শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন, ২০২৫ আপডেট: ১০:৪০, বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন, ২০২৫

ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়

শায়খ আহমাদুল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়

কোরবানিতে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার প্রতিও আমাদের বিশেষ যত্ন নিতে হবে। কোরবানি আমার, এর রক্ত ও বর্জ্য পরিষ্কারের দায়িত্বও আমার- এই মনোভাব আমাদের  লালন করতে হবে। জবাইয়ের পর আমরা রক্ত মাটিতে পুঁতে ফেলব। নাড়িভুঁড়ির বর্জ্য আমরা সুনির্দিষ্ট স্থানে ফেলব

 

‘কোরবানি’ শব্দটি এসেছে কোরব মৌলধাতু থেকে। যার অর্থ নৈকট্য। যেহেতু প্রিয় পশু কোরবানির মাধ্যমে আমরা মহান আল্লাহর নিকটবর্তী হই, এজন্য একে কোরবানি বলা হয়। মূলত কোরবানির বিধানের নেপথ্যে রয়েছে আত্মত্যাগের এক বিস্ময়কর আখ্যান। মহান আল্লাহর প্রিয় নবী হজরত ইবরাহিম (আ.) জীবনে অনেক বড় বড় পরীক্ষার মুখোমুখি হয়েছিলেন। নিজ পুত্রকে কোরবানি করা ছিল সেই পরীক্ষাগুলোর অন্যতম। ইবরাহিম (আ.) দীর্ঘজীবন নিঃসন্তান ছিলেন। শেষ বয়সে তাঁর ঔরসে জন্ম নেন হজরত ইসমাইল (আ.)। স্বপ্নে আল্লাহর পক্ষ থেকে তাঁর সন্তানকে কোরবানি করার নির্দেশপ্রাপ্ত হন ইবরাহিম (আ.)। এত বড় পরীক্ষা, তবু দ্বিধা করেননি তিনি। আল্লাহর নির্দেশে সন্তানকে কোরবানি করতে প্রস্তুত হন তিনি। কিন্তু চূড়ান্ত মুহূর্তে ইসমাইলের (আ.) পরিবর্তে জান্নাত থেকে আসা একটি প্রাণী দুম্বা জবাই হয়ে যায়।

মূলত ইসমাইল (আ.) কে কোরবানি করা আল্লাহর উদ্দেশ্য ছিল না। আল্লাহর উদ্দেশ্য ছিল হজরত ইবরাহিমকে (আ.) কে পরীক্ষা করা। সেই পরীক্ষায় তিনি সফলভাবে উত্তীর্ণ হয়েছেন। ইবরাহিম (আ.)-এর সেই অমূল্য স্মৃতি আজও বেঁচে আছে আমাদের পশু কোরবানির ভিতরে।  

কোরবানির উপর্যুক্ত ঘটনা আমরা কমবেশি সবাই জানি। কিন্তু এর পেছনে ত্যাগের যে অনন্য শিক্ষা সুপ্ত রয়েছে, তা আমরা উপলব্ধি করি না। এ ঘটনা আমাদের শেখায়, ইবরাহিম (আ.) যে একনিষ্ঠতা নিয়ে সন্তানের গলায় ছুরি ধরেছিলেন, সেই একই নিষ্ঠা ও নিয়ত আমাদের কোরবানির ভিতর থাকতে হবে। কোরবানির মূল লক্ষ্য ত্যাগ; কিন্তু আমাদের কোরবানি ভোগসর্বস্ব হয়ে উঠছে। কোরবানিতে আল্লাহ আমাদের তাকওয়া দেখতে চান। কিন্তু আমরা কোরবানি দিই লৌকিকতা, মাংস খাওয়া, প্রভাব জাহির ইত্যাদি উদ্দেশ্যে। অথচ তাকওয়াটাই কোরবানি। আল্লাহ বলেছেন- আল্লাহর কাছে এগুলোর রক্ত-মাংস পৌঁছে না; বরং তাঁর কাছে পৌঁছে তোমাদের তাকওয়া [হজ-৩৭]। মহান আল্লাহ হাবিল-কাবিলের কোরবানি প্রসঙ্গে সুরা মায়িদার ২৭ নম্বর আয়াতে বলেছেন, আল্লাহ তো মুত্তাকিদের কাছ থেকেই (কোরবানি) কবুল করেন। পরিমাণে কম হলেও অন্যান্য ইবাদতে নিষ্ঠা ও ইখলাস বিদ্যমান থাকে কিন্তু অধিকাংশের কোরবানিতে সেটুকুও থাকে না। প্রধান কারণ, কোরবানি এমন এক ইবাদত, যার পার্থিব লাভ তৎক্ষণাৎ পাওয়া যায়। সেই লাভ হলো মাংস; পাশাপাশি নাম-যশ-প্রভাব প্রদর্শনের সুযোগ থাকেই। এ কারণে কোরবানির তাকওয়া ধরে রাখা খুব কঠিন হয়ে যায়।

অনেক কারণে আমাদের কোরবানি অর্থহীন হয়ে যেতে পারে। তার একটি হলো পশুর সঙ্গে অমানবিক আচরণ। অল্প সময়ে অধিক লাভে বিক্রির জন্য পশুর গায়ে মাংস বর্ধিতকরণ ইনজেকশন দেওয়া হয়। বিক্রির সময় বলপূর্বক পানি খাইয়ে পেট ফোলানো হয়। আবার পরিবহনের সময়ও তাদের ওপর জুলুম করা হয়। ট্রাকের অল্প জায়গায় গাদাগাদি করে অসংখ্য গরু দাঁড় করিয়ে রাখা হয়। কখনো গরুর চোখে মরিচ দেওয়া হয়, যেন ঘুমে-ক্লান্তিতে শুয়ে পড়তে না পারে। আবার জবাইয়ের সময়ও অনেক ক্ষেত্রে ভোঁতা ছুরি ব্যবহার করা হয়, গলার রগের ভিতর খোঁচানো হয়। এসবই অমানবিক আচরণ। রসুল (সা.) বলেছেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ প্রত্যেক জিনিসের প্রতি দয়া করাকে আবশ্যক করেছেন। অতএব, যখন তোমরা হত্যা কর (শরিয়তসম্মত), তখন উত্তমভাবে হত্যা কর। আর যখন তোমরা জবাই কর, তখন উত্তমভাবে জবাই কর। তোমাদের প্রত্যেকে যেন তার ছুরিটি ধার করে নেয় এবং যেন সে তার জবাইকৃত প্রাণীকে কষ্ট না দেয় (মুসলিম)।

অনেকে কসাইকে বিনিময় হিসেবে কোরবানির মাংস প্রদান করেন। এটা ঠিক নয়। কোরবানির পশুর প্রতিটি অংশই আল্লাহর জন্য উৎসর্গিত। এর কোনো অংশই বিক্রয়যোগ্য নয়। আপনি যখন পারিশ্রমিক হিসেবে কসাইকে মাংস দেন, যেন সেটা আপনি কসাইয়ের পাওনা টাকার বিনিময়ে বিক্রি করলেন। আলি (রা.)-এর প্রতি রসুল (সা.) নির্দেশ দিয়েছিলেন, তিনি যেন কোরবানির মাংস কসাইকে না দেন (বোখারি)। এই কাজ থেকে আমাদের বিরত থাকতে হবে। আমরা কসাইকে তার পূর্ণ পারিশ্রমিক অর্থের মাধ্যমে দেব, কোরবানির মাংসের মাধ্যমে নয়। নতুবা আমাদের কোরবানি অর্থহীন হয়ে যেতে পারে।

কোরবানিতে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার প্রতিও আমাদের বিশেষ যত্ন নিতে হবে। কোরবানি আমার, এর রক্ত ও বর্জ্য পরিষ্কারের দায়িত্বও আমার- এই মনোভাব আমাদের লালন করতে হবে। জবাইয়ের পর আমরা রক্ত মাটিতে পুঁতে ফেলব। নাড়িভুঁড়ির বর্জ্য আমরা সুনির্দিষ্ট স্থানে ফেলব। আমাদের কোরবানির বর্জ্যে যেন পথচারী, প্রতিবেশী কারও কোনো কষ্ট না হয়, খেয়াল রাখব।  ইমাম সাহেবরা এ বিষয়ে জোরালো ভূমিকা রাখতে পারেন। ঈদের খুতবায় জনসাধারণকে সজাগ করার পাশাপাশি মসজিদের লোকবল ব্যবহার করে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতায় তাঁরা বিশেষ উদ্যোগ নিতে পারেন। ফলে ইমামদের প্রতি জনসাধারণের আস্থা, ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা আরও বাড়বে। পাশাপাশি মসজিদগুলো হয়ে উঠবে কল্যাণকর সামাজিক কাজের কেন্দ্রবিন্দু।

পশুত্বকে দমন করে ইবরাহিমি চেতনায় কোরবানি করার তাওফিক আল্লাহ আমাদের দান করুন।

 

                অনুলিখন : সাব্বির জাদিদ 

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা
হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা
আশিরের বিমান থেকে ড্রোন
আশিরের বিমান থেকে ড্রোন
দাপিয়ে চলছে মন্টু মিয়ার আজব ভ্যান
দাপিয়ে চলছে মন্টু মিয়ার আজব ভ্যান
বাংলার মাটি থেকে রকেট যাবে মহাকাশে
বাংলার মাটি থেকে রকেট যাবে মহাকাশে
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
সর্বশেষ খবর
ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচিত সরকার দেখতে চায় জনগণ : সিপিবি
ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচিত সরকার দেখতে চায় জনগণ : সিপিবি

এই মাত্র | রাজনীতি

পবিত্র ঈদুল আজহা আজ
পবিত্র ঈদুল আজহা আজ

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মদনে সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযানে যুবক আটক
মদনে সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযানে যুবক আটক

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওজন কমাতে সাহায্য করবে যেসব প্রাকৃতিক সবজি
ওজন কমাতে সাহায্য করবে যেসব প্রাকৃতিক সবজি

৪৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নির্বাচনের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণাকে স্বাগত জানাল খেলাফত মজলিস
নির্বাচনের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণাকে স্বাগত জানাল খেলাফত মজলিস

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের বিরুদ্ধে কোস্টগার্ডের মামলা
কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের বিরুদ্ধে কোস্টগার্ডের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সম্পর্ক মানে আমার কাছে বড় দায়িত্ব: শুভশ্রী
সম্পর্ক মানে আমার কাছে বড় দায়িত্ব: শুভশ্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক বছর পেরিয়েও বিশ্বকাপের প্রাইজমানি পাননি ওমানের ক্রিকেটাররা
এক বছর পেরিয়েও বিশ্বকাপের প্রাইজমানি পাননি ওমানের ক্রিকেটাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদেক হোসেন খোকার ওপর হামলাকারী সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
সাদেক হোসেন খোকার ওপর হামলাকারী সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৭ বছর পর ট্রফি এনে দেওয়া কোচকে বরখাস্ত করলো টটেনহ্যাম
১৭ বছর পর ট্রফি এনে দেওয়া কোচকে বরখাস্ত করলো টটেনহ্যাম

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের জন্য এপ্রিল কতটা বাস্তবসম্মত, শঙ্কা গণসংহতি আন্দোলনের
নির্বাচনের জন্য এপ্রিল কতটা বাস্তবসম্মত, শঙ্কা গণসংহতি আন্দোলনের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে ইতালির ঐতিহাসিক পম্পেই নগরীর পুরাতাত্ত্বিক দেয়ালে ধস
ভূমিকম্পে ইতালির ঐতিহাসিক পম্পেই নগরীর পুরাতাত্ত্বিক দেয়ালে ধস

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় আস্থা রাখতে চায় এবি পার্টি
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় আস্থা রাখতে চায় এবি পার্টি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ব্যর্থ হলো ‘রেজিলিয়েন্স’, স্বপ্ন ভঙ্গ আইস্পেসের
আবারও ব্যর্থ হলো ‘রেজিলিয়েন্স’, স্বপ্ন ভঙ্গ আইস্পেসের

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় জাতি আশ্বস্ত : জামায়াত
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় জাতি আশ্বস্ত : জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফটিকছড়িতে খালে গোসলে নেমে নিখোঁজ স্কুলছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
ফটিকছড়িতে খালে গোসলে নেমে নিখোঁজ স্কুলছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লা লিগার মৌসুম সেরা ফুটবলার রাফিনিয়া
লা লিগার মৌসুম সেরা ফুটবলার রাফিনিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংস্কার শেষে এপ্রিলে নির্বাচনে কোনো আপত্তি নেই : সারজিস
সংস্কার শেষে এপ্রিলে নির্বাচনে কোনো আপত্তি নেই : সারজিস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে জাতির প্রত্যাশা পূরণ হয়নি: সালাহউদ্দিন
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে জাতির প্রত্যাশা পূরণ হয়নি: সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী জুলাইয়ে ‘জুলাই সনদ’ ঘোষণা : প্রধান উপদেষ্টা
আগামী জুলাইয়ে ‘জুলাই সনদ’ ঘোষণা : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাউনসভিলে বাংলাদেশিদের প্রাণবন্ত ঈদ উদযাপন
টাউনসভিলে বাংলাদেশিদের প্রাণবন্ত ঈদ উদযাপন

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পাকুন্দিয়ায় মাইক্রোবাসের ধাক্কায় দুইজন নিহত
পাকুন্দিয়ায় মাইক্রোবাসের ধাক্কায় দুইজন নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন পিয়ুষ চাওলা
ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন পিয়ুষ চাওলা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সিগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মিজানুর রহমান সিনহা, সদস্য সচিব মহিউদ্দিন
মুন্সিগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মিজানুর রহমান সিনহা, সদস্য সচিব মহিউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্বশুরকে কুপিয়ে হত্যা করলো জামাই
শ্বশুরকে কুপিয়ে হত্যা করলো জামাই

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

করিডোর হলো চিলে কান নিয়ে যাওয়ার গল্প: প্রধান উপদেষ্টা
করিডোর হলো চিলে কান নিয়ে যাওয়ার গল্প: প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আলু-পেঁয়াজ-ডিম-চিনিসহ বেশির ভাগ পণ্যের দাম কমেছে’
‘আলু-পেঁয়াজ-ডিম-চিনিসহ বেশির ভাগ পণ্যের দাম কমেছে’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের দেওয়া হচ্ছে না: প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের দেওয়া হচ্ছে না: প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌভাগ্যবান দম্পতি ইয়াশ-তটিনী!
সৌভাগ্যবান দম্পতি ইয়াশ-তটিনী!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উত্তরায় সেনাবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার
উত্তরায় সেনাবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ইতিহাস গড়লো জর্ডান, প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত
ইতিহাস গড়লো জর্ডান, প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আন্তরিকভাবে’ কালো মানিককে গ্রহণ করেছেন খালেদা জিয়া, চেয়েছেন দোয়া
‘আন্তরিকভাবে’ কালো মানিককে গ্রহণ করেছেন খালেদা জিয়া, চেয়েছেন দোয়া

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীন থেকে শত শত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির উপাদান আনছে ইরান
চীন থেকে শত শত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির উপাদান আনছে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগর ভবনে কোনো প্রশাসক বা উপদেষ্টা বসতে পারবেন না: ইশরাক হোসেন
নগর ভবনে কোনো প্রশাসক বা উপদেষ্টা বসতে পারবেন না: ইশরাক হোসেন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা
এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ইঙ্গিত ফ্রান্সের
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ইঙ্গিত ফ্রান্সের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের দেওয়া হচ্ছে না: প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের দেওয়া হচ্ছে না: প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকাশ্য বিবাদে জড়ালেন মাস্ক ও ট্রাম্প
প্রকাশ্য বিবাদে জড়ালেন মাস্ক ও ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাকে ছাড়া ট্রাম্প জিততেই পারতেন না: মাস্ক
আমাকে ছাড়া ট্রাম্প জিততেই পারতেন না: মাস্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারের ঈদুল আজহা উদযাপন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারের ঈদুল আজহা উদযাপন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারুণ্যনির্ভর আর্জেন্টিনার দুর্দান্ত জয়
তারুণ্যনির্ভর আর্জেন্টিনার দুর্দান্ত জয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদের দিন যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঈদের দিন যেমন থাকবে আবহাওয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ গোলের থ্রিলারে ফ্রান্সকে হারিয়ে নেশন্স লিগের ফাইনালে স্পেন
৯ গোলের থ্রিলারে ফ্রান্সকে হারিয়ে নেশন্স লিগের ফাইনালে স্পেন

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এরা ১০ মাসে শত শত কোটি কামিয়ে ফেলেছে: রুমিন ফারহানা
এরা ১০ মাসে শত শত কোটি কামিয়ে ফেলেছে: রুমিন ফারহানা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে দুর্ঘটনা: নিয়ম না মেনে কালুরঘাট সেতুতে উঠেছিল ট্রেন, নিহত ৩
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনা: নিয়ম না মেনে কালুরঘাট সেতুতে উঠেছিল ট্রেন, নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাভারে ছাত্রলীগ নেতা সাদ্দাম গ্রেফতার
সাভারে ছাত্রলীগ নেতা সাদ্দাম গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পদ্মা সেতুতে একদিনে সর্বোচ্চ টোল আদায়
পদ্মা সেতুতে একদিনে সর্বোচ্চ টোল আদায়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একজন পাইলটের আনন্দ-বেদনা
একজন পাইলটের আনন্দ-বেদনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর হাটগুলোতে ছোট ও মাঝারি গরুর সংকট
রাজধানীর হাটগুলোতে ছোট ও মাঝারি গরুর সংকট

১১ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

ইকুয়েডরের বিপক্ষে কেমন খেলল আনচেলত্তির ব্রাজিল?
ইকুয়েডরের বিপক্ষে কেমন খেলল আনচেলত্তির ব্রাজিল?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের অনুরোধ শোনেনি আরসিবি! প্রাণ গেল ১১ জনের
পুলিশের অনুরোধ শোনেনি আরসিবি! প্রাণ গেল ১১ জনের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

করোনা বাড়ছে, জনাকীর্ণ স্থানে ফের মাস্ক পরার অনুরোধ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের
করোনা বাড়ছে, জনাকীর্ণ স্থানে ফের মাস্ক পরার অনুরোধ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রথমবারের মতো ফুটবল বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান
প্রথমবারের মতো ফুটবল বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তীব্র রুশ হামলায় ইউক্রেনে নিহত ৩, আহত ৪৯
তীব্র রুশ হামলায় ইউক্রেনে নিহত ৩, আহত ৪৯

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যমুনা সেতুতে টোল আদায়ের রেকর্ড
যমুনা সেতুতে টোল আদায়ের রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে ঢাকায় বিশেষ কর্মসূচি ঘোষণা করল এনসিপি
ঈদে ঢাকায় বিশেষ কর্মসূচি ঘোষণা করল এনসিপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদির সঙ্গে মিল রেখে নওগাঁয় ঈদুল আজহা উদযাপন
সৌদির সঙ্গে মিল রেখে নওগাঁয় ঈদুল আজহা উদযাপন

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে জাতির প্রত্যাশা পূরণ হয়নি: সালাহউদ্দিন
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে জাতির প্রত্যাশা পূরণ হয়নি: সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় শীর্ষ সন্ত্রাসী লিপটন গ্রেফতার
কুষ্টিয়ায় শীর্ষ সন্ত্রাসী লিপটন গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামজাদের নিয়ে দলকে সতর্ক করলেন সিঙ্গাপুর কোচ
হামজাদের নিয়ে দলকে সতর্ক করলেন সিঙ্গাপুর কোচ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক