শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২১ জুলাই, ২০২৫

বিশ্বখ্যাত ঐতিহাসিক চত্বর

মুনশি মুহাম্মদ উবাইদুল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বখ্যাত ঐতিহাসিক চত্বর

পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে কিছু বিখ্যাত চত্বর রয়েছে; যা পর্যটকদের কাছে বেশ আকর্ষণীয়।  সেগুলোর বিখ্যাত হওয়ার পেছনে রয়েছে নানা ইতিহাস-ঐতিহ্য ও দেশীয় সংস্কৃতির গল্প। এমনই কয়েকটি চত্বর নিয়ে আজকের আয়োজন-

BP

টাইমস স্কয়ার

যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম বাণিজ্যিক কেন্দ্র টাইমস স্কয়ার। নিউইয়র্ক সিটির কেন্দ্রস্থল ম্যানহাটনে এর অবস্থান। গুরুত্বপূর্ণ স্থানটিকে ‘পৃথিবীর সড়ক সংযোগস্থল’ বলা হয়। বিশ্বের অন্যতম ব্যস্ত পথচারী সংযোগস্থল ও বিশ্ব বিনোদনের প্রধান কেন্দ্র এটি। এলাকাটি রং-বেরঙের আলোকসজ্জা ও প্রোজ্জ্বল সাইনবোর্ডের কারণে বিখ্যাত। ইংরেজি নতুন বছর বরণের জন্যও বিখ্যাত এ স্কয়ার। এটি যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন ও দর্শনীয় স্থান। ৪২তম ও ৪৭তম স্ট্রিটের মধ্যে পাঁচ ব্লক লম্বা একটি বো-টাই আকৃতির প্লাজা এটি। বিশ্বের ব্যস্ততম পথচারী মোড়গুলোর অন্যতম এ স্কয়ারটি ব্রডওয়ে থিয়েটার জেলার কেন্দ্রস্থল। টাইমস স্কয়ার বিশ্বের অন্যতম সর্বাধিক পরিদর্শন করা পর্যটন স্থান। বার্ষিক আনুমানিক ৫০ মিলিয়ন দর্শনার্থী সেখানে যান। প্রতিদিন প্রায় ৩ লাখ ৩০ হাজার মানুষ টাইমস স্কয়ার দিয়ে যাতায়াত করেন। তাদের অনেকেই পর্যটক। ব্যস্ততম দিনগুলোতে ৪ লাখ ৬০ হাজারও বেশি পথচারী টাইমস স্কয়ার দিয়ে হেঁটে যান। টাইমস স্কয়ারের ৪২তম স্ট্রিট ও ৪২তম স্ট্রিট-পোর্ট অথরিটি বাস টার্মিনাল স্টেশনগুলো ধারাবাহিকভাবে নিউইয়র্ক সিটি সাবওয়ে সিস্টেমের ব্যস্ততম স্থান। টাইমস স্কয়ারের নামকরণ করা হয় ১৯০৪ সালে। তখন নিউইয়র্ক টাইমসের সদর দপ্তরটি তখনকার নবনির্মিত টাইমস বিল্ডিংয়ে ছিল। বর্তমানে ওয়ান টাইমস স্কয়ারে স্থানান্তরিত করা হয়। এটি বার্ষিক নববর্ষের আগের বল ড্রপের স্থান; যা ১৯০৭ সালের ৩১ ডিসেম্বর শুরু হয়। টাইমস স্কয়ার মোটরচালিত যানবাহনের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম সড়কপথ। টাইমস স্কয়ারকে কখনো কখনো বিশ্বের ক্রসরোড, মহাবিশ্বের কেন্দ্র ও গ্রেট হোয়াইট ওয়ের হৃদয় হিসেবেও উল্লেখ করা হয়।

BP

গ্র্যান্ড প্লেস

বেলজিয়ামের ব্রাসেলসের অন্যতম আকর্ষণ ও বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর স্কয়ার গ্র্যান্ড প্লেস স্কয়ার। জায়গাটি স্থানীয়দের কাছে ‘গ্রেট মার্কেট’ হিসেবেও পরিচিত। চত্বরটির চারপাশে রয়েছে বেশ কয়েকটি ঐশ্বর্যমণ্ডিত গিল্ড হাউস, ঐতিহাসিক ভবন, টাউন হল ও মিউজিয়াম। এর সামনে রয়েছে ঐতিহাসিক ফ্লেমিশ ভবন। ১৯৯৮ সালে চত্বরটিকে ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট হিসেবে ঘোষণা করে। প্রতি দুই বছর অন্তর আগস্টের মাঝামাঝি এখানে বিশালাকার ফুলের কার্পেট তৈরি করা হয়। গ্র্যান্ড প্লেসের নির্মাণকাজ ১১ শতকে শুরু হয়। ১৭ শতকের মধ্যে তা সম্পন্ন হয়। ১৬৯৫ সালে ৯ বছরের যুদ্ধের সময় ফরাসি সৈন্যদের ব্রাসেলসের বোমাবর্ষণের সময় স্কয়ারের বেশির ভাগ অংশ ধ্বংস হয়ে যায়। শুধু টাউন হলের সম্মুখ ভাগ ও টাওয়ার অক্ষত থাকে। এগুলো কামানের লক্ষ্যবস্তু হিসেবে কাজ করত। এ ছাড়া কিছু পাথরের দেয়াল আগুনের গোলাগুলিকে প্রতিরোধ করতে সক্ষম হয়েছিল। পরবর্তী বছরগুলোতে গ্র্যান্ড প্লেসকে ঘিরে থাকা বাড়িগুলো পুনর্র্নিমাণ করা হয়। ফলে স্কয়ারটি তার বর্তমান চেহারা ফিরে পায়। যদিও পরবর্তী শতাব্দীগুলোতে সেগুলো প্রায়ই পরিবর্তন করা হয়েছিল। ১৯ শতকের মাঝামাঝি সময়ে স্কয়ারের ঐতিহ্যবাহী অংশমূল পুনঃ আবিষ্কৃত হয়। স্কয়ারটি প্রায়ই উৎসব ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। এটি শহরের বৃহত্তম বাজারও স্থাপন করেছিল। ১৪ শতকের পর থেকে গ্র্যান্ড প্লেসের উন্নতি স্থানীয় বণিক ও ব্যবসায়ীদের গুরুত্ব বৃদ্ধির লক্ষণ হিসেবে দেখা দেয়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ধনী বণিক ও ব্রাসেলসের ক্রমবর্ধমান শক্তিশালী গিল্ডরা স্কয়ারের চারপাশে ঘর-বাড়ি তৈরি করে। গ্র্যান্ড প্লেস তার ইতিহাসে অনেক মর্মান্তিক ঘটনার সাক্ষী ছিল। ১৫২৩ সালে প্রথম প্রোটেস্ট্যান্ট শহীদ জান ভ্যান এসেন ও হেন্ড্রিক ভোসকে ইনকুইজিশন স্কয়ারে পুড়িয়ে হত্যা করে। ৪০ বছর পর ১৫৬৮ সালে দুই রাষ্ট্রনায়ক ল্যামোরাল কাউন্ট অব এগমন্ট ও ফিলিপ ডি মন্টমোরেন্সি কাউন্ট অব হর্ন স্প্যানিশের শির-েদ করা হয়। এটি স্প্যানিশ শাসনের বিরুদ্ধে সশস্ত্র বিদ্রোহের সূচনা করে। যার নেতৃত্ব দেন অরেঞ্জের উইলিয়াম। ১৭১৯ সালে সেন্ট ক্রিস্টোফার জাতির ডিন ফ্রাঁসোয়া অ্যানেসেনসের পালা আসে। যাকে গ্র্যান্ড প্লেসেই শির-েদ করা হয়।

BP

রেড স্কয়ার

ঐতিহাসিক ও দৃষ্টিনন্দন স্থাপত্যে সমৃদ্ধ পর্যটন কেন্দ্র মস্কোর রেড স্কয়ার বা লাল চত্বর। রাশিয়ার রাজধানীর প্রাণকেন্দ্রে চৌরাস্তাটি অবস্থিত। রেড স্কয়ারের প্রতিটি ভবন সুউচ্চ, স্থাপত্যশৈলী, শৈল্পিক কারুকার্য সজ্জিত ও নান্দনিক সৌন্দর্য নিয়ে দাঁড়ানো। একসময় এটি ছিল মস্কোর প্রধান বাণিজ্যকেন্দ্র। বর্তমানে ঐতিহাসিক রেড স্কয়ার রাশিয়া তথা বিশ্বের অন্যতম সেরা পর্যটন কেন্দ্র। এটি মস্কোর চতুর্দিকে সব রাস্তার মিলনস্থলরূপে বিবেচ্য। প্রায়ই এটি মস্কোর কেন্দ্রীয় চত্বর হিসেবে পরিগণিত হয়। রাশিয়ার অত্যন্ত জনপ্রিয় জায়গা হিসেবে এটি ব্যাপকভাবে পর্যটন আকর্ষণে সক্ষমতা অর্জন করেছে। যোসেফ স্টালিনের লাশ রেড স্কয়ারের কাছাকাছি সংরক্ষিত ছিল। লেনিনের লাশও সেখানেই ছিল। কিন্তু পরবর্তীতে তা স্থানান্তর করা হয়। ইটের রং বা সমাজতন্ত্র ও এর লাল রঙের মধ্যকার সম্পর্কের জন্যই রেড স্কয়ার শব্দের প্রবর্তন বলে ধারণা করা হয়। তবে ইটের রঙের বিষয় নিয়ে ইতিহাসবেত্তারা দ্বিমত পোষণ করেন। কেননা, ওই সময় সেখানে সাদা রঙের প্রচলন ছিল। ব্যাপকভাবে বিশ্বাস করা হয়, চত্বরটি তার বর্তমান নামে পরিচিতি পায় সপ্তদশ শতকে। অনেক প্রাচীন রুশ শহর তাদের প্রধান চত্বরের নামকরণ করে ‘ক্রাজনায়া প্লোশচাদ’ নামে। প্রাচীন ও দর্শনীয় স্থান হিসেবে রেড স্কয়ারের সমৃদ্ধ ইতিহাস রয়েছে। এগুলো বিভিন্ন চিত্রকর্ম বিশেষ করে ভাসিলি সুরিকভ, কনস্ট্যানটাইন যুন ও অন্য অনেক চিত্রকরের মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছে। চত্বরটি প্রধানত মস্কোর প্রধান বাণিজ্যকেন্দ্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। এ ছাড়া এখানে রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানাদি, বিক্ষোভ-সমাবেশ ও রাশিয়ার জারের শপথ অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে রুশ সরকারের রাষ্ট্রীয় কর্মকাণ্ডও উদ্‌যাপন করা হয় এখানে।

BP

পিৎজা সান মারকো

ইতালির ভেনিসে পিৎজা সান মারকো চত্বর পর্যটকদের কাছে ভীষণ প্রিয়। জায়গাটির পরিচিতি মূলত অন্য নামে। লোকে বলে, ইউরোপের ড্রয়িং রুম বা অভ্যর্থনা কক্ষ। চত্বরটি সামাজিক, রাজনৈতিক ও ধর্মীয়ভাবে আলাদা গুরুত্ব বহন করে। স্থানীয় প্রাচীন চার্চের কারণে এখানে শত শত বছর ধরে মানুষের জমায়েত ও চলাচল রয়েছে। ২৪ ঘণ্টা জেগে থাকে এ জায়গাটি। ঐতিহাসিক স্থাপনা, দালানের চূড়ায় ঘড়ি, শহরঘেঁষা নদী-লেক সবমিলিয়ে চত্বরটি বেশ আকর্ষণীয়। এটি প্রায়ই ‘সেন্ট মার্কস স্কয়ার’ নামে পরিচিত। ইতালির ভেনিসের প্রধান পাবলিক স্কয়ার এটি। আঞ্চলিকভাবে এটি সাধারণত ‘লা পিয়াজ্জা’ নামে পরিচিত। বর্গক্ষেত্রটির পূর্ব প্রান্তে সেন্ট মার্ক্স ব্যাসিলিকা প্রাধান্য পেয়েছে। এর পশ্চিম দিকের সম্মুখভাগে রয়েছে বিশাল খিলান ও মার্বেল অলঙ্করণ। কেন্দ্রীয় প্রবেশপথের চারপাশে রোমানেস্ক খোদাই করা। চারটি ঘোড়া পুরো পিয়াজার নেতৃত্ব দিচ্ছে। এগুলো ভেনিসে গর্ব ও শক্তির প্রতীক। ৪০০ বছর পর নেপোলিয়ন ভেনিস জয় করার পর সেগুলো নামিয়ে প্যারিসে পাঠান। পিয়াজ্জেটা দেই লিওনসিনি গির্জার উত্তর দিকের একটি খোলা জায়গা। যার নামকরণ করা হয়েছে দুটি মার্বেল সিংহের নামে। ব্যাসিলিকাসংলগ্ন পূর্বদিকের নব্য-ধ্রুপদি ভবনটি হলো পালাজ্জো প্যাট্রিয়ারকেল। যা ভেনিসের প্যাট্রিয়ার্কের আসন। এর ওপরে সেন্ট মার্কের ক্লক টাওয়ার রয়েছে। যা ১৪৯৯ সালে সম্পন্ন হয়। উঁচু খিলানপথের ওপরে শহরের একটি প্রধান সড়ক। রাস্তাটি শপিং স্ট্রিটগুলোর মধ্য দিয়ে বাণিজ্যিক ও আর্থিক কেন্দ্র রিয়াল্টোতে নিয়ে যায়। ক্লক টাওয়ারের ডানদিকে সান বাসোর বন্ধ গির্জা। যা বালদাসারে লংহেনা দ্বারা ডিজাইন করা হয়েছিল। এটি কখনো কখনো প্রদর্শনীর জন্য উন্মুক্ত থাকে। বামে পিয়াজার উত্তর দিকে লম্বা তোরণ। এ পাশের ভবনগুলো প্রোকিউরেটি ভেচি নামে পরিচিত। ভেনিস প্রজাতন্ত্রের সময় রাষ্ট্রের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা সেন্ট মার্কের প্রকিউরেটরদের বাড়ি ও অফিস ছিল। এগুলো ষোড়শ শতাব্দীর গোড়ার দিকে নির্মিত হয়। তোরণটি স্থল স্তরে দোকান ও রেস্তোরাঁ দিয়ে সারিবদ্ধ। যার ওপরে অফিস রয়েছে। রেস্তোরাঁগুলোর মধ্যে রয়েছে বিখ্যাত ক্যাফে কোয়াড্রি। ১৯ শতকে অস্ট্রিয়া কর্তৃক ভেনিস শাসিত হওয়ার সময় অস্ট্রিয়ানদের পৃষ্ঠপোষকতা করত এগুলো। ভেনিসিয়ানরা পিয়াজার অন্য পাশে ফ্লোরিয়ানদের পছন্দ করত। বামে মোড় নিলে তোরণটি পিয়াজার পশ্চিম প্রান্ত বরাবর এগিয়ে যায়। নেপোলিয়ন ১৮১০ সালের দিকে এটি পুনর্র্নির্মাণ করেন। তাই ‘আলা নেপোলিয়নিকা’ বা ‘নেপোলিয়নিক শাখা’ নামে পরিচিতি পায়।

BP

ট্রাফালগার স্কয়ার

আগে চত্বরটির নাম ছিল চেরিং ক্রস; এখন লোকে ট্রাফালগার স্কয়ার নামে চেনে। লন্ডনের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত এ চত্বরে সারা বছরই পর্যটকদের ভিড় লেগে থাকে। এর কেন্দ্রস্থলে রয়েছে নেলসনস কলাম। চারপাশের চারটি সিংহের ভাস্কর্য সবাইকে চমকে দেয়। মূর্তি ও ভাস্কর্যে সাজানো স্থানটি রাজনৈতিক সমাবেশ, আন্দোলন, সামাজিক মিলনমেলা ও নববর্ষ উদ্‌যাপনে সারা বছর মুখর থাকে। পর্যটকরা এখানে কবুতরের সঙ্গে ছবি তুলতে ও তাদের খাওয়াতে পছন্দ করেন। ইংল্যান্ডের সেন্ট্রাল লন্ডনে অবস্থিত সাধারণ জনগণের মিলনস্থল ও পর্যটক আকর্ষণ সৃষ্টিকারী স্থান হিসেবে এর খ্যাতি সর্বত্র। এটি একসময় পায়রার জন্য বিখ্যাত ছিল। এদের খাবার দেওয়া ছিল অন্যতম পর্যটন আকর্ষণ। ১৮০৫ সালে সংঘটিত ব্রিটিশ নৌবাহিনী ফ্রান্সের বিরুদ্ধে বিখ্যাত ট্রাফালগারের যুদ্ধে বিজয়কে স্মরণীয় করে রাখতে এ নামকরণ করা হয়। এ চত্বরের প্রকৃত নাম ছিল ‘কিং উইলিয়াম দ্য ফোর্থস? স্কয়ার’। কিন্তু জর্জ ল্যাডওয়েল টেলর ‘ট্রাফালগার স্কয়ার’ নাম পরিবর্তনের জন্য সুপারিশ করেন। ১৮২০ সালে চতুর্থ জর্জ স্থপতি জন ন্যাশের সঙ্গে যুক্ত হয়ে এ চত্বরের মানোন্নয়নে যথেষ্ট ভূমিকা রাখেন। ন্যাশ তার চেরিং ক্রস ইম্প্রুভমেন্ট স্কিমের অধীনে চত্বর সংস্কারে অগ্রসর হন। স্কয়ারের বর্তমান অবকাঠামোটি ১৮৪৫ সালে স্যার চার্লস ব্যারি কর্তৃক পূর্ণাঙ্গতা পায়। ১৯৫০-এর দশকের শেষের দিকে স্কয়ারের দক্ষিণ দিকে বিল্ডিংয়ের কাজ আন্তগ্লাসিয়াল সময়কালের চিহ্ন প্রকাশ করে। এর মধ্যে ছিল সিংহ, গন্ডার, সোজা হাতি ও জলহস্তীর দেহাবশেষ। ত্রয়োদশ শতাব্দী থেকে এ স্থানটি উল্লেখযোগ্য। প্রথম এডওয়ার্ডের শাসনামলে এটি কিংস মেউস আয়োজন করেছিলেন; যা দক্ষিণে টি-জংশন থেকে উত্তরে চ্যারিং ক্রস পর্যন্ত চলে। যেখানে শহরের স্ট্র্যান্ড ওয়েস্টমিনস্টার থেকে উত্তরে আসা হোয়াইটহলের সঙ্গে মিলিত হয়। দ্বিতীয় রিচার্ডের শাসনামল থেকে হেনরি সপ্তম পর্যন্ত মিউজগুলো স্ট্র্যান্ডের পশ্চিম প্রান্তে ছিল। ‘রয়্যাল মিউজ’ নামটি এসেছে এখানে বাজপাখি রাখার অভ্যাস থেকে। ১৫৩৪ সালে অগ্নিকাণ্ডের পর মেউগুলোকে আস্তাবল হিসেবে পুনর্র্নির্মাণ করা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
ভাওয়াল রাজার দিঘি
ভাওয়াল রাজার দিঘি
লোকমুখে দিবর দিঘির কল্পকথা
লোকমুখে দিবর দিঘির কল্পকথা
যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা
যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা
মূল্যবান যা কিছু...
মূল্যবান যা কিছু...
রহস্যময় গোপন স্থান
রহস্যময় গোপন স্থান
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
ক্যালরিক তত্ত্ব : তাপ যখন ছিল কেবল এক অদৃশ্য তরল!
ক্যালরিক তত্ত্ব : তাপ যখন ছিল কেবল এক অদৃশ্য তরল!
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বৈরাচারী শাসনের অন্ধকারে ফিরতে চাই না: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রিজভী
স্বৈরাচারী শাসনের অন্ধকারে ফিরতে চাই না: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রিজভী

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'বিএনপি শুধু আন্দোলন নয়, জনকল্যাণ কাজেও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ'
'বিএনপি শুধু আন্দোলন নয়, জনকল্যাণ কাজেও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ'

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারীকে নিয়ে কটুক্তি: রাবি ছাত্রদল নেতাকে বহিষ্কার, মামলা
নারীকে নিয়ে কটুক্তি: রাবি ছাত্রদল নেতাকে বহিষ্কার, মামলা

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অভিযানে গিয়ে হামলার শিকার সিআইডির চার সদস্য
যশোরে অভিযানে গিয়ে হামলার শিকার সিআইডির চার সদস্য

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনে বসেই ইউক্রেনকে নতুন হুমকি পুতিনের
চীনে বসেই ইউক্রেনকে নতুন হুমকি পুতিনের

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ২
ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ২

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় কোটি টাকা মূল্যের কষ্টি পাথরের মূর্তি উদ্ধার, গ্রেফতার ৩
গাইবান্ধায় কোটি টাকা মূল্যের কষ্টি পাথরের মূর্তি উদ্ধার, গ্রেফতার ৩

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে ভারতীয় পণ্য ও মাদক জব্দ
হবিগঞ্জে ভারতীয় পণ্য ও মাদক জব্দ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইপিএলের টিকিটে সর্বোচ্চ জিএসটি, গুনতে হবে বাড়তি অর্থ
আইপিএলের টিকিটে সর্বোচ্চ জিএসটি, গুনতে হবে বাড়তি অর্থ

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে রেলওয়ে পুলিশের চার সদস্যসহ সাতজনের বিরুদ্ধে মামলা
হবিগঞ্জে রেলওয়ে পুলিশের চার সদস্যসহ সাতজনের বিরুদ্ধে মামলা

৩৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চারশ’ বছরের পুরনো চাঁদগাজী ভূঁঞা মসজিদ, নিয়মিত আদায় হয় নামাজ
চারশ’ বছরের পুরনো চাঁদগাজী ভূঁঞা মসজিদ, নিয়মিত আদায় হয় নামাজ

৩৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইন্দোনেশিয়ায় পার্লামেন্ট ভবনের সামনে ফের বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
ইন্দোনেশিয়ায় পার্লামেন্ট ভবনের সামনে ফের বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদকসেবীদের বিরুদ্ধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদকসেবীদের বিরুদ্ধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রথমবার নাগরিক সেবাকেন্দ্রে চালু হলো পাসপোর্ট সেবা
দেশে প্রথমবার নাগরিক সেবাকেন্দ্রে চালু হলো পাসপোর্ট সেবা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

যশোরে স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচকে পতন, কমেছে লেনদেন
সূচকে পতন, কমেছে লেনদেন

৫২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনে কোনো অন্যায় বরদাস্ত করা হবে না : ইসি মাছউদ
নির্বাচনে কোনো অন্যায় বরদাস্ত করা হবে না : ইসি মাছউদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ১০৫ টন মানবিক সহায়তা পাঠিয়েছে পাকিস্তান
আফগানিস্তানে ১০৫ টন মানবিক সহায়তা পাঠিয়েছে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় নৌকাডুবিতে ৬০ জনের মৃত্যু
নাইজেরিয়ায় নৌকাডুবিতে ৬০ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংল্যান্ড সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন প্রোটিয়া ব্যাটার জর্জি
ইংল্যান্ড সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন প্রোটিয়া ব্যাটার জর্জি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হারানো এনআইডি তুলতে আর লাগবে না জিডি
হারানো এনআইডি তুলতে আর লাগবে না জিডি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার আর দিনের ভোট রাতে হবে না : জয়নুল আবদিন ফারুক
এবার আর দিনের ভোট রাতে হবে না : জয়নুল আবদিন ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন
অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেকনাফের নাফ নদীতে ভাসমান লাশ উদ্ধার
টেকনাফের নাফ নদীতে ভাসমান লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গঙ্গা চুক্তি নিয়ে দিল্লিতে বৈঠক ৯ সেপ্টেম্বর
গঙ্গা চুক্তি নিয়ে দিল্লিতে বৈঠক ৯ সেপ্টেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাত পোহালেই দেশের মাটিতে মেসির শেষ ম্যাচ
রাত পোহালেই দেশের মাটিতে মেসির শেষ ম্যাচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লালমনিরহাটে বাসচাপায় শিক্ষার্থীর মৃত্যু, নিরাপদ সড়কের দাবিতে মানববন্ধন
লালমনিরহাটে বাসচাপায় শিক্ষার্থীর মৃত্যু, নিরাপদ সড়কের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যারা নির্বাচনে আসতে চায় না তারা হাসিনার সুরেই কথা বলছে : আমীর খসরু
যারা নির্বাচনে আসতে চায় না তারা হাসিনার সুরেই কথা বলছে : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প
ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস
কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত
পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা
১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম
মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত
তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের
জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন
সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে পড়া পরমাণু বোমার চেয়ে ২০০ গুণ শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র দেখাল চীন
জাপানে পড়া পরমাণু বোমার চেয়ে ২০০ গুণ শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র দেখাল চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস
১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের
সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম
বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’
‘আওয়ামী লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ বছরে ৩১ লাখ দক্ষ ভারতীয় কর্মী নেবে রাশিয়া
পাঁচ বছরে ৩১ লাখ দক্ষ ভারতীয় কর্মী নেবে রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ
আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প
পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ের সিংহাসনে রাজা
ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ের সিংহাসনে রাজা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক
ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮
পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল, নেতানিয়াহুর বাসভবনের কাছে আগুন
গাজায় যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল, নেতানিয়াহুর বাসভবনের কাছে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন
অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো
বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ
যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ

পেছনের পৃষ্ঠা

নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি
নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের
সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের

মাঠে ময়দানে

মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী
মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার জনগণের খেলার সময়
এবার জনগণের খেলার সময়

সম্পাদকীয়

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী

নগর জীবন

বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে
বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

দখলের কবলে ফ্লাইওভার
দখলের কবলে ফ্লাইওভার

রকমারি নগর পরিক্রমা

জাদুঘরটি কি রক্ষা পাবে?
জাদুঘরটি কি রক্ষা পাবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম
প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম

প্রথম পৃষ্ঠা

মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে
মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ
স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ

দেশগ্রাম

দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য
দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য

প্রথম পৃষ্ঠা

একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ
একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়
ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১
মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১

খবর

ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন
ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বিএনপিতে আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী, প্রতিবাদ
টাকার বিনিময়ে বিএনপিতে আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী, প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন
তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন

দেশগ্রাম

বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী
বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী

দেশগ্রাম

রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে
রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে

পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বেপরোয়া মাদকচক্র : শতাধিক হটস্পট রোহিঙ্গা ক্যাম্পে
বেপরোয়া মাদকচক্র : শতাধিক হটস্পট রোহিঙ্গা ক্যাম্পে

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার
অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ
শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ

পূর্ব-পশ্চিম

করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ
করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ

দেশগ্রাম