শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৪, সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫

বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক

প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক

জ্ঞান-বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও নতুন নতুন আবিষ্কার প্রতিনিয়ত পৃথিবীকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। বিশ্বের অভূতপূর্ব বিকাশ ও আধুনিকায়নের ক্ষেত্রে জ্ঞানের অবদান অনস্বীকার্য। সময়ের ধারাবাহিকতা ও আবিষ্কারের নেশায় মুসলিম জ্ঞান-সাধকরা পিছিয়ে ছিলেন না।  তারা নিজ মেধা-মননে বিশ্বদরবারে নিজেদের উচ্চাসনে অধিষ্ঠিত করেছেন। বিশ্বখ্যাত কয়েকজন মুসলিম জ্ঞান-সাধক ও বিজ্ঞানীর কথা লিখেছেন- মুনশি মুহাম্মদ উবাইদুল্লাহ। আজ রইল প্রথম পর্ব।

 

জ্ঞান-বিজ্ঞানজাবের ইবনে হাইয়ান

পুরো নাম আবু মুসা জাবের ইবনে হাইয়ান। তাঁকে ‘রসায়নের জনক’ বলা হয়। তিনি ছিলেন একাধারে রসায়নবিদ, আলকেমিবিদ, জ্যোতির্বিজ্ঞানী, প্রকৌশলী, দার্শনিক, পদার্থবিজ্ঞানী, ওষুধ বিশারদ ও চিকিৎসক। তাঁর প্রকৃত জাতীয়তা জানা যায়নি। তবে অনেকের ধারণা, তিনি ইরানের তুস অঞ্চলের নাগরিক ছিলেন। ৭২১ সালে তাঁর জন্ম। বাবা ছিলেন ওষুধ প্রস্তুতকারক। প্রাথমিক শিক্ষা বাবার কাছেই। এরপর জাফর সাদিকের কাছে আলকেমি ও চিকিৎসাশাস্ত্র অধ্যয়ন করেন। বাবার মতো বেছে নেন ওষুধ প্রস্তুতের পেশা। ধীরে ধীরে জ্ঞানবিজ্ঞান, গবেষণা ও আবিষ্কারে পা রাখেন। তিনি রসায়নে অমর কীর্তি রেখেছেন। রসায়নশাস্ত্রে সময়োপযোগী অনেক কিছু আবিষ্কার করেন। ইস্পাত তৈরি, লোহার মরীচিকা রোধ, অলংকারের মসৃণ খোদাই, কাপড় রং করার প্রণালি, চামড়ার টাংকি, বিভিন্ন রঞ্জক পদার্থসংশ্লিষ্ট কার্যকরী বস্তুর আবিষ্কার তাঁর হাতে। তাঁর লেখা বই ‘বুক অব স্টোনস’-এ কৃত্রিম কাঁকড়া, সাপ এমনকি রোবট তৈরির প্রণালির উল্লেখ রয়েছে। তিনি কুফায় একটি বিজ্ঞানাগার প্রতিষ্ঠা করেন। মৃত্যু পর্যন্ত সেখানে গবেষণা করেন। তাঁকে পৃথিবীর ‘সর্বপ্রথম রসায়ন বিজ্ঞানী’ বলা হয়। তিনি হাজার দুয়েক বই লিখেছেন। বিভিন্ন বিষয়ে তাঁর লেখা বইগুলোর মধ্যে রসায়নে ২৬৭টি, যুদ্ধাস্ত্রাদিতে ৩০০টি, চিকিৎসাবিজ্ঞানে ৫০০টি, দর্শনে ৩০০টি, দার্শনিক ও যুক্তিখণ্ডনবিষয়ক ৫০০টি উল্লেখযোগ্য। এর মধ্যে রসায়নবিষয়ক রচনা তাঁকে অমর করে রেখেছে। ১০ বছর গৃহবন্দি থেকে আনুমানিক ৮১৫ সালে তাঁর মৃত্যু হয়।

 

জ্ঞান-বিজ্ঞানআল-কিন্দি

পুরো নাম আবু ইউসুফ ইয়াকুব ইবনে ইসহাক আল-কিন্দি। তাঁকে ‘ক্রিপ্টোগ্রাফি ও পেরিপ্যাটেটিক দর্শনের জনক’ বলা হয়। তিনি একাধারে দার্শনিক, বিজ্ঞানী, জ্যোতির্বিজ্ঞানী, বিশ্বতত্ত্ববিদ, রসায়নবিদ, যুক্তিবিদ, গণিতজ্ঞ, সঙ্গীতজ্ঞ, পদার্থবিজ্ঞানী, মনোবিজ্ঞানী ও আবহাওয়াবিজ্ঞানী ছিলেন। আনুমানিক ৮০১ সালে ইরাকের কুফা শহরে তাঁর জন্ম। নবম শতাব্দীতে তিনি আরবি অনুবাদের মাধ্যমে গ্রিক দর্শন, গণিত, নিওপ্লাটোনিস্ট ও এরিস্টটলের কাজগুলোকে মুসলিম জগতে প্রচার করেন। এরিস্টটলের মেটাফিজিস্ক বা তত্ত্বকথার আরবি অনুবাদ করেন তিনি। বিশ্বজগতের রহস্য উদ্ঘাটনের যে কার্যকারণ-তত্ত্ব তা ব্যাখা করেন। তাঁর মতে, এ জগতের কোনোকিছুই স্থায়ী নয়। স্রষ্টা নিজ ইচ্ছায় গড়েছেন, নিজ ইচ্ছায় তা ধ্বংস করবেন। তিনি প্রথম ভারতীয় সংখ্যা পদ্ধতিকে মুসলিম ও খ্রিস্টান বিশ্বে পরিচিত করেন। কয়েকটি নতুন গাণিতিক পদ্ধতিও আবিষ্কার করেন। যার মধ্যে কম্পাঙ্ক বিশ্লেষণ পদ্ধতি উল্লেখযোগ্য। গণিত ও চিকিৎসাবিজ্ঞানের জ্ঞানকে ব্যবহার করে তিনি ওষুধের কার্যকারিতা পরিমাপক যন্ত্র আবিষ্কার করেন। তিনি মনে করতেন, সঠিক দার্শনিক সিদ্ধান্তে পৌঁছতে হলে অবশ্যই সুনির্দিষ্ট ও নির্ভরযোগ্য জ্ঞানের আশ্রয় নিতে হবে। এজন্য তিনি দর্শনে গাণিতিক পদ্ধতি ব্যবহারের পক্ষে ছিলেন। অনেক গবেষকের মতে, তিনি ধর্মতত্ত্বের সঙ্গে দর্শনের সম্পর্ক নির্ণয়ের চেষ্টা করেন। দর্শনশাস্ত্রে বিশেষ অবদানের জন্য তাঁকে ‘দ্য আরব ফিলোসফার’ বলা হয়। আনুমানিক ৮৭৩ সালে প্রায় ৭২ বছর বয়সে তাঁর মৃত্যু হয়।

 

জ্ঞান-বিজ্ঞানইবনে বতুতা

পুরো নাম শেখ আবু আবদুল্লাহ মুহাম্মদ ইবনে বতুতা। তিনি ছিলেন মুসলিম পর্যটক, চিন্তাবিদ, বিচারক ও বিখ্যাত ধর্মতাত্ত্বিক। ২৪ ফেব্রুয়ারি ১৩০৪ সালে মরক্কোর তানজাহ প্রদেশের তাঞ্জিয়ারে তাঁর জন্ম। তাঁর বাবা পেশায় ছিলেন কাজি। ছোটবেলা থেকেই ইবনে বতুতা ইসলামের বিভিন্ন বিষয়ে ব্যাপক পাণ্ডিত্য অর্জন করেন। তাঁর প্রথম উদ্দেশ্য ছিল ধর্মীয় পরিব্রাজক হওয়া এবং মিসর, সিরিয়া ও হেজাজ অঞ্চলের খ্যাতনামা আলেমদের অধীনে ধর্মীয় জ্ঞানার্জন করা। ফলে পরবর্তীতে বিভিন্ন ইসলামি রাজ্য তাঁকে কাজি মনোনীত করে। ২০ বছর বয়সে তিনি বেরিয়ে পড়েন বিশ্ব ভ্রমণে। টানা ৩০ বছর ঘুরে বেড়ান বিশ্বের নানা প্রান্ত। এ সময় তিনি সব মুসলিম সাম্রাজ্য মিলে ১ লাখ ২০ হাজার কিলোমিটার সফর করেন। সেসব অঞ্চলের শাসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এ দীর্ঘ পথ ভ্রমণের পর যখন মরক্কোতে ফেরেন তখন সুলতান আবু ইনান ফারিস ভ্রমণকাহিনি লেখার জন্য তাঁকে তাগাদা দেন। তাঁর সমগ্র ভ্রমণকাহিনি লেখার জন্য সাহায্যকারী হিসেবে কবি ইবনে জুজাই আল-কালবিকে নিয়োগ দেওয়া হয়। ১৩৫৫ সালে তাঁর ভ্রমণকাহিনি ‘রিহলা’ নামে প্রকাশিত হয়। এটি ছিল ১৪ শতকের আগে মধ্য ও দক্ষিণ এশিয়ার মুসলিম সাম্রাজ্যের ঐতিহাসিক দলিল। বইটি ১৯৫৮ সালে ইংরেজিতে অনুবাদ করা হয়। এরপর ধীরে ধীরে বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হতে থাকে। তাঁর ঐতিহাসিক বিবরণ থেকে সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের মানুষের জীবনযাপন, রাজনৈতিক ও ভৌগোলিক অবস্থা এবং নয়নাভিরাম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য জানা যায়। ১৩৬৮ বা ১৩৭৭ সালে তাঁর মৃত্যু হয়।

 

জ্ঞান-বিজ্ঞানআল বিরুনি

পুরো নাম আবু রায়হান আল বিরুনি বা আবু রায়হান মুহাম্মদ ইবনে আহমদ আল বিরুনি। তাঁকে ‘ইন্ডোলজির প্রতিষ্ঠাতা, তুলনামূলক ধর্ম ও আধুনিক জিওডেসির জনক এবং প্রথম নৃতত্ত্ববিদ’ বলা হয়। তিনি ছিলেন একাধারে বহু ভাষাবিদ, গণিত ও জ্যোতিঃপদার্থবিদ; রসায়ন ও প্রাকৃতিক বিজ্ঞানে পারদর্শী। এ ছাড়া ছিলেন ভূগোলবিদ, ঐতিহাসিক, পঞ্জিকাবিদ, দার্শনিক, চিকিৎসাবিজ্ঞানী, ভাষাতত্ত্ববিদ ও ধর্মতত্ত্বের নিরপেক্ষ বিশ্লেষক। স্বাধীন চিন্তা, মুক্ত বুদ্ধি, সাহসিকতা, নির্ভীক সমালোচনা ও সঠিক মতামতের জন্য তিনি যুগশ্রেষ্ঠ বলে স্বীকৃত। হিজরি চতুর্থ শতাব্দীর শেষার্ধ ও পঞ্চম শতাব্দীর প্রথমার্ধকে ‘আল বিরুনির কাল’ বলা হয়। উজবেকিস্তানের খাওয়ারিজমে আনুমানিক ৯৭৩ সালে তাঁর জন্ম। তিনি সুদীর্ঘ ২২ বছর রাজকীয় অনুগ্রহে কাটিয়েছেন। তাঁর সময়কার বড় বড় বিদ্বান ব্যক্তির কাছে শিক্ষা গ্রহণ করেন। অধ্যয়নকালে তিনি তাঁর কিছু প্রাথমিক রচনা প্রকাশ করেন। আরবি ভাষায় তাঁর অগাধ পাণ্ডিত্য ছিল। তাঁর মাতৃভাষা ছিল খাওয়ারিজমি আঞ্চলিক ইরানি ভাষা। কিন্তু তিনি তাঁর রচনাবলি আরবিতে লিখে গেছেন। জীবনের শেষ দিকে কিছু বই ফার্সিতে বা আরবি ও ফার্সি উভয় ভাষায় লিখেন। তিনি গ্রিক ভাষাও জানতেন। হিব্রু এবং সিরীয় ভাষায়ও তাঁর দক্ষতা ছিল। তিনি অত্যন্ত মৌলিক ও গভীর চিন্তাধারার অধিকারী ছিলেন। শহরের বাইরে বাস করতেন বলে ‘আল বিরুনি’ নামে পরিচিতি পান। তাঁর লেখা ১৪৬টি বইয়ের মধ্যে ৯৫টি জ্যোতির্বিদ্যা, গণিত ও গাণিতিক ভূগোলের মতো সম্পর্কিত বিষয়ে রচিত। আনুমানিক ১০৫০ সালে ৭৭ বছর বয়সে তাঁর মৃত্যু হয়।

 

জ্ঞান-বিজ্ঞানওমর খৈয়াম

পুরো নাম গিয়াসউদ্দিন আবুল ফাতাহ ওমর ইবনে ইবরাহিম আল খৈয়াম নিশাপুরি। তিনি ছিলেন ইরানের বিখ্যাত কবি, গণিতবেত্তা, দার্শনিক ও জ্যোতির্বিদ। ইসলামি বর্ষপঞ্জি সংস্কারেও তাঁর অবদান রয়েছে। ফার্সি কাব্যজগতে তিনি এক বিশেষ চিন্তাধারা ও বিশ্বদৃষ্টির পথিকৃৎ ছিলেন। বিশ্ব সাহিত্যেও অনন্য বিস্ময়কর প্রতিভার স্বাক্ষর রেখেছেন। ১৮ মে ১০৪৮ সালে ইরানের খোরাসান অঞ্চলের নিশাপুরে তাঁর জন্ম। তিনি ছিলেন মালিক শাহ সেলজুকের সমসাময়িক। ওমর খৈয়ামের শৈশব কেটেছে অধুনা আফগানিস্তানের বালখ শহরে। তাঁর বাবা ছিলেন তাঁবুর কারিগর ও মৃৎশিল্পী। বিখ্যাত দার্শনিক মুহাম্মদ মানসুরির কাছে শিক্ষাজীবন সমাপ্ত করেন তিনি। দীক্ষা নিয়েছেন ধর্মীয় শাস্ত্র, দর্শন ও গণিতে। তিনি দিনে বীজগণিত ও জ্যামিতি পড়াতেন। সন্ধ্যায় মালিক শাহের দরবারে পরামর্শ দিতেন। তাঁর দিনগুলো দারুণ কাটছিল। কিন্তু আঁততায়ীর হাতে সুলতান মালিক শাহের মৃত্যু হয়। সুলতানের বিধবা স্ত্রী তাঁকে ঘৃণার চোখে দেখেন। প্রকাশ্যেই সুলতানের মৃত্যুর জুন্য ওমরকে দায়ী করেন। সুলতানের স্ত্রীর সন্দেহ ছিল, খৈয়াম এ হত্যার পেছনে গুপ্তচর ছিলেন। এমন বেগতিক অবস্থায় ওমর খৈয়াম সব ছেড়ে হজ করতে যান। দীর্ঘ সময় ছিলেন সেখানে। একসময় তাঁকে নিশাপুরে ফেরার অনুমতি দেওয়া হয়। নিশাপুরে ওমর গণিত, জ্যোতির্বিজ্ঞান ও চিকিৎসাবিষয়ক তাঁর বিখ্যাত রচনাগুলো সমাপ্ত করেন। বীজগণিতে ত্রিঘাত সমীকরণের সমাধানও প্রথম তাঁর হাতেই হয়। ৪ ডিসেম্বর ১১৩১ সালে ৮৩ বছর বয়সে তাঁর মৃত্যু হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানীদের গল্প
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানীদের গল্প
এআই বিপ্লব : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ
এআই বিপ্লব : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ
ইরানের সেকাল-একাল
ইরানের সেকাল-একাল
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
সর্বশেষ খবর
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুলিস্তানে গাড়ির ধাক্কায় ট্রাক হেলপারের মৃত্যু
গুলিস্তানে গাড়ির ধাক্কায় ট্রাক হেলপারের মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

সিরিয়ায় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে কমপক্ষে নিহত ৩০
সিরিয়ায় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে কমপক্ষে নিহত ৩০

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় শিশুসহ ৭৮ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল ইসরায়েল
গাজায় শিশুসহ ৭৮ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল ইসরায়েল

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুসলিম যুবকদের প্রতি প্রোগ্রামিং ও এআই শেখার আহ্বান
মুসলিম যুবকদের প্রতি প্রোগ্রামিং ও এআই শেখার আহ্বান

৫২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ১৩ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ১৩ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপরাধ সিন্ডিকেটের সঙ্গে জড়িত থাকায় দক্ষিণ আফ্রিকায় পুলিশমন্ত্রী বরখাস্ত
অপরাধ সিন্ডিকেটের সঙ্গে জড়িত থাকায় দক্ষিণ আফ্রিকায় পুলিশমন্ত্রী বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫
মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে ভয়াবহ আগুনে প্রাণ গেল ৯ জনের
যুক্তরাষ্ট্রে ভয়াবহ আগুনে প্রাণ গেল ৯ জনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্ব যুব দক্ষতা দিবস আজ
বিশ্ব যুব দক্ষতা দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাস্টের আড়ালে কর ফাঁকির প্রবণতা
ট্রাস্টের আড়ালে কর ফাঁকির প্রবণতা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার কোটি টাকা কর ফাঁকি দিয়েছেন ১৮৩ ভিআইপি
হাজার কোটি টাকা কর ফাঁকি দিয়েছেন ১৮৩ ভিআইপি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সিরাজগঞ্জে শিশু হত্যা, সৎমা গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে শিশু হত্যা, সৎমা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ছোট ভাই না, সমান মনে করতে হবে
বাংলাদেশকে ছোট ভাই না, সমান মনে করতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে কৈশোর তারুণ্যের বইমেলা
চট্টগ্রামে কৈশোর তারুণ্যের বইমেলা

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত এক
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত এক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কনসার্ট

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

১২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?
হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সালমানের হাত ধরে বলিউডে, এরপর প্রেম— জবাব দিলেন এলি আব্রাম
সালমানের হাত ধরে বলিউডে, এরপর প্রেম— জবাব দিলেন এলি আব্রাম

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়াকাটায় ধরা পড়লো বিরল প্রজাতির পাখি মাছ
কুয়াকাটায় ধরা পড়লো বিরল প্রজাতির পাখি মাছ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৬৪ জেলায় শুরু হচ্ছে ‘জুলাই শহিদ স্মৃতিস্তম্ভের’ কাজ: সংস্কৃতি উপদেষ্টা
৬৪ জেলায় শুরু হচ্ছে ‘জুলাই শহিদ স্মৃতিস্তম্ভের’ কাজ: সংস্কৃতি উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রাইম জোন তিন সিটি
ক্রাইম জোন তিন সিটি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান
নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান

শোবিজ

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ
মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ

শিল্প বাণিজ্য

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা