শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২১ জুলাই, ২০২৫

বিশ্বখ্যাত ঐতিহাসিক চত্বর

মুনশি মুহাম্মদ উবাইদুল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বখ্যাত ঐতিহাসিক চত্বর

পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে কিছু বিখ্যাত চত্বর রয়েছে; যা পর্যটকদের কাছে বেশ আকর্ষণীয়।  সেগুলোর বিখ্যাত হওয়ার পেছনে রয়েছে নানা ইতিহাস-ঐতিহ্য ও দেশীয় সংস্কৃতির গল্প। এমনই কয়েকটি চত্বর নিয়ে আজকের আয়োজন-

BP

টাইমস স্কয়ার

যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম বাণিজ্যিক কেন্দ্র টাইমস স্কয়ার। নিউইয়র্ক সিটির কেন্দ্রস্থল ম্যানহাটনে এর অবস্থান। গুরুত্বপূর্ণ স্থানটিকে ‘পৃথিবীর সড়ক সংযোগস্থল’ বলা হয়। বিশ্বের অন্যতম ব্যস্ত পথচারী সংযোগস্থল ও বিশ্ব বিনোদনের প্রধান কেন্দ্র এটি। এলাকাটি রং-বেরঙের আলোকসজ্জা ও প্রোজ্জ্বল সাইনবোর্ডের কারণে বিখ্যাত। ইংরেজি নতুন বছর বরণের জন্যও বিখ্যাত এ স্কয়ার। এটি যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন ও দর্শনীয় স্থান। ৪২তম ও ৪৭তম স্ট্রিটের মধ্যে পাঁচ ব্লক লম্বা একটি বো-টাই আকৃতির প্লাজা এটি। বিশ্বের ব্যস্ততম পথচারী মোড়গুলোর অন্যতম এ স্কয়ারটি ব্রডওয়ে থিয়েটার জেলার কেন্দ্রস্থল। টাইমস স্কয়ার বিশ্বের অন্যতম সর্বাধিক পরিদর্শন করা পর্যটন স্থান। বার্ষিক আনুমানিক ৫০ মিলিয়ন দর্শনার্থী সেখানে যান। প্রতিদিন প্রায় ৩ লাখ ৩০ হাজার মানুষ টাইমস স্কয়ার দিয়ে যাতায়াত করেন। তাদের অনেকেই পর্যটক। ব্যস্ততম দিনগুলোতে ৪ লাখ ৬০ হাজারও বেশি পথচারী টাইমস স্কয়ার দিয়ে হেঁটে যান। টাইমস স্কয়ারের ৪২তম স্ট্রিট ও ৪২তম স্ট্রিট-পোর্ট অথরিটি বাস টার্মিনাল স্টেশনগুলো ধারাবাহিকভাবে নিউইয়র্ক সিটি সাবওয়ে সিস্টেমের ব্যস্ততম স্থান। টাইমস স্কয়ারের নামকরণ করা হয় ১৯০৪ সালে। তখন নিউইয়র্ক টাইমসের সদর দপ্তরটি তখনকার নবনির্মিত টাইমস বিল্ডিংয়ে ছিল। বর্তমানে ওয়ান টাইমস স্কয়ারে স্থানান্তরিত করা হয়। এটি বার্ষিক নববর্ষের আগের বল ড্রপের স্থান; যা ১৯০৭ সালের ৩১ ডিসেম্বর শুরু হয়। টাইমস স্কয়ার মোটরচালিত যানবাহনের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম সড়কপথ। টাইমস স্কয়ারকে কখনো কখনো বিশ্বের ক্রসরোড, মহাবিশ্বের কেন্দ্র ও গ্রেট হোয়াইট ওয়ের হৃদয় হিসেবেও উল্লেখ করা হয়।

BP

গ্র্যান্ড প্লেস

বেলজিয়ামের ব্রাসেলসের অন্যতম আকর্ষণ ও বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর স্কয়ার গ্র্যান্ড প্লেস স্কয়ার। জায়গাটি স্থানীয়দের কাছে ‘গ্রেট মার্কেট’ হিসেবেও পরিচিত। চত্বরটির চারপাশে রয়েছে বেশ কয়েকটি ঐশ্বর্যমণ্ডিত গিল্ড হাউস, ঐতিহাসিক ভবন, টাউন হল ও মিউজিয়াম। এর সামনে রয়েছে ঐতিহাসিক ফ্লেমিশ ভবন। ১৯৯৮ সালে চত্বরটিকে ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট হিসেবে ঘোষণা করে। প্রতি দুই বছর অন্তর আগস্টের মাঝামাঝি এখানে বিশালাকার ফুলের কার্পেট তৈরি করা হয়। গ্র্যান্ড প্লেসের নির্মাণকাজ ১১ শতকে শুরু হয়। ১৭ শতকের মধ্যে তা সম্পন্ন হয়। ১৬৯৫ সালে ৯ বছরের যুদ্ধের সময় ফরাসি সৈন্যদের ব্রাসেলসের বোমাবর্ষণের সময় স্কয়ারের বেশির ভাগ অংশ ধ্বংস হয়ে যায়। শুধু টাউন হলের সম্মুখ ভাগ ও টাওয়ার অক্ষত থাকে। এগুলো কামানের লক্ষ্যবস্তু হিসেবে কাজ করত। এ ছাড়া কিছু পাথরের দেয়াল আগুনের গোলাগুলিকে প্রতিরোধ করতে সক্ষম হয়েছিল। পরবর্তী বছরগুলোতে গ্র্যান্ড প্লেসকে ঘিরে থাকা বাড়িগুলো পুনর্র্নিমাণ করা হয়। ফলে স্কয়ারটি তার বর্তমান চেহারা ফিরে পায়। যদিও পরবর্তী শতাব্দীগুলোতে সেগুলো প্রায়ই পরিবর্তন করা হয়েছিল। ১৯ শতকের মাঝামাঝি সময়ে স্কয়ারের ঐতিহ্যবাহী অংশমূল পুনঃ আবিষ্কৃত হয়। স্কয়ারটি প্রায়ই উৎসব ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। এটি শহরের বৃহত্তম বাজারও স্থাপন করেছিল। ১৪ শতকের পর থেকে গ্র্যান্ড প্লেসের উন্নতি স্থানীয় বণিক ও ব্যবসায়ীদের গুরুত্ব বৃদ্ধির লক্ষণ হিসেবে দেখা দেয়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ধনী বণিক ও ব্রাসেলসের ক্রমবর্ধমান শক্তিশালী গিল্ডরা স্কয়ারের চারপাশে ঘর-বাড়ি তৈরি করে। গ্র্যান্ড প্লেস তার ইতিহাসে অনেক মর্মান্তিক ঘটনার সাক্ষী ছিল। ১৫২৩ সালে প্রথম প্রোটেস্ট্যান্ট শহীদ জান ভ্যান এসেন ও হেন্ড্রিক ভোসকে ইনকুইজিশন স্কয়ারে পুড়িয়ে হত্যা করে। ৪০ বছর পর ১৫৬৮ সালে দুই রাষ্ট্রনায়ক ল্যামোরাল কাউন্ট অব এগমন্ট ও ফিলিপ ডি মন্টমোরেন্সি কাউন্ট অব হর্ন স্প্যানিশের শির-েদ করা হয়। এটি স্প্যানিশ শাসনের বিরুদ্ধে সশস্ত্র বিদ্রোহের সূচনা করে। যার নেতৃত্ব দেন অরেঞ্জের উইলিয়াম। ১৭১৯ সালে সেন্ট ক্রিস্টোফার জাতির ডিন ফ্রাঁসোয়া অ্যানেসেনসের পালা আসে। যাকে গ্র্যান্ড প্লেসেই শির-েদ করা হয়।

BP

রেড স্কয়ার

ঐতিহাসিক ও দৃষ্টিনন্দন স্থাপত্যে সমৃদ্ধ পর্যটন কেন্দ্র মস্কোর রেড স্কয়ার বা লাল চত্বর। রাশিয়ার রাজধানীর প্রাণকেন্দ্রে চৌরাস্তাটি অবস্থিত। রেড স্কয়ারের প্রতিটি ভবন সুউচ্চ, স্থাপত্যশৈলী, শৈল্পিক কারুকার্য সজ্জিত ও নান্দনিক সৌন্দর্য নিয়ে দাঁড়ানো। একসময় এটি ছিল মস্কোর প্রধান বাণিজ্যকেন্দ্র। বর্তমানে ঐতিহাসিক রেড স্কয়ার রাশিয়া তথা বিশ্বের অন্যতম সেরা পর্যটন কেন্দ্র। এটি মস্কোর চতুর্দিকে সব রাস্তার মিলনস্থলরূপে বিবেচ্য। প্রায়ই এটি মস্কোর কেন্দ্রীয় চত্বর হিসেবে পরিগণিত হয়। রাশিয়ার অত্যন্ত জনপ্রিয় জায়গা হিসেবে এটি ব্যাপকভাবে পর্যটন আকর্ষণে সক্ষমতা অর্জন করেছে। যোসেফ স্টালিনের লাশ রেড স্কয়ারের কাছাকাছি সংরক্ষিত ছিল। লেনিনের লাশও সেখানেই ছিল। কিন্তু পরবর্তীতে তা স্থানান্তর করা হয়। ইটের রং বা সমাজতন্ত্র ও এর লাল রঙের মধ্যকার সম্পর্কের জন্যই রেড স্কয়ার শব্দের প্রবর্তন বলে ধারণা করা হয়। তবে ইটের রঙের বিষয় নিয়ে ইতিহাসবেত্তারা দ্বিমত পোষণ করেন। কেননা, ওই সময় সেখানে সাদা রঙের প্রচলন ছিল। ব্যাপকভাবে বিশ্বাস করা হয়, চত্বরটি তার বর্তমান নামে পরিচিতি পায় সপ্তদশ শতকে। অনেক প্রাচীন রুশ শহর তাদের প্রধান চত্বরের নামকরণ করে ‘ক্রাজনায়া প্লোশচাদ’ নামে। প্রাচীন ও দর্শনীয় স্থান হিসেবে রেড স্কয়ারের সমৃদ্ধ ইতিহাস রয়েছে। এগুলো বিভিন্ন চিত্রকর্ম বিশেষ করে ভাসিলি সুরিকভ, কনস্ট্যানটাইন যুন ও অন্য অনেক চিত্রকরের মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছে। চত্বরটি প্রধানত মস্কোর প্রধান বাণিজ্যকেন্দ্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। এ ছাড়া এখানে রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানাদি, বিক্ষোভ-সমাবেশ ও রাশিয়ার জারের শপথ অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে রুশ সরকারের রাষ্ট্রীয় কর্মকাণ্ডও উদ্‌যাপন করা হয় এখানে।

BP

পিৎজা সান মারকো

ইতালির ভেনিসে পিৎজা সান মারকো চত্বর পর্যটকদের কাছে ভীষণ প্রিয়। জায়গাটির পরিচিতি মূলত অন্য নামে। লোকে বলে, ইউরোপের ড্রয়িং রুম বা অভ্যর্থনা কক্ষ। চত্বরটি সামাজিক, রাজনৈতিক ও ধর্মীয়ভাবে আলাদা গুরুত্ব বহন করে। স্থানীয় প্রাচীন চার্চের কারণে এখানে শত শত বছর ধরে মানুষের জমায়েত ও চলাচল রয়েছে। ২৪ ঘণ্টা জেগে থাকে এ জায়গাটি। ঐতিহাসিক স্থাপনা, দালানের চূড়ায় ঘড়ি, শহরঘেঁষা নদী-লেক সবমিলিয়ে চত্বরটি বেশ আকর্ষণীয়। এটি প্রায়ই ‘সেন্ট মার্কস স্কয়ার’ নামে পরিচিত। ইতালির ভেনিসের প্রধান পাবলিক স্কয়ার এটি। আঞ্চলিকভাবে এটি সাধারণত ‘লা পিয়াজ্জা’ নামে পরিচিত। বর্গক্ষেত্রটির পূর্ব প্রান্তে সেন্ট মার্ক্স ব্যাসিলিকা প্রাধান্য পেয়েছে। এর পশ্চিম দিকের সম্মুখভাগে রয়েছে বিশাল খিলান ও মার্বেল অলঙ্করণ। কেন্দ্রীয় প্রবেশপথের চারপাশে রোমানেস্ক খোদাই করা। চারটি ঘোড়া পুরো পিয়াজার নেতৃত্ব দিচ্ছে। এগুলো ভেনিসে গর্ব ও শক্তির প্রতীক। ৪০০ বছর পর নেপোলিয়ন ভেনিস জয় করার পর সেগুলো নামিয়ে প্যারিসে পাঠান। পিয়াজ্জেটা দেই লিওনসিনি গির্জার উত্তর দিকের একটি খোলা জায়গা। যার নামকরণ করা হয়েছে দুটি মার্বেল সিংহের নামে। ব্যাসিলিকাসংলগ্ন পূর্বদিকের নব্য-ধ্রুপদি ভবনটি হলো পালাজ্জো প্যাট্রিয়ারকেল। যা ভেনিসের প্যাট্রিয়ার্কের আসন। এর ওপরে সেন্ট মার্কের ক্লক টাওয়ার রয়েছে। যা ১৪৯৯ সালে সম্পন্ন হয়। উঁচু খিলানপথের ওপরে শহরের একটি প্রধান সড়ক। রাস্তাটি শপিং স্ট্রিটগুলোর মধ্য দিয়ে বাণিজ্যিক ও আর্থিক কেন্দ্র রিয়াল্টোতে নিয়ে যায়। ক্লক টাওয়ারের ডানদিকে সান বাসোর বন্ধ গির্জা। যা বালদাসারে লংহেনা দ্বারা ডিজাইন করা হয়েছিল। এটি কখনো কখনো প্রদর্শনীর জন্য উন্মুক্ত থাকে। বামে পিয়াজার উত্তর দিকে লম্বা তোরণ। এ পাশের ভবনগুলো প্রোকিউরেটি ভেচি নামে পরিচিত। ভেনিস প্রজাতন্ত্রের সময় রাষ্ট্রের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা সেন্ট মার্কের প্রকিউরেটরদের বাড়ি ও অফিস ছিল। এগুলো ষোড়শ শতাব্দীর গোড়ার দিকে নির্মিত হয়। তোরণটি স্থল স্তরে দোকান ও রেস্তোরাঁ দিয়ে সারিবদ্ধ। যার ওপরে অফিস রয়েছে। রেস্তোরাঁগুলোর মধ্যে রয়েছে বিখ্যাত ক্যাফে কোয়াড্রি। ১৯ শতকে অস্ট্রিয়া কর্তৃক ভেনিস শাসিত হওয়ার সময় অস্ট্রিয়ানদের পৃষ্ঠপোষকতা করত এগুলো। ভেনিসিয়ানরা পিয়াজার অন্য পাশে ফ্লোরিয়ানদের পছন্দ করত। বামে মোড় নিলে তোরণটি পিয়াজার পশ্চিম প্রান্ত বরাবর এগিয়ে যায়। নেপোলিয়ন ১৮১০ সালের দিকে এটি পুনর্র্নির্মাণ করেন। তাই ‘আলা নেপোলিয়নিকা’ বা ‘নেপোলিয়নিক শাখা’ নামে পরিচিতি পায়।

BP

ট্রাফালগার স্কয়ার

আগে চত্বরটির নাম ছিল চেরিং ক্রস; এখন লোকে ট্রাফালগার স্কয়ার নামে চেনে। লন্ডনের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত এ চত্বরে সারা বছরই পর্যটকদের ভিড় লেগে থাকে। এর কেন্দ্রস্থলে রয়েছে নেলসনস কলাম। চারপাশের চারটি সিংহের ভাস্কর্য সবাইকে চমকে দেয়। মূর্তি ও ভাস্কর্যে সাজানো স্থানটি রাজনৈতিক সমাবেশ, আন্দোলন, সামাজিক মিলনমেলা ও নববর্ষ উদ্‌যাপনে সারা বছর মুখর থাকে। পর্যটকরা এখানে কবুতরের সঙ্গে ছবি তুলতে ও তাদের খাওয়াতে পছন্দ করেন। ইংল্যান্ডের সেন্ট্রাল লন্ডনে অবস্থিত সাধারণ জনগণের মিলনস্থল ও পর্যটক আকর্ষণ সৃষ্টিকারী স্থান হিসেবে এর খ্যাতি সর্বত্র। এটি একসময় পায়রার জন্য বিখ্যাত ছিল। এদের খাবার দেওয়া ছিল অন্যতম পর্যটন আকর্ষণ। ১৮০৫ সালে সংঘটিত ব্রিটিশ নৌবাহিনী ফ্রান্সের বিরুদ্ধে বিখ্যাত ট্রাফালগারের যুদ্ধে বিজয়কে স্মরণীয় করে রাখতে এ নামকরণ করা হয়। এ চত্বরের প্রকৃত নাম ছিল ‘কিং উইলিয়াম দ্য ফোর্থস? স্কয়ার’। কিন্তু জর্জ ল্যাডওয়েল টেলর ‘ট্রাফালগার স্কয়ার’ নাম পরিবর্তনের জন্য সুপারিশ করেন। ১৮২০ সালে চতুর্থ জর্জ স্থপতি জন ন্যাশের সঙ্গে যুক্ত হয়ে এ চত্বরের মানোন্নয়নে যথেষ্ট ভূমিকা রাখেন। ন্যাশ তার চেরিং ক্রস ইম্প্রুভমেন্ট স্কিমের অধীনে চত্বর সংস্কারে অগ্রসর হন। স্কয়ারের বর্তমান অবকাঠামোটি ১৮৪৫ সালে স্যার চার্লস ব্যারি কর্তৃক পূর্ণাঙ্গতা পায়। ১৯৫০-এর দশকের শেষের দিকে স্কয়ারের দক্ষিণ দিকে বিল্ডিংয়ের কাজ আন্তগ্লাসিয়াল সময়কালের চিহ্ন প্রকাশ করে। এর মধ্যে ছিল সিংহ, গন্ডার, সোজা হাতি ও জলহস্তীর দেহাবশেষ। ত্রয়োদশ শতাব্দী থেকে এ স্থানটি উল্লেখযোগ্য। প্রথম এডওয়ার্ডের শাসনামলে এটি কিংস মেউস আয়োজন করেছিলেন; যা দক্ষিণে টি-জংশন থেকে উত্তরে চ্যারিং ক্রস পর্যন্ত চলে। যেখানে শহরের স্ট্র্যান্ড ওয়েস্টমিনস্টার থেকে উত্তরে আসা হোয়াইটহলের সঙ্গে মিলিত হয়। দ্বিতীয় রিচার্ডের শাসনামল থেকে হেনরি সপ্তম পর্যন্ত মিউজগুলো স্ট্র্যান্ডের পশ্চিম প্রান্তে ছিল। ‘রয়্যাল মিউজ’ নামটি এসেছে এখানে বাজপাখি রাখার অভ্যাস থেকে। ১৫৩৪ সালে অগ্নিকাণ্ডের পর মেউগুলোকে আস্তাবল হিসেবে পুনর্র্নির্মাণ করা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
সর্বশেষ খবর
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় তিনজন নিহত
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় তিনজন নিহত

৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিতে হাওরের উন্নয়ন করা হচ্ছে: পরিবেশ উপদেষ্টা
খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিতে হাওরের উন্নয়ন করা হচ্ছে: পরিবেশ উপদেষ্টা

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার টি-২০ সিরিজ জয়ের লক্ষ্যে ফিল্ডিংয়ে টাইগাররা
এবার টি-২০ সিরিজ জয়ের লক্ষ্যে ফিল্ডিংয়ে টাইগাররা

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নিত্যপণ্যের দাম সাশ্রয়ের মধ্যে রাখতে পেরেছে সরকার : খাদ্য উপদেষ্টা
নিত্যপণ্যের দাম সাশ্রয়ের মধ্যে রাখতে পেরেছে সরকার : খাদ্য উপদেষ্টা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে গণঅধিকার পরিষদের ৫৯ নেতার পদত্যাগ
গোপালগঞ্জে গণঅধিকার পরিষদের ৫৯ নেতার পদত্যাগ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে অংশ নেবে এনসিপি : সারজিস
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে অংশ নেবে এনসিপি : সারজিস

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইসিইউ থেকে কেবিনে আইয়ার
আইসিইউ থেকে কেবিনে আইয়ার

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুলের পিএস কিবরিয়ার ৫ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুলের পিএস কিবরিয়ার ৫ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতিষ্ঠানের স্বার্থ সবকিছুর ঊর্ধ্বে রাখতে হবে : ফায়ার সার্ভিস ডিজি
প্রতিষ্ঠানের স্বার্থ সবকিছুর ঊর্ধ্বে রাখতে হবে : ফায়ার সার্ভিস ডিজি

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহরুখকে ‘একঘেয়ে অভিনেতা’ বললেন নাসিরুদ্দিন
শাহরুখকে ‘একঘেয়ে অভিনেতা’ বললেন নাসিরুদ্দিন

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ক্ষমতায় গেলে নারীদের কর্মঘণ্টা কমিয়ে দেয়ার ঘোষণা জামায়াত আমিরের
ক্ষমতায় গেলে নারীদের কর্মঘণ্টা কমিয়ে দেয়ার ঘোষণা জামায়াত আমিরের

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

নাগা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
নাগা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

৪৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জামালপুরে কাভার্ড ভ্যানের চাপায় ৪ জনের মৃত্যু
জামালপুরে কাভার্ড ভ্যানের চাপায় ৪ জনের মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত সিরিজ দিয়ে দলে ফিরলেন প্রোটিয়া অধিনায়ক বাভুমা
ভারত সিরিজ দিয়ে দলে ফিরলেন প্রোটিয়া অধিনায়ক বাভুমা

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৪ মাসে মোংলায় নোঙর করেছে ২৫৫ বিদেশি জাহাজ
৪ মাসে মোংলায় নোঙর করেছে ২৫৫ বিদেশি জাহাজ

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দীর্ঘদিন কাপ্তাই হ্রদ ড্রেজিং না হওয়ায় উদ্বেগ মৎস্য উপদেষ্টার
দীর্ঘদিন কাপ্তাই হ্রদ ড্রেজিং না হওয়ায় উদ্বেগ মৎস্য উপদেষ্টার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিষয়ক কর্মশালা
ফরিদপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিষয়ক কর্মশালা

৫১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গণভোটের মাধ্যমে পিআর পদ্ধতির সমাধান করতে হবে: মুজিবুর রহমান
গণভোটের মাধ্যমে পিআর পদ্ধতির সমাধান করতে হবে: মুজিবুর রহমান

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে কলেজছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে কলেজছাত্রের মৃত্যু

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন খাতে সহযোগিতা জোরদারে একমত ঢাকা ও ইসলামাবাদ
বিভিন্ন খাতে সহযোগিতা জোরদারে একমত ঢাকা ও ইসলামাবাদ

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মালিতে ভয়াবহ জ্বালানি সংকট, সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা
মালিতে ভয়াবহ জ্বালানি সংকট, সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দাবিতে ঝিনাইদহে জামায়াতের বিক্ষোভ
৫ দাবিতে ঝিনাইদহে জামায়াতের বিক্ষোভ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা সর্বাগ্রে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা সর্বাগ্রে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাবির হলে ধূমপানে জরিমানা, গাঁজা সেবনে বহিষ্কার
ঢাবির হলে ধূমপানে জরিমানা, গাঁজা সেবনে বহিষ্কার

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সরকারি সফর শেষে দেশে ফিরলেন বিমান বাহিনী প্রধান
সরকারি সফর শেষে দেশে ফিরলেন বিমান বাহিনী প্রধান

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দুর্নীতিবাজদের অনেকে রাজনীতিবিদদের দ্বারা লালিত হয় : দুদক চেয়ারম্যান
দুর্নীতিবাজদের অনেকে রাজনীতিবিদদের দ্বারা লালিত হয় : দুদক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাপানে পৌঁছেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
জাপানে পৌঁছেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবির চাকরি ছাড়লেন ফিটনেস ট্রেনার নাথান কেলি
বিসিবির চাকরি ছাড়লেন ফিটনেস ট্রেনার নাথান কেলি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের জন্য আরও ভালো পরিবেশ প্রয়োজন: শিবির সভাপতি
নির্বাচনের জন্য আরও ভালো পরিবেশ প্রয়োজন: শিবির সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
স্বর্ণের দাম আরও কমল
স্বর্ণের দাম আরও কমল

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস
বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর
টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে
গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন
মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন
ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি
আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের
মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প
আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়
হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!
আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু
মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব
বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০
ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট
মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি
মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ
জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক
বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি
প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

সম্পাদকীয়

ওষুধ কাজ করছে না শরীরে
ওষুধ কাজ করছে না শরীরে

পেছনের পৃষ্ঠা

তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাধু বেশে শয়তান
সাধু বেশে শয়তান

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত

নগর জীবন

দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই
দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই

নগর জীবন

‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’
‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’

নগর জীবন

ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!
অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!

মাঠে ময়দানে

তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি
তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি

নগর জীবন

হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম
হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম

শোবিজ

হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি
হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি

পেছনের পৃষ্ঠা

সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা
রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা

নগর জীবন

৩৬ বছরেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ
৩৬ বছরেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ

নগর জীবন

মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা
মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা

নগর জীবন

দুই সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার
দুই সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার

শনিবারের সকাল

প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন

সম্পাদকীয়

পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন
১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান

সম্পাদকীয়

সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে

নগর জীবন

নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম