শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৮ জুলাই, ২০২৫

আবিষ্কারের কাহিনি

মুনশি মুহাম্মদ উবাইদুল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
আবিষ্কারের কাহিনি

আদিম যুগ থেকে মানুষ বাঁচার তাগিদে বা জীবনযাপন সহজ করতে বিভিন্ন উপায় খোঁজে। আবিষ্কার করে নানান জিনিস। জীবনের ঝুঁকি কমাতে ও পরিশ্রম লাঘব  করতে বিভিন্ন অস্ত্র ও সরল যন্ত্র তৈরি করে। নতুন নতুন উপায় ও পদ্ধতিতে বদলে ফেলে জীবনযাপনের ধারা। নতুনের প্রতি আকাঙ্খা ও আবিষ্কারের নেশা মানুষকে ক্রমাগত এগিয়ে নিচ্ছে। বিখ্যাত কয়েকটি আবিষ্কারের গল্প নিয়ে আজকের আয়োজন-

 

BPবৈদ্যুতিক বাতি

রাতের আঁধার দূর করে বৈদ্যুতিক বাতি শুধু চারপাশ আলোকিতই করেনি, মানব সভ্যতার ভবিষ্যৎকে উজ্জ্বল করেছে। এর আবিষ্কারের পেছনে অনেক বিজ্ঞানীর অক্লান্ত পরিশ্রম রয়েছে। ১৮০০ সালের দিকে ইতালীয় বিজ্ঞানী আলেসান্দ্রো ভোল্টারের হাত ধরে বৈদ্যুতিক বাতি আবিষ্কারের সূত্রপাত ঘটে। এরপর হামফ্রি ডেভি নামের একজন বিজ্ঞানী ভোল্টাইক পাইলকে চারকোল ইলেকট্রোডের সঙ্গে যুক্ত করে বৈদ্যুতিক বাতি জ্বালানোর কৌশল দেখান। এভাবে বিভিন্ন বিজ্ঞানীর হাত ধরে এগিয়ে যেতে থাকে বৈদ্যুতিক বাতি আবিষ্কারের প্রক্রিয়া। এ যাত্রার শেষ হয় জোসেফ সোয়ান ও টমাস আলভা এডিসনের হাত ধরে। জোসেফ সোয়ান ১৮৫০ সালের দিকে ভ্যাকুয়াম টিউবের ভিতর ফিলামেন্ট রেখে বাতি জ্বালানোর কৌশল দেখান। ফিলামেন্ট হিসেবে তিনি কার্বনযুক্ত কাগজ ব্যবহার করেন। তবে সে সময়ে এ ভ্যাকুয়াম টিউবের পদ্ধতি ছিল বেশ ব্যয়বহুল। ফলে তাঁর এ পদ্ধতি শুধু আবিষ্কার হিসেবেই অসাধারণ ছিল, দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহারের জন্য নয়। টমাস আলভা এডিসন এ সমস্যা সমাধানে এগিয়ে আসেন। তাঁর ধারণা ছিল, যদি ফিলামেন্টটিকে পাতলা ও কোনো অধিক রোধের বস্তু দিয়ে তৈরি করা যায়, তাহলে খুব অল্প বিদ্যুতেই জ্বলে উঠবে। এ ধারণার ভিত্তিতে ১৮৭৯ সালে তিনি তাঁর আবিষ্কারটি প্রকাশ করেন। এরপর এডিসন ও তাঁর দল বিভিন্নভাবে এ বাতিকে সহজলভ্য ও টেকসই করার জন্য গবেষণা করেন।

 

BPচাকা

মানুষের জীবনধারাকে আমূল বদলে দেওয়া প্রথম আবিষ্কার ছিল চাকা। ৩৬০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে এ সামান্য আবিষ্কারটিই বিজ্ঞানের অপার সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করে। চাকা কে আবিষ্কার করেন, তা সঠিক জানা যায় না। তবে মেসোপটেমিয়ার সুমেরীয় সভ্যতায় এর প্রথম প্রমাণ পাওয়া যায়। বর্তমানে মানুষ অনেকটা চাকার ওপর নির্ভরশীল। দ্রুত একস্থান থেকে অন্যস্থানে যাতায়াত কিংবা ভারী মালপত্র বহনে যানবাহন ব্যবহারের সূত্রপাত চাকার হাত ধরেই। সভ্যতার অগ্রগতিতে জলে, স্থলে বা আকাশে গমন করতে পারে, এমন অনেক বাহন মেলে; কিন্তু সব কিছুর সূত্রপাত হয়েছে চাকা আবিষ্কারের মধ্য দিয়ে। সভ্যতার শুরুতে মানুষকে হেঁটে পথ পাড়ি দিতে হতো। মালপত্র পরিবহন থেকে শুরু করে যে কোনো পরিবহনের জন্য মানুষকে নির্ভর করতে হতো কায়িক শ্রমের ওপর। মাঝে মাঝে বিভিন্ন পশুকে তাদের এ পরিবহন মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করত; কিন্তু সেটিও ছিল সংক্ষিপ্ত।

 

BPকাগজ

কাগজ আবিষ্কারের ইতিহাস প্রায় ২ হাজার বছর পুরোনো। সেকালে চীনারা কাপড়ের তৈরি চাদর বিভিন্ন ধরনের অঙ্কন ও লেখার কাজে ব্যবহার করত। কাগজ বলতে বর্তমান সময়ে আমরা যেটি বুঝি, তার আবিষ্কার চীনের একজন কোর্ট অফিশিয়াল সাইলুনের হাত ধরে হয়েছিল। তিনি তুঁতের বাকল, শাঁস ও পানি মিশিয়ে এক ধরনের মণ্ড তৈরি করতেন। এই মণ্ডকে চাপ দিয়ে পাতলা করে রোদে শুকাতেন। অষ্টম শতাব্দীর দিকে কাগজ তৈরির এ পদ্ধতি সম্পর্কে মুসলিম শাসকরা জানতে পারেন। পরবর্তীতে তাদের হাত ধরে ইউরোপে এ পদ্ধতি ছড়িয়ে পড়ে। এরপর স্পেনে প্রথম কাগজকল স্থাপিত হয়। ধীরে ধীরে সমগ্র ইউরোপে এমন অসংখ্য কাগজকল স্থাপিত হতে থাকে। অবশ্য তখন কাগজ শুধু দরকারি নথি ও বই ছাপাতে ব্যবহৃত হতো। সর্বসাধারণের কাছে কাগজ পৌঁছে দেয় মূলত ব্রিটিশরা। ১৫ শতকের দিকে তারা সুপরিসরে কাগজ উৎপাদন করে উপনিবেশভুক্ত দেশগুলোতে ছড়িয়ে দেয়। বর্তমানে কাঠ দিয়ে কাগজ তৈরির পদ্ধতিটি এসেছিল আমেরিকানদের হাত ধরে।

 

BPপ্রিন্টিং প্রেস

পঞ্চদশ শতাব্দীর অন্যতম আবিষ্কার হলো প্রিন্টিং প্রেস। এটি এমন এক যান্ত্রিক পদ্ধতি, যা কোনো কাগজ বা কাপড়ের পিঠে চাপ প্রয়োগ করে কালি বা রঙের একটি আস্তরণ তৈরি করে। এই আস্তরণ হতে পারে কোনো লেখা, নকশা বা চিত্র। কয়েক বছর আগেও এমন পদ্ধতি ব্যবহার করে লেখা বা চিত্র প্রিন্ট করা হতো। জোহানেস গুটেনবার্গকে মূলত প্রিন্টিং প্রেসের আবিষ্কারক হিসেবে ধরা হয়। ১৪৪০ সালের দিকে তিনি এটি আবিষ্কার করেন। তিনি ছিলেন জার্মানের অধিবাসী। পেশায় একজন স্বর্ণকার। তার এ আবিষ্কারের প্রায় ৬০০ বছর আগে চীনা সাধকরা ব্লক প্রিন্টিং নামের একটি পদ্ধতি আবিষ্কার করেন। এ পদ্ধতিতে কাঠের তৈরি কোনো ব্লকে কালি লাগিয়ে কাগজের পিঠে নকশা বা লেখা প্রিন্ট করা হতো। এ পদ্ধতির প্রচলন অষ্টম শতকে কোরিয়া ও জাপানে প্রচলিত ছিল। এরপর এশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলে ধীরে ধীরে বিকাশ ঘটে। পঞ্চদশ শতাব্দীতে জাইলোগ্রাফি নামে ইউরোপে আরেকটি প্রিন্টিং পদ্ধতি চালু ছিল। তবে সব কিছুর অবসান ঘটে গুটেনবার্গের আবিষ্কারের মাধ্যমে। তিনি এমন একটি যন্ত্র আবিষ্কার করেন, যা দিয়ে হাতে হাতে প্রেসিং করে মুদ্রণ করার বদলে মেকানিক প্রেসিং করা যেত। তার এ যন্ত্রটি অ্যাসেম্বলি লাইন পদ্ধতি ব্যবহার করত; যা ছিল হাতে প্রিন্টিংয়ের চেয়ে অধিকতর দক্ষ। ফলে আগের চেয়ে উন্নত ও দ্রুত প্রিন্টিংয়ে যন্ত্রটি ছিল এগিয়ে।

 

BPঅ্যান্টিবায়োটিক

প্রাচীনকালে বিভিন্ন ছত্রাক ও গাছের লতাপাতার নির্যাস দিয়ে সংক্রমণের চিকিৎসা করত মানুষ। প্রাচীন মিসরীয়রা ময়লার মতো দাগ পড়ে যাওয়া পাউরুটিকে সংক্রমণ স্থলে লাগিয়ে চিকিৎসা করত। চীনারা সয়াবিনের ছত্রাক আক্রান্ত বীজ ফোঁড়ার চিকিৎসায় ব্যবহার করত। গ্রিক ও ভারতীয়রা ক্ষতস্থানের সংক্রমণ দূর করতে ছত্রাক ও বিভিন্ন উদ্ভিদের ব্যবহার করত। জার্মানের শারীরতাত্ত্বিক পল এরলিক ১৯০৯ সালে আর্সফেনামিন নামক রাসায়নিক প্রয়োগে ব্যাকটেরিয়া মারতে সক্ষম হন। এর মাধ্যমে আধুনিক অ্যান্টিবায়োটিকের যাত্রা শুরু। তবে অ্যান্টিবায়োটিক আবিষ্কারের মূল নায়ক হলেন আলেকজান্ডার ফ্লেমিং। তিনি ১৯২৮ সালে পেনিসিলিন আবিষ্কার করেন। বিভিন্ন উন্নতি সাধনের পর ১৯৪৪ সালে পেনিসিলিন সারা বিশ্বে তুমুল জনপ্রিয়তা লাভ করে। বর্তমান সময়ে অ্যান্টিবায়োটিক চিকিৎসাপদ্ধতির একটি অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ এটি। পেনিসিলিন ছিল ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের বিরুদ্ধে কাজ করা প্রথম ওষুধ; যা অনেক গুরুতর সংক্রমণ, যেমন- সিফিলিসের বিরুদ্ধে কার্যকর। পেনিসিলিন এখনো ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে।

 

BPকম্পিউটার

বিজ্ঞানের এক বিস্ময়কর আবিষ্কার হলো কম্পিউটার। যে কাজগুলো আগে মানুষের করতে মাথার ঘাম ছুটে যেত, সেসব মুহূর্তেই কম্পিউটারের সাহায্যে করা যায়। চার্লস ব্যাবেজকে আধুনিক কম্পিউটারের জনক বলা হয়। তবে কম্পিউটার আবিষ্কারের ইতিহাস প্রায় ৫ হাজার বছরের পুরোনো। এ আবিষ্কারের সূত্রপাত হয় অ্যাবাকাস নামে এক ধরনের গণনাযন্ত্র আবিষ্কারের মাধ্যমে। প্রাচীন গ্রিক সভ্যতায় ব্যবহৃত হতো এ অ্যাবাকাস নামক যন্ত্রটি। এরপর উল্লেখযোগ্য গণনাযন্ত্র ছিল জন নেপিয়ারের আবিষ্কৃত নেপিয়ারের বোন যন্ত্র। এ যন্ত্রে ব্যবহৃত হতো ৯টি ভিন্ন ভিন্ন বোন বা হার; যা দিয়ে গুণ বা ভাগ করা যেত। এ যন্ত্রেই সর্বপ্রথম দশমিক সংখ্যাপদ্ধতি ব্যবহৃত হয়। এরপর অবশ্য সপ্তদশ শতক পর্যন্ত গণনাযন্ত্রের উল্লেখযোগ্য বিকাশ হয়নি। তবে এই খরা কাটে ব্রেইজ প্যাসকেলের হাত ধরে। তিনি সর্বপ্রথম ক্যালকুলেটিং মেশিন আবিষ্কার করেন। বর্তমানে যা আমরা ক্যালকুলেটর নামে চিনি। তার এই ক্যালকুলেটর দিয়ে যোগ-বিয়োগ করা গেলেও গুণ ও ভাগ করা যেত না। পরবর্তীতে প্যাসকেল বিভিন্ন সময় এ যন্ত্রের উন্নতি সাধন করেন। তার পরেই কম্পিউটার বা গণকযন্ত্রের ইতিহাসে যোগ হয় বিখ্যাত গণিতবিদ জার্মান ভিলহেলম লিবনিজের নাম। লিবনিজের গণকযন্ত্র যোগ-বিয়োগ তো করতে পারতই, গুণ-ভাগ এমনকি সংখ্যার বর্গমূল পর্যন্ত বের করে দিত। এরপর ১৮৩৬ সালে ব্রিটিশ বিজ্ঞানী চার্লস ব্যাবেজ তৈরি করেন উন্নতমানের এক গণনাযন্ত্র; যার নাম এনালাইটিক ইঞ্জিন। এটি ছিল এক ধরনের স্বয়ংক্রিয় গণনাযন্ত্র। এটি তথ্য সংগ্রহে সক্ষম ছিল। ১৯৪৪ সালে বিশ্বে সর্বপ্রথম স্বয়ংক্রিয় কম্পিউটার তৈরি করেন অধ্যাপক হাওয়ার্ড আইকেন ও আইবিএমের প্রকৌশলীরা। কম্পিউটারটি তৈরি করা হয় হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে। মার্ক ওয়ান নামে যার প্রসিদ্ধি ছিল। এটি অনেক বড় গাণিতিক হিসেবে পারদর্শী ছিল। ধীরে ধীরে এগোতে থাকে কম্পিউটারের উন্নতি সাধন।

 

BPইন্টারনেট

বর্তমান যুগ তথ্য-প্রযুক্তির। এটি সম্ভব হয়েছে ইন্টারনেটের মাধ্যমে। কম্পিউটার জগতেও বিপ্লব এনেছে ইন্টারনেট। ইন্টারনেট বিশ্বব্যাপী তথ্য আদান-প্রদান ও প্রচারের জন্য অভূতপূর্ব মাধ্যম। ১৯৬০ সালের গোড়ার দিকে ইন্টারনেটের আবিষ্কার। এম-আইটির জেসিআর লিক্লাইডার ‘ইন্টারগ্যালাক্টিক নেটওয়ার্ক’ নামক একটি ধারণার জন্ম দেন। এ পদ্ধতিতে সব কম্পিউটারকে একটি নেটওয়ার্কের আওতায় আনার পরিকল্পনা করেন। ১৯৬০ সালের শেষদিকে অ্যাডভান্সড রিসার্চ প্রজেক্টস এজেন্সি নেটওয়ার্কের উদ্ভাবন হয়। এটি ছিল যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা বিভাগের অর্থায়নে তৈরি নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা; যা কয়েকটি কম্পিউটারকে একটি নির্দিষ্ট নেটওয়ার্কের আওতায় নিয়ে আসত। ১৯৮৩ সালের পর থেকে বিজ্ঞানীরা ধীরে ধীরে আধুনিক ইন্টারনেট আবিষ্কারের দিকে এগোতে থাকেন। এ প্রক্রিয়া এক অভূতপূর্ব অগ্রগতি করে বিখ্যাত কম্পিউটার বিজ্ঞানী টিম বার্নাস লির ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব আবিষ্কারের মাধ্যমে। তাঁর আবিষ্কার আজকের হাইপার-লিংক বা ওয়েবসাইটভিত্তিক ইন্টারনেটের সূত্রপাত ঘটায়।

এই বিভাগের আরও খবর
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
ভাওয়াল রাজার দিঘি
ভাওয়াল রাজার দিঘি
লোকমুখে দিবর দিঘির কল্পকথা
লোকমুখে দিবর দিঘির কল্পকথা
যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা
যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা
মূল্যবান যা কিছু...
মূল্যবান যা কিছু...
রহস্যময় গোপন স্থান
রহস্যময় গোপন স্থান
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
সর্বশেষ খবর
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়

৫৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

খেলাধুলা শুধু বিনোদন নয়, এটি জাতির প্রাণশক্তি : মুক্তিযুদ্ধ উপদেষ্টা
খেলাধুলা শুধু বিনোদন নয়, এটি জাতির প্রাণশক্তি : মুক্তিযুদ্ধ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানকে উড়িয়ে এশিয়া কাপে দারুণ শুরু পাকিস্তানের
ওমানকে উড়িয়ে এশিয়া কাপে দারুণ শুরু পাকিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফারহান ফাইয়াজের মতো শহীদদের স্মরণে নতুন করে দেশ গড়ব
ফারহান ফাইয়াজের মতো শহীদদের স্মরণে নতুন করে দেশ গড়ব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রবাসীর মৃত্যু
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রবাসীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, ডাগআউটে ফিরছেন ফ্লিক
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, ডাগআউটে ফিরছেন ফ্লিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় অবৈধ অস্ত্রসহ ইউপি চেয়ারম্যান আটক
খুলনায় অবৈধ অস্ত্রসহ ইউপি চেয়ারম্যান আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি জনগণের দল : প্রিন্স
বিএনপি জনগণের দল : প্রিন্স

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন দফা দাবিতে খুলনায় প্রকৌশলী শিক্ষার্থীদের মহাসমাবেশ
তিন দফা দাবিতে খুলনায় প্রকৌশলী শিক্ষার্থীদের মহাসমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খালিয়াজুরীতে স্পিডবোট ডুবে চার শিশু নিখোঁজ
খালিয়াজুরীতে স্পিডবোট ডুবে চার শিশু নিখোঁজ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি
নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাধুলা শুধু বিনোদন নয়, জাতির প্রাণশক্তিও: ফারুক-ই-আজম
খেলাধুলা শুধু বিনোদন নয়, জাতির প্রাণশক্তিও: ফারুক-ই-আজম

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু
জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান: ৩৭৯৭ মামলা, জরিমানা ২৬ কোটি
পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান: ৩৭৯৭ মামলা, জরিমানা ২৬ কোটি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝটিকা মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ সদস্য গ্রেফতার
ঝটিকা মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ সদস্য গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় ১৪ জেলে আটক
কলাপাড়ায় ১৪ জেলে আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নুরাল পাগলের দরবারে হামলার এক সপ্তাহ পর ওসির বদলি
নুরাল পাগলের দরবারে হামলার এক সপ্তাহ পর ওসির বদলি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ধানের ব্লাস্ট রোগ বিষয়ক কর্মশালা
বরিশালে ধানের ব্লাস্ট রোগ বিষয়ক কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০
কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানহীন রেস্টুরেন্ট ও খাবার দোকানের ছড়াছড়ি বরিশালে
মানহীন রেস্টুরেন্ট ও খাবার দোকানের ছড়াছড়ি বরিশালে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় বিষ্ণুমূর্তি উদ্ধার
নওগাঁয় বিষ্ণুমূর্তি উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘শাপলা-গণহত্যায় শহীদদের জন্য রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় নিয়মিত ভাতা প্রদান করতে হবে’
‌‘শাপলা-গণহত্যায় শহীদদের জন্য রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় নিয়মিত ভাতা প্রদান করতে হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জালিয়াতি চক্রের দুই সদস্য গ্রেফতার
জালিয়াতি চক্রের দুই সদস্য গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জেলের জালে ধরা পড়ল ৩০ কেজি ওজনের ট্রেভ্যালি ফিশ
জেলের জালে ধরা পড়ল ৩০ কেজি ওজনের ট্রেভ্যালি ফিশ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরাইলে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
সরাইলে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু
চট্টগ্রামে গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ব্রেস্ট ক্যান্সার সচেতনতায় চট্টগ্রাম নগর সাজবে পিংক কালারে
ব্রেস্ট ক্যান্সার সচেতনতায় চট্টগ্রাম নগর সাজবে পিংক কালারে

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা
ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?
ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষক মোনামির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ছাত্রদল নেতা হামিম
শিক্ষক মোনামির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ছাত্রদল নেতা হামিম

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি
ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের
জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি
কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের স্মারক মুদ্রার দাম বেড়ে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা
স্বর্ণের স্মারক মুদ্রার দাম বেড়ে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এমন কোনও নির্বাচন আয়োজন উচিত নয়, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে : ডা. জাহিদ
এমন কোনও নির্বাচন আয়োজন উচিত নয়, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে : ডা. জাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা
কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দিনেও ভোট গণনা শেষ হবে না, ক্ষোভ ঝাড়লেন রিটার্নিং কর্মকর্তা
তিন দিনেও ভোট গণনা শেষ হবে না, ক্ষোভ ঝাড়লেন রিটার্নিং কর্মকর্তা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীর বাংলামোটরে আওয়ামী লীগের মিছিল, ছয়জন আটক
রাজধানীর বাংলামোটরে আওয়ামী লীগের মিছিল, ছয়জন আটক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা
ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ৬ ঘণ্টায় ৪ হলের ভোট গণনা
সাড়ে ৬ ঘণ্টায় ৪ হলের ভোট গণনা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাগরে আবার লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি
সাগরে আবার লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইসরায়েলি বসতি বাড়ানোর পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চাপ তৈরি করতে হবে’
‘ইসরায়েলি বসতি বাড়ানোর পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চাপ তৈরি করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট
চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে জেন-জিদের প্রথম পছন্দ সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে জেন-জিদের প্রথম পছন্দ সুশীলা কার্কি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোদীর মণিপুর সফর ঘিরে পুলিশ-স্থানীয় জনতার সংঘাত
মোদীর মণিপুর সফর ঘিরে পুলিশ-স্থানীয় জনতার সংঘাত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি
নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের কোন বিকল্প আমাদের হাতে নেই : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের কোন বিকল্প আমাদের হাতে নেই : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ সেপ্টেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার্লি কার্কের হত্যাকারীকে ধরিয়ে দিলে এক লাখ ডলার পুরস্কার
চার্লি কার্কের হত্যাকারীকে ধরিয়ে দিলে এক লাখ ডলার পুরস্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের বিরোধীতায় নেতানিয়াহু
ফের ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের বিরোধীতায় নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ
মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

জাকসু ভোটে নাটকীয়তা
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা
ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন
অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা
অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল
অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল

মাঠে ময়দানে

মহিষের দুধের দই
মহিষের দুধের দই

শনিবারের সকাল

খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা
খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান
নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার
নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি

শনিবারের সকাল

দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই
দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে
মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ছাড়া বিকল্প নেই
পিআর ছাড়া বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

নগর জীবন

ধর্মীয় জ্ঞান না থাকায় সন্তানরা অবাধ্য হচ্ছে
ধর্মীয় জ্ঞান না থাকায় সন্তানরা অবাধ্য হচ্ছে

নগর জীবন

উত্তরায় বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও বৃক্ষরোপণ
উত্তরায় বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও বৃক্ষরোপণ

নগর জীবন

বস্তাবন্দি নারীর লাশ উদ্ধার, ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
বস্তাবন্দি নারীর লাশ উদ্ধার, ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

নগর জীবন

সাড়ে ৩ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সাড়ে ৩ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

নগর জীবন

ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ‘নিরপেক্ষতা’ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে
ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ‘নিরপেক্ষতা’ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে

নগর জীবন

বাউল সম্রাট শাহ আবদুল করিম স্মরণে ছায়ানট
বাউল সম্রাট শাহ আবদুল করিম স্মরণে ছায়ানট

নগর জীবন

কানাডা প্রবাসীদের জন্য ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রম চালু
কানাডা প্রবাসীদের জন্য ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রম চালু

নগর জীবন

সঠিক তথ্য পরিবেশন করাই সাংবাদিকের দায়িত্ব
সঠিক তথ্য পরিবেশন করাই সাংবাদিকের দায়িত্ব

নগর জীবন

চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতায় প্রতিরক্ষা বাহিনীর সম্মেলনে থাকছেন মোদি
কলকাতায় প্রতিরক্ষা বাহিনীর সম্মেলনে থাকছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা