শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৭ অক্টোবর, ২০১৮

BUSINESS INSIDER এর চোখে ঝুঁকিপূর্ণ যত শহর

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
BUSINESS INSIDER এর চোখে ঝুঁকিপূর্ণ যত শহর

যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অর্থনীতি ও বাণিজ্যের সংবাদ মাধ্যম বিজনেস ইনসাইডার বিশ্বের প্রায় ১৬টি দেশ থেকে তাদের সংস্করণ প্রকাশ করে বিশ্বজুড়েই গ্রহণযোগ্যতা তৈরি করেছে। সম্প্রতি তাদের যুক্তরাষ্ট্র মূল সংস্করণে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। সেই প্রতিবেদনে বিশ্বের এমন কতগুলো ঝুঁকিপূর্ণ শহরের কথা বলা হয়েছে যেগুলো হারিয়ে যেতে পারে যে কোনো মুহূর্তে। আপাত দৃষ্টিতে সব ঠিকঠাক আর দারুণ চাকচিক্যে ভরা মনে হলেও ভূমিকম্প, সুনামি কিংবা এ ধরনের ছোটখাটো একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ নিশ্চিন্ন করে দিতে পারে সে শহরগুলো। দিন বদলের সঙ্গে বেড়েছে নাগরিক প্রয়োজন, দরকার পড়েছে বিস্তৃত জায়গার, বেড়েছে প্রাকৃতিক উপাদানের ভোগ। কল-কারখানার ধোঁয়া, বর্জ্য, কৃত্রিম উপায়ে ঘর ঠাণ্ডাসহ নানা প্রক্রিয়ায় চাপ বাড়ছে প্রকৃতির ওপর। প্রকৃতিও হারাচ্ছে তার স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। আর এসব কারণেই তৈরি হয়েছে ঝুঁকি। এসব ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে ভবন ধসে পড়া, ডুবে যাওয়া অথবা ভূমিকম্পসহ অন্যান্য প্রাকৃতিক আঘাতের আশঙ্কা। এমন ঝুঁকিতে রয়েছে বিশ্বের প্রথম শ্রেণির নাগরিক সুবিধা দেওয়া অনেক শহর। তেমন কয়েকটি শহর নিয়ে আজকের রকমারি আয়োজন।

প্রতি বছর ১০ ইঞ্চি করে ডুবছে জাকার্তা  [ইন্দোনেশিয়া]

প্রতি বছর একটি শহর ২৫.৪ সেন্টিমিটার বা প্রায় ১০ ইঞ্চি করে ডুবে যাচ্ছে। এভাবে একটু একটু করে ডুবে যাওয়া নিঃসন্দেহে সে শহরের জন্য ভীতিকর সংকেত। এক সময় হয়তো সেই শহরের পুরোটা পানির নিচে ডুবে যাওয়া অসম্ভব কিছু হবে না। বিজনেস ইনসাইডার জানাচ্ছে, ঠিক এমনই অশনিসংকেত দিয়ে প্রতি বছর পানির নিচে নিমজ্জিত হচ্ছে ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী জাকার্তা। জাকার্তার এই প্রবণতার কারণে বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগতিতে ডুবে যাওয়া শহর হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এত উন্নত জীবনমানসম্পন্ন একটি শহর কেন পানির নিচে ডুবে যেতে ধাবিত হচ্ছে তার কারণও অনুসন্ধান করেছে সে দেশের সরকারি কর্তৃপক্ষ। কারণ হিসেবে দেখা গেছে শহরটির বাসিন্দাদের প্রায় ৯৭ শতাংশ বাস করে বহুতল ভবনে। তাদের জন্য প্রয়োজনীয় পানির সংস্থান করতে ব্যর্থ সেখানকার নদী ও বৃষ্টির পানি সংস্থা। তাছাড়া শহরের ভূপৃষ্ঠস্থ পানি অত্যন্ত দূষিত ও বিপজ্জনক। তাই বিকল্প হিসেবে অতিমাত্রায় ভূঅভ্যন্তরস্থ পানি উত্তোলন হয়, চলে অবৈধ খনন। এতে করে পানির স্তর দিন দিন নিচে নেমে যাচ্ছে। অপরদিকে সেখানে বাড়ছে বহুতল ভবন, কলকারখানাসহ ভূপৃষ্ঠের অধিক চাপ। ফলে খুব স্বাভাবিকভাবেই শহরের ভূমি প্রতি বছর দেবে যাচ্ছে। আরও একটি কারণ হিসেবে দেখা হয় নির্বিচারে ম্যানগ্রোভ বন উজাড় করা। প্রতি বছর শহরের আয়তন বাড়ানো, ভবন নির্মাণ এবং চলাচলের রাস্তা বের করতে শহর লাগোয়া বন কাটা হচ্ছে। এতে স্বাভাবিক ভারসাম্য হারাচ্ছে পরিবেশ, বাড়ছে বন্যা। এই অবস্থা দিন দিন ভয়াবহতা বাড়িয়ে চলছে। তাই ধারণা করা হচ্ছে কয়েক বছর পরই হয়তো শহরটির অস্তিত্ব বিলীন হবে। হয়তো পানির নিচে ডুবে যাবে একসময়। পৃথিবীর ইতিহাসে তার নাম লেখা হবে হারিয়ে যাওয়া শহর হিসেবে।

 

তলিয়ে যেতে পারে স্বপ্নের ব্যাংকক! [থাইল্যান্ড]

পরিপাটি রূপে সাজানো থাইল্যান্ডের রাজধানী ও বৃহত্তম শহর ব্যাংকক। চাও ফ্রায়া নদীর মোহনায় থাইল্যান্ডের উপসাগরের তীরে অবস্থিত এই শহর। ব্যাংকক পরিশীলিত ধ্রুপদী সংগীত, নৃত্য এবং লোকশিল্পের জন্য বিশ্বের কাছে বরাবর বিখ্যাত। অথচ বিজনেস ইনসাইডার বলছে এই শহরটিই রয়েছে চরম মাত্রার প্রাকৃতিক ঝুঁকিতে। এমন হতে পারে পরম সৌন্দর্য আর রূপ গৌরবের অধিকারী শহরটিই প্রকৃতির বুকে বিলীন হয়ে গেছে। তার এই ঝুঁকির পেছনে রয়েছে খুব সাধারণ কিছু কারণ। যেমন— দ্রুত আকাশচুম্বী ভবন গড়ে তোলার পাল্লা। এত উঁচু ভবনের অধিক ওজনে মাটির নিচের সয়েল প্লেট ও পানির স্তর একটু একটু করে সরে যাচ্ছে। সরকার পক্ষেও এ নিয়ে শুরু হয়েছে উদ্বেগ। ২০১৫ সালে তাদের একটি গবেষণায় জানা যায়, মাত্র ১৫ বছর পরে শহরটি সম্পূর্ণ ডুবে যাবে পানির নিচে। পদক্ষেপ হিসেবে স্থল পানির পরিমাণ সীমাবদ্ধ করার চেষ্টা করা হয়। ১৯৭৭ সালের ভূ-জল সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী ভূপৃষ্ঠের পানির দ্রুত নিষ্কাশন করে থাকে। শহরে ঢোকা রোধ করে পাম্পের মাধ্যমে পানি ফিরিয়ে দেওয়া হয় জলাশয়ে। এ কারণে বিগত দিনের তুলনায় শহরটির ডুবে যাওয়া এখন অনেকটাই ধীর গতিতে চলছে। কিন্তু বিশেষজ্ঞের মতে এই পদ্ধতিও খুব বেশি কার্যকর নয়।

 

সমুদ্র স্তর বাড়লেই বিপদ ম্যানিলার [ফিলিপাইন]

পর্যটন সৌন্দর্যে এতটাই মনোমুগ্ধকর যে প্রতি বছর ১০ লাখ পর্যটনের আগমন ঘটে ফিলিপাইনের রাজধানী শহর ম্যানিলাতে। ম্যানিলার উপসাগর এবং বে ওয়াক পর্যটকদের কাছে অত্যন্ত প্রিয়। এখানকার সাগরের উপকূলবর্তী দীর্ঘ প্রাকৃতিক পোতাশ্রয় থেকে সূর্যাস্তের মনোরম দৃশ্য অবলোকন যে কোনো দর্শনার্থীর জন্য স্মরণীয় হয়ে ওঠে। এই শহরে রয়েছে চমৎকার হোটেল, বিপণিবিতান, বুটিক, সারিবাঁধা মল এবং স্থানীয় কিংবা আন্তর্জাতিক খাবারের পসরা সাজানো এই শহর যে কারও কাছে পরম আকর্ষণের। এত এত সৌন্দর্যের আড়ালে এই শহরটি নিজেকে হারাচ্ছে একটু একটু করে। বিজনেস ইনসাইডার জানাচ্ছে, পর্যটক মনের আকর্ষণ অর্জন করা ম্যানিলা প্রতিবছর ১০ সেন্টিমিটার করে পানির নিচে ডুবে যাচ্ছে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বছরে প্রায় ১০ বার সমুদ্রের পানির স্তর ফুলে উঠছে। অন্য সমস্যা হলো, পার্শ্ববর্তী এলাকায় ধান চাষের পরিমাণ বেড়ে গেছে। এতে করে ভূপৃষ্ঠে পানির অতিরিক্ত শোষণ করছে। অপরদিকে স্রোতস্বিনী এলাকা আটকে অবৈধ মাছের পুকুর তৈরি করা হচ্ছে। এর কারণে মৌসুমি বৃষ্টিতেই বন্যার সৃষ্টি হয়। ফলে প্রকৃতিগতভাবে অব্যবস্থাপনা তৈরি হচ্ছে। তাই ধরে নেওয়া হচ্ছে অদূর ভবিষ্যতে শহরটি পানির নিচে তলিয়ে যাাবে।

 

প্রতি বছর ২০ সে.মি করে ডুবে যাচ্ছে লাগোস [নাইজেরিয়া]

নাইজেরিয়ার বৃহত্তম শহর লাগোস। শহর নাইজেরিয়ার উপকূলীয় এলাকায় অবস্থিত। শহরের অন্তর্গত বিচ্ছিন্ন ছড়ানো-ছিটানো দ্বীপের জন্য একে একটি দ্বীপপুঞ্জও বলা চলে। তবে কেন্দ্রীয় সরকার লাগোসের প্রশাসন ব্যবস্থা ও সরকারি অন্যান্য পরিচালনা কাঠামো সঠিক রাখতে একাধিক স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা রেখেছে। সম্ভবত এ কারণেই লাগোস পৃথিবীতে বিখ্যাত। অথচ এই শহরেরও রয়েছে নিম্নমানের পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা, যা সহজেই বন্যার সৃষ্টি করে। এ কারণে শহরের ভূখণ্ড প্রতি বছর ২০ সেন্টিমিটার করে পানির নিচে তলিয়ে যাচ্ছে। অথচ সম্পূর্ণ শহরটি তলিয়ে  গেলে প্রায় ৭ লাখ ৪০ হাজারের মতো মানুষ গৃহহীন হবে। এ ছাড়াও লাগোসে তীব্র মাত্রায় দৈনন্দিন ব্যবহার্য পানির সমস্যা তৈরি হবে। তবে ইতিমধ্যেই ‘ইকো আটলান্টিক’ নামে শহরের ভবন নির্মাণে নতুন ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এতে সমুদ্র তীরবর্তী এলাকাকে সংরক্ষিত করা হয়েছে। ফলে দ্বীপের ভিতর পানি ঢুকে পড়ার উপক্রম হলে বন্যাকে অন্যদিকে প্রবাহিত করা সম্ভব হয়।

 

বরফ গলতে শুরু করলেই বিপদঘণ্টা বাজবে লন্ডনের [যুক্তরাজ্য]

পৃথিবীর অন্যতম বৃহত্তম শহর যুক্তরাজ্যের রাজধানী শহর লন্ডন। এই শহরের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া টেমস নদীর কাছে বসে এক বিকাল কাটানো বিশ্বের অনেক পর্যটকের জীবনের পরম চাওয়া। পৃথিবীর অন্যতম প্রধান অর্থ-বাণিজ্য ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র হিসেবেও ধরা হয় একে। লন্ডনের ট্রাফালগার স্কয়ার, লন্ডন ব্রিজ, কবেন্ট গার্ডেন, লন্ডন আই, লন্ডন চিড়িয়াখানা, প্রাকৃতিক ইতিহাস জাদুঘর, গ্লোব থিয়েটার, চার্লস ডিকেন্স জাদুঘর এবং মাদাম তুসো বিগবেন উল্লেখযোগ্য দর্শনীয়। প্রতিবছর প্রায় দেড় কোটি পর্যটক লন্ডনের সৌন্দর্য উপভোগ করতে আসে। কিন্তু এই শহরের জন্যও নীরবে বেড়ে চলেছে অশনিসংকেত। গত বরফ যুগে যুক্তরাজ্যের দক্ষিণে চাপা থাকা স্কটল্যান্ড এখন জেগে উঠেছে। ফলে ডুবে যাচ্ছে ইংল্যান্ডের দক্ষিণাঞ্চলসহ লন্ডন। সমস্যার শুরু হয়েছে ১৯৪৮ সালে। তখন থেকে বেশ কিছু প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে সরকারের পক্ষ থেকে। এই ব্যবস্থা লন্ডনকে পুরোপুরি বিপদমুক্ত করতে পারে না বলেই ধারণা বিশেষজ্ঞদের।

 

উষ্ণতা ও পানির চাপে ঝুঁকিতে সাংহাই [চীন]

চীনের দক্ষিণাংশর একটি প্রধান শহর সাংহাই। এটি চীনের সবচেয়ে জনবহুল শহরগুলোর মধ্যে অন্যতম। বিজনেস ইনসাইডারের ঝুঁকিপূর্ণ শহরের তালিকায় এই সাংহাই অন্যতম। আর এর পেছনে প্রধান কারণ হিসেবে ধরা হয় শহরের নিজস্ব উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের ওজন। ভারী ধরনের ভবন নির্মাণ ও পরবর্তী পরিচালনার জন্য ভূপৃষ্ঠস্থ পানির ব্যবহার এত বেড়ে গেছে যে তা রীতিমতো শহরের জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ভবন নির্মাণের উপাদান প্রস্তুতে নদীর ওপর প্রভাব পড়ছে। নদী থেকে নির্বিচারে মাটি কর্তন, পানি নিষ্কাশন সবই চলছে। যার জন্য ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে নদী উপকূলের জমি। সাংহাই শহর কর্তৃপক্ষ বিষয়টি নিয়ে অনেক চিন্তিত। সে জন্য ১৯৯৫ সালে তারা সরকারের অনুমতি প্রার্থনা করেছে। কর্তৃপক্ষ নদীর পানিকে ব্যবহার উপযুক্ত পানির উৎস হিসেবে গড়ে তোলার ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। এতে করে শহরটি প্রতিবছর ৯ সে.মি. ডুবে যাওয়া থেকে কমে গিয়ে ১ সে.মি. নামিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে। কিছু স্থানের পানি পাম্প করে অতিরিক্ত পানি সরিয়ে নেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এতে করে কিছু কিছু জায়গা ১১ সে.মি. করে জেগে উঠছে। এই জেগে ওঠা আবার সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকেও ১.৫ সে.মি. বেশি। এতে আবার প্রকৃতিতে উষ্ণতা বাড়ছে ২ ডিগ্রি করে।

 

সুনামি হলেই ভেসে যেতে পারে ব্যস্ততম টেকসিটি টোকিও [জাপান]

জাপানের রাজধানী টোকিও শহরটি বিশ্বের কাছে সবচেয়ে ব্যস্ততম ও ব্যয়বহুল শহর হিসেবে পরিচিত। তার আরেক পরিচিতি হলো ইলেক্ট্রনিক্স পণ্যের আঁতুড়ঘর হিসেবে। অথচ এই শহরটিই যদি কিছুদিন পর বিলীন হয়ে যায় তবে বিষয়টি নিশ্চয় আপনার আমার কারও ভালো লাগবে না। শুধু তাই নয়, এতে প্রত্যক্ষভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে প্রায় ৫৭.১ মিলিয়ন মানুষ। আর্থিক ক্ষতি হবে কয়েক হাজার বিলিয়ন ডলার পরিমাণ। এমনটিই জানাচ্ছে বিজনেস ইনসাইডার। টোকিও শহরের ইয়োকোহামা নামক স্থানটি খুব বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত। তাছাড়া টোকিওর অবস্থান প্রশান্ত মহাসাগরের ত্রুটিপূর্ণ সীমায় যা শহরটিতে সুনামি বয়ে আনতে পারে যখন-তখন। এখানে প্রাকৃতিক দুর্যোগগুলো যেমন ভূমিকম্প, মৌসুমি বায়ু, বন্যা ও সুনামির প্রভাব অনেক বেশি। এখানকার ৮০ শতাংশ মানুষই চরম বিপর্যয়ের মধ্যে পড়ে যাবে যদি এই ধরনের আঘাত সত্যিই হানে। এ ছাড়াও যে কোনো সময়ে ভূমিকম্পে গুঁড়িয়ে যেতে পারে শহরের অধিকাংশ স্থাপনা।

ভূমিকম্পের প্রবল ঝুঁকিতে তেহরান [ইরান]

ইরানের প্রধান শহর ও রাজধানী শহর তেহরান। বিশ্বের কাছে তেহরান একটি চমকপ্রদ তথ্যও বটে। কারণ এই দেশের রাজধানী বিভিন্ন সময় বিভিন্ন স্থানে সরানো হয়েছে। আর তেহরান সেই হিসেবে ইরানের ৩২তম জাতীয় রাজধানী। বিশ্বের আর কোনো দেশে এতবার রাজধানী সরানোর ইতিহাস বিরল। তেহরানের স্থাপত্যসৌন্দর্যও অসাধারণ। এখানে উনিশ শতকে নির্মিত গোলেস্তান প্যালেসটি বিশ্বব্যাপী প্রশংসা কুড়ায় এখনো। ইমারতের অলঙ্করণ, বিশেষভাবে রঙিন কাচের ব্যবহার, আয়নার ব্যবহার ও সুউচ্চ স্তম্ভ ইমারতটির বিশেষ বৈশিষ্ট্য। এ ছাড়াও তেহরানে রয়েছে আরও অনেক সৌন্দর্যের আধার। অথচ বিজনেস ইনসাইডার তথ্য দিচ্ছে, এত সৌন্দর্যের অধিকারী অপরূপ তেহরান এমন একটি জায়গায় অবস্থিত যাকে পৃথিবীর সবচেয়ে বিপজ্জনক ও ত্রুটিপূর্ণ সীমা হিসেবে ধরা হয়। এটাকে বলা হয় দ্য নর্থ অ্যানাটোলিয়ান ফল্ট। যে কোনো সময় ঘটে যেতে পারে একটি অঘটন। আর সেই অঘটনটি মূলত বড় মাত্রার একটি ভূমিকম্প। শহরের প্রত্যেক ইমারত প্রচণ্ড মাত্রার এই ভূমিকম্পের আঘাতে হতে পারে লণ্ডভণ্ড। বিপর্যয় ঘটলে প্রভাবিত হবে কমপক্ষে ১৫.৬ মিলিয়ন মানুষ। ক্ষতির মুখে পড়বে কয়েক হাজার বিলিয়ন মূল্য সমপরিমাণের সম্পদ।

এই বিভাগের আরও খবর
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
সর্বশেষ খবর
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন