শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন, ২০২৫ আপডেট: ১০:৪০, বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন, ২০২৫

ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়

শায়খ আহমাদুল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়

কোরবানিতে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার প্রতিও আমাদের বিশেষ যত্ন নিতে হবে। কোরবানি আমার, এর রক্ত ও বর্জ্য পরিষ্কারের দায়িত্বও আমার- এই মনোভাব আমাদের  লালন করতে হবে। জবাইয়ের পর আমরা রক্ত মাটিতে পুঁতে ফেলব। নাড়িভুঁড়ির বর্জ্য আমরা সুনির্দিষ্ট স্থানে ফেলব

 

‘কোরবানি’ শব্দটি এসেছে কোরব মৌলধাতু থেকে। যার অর্থ নৈকট্য। যেহেতু প্রিয় পশু কোরবানির মাধ্যমে আমরা মহান আল্লাহর নিকটবর্তী হই, এজন্য একে কোরবানি বলা হয়। মূলত কোরবানির বিধানের নেপথ্যে রয়েছে আত্মত্যাগের এক বিস্ময়কর আখ্যান। মহান আল্লাহর প্রিয় নবী হজরত ইবরাহিম (আ.) জীবনে অনেক বড় বড় পরীক্ষার মুখোমুখি হয়েছিলেন। নিজ পুত্রকে কোরবানি করা ছিল সেই পরীক্ষাগুলোর অন্যতম। ইবরাহিম (আ.) দীর্ঘজীবন নিঃসন্তান ছিলেন। শেষ বয়সে তাঁর ঔরসে জন্ম নেন হজরত ইসমাইল (আ.)। স্বপ্নে আল্লাহর পক্ষ থেকে তাঁর সন্তানকে কোরবানি করার নির্দেশপ্রাপ্ত হন ইবরাহিম (আ.)। এত বড় পরীক্ষা, তবু দ্বিধা করেননি তিনি। আল্লাহর নির্দেশে সন্তানকে কোরবানি করতে প্রস্তুত হন তিনি। কিন্তু চূড়ান্ত মুহূর্তে ইসমাইলের (আ.) পরিবর্তে জান্নাত থেকে আসা একটি প্রাণী দুম্বা জবাই হয়ে যায়।

মূলত ইসমাইল (আ.) কে কোরবানি করা আল্লাহর উদ্দেশ্য ছিল না। আল্লাহর উদ্দেশ্য ছিল হজরত ইবরাহিমকে (আ.) কে পরীক্ষা করা। সেই পরীক্ষায় তিনি সফলভাবে উত্তীর্ণ হয়েছেন। ইবরাহিম (আ.)-এর সেই অমূল্য স্মৃতি আজও বেঁচে আছে আমাদের পশু কোরবানির ভিতরে।  

কোরবানির উপর্যুক্ত ঘটনা আমরা কমবেশি সবাই জানি। কিন্তু এর পেছনে ত্যাগের যে অনন্য শিক্ষা সুপ্ত রয়েছে, তা আমরা উপলব্ধি করি না। এ ঘটনা আমাদের শেখায়, ইবরাহিম (আ.) যে একনিষ্ঠতা নিয়ে সন্তানের গলায় ছুরি ধরেছিলেন, সেই একই নিষ্ঠা ও নিয়ত আমাদের কোরবানির ভিতর থাকতে হবে। কোরবানির মূল লক্ষ্য ত্যাগ; কিন্তু আমাদের কোরবানি ভোগসর্বস্ব হয়ে উঠছে। কোরবানিতে আল্লাহ আমাদের তাকওয়া দেখতে চান। কিন্তু আমরা কোরবানি দিই লৌকিকতা, মাংস খাওয়া, প্রভাব জাহির ইত্যাদি উদ্দেশ্যে। অথচ তাকওয়াটাই কোরবানি। আল্লাহ বলেছেন- আল্লাহর কাছে এগুলোর রক্ত-মাংস পৌঁছে না; বরং তাঁর কাছে পৌঁছে তোমাদের তাকওয়া [হজ-৩৭]। মহান আল্লাহ হাবিল-কাবিলের কোরবানি প্রসঙ্গে সুরা মায়িদার ২৭ নম্বর আয়াতে বলেছেন, আল্লাহ তো মুত্তাকিদের কাছ থেকেই (কোরবানি) কবুল করেন। পরিমাণে কম হলেও অন্যান্য ইবাদতে নিষ্ঠা ও ইখলাস বিদ্যমান থাকে কিন্তু অধিকাংশের কোরবানিতে সেটুকুও থাকে না। প্রধান কারণ, কোরবানি এমন এক ইবাদত, যার পার্থিব লাভ তৎক্ষণাৎ পাওয়া যায়। সেই লাভ হলো মাংস; পাশাপাশি নাম-যশ-প্রভাব প্রদর্শনের সুযোগ থাকেই। এ কারণে কোরবানির তাকওয়া ধরে রাখা খুব কঠিন হয়ে যায়।

অনেক কারণে আমাদের কোরবানি অর্থহীন হয়ে যেতে পারে। তার একটি হলো পশুর সঙ্গে অমানবিক আচরণ। অল্প সময়ে অধিক লাভে বিক্রির জন্য পশুর গায়ে মাংস বর্ধিতকরণ ইনজেকশন দেওয়া হয়। বিক্রির সময় বলপূর্বক পানি খাইয়ে পেট ফোলানো হয়। আবার পরিবহনের সময়ও তাদের ওপর জুলুম করা হয়। ট্রাকের অল্প জায়গায় গাদাগাদি করে অসংখ্য গরু দাঁড় করিয়ে রাখা হয়। কখনো গরুর চোখে মরিচ দেওয়া হয়, যেন ঘুমে-ক্লান্তিতে শুয়ে পড়তে না পারে। আবার জবাইয়ের সময়ও অনেক ক্ষেত্রে ভোঁতা ছুরি ব্যবহার করা হয়, গলার রগের ভিতর খোঁচানো হয়। এসবই অমানবিক আচরণ। রসুল (সা.) বলেছেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ প্রত্যেক জিনিসের প্রতি দয়া করাকে আবশ্যক করেছেন। অতএব, যখন তোমরা হত্যা কর (শরিয়তসম্মত), তখন উত্তমভাবে হত্যা কর। আর যখন তোমরা জবাই কর, তখন উত্তমভাবে জবাই কর। তোমাদের প্রত্যেকে যেন তার ছুরিটি ধার করে নেয় এবং যেন সে তার জবাইকৃত প্রাণীকে কষ্ট না দেয় (মুসলিম)।

অনেকে কসাইকে বিনিময় হিসেবে কোরবানির মাংস প্রদান করেন। এটা ঠিক নয়। কোরবানির পশুর প্রতিটি অংশই আল্লাহর জন্য উৎসর্গিত। এর কোনো অংশই বিক্রয়যোগ্য নয়। আপনি যখন পারিশ্রমিক হিসেবে কসাইকে মাংস দেন, যেন সেটা আপনি কসাইয়ের পাওনা টাকার বিনিময়ে বিক্রি করলেন। আলি (রা.)-এর প্রতি রসুল (সা.) নির্দেশ দিয়েছিলেন, তিনি যেন কোরবানির মাংস কসাইকে না দেন (বোখারি)। এই কাজ থেকে আমাদের বিরত থাকতে হবে। আমরা কসাইকে তার পূর্ণ পারিশ্রমিক অর্থের মাধ্যমে দেব, কোরবানির মাংসের মাধ্যমে নয়। নতুবা আমাদের কোরবানি অর্থহীন হয়ে যেতে পারে।

কোরবানিতে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার প্রতিও আমাদের বিশেষ যত্ন নিতে হবে। কোরবানি আমার, এর রক্ত ও বর্জ্য পরিষ্কারের দায়িত্বও আমার- এই মনোভাব আমাদের লালন করতে হবে। জবাইয়ের পর আমরা রক্ত মাটিতে পুঁতে ফেলব। নাড়িভুঁড়ির বর্জ্য আমরা সুনির্দিষ্ট স্থানে ফেলব। আমাদের কোরবানির বর্জ্যে যেন পথচারী, প্রতিবেশী কারও কোনো কষ্ট না হয়, খেয়াল রাখব।  ইমাম সাহেবরা এ বিষয়ে জোরালো ভূমিকা রাখতে পারেন। ঈদের খুতবায় জনসাধারণকে সজাগ করার পাশাপাশি মসজিদের লোকবল ব্যবহার করে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতায় তাঁরা বিশেষ উদ্যোগ নিতে পারেন। ফলে ইমামদের প্রতি জনসাধারণের আস্থা, ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা আরও বাড়বে। পাশাপাশি মসজিদগুলো হয়ে উঠবে কল্যাণকর সামাজিক কাজের কেন্দ্রবিন্দু।

পশুত্বকে দমন করে ইবরাহিমি চেতনায় কোরবানি করার তাওফিক আল্লাহ আমাদের দান করুন।

 

                অনুলিখন : সাব্বির জাদিদ 

এই বিভাগের আরও খবর
আবিষ্কারের কাহিনি
আবিষ্কারের কাহিনি
প্রযুক্তির ভবিষ্যৎ ও বিতর্কিত ধারণা
প্রযুক্তির ভবিষ্যৎ ও বিতর্কিত ধারণা
বিশ্বখ্যাত ঐতিহাসিক চত্বর
বিশ্বখ্যাত ঐতিহাসিক চত্বর
এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে
এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে
সোশ্যাল মিডিয়ায় বাংলাদেশি নির্বাচনি প্রচারণার এআই ভিডিও
সোশ্যাল মিডিয়ায় বাংলাদেশি নির্বাচনি প্রচারণার এআই ভিডিও
নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
স্ক্যাল্পেও চাই সানস্ক্রিন
স্ক্যাল্পেও চাই সানস্ক্রিন
বয়স ৪০, এখনো ব্রণের সমস্যা
বয়স ৪০, এখনো ব্রণের সমস্যা
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
৩৩০০ বছর পরেও নেফারতিতি এখনো বেশ অনুপ্রেরণীয়
৩৩০০ বছর পরেও নেফারতিতি এখনো বেশ অনুপ্রেরণীয়
মুখমণ্ডলের লোম অপসারণ : কী পরামর্শ দেন ডার্মাটোলজিস্টরা
মুখমণ্ডলের লোম অপসারণ : কী পরামর্শ দেন ডার্মাটোলজিস্টরা
কখন থেকে সানগ্লাস
কখন থেকে সানগ্লাস
সর্বশেষ খবর
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

১ সেকেন্ড আগে | পাঁচফোড়ন

কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় পাঁচ প্রকৌশলী ও এক স্থপতিকে বরখাস্ত
কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় পাঁচ প্রকৌশলী ও এক স্থপতিকে বরখাস্ত

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আগস্ট ঘিরে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে : রিজভী
আগস্ট ঘিরে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে : রিজভী

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন রূপে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
নতুন রূপে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বামীর আঘাতে স্ত্রীর মৃত্যু
স্বামীর আঘাতে স্ত্রীর মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শ্রমিকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শ্রমিকের মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ৩ ডাকাত গ্রেফতার
চাঁদপুরে ৩ ডাকাত গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'বিনাধান-১৯ লবণাক্ততা ও খরা সহনশীল'
'বিনাধান-১৯ লবণাক্ততা ও খরা সহনশীল'

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে স্কুলের অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে সরকারি বই বিক্রির অভিযোগ
রূপগঞ্জে স্কুলের অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে সরকারি বই বিক্রির অভিযোগ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবি আদায়ে ৭২ ঘণ্টা পরিবহন ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি
দাবি আদায়ে ৭২ ঘণ্টা পরিবহন ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে রিজার্ভ স্বর্ণের পরিমাণ ২৬১১ কেজি
দেশে রিজার্ভ স্বর্ণের পরিমাণ ২৬১১ কেজি

৫১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইয়ের ২৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ২২৭ কোটি ডলার
জুলাইয়ের ২৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ২২৭ কোটি ডলার

৫৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাজ্যের যে সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাল ফিলিস্তিন
যুক্তরাজ্যের যে সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাল ফিলিস্তিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনামির ধাক্কায় জাপানের উপকূলে ভেসে এলো একাধিক তিমি
সুনামির ধাক্কায় জাপানের উপকূলে ভেসে এলো একাধিক তিমি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় মাদকবিরোধী অভিযানে তিন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
ভালুকায় মাদকবিরোধী অভিযানে তিন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ন্যায্যমূল্য না পাওয়ায় হাওরাঞ্চলে পাট চাষে আগ্রহ হারাচ্ছেন চাষিরা
ন্যায্যমূল্য না পাওয়ায় হাওরাঞ্চলে পাট চাষে আগ্রহ হারাচ্ছেন চাষিরা

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘বিশেষ সুবিধা’ নিয়ে মাউশির নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘বিশেষ সুবিধা’ নিয়ে মাউশির নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলবাড়ীতে ২ হাজার ইউক্যালিপ্টাস গাছের চারা ধ্বংস
ফুলবাড়ীতে ২ হাজার ইউক্যালিপ্টাস গাছের চারা ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ
ভাঙ্গায় কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রানজিটে মার্কিন অনীহা, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টের লাতিন আমেরিকা সফর স্থগিত
ট্রানজিটে মার্কিন অনীহা, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টের লাতিন আমেরিকা সফর স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন: আবদুল আউয়াল মিন্টু
খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন: আবদুল আউয়াল মিন্টু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিমাচলে এক নারীর সঙ্গে দুই ভাইয়ের বিয়ে
হিমাচলে এক নারীর সঙ্গে দুই ভাইয়ের বিয়ে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে তিস্তার স্রোতে ভেঙেছে পাউবোর বাঁধ, হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে তিস্তার স্রোতে ভেঙেছে পাউবোর বাঁধ, হাজারো পরিবার পানিবন্দি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের দাবিতে রূপগঞ্জে মানববন্ধন
প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের দাবিতে রূপগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুরের মামলায় খানসামায় স্কুল শিক্ষক গ্রেপ্তার
বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুরের মামলায় খানসামায় স্কুল শিক্ষক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক নিরাপত্তা বিষয়ে প্রচারণামূলক সভা অনুষ্ঠিত
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক নিরাপত্তা বিষয়ে প্রচারণামূলক সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ
একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি
দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত
স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের
মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’
‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়
মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘প্রলয়’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল ভারত
‘প্রলয়’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে নতুন পারমাণবিক বাস্তবতা মেনে নিতে বলল উত্তর কোরিয়া
ট্রাম্পকে নতুন পারমাণবিক বাস্তবতা মেনে নিতে বলল উত্তর কোরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’
‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের অভিযোগ পর্যালোচনায় কমিশন গঠন
তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের অভিযোগ পর্যালোচনায় কমিশন গঠন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য
সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার
ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি
সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু
ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস
তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে
সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার
মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার

নগর জীবন

বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না
বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না

পেছনের পৃষ্ঠা

অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ
অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ

নগর জীবন

বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান
বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান

শোবিজ

খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক
খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট
জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ মুহূর্তে দেনদরবার
শেষ মুহূর্তে দেনদরবার

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার

সম্পাদকীয়

পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি
পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল
আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব
যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যায় ফের ডুবল ফেনী
বন্যায় ফের ডুবল ফেনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি
আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব
নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য
সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে
প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে

নগর জীবন

ববিতাও অবাক হবেন...
ববিতাও অবাক হবেন...

শোবিজ

পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড
পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ
শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ
দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন
ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার
পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা