শিরোনাম
প্রকাশ: ০৫:৪৮, রবিবার, ২৭ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০৮:০৪, রবিবার, ২৭ জুলাই, ২০২৫

স্পেনের বুকে মুসলিম ঐতিহ্যের ঝলক

মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
স্পেনের বুকে মুসলিম ঐতিহ্যের ঝলক

স্পেন ইউরোপের দক্ষিণ-পশ্চিম কোণে অবস্থিত। যার ইতিহাসে ইসলামী শাসনের একটি গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায় রয়েছে। খ্রিস্টীয় অষ্টম থেকে পঞ্চদশ শতাব্দী পর্যন্ত প্রায় ৮০০ বছর স্পেন ছিল মুসলিম শাসকদের অধীনে। সে সময় এ অঞ্চল ‘আন্দালুসিয়া’ নামে পরিচিত ছিল, যা কেবল একটি ভৌগোলিক নামই নয়, বরং জ্ঞান-বিজ্ঞান, সভ্যতা ও সংস্কৃতির কেন্দ্রস্থল ছিল।

ইসলামী শাসনের দীর্ঘকালীন প্রভাব স্পেনের স্থাপত্য, শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতিতে এক উজ্জ্বল চিহ্ন রেখে গেছে। যদিও দুঃখজনকভাবে পরবর্তী সময়ে অনেক মসজিদ গির্জায় রূপান্তরিত করা হয় এবং ইসলামী ঐতিহ্য মুছে ফেলার চেষ্টা চালানো হয়, তবে এখনো এমন কিছু ইসলামী স্থাপনা ও নিদর্শন টিকে আছে, যেগুলো স্পেনের ইতিহাসের এক অনন্য নিদর্শন হয়ে দাঁড়িয়েছে।

আলহামরা প্রাসাদ

আন্দালুসিয়ার ঐতিহ্যের জ্যোতি। গ্রানাডা শহরের উঁচু পাহাড়ে অবস্থিত আলহামরা প্রাসাদ, যা ‘পান্না মুক্তা’ নামেও পরিচিত স্পেনের অন্যতম শ্রেষ্ঠ পর্যটন আকর্ষণ এবং ইসলামী স্থাপত্যশৈলীর এক অতুলনীয় নিদর্শন।

এটি শুধু স্পেন নয়, বরং গোটা বিশ্বের সেরা আরবীয় প্রাসাদগুলোর অন্যতম হিসেবে স্বীকৃত। আলহামরা প্রাসাদ তার অপরূপ কারুকাজ, জ্যামিতিক নকশা, মনোরম উদ্যান এবং ঝরনার ছন্দোময় সৌন্দর্যের মাধ্যমে অষ্টম থেকে পঞ্চদশ শতকের ইসলামী শিল্প, সংস্কৃতি ও শাসনের গৌরবময় ইতিহাসকে তুলে ধরে। ঐতিহাসিক প্রাসাদটি বর্তমানে ইউনেসকো ঘোষিত বিশ্ব ঐতিহ্যের মর্যাদা অর্জন করেছে এবং এখানে প্রতিবছর অসংখ্য সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও সংগীত উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। আলহামরার মধ্যে বেশ কিছু বিখ্যাত প্রত্নতাত্ত্বিক অংশ রয়েছে, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য : দ্য রয়েল প্যালেস—রাজকীয় বাসভবন, যেখানে রাজারা রাজনীতি ও প্রশাসন চালাতেন; প্যাটিও দে লা রেইনা—রানিদের জন্য নির্মিত ছিল এই অপূর্ব খোলা প্রাঙ্গণ; কোমারেস টাওয়ার—যা মূলত শাসকের আসন ও অভ্যর্থনাকক্ষ হিসেবে ব্যবহৃত হতো।

tower
টোরে দেল ওরো (সোনার টাওয়ার)। সংগৃহীত ছবি

টোরে দেল ওরো (সোনার টাওয়ার)

আন্দালুসিয়ার সেভিল ও সমগ্র আন্দালুসিয়ার নদীপথ নিয়ন্ত্রণের উদ্দেশ্যে মধ্যযুগে এই টাওয়ারটি ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রতিরক্ষা স্থাপনা। একদিকে এটি কারাগার হিসেবে ব্যবহৃত হতো, অন্যদিকে দক্ষিণ আমেরিকা ও ভারত থেকে সমুদ্রপথে আসা মূল্যবান ধাতু, বিশেষ করে সোনা ও রুপা সংরক্ষণে নিরাপদ কেন্দ্র হিসেবে কাজ করত। এ থেকেই টাওয়ারটির নামের উৎপত্তি ‘সোনার টাওয়ার’। ইসলামী স্থাপত্যের নিদর্শন হিসেবে টোরে দেল ওরো এখনো দাঁড়িয়ে আছে অতীতের গৌরবময় ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে।

পরবর্তীকালে এটি রূপান্তরিত হয়েছে একটি নৌ-ঐতিহ্যবাহী জাদুঘরে, যা এখন পৃথিবীর নানা প্রান্ত থেকে আসা দর্শনার্থীদের আকর্ষণ করে। এই জাদুঘরে রয়েছে : মধ্যযুগীয় নৌবাহিনীতে ব্যবহৃত আলোকযন্ত্র ও যন্ত্রাংশ, আমেরিকা অন্বেষণের সময় ব্যবহৃত জাহাজের মডেল (বিশেষত পঞ্চদশ শতাব্দীর) এবং সপ্তদশ শতাব্দীর কামান, যা সে সময়কার সামরিক শক্তির চিহ্ন বহন করে।

f
জাফেরিয়া প্রাসাদ। সংগৃহীত ছবি

জাফেরিয়া প্রাসাদ

জাফেরিয়া প্রাসাদ, স্পেনের জারাগোজা শহরে অবস্থিত এক অনন্য ইসলামী স্থাপত্য নিদর্শন, যা নির্মিত হয় ১১ শতাব্দীর দ্বিতীয়ার্ধে, জারাগোজার আমিরের শাসনামলে। এটি ছিল একাধারে একটি প্রতিরক্ষামূলক দুর্গ এবং বিনোদন ও রাজকীয় বাসস্থানের স্থান, যা সে সময়কার আন্দালুসীয় মুসলিম সংস্কৃতির সমৃদ্ধ সৌন্দর্যকে প্রতিফলিত করে। তাইফা যুগের ইসলামী স্থাপত্যের বিরল নিদর্শন জাফেরিয়া প্রাসাদ। অত্র অঞ্চলে এটাই ছিল একমাত্র সংরক্ষিত ইসলামী স্মৃতিস্তম্ভ। প্রাসাদটির কাঠামো ছিল চতুর্ভুজাকার, যা ঘিরে ছিল বেশ কয়েকটি গোলাকৃতি টাওয়ার। এর মধ্যে সবচেয়ে পরিচিত ও বিশেষ টাওয়ারটি হলো ‘টাওয়ার অব দ্য ট্রুবাদুর’, যা পরবর্তীকালে সাহিত্য, সংগীত ও কল্পকাহিনির সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে।

কর্ডোবা মসজিদ

স্পেনের কর্ডোবা শহরে অবস্থিত কর্ডোবা মসজিদ শুধু একটি ধর্মীয় উপাসনালয় নয়, বরং এটি ইসলামী স্থাপত্য ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের এক অনন্য প্রতীক। প্রায় আড়াই শতাব্দী ধরে নির্মিত এই বিস্ময়কর মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয় ৯২ হিজরিতে (৭১১ খ্রিস্টাব্দ), যখন উমাইয়া বংশ কর্ডোবা জয় করে এবং এখানেই গড়ে তোলে আন্দালুসিয়ার রাজধানী। মূলত এই মসজিদকে বলা হতো ‘জামি আল-হাদরা’ তথা খলিফার মসজিদ। তবে দুঃখজনকভাবে খ্রিস্টান শাসনামলে ঐতিহাসিক এই মসজিদকে একটি ক্যাথেড্রালে রূপান্তরিত করা হয়। বর্তমানে এটি ‘ক্যাথেড্রাল-মসজিদ’ নামে পরিচিত। মসজিদের গম্ভীর সৌন্দর্যের মধ্যে আছে সুনিপুণ খোদাই, মার্বেলের স্তম্ভ, লাল-সাদা খিলান এবং বিস্ময়কর মিনার। এ ছাড়া এর বিখ্যাত কমলাগাছের চত্বর, যা প্রশান্তির প্রতীক হিসেবে দর্শনার্থীদের মুগ্ধ করে।

সেভিলের আলকাজার

ইসলামী শিল্পকলা ও ঐতিহ্যের প্রহরী। স্পেনের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর সেভিলের গুয়াদালকুইভির নদীর তীরে অবস্থিত একটি প্রাচীন সামরিক প্রহরী টাওয়ার। এটি নির্মিত হয়েছিল আল মুহাম্মদ খিলাফতের শাসনামলে,  ইসলামী স্থাপত্য ও শিল্পকলা নিয়ে আলোচনা করতে গেলে সেভিলের আলকাজার অবধারিতভাবে প্রাসঙ্গিক হয়ে ওঠে। এর অপূর্ব কারুকাজ, সৌন্দর্য ও ঐতিহ্যবাহী সাজসজ্জা আলকাজারকে এক অনন্য মর্যাদায় অধিষ্ঠিত করেছে। এই প্রাসাদ নিয়ে ইতিহাসবিদ ও পর্যটকদের মধ্যে নানা কাহিনি প্রচলিত রয়েছে। কেউ কেউ মনে করেন, এটি ছিল একটি প্রাচীন ইসলামী দুর্গ, যাকে পরবর্তীকালে বিভিন্ন যুগে সংস্কার ও পুনর্নির্মাণ করা হয়। প্রাসাদের ভেতরে প্রবেশ করলে চোখে পড়ে জ্যামিতিক নকশায় অলংকৃত দেয়াল, খাঁজকাটা খিলান, সুসজ্জিত বাগান ও ঝরনা, যা একদিকে যেমন ইসলামী রুচির পরিচয় বহন করে, তেমনি অন্যদিকে অন্দরের সৌন্দর্যে এনে দেয় এক অনুপম ঐশ্বর্য।

আল-জাহরা শহর

আল-জাহরা কর্ডোবা শহর থেকে কিছুটা পশ্চিমে অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক শহর, যা এক সময় ছিল ইসলামী শাসনের রাজকীয় প্রতীক। খলিফা আবদুর রহমান আন-নাসির এই নগরীর নির্মাণকাজ শুরু করেন, যার নির্মাণকাজ শেষ হতে সময় লাগে প্রায় ২৫ বছর। এই নগরীর হৃদয়ে নির্মিত হয়েছিল এক রাজপ্রাসাদ, যা রাজকীয় ঐশ্বর্য ও নান্দনিক কারুশিল্পের অপূর্ব সমন্বয়। প্রাসাদের দেয়ালগুলো ছিল সোনায় মোড়ানো, আটটি বৃহৎ প্রবেশদ্বার তৈরি করা হয়েছিল হাতির দাঁত ও আবলুস পাথর দিয়ে। সেগুলো সজ্জিত ছিল দামি রত্ন ও স্বর্ণখচিত অলংকরণে। শহরজুড়ে ছিল বিশাল বাগান, সুইমিং পুল, জলপ্রপাত, বিদেশি পাখির খাঁচা, রাজকীয় প্রশাসনিক ভবন এবং মার্বেল পাথরে নির্মিত অপূর্ব ঝরনাসমূহ। খলিফা আবদুর রহমান আন-নাসির এই শহরে একটি মসজিদও নির্মাণ করেছিলেন, যা ছিল গম্বুজ, খাঁজকাটা খিলান এবং দুর্দান্ত মার্বেল স্তম্ভে সমৃদ্ধ। একাদশ শতাব্দীতে বারবার বাহিনী এই সমৃদ্ধ নগরী আক্রমণ করে, লুটপাট করে এবং শেষ পর্যন্ত জ্বালিয়ে দেয়। দীর্ঘদিন এই প্রাসাদ ও নগরীর ধ্বংসাবশেষ মাটির নিচে চাপা পড়ে ছিল। ২০১৮ সালের ১ জুলাই ইউনেসকো আল-জাহরাকে বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ ঘোষণা করে।

এই বিভাগের আরও খবর
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
কবরে মৃতদেহ অক্ষত থাকা কি নেককার হওয়ার আলামত
কবরে মৃতদেহ অক্ষত থাকা কি নেককার হওয়ার আলামত
ভুল স্বীকার করা সততা ও সাহসিকতার পরিচায়ক
ভুল স্বীকার করা সততা ও সাহসিকতার পরিচায়ক
আন্তর্জাতিক সম্পর্ক উন্নয়নে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ
আন্তর্জাতিক সম্পর্ক উন্নয়নে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ
নবীজি (সা.)-এর ১০টি অনন্য বৈশিষ্ট্য
নবীজি (সা.)-এর ১০টি অনন্য বৈশিষ্ট্য
ক্রোয়েশিয়ায় বিকশিত হচ্ছে ইসলাম
ক্রোয়েশিয়ায় বিকশিত হচ্ছে ইসলাম
যে আলোর পরশে আলোকিত পৃথিবী
যে আলোর পরশে আলোকিত পৃথিবী
সর্বশেষ খবর
পরিবেশ দূষণ আর না, নদী দূষণ আর না— পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মানববন্ধন
পরিবেশ দূষণ আর না, নদী দূষণ আর না— পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মানববন্ধন

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নেত্রকোনার স্পিডবোটডুবি: দুই শিশুসহ তিনজনের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনার স্পিডবোটডুবি: দুই শিশুসহ তিনজনের মরদেহ উদ্ধার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়েতে ভারতের নতুন রাষ্ট্রদূত পারমিতা ত্রিপাঠী
কুয়েতে ভারতের নতুন রাষ্ট্রদূত পারমিতা ত্রিপাঠী

১৬ মিনিট আগে | পরবাস

ডাবের পানি থেকে পংসাকর্নের ৭০ কোটি ডলারের ব্র্যান্ড
ডাবের পানি থেকে পংসাকর্নের ৭০ কোটি ডলারের ব্র্যান্ড

১৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

রাস্তা অবরোধ বরদাশত করা হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাস্তা অবরোধ বরদাশত করা হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

জিম্মি মুক্তিতে একমাত্র বাধা নেতানিয়াহু, ভুক্তভোগীদের পরিবার
জিম্মি মুক্তিতে একমাত্র বাধা নেতানিয়াহু, ভুক্তভোগীদের পরিবার

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’
বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় নতুন পুলিশ সুপার বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন
চুয়াডাঙ্গায় নতুন পুলিশ সুপার বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না
৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না

৫০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মেয়েকে কলেজে দিয়ে ফেরার পথে প্রাণ গেল বাবার
মেয়েকে কলেজে দিয়ে ফেরার পথে প্রাণ গেল বাবার

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে রেল-সড়কপথ অবরোধ, আটকে গেছে ঢাকাগামী ট্রেন
ফরিদপুরে রেল-সড়কপথ অবরোধ, আটকে গেছে ঢাকাগামী ট্রেন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার পরিবর্তনের ডাক দিয়ে যুক্তরাজ্যে নতুন ভোটের আহ্বান মাস্কের
সরকার পরিবর্তনের ডাক দিয়ে যুক্তরাজ্যে নতুন ভোটের আহ্বান মাস্কের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযান, টিটিপির ৩৫ সদস্য নিহত
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযান, টিটিপির ৩৫ সদস্য নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে এক সপ্তাহে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
সৌদিতে এক সপ্তাহে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোয় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৫
মেক্সিকোয় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বৃষ্টিতে যানজটে ভোগান্তি
রাজধানীতে বৃষ্টিতে যানজটে ভোগান্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিকেএসএফ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
পিকেএসএফ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালের পর্যটন খাত বিপর্যস্ত, ২ দিনে ক্ষতি ২৫০০ কোটি রুপি
নেপালের পর্যটন খাত বিপর্যস্ত, ২ দিনে ক্ষতি ২৫০০ কোটি রুপি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ধর্ষণে বাধা দেওয়ায় স্ত্রীর সামনে স্বামীকে হত্যা
কক্সবাজারে ধর্ষণে বাধা দেওয়ায় স্ত্রীর সামনে স্বামীকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন
এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনবল সংকটে আরডিএ'র প্রশিক্ষণ সেবা ব্যাহত
জনবল সংকটে আরডিএ'র প্রশিক্ষণ সেবা ব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরন্টোতে শিশুদের নিয়ে কর্মশালা
টরন্টোতে শিশুদের নিয়ে কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিশ্বনাথে মিলাদুন্নবী’র বর্ণাঢ্য র‌্যালি
বিশ্বনাথে মিলাদুন্নবী’র বর্ণাঢ্য র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২৯ মিনিট পানির নিচে শ্বাস ধরে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্রোয়েশিয়ান ডাইভার
২৯ মিনিট পানির নিচে শ্বাস ধরে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্রোয়েশিয়ান ডাইভার

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সারাদেশে টানা পাঁচদিন বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
সারাদেশে টানা পাঁচদিন বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা
ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা