসেবে।

 

তলিয়ে যেতে পারে স্বপ্নের ব্যাংকক! [থাইল্যান্ড]

পরিপাটি রূপে সাজানো থাইল্যান্ডের রাজধানী ও বৃহত্তম শহর ব্যাংকক। চাও ফ্রায়া নদীর মোহনায় থাইল্যান্ডের উপসাগরের তীরে অবস্থিত এই শহর। ব্যাংকক পরিশীলিত ধ্রুপদী সংগীত, নৃত্য এবং লোকশিল্পের জন্য বিশ্বের কাছে বরাবর বিখ্যাত। অথচ বিজনেস ইনসাইডার বলছে এই শহরটিই রয়েছে চরম মাত্রার প্রাকৃতিক ঝুঁকিতে। এমন হতে পারে পরম সৌন্দর্য আর রূপ গৌরবের অধিকারী শহরটিই প্রকৃতির বুকে বিলীন হয়ে গেছে। তার এই ঝুঁকির পেছনে রয়েছে খুব সাধারণ কিছু কারণ। যেমন— দ্রুত আকাশচুম্বী ভবন গড়ে তোলার পাল্লা। এত উঁচু ভবনের অধিক ওজনে মাটির নিচের সয়েল প্লেট ও পানির স্তর একটু একটু করে সরে যাচ্ছে। সরকার পক্ষেও এ নিয়ে শুরু হয়েছে উদ্বেগ। ২০১৫ সালে তাদের একটি গবেষণায় জানা যায়, মাত্র ১৫ বছর পরে শহরটি সম্পূর্ণ ডুবে যাবে পানির নিচে। পদক্ষেপ হিসেবে স্থল পানির পরিমাণ সীমাবদ্ধ করার চেষ্টা করা হয়। ১৯৭৭ সালের ভূ-জল সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী ভূপৃষ্ঠের পানির দ্রুত নিষ্কাশন করে থাকে। শহরে ঢোকা রোধ করে পাম্পের মাধ্যমে পানি ফিরিয়ে দেওয়া হয় জলাশয়ে। এ কারণে বিগত দিনের তুলনায় শহরটির ডুবে যাওয়া এখন অনেকটাই ধীর গতিতে চলছে। কিন্তু বিশেষজ্ঞের মতে এই পদ্ধতিও খুব বেশি কার্যকর নয়।

 

সমুদ্র স্তর বাড়লেই বিপদ ম্যানিলার [ফিলিপাইন]

পর্যটন সৌন্দর্যে এতটাই মনোমুগ্ধকর যে প্রতি বছর ১০ লাখ পর্যটনের আগমন ঘটে ফিলিপাইনের রাজধানী শহর ম্যানিলাতে। ম্যানিলার উপসাগর এবং বে ওয়াক পর্যটকদের কাছে অত্যন্ত প্রিয়। এখানকার সাগরের উপকূলবর্তী দীর্ঘ প্রাকৃতিক পোতাশ্রয় থেকে সূর্যাস্তের মনোরম দৃশ্য অবলোকন যে কোনো দর্শনার্থীর জন্য স্মরণীয় হয়ে ওঠে। এই শহরে রয়েছে চমৎকার হোটেল, বিপণিবিতান, বুটিক, সারিবাঁধা মল এবং স্থানীয় কিংবা আন্তর্জাতিক খাবারের পসরা সাজানো এই শহর যে কারও কাছে পরম আকর্ষণের। এত এত সৌন্দর্যের আড়ালে এই শহরটি নিজেকে হারাচ্ছে একটু একটু করে। বিজনেস ইনসাইডার জানাচ্ছে, পর্যটক মনের আকর্ষণ অর্জন করা ম্যানিলা প্রতিবছর ১০ সেন্টিমিটার করে পানির নিচে ডুবে যাচ্ছে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বছরে প্রায় ১০ বার সমুদ্রের পানির স্তর ফুলে উঠছে। অন্য সমস্যা হলো, পার্শ্ববর্তী এলাকায় ধান চাষের পরিমাণ বেড়ে গেছে। এতে করে ভূপৃষ্ঠে পানির অতিরিক্ত শোষণ করছে। অপরদিকে স্রোতস্বিনী এলাকা আটকে অবৈধ মাছের পুকুর তৈরি করা হচ্ছে। এর কারণে মৌসুমি বৃষ্টিতেই বন্যার সৃষ্টি হয়। ফলে প্রকৃতিগতভাবে অব্যবস্থাপনা তৈরি হচ্ছে। তাই ধরে নেওয়া হচ্ছে অদূর ভবিষ্যতে শহরটি পানির নিচে তলিয়ে যাাবে।

 

প্রতি বছর ২০ সে.মি করে ডুবে যাচ্ছে লাগোস [নাইজেরিয়া]

নাইজেরিয়ার বৃহত্তম শহর লাগোস। শহর নাইজেরিয়ার উপকূলীয় এলাকায় অবস্থিত। শহরের অন্তর্গত বিচ্ছিন্ন ছড়ানো-ছিটানো দ্বীপের জন্য একে একটি দ্বীপপুঞ্জও বলা চলে। তবে কেন্দ্রীয় সরকার লাগোসের প্রশাসন ব্যবস্থা ও সরকারি অন্যান্য পরিচালনা কাঠামো সঠিক রাখতে একাধিক স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা রেখেছে। সম্ভবত এ কারণেই লাগোস পৃথিবীতে বিখ্যাত। অথচ এই শহরেরও রয়েছে নিম্নমানের পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা, যা সহজেই বন্যার সৃষ্টি করে। এ কারণে শহরের ভূখণ্ড প্রতি বছর ২০ সেন্টিমিটার করে পানির নিচে তলিয়ে যাচ্ছে। অথচ সম্পূর্ণ শহরটি তলিয়ে  গেলে প্রায় ৭ লাখ ৪০ হাজারের মতো মানুষ গৃহহীন হবে। এ ছাড়াও লাগোসে তীব্র মাত্রায় দৈনন্দিন ব্যবহার্য পানির সমস্যা তৈরি হবে। তবে ইতিমধ্যেই ‘ইকো আটলান্টিক’ নামে শহরের ভবন নির্মাণে নতুন ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এতে সমুদ্র তীরবর্তী এলাকাকে সংরক্ষিত করা হয়েছে। ফলে দ্বীপের ভিতর পানি ঢুকে পড়ার উপক্রম হলে বন্যাকে অন্যদিকে প্রবাহিত করা সম্ভব হয়।

 

বরফ গলতে শুরু করলেই বিপদঘণ্টা বাজবে লন্ডনের [যুক্তরাজ্য]

পৃথিবীর অন্যতম বৃহত্তম শহর যুক্তরাজ্যের রাজধানী শহর লন্ডন। এই শহরের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া টেমস নদীর কাছে বসে এক বিকাল কাটানো বিশ্বের অনেক পর্যটকের জীবনের পরম চাওয়া। পৃথিবীর অন্যতম প্রধান অর্থ-বাণিজ্য ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র হিসেবেও ধরা হয় একে। লন্ডনের ট্রাফালগার স্কয়ার, লন্ডন ব্রিজ, কবেন্ট গার্ডেন, লন্ডন আই, লন্ডন চিড়িয়াখানা, প্রাকৃতিক ইতিহাস জাদুঘর, গ্লোব থিয়েটার, চার্লস ডিকেন্স জাদুঘর এবং মাদাম তুসো বিগবেন উল্লেখযোগ্য দর্শনীয়। প্রতিবছর প্রায় দেড় কোটি পর্যটক লন্ডনের সৌন্দর্য উপভোগ করতে আসে। কিন্তু এই শহরের জন্যও নীরবে বেড়ে চলেছে অশনিসংকেত। গত বরফ যুগে যুক্তরাজ্যের দক্ষিণে চাপা থাকা স্কটল্যান্ড এখন জেগে উঠেছে। ফলে ডুবে যাচ্ছে ইংল্যান্ডের দক্ষিণাঞ্চলসহ লন্ডন। সমস্যার শুরু হয়েছে ১৯৪৮ সালে। তখন থেকে বেশ কিছু প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে সরকারের পক্ষ থেকে। এই ব্যবস্থা লন্ডনকে পুরোপুরি বিপদমুক্ত করতে পারে না বলেই ধারণা বিশেষজ্ঞদের।

 

উষ্ণতা ও পানির চাপে ঝুঁকিতে সাংহাই [চীন]

চীনের দক্ষিণাংশর একটি প্রধান শহর সাংহাই। এটি চীনের সবচেয়ে জনবহুল শহরগুলোর মধ্যে অন্যতম। বিজনেস ইনসাইডারের ঝুঁকিপূর্ণ শহরের তালিকায় এই সাংহাই অন্যতম। আর এর পেছনে প্রধান কারণ হিসেবে ধরা হয় শহরের নিজস্ব উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের ওজন। ভারী ধরনের ভবন নির্মাণ ও পরবর্তী পরিচালনার জন্য ভূপৃষ্ঠস্থ পানির ব্যবহার এত বেড়ে গেছে যে তা রীতিমতো শহরের জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ভবন নির্মাণের উপাদান প্রস্তুতে নদীর ওপর প্রভাব পড়ছে। নদী থেকে নির্বিচারে মাটি কর্তন, পানি নিষ্কাশন সবই চলছে। যার জন্য ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে নদী উপকূলের জমি। সাংহাই শহর কর্তৃপক্ষ বিষয়টি নিয়ে অনেক চিন্তিত। সে জন্য ১৯৯৫ সালে তারা সরকারের অনুমতি প্রার্থনা করেছে। কর্তৃপক্ষ নদীর পানিকে ব্যবহার উপযুক্ত পানির উৎস হিসেবে গড়ে তোলার ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। এতে করে শহরটি প্রতিবছর ৯ সে.মি. ডুবে যাওয়া থেকে কমে গিয়ে ১ সে.মি. নামিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে। কিছু স্থানের পানি পাম্প করে অতিরিক্ত পানি সরিয়ে নেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এতে করে কিছু কিছু জায়গা ১১ সে.মি. করে জেগে উঠছে। এই জেগে ওঠা আবার সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকেও ১.৫ সে.মি. বেশি। এতে আবার প্রকৃতিতে উষ্ণতা বাড়ছে ২ ডিগ্রি করে।

 

সুনামি হলেই ভেসে যেতে পারে ব্যস্ততম টেকসিটি টোকিও [জাপান]

জাপানের রাজধানী টোকিও শহরটি বিশ্বের কাছে সবচেয়ে ব্যস্ততম ও ব্যয়বহুল শহর হিসেবে পরিচিত। তার আরেক পরিচিতি হলো ইলেক্ট্রনিক্স পণ্যের আঁতুড়ঘর হিসেবে। অথচ এই শহরটিই যদি কিছুদিন পর বিলীন হয়ে যায় তবে বিষয়টি নিশ্চয় আপনার আমার কারও ভালো লাগবে না। শুধু তাই নয়, এতে প্রত্যক্ষভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে প্রায় ৫৭.১ মিলিয়ন মানুষ। আর্থিক ক্ষতি হবে কয়েক হাজার বিলিয়ন ডলার পরিমাণ। এমনটিই জানাচ্ছে বিজনেস ইনসাইডার। টোকিও শহরের ইয়োকোহামা নামক স্থানটি খুব বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত। তাছাড়া টোকিওর অবস্থান প্রশান্ত মহাসাগরের ত্রুটিপূর্ণ সীমায় যা শহরটিতে সুনামি বয়ে আনতে পারে যখন-তখন। এখানে প্রাকৃতিক দুর্যোগগুলো যেমন ভূমিকম্প, মৌসুমি বায়ু, বন্যা ও সুনামির প্রভাব অনেক বেশি। এখানকার ৮০ শতাংশ মানুষই চরম বিপর্যয়ের মধ্যে পড়ে যাবে যদি এই ধরনের আঘাত সত্যিই হানে। এ ছাড়াও যে কোনো সময়ে ভূমিকম্পে গুঁড়িয়ে যেতে পারে শহরের অধিকাংশ স্থাপনা।

ভূমিকম্পের প্রবল ঝুঁকিতে তেহরান [ইরান]

ইরানের প্রধান শহর ও রাজধানী শহর তেহরান। বিশ্বের কাছে তেহরান একটি চমকপ্রদ তথ্যও বটে। কারণ এই দেশের রাজধানী বিভিন্ন সময় বিভিন্ন স্থানে সরানো হয়েছে। আর তেহরান সেই হিসেবে ইরানের ৩২তম জাতীয় রাজধানী। বিশ্বের আর কোনো দেশে এতবার রাজধানী সরানোর ইতিহাস বিরল। তেহরানের স্থাপত্যসৌন্দর্যও অসাধারণ। এখানে উনিশ শতকে নির্মিত গোলেস্তান প্যালেসটি বিশ্বব্যাপী প্রশংসা কুড়ায় এখনো। ইমারতের অলঙ্করণ, বিশেষভাবে রঙিন কাচের ব্যবহার, আয়নার ব্যবহার ও সুউচ্চ স্তম্ভ ইমারতটির বিশেষ বৈশিষ্ট্য। এ ছাড়াও তেহরানে রয়েছে আরও অনেক সৌন্দর্যের আধার। অথচ বিজনেস ইনসাইডার তথ্য দিচ্ছে, এত সৌন্দর্যের অধিকারী অপরূপ তেহরান এমন একটি জায়গায় অবস্থিত যাকে পৃথিবীর সবচেয়ে বিপজ্জনক ও ত্রুটিপূর্ণ সীমা হিসেবে ধরা হয়। এটাকে বলা হয় দ্য নর্থ অ্যানাটোলিয়ান ফল্ট। যে কোনো সময় ঘটে যেতে পারে একটি অঘটন। আর সেই অঘটনটি মূলত বড় মাত্রার একটি ভূমিকম্প। শহরের প্রত্যেক ইমারত প্রচণ্ড মাত্রার এই ভূমিকম্পের আঘাতে হতে পারে লণ্ডভণ্ড। বিপর্যয় ঘটলে প্রভাবিত হবে কমপক্ষে ১৫.৬ মিলিয়ন মানুষ। ক্ষতির মুখে পড়বে কয়েক হাজার বিলিয়ন মূল্য সমপরিমাণের সম্পদ।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন