শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন, ২০২৫

দেশে দেশে কোরবানি

মুনশি মুহাম্মদ উবাইদুল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
দেশে দেশে কোরবানি

কোরবানি কী

মুসলমানদের দ্বিতীয় সর্ববৃহৎ উৎসব ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদ। প্রচলিত অর্থে ঈদুল আজহার দিন মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে শরিয়তের বিধানমতে যে পশু জবাই করা হয়, তাকে কোরবানি বলা হয়। ভোরে পুবাকাশে রক্তিম সূর্য উঠতেই কোরবানি করা হয় বলে এ দিনকে কোরবানির ঈদ বলা হয়। কোরবানির শাব্দিক অর্থ ত্যাগ। জিলহজ মাসের ১০ তারিখে পরম ত্যাগের নিদর্শনস্বরূপ বিশ্ব মুসলিম সম্প্রদায় মহাসমারোহে হজের অন্যতম অংশ পশু জবাইয়ের মাধ্যমে ঈদুল আজহা পালন করেন। তাই ত্যাগের মাধ্যমে আল্লাহর নৈকট্য লাভের উদ্দেশ্যে মুসলিম জাতি যে উৎসবে মিলিত হয়, সেটিই ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদ (আল-কামুসুল মুহিত-১৫৮, তাফসিরে কাশশাফ-১/৩৩৩)।

 

যত প্রকার কোরবানি

যত প্রকার কোরবানি

ইসলামি শরিয়তে পারিভাষিক অর্থে দুই ধরনের কোরবানি রয়েছে। যথা-

১. বিশেষ কোরবানি : যা হজের মৌসুমে হজ ও ওমরা পালনকারীরা মক্কা ও মিনায় আদায় করে থাকন। কোরবানির বিভিন্ন প্রকারভেদ রয়েছে। যেমন- কিরান বা তামাত্তু হজ পালনকারীর ওয়াজিব কোরবানি, ইফরাদ হজ পালনকারীর নফল কোরবানি, সঙ্গে করে নিয়ে আসা হাদি বা কোরবানির পশু দ্বারা কোরবানি, হজ আদায়ে অক্ষম হওয়ায় বা কোনো নিষিদ্ধ কাজের জরিমানাস্বরূপ অপরিহার্য কোরবানি বা মানতের কোরবানি। এসব কোরবানির বিধান মৌলিকভাবে [সুরা হজ-(২৭-৩৭), সুরা বাকারা-১৯৬, সুরা মায়িদা-(২, ৯৫-৯৭) ও সুরা ফাতহ-২৫]-এ এসেছে। হাদিসেও বিস্তারিত উল্লিখিত হয়েছে।

২. সাধারণ কোরবানি : যা হজ-ওমরার সঙ্গে সম্পৃক্ত নয় এবং যার স্থানও নির্ধারিত নয়। তবে সময় নির্ধারিত। যে তারিখে হজ পালনকারীরা মক্কা ও মিনায় কোরবানি করেন, সেই (অর্থাৎ জিলহজের দশ, এগারো ও বারো) তারিখে কোরবানি করা। প্রত্যেক সুস্থ মস্তিষ্ক, প্রাপ্তবয়স্ক ও সামর্থ্যবান মুসলমানের জন্য এর বিধান এসেছে। তবে কারও জন্য তা ওয়াজিব, কারও জন্য নফল। রসুল (সা.) বলেন, ‘আমাকে এই দিনে কোরবানির আদেশ করা হয়েছে। এ দিনকে আল্লাহ এই উম্মতের জন্য ঈদ বানিয়েছেন’ (মুসনাদে আহমদ-৬৫৭৫, সুনানে নাসাঈ-৪৩৬৫)।

 

প্রথম কোরবানি

প্রথম কোরবানি

মানব ইতিহাসে সর্বপ্রথম আদম (আ.)-এর দুই পুত্র হাবিল ও কাবিলের কোরবানি হয়। জান্নাত থেকে আদম (আ.) ও হাওয়া (আ.)-এর পৃথিবীতে যখন আগমন ঘটে, তখনকার কথা। তাঁদের সন্তানপ্রজনন ও বংশ বিস্তার শুরু হলো। প্রতি গর্ভ থেকে একটি ছেলে ও মেয়ে যমজ জন্ম নিত। ফলে একশ্রেণির ভাইবোন ছাড়া আদম (আ.)-এর কোনো সন্তান ছিল না। অথচ ভাইবোন বিয়েবন্ধনে আবদ্ধ হতে পারে না। তাই আল্লাহ উপস্থিত প্রয়োজনের পরিপ্রেক্ষিতে আদম (আ.)-এর শরিয়তে বিশেষভাবে নির্দেশ দিলেন, ‘একই গর্ভ থেকে যে যমজ ছেলেমেয়ে জন্ম নেবে, তারা পরস্পর সহোদর ভাইবোন গণ্য হবে। তাদের মাঝে বৈবাহিক সম্পর্ক হারাম। কিন্তু পরবর্তী গর্ভ থেকে জন্মগ্রহণকারী ছেলের জন্য প্রথম গর্ভ থেকে মেয়ে সহোদরা বোন গণ্য হবে না। তাই তাদের পরস্পর বিয়েবন্ধনে আবদ্ধ হতে পারবে।’ ঘটনাক্রমে আদম (আ.)-এর এক ছেলে কাবিলের সহজাত বোন আকলিমা ছিলেন সুন্দরী। তাঁর আরেক ছেলে হাবিলের সহজাত বোন গাজা ছিলেন তুলনামূলক কম সুন্দরী। বিয়ের সময় হলে নিয়মানুযায়ী হাবিলের সহজাত অসুন্দরী বোন কাবিলের ভাগে পড়ল। এতে কাবিল অসন্তুষ্ট হয়ে হাবিলের শত্রু হলো। সে জেদ ধরল, আমার সহোদরা বোনকেই আমার সঙ্গে বিয়ে দিতে হবে। আদম (আ.) শরিয়তের আইনের পরিপ্রেক্ষিতে কাবিলের সেই আবদার প্রত্যাখ্যান করলেন। হাবিল ও কাবিলের মতভেদ দূর করার জন্য বললেন, ‘তোমরা উভয়েই আল্লাহর জন্য নিজ নিজ কোরবানি পেশ কর। যার কোরবানি কবুল হবে, সে-ই আকলিমাকে বিয়ে করবে।’ সেই যুগে কোরবানি কবুল হওয়ার নিদর্শন ছিল- আকাশ থেকে একটি অগ্নিশিখা এসে কোরবানিকে জ্বালিয়ে আবার অদৃশ্য হয়ে যেত। পবিত্র কোরআনে বর্ণনা এসেছে, ‘কবুল কোরবানি হলো, যাকে আগুন গ্রাস করে নেবে’ (সুরা আলে ইমরান-১৮৩)। আর যে কোরবানিকে আগুন জ্বালাত না, তা প্রত্যাখ্যাত বলে ধরা হতো। হাবিল ভেড়া ও দুম্বা পালন করতেন। তিনি একটি মোটাতাজা দুম্বা কোরবানি করলেন। কাবিল কৃষিকাজ করতেন। তিনি কিছু শস্য ও গম কোরবানির জন্য পেশ করলেন। নিয়মানুযায়ী মহান আল্লাহর নির্দেশে আকাশ থেকে অগ্নিশিখা এসে হাবিলের কোরবানি জ্বালিয়ে দিল। কাবিলের কোরবানি যেমন ছিল তেমনই পড়ে রইল (তাফসিরে ইবনে কাসির-৩/১০১)। সেই থেকে প্রত্যেক জাতির মাঝে অবিচ্ছিন্নভাবে কোরবানির বিধান চলমান।

 

কোরবানির প্রচলিত কাহিনি

কোরবানির প্রচলিত কাহিনি

কোরবানির রীতি ইবাদত হিসেবে যদিও আদম (আ.)-এর যুগ থেকে প্রচলিত, কিন্তু পরবর্তীতে ইবরাহিম (আ.)-এর এক ঐতিহাসিক ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিশেষ বৈশিষ্ট্য নিয়ে আবার শুরু হয়। ইবরাহিম (আ.) বেশ কিছু পরীক্ষার সম্মুখীন হয়েছিলেন। এর অন্যতম কোরবানি। তিনি পরপর তিন রাত স্বপ্নে প্রিয় পুত্র ইসমাইল (আ.)-কে কোরবানি করতে আদিষ্ট হন। পরামর্শক্রমে পিতা-পুত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য ত্যাগ স্বীকার করে কোরবানির জন্য প্রস্তুতি নেন। কাজ সমাধার জন্য তাঁরা মিনাপ্রান্তরে রওনা হন। শয়তান কোরবানির মহান এ কাজে বিভিন্নভাবে বাধার সৃষ্টি করে। সে প্রথমে মা হাজেরা ও পুত্র ইসমাইলকে কৌশলে বুঝিয়ে এ থেকে বিরত রাখতে ব্যর্থ হয়। পরে মিনার পথে জামারায়ে আকাবা, জামারায়ে উশতা ও জামারায়ে উলা নামক তিন স্থানে তিনবার ইবরাহিম (আ.)-কে প্ররোচিত করার চেষ্টা করে। কিন্তু ইবরাহিম (আ.) প্রতিবারই তাকে সাতটি করে কঙ্কর নিক্ষেপ করে তাড়িয়ে দেন। মিনায় পৌঁছে পুত্রকে আদর করে চুমু খেলেন ইবরাহিম (আ.)। অশ্রুসিক্ত চোখে তাঁকে বাঁধলেন। তারপর সোজা করে শুইয়ে গলায় ছুরি চালালেন। কিন্তু গলা কাটল না। আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে পিতলের একটি টুকরা মাঝখানে বাধা হিসেবে রেখে দিলেন। ইসমাইল (আ.) বললেন, ‘পিতা! আমাকে উপুড় করে শুইয়ে নিন। কারণ, আমার মুখ দেখে আপনার মাঝে হয়তো পিতৃস্নেহ জেগে উঠছে। তাই গলা কাটতে পারছেন না। তা ছাড়া ছুরি দেখলে আমি ঘাবড়ে যাই।’ সন্তানের কথামতো ইবরাহিম (আ.) তাঁকে উপুড় করে শুইয়ে আবার সজোরে ছুরি চালালেন। কিন্তু তখনো গলা কাটল না। ইবরাহিম (আ.) চেষ্টা করেই যাচ্ছেন। তাঁর এ প্রাণান্ত চেষ্টা দেখে মহান আল্লাহ খুশি হলেন। ইসমাইল (আ.)-এর জবাই ছাড়াই তাঁর কোরবানি কবুল করলেন। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ বলেন, ‘যখন পিতা-পুত্র আল্লাহর কাছে নিজেদের সমর্পণ করল এবং ইবরাহিম পুত্রকে উপুড় করে শুইয়ে দিল, তখন তাকে বললাম, হে ইবরাহিম! তুমি স্বপ্নকে সত্যে পরিণত করে দেখিয়েছ। আমি সৎকর্মশীলদের এরূপ প্রতিদান দিয়ে থাকি। আসলে এ এক সুস্পষ্ট কঠিন পরীক্ষা। আমি একটি দুম্বা ফিদিয়াস্বরূপ কোরবানি করে ইসমাইলকে উদ্ধার করেছি’ (সুরা সাফফাত-১০৩-১০৭)। এরপর আল্লাহ নির্দেশ দিলেন, ‘এখন পুত্রকে ছেড়ে দাও এবং তোমার পাশে যে দুম্বাটি দাঁড়ানো, সেটি জবাই কর।’ তখন ইবরাহিম (আ.) পেছনের দিকে তাকিয়ে দেখেন, একটি হৃষ্টপুষ্ট দুম্বা দাঁড়ানো। আল্লাহর কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করে তিনি দুম্বাটি জবাই করলেন। আল্লাহ পরবর্তী সব উম্মতের মাঝে এ কোরবানি অবিস্মরণীয়রূপে বিরাজমান রাখার ব্যবস্থা করলেন। ফলে ইসলাম ধর্মে ওয়াজিব ইবাদত ও প্রতীক হিসেবে এটি আজও পালিত হয়। আল্লাহ বলেন, ‘আমি ভবিষ্যৎ উম্মতের মাঝে ইবরাহিমের এ আদর্শ স্মরণীয় করে রাখলাম’ (সুরা সাফফাত-১০৮)।

 

দেশভেদে কোরবানির রীতি

দেশভেদে কোরবানির রীতি

সৌদি আরব : একদিকে পবিত্র হজ, অন্যদিকে কোরবানি- দুটো মিলে সৌদিতে ঈদুল আজহার উৎসব দারুণভাবে পালিত হয়। এ দিন সরকারি ছুটি থাকে। ঈদের নামাজের পর খুব সকালে পরিবারের সবাই মিলে পশু কোরবানি করেন। নিজস্ব পদ্ধতিতে কোরবানির মাংস সংরক্ষণ করেন। কোরবানির পশুর মাংসকে তারা খাবারের বরকত মনে করেন। দেশটির জনগণ ছাড়াও বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে হজের উদ্দেশে আসা মুসল্লিরা একসঙ্গে পশু কোরবানি করেন। কোরবানির জন্য উটই সবচেয়ে প্রাধান্য পায়। এ ছাড়া দুম্বাও কোরবানি করা হয়।

আরব আমিরাত : আরব আমিরাতে ঈদের ব্যানারে বাসাবাড়ি সাজানো হয়। দুধ খোরমা ও শির খোরমা নামে সুস্বাদু খাবার তৈরি করা হয়। নারীরা আগের রাতে মেহেদি পরেন। ঈদ উপলক্ষে বিভিন্ন পণ্যে বিশেষ ছাড় ও অফার থাকে। অনেকে ঘরে বসে ভিডিওকলের মাধ্যমে একাধিক কোরবানির পশু কিনে থাকেন। ঈদের তিন দিনই তাঁরা কোরবানি করেন। ঈদের দিন সকালে নামাজ পড়ে সবাই নিজ নিজ পশু কোরবানির মাধ্যমে দিনটি উদযাপন করেন। ধনীরা দান করার জন্য এ দিন খোলা মনে বের হন। কোলাকুলি ও ঈদ মোবারক জানিয়ে পরস্পরকে অভিবাদন জানান। শিশুরা নতুন পোশাক পরে প্রতিবেশীদের ঈদ-বিস্কুট বিলি করে। যথাযথভাবে কোরবানি ও বর্জ্য দ্রুত অপসারণের জন্য কসাইখানার স্থান নির্ধারিত থাকে।

মিসর : ঈদকে ঘিরে আয়োজন করা হয় হরেক রকম খাবার। ঘরবাড়ি সাজানো হয়। গ্রাম ও মরু অঞ্চল থেকে কোরবানির জন্য পশু শহরে নিয়ে আসা হয়। দেশটিতে ঈদুল আজহা মূলত সকালে মসজিদগুলোতে একত্রে নামাজ পড়া, খুতবা শোনা এবং তারপর পশু কোরবানির মধ্য দিয়ে শুরু হয়। এরপর সবাই আত্মীয়স্বজন ও বন্ধুদের সঙ্গে দেখা করেন। এ দিন বিভিন্ন দাতব্য সংস্থা গরিবদের মাঝে কোরবানির মাংস ও অন্যান্য খাদ্য বিতরণ করে। ঈদের নামাজের পর নারীরা একত্রিত হন। তাঁরা শিশুদের উপহার, সেলামি ও বিভিন্ন মুখরোচক খাবার দিয়ে থাকেন। সন্ধ্যার পর আবার সবাই সমবেত হন। দস্তরখানা বিছিয়ে রাতের খাবারে অংশ নেন।

মরক্কো : মরক্কোতে ঈদুল আজহা ‘ঈদুল কাবির’ নামে স্বীকৃত। সাধারণত অন্যান্য দেশের মতো দিনটি শুরু হলেও স্থানীয় সংস্কৃতির আমেজ দেখা যায়। ঈদের নামাজের পর পশু কোরবানিকে আল্লাহর জন্য ত্যাগ গণ্য করা হয়। পশু হিসেবে গরু, ছাগল কিংবা ভেড়া থাকে। মরক্কো এক সময় মুসলিম সাম্রাজ্যের অন্যতম চারণভূমি হওয়ায় ইসলামি প্রাচীন নিদর্শনগুলো এখানে রয়েছে। ঈদের দিন তাঁরা স্থানীয় মসজিদ ও স্থাপত্য পর্যবেক্ষণে সময় দিতে পছন্দ করেন। তা ছাড়া কোরবানির মাংস ও তাজিনের মতো স্থানীয় খাবার আত্মীয় ও গরিবদের সঙ্গে ভাগাভাগি করে।

 

দেশভেদে কোরবানির রীতি

তুরস্ক : আনাতোলিয়ান তুর্কি বেজলিক ও পরবর্তীদের অটোম্যান সাম্রাজ্যের উত্থানে তুরস্কে ঈদুল আজহা অন্যরকম মর্যাদায় উন্নীত। পুরোনো বিশ্বাস মতে, এই দিনে বিয়ে বা নতুন ব্যবসা শুরু করেন না তাঁরা। বেলা গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে ঈদের নামাজের পর শুরু হয় পশু কোরবানি। কোনো কোনো অঞ্চলে পশুকে মেহেদি ও কাপড় দিয়ে সাজানো হয়। অন্যান্য অঞ্চলের মতোই কোরবানির মাংস বণ্টন করে আত্মীয় ও অভাবীদের মাঝে বিলি করা হয়। পশু হিসেবে থাকে প্রধানত মেষ। ছুটির প্রথম দিন থাকে মূলত প্রতিবেশী ও আত্মীয়দের বাসায় বেড়ানোর জন্য। ঈদুল আজহাকে তুর্কি ভাষায়, ‘কোরবান বায়রামি’ বলা হয়। তুরস্কে অনুমোদিত কসাইখানা ছাড়া অন্য কোথাও পশু কোরবানি করা বেআইনি।

মালয়েশিয়া : মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়ায় বিলাসী কোরবানির হাট গড়ে উঠেছে। ল্যাপটপ ও ট্যাব হাতে সেলসম্যানের উপস্থিতিতে হাটগুলোতে দেখা যায় ভিন্নমাত্রা। একে হাট না বলে পশুর শো-রুম বলা যায়। দামি গাড়িতে চড়ে ধনী ক্রেতারা ওইসব শো-রুমে ভিড় জমান। চড়া দামে কেনেন পশু। ঈদের জামাত ও পশু কোরবানির পর নানা ধরনের সামাজিক অনুষ্ঠানে ঈদ পালন করতে দেখা যায় তাদের। পশু কোরবানির পর এই দিনে রাস্তাঘাটে মশাল জ্বালানো বা আতশবাজি পোড়ানো হয়। এই দিনে মালয়েশিয়ার মুসলিম পরিবারগুলোর দরজা সবার জন্য খোলা থাকে। মালয়েশিয়ানরা সমাজবদ্ধভাবে কোরবানি করা পছন্দ করেন। স্থানীয় মসজিদে পশু কোরবানি করে মাংস একসঙ্গেই বণ্টন করা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বখ্যাত ঐতিহাসিক চত্বর
বিশ্বখ্যাত ঐতিহাসিক চত্বর
এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে
এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে
সোশ্যাল মিডিয়ায় বাংলাদেশি নির্বাচনি প্রচারণার এআই ভিডিও
সোশ্যাল মিডিয়ায় বাংলাদেশি নির্বাচনি প্রচারণার এআই ভিডিও
নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
স্ক্যাল্পেও চাই সানস্ক্রিন
স্ক্যাল্পেও চাই সানস্ক্রিন
বয়স ৪০, এখনো ব্রণের সমস্যা
বয়স ৪০, এখনো ব্রণের সমস্যা
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
৩৩০০ বছর পরেও নেফারতিতি এখনো বেশ অনুপ্রেরণীয়
৩৩০০ বছর পরেও নেফারতিতি এখনো বেশ অনুপ্রেরণীয়
মুখমণ্ডলের লোম অপসারণ : কী পরামর্শ দেন ডার্মাটোলজিস্টরা
মুখমণ্ডলের লোম অপসারণ : কী পরামর্শ দেন ডার্মাটোলজিস্টরা
কখন থেকে সানগ্লাস
কখন থেকে সানগ্লাস
জিন্স কাহন
জিন্স কাহন
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানীদের গল্প
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানীদের গল্প
সর্বশেষ খবর
গাজীপুরে তালাবদ্ধ ফ্ল্যাট থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
গাজীপুরে তালাবদ্ধ ফ্ল্যাট থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

যুবককে আটকে বুথ থেকে সাড়ে ৬ লাখ টাকা তুলে নেওয়ার অভিযোগ
যুবককে আটকে বুথ থেকে সাড়ে ৬ লাখ টাকা তুলে নেওয়ার অভিযোগ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে দেশে ফেরার জন্য ২ হাজার বাংলাদেশির নিবন্ধন
লিবিয়া থেকে দেশে ফেরার জন্য ২ হাজার বাংলাদেশির নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাবল টেলিস্কোপে ধরা পড়ল অদৃশ্য ডার্ক ম্যাটারের বিশাল জাল
হাবল টেলিস্কোপে ধরা পড়ল অদৃশ্য ডার্ক ম্যাটারের বিশাল জাল

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাই শহীদরা জানতো না, তাদের আত্মত্যাগে কারো মাঝে ক্ষমতার লোভ জাগবে : ইশরাক
জুলাই শহীদরা জানতো না, তাদের আত্মত্যাগে কারো মাঝে ক্ষমতার লোভ জাগবে : ইশরাক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেরোবিতে ছাত্ররাজনীতি বন্ধে ব্যর্থতায়
প্রক্টর ও ছাত্র উপদেষ্টাকে শাড়ি-চুড়ি উপহার
বেরোবিতে ছাত্ররাজনীতি বন্ধে ব্যর্থতায় প্রক্টর ও ছাত্র উপদেষ্টাকে শাড়ি-চুড়ি উপহার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘বিরাজমান বৈষম্য দূর করতে প্রয়োজনীয় সবকিছু করবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
‘বিরাজমান বৈষম্য দূর করতে প্রয়োজনীয় সবকিছু করবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে যাত্রীবাহী বাসে আগুন
চট্টগ্রামে যাত্রীবাহী বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিজয়নগরে ভারতীয় পণ্য জব্দ
বিজয়নগরে ভারতীয় পণ্য জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিআরটিএ’র অভিযানে ১৭ মামলা দায়ের
বিআরটিএ’র অভিযানে ১৭ মামলা দায়ের

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রথমবার যুক্তরাষ্ট্র সফরে অর্থহীন
প্রথমবার যুক্তরাষ্ট্র সফরে অর্থহীন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কালীগঞ্জ পৌরসভায় প্রায় ৬২ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা
কালীগঞ্জ পৌরসভায় প্রায় ৬২ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠার নামে অরাজকতা চলছে : তৃপ্তি
দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠার নামে অরাজকতা চলছে : তৃপ্তি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকের নতুন সচিব খালেদ রহীমের যোগদান
দুদকের নতুন সচিব খালেদ রহীমের যোগদান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির শীর্ষ উপদেষ্টার সঙ্গে হঠাৎ পুতিনের বৈঠক
খামেনির শীর্ষ উপদেষ্টার সঙ্গে হঠাৎ পুতিনের বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারে অভিযুক্ত ৭ বিয়ে করা সেই রবিজুল গ্রেপ্তার
মানবপাচারে অভিযুক্ত ৭ বিয়ে করা সেই রবিজুল গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে সাবেক এপিপি অ্যাডভোকেট মিজান গ্রেফতার
গোবিন্দগঞ্জে সাবেক এপিপি অ্যাডভোকেট মিজান গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের ইতিহাসে প্রথমবার ‘নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট’ দেখলাম: দেবপ্রিয়
দেশের ইতিহাসে প্রথমবার ‘নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট’ দেখলাম: দেবপ্রিয়

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেকনাফে ক্রিস্টাল মেথসহ মাদক কারবারি আটক
টেকনাফে ক্রিস্টাল মেথসহ মাদক কারবারি আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার ও আহতদের সংবর্ধনা প্রদান
রাবিতে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার ও আহতদের সংবর্ধনা প্রদান

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পরীক্ষার মাঝে পলেস্তারা ধসে ৭ শিক্ষার্থী আহত
পরীক্ষার মাঝে পলেস্তারা ধসে ৭ শিক্ষার্থী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনে কাটা পড়ে নারী নিহত
ট্রেনে কাটা পড়ে নারী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালীগঞ্জে মোবাইলের দোকানে চুরি
কালীগঞ্জে মোবাইলের দোকানে চুরি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় আমনের মাঠ মাতাবে নতুন ধান
কুমিল্লায় আমনের মাঠ মাতাবে নতুন ধান

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

টাইগারদের খেলা দেখতে স্টেডিয়ামে মির্জা ফখরুল
টাইগারদের খেলা দেখতে স্টেডিয়ামে মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিভ্রান্তকর বক্তব্য নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র’
‘বিভ্রান্তকর বক্তব্য নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র’

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগামী বছর ফিরে আসছে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ টি-২০
আগামী বছর ফিরে আসছে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ টি-২০

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা
২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে
ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর
ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রের উৎসে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণ শুরু চীনের, চরম উদ্বেগে ভারত
ব্রহ্মপুত্রের উৎসে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণ শুরু চীনের, চরম উদ্বেগে ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি
এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল
এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুয়েতে ভয়াবহ পরিচয়পত্র জালিয়াতি, হাজারো নাগরিকত্ব বাতিল
কুয়েতে ভয়াবহ পরিচয়পত্র জালিয়াতি, হাজারো নাগরিকত্ব বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চকক্ষ নিয়ে দু’-তিন দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত: আলী রীয়াজ
উচ্চকক্ষ নিয়ে দু’-তিন দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত: আলী রীয়াজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল
সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু
২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‌‘রাজনৈতিক মতপার্থক্যের পর জামায়াত আমাদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছে’
‌‘রাজনৈতিক মতপার্থক্যের পর জামায়াত আমাদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছে’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব
বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সব ধরনের গণপরিবহনে দ্রুতই যুক্ত হচ্ছে ‘র‍্যাপিড পাস’ কার্ড: উপদেষ্টা
সব ধরনের গণপরিবহনে দ্রুতই যুক্ত হচ্ছে ‘র‍্যাপিড পাস’ কার্ড: উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরোনো বন্দোবস্ত মচকে গেছে, কেন বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম?
পুরোনো বন্দোবস্ত মচকে গেছে, কেন বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলের প্রধানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ রাখা উচিত: সালাহউদ্দিন
দলের প্রধানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ রাখা উচিত: সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ’ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
‘সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ’ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টাকালে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টাকালে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কর্মী গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও বিতর্কে নোবেল: চালককে মারধর, আটক, জিজ্ঞাসাবাদের পর ছাড়
আবারও বিতর্কে নোবেল: চালককে মারধর, আটক, জিজ্ঞাসাবাদের পর ছাড়

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি
কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা মানবজাতির কলঙ্ক, তাকে ক্ষমা করা যাবে না : মির্জা ফখরুল
হাসিনা মানবজাতির কলঙ্ক, তাকে ক্ষমা করা যাবে না : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল রাশিয়া, সুনামি সতর্কতা
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল রাশিয়া, সুনামি সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির
আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তান-আজিমপুরে বাস পোড়ানোর গুজব, বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
গুলিস্তান-আজিমপুরে বাস পোড়ানোর গুজব, বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ সালের এসএসসি-এইচএসসি নিয়ে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা
২০২৬ সালের এসএসসি-এইচএসসি নিয়ে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ২৯ জুলাই, ভোটকেন্দ্র নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ২৯ জুলাই, ভোটকেন্দ্র নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাসায় গিয়ে জামায়াত আমিরের খোঁজ নিলেন ধর্ম উপদেষ্টা
বাসায় গিয়ে জামায়াত আমিরের খোঁজ নিলেন ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কানামাছি পলাপলি গোল্লাছুটের রাজনীতি
কানামাছি পলাপলি গোল্লাছুটের রাজনীতি

সম্পাদকীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনে ছাড় দেবে না বিএনপি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনে ছাড় দেবে না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিস্তার পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই, বন্যার আশঙ্কা
তিস্তার পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই, বন্যার আশঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

এত নির্দোষ নিষ্পাপ সরকার দেখিনি
এত নির্দোষ নিষ্পাপ সরকার দেখিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর বিদেশযাত্রা ঠেকাতে যত উদ্যোগ
রোগীর বিদেশযাত্রা ঠেকাতে যত উদ্যোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

৮ হাজার কোটি টাকার আম বাণিজ্যের সম্ভাবনা
৮ হাজার কোটি টাকার আম বাণিজ্যের সম্ভাবনা

নগর জীবন

জনগণ মবতন্ত্র থেকে মুক্তি চায় : এনপিপি
জনগণ মবতন্ত্র থেকে মুক্তি চায় : এনপিপি

নগর জীবন

জোট হলেও প্রতীক হবে আলাদা
জোট হলেও প্রতীক হবে আলাদা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা, গণপিটুনিতে হত্যাকারী নিহত
শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা, গণপিটুনিতে হত্যাকারী নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচজনের মৃত্যু ভেজাল মদ বিক্রেতা গ্রেপ্তার
পাঁচজনের মৃত্যু ভেজাল মদ বিক্রেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

মাছ খাওয়ায় শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মাছ খাওয়ায় শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদের পুনর্বাসন
ফ্যাসিবাদের পুনর্বাসন

সম্পাদকীয়

ষড়যন্ত্রকারীরা নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না
ষড়যন্ত্রকারীরা নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না

নগর জীবন

পাহাড়ি ঝরনার কান্না
পাহাড়ি ঝরনার কান্না

সম্পাদকীয়

পানির দামে বিক্রি হচ্ছে রাজশাহীর মিঠা পান
পানির দামে বিক্রি হচ্ছে রাজশাহীর মিঠা পান

পেছনের পৃষ্ঠা

আদালত চত্বরে যুবলীগ নেতাকে পচা ডিম নিক্ষেপ
আদালত চত্বরে যুবলীগ নেতাকে পচা ডিম নিক্ষেপ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলা বিচারের জন্য বদলির আদেশ
হাসিনার মামলা বিচারের জন্য বদলির আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ উইকেটে জিতেছে টাইগাররা
৭ উইকেটে জিতেছে টাইগাররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বদিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠালেন ট্রাইব্যুনাল
বদিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠালেন ট্রাইব্যুনাল

পেছনের পৃষ্ঠা

এটিএম-সিআরএমে গ্রাহক বিড়ম্বনা
এটিএম-সিআরএমে গ্রাহক বিড়ম্বনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নেত্রকোনায় স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
নেত্রকোনায় স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক ৯ মন্ত্রীসহ ৪৫ জনের তদন্তে  তিন মাস সময়
সাবেক ৯ মন্ত্রীসহ ৪৫ জনের তদন্তে তিন মাস সময়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমেরিকা থেকে বছরে ৭ লাখ টন গম কিনবে বাংলাদেশ
আমেরিকা থেকে বছরে ৭ লাখ টন গম কিনবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাসে আগুন দেওয়ার চেষ্টা, নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী গ্রেপ্তার
বাসে আগুন দেওয়ার চেষ্টা, নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

গত বছরের তুলনায় বেড়েছে ডেঙ্গু রোগী
গত বছরের তুলনায় বেড়েছে ডেঙ্গু রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

মুজিববাদী সংবিধানে ধর্মনিরপেক্ষতার নামে বিভেদ সৃষ্টি করা হয়
মুজিববাদী সংবিধানে ধর্মনিরপেক্ষতার নামে বিভেদ সৃষ্টি করা হয়

নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ২৯ জুলাই, সেপ্টেম্বরেই নির্বাচন
ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ২৯ জুলাই, সেপ্টেম্বরেই নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন চাই
জুলাই সনদে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন চাই

সম্পাদকীয়

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক

সম্পাদকীয়