শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৭ অক্টোবর, ২০১৮

BUSINESS INSIDER এর চোখে ঝুঁকিপূর্ণ যত শহর

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
BUSINESS INSIDER এর চোখে ঝুঁকিপূর্ণ যত শহর

যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অর্থনীতি ও বাণিজ্যের সংবাদ মাধ্যম বিজনেস ইনসাইডার বিশ্বের প্রায় ১৬টি দেশ থেকে তাদের সংস্করণ প্রকাশ করে বিশ্বজুড়েই গ্রহণযোগ্যতা তৈরি করেছে। সম্প্রতি তাদের যুক্তরাষ্ট্র মূল সংস্করণে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। সেই প্রতিবেদনে বিশ্বের এমন কতগুলো ঝুঁকিপূর্ণ শহরের কথা বলা হয়েছে যেগুলো হারিয়ে যেতে পারে যে কোনো মুহূর্তে। আপাত দৃষ্টিতে সব ঠিকঠাক আর দারুণ চাকচিক্যে ভরা মনে হলেও ভূমিকম্প, সুনামি কিংবা এ ধরনের ছোটখাটো একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ নিশ্চিন্ন করে দিতে পারে সে শহরগুলো। দিন বদলের সঙ্গে বেড়েছে নাগরিক প্রয়োজন, দরকার পড়েছে বিস্তৃত জায়গার, বেড়েছে প্রাকৃতিক উপাদানের ভোগ। কল-কারখানার ধোঁয়া, বর্জ্য, কৃত্রিম উপায়ে ঘর ঠাণ্ডাসহ নানা প্রক্রিয়ায় চাপ বাড়ছে প্রকৃতির ওপর। প্রকৃতিও হারাচ্ছে তার স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। আর এসব কারণেই তৈরি হয়েছে ঝুঁকি। এসব ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে ভবন ধসে পড়া, ডুবে যাওয়া অথবা ভূমিকম্পসহ অন্যান্য প্রাকৃতিক আঘাতের আশঙ্কা। এমন ঝুঁকিতে রয়েছে বিশ্বের প্রথম শ্রেণির নাগরিক সুবিধা দেওয়া অনেক শহর। তেমন কয়েকটি শহর নিয়ে আজকের রকমারি আয়োজন।

প্রতি বছর ১০ ইঞ্চি করে ডুবছে জাকার্তা  [ইন্দোনেশিয়া]

প্রতি বছর একটি শহর ২৫.৪ সেন্টিমিটার বা প্রায় ১০ ইঞ্চি করে ডুবে যাচ্ছে। এভাবে একটু একটু করে ডুবে যাওয়া নিঃসন্দেহে সে শহরের জন্য ভীতিকর সংকেত। এক সময় হয়তো সেই শহরের পুরোটা পানির নিচে ডুবে যাওয়া অসম্ভব কিছু হবে না। বিজনেস ইনসাইডার জানাচ্ছে, ঠিক এমনই অশনিসংকেত দিয়ে প্রতি বছর পানির নিচে নিমজ্জিত হচ্ছে ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী জাকার্তা। জাকার্তার এই প্রবণতার কারণে বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগতিতে ডুবে যাওয়া শহর হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এত উন্নত জীবনমানসম্পন্ন একটি শহর কেন পানির নিচে ডুবে যেতে ধাবিত হচ্ছে তার কারণও অনুসন্ধান করেছে সে দেশের সরকারি কর্তৃপক্ষ। কারণ হিসেবে দেখা গেছে শহরটির বাসিন্দাদের প্রায় ৯৭ শতাংশ বাস করে বহুতল ভবনে। তাদের জন্য প্রয়োজনীয় পানির সংস্থান করতে ব্যর্থ সেখানকার নদী ও বৃষ্টির পানি সংস্থা। তাছাড়া শহরের ভূপৃষ্ঠস্থ পানি অত্যন্ত দূষিত ও বিপজ্জনক। তাই বিকল্প হিসেবে অতিমাত্রায় ভূঅভ্যন্তরস্থ পানি উত্তোলন হয়, চলে অবৈধ খনন। এতে করে পানির স্তর দিন দিন নিচে নেমে যাচ্ছে। অপরদিকে সেখানে বাড়ছে বহুতল ভবন, কলকারখানাসহ ভূপৃষ্ঠের অধিক চাপ। ফলে খুব স্বাভাবিকভাবেই শহরের ভূমি প্রতি বছর দেবে যাচ্ছে। আরও একটি কারণ হিসেবে দেখা হয় নির্বিচারে ম্যানগ্রোভ বন উজাড় করা। প্রতি বছর শহরের আয়তন বাড়ানো, ভবন নির্মাণ এবং চলাচলের রাস্তা বের করতে শহর লাগোয়া বন কাটা হচ্ছে। এতে স্বাভাবিক ভারসাম্য হারাচ্ছে পরিবেশ, বাড়ছে বন্যা। এই অবস্থা দিন দিন ভয়াবহতা বাড়িয়ে চলছে। তাই ধারণা করা হচ্ছে কয়েক বছর পরই হয়তো শহরটির অস্তিত্ব বিলীন হবে। হয়তো পানির নিচে ডুবে যাবে একসময়। পৃথিবীর ইতিহাসে তার নাম লেখা হবে হারিয়ে যাওয়া শহর হিসেবে।

 

তলিয়ে যেতে পারে স্বপ্নের ব্যাংকক! [থাইল্যান্ড]

পরিপাটি রূপে সাজানো থাইল্যান্ডের রাজধানী ও বৃহত্তম শহর ব্যাংকক। চাও ফ্রায়া নদীর মোহনায় থাইল্যান্ডের উপসাগরের তীরে অবস্থিত এই শহর। ব্যাংকক পরিশীলিত ধ্রুপদী সংগীত, নৃত্য এবং লোকশিল্পের জন্য বিশ্বের কাছে বরাবর বিখ্যাত। অথচ বিজনেস ইনসাইডার বলছে এই শহরটিই রয়েছে চরম মাত্রার প্রাকৃতিক ঝুঁকিতে। এমন হতে পারে পরম সৌন্দর্য আর রূপ গৌরবের অধিকারী শহরটিই প্রকৃতির বুকে বিলীন হয়ে গেছে। তার এই ঝুঁকির পেছনে রয়েছে খুব সাধারণ কিছু কারণ। যেমন— দ্রুত আকাশচুম্বী ভবন গড়ে তোলার পাল্লা। এত উঁচু ভবনের অধিক ওজনে মাটির নিচের সয়েল প্লেট ও পানির স্তর একটু একটু করে সরে যাচ্ছে। সরকার পক্ষেও এ নিয়ে শুরু হয়েছে উদ্বেগ। ২০১৫ সালে তাদের একটি গবেষণায় জানা যায়, মাত্র ১৫ বছর পরে শহরটি সম্পূর্ণ ডুবে যাবে পানির নিচে। পদক্ষেপ হিসেবে স্থল পানির পরিমাণ সীমাবদ্ধ করার চেষ্টা করা হয়। ১৯৭৭ সালের ভূ-জল সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী ভূপৃষ্ঠের পানির দ্রুত নিষ্কাশন করে থাকে। শহরে ঢোকা রোধ করে পাম্পের মাধ্যমে পানি ফিরিয়ে দেওয়া হয় জলাশয়ে। এ কারণে বিগত দিনের তুলনায় শহরটির ডুবে যাওয়া এখন অনেকটাই ধীর গতিতে চলছে। কিন্তু বিশেষজ্ঞের মতে এই পদ্ধতিও খুব বেশি কার্যকর নয়।

 

সমুদ্র স্তর বাড়লেই বিপদ ম্যানিলার [ফিলিপাইন]

পর্যটন সৌন্দর্যে এতটাই মনোমুগ্ধকর যে প্রতি বছর ১০ লাখ পর্যটনের আগমন ঘটে ফিলিপাইনের রাজধানী শহর ম্যানিলাতে। ম্যানিলার উপসাগর এবং বে ওয়াক পর্যটকদের কাছে অত্যন্ত প্রিয়। এখানকার সাগরের উপকূলবর্তী দীর্ঘ প্রাকৃতিক পোতাশ্রয় থেকে সূর্যাস্তের মনোরম দৃশ্য অবলোকন যে কোনো দর্শনার্থীর জন্য স্মরণীয় হয়ে ওঠে। এই শহরে রয়েছে চমৎকার হোটেল, বিপণিবিতান, বুটিক, সারিবাঁধা মল এবং স্থানীয় কিংবা আন্তর্জাতিক খাবারের পসরা সাজানো এই শহর যে কারও কাছে পরম আকর্ষণের। এত এত সৌন্দর্যের আড়ালে এই শহরটি নিজেকে হারাচ্ছে একটু একটু করে। বিজনেস ইনসাইডার জানাচ্ছে, পর্যটক মনের আকর্ষণ অর্জন করা ম্যানিলা প্রতিবছর ১০ সেন্টিমিটার করে পানির নিচে ডুবে যাচ্ছে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বছরে প্রায় ১০ বার সমুদ্রের পানির স্তর ফুলে উঠছে। অন্য সমস্যা হলো, পার্শ্ববর্তী এলাকায় ধান চাষের পরিমাণ বেড়ে গেছে। এতে করে ভূপৃষ্ঠে পানির অতিরিক্ত শোষণ করছে। অপরদিকে স্রোতস্বিনী এলাকা আটকে অবৈধ মাছের পুকুর তৈরি করা হচ্ছে। এর কারণে মৌসুমি বৃষ্টিতেই বন্যার সৃষ্টি হয়। ফলে প্রকৃতিগতভাবে অব্যবস্থাপনা তৈরি হচ্ছে। তাই ধরে নেওয়া হচ্ছে অদূর ভবিষ্যতে শহরটি পানির নিচে তলিয়ে যাাবে।

 

প্রতি বছর ২০ সে.মি করে ডুবে যাচ্ছে লাগোস [নাইজেরিয়া]

নাইজেরিয়ার বৃহত্তম শহর লাগোস। শহর নাইজেরিয়ার উপকূলীয় এলাকায় অবস্থিত। শহরের অন্তর্গত বিচ্ছিন্ন ছড়ানো-ছিটানো দ্বীপের জন্য একে একটি দ্বীপপুঞ্জও বলা চলে। তবে কেন্দ্রীয় সরকার লাগোসের প্রশাসন ব্যবস্থা ও সরকারি অন্যান্য পরিচালনা কাঠামো সঠিক রাখতে একাধিক স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা রেখেছে। সম্ভবত এ কারণেই লাগোস পৃথিবীতে বিখ্যাত। অথচ এই শহরেরও রয়েছে নিম্নমানের পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা, যা সহজেই বন্যার সৃষ্টি করে। এ কারণে শহরের ভূখণ্ড প্রতি বছর ২০ সেন্টিমিটার করে পানির নিচে তলিয়ে যাচ্ছে। অথচ সম্পূর্ণ শহরটি তলিয়ে  গেলে প্রায় ৭ লাখ ৪০ হাজারের মতো মানুষ গৃহহীন হবে। এ ছাড়াও লাগোসে তীব্র মাত্রায় দৈনন্দিন ব্যবহার্য পানির সমস্যা তৈরি হবে। তবে ইতিমধ্যেই ‘ইকো আটলান্টিক’ নামে শহরের ভবন নির্মাণে নতুন ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এতে সমুদ্র তীরবর্তী এলাকাকে সংরক্ষিত করা হয়েছে। ফলে দ্বীপের ভিতর পানি ঢুকে পড়ার উপক্রম হলে বন্যাকে অন্যদিকে প্রবাহিত করা সম্ভব হয়।

 

বরফ গলতে শুরু করলেই বিপদঘণ্টা বাজবে লন্ডনের [যুক্তরাজ্য]

পৃথিবীর অন্যতম বৃহত্তম শহর যুক্তরাজ্যের রাজধানী শহর লন্ডন। এই শহরের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া টেমস নদীর কাছে বসে এক বিকাল কাটানো বিশ্বের অনেক পর্যটকের জীবনের পরম চাওয়া। পৃথিবীর অন্যতম প্রধান অর্থ-বাণিজ্য ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র হিসেবেও ধরা হয় একে। লন্ডনের ট্রাফালগার স্কয়ার, লন্ডন ব্রিজ, কবেন্ট গার্ডেন, লন্ডন আই, লন্ডন চিড়িয়াখানা, প্রাকৃতিক ইতিহাস জাদুঘর, গ্লোব থিয়েটার, চার্লস ডিকেন্স জাদুঘর এবং মাদাম তুসো বিগবেন উল্লেখযোগ্য দর্শনীয়। প্রতিবছর প্রায় দেড় কোটি পর্যটক লন্ডনের সৌন্দর্য উপভোগ করতে আসে। কিন্তু এই শহরের জন্যও নীরবে বেড়ে চলেছে অশনিসংকেত। গত বরফ যুগে যুক্তরাজ্যের দক্ষিণে চাপা থাকা স্কটল্যান্ড এখন জেগে উঠেছে। ফলে ডুবে যাচ্ছে ইংল্যান্ডের দক্ষিণাঞ্চলসহ লন্ডন। সমস্যার শুরু হয়েছে ১৯৪৮ সালে। তখন থেকে বেশ কিছু প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে সরকারের পক্ষ থেকে। এই ব্যবস্থা লন্ডনকে পুরোপুরি বিপদমুক্ত করতে পারে না বলেই ধারণা বিশেষজ্ঞদের।

 

উষ্ণতা ও পানির চাপে ঝুঁকিতে সাংহাই [চীন]

চীনের দক্ষিণাংশর একটি প্রধান শহর সাংহাই। এটি চীনের সবচেয়ে জনবহুল শহরগুলোর মধ্যে অন্যতম। বিজনেস ইনসাইডারের ঝুঁকিপূর্ণ শহরের তালিকায় এই সাংহাই অন্যতম। আর এর পেছনে প্রধান কারণ হিসেবে ধরা হয় শহরের নিজস্ব উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের ওজন। ভারী ধরনের ভবন নির্মাণ ও পরবর্তী পরিচালনার জন্য ভূপৃষ্ঠস্থ পানির ব্যবহার এত বেড়ে গেছে যে তা রীতিমতো শহরের জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ভবন নির্মাণের উপাদান প্রস্তুতে নদীর ওপর প্রভাব পড়ছে। নদী থেকে নির্বিচারে মাটি কর্তন, পানি নিষ্কাশন সবই চলছে। যার জন্য ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে নদী উপকূলের জমি। সাংহাই শহর কর্তৃপক্ষ বিষয়টি নিয়ে অনেক চিন্তিত। সে জন্য ১৯৯৫ সালে তারা সরকারের অনুমতি প্রার্থনা করেছে। কর্তৃপক্ষ নদীর পানিকে ব্যবহার উপযুক্ত পানির উৎস হিসেবে গড়ে তোলার ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। এতে করে শহরটি প্রতিবছর ৯ সে.মি. ডুবে যাওয়া থেকে কমে গিয়ে ১ সে.মি. নামিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে। কিছু স্থানের পানি পাম্প করে অতিরিক্ত পানি সরিয়ে নেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এতে করে কিছু কিছু জায়গা ১১ সে.মি. করে জেগে উঠছে। এই জেগে ওঠা আবার সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকেও ১.৫ সে.মি. বেশি। এতে আবার প্রকৃতিতে উষ্ণতা বাড়ছে ২ ডিগ্রি করে।

 

সুনামি হলেই ভেসে যেতে পারে ব্যস্ততম টেকসিটি টোকিও [জাপান]

জাপানের রাজধানী টোকিও শহরটি বিশ্বের কাছে সবচেয়ে ব্যস্ততম ও ব্যয়বহুল শহর হিসেবে পরিচিত। তার আরেক পরিচিতি হলো ইলেক্ট্রনিক্স পণ্যের আঁতুড়ঘর হিসেবে। অথচ এই শহরটিই যদি কিছুদিন পর বিলীন হয়ে যায় তবে বিষয়টি নিশ্চয় আপনার আমার কারও ভালো লাগবে না। শুধু তাই নয়, এতে প্রত্যক্ষভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে প্রায় ৫৭.১ মিলিয়ন মানুষ। আর্থিক ক্ষতি হবে কয়েক হাজার বিলিয়ন ডলার পরিমাণ। এমনটিই জানাচ্ছে বিজনেস ইনসাইডার। টোকিও শহরের ইয়োকোহামা নামক স্থানটি খুব বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত। তাছাড়া টোকিওর অবস্থান প্রশান্ত মহাসাগরের ত্রুটিপূর্ণ সীমায় যা শহরটিতে সুনামি বয়ে আনতে পারে যখন-তখন। এখানে প্রাকৃতিক দুর্যোগগুলো যেমন ভূমিকম্প, মৌসুমি বায়ু, বন্যা ও সুনামির প্রভাব অনেক বেশি। এখানকার ৮০ শতাংশ মানুষই চরম বিপর্যয়ের মধ্যে পড়ে যাবে যদি এই ধরনের আঘাত সত্যিই হানে। এ ছাড়াও যে কোনো সময়ে ভূমিকম্পে গুঁড়িয়ে যেতে পারে শহরের অধিকাংশ স্থাপনা।

ভূমিকম্পের প্রবল ঝুঁকিতে তেহরান [ইরান]

ইরানের প্রধান শহর ও রাজধানী শহর তেহরান। বিশ্বের কাছে তেহরান একটি চমকপ্রদ তথ্যও বটে। কারণ এই দেশের রাজধানী বিভিন্ন সময় বিভিন্ন স্থানে সরানো হয়েছে। আর তেহরান সেই হিসেবে ইরানের ৩২তম জাতীয় রাজধানী। বিশ্বের আর কোনো দেশে এতবার রাজধানী সরানোর ইতিহাস বিরল। তেহরানের স্থাপত্যসৌন্দর্যও অসাধারণ। এখানে উনিশ শতকে নির্মিত গোলেস্তান প্যালেসটি বিশ্বব্যাপী প্রশংসা কুড়ায় এখনো। ইমারতের অলঙ্করণ, বিশেষভাবে রঙিন কাচের ব্যবহার, আয়নার ব্যবহার ও সুউচ্চ স্তম্ভ ইমারতটির বিশেষ বৈশিষ্ট্য। এ ছাড়াও তেহরানে রয়েছে আরও অনেক সৌন্দর্যের আধার। অথচ বিজনেস ইনসাইডার তথ্য দিচ্ছে, এত সৌন্দর্যের অধিকারী অপরূপ তেহরান এমন একটি জায়গায় অবস্থিত যাকে পৃথিবীর সবচেয়ে বিপজ্জনক ও ত্রুটিপূর্ণ সীমা হিসেবে ধরা হয়। এটাকে বলা হয় দ্য নর্থ অ্যানাটোলিয়ান ফল্ট। যে কোনো সময় ঘটে যেতে পারে একটি অঘটন। আর সেই অঘটনটি মূলত বড় মাত্রার একটি ভূমিকম্প। শহরের প্রত্যেক ইমারত প্রচণ্ড মাত্রার এই ভূমিকম্পের আঘাতে হতে পারে লণ্ডভণ্ড। বিপর্যয় ঘটলে প্রভাবিত হবে কমপক্ষে ১৫.৬ মিলিয়ন মানুষ। ক্ষতির মুখে পড়বে কয়েক হাজার বিলিয়ন মূল্য সমপরিমাণের সম্পদ।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা