শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন, ২০২৫

দেশে দেশে কোরবানি

মুনশি মুহাম্মদ উবাইদুল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
দেশে দেশে কোরবানি

কোরবানি কী

মুসলমানদের দ্বিতীয় সর্ববৃহৎ উৎসব ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদ। প্রচলিত অর্থে ঈদুল আজহার দিন মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে শরিয়তের বিধানমতে যে পশু জবাই করা হয়, তাকে কোরবানি বলা হয়। ভোরে পুবাকাশে রক্তিম সূর্য উঠতেই কোরবানি করা হয় বলে এ দিনকে কোরবানির ঈদ বলা হয়। কোরবানির শাব্দিক অর্থ ত্যাগ। জিলহজ মাসের ১০ তারিখে পরম ত্যাগের নিদর্শনস্বরূপ বিশ্ব মুসলিম সম্প্রদায় মহাসমারোহে হজের অন্যতম অংশ পশু জবাইয়ের মাধ্যমে ঈদুল আজহা পালন করেন। তাই ত্যাগের মাধ্যমে আল্লাহর নৈকট্য লাভের উদ্দেশ্যে মুসলিম জাতি যে উৎসবে মিলিত হয়, সেটিই ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদ (আল-কামুসুল মুহিত-১৫৮, তাফসিরে কাশশাফ-১/৩৩৩)।

 

যত প্রকার কোরবানি

যত প্রকার কোরবানি

ইসলামি শরিয়তে পারিভাষিক অর্থে দুই ধরনের কোরবানি রয়েছে। যথা-

১. বিশেষ কোরবানি : যা হজের মৌসুমে হজ ও ওমরা পালনকারীরা মক্কা ও মিনায় আদায় করে থাকন। কোরবানির বিভিন্ন প্রকারভেদ রয়েছে। যেমন- কিরান বা তামাত্তু হজ পালনকারীর ওয়াজিব কোরবানি, ইফরাদ হজ পালনকারীর নফল কোরবানি, সঙ্গে করে নিয়ে আসা হাদি বা কোরবানির পশু দ্বারা কোরবানি, হজ আদায়ে অক্ষম হওয়ায় বা কোনো নিষিদ্ধ কাজের জরিমানাস্বরূপ অপরিহার্য কোরবানি বা মানতের কোরবানি। এসব কোরবানির বিধান মৌলিকভাবে [সুরা হজ-(২৭-৩৭), সুরা বাকারা-১৯৬, সুরা মায়িদা-(২, ৯৫-৯৭) ও সুরা ফাতহ-২৫]-এ এসেছে। হাদিসেও বিস্তারিত উল্লিখিত হয়েছে।

২. সাধারণ কোরবানি : যা হজ-ওমরার সঙ্গে সম্পৃক্ত নয় এবং যার স্থানও নির্ধারিত নয়। তবে সময় নির্ধারিত। যে তারিখে হজ পালনকারীরা মক্কা ও মিনায় কোরবানি করেন, সেই (অর্থাৎ জিলহজের দশ, এগারো ও বারো) তারিখে কোরবানি করা। প্রত্যেক সুস্থ মস্তিষ্ক, প্রাপ্তবয়স্ক ও সামর্থ্যবান মুসলমানের জন্য এর বিধান এসেছে। তবে কারও জন্য তা ওয়াজিব, কারও জন্য নফল। রসুল (সা.) বলেন, ‘আমাকে এই দিনে কোরবানির আদেশ করা হয়েছে। এ দিনকে আল্লাহ এই উম্মতের জন্য ঈদ বানিয়েছেন’ (মুসনাদে আহমদ-৬৫৭৫, সুনানে নাসাঈ-৪৩৬৫)।

 

প্রথম কোরবানি

প্রথম কোরবানি

মানব ইতিহাসে সর্বপ্রথম আদম (আ.)-এর দুই পুত্র হাবিল ও কাবিলের কোরবানি হয়। জান্নাত থেকে আদম (আ.) ও হাওয়া (আ.)-এর পৃথিবীতে যখন আগমন ঘটে, তখনকার কথা। তাঁদের সন্তানপ্রজনন ও বংশ বিস্তার শুরু হলো। প্রতি গর্ভ থেকে একটি ছেলে ও মেয়ে যমজ জন্ম নিত। ফলে একশ্রেণির ভাইবোন ছাড়া আদম (আ.)-এর কোনো সন্তান ছিল না। অথচ ভাইবোন বিয়েবন্ধনে আবদ্ধ হতে পারে না। তাই আল্লাহ উপস্থিত প্রয়োজনের পরিপ্রেক্ষিতে আদম (আ.)-এর শরিয়তে বিশেষভাবে নির্দেশ দিলেন, ‘একই গর্ভ থেকে যে যমজ ছেলেমেয়ে জন্ম নেবে, তারা পরস্পর সহোদর ভাইবোন গণ্য হবে। তাদের মাঝে বৈবাহিক সম্পর্ক হারাম। কিন্তু পরবর্তী গর্ভ থেকে জন্মগ্রহণকারী ছেলের জন্য প্রথম গর্ভ থেকে মেয়ে সহোদরা বোন গণ্য হবে না। তাই তাদের পরস্পর বিয়েবন্ধনে আবদ্ধ হতে পারবে।’ ঘটনাক্রমে আদম (আ.)-এর এক ছেলে কাবিলের সহজাত বোন আকলিমা ছিলেন সুন্দরী। তাঁর আরেক ছেলে হাবিলের সহজাত বোন গাজা ছিলেন তুলনামূলক কম সুন্দরী। বিয়ের সময় হলে নিয়মানুযায়ী হাবিলের সহজাত অসুন্দরী বোন কাবিলের ভাগে পড়ল। এতে কাবিল অসন্তুষ্ট হয়ে হাবিলের শত্রু হলো। সে জেদ ধরল, আমার সহোদরা বোনকেই আমার সঙ্গে বিয়ে দিতে হবে। আদম (আ.) শরিয়তের আইনের পরিপ্রেক্ষিতে কাবিলের সেই আবদার প্রত্যাখ্যান করলেন। হাবিল ও কাবিলের মতভেদ দূর করার জন্য বললেন, ‘তোমরা উভয়েই আল্লাহর জন্য নিজ নিজ কোরবানি পেশ কর। যার কোরবানি কবুল হবে, সে-ই আকলিমাকে বিয়ে করবে।’ সেই যুগে কোরবানি কবুল হওয়ার নিদর্শন ছিল- আকাশ থেকে একটি অগ্নিশিখা এসে কোরবানিকে জ্বালিয়ে আবার অদৃশ্য হয়ে যেত। পবিত্র কোরআনে বর্ণনা এসেছে, ‘কবুল কোরবানি হলো, যাকে আগুন গ্রাস করে নেবে’ (সুরা আলে ইমরান-১৮৩)। আর যে কোরবানিকে আগুন জ্বালাত না, তা প্রত্যাখ্যাত বলে ধরা হতো। হাবিল ভেড়া ও দুম্বা পালন করতেন। তিনি একটি মোটাতাজা দুম্বা কোরবানি করলেন। কাবিল কৃষিকাজ করতেন। তিনি কিছু শস্য ও গম কোরবানির জন্য পেশ করলেন। নিয়মানুযায়ী মহান আল্লাহর নির্দেশে আকাশ থেকে অগ্নিশিখা এসে হাবিলের কোরবানি জ্বালিয়ে দিল। কাবিলের কোরবানি যেমন ছিল তেমনই পড়ে রইল (তাফসিরে ইবনে কাসির-৩/১০১)। সেই থেকে প্রত্যেক জাতির মাঝে অবিচ্ছিন্নভাবে কোরবানির বিধান চলমান।

 

কোরবানির প্রচলিত কাহিনি

কোরবানির প্রচলিত কাহিনি

কোরবানির রীতি ইবাদত হিসেবে যদিও আদম (আ.)-এর যুগ থেকে প্রচলিত, কিন্তু পরবর্তীতে ইবরাহিম (আ.)-এর এক ঐতিহাসিক ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিশেষ বৈশিষ্ট্য নিয়ে আবার শুরু হয়। ইবরাহিম (আ.) বেশ কিছু পরীক্ষার সম্মুখীন হয়েছিলেন। এর অন্যতম কোরবানি। তিনি পরপর তিন রাত স্বপ্নে প্রিয় পুত্র ইসমাইল (আ.)-কে কোরবানি করতে আদিষ্ট হন। পরামর্শক্রমে পিতা-পুত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য ত্যাগ স্বীকার করে কোরবানির জন্য প্রস্তুতি নেন। কাজ সমাধার জন্য তাঁরা মিনাপ্রান্তরে রওনা হন। শয়তান কোরবানির মহান এ কাজে বিভিন্নভাবে বাধার সৃষ্টি করে। সে প্রথমে মা হাজেরা ও পুত্র ইসমাইলকে কৌশলে বুঝিয়ে এ থেকে বিরত রাখতে ব্যর্থ হয়। পরে মিনার পথে জামারায়ে আকাবা, জামারায়ে উশতা ও জামারায়ে উলা নামক তিন স্থানে তিনবার ইবরাহিম (আ.)-কে প্ররোচিত করার চেষ্টা করে। কিন্তু ইবরাহিম (আ.) প্রতিবারই তাকে সাতটি করে কঙ্কর নিক্ষেপ করে তাড়িয়ে দেন। মিনায় পৌঁছে পুত্রকে আদর করে চুমু খেলেন ইবরাহিম (আ.)। অশ্রুসিক্ত চোখে তাঁকে বাঁধলেন। তারপর সোজা করে শুইয়ে গলায় ছুরি চালালেন। কিন্তু গলা কাটল না। আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে পিতলের একটি টুকরা মাঝখানে বাধা হিসেবে রেখে দিলেন। ইসমাইল (আ.) বললেন, ‘পিতা! আমাকে উপুড় করে শুইয়ে নিন। কারণ, আমার মুখ দেখে আপনার মাঝে হয়তো পিতৃস্নেহ জেগে উঠছে। তাই গলা কাটতে পারছেন না। তা ছাড়া ছুরি দেখলে আমি ঘাবড়ে যাই।’ সন্তানের কথামতো ইবরাহিম (আ.) তাঁকে উপুড় করে শুইয়ে আবার সজোরে ছুরি চালালেন। কিন্তু তখনো গলা কাটল না। ইবরাহিম (আ.) চেষ্টা করেই যাচ্ছেন। তাঁর এ প্রাণান্ত চেষ্টা দেখে মহান আল্লাহ খুশি হলেন। ইসমাইল (আ.)-এর জবাই ছাড়াই তাঁর কোরবানি কবুল করলেন। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ বলেন, ‘যখন পিতা-পুত্র আল্লাহর কাছে নিজেদের সমর্পণ করল এবং ইবরাহিম পুত্রকে উপুড় করে শুইয়ে দিল, তখন তাকে বললাম, হে ইবরাহিম! তুমি স্বপ্নকে সত্যে পরিণত করে দেখিয়েছ। আমি সৎকর্মশীলদের এরূপ প্রতিদান দিয়ে থাকি। আসলে এ এক সুস্পষ্ট কঠিন পরীক্ষা। আমি একটি দুম্বা ফিদিয়াস্বরূপ কোরবানি করে ইসমাইলকে উদ্ধার করেছি’ (সুরা সাফফাত-১০৩-১০৭)। এরপর আল্লাহ নির্দেশ দিলেন, ‘এখন পুত্রকে ছেড়ে দাও এবং তোমার পাশে যে দুম্বাটি দাঁড়ানো, সেটি জবাই কর।’ তখন ইবরাহিম (আ.) পেছনের দিকে তাকিয়ে দেখেন, একটি হৃষ্টপুষ্ট দুম্বা দাঁড়ানো। আল্লাহর কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করে তিনি দুম্বাটি জবাই করলেন। আল্লাহ পরবর্তী সব উম্মতের মাঝে এ কোরবানি অবিস্মরণীয়রূপে বিরাজমান রাখার ব্যবস্থা করলেন। ফলে ইসলাম ধর্মে ওয়াজিব ইবাদত ও প্রতীক হিসেবে এটি আজও পালিত হয়। আল্লাহ বলেন, ‘আমি ভবিষ্যৎ উম্মতের মাঝে ইবরাহিমের এ আদর্শ স্মরণীয় করে রাখলাম’ (সুরা সাফফাত-১০৮)।

 

দেশভেদে কোরবানির রীতি

দেশভেদে কোরবানির রীতি

সৌদি আরব : একদিকে পবিত্র হজ, অন্যদিকে কোরবানি- দুটো মিলে সৌদিতে ঈদুল আজহার উৎসব দারুণভাবে পালিত হয়। এ দিন সরকারি ছুটি থাকে। ঈদের নামাজের পর খুব সকালে পরিবারের সবাই মিলে পশু কোরবানি করেন। নিজস্ব পদ্ধতিতে কোরবানির মাংস সংরক্ষণ করেন। কোরবানির পশুর মাংসকে তারা খাবারের বরকত মনে করেন। দেশটির জনগণ ছাড়াও বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে হজের উদ্দেশে আসা মুসল্লিরা একসঙ্গে পশু কোরবানি করেন। কোরবানির জন্য উটই সবচেয়ে প্রাধান্য পায়। এ ছাড়া দুম্বাও কোরবানি করা হয়।

আরব আমিরাত : আরব আমিরাতে ঈদের ব্যানারে বাসাবাড়ি সাজানো হয়। দুধ খোরমা ও শির খোরমা নামে সুস্বাদু খাবার তৈরি করা হয়। নারীরা আগের রাতে মেহেদি পরেন। ঈদ উপলক্ষে বিভিন্ন পণ্যে বিশেষ ছাড় ও অফার থাকে। অনেকে ঘরে বসে ভিডিওকলের মাধ্যমে একাধিক কোরবানির পশু কিনে থাকেন। ঈদের তিন দিনই তাঁরা কোরবানি করেন। ঈদের দিন সকালে নামাজ পড়ে সবাই নিজ নিজ পশু কোরবানির মাধ্যমে দিনটি উদযাপন করেন। ধনীরা দান করার জন্য এ দিন খোলা মনে বের হন। কোলাকুলি ও ঈদ মোবারক জানিয়ে পরস্পরকে অভিবাদন জানান। শিশুরা নতুন পোশাক পরে প্রতিবেশীদের ঈদ-বিস্কুট বিলি করে। যথাযথভাবে কোরবানি ও বর্জ্য দ্রুত অপসারণের জন্য কসাইখানার স্থান নির্ধারিত থাকে।

মিসর : ঈদকে ঘিরে আয়োজন করা হয় হরেক রকম খাবার। ঘরবাড়ি সাজানো হয়। গ্রাম ও মরু অঞ্চল থেকে কোরবানির জন্য পশু শহরে নিয়ে আসা হয়। দেশটিতে ঈদুল আজহা মূলত সকালে মসজিদগুলোতে একত্রে নামাজ পড়া, খুতবা শোনা এবং তারপর পশু কোরবানির মধ্য দিয়ে শুরু হয়। এরপর সবাই আত্মীয়স্বজন ও বন্ধুদের সঙ্গে দেখা করেন। এ দিন বিভিন্ন দাতব্য সংস্থা গরিবদের মাঝে কোরবানির মাংস ও অন্যান্য খাদ্য বিতরণ করে। ঈদের নামাজের পর নারীরা একত্রিত হন। তাঁরা শিশুদের উপহার, সেলামি ও বিভিন্ন মুখরোচক খাবার দিয়ে থাকেন। সন্ধ্যার পর আবার সবাই সমবেত হন। দস্তরখানা বিছিয়ে রাতের খাবারে অংশ নেন।

মরক্কো : মরক্কোতে ঈদুল আজহা ‘ঈদুল কাবির’ নামে স্বীকৃত। সাধারণত অন্যান্য দেশের মতো দিনটি শুরু হলেও স্থানীয় সংস্কৃতির আমেজ দেখা যায়। ঈদের নামাজের পর পশু কোরবানিকে আল্লাহর জন্য ত্যাগ গণ্য করা হয়। পশু হিসেবে গরু, ছাগল কিংবা ভেড়া থাকে। মরক্কো এক সময় মুসলিম সাম্রাজ্যের অন্যতম চারণভূমি হওয়ায় ইসলামি প্রাচীন নিদর্শনগুলো এখানে রয়েছে। ঈদের দিন তাঁরা স্থানীয় মসজিদ ও স্থাপত্য পর্যবেক্ষণে সময় দিতে পছন্দ করেন। তা ছাড়া কোরবানির মাংস ও তাজিনের মতো স্থানীয় খাবার আত্মীয় ও গরিবদের সঙ্গে ভাগাভাগি করে।

 

দেশভেদে কোরবানির রীতি

তুরস্ক : আনাতোলিয়ান তুর্কি বেজলিক ও পরবর্তীদের অটোম্যান সাম্রাজ্যের উত্থানে তুরস্কে ঈদুল আজহা অন্যরকম মর্যাদায় উন্নীত। পুরোনো বিশ্বাস মতে, এই দিনে বিয়ে বা নতুন ব্যবসা শুরু করেন না তাঁরা। বেলা গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে ঈদের নামাজের পর শুরু হয় পশু কোরবানি। কোনো কোনো অঞ্চলে পশুকে মেহেদি ও কাপড় দিয়ে সাজানো হয়। অন্যান্য অঞ্চলের মতোই কোরবানির মাংস বণ্টন করে আত্মীয় ও অভাবীদের মাঝে বিলি করা হয়। পশু হিসেবে থাকে প্রধানত মেষ। ছুটির প্রথম দিন থাকে মূলত প্রতিবেশী ও আত্মীয়দের বাসায় বেড়ানোর জন্য। ঈদুল আজহাকে তুর্কি ভাষায়, ‘কোরবান বায়রামি’ বলা হয়। তুরস্কে অনুমোদিত কসাইখানা ছাড়া অন্য কোথাও পশু কোরবানি করা বেআইনি।

মালয়েশিয়া : মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়ায় বিলাসী কোরবানির হাট গড়ে উঠেছে। ল্যাপটপ ও ট্যাব হাতে সেলসম্যানের উপস্থিতিতে হাটগুলোতে দেখা যায় ভিন্নমাত্রা। একে হাট না বলে পশুর শো-রুম বলা যায়। দামি গাড়িতে চড়ে ধনী ক্রেতারা ওইসব শো-রুমে ভিড় জমান। চড়া দামে কেনেন পশু। ঈদের জামাত ও পশু কোরবানির পর নানা ধরনের সামাজিক অনুষ্ঠানে ঈদ পালন করতে দেখা যায় তাদের। পশু কোরবানির পর এই দিনে রাস্তাঘাটে মশাল জ্বালানো বা আতশবাজি পোড়ানো হয়। এই দিনে মালয়েশিয়ার মুসলিম পরিবারগুলোর দরজা সবার জন্য খোলা থাকে। মালয়েশিয়ানরা সমাজবদ্ধভাবে কোরবানি করা পছন্দ করেন। স্থানীয় মসজিদে পশু কোরবানি করে মাংস একসঙ্গেই বণ্টন করা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
আবিষ্কারের কাহিনি
আবিষ্কারের কাহিনি
প্রযুক্তির ভবিষ্যৎ ও বিতর্কিত ধারণা
প্রযুক্তির ভবিষ্যৎ ও বিতর্কিত ধারণা
বিশ্বখ্যাত ঐতিহাসিক চত্বর
বিশ্বখ্যাত ঐতিহাসিক চত্বর
এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে
এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে
সোশ্যাল মিডিয়ায় বাংলাদেশি নির্বাচনি প্রচারণার এআই ভিডিও
সোশ্যাল মিডিয়ায় বাংলাদেশি নির্বাচনি প্রচারণার এআই ভিডিও
নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
স্ক্যাল্পেও চাই সানস্ক্রিন
স্ক্যাল্পেও চাই সানস্ক্রিন
বয়স ৪০, এখনো ব্রণের সমস্যা
বয়স ৪০, এখনো ব্রণের সমস্যা
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
৩৩০০ বছর পরেও নেফারতিতি এখনো বেশ অনুপ্রেরণীয়
৩৩০০ বছর পরেও নেফারতিতি এখনো বেশ অনুপ্রেরণীয়
মুখমণ্ডলের লোম অপসারণ : কী পরামর্শ দেন ডার্মাটোলজিস্টরা
মুখমণ্ডলের লোম অপসারণ : কী পরামর্শ দেন ডার্মাটোলজিস্টরা
কখন থেকে সানগ্লাস
কখন থেকে সানগ্লাস
সর্বশেষ খবর
ভালুকায় মাদকবিরোধী অভিযানে তিন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
ভালুকায় মাদকবিরোধী অভিযানে তিন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ন্যায্যমূল্য না পাওয়ায় হাওরাঞ্চলে পাট চাষে আগ্রহ হারাচ্ছেন চাষিরা
ন্যায্যমূল্য না পাওয়ায় হাওরাঞ্চলে পাট চাষে আগ্রহ হারাচ্ছেন চাষিরা

৩৮ সেকেন্ড আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘বিশেষ সুবিধা’ নিয়ে মাউশির নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘বিশেষ সুবিধা’ নিয়ে মাউশির নির্দেশনা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ফুলবাড়ীতে ২ হাজার ইউক্যালিপ্টাস গাছের চারা ধ্বংস
ফুলবাড়ীতে ২ হাজার ইউক্যালিপ্টাস গাছের চারা ধ্বংস

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ
ভাঙ্গায় কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রানজিটে মার্কিন অনীহা, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টের লাতিন আমেরিকা সফর স্থগিত
ট্রানজিটে মার্কিন অনীহা, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টের লাতিন আমেরিকা সফর স্থগিত

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন: আবদুল আউয়াল মিন্টু
খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন: আবদুল আউয়াল মিন্টু

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

হিমাচলে এক নারীর সঙ্গে দুই ভাইয়ের বিয়ে
হিমাচলে এক নারীর সঙ্গে দুই ভাইয়ের বিয়ে

১৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে তিস্তার স্রোতে ভেঙেছে পাউবোর বাঁধ, হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে তিস্তার স্রোতে ভেঙেছে পাউবোর বাঁধ, হাজারো পরিবার পানিবন্দি

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের দাবিতে রূপগঞ্জে মানববন্ধন
প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের দাবিতে রূপগঞ্জে মানববন্ধন

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুরের মামলায় খানসামায় স্কুল শিক্ষক গ্রেপ্তার
বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুরের মামলায় খানসামায় স্কুল শিক্ষক গ্রেপ্তার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক নিরাপত্তা বিষয়ে প্রচারণামূলক সভা অনুষ্ঠিত
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক নিরাপত্তা বিষয়ে প্রচারণামূলক সভা অনুষ্ঠিত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে ভাতিজাকে হত্যার অভিযোগ, আটক ১
চাঁদপুরে ভাতিজাকে হত্যার অভিযোগ, আটক ১

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহেশখালীতে আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার
মহেশখালীতে আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুনামি কি, কেন হয়?
সুনামি কি, কেন হয়?

৪১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযানে জরিমানা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কোটালীপাড়ায় শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
কোটালীপাড়ায় শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অতি বৃষ্টিতে ধানের খড় নষ্ট, বিপাকে খামারিরা
অতি বৃষ্টিতে ধানের খড় নষ্ট, বিপাকে খামারিরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় মদসহ ২ কারবারি আটক
নেত্রকোনায় মদসহ ২ কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে বেকারিকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা
মেহেরপুরে বেকারিকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে মাদক সেবনের দায়ে একজনকে কারাদণ্ড
কুড়িগ্রামে মাদক সেবনের দায়ে একজনকে কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলেসহ সালমান এফ রহমানকে ১৫০ কোটি টাকা জরিমানা
ছেলেসহ সালমান এফ রহমানকে ১৫০ কোটি টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৮৬
ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৮৬

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

মোংলায় ৩০ কৃতি শিক্ষার্থীর মাঝে পুরস্কার বিতরণ
মোংলায় ৩০ কৃতি শিক্ষার্থীর মাঝে পুরস্কার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবচেয়ে শক্তিশালী অ-পারমাণবিক বোমা উন্মোচন করল তুরস্ক
সবচেয়ে শক্তিশালী অ-পারমাণবিক বোমা উন্মোচন করল তুরস্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ
একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি
দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত
স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের
মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’
‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া র‍্যাবকে ধাওয়া আসল র‍্যাবের, দু’পক্ষকেই গণপিটুনি
ভুয়া র‍্যাবকে ধাওয়া আসল র‍্যাবের, দু’পক্ষকেই গণপিটুনি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘প্রলয়’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল ভারত
‘প্রলয়’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়
মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পকে নতুন পারমাণবিক বাস্তবতা মেনে নিতে বলল উত্তর কোরিয়া
ট্রাম্পকে নতুন পারমাণবিক বাস্তবতা মেনে নিতে বলল উত্তর কোরিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’
‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশেষ সতর্কতা গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে: ডিএমপি কর্মকর্তার ব্যাখ্যা
বিশেষ সতর্কতা গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে: ডিএমপি কর্মকর্তার ব্যাখ্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য
সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার
ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি
সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু
ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস
তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে
সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার
মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার

নগর জীবন

বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না
বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না

পেছনের পৃষ্ঠা

অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ
অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ

নগর জীবন

খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক
খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান
বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান

শোবিজ

শেষ মুহূর্তে দেনদরবার
শেষ মুহূর্তে দেনদরবার

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট
জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার

সম্পাদকীয়

পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি
পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল
আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব
যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যায় ফের ডুবল ফেনী
বন্যায় ফের ডুবল ফেনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি
আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব
নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য
সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে
প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে

নগর জীবন

ববিতাও অবাক হবেন...
ববিতাও অবাক হবেন...

শোবিজ

পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড
পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ
শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ
দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন
ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার
পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা