শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০১:০৬, শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা

জীবন রক্ষাকারী ওষুধের লাগামহীন দামে ফতুর হয়ে যাচ্ছেন ক্রেতারা। গত দেড় বছরে কোনো কোনো ওষুধের দাম দ্বিগুণের বেশি বেড়েছে বলে ক্রেতাদের অভিযোগ। কার্যকর তদারকির অভাবে চরম স্বেচ্ছাচারিতা চলছে দেশের ওষুধবাণিজ্যে। ওষুধ কোম্পানির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়তি দাম নিচ্ছে অনেক ফার্মেসি। কোম্পানি ও ফার্মেসি পর্যায়ে ওষুধের দাম বৃদ্ধির লাগাম টানতে নিয়ন্ত্রক সংস্থা ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের কঠোর নজরদারি প্রয়োজন বলে মনে করছেন ক্রেতারা। তাদের আক্ষেপ-দ্রব্যমূল্য বাড়লে খাবারে কাটছাঁট করা যায়। কিন্তু জীবন রক্ষাকারী ওষুধের বেলায় কোনো কাটছাঁট চলে না। পুরো ডোজ শেষ করতে হয়। এতে খাবার কম খেলেও ওষুধ বাদ দেওয়া যায় না। ওষুধের হেরফের হলে অসুখের মাত্রা বেড়ে যায়। এদিকে জনগণের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় প্রয়োজনীয় জীবন রক্ষাকারী ওষুধের মূল্য সরকার নির্ধারণ করবে বলে রায় দিয়েছেন হাই কোর্ট। রায়ে আদালত বলেছেন, যথাযথ কর্তৃপক্ষ ওই মূল্য নির্ধারণ করে তা গেজেট আকারে প্রকাশ করবে। সাত বছর আগে করা একটি রিটের চূড়ান্ত শুনানি নিয়ে বিচারপতি মো. রেজাউল হাসান ও বিচারপতি বিশ্বজিৎ দেবনাথের সমন্বয়ে গঠিত হাই কোর্ট বেঞ্চ সম্প্রতি এ রায় দেন।

ওষুধের দাম বাড়ায় রোগীর চিকিৎসা ব্যয় আরও বাড়ছে। ক্রেতারা বলছেন, খাদ্যপণ্যের দাম বাড়ায় খাবারে কাটছাঁট করা যায় কিন্তু ওষুধের দাম বাড়ায় সেটা তো কম খাওয়া চলে না। প্রতিবেশী দেশগুলোর কোথাও এমন লাগামহীন ওষুধের মূল্য বৃদ্ধির সুযোগ নেই। বাংলাদেশে দুর্বল ব্যবস্থাপনার কারণে বছর বছর ওষুধের দাম বাড়ছে। ওষুধের দাম বৃদ্ধির কারণ হিসেবে ডলারের মূল্য বৃদ্ধি, আন্তর্জাতিক বাজারে কাঁচামালের দাম বৃদ্ধিকে দায়ী করছে ওষুধশিল্প প্রতিষ্ঠানগুলো। পাশাপাশি ডাক্তারদের বাড়ি, গাড়ি, বিদেশভ্রমণ, নগদ অর্থ প্রদান এবং মেডিকেল রিপ্রেজেনটেটিভ নামে হাজার হাজার পেশাজীবীর পেছনের ব্যয় সমন্বয় করতেই ওষুধের দাম বাড়িয়েছে কোম্পানিগুলো। গত এক বছরে প্রকারভেদে ২০-৬৬ শতাংশ দাম বাড়ানো হয়েছে। কিন্তু ফার্মেসি পর্যায়ে ওষুধের দাম বাড়ানোর প্রভাবটা আরও অনেক বেশি। বর্তমানে দেশে ৩১০টি ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান রয়েছে। বিশ্ববাজারে সুনাম অর্জনকারী বাংলাদেশের ওষুধ দেশের ৯৮ ভাগ চাহিদা পূরণ করে এবং ১৫৭ দেশে রপ্তানি হয়। অথচ নিজ দেশেই কার্যকর কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই।

খাতসংশ্লিষ্টরা জানান, দেশে ওষুধের বাজার প্রায় ৩০-৩৫ হাজার কোটি টাকার। কোম্পানিগুলো ৪ হাজার ১৮০ জেনেরিকের ৩৫ হাজার ২৯০ ব্র্যান্ডের ওষুধ উৎপাদন করে। এর মধ্যে প্রাইমারি হেলথকেয়ারের ১১৭ জেনেরিকের ওষুধের মূল্য ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর সরাসরি নিয়ন্ত্রণ করে। বাকিগুলো ওষুধ কোম্পানি মূল্য নির্ধারণ করে ভ্যাটসহ অনুমোদনের জন্য ঔষধ প্রশাসনের কাছে পাঠায়। মূল্য নির্ধারণ কমিটি এগুলো যাচাইবাছাই করে দাম বাড়ায়। ওষুধ কোম্পানিগুলোর আগ্রাসি মার্কেটিংয়ের প্রভাবও পড়ে ওষুধের দামে। কাঁচামালের দাম বাড়ার বিষয় উল্লেখ করে প্রতিটি ওষুধ কোম্পানি অধিকাংশ ওষুধের দাম বাড়িয়ে নিয়েছে। পুরান ঢাকার মিটফোর্ডকেন্দ্রিক বাংলাদেশ কেমিস্টস অ্যান্ড ড্রাগিস্ট সমিতির পরিচালক জাকির হোসেন রনি বলেন, ‘ওষুধ কিনতে এসে ক্রেতারা আমাদের জিজ্ঞাসা করেন দাম কেন বেশি? কিন্তু দাম তো ফার্মেসি মালিকরা বাড়াননি, বাড়িয়েছে কোম্পানি। এমআরপি রেট বাড়ালে আমাদের করার কিছুই থাকে না। ঔষধ প্রশাসনের উচিত ওষুধের দাম বাড়ানোর ক্ষেত্রে অন্য সবকিছুর সঙ্গে বাজার ও ভোক্তার কথা মাথায় রাখা।’

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সর্বশেষ বৈশ্বিক প্রতিবেদনে বলা হয়, চিকিৎসা ব্যয় মেটাতে গিয়ে বাংলাদেশের ২৪ শতাংশ মানুষ বিপর্যয়ের মধ্যে পড়ছে। শুধু চিকিৎসা করাতে গিয়ে প্রতি বছর ৬২ লাখের বেশি মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে চলে যাচ্ছে। ১৬ শতাংশ খানা (এক পাকে খাবার খায় এমন পরিবার) বিনা চিকিৎসায় থাকছে।

বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইউনিটের প্রকাশিত ‘বাংলাদেশ ন্যাশনাল হেলথ অ্যাকাউন্টস’-এর হিসাব অনুযায়ী, ২০২০ সালে দেশের মোট স্বাস্থ্যব্যয়ের প্রায় ৬৯ শতাংশ ব্যক্তির পকেট থেকে খরচ করতে হয়, টাকার অঙ্কে যা প্রায় ৫৪ হাজার কোটি। আর এ স্বাস্থ্যব্যয়ের ৬৪ দশমিক ৬ শতাংশই খরচ হয় ওষুধ কেনা বাবদ, টাকার অঙ্কে যা প্রায় ৩৬ হাজার কোটি টাকা। মোট কথা ওষুধ কিনতে গিয়ে ফতুর হচ্ছে দেশের কোটি কোটি মানুষ।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের অধ্যাপক ও গবেষক ড. মো. আনোয়ার খসরু পারভেজ বলেন, ‘দেশের শীর্ষ ছয় প্রতিষ্ঠান তাদের উৎপাদিত ২৩৪টি জীবন রক্ষাকারী ওষুধের দাম ১০ থেকে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়িয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, নির্ধারিত দরের চেয়ে বাজারে অনেক ওষুধ বেশি দামেও কেনাবেচা চলছে। এ ক্ষেত্রেও দাম বাড়ানোর অজুহাত হিসেবে কোম্পানিগুলো বলেছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, বিশ্ববাজারে কাঁচামালের দাম বৃদ্ধি, ডলারসংকট, এলসি জটিলতা, গ্যাস-বিদ্যুতের দাম বাড়ানোসহ সরবরাহ সমস্যা, মোড়ক, পরিবহন, বিপণন ব্যয় বৃদ্ধি ইত্যাদি।’ তিনি আরও বলেন, ‘আকস্মিক দাম বাড়ালে অনেক রোগী ওষুধ কিনতে পারবে না। আর ডোজ সম্পূর্ণ না করলে শরীরে মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে। দাম নিয়ন্ত্রণে ঔষধ প্রশাসনের কোনো উদ্যোগ নেই।’

দাম বেড়েছে সব ওষুধের : রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন ফার্মেসিতে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গত দেড় বছরে সব ধরনের ওষুধের দাম বেড়েছে। অ্যাজিথ্রোমাইসিন প্রতি পিস ৩৫ টাকা থেকে ৪০ টাকা হয়েছে। ভিটামিন বি১ বি৬ বি১২-এর প্রতি পিসের দাম ৭ টাকা থেকে দুই ধাপে বাড়িয়ে ১০ টাকা হয়েছে। ইসমিপ্রাজলের প্রতি পিসের দাম ৫ টাকা থেকে ৭ টাকা হয়েছে। লোসারটান পটাশিয়াম ৫০ মিলিগ্রামের প্রতি পিসের দাম ৮ টাকা থেকে ১০ টাকা করা হয়েছে। প্যারাসিটামল ৫০০ মিলিগ্রামের ১০ পিসের দাম ৮ টাকা থেকে ১২ টাকা হয়েছে। প্যারাসিটামল ৬৬৫ মিলিগ্রাম ১০ পিসের দাম ১৫ থেকে ২০ টাকা হয়েছে। প্যারাসিটামল সিরাপের দাম হয়েছে ২০ টাকা থেকে ৩৫ টাকা। ব্রোমাজিপাম ৩ মিলিগ্রামের দাম ৫ টাকা থেকে ৭ টাকা হয়েছে। ১০ পিস কিনতে আগে ৫০ টাকা লাগত এখন ৭০ টাকা লাগছে। অ্যাসপিরিন ৭৫ মিলিগ্রামের ১ পাতায় ১০ পিসের দাম পড়ত ৫ টাকা এখন ৮ টাকা। গত এক বছরে গ্যাস্ট্রিক, অ্যান্টিবায়োটিক, ডায়াবেটিসসহ বেশ কিছু রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত দুই ডজনের বেশি ওষুধের দাম বেড়েছে বলে জানিয়েছেন ক্রেতা ও বিক্রেতারা। এর মধ্যে কোনো কোনো ওষুধের দাম ১১০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে বলেও জানান তাঁরা। তেমনই একটি ওষুধের নাম ‘অ্যানাফ্লেক্স ম্যাক্স-৫০০’। গেঁটে বাতের চিকিৎসায় ব্যবহৃত এ ওষুধটির প্রতিটি ট্যাবলেট ১০ টাকা থেকে বেড়ে এখন ২১ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর দাঁতব্যথার ওষুধ মারভ্যান-১০০ মিলিগ্রামের ১০ পাতার একটি বক্স আগে যেখানে ৪০০ টাকায় বিক্রি হতো, এখন সেটির দাম বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭০০ টাকা। গ্যাস্ট্রিক ও আলসারজনিত রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত ফ্যামোট্যাক ২০ মিলিগ্রামের ১ পাতা ওষুধের দাম ২৫ টাকা থেকে বেড়ে ৪৫ টাকা করা হয়েছে।

একই ওষুধের দামে তারতম্য : বাংলাদেশের ওষুধের বাজারে আরেক নৈরাজ্য একই রোগের একই ওষুধের বিভিন্ন কোম্পানির ভিন্ন ভিন্ন দাম। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বর্তমানে দেশে সবচেয়ে বেশি চাহিদা থাকা ওষুধগুলোর একটি হচ্ছে গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ। স্বাস্থ্য খাতের তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক মার্কিন প্রতিষ্ঠান ‘ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল স্ট্যাটিসটিকস হেলথ’-এর (আইএমএস হেলথ) তথ্যেও দেখা যাচ্ছে, বাংলাদেশে এককভাবে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হওয়া ১০টি ওষুধের মধ্যে পাঁচটিই গ্যাস্ট্রিকের। এর মধ্যে বিক্রির তালিকায় শীর্ষে রয়েছে ‘সার্জেল’। আইএমএস হেলথ তথ্য বলছে, ২০২৪ সালের প্রথম নয় মাসে ওষুধটির বিক্রির আর্থিক পরিমাণ ছিল ৯১৮ কোটি টাকা। হেলথকেয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস কোম্পানির সার্জেল ২০ মিলিগ্রামের প্রতিটি ক্যাপসুল ফার্মেসিতে বিক্রি হচ্ছে ৭ টাকা দরে। একই রোগের জন্য তৈরি স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস কোম্পানির সেকলো ২০ মিলিগ্রামের প্রতিটি ওষুধের দাম রাখা হচ্ছে ৬ টাকা। আবার গণস্বাস্থ্য ফার্মার জি-ওমিপ্রাজল ২০ মিলিগ্রামের প্রতি পিস বিক্রি হচ্ছে সাড়ে ৩ টাকায়। অন্যদিকে পপুলার ফার্মাসিউটিক্যালসের প্রোগাট মাপস ২০ মিলিগ্রামের একটি ওষুধের দাম রাখা হচ্ছে ৮ টাকা।

ওষুধবাণিজ্যে অসুস্থ প্রতিযোগিতা : সংশ্লিষ্টরা জানান, ওষুধের দাম বৃদ্ধিতে প্রতিযোগী কোম্পানিগুলোর অসুস্থ প্রতিযোগিতাকেও দায়ী করা যায়। এ প্রতিযোগিতার নামে ডাক্তারদের প্রভাবিত করতে নানানরকম উপঢৌকন দেওয়া হয়। প্রভাব বিশেষে ডাক্তারদের ফ্ল্যাট, গাড়ি, বিদেশভ্রমণ, নগদ অর্থ দেওয়া হয়। সংশ্লিষ্টরা জানান, ডাক্তারদের প্রভাবিত করতে ‘মেডিকেল রিপ্রেজেনটেটিভ’ নামে একটি বিশেষ পেশাজীবী শ্রেণি গড়ে তুলেছে ওষুধ কোম্পানিগুলো। সংশ্লিষ্টরা জানান, ডাক্তার ও মেডিকেল রিপ্রেজেনটেটিভ খাতে বছরে ৬ হাজার কোটি টাকার বেশি ব্যয় করে ওষুধ কোম্পানিগুলো। খবরের কাগজে বিজ্ঞাপন দিয়ে তারা মেডিকেল রিপ্রেজেনটেটিভ নিয়োগ দেয়। অথচ নতুন বা পুরোনো ওষুধের কোনো বিজ্ঞাপন দেওয়া হয় না। ফলে ওষুধ সম্পর্কে ক্রেতারা কিছুই জানতে পারে না। ওষুধ সম্পর্কে প্রাথমিক কোনো ধারণা না থাকায় তাদের শতভাগ নির্ভর করতে হয় ডাক্তারদের ওপর।

ডাক্তাররা কি ওষুধ কোম্পানির দালাল? প্রশ্ন ড. আসিফ নজরুলের : রোগীদের কেন নির্দিষ্ট কোম্পানির ওষুধ কিনতে বলা হবে-এমন প্রশ্ন তুলে চিকিৎসকদের উদ্দেশে আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেন, ‘বাংলাদেশের বড় বড় হাসপাতাল ও ক্লিনিকে ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিদের জন্য ডাক্তারের সঙ্গে দেখা করার নির্দিষ্ট সময় কেন বরাদ্দ থাকে? কিন্তু পৃথিবীতে কোন জায়গায় হসপিটালে, প্রাইভেট ক্লিনিকে সব সময় ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধির জন্য নির্দিষ্ট টাইম থাকে ডাক্তারের? আপনারা কি ওষুধ কোম্পানির দালাল? এ দেশে বড় বড় হসপিটালের ডাক্তাররা কি ওষুধ কোম্পানির মধ্যস্বত্বভোগী? কোন জায়গায় নামান আপনারা নিজেদের?’ ১৬ আগস্ট রাজধানীতে বাংলাদেশ প্রাইভেট হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিএইচসিডিওএ) নতুন কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি প্রশ্ন তোলেন।

ওষুধ শিল্প সমিতির তথ্যমতে আগে ওষুধের কাঁচামাল আমদানির জন্য এলসি খুলতে ডলারের দাম পড়ত ৮০ টাকা। এখন ডলারের দাম পৌঁছেছে ১২২ টাকায়। প্রাইস পলিসি মোতাবেক প্রতি বছর বাজারের আর্থিক অবস্থা যাচাই করে এমআরপি পণ্যের দাম নির্ধারণ করার কথা। কিন্তু ২০ বছরেও তা করা হয়নি। এত দিন আর্থিক ক্ষতি হলেও উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো আপত্তি করেনি। আন্তর্জাতিক বাজারে কাঁচামালের দামও চড়া। এখন কিছু ওষুধের দাম না বাড়ালে প্রতিষ্ঠানের টিকে থাকা মুশকিল। এর পরিপ্রেক্ষিতে এমআরপি প্রোডাক্টের কিছু দাম বেড়েছে।

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন
মোটরসাইকেল আটকে গুলি
মোটরসাইকেল আটকে গুলি
মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে
মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার
নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন
পিআর ছাড়া বিকল্প নেই
পিআর ছাড়া বিকল্প নেই
নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান
নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান
কলকাতায় প্রতিরক্ষা বাহিনীর সম্মেলনে থাকছেন মোদি
কলকাতায় প্রতিরক্ষা বাহিনীর সম্মেলনে থাকছেন মোদি
ইসরায়েলি বসতি সম্প্রসারণের নিন্দা তারেক রহমানের
ইসরায়েলি বসতি সম্প্রসারণের নিন্দা তারেক রহমানের
কাভার্ড ভ্যানে ধাক্কা প্রাইভেট কারের, বাবা-মেয়ে নিহত
কাভার্ড ভ্যানে ধাক্কা প্রাইভেট কারের, বাবা-মেয়ে নিহত
সর্বশেষ খবর
নর্দান ইউনিভার্সিটিতে ইনভেন্টরি ব্যবস্থাপনার চ্যালেঞ্জ ও সুযোগ নিয়ে আলোচনা
নর্দান ইউনিভার্সিটিতে ইনভেন্টরি ব্যবস্থাপনার চ্যালেঞ্জ ও সুযোগ নিয়ে আলোচনা

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খেলাধুলা শুধু বিনোদন নয়, এটি জাতির প্রাণশক্তি : মুক্তিযুদ্ধ উপদেষ্টা
খেলাধুলা শুধু বিনোদন নয়, এটি জাতির প্রাণশক্তি : মুক্তিযুদ্ধ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানকে উড়িয়ে এশিয়া কাপে দারুণ শুরু পাকিস্তানের
ওমানকে উড়িয়ে এশিয়া কাপে দারুণ শুরু পাকিস্তানের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফারহান ফাইয়াজের মতো শহীদদের স্মরণে নতুন করে দেশ গড়ব
ফারহান ফাইয়াজের মতো শহীদদের স্মরণে নতুন করে দেশ গড়ব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রবাসীর মৃত্যু
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রবাসীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, ডাগআউটে ফিরছেন ফ্লিক
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, ডাগআউটে ফিরছেন ফ্লিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় অবৈধ অস্ত্রসহ ইউপি চেয়ারম্যান আটক
খুলনায় অবৈধ অস্ত্রসহ ইউপি চেয়ারম্যান আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি জনগণের দল : প্রিন্স
বিএনপি জনগণের দল : প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন দফা দাবিতে খুলনায় প্রকৌশলী শিক্ষার্থীদের মহাসমাবেশ
তিন দফা দাবিতে খুলনায় প্রকৌশলী শিক্ষার্থীদের মহাসমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খালিয়াজুরীতে স্পিডবোট ডুবে চার শিশু নিখোঁজ
খালিয়াজুরীতে স্পিডবোট ডুবে চার শিশু নিখোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি
নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাধুলা শুধু বিনোদন নয়, জাতির প্রাণশক্তিও: ফারুক-ই-আজম
খেলাধুলা শুধু বিনোদন নয়, জাতির প্রাণশক্তিও: ফারুক-ই-আজম

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু
জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান: ৩৭৯৭ মামলা, জরিমানা ২৬ কোটি
পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান: ৩৭৯৭ মামলা, জরিমানা ২৬ কোটি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝটিকা মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ সদস্য গ্রেফতার
ঝটিকা মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ সদস্য গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় ১৪ জেলে আটক
কলাপাড়ায় ১৪ জেলে আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নুরাল পাগলের দরবারে হামলার এক সপ্তাহ পর ওসির বদলি
নুরাল পাগলের দরবারে হামলার এক সপ্তাহ পর ওসির বদলি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ধানের ব্লাস্ট রোগ বিষয়ক কর্মশালা
বরিশালে ধানের ব্লাস্ট রোগ বিষয়ক কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০
কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানহীন রেস্টুরেন্ট ও খাবার দোকানের ছড়াছড়ি বরিশালে
মানহীন রেস্টুরেন্ট ও খাবার দোকানের ছড়াছড়ি বরিশালে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় বিষ্ণুমূর্তি উদ্ধার
নওগাঁয় বিষ্ণুমূর্তি উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘শাপলা-গণহত্যায় শহীদদের জন্য রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় নিয়মিত ভাতা প্রদান করতে হবে’
‌‘শাপলা-গণহত্যায় শহীদদের জন্য রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় নিয়মিত ভাতা প্রদান করতে হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জালিয়াতি চক্রের দুই সদস্য গ্রেফতার
জালিয়াতি চক্রের দুই সদস্য গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জেলের জালে ধরা পড়ল ৩০ কেজি ওজনের ট্রেভ্যালি ফিশ
জেলের জালে ধরা পড়ল ৩০ কেজি ওজনের ট্রেভ্যালি ফিশ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরাইলে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
সরাইলে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু
চট্টগ্রামে গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা
ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?
ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষক মোনামির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ছাত্রদল নেতা হামিম
শিক্ষক মোনামির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ছাত্রদল নেতা হামিম

৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি
ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের
জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি
কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের স্মারক মুদ্রার দাম বেড়ে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা
স্বর্ণের স্মারক মুদ্রার দাম বেড়ে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এমন কোনও নির্বাচন আয়োজন উচিত নয়, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে : ডা. জাহিদ
এমন কোনও নির্বাচন আয়োজন উচিত নয়, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে : ডা. জাহিদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা
কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দিনেও ভোট গণনা শেষ হবে না, ক্ষোভ ঝাড়লেন রিটার্নিং কর্মকর্তা
তিন দিনেও ভোট গণনা শেষ হবে না, ক্ষোভ ঝাড়লেন রিটার্নিং কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীর বাংলামোটরে আওয়ামী লীগের মিছিল, ছয়জন আটক
রাজধানীর বাংলামোটরে আওয়ামী লীগের মিছিল, ছয়জন আটক

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা
ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ৬ ঘণ্টায় ৪ হলের ভোট গণনা
সাড়ে ৬ ঘণ্টায় ৪ হলের ভোট গণনা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাগরে আবার লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি
সাগরে আবার লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইসরায়েলি বসতি বাড়ানোর পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চাপ তৈরি করতে হবে’
‘ইসরায়েলি বসতি বাড়ানোর পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চাপ তৈরি করতে হবে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট
চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে জেন-জিদের প্রথম পছন্দ সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে জেন-জিদের প্রথম পছন্দ সুশীলা কার্কি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি
নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদীর মণিপুর সফর ঘিরে পুলিশ-স্থানীয় জনতার সংঘাত
মোদীর মণিপুর সফর ঘিরে পুলিশ-স্থানীয় জনতার সংঘাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের কোন বিকল্প আমাদের হাতে নেই : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের কোন বিকল্প আমাদের হাতে নেই : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার্লি কার্কের হত্যাকারীকে ধরিয়ে দিলে এক লাখ ডলার পুরস্কার
চার্লি কার্কের হত্যাকারীকে ধরিয়ে দিলে এক লাখ ডলার পুরস্কার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের বিরোধীতায় নেতানিয়াহু
ফের ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের বিরোধীতায় নেতানিয়াহু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ
মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

জাকসু ভোটে নাটকীয়তা
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা
ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন
অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মহিষের দুধের দই
মহিষের দুধের দই

শনিবারের সকাল

অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল
অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল

মাঠে ময়দানে

অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা
অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা
খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান
নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ছাড়া বিকল্প নেই
পিআর ছাড়া বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার
নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি

শনিবারের সকাল

দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই
দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

উত্তরায় বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও বৃক্ষরোপণ
উত্তরায় বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও বৃক্ষরোপণ

নগর জীবন

মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে
মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্মীয় জ্ঞান না থাকায় সন্তানরা অবাধ্য হচ্ছে
ধর্মীয় জ্ঞান না থাকায় সন্তানরা অবাধ্য হচ্ছে

নগর জীবন

বস্তাবন্দি নারীর লাশ উদ্ধার, ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
বস্তাবন্দি নারীর লাশ উদ্ধার, ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

নগর জীবন

সাড়ে ৩ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সাড়ে ৩ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

নগর জীবন

বাউল সম্রাট শাহ আবদুল করিম স্মরণে ছায়ানট
বাউল সম্রাট শাহ আবদুল করিম স্মরণে ছায়ানট

নগর জীবন

ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ‘নিরপেক্ষতা’ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে
ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ‘নিরপেক্ষতা’ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে

নগর জীবন

কানাডা প্রবাসীদের জন্য ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রম চালু
কানাডা প্রবাসীদের জন্য ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রম চালু

নগর জীবন

সঠিক তথ্য পরিবেশন করাই সাংবাদিকের দায়িত্ব
সঠিক তথ্য পরিবেশন করাই সাংবাদিকের দায়িত্ব

নগর জীবন

চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতায় প্রতিরক্ষা বাহিনীর সম্মেলনে থাকছেন মোদি
কলকাতায় প্রতিরক্ষা বাহিনীর সম্মেলনে থাকছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা