শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৮ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৩, সোমবার, ২৮ জুলাই, ২০২৫

নিত্যনতুন আবিষ্কার রাষ্ট্র সংস্কারে

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
নিত্যনতুন আবিষ্কার রাষ্ট্র সংস্কারে

গত জানুয়ারি মাস থেকে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের নামে রাষ্ট্র সংস্কার নিয়ে তুলকালাম চলছে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজের সঞ্চালনায় দিনের পর দিন বৈঠক চলছে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে। রাষ্ট্র সংস্কারের চুলচেরা বিশ্লেষণ করছেন। দাঁড়ি, সেমিকোলন নিয়ে আলোচনা করছেন। রাষ্ট্র সংস্কারে কী থাকবে, কী থাকবে না তা নিয়ে তর্কবিতর্ক হচ্ছে, সৃষ্টি হচ্ছে রাজনৈতিক বিভাজন। দেখে মনে হচ্ছে সব পণ্ডিত যেন একত্রিত হয়েছেন রাষ্ট্রকে বাঁচানোর জন্য। তাদের কথা শুনলেই যেন দেশ উদ্ধার হবে, না হলে হবে সর্বনাশ। রাষ্ট্র সংস্কারের নিত্যনতুন আবিষ্কার তাদের যেন আপ্লুত করছে। তারা সাগর সেচে মুক্ত খুঁজে বের করছেন। কিন্তু বাস্তবতা কি তাই?

রাষ্ট্র সংস্কারের এ তোড়জোড় এবং তৎপরতা দেখে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘জুতা আবিষ্কার’ কবিতার কথা মনে পড়ল। ‘জুতা আবিষ্কার’ কবিতায় যেমন- পায়ে যেন ধুলো না লাগে সেজন্য করণীয় উদ্ধার করতে উজির, মন্ত্রী, পাইক, পেয়াদারা গলদঘর্ম হয়ে গেলেন, রাজা উত্তেজিত কিন্তু শেষে দেখা গেল চামারেই সহজ সমাধান, জানালেন চরণ দুটি চামড়া দিয়ে মুড়ে দিলেই ধুলো থেকে মুক্ত হওয়া যায়। সেই নগণ্য ব্যক্তির পরামর্শ থেকেই উত্তরণ ঘটল এক মহাসংকটের। এখন রাষ্ট্র সংস্কার নিয়ে যেভাবে তোলপাড় চলছে, তাতে জুতা আবিষ্কারের কথাই মনে পড়ে। কারণ ২০২৩ সালের ১৩ জুলাই বিএনপির পক্ষ থেকে ৩১ দফা রাষ্ট্র সংস্কারের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। মজার ব্যাপার হলো, বিএনপির পক্ষ থেকে রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য প্রয়োজনীয় যে বিষয়গুলোকে চিহ্নিত করা হয়েছিল, ড. আলী রীয়াজ, বদিউল আলম মজুমদাররা সে বিষয়গুলো নিয়েই দিনরাত একাকার করছেন। সেগুলোকে নানারকম রঙে রঙিন করে বিচিত্র ঢংয়ে উপস্থাপনের চেষ্টা করছেন। অথচ রাষ্ট্র সংস্কারের এ বিষয়গুলো আগেই আলোচিত এবং উপস্থাপিত। দেশের প্রায় সব গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল এ নিয়ে ঐকমত্যও পোষণ করেছিল।

বিএনপির ৩১ দফার উৎস কী? ২০১৮-এ রাতের ভোট নির্বাচনের পর বিএনপি অনুধাবন করতে পারে যে, এ সরকারের অধীনে আর অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয়। দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকার কারণে আওয়ামী লীগ সরকার প্রশাসন, রাষ্ট্রযন্ত্রকে দলীয় প্রতিষ্ঠানে পরিণত করেছে। প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করে ফেলা হয়েছে, করা হয়েছে কুক্ষিগত। আর এ কারণেই একটি স্বৈরাচারী ব্যবস্থা কায়েম হয়েছিল দেশজুড়ে। ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য আওয়ামী লীগ বিচার, আইন, প্রশাসন, পুলিশ বাহিনী, আমলাতন্ত্র সবকিছু দলীয়করণ করেছিল, রীতিমতো ধ্বংস করে ফেলা হয়েছিল। আর এখান থেকে উত্তরণের একটাই পথ ছিল- তা হলো পুরো রাষ্ট্রব্যবস্থা সংস্কার করা। এ কারণেই ২০১৮-এর পর থেকেই বিএনপি ধাপে ধাপে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কথা বলে। বুদ্ধিজীবী, শিক্ষক, চিকিৎসকসহ বিভিন্ন পেশাজীবী মানুষের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করে। দীর্ঘ আলাপ-আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে বিএনপি ৩১ দফা প্রস্তাব তৈরি করেছিল। যে ৩১ দফায় একটি ভারসাম্যপূর্ণ রাষ্ট্রব্যবস্থার রূপকল্প উপস্থাপন করা হয়েছিল। এটি একটি জাতীয় ঐক্যের দলিল।

৩১ দফা এমন একটি প্রস্তাবনা যা রাষ্ট্র পরিচালনায় বাস্তবায়িত হলে কোনো একটি দল ক্ষমতায় এসে কর্তৃত্ববাদী হওয়ার সুযোগ থাকবে না। ক্ষমতার ভারসাম্য এবং জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার মাধ্যমে রাষ্ট্রে একটি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা এবং স্বচ্ছতার ব্যবস্থা রাখা হবে, যাতে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়। এবার দেখা যাক, বিএনপির এ ৩১ দফা আর এখন রাষ্ট্র সংস্কার নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন যা করছে, তার মধ্যে বিরোধ কোথায়? রাষ্ট্র সংস্কার প্রস্তাবে সংবিধানের যে মৌলিক সংস্কারের বিষয়গুলো নিয়ে কথা হচ্ছে, তার মধ্যে অন্যতম প্রধান বিষয় হলো তত্ত্বাবধায়ক সরকার। বিএনপির ৩১ দফার দ্বিতীয় দফাতেই বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশে গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা এবং স্বচ্ছ গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে স্থায়ী সাংবিধানিক প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার লক্ষ্যে একটি নির্বাচনকালীন দলনিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাপনা করা হবে।’ অর্থাৎ এ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাটাই বিএনপির ৩১ দফাতে আছে, যা প্রায় সব স্বৈরাচারবিরোধী রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করেই তৈরি করা।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশন দুবারের বেশি কেউ প্রধানমন্ত্রী হতে পারবে না- এটি নিয়ে উচ্ছ্বসিত। এটি তারা আবিষ্কার করেছে- এমন একটি প্রচারণা দেওয়ার চেষ্টা করছে। কিন্তু বাস্তবতা হলো, ২০২৩ সালের ১৩ জুলাই বিএনপির যে ৩১ দফা রাষ্ট্র সংস্কার প্রস্তাব, তার চতুর্থ দফায় বলা হয়েছে ‘পরপর দুই টার্মের অতিরিক্ত কেউ প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না।’ সে সময় বিএনপি সব রাজনৈতিক দল এবং বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে আলোচনা করেই এটি প্রণয়ন করে। বর্তমান রাষ্ট্র সংস্কারে সাত মাস পরিশ্রম, অর্থ খরচ এবং খাওয়াদাওয়ার পর বলা হয়েছে যে, একটি উচ্চকক্ষ প্রতিষ্ঠা করতে হবে। অথচ বিএনপির রাষ্ট্র সংস্কারের পঞ্চম দফায় আছে- ‘বিদ্যমান সংসদীয় ব্যবস্থার পাশাপাশি বিশেষজ্ঞ জ্ঞানের সমন্বয়ে রাষ্ট্র পরিচালনার লক্ষ্যে দেশের বিশিষ্ট নাগরিক প্রথিতযশা শিক্ষাবিদ, পেশাজীবী, রাষ্ট্রবিজ্ঞানী, সমাজবিজ্ঞানী ও প্রশাসনিক অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ব্যক্তিদের সমন্বয়ে সংসদে উচ্চকক্ষবিশিষ্ট আইনসভা প্রবর্তন করা হবে।’

সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ নিয়ে বর্তমানে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ১৩টি বৈঠক করেছে। এ নিয়ে নানা রকম জটিলতা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ। তিনি রীতিমতো মাথার ঘাম পায়ে ফেলছেন বলেও বলা হচ্ছে। সাধারণ মানুষ মনে করতে পারে যে, কী প্রচণ্ড পরিশ্রম তিনি করেছেন! অথচ ৩১ দফার ছয় দফাতেই বলা হয়েছে- ‘আস্থা ভোট, অর্থবিল, সংবিধান সংশোধনী বিল এবং রাষ্ট্রের নিরাপত্তা প্রশ্ন জড়িত- এমন সব বিষয় ব্যতীত, অন্য সব বিষয়ে সংসদ সদস্যদের স্বাধীনভাবে মতামত প্রদানের সুযোগ করার লক্ষ্যে সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ সংশোধন করার বিষয়ে পরীক্ষানিরীক্ষা করে দেখা হবে, বিবেচনা করা হবে।’ অর্থাৎ এটির ব্যাপারেও আগেই রাজনৈতিক ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এ বিষয়টি নিয়ে সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করেই বিএনপি ৩১ দফা প্রণয়ন করেছিল। এখন প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা হ্রাস-বৃদ্ধি নিয়েও বিতর্ক চলছে। এ নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে মনে হচ্ছে যেন বিভক্তির ঝড় বয়ে যাচ্ছে। কিন্তু এ নিয়েও ৩১ দফায় বিএনপিসহ অন্য রাজনৈতিক দলগুলোর একটি ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল দুই বছর আগেই। বিএনপির ৩১ দফার তৃতীয় দফায় বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রিসভার নির্বাহী ক্ষমতায় ভারসাম্য আনা হবে। রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার ভারসাম্য প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নির্বাহী বিভাগ, আইন বিভাগ ও বিচার বিভাগের ক্ষমতা ও দায়িত্ব সুসমন্বয় করা হবে। লক্ষণীয় ব্যাপার যে, জাতীয় ঐকমত্য কমিশন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ পদ্ধতি নিয়েও কথাবার্তা বলেছে। কিন্তু বিএনপির যে ৩১ দফা কর্মসূচি রয়েছে, তাতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইন ২০২২ সংশোধনের কথা বলা হয়েছে।

এখন যেমন স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীক ব্যবহার না করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, সেই সিদ্ধান্ত ২০২৩ সালেই বিএনপির পক্ষ থেকে প্রস্তাব করা হয়েছিল। প্রশ্ন উঠেছে, যেসব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে যে রাষ্ট্র সংস্কার পদ্ধতি এবং ব্যবস্থা সম্পর্কে একটি সুনির্দিষ্ট খসড়া দলিল তৈরি করা হয়েছে, তাহলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন কেন সাত মাস সময় নষ্ট করল? কীসের আশায়, কোন কারণে তারা এ সময় ওই একই বিষয়গুলো নিয়ে চর্বিতচর্বণ করছেন? আলোচনার নামে কালক্ষেপণ করে জল ঘোলা করল? রাষ্ট্র সংস্কারের সবচেয়ে সহজ উপায় ছিল বিএনপি যে ৩১ দফা ঘোষণা করেছিল, সেই ৩১ দফা যদি টেবিলে নেওয়া হতো এবং এটির ভিত্তিতে সব রাজনৈতিক দলকে আমন্ত্রণ জানানো হতো, ৩১ দফার প্রতিটি দফা ধরে ধরে যদি তারা আলোচনা করতেন যে, কোনটার সঙ্গে একমত, কোনটা করা যায়, কোনটা করা যাবে না- তাহলে এক মাস সময়ের মধ্যে রাষ্ট্র সংস্কারের বিষয়টি সম্পন্ন হয়ে যেত। তৈরি হয়ে যেত জুলাই ঘোষণা। কারণ একটি তৈরি করা দলিল যেখানে আছে, সেখানে নতুন করে প্রতিটি বিষয় নিয়ে সাত মাস বৈঠক করার কী অর্থ থাকে তা আমার অন্তত বোধগম্য নয়।

এক্ষেত্রে দুটি বিষয় বিশেষভাবে প্রণিধানযোগ্য। প্রথমত, বিএনপি ৩১ দফা এককভাবে তৈরি করেনি। বরং বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলাপ-আলোচনার ভিত্তিতে এই খসড়া দলিলটি তৈরি করা হয়েছে। দ্বিতীয়ত, বিএনপি কখনোই বলেনি যে, ৩১ দফাই চূড়ান্ত। এটির কোনো পরিবর্তন পরিমার্জন হবে না। এটি একটি প্রস্তাবনা। যা আলোচনা ও ঐকমত্যের ভিত্তি। আর এখানেই প্রশ্নটি এসে যায় যে, একটি রাজনৈতিক দল যখন দীর্ঘ পরিশ্রম করে, বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ এবং বিশেষজ্ঞদের মতামতের ভিত্তিতে একটি দলিল তৈরি করে, তখন সেই দলিলকে মর্যাদা দেওয়া উচিত। এর ফলে রাষ্ট্রের এ বিপুল অর্থ অপচয় এবং সময়ক্ষেপণ হতো না।

এখন ড. আলী রীয়াজ বা বদিউল আলম মজুমদাররা যেভাবে প্রতিটি বিষয় আবিষ্কারের মতো করে তুলে ধরছেন এবং এটি নিয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের মতামতের নামে সময়ক্ষেপণ করে নির্বাচনকে অনিশ্চিত করে তুলছেন। রাজনৈতিক দলগুলো সংস্কার চায় না- এমন একটি আবহ তৈরি করছেন, কার স্বার্থে? এটি করতে গিয়ে এখন ঐকমত্য কমিশনের বিজ্ঞ সুশীলরা জুতা আবিষ্কারের মতো একেক দিন একেক প্রস্তাব উপস্থাপন করছেন।

আমি বিশ্বাস করতে চাই না যে, যারা জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে আছেন, তারা ৩১ দফা সম্পর্কে কিছু জানতেন না। ৩১ দফা সম্পর্কে জানার পরও তা পাশ কাটিয়ে তারা যে রাষ্ট্র সংস্কার নিয়ে ঝড় তুলছেন, রাজনৈতিক দলগুলোকে বিভক্ত করছেন সেটির পেছনে কোনো অশুভ উদ্দেশ্য আছে কি না তা খতিয়ে দেখা দরকার। নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়া, নির্বাচনকে অনিশ্চিত করা এবং ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্যে ফাটল ধরার কোনো গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ কি না তাও এখন ভেবে দেখার সময় হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন
মোটরসাইকেল আটকে গুলি
মোটরসাইকেল আটকে গুলি
মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে
মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার
নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন
পিআর ছাড়া বিকল্প নেই
পিআর ছাড়া বিকল্প নেই
নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান
নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান
কলকাতায় প্রতিরক্ষা বাহিনীর সম্মেলনে থাকছেন মোদি
কলকাতায় প্রতিরক্ষা বাহিনীর সম্মেলনে থাকছেন মোদি
ইসরায়েলি বসতি সম্প্রসারণের নিন্দা তারেক রহমানের
ইসরায়েলি বসতি সম্প্রসারণের নিন্দা তারেক রহমানের
ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা
ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা
সর্বশেষ খবর
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

অপসাংবাদিকতা প্রতিরোধে মৌলভীবাজারে প্রেস কাউন্সিলের কর্মশালা
অপসাংবাদিকতা প্রতিরোধে মৌলভীবাজারে প্রেস কাউন্সিলের কর্মশালা

৪২ সেকেন্ড আগে | চায়ের দেশ

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনামগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় ডিসি অফিসের দুই কর্মচারী নিহত
সুনামগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় ডিসি অফিসের দুই কর্মচারী নিহত

৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মিয়ানমারে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বিমান হামলায় ১৯ শিক্ষার্থী নিহত
মিয়ানমারে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বিমান হামলায় ১৯ শিক্ষার্থী নিহত

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর
এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে ডিসির স্বেচ্ছায় রক্তদানের মধ্য দিয়ে ‘তারুণ্যের উৎসব’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে ডিসির স্বেচ্ছায় রক্তদানের মধ্য দিয়ে ‘তারুণ্যের উৎসব’ উদ্বোধন

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

নেপালের নতুন প্রধানমন্ত্রী সুশীলা কার্কিকে ড. ইউনূসের অভিনন্দন
নেপালের নতুন প্রধানমন্ত্রী সুশীলা কার্কিকে ড. ইউনূসের অভিনন্দন

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে তালেবানের হামলায় ১২ সেনা নিহত
পাকিস্তানে তালেবানের হামলায় ১২ সেনা নিহত

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিইউ প্রধান হিসেবে অতিরিক্ত আইজিপি মো. রেজাউল করিমের যোগদান
এটিইউ প্রধান হিসেবে অতিরিক্ত আইজিপি মো. রেজাউল করিমের যোগদান

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

পাচারের জন্য রাখা ৪২৫ কচ্ছপ উদ্ধার করল বন বিভাগ
পাচারের জন্য রাখা ৪২৫ কচ্ছপ উদ্ধার করল বন বিভাগ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউটিউব ভিডিও নির্মাতাদের জন্য সুখবর
ইউটিউব ভিডিও নির্মাতাদের জন্য সুখবর

৫৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতে গণেশ বিসর্জনের শোভাযাত্রায় ঢুকে পড়ল ট্রাক, নিহত ৯
ভারতে গণেশ বিসর্জনের শোভাযাত্রায় ঢুকে পড়ল ট্রাক, নিহত ৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে সিভিল সার্ভিসে বৈষম্য দূর করতে হবে  : আলাল
জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণে সিভিল সার্ভিসে বৈষম্য দূর করতে হবে : আলাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট-সুনামগঞ্জ সড়কে নিহত ২
সিলেট-সুনামগঞ্জ সড়কে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাণীনগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে তালবীজ বপন কর্মসূচির উদ্বোধন
রাণীনগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে তালবীজ বপন কর্মসূচির উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যালগেরিতে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল টরোন্টোর কনস্যুলার সেবা অনুষ্ঠিত
ক্যালগেরিতে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল টরোন্টোর কনস্যুলার সেবা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটিতে মাস্টার অব পাবলিক হেলথ প্রোগ্রামের উদ্বোধন
ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটিতে মাস্টার অব পাবলিক হেলথ প্রোগ্রামের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাল জাবির একাডেমিক-প্রশাসনিক কার্যক্রম বন্ধ
কাল জাবির একাডেমিক-প্রশাসনিক কার্যক্রম বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি লক্ষ্যবস্তুতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা নিয়ে যা বললেন ইয়াহিয়া সারি
ইসরায়েলি লক্ষ্যবস্তুতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা নিয়ে যা বললেন ইয়াহিয়া সারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিশু অপহরণের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে উদ্ধার, গ্রেফতার ১
শিশু অপহরণের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের হাইকমিশনারকে বিদায় সংবর্ধনা
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের হাইকমিশনারকে বিদায় সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মহত্যা প্রতিরোধ: নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধ: নিতে হবে মনের যত্ন

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সিলেট বিভাগে বেড়েই চলছে ডেঙ্গু
সিলেট বিভাগে বেড়েই চলছে ডেঙ্গু

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনার আমলে বাংলাদেশ থেকে পাচার ২৩৪ বিলিয়ন ডলার
শেখ হাসিনার আমলে বাংলাদেশ থেকে পাচার ২৩৪ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষক মোনামির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ছাত্রদল নেতা হামিম
শিক্ষক মোনামির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ছাত্রদল নেতা হামিম

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দিনেও ভোট গণনা শেষ হবে না, ক্ষোভ ঝাড়লেন রিটার্নিং কর্মকর্তা
তিন দিনেও ভোট গণনা শেষ হবে না, ক্ষোভ ঝাড়লেন রিটার্নিং কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর বাংলামোটরে আওয়ামী লীগের মিছিল, ছয়জন আটক
রাজধানীর বাংলামোটরে আওয়ামী লীগের মিছিল, ছয়জন আটক

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি
নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েলি বসতি বাড়ানোর পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চাপ তৈরি করতে হবে’
‘ইসরায়েলি বসতি বাড়ানোর পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চাপ তৈরি করতে হবে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট
চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না ৮ ঘণ্টা
শনিবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না ৮ ঘণ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০
কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু
জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে শতবর্ষীর সংখ্যায় নতুন রেকর্ড, ৯০ শতাংশই নারী
জাপানে শতবর্ষীর সংখ্যায় নতুন রেকর্ড, ৯০ শতাংশই নারী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘শাপলা-গণহত্যায় শহীদদের জন্য রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় নিয়মিত ভাতা প্রদান করতে হবে’
‌‘শাপলা-গণহত্যায় শহীদদের জন্য রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় নিয়মিত ভাতা প্রদান করতে হবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঝটিকা মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ সদস্য গ্রেফতার
ঝটিকা মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ সদস্য গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত লঙ্কান অধিনায়ক
বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত লঙ্কান অধিনায়ক

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্চে নেপালে নির্বাচন
মার্চে নেপালে নির্বাচন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা সন্ধ্যা ৭টায়: প্রধান নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা সন্ধ্যা ৭টায়: প্রধান নির্বাচন কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ওমানকে উড়িয়ে এশিয়া কাপে দারুণ শুরু পাকিস্তানের
ওমানকে উড়িয়ে এশিয়া কাপে দারুণ শুরু পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাসকিনের সামনে সেঞ্চুরির হাতছানি
তাসকিনের সামনে সেঞ্চুরির হাতছানি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ
মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা
ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মহিষের দুধের দই
মহিষের দুধের দই

শনিবারের সকাল

অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন
অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন

প্রথম পৃষ্ঠা

হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা
হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি

শনিবারের সকাল

আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ
আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে
বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে

নগর জীবন

অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা
অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন
রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল
অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান
নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মি আতঙ্কে সীমান্তের জেলেরা
আরাকান আর্মি আতঙ্কে সীমান্তের জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে
‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো
কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো

নগর জীবন

খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা
খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এখনো ইউরোপে দ্বিতীয়
বাংলাদেশ এখনো ইউরোপে দ্বিতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার
নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

পরকীয়াই কাল হলো রুমার জীবনে
পরকীয়াই কাল হলো রুমার জীবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ছাড়া বিকল্প নেই
পিআর ছাড়া বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে
মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

নগর জীবন

দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই
দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন