শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ অক্টোবর, ২০২৫

মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান

আবদুল কাদের
প্রিন্ট ভার্সন
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান

মানবসভ্যতার অগ্রযাত্রায় উদ্ভাবক, প্রকৌশলী ও চিন্তাবিদদের অবদান অনন্য। তাঁদের সৃজনশীল চিন্তা ও আবিষ্কার বিশ্বকে বদলে দিয়েছে, জীবনকে করেছে সহজতর। তবে সব ধারণাই তাঁদের জীবদ্দশায় বাস্তব রূপ পায়নি। কেউ সময়ের আগে বিদায় নিয়েছেন, কেউ হারিয়েছেন অর্থ ও সমর্থন।  তবুও মৃত্যুর পরে তাঁদের স্বপ্ন থেমে থাকেনি। ইতিহাস সাক্ষী, অনেক বিপ্লবী আবিষ্কার উদ্ভাবকের মৃত্যু-পরবর্তী সময়ে সফলতা পেয়েছে। এ লেখায় তুলে ধরা হয়েছে এমন কয়েকজন উদ্ভাবকের গল্প-

 

মানবসভ্যতার ইতিহাসজুড়ে উদ্ভাবক, প্রকৌশলী ও চিন্তাবিদরা আমাদের জীবনধারা পাল্টে দিয়েছেন বারবার। আজকের প্রযুক্তিনির্ভর পৃথিবী, চিকিৎসা অগ্রগতি কিংবা যোগাযোগ বিপ্লব- সবকিছুর পেছনে আছে কিছু সাহসী মন, যারা ব্যর্থতার ভিতর দিয়েই সাফল্যের পথ তৈরি করেছেন। অনেকের জীবন শুরু হয়েছিল প্রতিকূলতা, উপহাস কিংবা আর্থিক সংকটে; তবুও তারা থামেননি। তাদের এই অধ্যবসায়ই মানবজাতির অগ্রগতির মূল প্রেরণা হয়ে উঠেছে।

স্যার জেমস ডাইসন-এর গল্প শুরু হয় ব্যর্থতার সঙ্গেই। একটিমাত্র কার্যকর ব্যাগবিহীন ভ্যাকুয়াম ডিজাইন করতে তাঁকে ৫,১২৬ বার চেষ্টা করতে হয়েছিল। কেউ হয়তো এতবার ব্যর্থ হয়ে হাল ছেড়ে দিতেন, কিন্তু ডাইসন হাল ছাড়েননি। আজ তাঁর ব্র্যান্ডের মূল্য বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে- প্রমাণ করেছে অধ্যবসায়ের কোনো বিকল্প নেই। অন্যদিকে ওয়াল্ট ডিজনির জীবনও অনুপ্রেরণার এক প্রতীক। একসময় তাঁকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়েছিল এই বলে যে, তাঁর ‘কোনো ভালো ধারণা নেই’। প্রথম অ্যানিমেশন স্টুডিও দেউলিয়া হওয়ার পরও তিনি লস অ্যাঞ্জেলেসে নতুন স্বপ্ন নিয়ে এগিয়ে যান। ফলাফল- মিকি মাউস এবং এক বিশাল ডিজনি সাম্রাজ্য। ডিজনির গল্প শেখায়, কল্পনা এবং আত্মবিশ্বাস মিললে অসম্ভবও সম্ভব হয়।

 

কবি মায়া অ্যাঞ্জেলো বলেছিলেন, ‘হয়তো আপনি বহু পরাজয়ের সম্মুখীন হবেন কিন্তু আপনি মোটেও পরাজিত হবেন না।  বস্তুত, পরাজয়ের মুখোমুখি হওয়া প্রয়োজন, যাতে জানতে পারেন আপনি কে, কী থেকে উঠে এসেছেন এবং কীভাবে তা মোকাবিলা করতে পারেন।’

 

আর হেনরি ফোর্ড গাড়ি শিল্পে বিপ্লব ঘটিয়েছিলেন, কিন্তু তার পথও ছিল কণ্টকাকীর্ণ। প্রথম কোম্পানি ব্যর্থ হওয়ার পরও তিনি থেমে যাননি। পরবর্তীতে ফোর্ড মোটর কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করে তিনি দেখিয়ে দেন, ব্যর্থতা সাফল্যের সিঁড়ি হতে পারে। তাঁর গণউৎপাদন ধারণা আজও শিল্প বিপ্লবের প্রতীক। তাছাড়া রবার্ট গডার্ড-এর তরল জ্বালানির রকেট ধারণা প্রথমে বিজ্ঞান মহলেই উপহাসের পাত্র হয়েছিল। কিন্তু তাঁর গবেষণাই আধুনিক রকেট প্রযুক্তির ভিত্তি স্থাপন করে, যা মানবজাতিকে মহাকাশে নিয়ে গেছে। মৃত্যুর পরই তিনি স্বীকৃতি পান- যা প্রমাণ করে যে, সঠিক চিন্তা আর পরিকল্পনা কখনো বৃথা যায় না।

টেলিফোনের উদ্ভাবক আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল-এর পথেও ছিল কঠিন লড়াই। বছরের পর বছর গবেষণা, আইনি যুদ্ধ এবং প্রযুক্তিগত চ্যালেঞ্জ পেরিয়ে তিনি এমন এক আবিষ্কার উপহার দেন, যা মানুষের যোগাযোগ পদ্ধতি বদলে দেয় চিরতরে।

 

একইভাবে অ্যালবার্ট আইনস্টাইনের শৈশব মোটেও প্রতিভার ইঙ্গিত দিত না। স্কুলে ব্যর্থ, পরীক্ষায় অকৃতকার্য- সবকিছু সত্ত্বেও তাঁর কৌতূহল ও চিন্তার গভীরতা তাঁকে বিশ্ববিখ্যাত তাত্ত্বিক পদার্থবিদে রূপ দেয়। তাঁর আপেক্ষিকতার তত্ত্ব শুধু পদার্থবিদ্যাই নয়, চিন্তার জগৎও পাল্টে দেয়। উড়োজাহাজ আবিষ্কার করা রাইট ভাইরাও একের পর এক ব্যর্থতার সম্মুখীন হয়েছিলেন। তাঁদের বিমান বারবার বিধ্বস্ত হলেও ১৯০৩ সালে প্রথম সফল উড্ডয়নে তাঁরা মানব ইতিহাসে নতুন অধ্যায় রচনা করেন। তাঁদের সাফল্য আজও প্রমাণ করে- অধ্যবসায়ের ডানায় মানুষ আকাশ ছুঁতে পারে। টমাস এডিসন, যিনি বলেছিলেন ‘আমি ব্যর্থ হইনি, আমি শুধু ১,০০০টি ভুল উপায় আবিষ্কার করেছি’- তাঁর জীবনও অধ্যবসায়ের এক অনন্য উদাহরণ। স্কুলে তাঁকে ‘বোকার’ তকমা দেওয়া হয়েছিল, চাকরিতে টিকতে পারেননি, তবুও তিনি বিশ্বের অন্যতম প্রভাবশালী উদ্ভাবকে পরিণত হন। বৈদ্যুতিক বাতি থেকে শুরু করে ফোনোগ্রাফ পর্যন্ত তাঁর আবিষ্কার আমাদের আধুনিক জীবনের ভিত্তি।

 

প্রযুক্তির আধুনিক যুগে স্টিভ জবস এই ধারারই উত্তরসূরি। অ্যাপল থেকে বহিষ্কৃত হওয়া, ব্যবসায়িক ব্যর্থতা- সবই তিনি সৃজনশীল শক্তিতে রূপান্তর করেন। পিক্সার প্রতিষ্ঠা থেকে শুরু করে আইফোন, ম্যাকবুক, আইপ্যাড- প্রতিটি আবিষ্কার আধুনিক যোগাযোগ ও ডিজাইনের ইতিহাস বদলে দিয়েছে।

 

এ ধারায় আরও কয়েকজনের নাম না নিলেই নয়। নিকোলা টেসলা, যিনি এসি বিদ্যুৎ ব্যবস্থার প্রবর্তক, জীবদ্দশায় উপযুক্ত স্বীকৃতি পাননি। তিনি মৃত্যুবরণ করেন নিঃস্ব অবস্থায়, কিন্তু আজ বিশ্ব তাঁর উদ্ভাবনের ওপর দাঁড়িয়ে আছে। আবার মারি কুরি, রেডিওঅ্যাকটিভিটি নিয়ে গবেষণা করে দুুবার নোবেল জয়ী হলেও জীবনের শেষ দিকে আর্থিক কষ্টে ভুগেছেন। তবুও তাঁর কাজ আজও চিকিৎসা ও পরমাণু বিজ্ঞানের ভিত্তি। এমনকি ইলন মাস্ক-এর মতো আধুনিক উদ্ভাবকরাও ব্যর্থতার ভিতর দিয়েই সাফল্য অর্জন করেছেন। স্পেসএক্স-এর প্রথম তিনটি রকেট উৎক্ষেপণ ব্যর্থ হয়েছিল, কিন্তু চতুর্থটিই বিশ্বকে দেখিয়েছে বেসরকারি উদ্যোগেও মহাকাশ জয় সম্ভব।

 

সব মিলিয়ে ইতিহাসের এই প্রতিটি গল্প আমাদের শেখায়- উদ্ভাবন কেবল প্রতিভার ফসল নয়, বরং অধ্যবসায়, ব্যর্থতা ও দৃঢ়তার মিশ্রণ। প্রতিটি উদ্ভাবক এক বা একাধিকবার হোঁচট খেয়েছেন, কিন্তু হাল ছাড়েননি। তারা প্রমাণ করেছেন ব্যর্থতা কখনো শেষ নয়- এটা শুধু নতুন সূচনার শুরু। আজকের তরুণ প্রজন্মের জন্য এই গল্পগুলো বার্তা দেয়-  ডাইসন, ডিজনি, ফোর্ড, আইনস্টাইন কিংবা জবস- তাঁরা সবাই একসময় আমাদের মতোই ছিলেন; শুধু একটি জিনিসে আলাদা, তাঁরা কখনো থামেননি।

 

twin hull)

১. বিল লিয়ার

হালকা বিমান তৈরির স্বপ্ন নিয়ে - যুগান্তকারী উদ্ভাবন

১৯৭০-এর দশকের শেষ দিকে উদ্ভাবক ও লিয়ার জেট করপোরেশনের প্রতিষ্ঠাতা বিল লিয়ার শুরু করেন এক বিপ্লবী প্রকল্প- ‘লিয়ার ফ্যান ২১০০’। এটি ছিল এমন এক বিমান; যার কাঠামো মূলত কার্বন-গ্রাফাইট কম্পোজিট দিয়ে তৈরি- যা ছিল অ্যালুমিনিয়ামের তুলনায় হালকা কিন্তু দ্বিগুণ শক্তিশালী। বিমানে ব্যবহৃত হতো দুটি টার্বোপ্রপ ইঞ্জিন, যা একক পেছনের প্রপেলারকে চালিত করে জেটের সমান গতি দিতে সক্ষম হতো। তবে লিয়ার যখন প্রকল্পটি এফএফএ (FAA)-এর অনুমোদনের জন্য উপস্থাপন করেন, তখন গিয়ারবক্স ও বায়ুগতিবিদ্যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। আর তাঁর নকশাটি চূড়ান্তভাবে প্রমাণিত হওয়ার আগেই, ১৯৭৮ সালে তিনি লিউকেমিয়ায় মারা যান। কিন্তু তাঁর স্ত্রী মোয়া লিয়ার প্রকল্পটি সম্পূর্ণ করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ছিলেন। পরবর্তীতে ব্রিটিশ সরকারের সহযোগিতায় প্রোটোটাইপটি শেষ করেন। সবশেষ- ১৯৮১ সালে লিয়ারের উদ্ভাবন ‘লিয়ার ফ্যান’ প্রথমবারের মতো আকাশে ওড়ে- এক অসমাপ্ত স্বপ্নের প্রতীক হয়ে।  যা ছিল অধ্যবসায়ের এক বিজয়। আজও উদ্ভাবকের অনন্ত সাহসের নিদর্শন হিসেবে বিল লিয়ারের তিনটি প্রোটোটাইপই সংরক্ষিত আছে সিয়াটল, ডালাস এবং ওকলাহোমা সিটির জাদুঘরে। আজকের প্রতিটি বিমানই তাঁর উদ্ভাবনী চেতনা, যদিও তিনি তা জীবদ্দশায় উড়তে দেখেননি।

 

এনরিকো ফোরলানিনি

২. এনরিকো ফোরলানিনি

আকাশযাত্রায় নিয়ন্ত্রণের নতুন প্রযুক্তির উদ্ভাবক

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর নিরাপদ ও সহজে চালনাযোগ্য এয়ারশিপের সন্ধানে ইতালীয় উদ্ভাবক এনরিকো ফোরলানিনি তৈরি করেন যুগান্তকারী এয়ারশিপ ‘ওমনিয়া ডির’ (Omnia Dir)- যার পূর্ণরূপ Omnia Dirigibile, অর্থাৎ ‘সর্বদিকনিয়ন্ত্রিত এয়ারশিপ’। ১৯৩০ সালে তৈরি এ যানটির দৈর্ঘ্য ছিল ৫৬ মিটার (১৮৪ ফুট) এবং এটি ৪,০০০ ঘনমিটার গ্যাস ধারণ করতে পারত। এর সবচেয়ে বড় উদ্ভাবন ছিল কম্প্রেসড-এয়ার জেট প্রপালশন সিস্টেম; যা সামনে ও পেছনের জেটের মাধ্যমে সেই সময়ের তুলনায় অনন্য নিয়ন্ত্রণ ও থ্রাস্ট প্রদান করত। তবে দুর্ভাগ্যবশত ফোরলানিনি একই বছরের শেষের দিকে মারা যান এবং তাঁর সঙ্গে প্রকল্পের গতিও ম্লান হয়ে যায়। এক কথায়- ফোরলানিনির মৃত্যু প্রকল্পটির অগ্রগতি থামিয়ে দেয়। মাত্র একটি সংক্ষিপ্ত পরীক্ষামূলক উড্ডয়নে সীমিত থাকলেও ‘ওমনিয়া ডির’-এর নকশা পরবর্তীতে আধুনিক সহায়ক থ্রাস্ট সিস্টেম ও বিমান নিয়ন্ত্রণ প্রযুক্তিকে অনুপ্রাণিত করেছে- যদিও এয়ারশিপটি  বাণিজ্যিকভাবে সফল হয়নি, তবে বিমান চালনার ওপর এর প্রভাব রয়েছে, যা আজও তাঁর স্বপ্নের ধারাবাহিকতা বহন করছে।

 

চার্লস ব্যাবেজ

৩. চার্লস ব্যাবেজ

চার্লস ব্যাবেজের হাতেই আধুনিক কম্পিউটারের জন্মের সূচনা

১৯শ শতাব্দীর গোড়ায় হাতে গণিতের টেবিল তৈরি ছিল সময়সাপেক্ষ ও ভুলভ্রান্তিতে ভরা। এই সমস্যা সমাধানে ব্রিটিশ গণিতবিদ চার্লস ব্যাবেজ ১৮২২ সালে পরিকল্পনা করেন এক স্বয়ংক্রিয় গণনাযন্ত্র- ডিফারেন্স ইঞ্জিন। এটি বিদ্যুৎ নয়, বরং দাঁতযুক্ত গিয়ার ও যান্ত্রিক চাকা দ্বারা কাজ করত, যা সংখ্যা বহন করতে এবং ফলাফল ধাতব পাতে ছাপাতে পারত। ১৮২৩ সালে তিনি প্রকৌশলী জোসেফ ক্লেমেন্টের সঙ্গে নির্মাণ শুরু করেন, কিন্তু তহবিল সংকট ও প্রযুক্তিগত জটিলতায় প্রকল্প থেমে যায়। ব্রিটিশ সরকার ১৭,০০০ ইউরো ব্যয় করার পর সমর্থন প্রত্যাহার করে নেয়। ১৮৭১ সালে ব্যাবেজ মৃত্যুবরণ করেন অপূর্ণ স্বপ্ন নিয়ে। মৃত্যুর আগে তিনি হতাশ ছিলেন আর বিশ্বাস করতেন- তাঁর মেশিনটি কখনোই তৈরি হবে না।  কিন্তু তাঁর ১২০ বছর পর ১৯৯১ সালে লন্ডনের বিজ্ঞান জাদুঘর ওই সময়ের প্রযুক্তি ব্যবহার করে একটি সম্পূর্ণ কার্যকর ডিফারেন্স ইঞ্জিন নির্মাণে সফল হয়। প্রায় ৪,০০০ অংশ ও তিন টন ওজনের এই যন্ত্র নিখুঁতভাবে কাজ করে-  ঠিক যেমনটি ব্যাবেজ চেয়েছিলেন। এটি প্রমাণ করে ব্যাবেজই ছিলেন আধুনিক কম্পিউটারের প্রকৃত অগ্রদূত।

 

জন ব্রাউনিং

৪. জন ব্রাউনিং

শতবর্ষ পেরিয়ে গেলেও আজও অমলিন কিংবদন্তি অস্ত্র

১৯২০-এর দশকের শুরুতে ফরাসি সেনাবাহিনী চেয়েছিল এমন একটি কমপ্যাক্ট, উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন হ্যান্ডগান, যা অন্তত ১০ রাউন্ড গুলি ধারণ করতে পারে এবং সহজে উৎপাদনযোগ্য হয়। এই চাহিদার জবাব দেন মার্কিন উদ্ভাবক জন ব্রাউনিং, যিনি ১৯২৩ সালে তাঁর নকশার পেটেন্ট জমা দেন। নকশাটিতে ছিল সে সময়ের জন্য অভিনব বৈশিষ্ট্য- থাম্ব সেফটি এবং এক্সটারনাল হ্যামার। ১৯২৬ সালে ব্রাউনিংয়ের মৃত্যুর পর প্রকল্পটি সম্পন্ন করেন সহকর্মী ডাইডোনে সাইভ; যিনি ১৯৩৫ সালে অস্ত্রটি বাজারে আনেন ‘ব্রাউনিং হাই-পাওয়ার’ নামে। যদিও ফরাসিরা তা গ্রহণ করেনি, অস্ত্রটি দ্রুতই বিশ্বব্যাপী সেনাবাহিনী ও আইনপ্রয়োগকারী বাহিনীর পছন্দের তালিকায় ওঠে। প্রায় এক শতাব্দী পরেও নির্ভরযোগ্যতা ও নিখুঁত হওয়ার কারণে এটি শতাধিক সামরিক সংঘাতে ব্যবহৃত হয়েছে, এমনকি আজও বিভিন্ন প্রস্তুতকারক এটি উৎপাদন করে যাচ্ছে- প্রমাণ করছে ব্রাউনিংয়ের নকশা এখনো সময়ের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। তাঁর উদ্ভাবনটি  এমন এক অসমাপ্ত সৃষ্টি, যা তৎকালীন তো বটেই আজকের পৃথিবীর সামরিক ইতিহাসকেও বদলে দেয়।

 

লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি

৫. লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি

দ্য ভিঞ্চির ভায়োলা অর্গানিস্তা

রেনেসাঁ যুগের প্রতিভাবান উদ্ভাবক লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি তাঁর অদম্য কৌতূহল ও অগণিত সৃষ্টির জন্য বিখ্যাত। প্রায় ১৪৯০ সালের দিকে তিনি আঁকেন এক অনন্য বাদ্যযন্ত্রের নকশা- ভায়োলা অর্গানিস্তা; যা বেহালা ও পিয়ানোর বৈশিষ্ট্য মিলিয়ে তৈরি হওয়ার কথা ছিল। বেহালার মতো তারযুক্ত হলেও এটি বাজানো হতো কিবোর্ডের মাধ্যমে, ধনুক ছাড়াই। দ্য ভিঞ্চি নকশাটি সম্পূর্ণ করার আগেই অন্য প্রকল্পে মন দেন। ফলে যন্ত্রটি কখনো তাঁর হাতে তৈরি হয়নি। আর নকশাটি অসম্পূর্ণ থেকে যায়, যদিও তা অন্যদের অনুপ্রাণিত করে। পরবর্তী শতাব্দীতে তাঁর স্কেচ দেখে জার্মান সংগীতজ্ঞ হ্যান্স হাইডেন ১৫৭৫ সালে অনুরূপ একটি গাইগেনওয়ার্ক তৈরি করেন। তবে দ্য ভিঞ্চির প্রকৃত কল্পনা পূর্ণতা পায় অনেক পরে ২০১৩ সালে; যখন পোলিশ অর্গান নির্মাতা স্লাওমির জুব্রিজকি তাঁর শতাব্দীপ্রাচীন নকশার ভিত্তিতে তৈরি করেন বাজানোর উপযোগী ভায়োলা অর্গানিস্তা। তাঁর মৃত্যুর প্রায় ৫০০ বছর পর, তাঁর কল্পনার এই যন্ত্র অবশেষে জীবন্ত হয়ে ওঠে সুরের মায়ায়।

 

গ্যালিলিও গ্যালিলি

৬. গ্যালিলিও গ্যালিলি

গ্যালিলির পেন্ডুলাম ঘড়ি

ইতালীয় জ্যোতির্বিজ্ঞানী ও গণিতবিদ গ্যালিলিও গ্যালিলি (১৫৬৪-১৬৪২) আধুনিক বিজ্ঞানের ভিত্তি নির্মাণে অন্যতম পথিকৃৎ। প্রকৃতির নিয়ম বুঝতে গিয়ে তিনি লক্ষ করেন, একটি পেন্ডুলামের দোলনের সময়কাল এর আকার বা গতিপথের ওপর নির্ভর করে না- যা এক যুগান্তকারী আবিষ্কার এবং তা পরবর্তীকালে পদার্থবিজ্ঞানের হারমনিক দোলন তত্ত্বের মূল হয়ে ওঠে। জীবনের শেষ প্রান্তে, প্রায় অন্ধ অবস্থায় গ্যালিলিও ব্যাখ্যা করেন কীভাবে এই দোলন-নীতি ব্যবহার করে ঘড়ির সময় নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা তৈরি করা যেতে পারে। তাঁর ছেলে ভিনসেঞ্জো গ্যালিলি যন্ত্রটি তৈরি করার চেষ্টা করলেও সফল হননি। ১৬৪২ সালে গ্যালিলিও মৃত্যুবরণ করেন, রেখে যান অপূর্ণ ধারণাটি। তবে তাঁর নোট ও চিত্র অনুপ্রেরণা দেয় ডাচ জ্যোতির্বিজ্ঞানী ক্রিস্টিয়ান হাইগেনসকে, যিনি ১৬৫৬ সালে বিশ্বের প্রথম কার্যকর পেন্ডুলাম ঘড়ি নির্মাণ করেন। এই উদ্ভাবন সময় পরিমাপের নির্ভুলতায় বিপ্লব ঘটায়। তাঁর চিন্তাশক্তি অমর স্বাক্ষর হয়ে ওঠে- যা আজও পৃথিবীর সময়কে চালিয়ে নিচ্ছে।

 

ইসামবার্ড কিংডম ব্রুনেল

৭. ইসামবার্ড কিংডম ব্রুনেল

প্রকৌশলীর যে নকশা আজ অমর হয়ে রয়েছে

উনিশ শতকের ব্রিটিশ প্রকৌশলীর মধ্যে ইসামবার্ড কিংডম ব্রুনেল ছিলেন সেরা উদাহরণ। আজও তিনি সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের জনক হিসেবে বিবেচিত। মাত্র ২৪ বছর বয়সে ১৮৩০ সালে তিনি ব্রিস্টলের অ্যাভন নদীর ওপর ক্লিফটন সাসপেনশন ব্রিজ প্রকল্পের দায়িত্ব নেন। প্রকল্পটি শুরু থেকেই চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি ছিল। নদীর প্রশস্ততা, সীমিত প্রযুক্তি এবং কর্তৃপক্ষের নকশা প্রত্যাখ্যান বারবার বিলম্বের কারণ হয়। ব্রুনেলের নকশা বৈপ্লবিক ছিল। এটি ৭০২ ফুট (২১৪ মিটার) স্প্যানের মাধ্যমে বিশ্বের দীর্ঘতম সেতু হিসেবে ধরা হতো। দুটি টাওয়ার ৮৫ ফুট (২৬ মিটার) উঁচু এবং নদীর ওপর ২৪৯ ফুট (৭৬ মিটার) উঁচু। যদিও বারবার আর্থিক সমস্যা এবং বিলম্ব প্রকল্পকে জর্জরিত করেছিল, ব্রুনেল ১৮৫৯ সালে স্ট্রোকে মারা যান এবং নিজ সাফল্য দেখে যাননি। ১৮৬৪ সালে সেতুটি সম্পূর্ণ হয়। আজও এটি প্রকৌশল বিস্ময় হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে, আধুনিক সিভিল ইঞ্জিনিয়ারদের মুগ্ধ করে এবং ব্রুনেলের দূরদর্শিতা উদ্যাপন করে।

 

অ্যালান টুরিং

৮ . অ্যালান টুরিং

আধুনিক ‘কম্পিউটিং ইঞ্জিন’-এর অদেখা ভিত্তি

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর কম্পিউটার প্রযুক্তি শুরু হয় প্রাথমিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার মধ্য দিয়ে। তখনকার মেশিনগুলো ছিল বিশাল, ব্যয়বহুল এবং সীমিত ক্ষমতার। ১৯৪৫ সালে গণিতবিদ অ্যালান টুরিং এ পরিবর্তনের সূচনা করেন যখন তিনি ইলেকট্রনিক, সংরক্ষিত-প্রোগ্রামযুক্ত, সাধারণ-উদ্দেশ্যের ডিজিটাল কম্পিউটার নকশার প্রস্তাব দেন। তাঁর নকশা অনুযায়ী তৈরি হয় স্বয়ংক্রিয় কম্পিউটিং ইঞ্জিন (ACE), যা লজিক্যাল নীতির ওপর ভিত্তি করে কাজ করত। ১৯৪৬ সালে টুরিং ন্যাশনাল ফিজিক্যাল ল্যাবরেটরিতে তাঁর ধারণা উপস্থাপন করেন, যা প্রকৌশলীদের জন্য একটি নতুন দিশা তৈরি করে। যদিও টুরিং কয়েক মাসের মধ্যেই প্রকল্প ত্যাগ করেন, ১৯৫০ সালে ACE-এর পাইলট মডেল তৈরি হয়। ১৯৫৭ সালে প্রথম পূর্ণ-মাপের ACE সম্পন্ন হলেও টুরিং তাঁর চূড়ান্ত সাফল্য দেখতে পাননি। তাঁর দূরদর্শী নকশা আধুনিক কম্পিউটিংয়ের ভিত্তি স্থাপন করেছে, যা যুগান্তকারী প্রযুক্তির পূর্বশর্ত হিসেবে বিবেচিত।

 

রবার্ট ফুলটন

৯. রবার্ট ফুলটন

পৃথিবীর প্রথম স্টিমচালিত যুদ্ধজাহাজের গল্প

১৮১৪ সালে মার্কিন প্রকৌশলী ও উদ্ভাবক রবার্ট ফুলটন নৌ প্রযুক্তিতে বিপ্লব ঘটান তাঁর নকশা করা ইউএসএস ডেমোলোগোস (USS Demologos)-এর মাধ্যমে- যা ছিল যুক্তরাষ্ট্র নৌবাহিনীর প্রথম স্টিমচালিত যুদ্ধজাহাজ। ২,৪৭৫ টন ওজনের এবং ৪৮ মিটারের বেশি লম্বা এই বিশাল জাহাজটি ছিল যুগান্তকারী নকশার উদাহরণ। এতে ছিল দ্বৈত হাল (twin hull), যার মাঝখানে স্থাপন করা হয় স্টিমচালিত প্যাডেলহুইল। এক হালে ইঞ্জিন ও অন্যটিতে বয়লার বসানো হয়েছিল; যা একে একপ্রকার ভাসমান দুর্গে পরিণত করে। ফুলটনের অকাল মৃত্যু ঘটে ১৮১৫ সালে; জাহাজটি সম্পূর্ণ হওয়ার আগেই। পরবর্তীতে তাঁর সম্মানে এর নামকরণ করা হয় ইউএসএস ফুলটন। দুর্ভাগ্যবশত এটি ১৮১২ সালের যুদ্ধের ঠিক পরে চালু হওয়ায় কখনো যুদ্ধে অংশ নেয়নি। তবুও স্টিমচালিত যুদ্ধজাহাজ হিসেবে ডেমোলোগোস নৌ-ইতিহাসে এক অমলিন দৃষ্টান্ত হয়ে আছে। এরপর ১৮২৯ সালে একটি গানপাউডার বিস্ফোরণে জাহাজটি ধ্বংস হয়ে যায়।

 

হেনরি মিল

১০. হেনরি মিল

১৭০০ সালের ব্যর্থ প্রচেষ্টা ও আধুনিক মুদ্রণ বিপ্লব

১৮শ শতাব্দীর প্রথম দিকে ইংরেজ প্রকৌশলী হেনরি মিল নিউ রিভার কোম্পানিতে কর্মরত অবস্থায় এমন একটি যন্ত্রের ধারণা দেন; যা স্বয়ংক্রিয়ভাবে অক্ষর ছাপতে সক্ষম। ১৭১৪ সালে তিনি পেটেন্ট নেন ‘একটি কৃত্রিম যন্ত্র বা পদ্ধতি যা অক্ষর এককভাবে বা ধারাবাহিকভাবে প্রতিলিপি করতে পারে’। আধুনিক টাইপরাইটারের প্রথম নকশা হিসেবে যা ইতিহাসে স্থান পায়। যদিও তিনি কখনো এই যন্ত্র বাস্তবে তৈরি করতে পারেননি, ধারণাটি ভবিষ্যতের আবিষ্কারকদের অনুপ্রাণিত করে। পরবর্তী শতকে চার্লস থার্বার (১৮৪৩) অনুরূপ নকশা তৈরি করেন; যা অন্ধদের লেখায় সহায়তা করার লক্ষ্য নিয়ে করা হয়েছিল। কিন্তু টাইপরাইটারের প্রকৃত রূপ আসে ১৮৭৩ সালে ক্রিস্টোফার শোলস ও কার্লোস গ্লিডেনের হাতে। তাঁদের উদ্ভাবন লেখার পদ্ধতিতে বিপ্লব ঘটায় এমনকি এই আবিষ্কার মানুষকে কাগজে তাদের চিন্তাভাবনা লেখা এবং প্রকাশ করার পদ্ধতিকে পুরোপুরি বদলে দেয়। একটি স্বপ্ন পূরণ করে; যা হেনরি মিল শুধু কল্পনাতেই দেখেছিলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
সর্বশেষ খবর
সোনাইমুড়ীতে পথচারীকে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, নিহত ২
সোনাইমুড়ীতে পথচারীকে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, নিহত ২

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপের মাঝেই অস্ট্রেলিয়া নারী ক্রিকেটারদের শ্লীলতাহানি, কী বলছে ভারত?
বিশ্বকাপের মাঝেই অস্ট্রেলিয়া নারী ক্রিকেটারদের শ্লীলতাহানি, কী বলছে ভারত?

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫ মামলায় জামিন চেয়ে খায়রুল হকের আবেদনের শুনানি দুপুরে
৫ মামলায় জামিন চেয়ে খায়রুল হকের আবেদনের শুনানি দুপুরে

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কিনব্রিজে ডালিম খুন, চট্টগ্রামে রাজ গ্রেফতার
কিনব্রিজে ডালিম খুন, চট্টগ্রামে রাজ গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে বৈঠকে আইনশৃঙ্খলা উপদেষ্টা পরিষদ
নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে বৈঠকে আইনশৃঙ্খলা উপদেষ্টা পরিষদ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ডলফিন বাঁচলে নদী বাঁচবে, নদী বাঁচলে মানুষও বাঁচবে’
‘ডলফিন বাঁচলে নদী বাঁচবে, নদী বাঁচলে মানুষও বাঁচবে’

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

গুমের মামলায় ট্রাইব্যুনালে জিয়াউল আহসান
গুমের মামলায় ট্রাইব্যুনালে জিয়াউল আহসান

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

শৈলকুপায় শ্বশু‌রের দায়ের কোপে পুত্রবধূ খুন
শৈলকুপায় শ্বশু‌রের দায়ের কোপে পুত্রবধূ খুন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

২৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’
‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

চট্টগ্রামের সবুজ উইকেটে কেমন হবে রান?
চট্টগ্রামের সবুজ উইকেটে কেমন হবে রান?

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নতুন হুমকি অবিস্ফোরিত বোমা
গাজায় নতুন হুমকি অবিস্ফোরিত বোমা

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় মাছ ধরতে গিয়ে নিখোঁজ স্কুল ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
উখিয়ায় মাছ ধরতে গিয়ে নিখোঁজ স্কুল ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাভারে বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ
সাভারে বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচন বানচালে তৎপরতা চালাচ্ছে স্বৈরাচারের প্রেতাত্মারা : ফারুক
নির্বাচন বানচালে তৎপরতা চালাচ্ছে স্বৈরাচারের প্রেতাত্মারা : ফারুক

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ কোনো কাজ করছে না, একদমই না’
‘জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ কোনো কাজ করছে না, একদমই না’

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর শাহজাহানপুরে এক হাজার ইয়াবাসহ কারবারি গ্রেফতার
রাজধানীর শাহজাহানপুরে এক হাজার ইয়াবাসহ কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এশিয়া সফর শুরু ট্রাম্পের
এশিয়া সফর শুরু ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন
ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিশুদের বুকার পুরস্কার ঘোষণা, বিচারক শিশুরাও
শিশুদের বুকার পুরস্কার ঘোষণা, বিচারক শিশুরাও

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুর এখন বিশ্বব্যাপী কূটনীতি এবং অর্থনৈতিক সংলাপের কেন্দ্রবিন্দু
কুয়ালালামপুর এখন বিশ্বব্যাপী কূটনীতি এবং অর্থনৈতিক সংলাপের কেন্দ্রবিন্দু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে ব্রুকের বিধ্বংসী সেঞ্চুরি
ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে ব্রুকের বিধ্বংসী সেঞ্চুরি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভুয়া চাকরির প্রলোভন, নতুন ফাঁদে পড়ছেন ব্যবহারকারীরা
ফেসবুকে ভুয়া চাকরির প্রলোভন, নতুন ফাঁদে পড়ছেন ব্যবহারকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ধারাবাহিকতা রেখে ফেব্রুয়ারিতে বইমেলা আয়োজনের দাবি
ধারাবাহিকতা রেখে ফেব্রুয়ারিতে বইমেলা আয়োজনের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লঙ্কানদের কাছে হারের পর চার দিন ঘুমাতে পারেননি সোবহানা-জ্যোতিরা
লঙ্কানদের কাছে হারের পর চার দিন ঘুমাতে পারেননি সোবহানা-জ্যোতিরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃষ্টিহীন ঢাকায় আজও থাকবে গরমের দাপট
বৃষ্টিহীন ঢাকায় আজও থাকবে গরমের দাপট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি
বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরের নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে
বঙ্গোপসাগরের নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ
আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ
প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব
বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস
লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল
ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী
ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর
জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী
প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন
যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস
টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে
পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক
ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি
ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ
রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বার কাউন্সিলের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ, ৭৯১৭ জন উত্তীর্ণ
বার কাউন্সিলের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ, ৭৯১৭ জন উত্তীর্ণ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রের সুরক্ষায় প্রয়োজন উপযুক্ত শিক্ষাব্যবস্থা : তারেক রহমান
রাষ্ট্রের সুরক্ষায় প্রয়োজন উপযুক্ত শিক্ষাব্যবস্থা : তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদকমুক্ত সমাজ গঠন আমাদের অঙ্গীকার: এ্যানি
মাদকমুক্ত সমাজ গঠন আমাদের অঙ্গীকার: এ্যানি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
একটি ফোন কলের অপেক্ষা
একটি ফোন কলের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান
বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান

নগর জীবন

মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন
মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!
অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর
তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট
দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন

নগর জীবন

বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা
তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা

পেছনের পৃষ্ঠা

একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু
একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু

শোবিজ

নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুরফুরে মেজাজে বুবলী
ফুরফুরে মেজাজে বুবলী

শোবিজ

বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ
বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ

শোবিজ

জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের
জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের

মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ
পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি
অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি

শোবিজ

ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি
ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি

মাঠে ময়দানে

অনুশীলনে টাইগাররা
অনুশীলনে টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

অ্যালানার ৭ উইকেট
অ্যালানার ৭ উইকেট

মাঠে ময়দানে

নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ
নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ

মাঠে ময়দানে

খেলল কিংস জিতল আল সিব
খেলল কিংস জিতল আল সিব

মাঠে ময়দানে

সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য
সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য

দেশগ্রাম

বিরতিতে জাহ্নবী
বিরতিতে জাহ্নবী

শোবিজ

জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে
জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে

দেশগ্রাম

অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর
অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর

দেশগ্রাম

সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ

দেশগ্রাম

গলার কাঁটা স্লুইসগেট
গলার কাঁটা স্লুইসগেট

দেশগ্রাম