শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ নভেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

পণ্ডিত হরিপ্রসাদ চৌরাসিয়া

আমি বাঁশি বাজাই না, প্রার্থনা করি

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমি বাঁশি বাজাই না, প্রার্থনা করি

পণ্ডিত হরিপ্রসাদ চৌরাসিয়া (জন্ম : ১ জুলাই ১৯৩৮) উপমহাদেশের খ্যাতিমান বংশীবাদক। ১৫ বছর বয়স থেকে তিনি সুরের জাদুতে মুগ্ধ করে রেখেছেন শ্রোতাদের। ভারত সরকার তাকে পদ্ম-বিভূষণ, পদ্মভূষণ, সংগীত নাটক একাডেমি পদক, নর্থ উড়িষ্যা বিশ্ববিদ্যালয় ও উৎকল বিশ্ববিদ্যালয় সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি দিয়েছে। এই মহান শিল্পীর সাক্ষাৎকার নিয়েছেন—শেখ মেহেদী হাসান

 

 

আপনি এক সময় কুস্তিগির ছিলেন; বংশীবাদনে কীভাবে যুক্ত হলেন?

আমার জন্ম ইলাহাবাদে। ছয় বছর বয়সে আমার মা মারা যান। আমার বাবা ছিলেন কুস্তিগির। তিনি চাইতেন আমিও তার মতো কুস্তিগির হই। তিনি নিজেই আমাকে কুস্তির প্রশিক্ষণ দিতেন। অচিরেই আমি দক্ষ কুস্তিগির হয়ে উঠেছিলাম এবং ছেলেবেলায় প্রায় নিয়মিত কুস্তি লড়তাম। তবে কুস্তি আমার ভালো লাগত না। সুর, সংগীত আমাকে নিবিড়ভাবে টানত। পণ্ডিত ভোলানাথ নামে এক ব্যক্তি আমাদেরই প্রতিবেশী, তিনি বাঁশি বাজাতেন। গোপনে তার বাড়িতে হাজির হতাম। তার বাঁশির সুর শুনে নিজে নিজে বাজানোর চেষ্টা করতাম। এক সময় তিনি বললেন— ‘তুমি বাঁশি বাজানো শিখলেই পার। তোমার তো সুর উঠে গেছে।’ আমি রাজি হয়ে গেলাম এবং তার কাছে তালিম নিতে শুরু করলাম। এভাবে তার শিষ্য হলাম। অচিরেই কুস্তি ছেড়ে বংশীবাদনে বুঁদ হলাম। তখন বাঁশিই হয়ে উঠল আমার ধ্যানজ্ঞান। সংগীতের প্রতি আমার গভীর ভালোবাসার কথা বাবাকে কখনো বলিনি।

 

আপনার বাবা কি গান-বাজনা পছন্দ করতেন?

তিনি গান-বাজনা পছন্দ করতেন বটে কিন্তু এর তো কোনো ভবিষ্যৎ ছিল না। বাবা আমাকে বলতেন— ‘তুমি পড়াশোনা কর, চাকরি কর।’ তখন আমি বাঁশি বাজানোর পাশাপাশি পড়াশোনায় মন দিই। বাবার পরামর্শে টাইপিং শিখি। এরপর ম্যাট্রিকুলেশন পাস করে একটি প্রতিষ্ঠানে টাইপিস্টের চাকরি পেলাম। মাসে ৮৫ রুপি বেতন। বাবা আমার ওপর ভীষণ খুশি হলেন। তখন আমি পরিকল্পনা করলাম যেহেতু বাবা আমার ওপর খুশি এই সুযোগে মিউজিকে মন দিই। সেই লুকোচুরি খেলা অনেক দিন চলতে থাকল। চলতে  থাকল আমার গভীর অনুশীলন। রাতের পর রাত জেগে আমি চর্চা করি, বিভিন্ন গান ও রাগের অনুশীলন করি। এর মধ্যে আমি অল ইন্ডিয়া রেডিওতে চাকরি পেলাম।

 

অল ইন্ডিয়া রেডিওতে চাকরি পাওয়ায় আপনার বাবা অবাক হননি?

ভীষণ। টাইপিস্টের চাকরি থেকে হঠাৎ অল ইন্ডিয়া রেডিওতে মিউজিশিয়ানের চাকরি! বাবা আমাকে জিজ্ঞাসা করলেন— ‘তুমি অল ইন্ডিয়া রেডিওতে মিউজিক বিভাগে চাকরিতে ঢুকলে?’ তখন বাবাকে বললাম, কুস্তি লড়া, টাইপিস্টের চাকরি আমার ভালো লাগত না। তাই গোপনে পণ্ডিত ভোলানাথ বাবুর কাছে বাঁশি বাজানো শিখতাম। তিনি আমার চাকরির ব্যবস্থা করেছেন। তিনি ছিলেন উড়িষ্যার মানুষ। আমি মাতৃহীন, সংগীত ভালোবাসি, এ জন্য ভোলানাথ বাবু আমাকে খুব স্নেহ করতেন। বাবা কিছু না বলে বেতন কত জানতে চাইলেন। আমি বললাম, টাইপিস্টের চাকরির দ্বিগুণ, ১৬০ রুপি। তিনি তো অবাক, বাঁশি বাজিয়ে ১৬০ টাকা বেতন! আমি দেখলাম বাবার চোখে একটু জল। তিনি আমাকে আশীর্বাদ করলেন। এরপর বাবা আর কখনো বাধা দেননি। অল ইন্ডিয়া রেডিওতে চাকরি পাওয়ার পর আমার চর্চার সুযোগ বেড়ে যায়।

 

বংশীবাদনের জন্য আপনি নাকি বাড়ি থেকে পালিয়েছিলেন?

ছেলেবেলায় আমাদের পরিবার বলতে বাবা আর আমি। তিনি চাইতেন আমি পড়াশোনা শিখে বড় হই। বাবা পড়াশোনার জন্য চাপ দিতেন আর আমি ভালোবাসতাম গান-বাজনা। একদিন বাবাকে বললাম— পড়াশোনা আমার ভালো লাগে না। আমি কিন্তু তোমাকে ছেড়ে চলে যাব। আমি এক মাস পর এসে যাব। তিনি বললেন, ‘তোর জন্য আমি আর বিয়ে করিনি। তুই চলে গেলে আর আসবি না।’ তখন বাঁশি বাজানোর নেশায় টাইপিস্টের চাকরি নিয়ে সেই যে উড়িষ্যা গেলাম আর বাবা মারা গেলে ফিরে এসেছিলাম।

 

ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁর সঙ্গে আপনার দেখা হয়েছিল, সে স্মৃতি জানতে চাই।

আমি তখন ছোট। আমার এক সহপাঠী একদিন বললেন, ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ এসেছেন চল দেখা করে আসি। আমি তাকে চিনতাম না। আমার বন্ধু বলল, তিনি অনেক বড় কলাকার। তো হাফ প্যান্ট, হাফ শার্ট পরে গেলাম। তিনি আমাকে দেখেই কাছে ডাকলেন। আমি কাছে গিয়ে তাকে প্রণাম করলাম। ওস্তাদজি বললেন, ‘খাবে কিছু?’ আমি বললাম, না না আপনাকে একটু দর্শন করতে এসেছি। তিনি বললেন, ‘বস, আমি একটু সিগারেট টেনে তারপর তোর সঙ্গে কথা বলব।’ এরপর তিনি বললেন, ‘বাজা।’ আমি তো ভীষণ লজ্জা পাচ্ছি, কী বাজাব আপনার সামনে। তিনি বললেন, যা পারিস বাজা। আমি একটু ইমন শিখেছিলাম তাকে শোনালাম। তখন তিনি বেহালা বাজিয়ে আমাকে শোনালেন। এ রকম বাদন আজও আমি শুনিনি। ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ আমাকে বলেছিলেন, ‘তুমি মিউজিক শিখলে আমার মেয়ের কাছে যাবে।’ 

 

তারপরই কি মুম্বাই গেলেন?

১৯৬০ সালে আমি মুম্বাই চলে আসি এবং হিন্দি চলচ্চিত্রে একটি ওড়িশি নাচের সঙ্গে বাঁশি সংগত করি। একটি চলচ্চিত্রে লতাজির সঙ্গে বাজালাম। আমার বয়স তখন অল্প কিন্তু সবাই আমার বাদন পছন্দ করল। বেশ পরিচিতি পেলাম। তখন কোনো শিল্পীর একক বংশীবাদন রেডিওতে খুব একটা প্রচার হতো না। আমার সেই সুযোগ হলো। মুম্বাইয়ে মাস দুয়েক চাকরি করি, তারপর ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে ঢুকে পড়ি। চলচ্চিত্র পরিচালকরা আমাকে ডাকতে শুরু করলেন। ওই সময় আমি  ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁর কন্যা সুরবাহারের কিংবদন্তি শিল্পী অন্নপূর্ণা দেবীর সান্নিধ্য লাভ করি। তিনি আমার গুরুমা।

 

 

আপনি কাদের কাছে তালিম নিয়েছেন?

আমি পণ্ডিত রাজা রামের কাছে কণ্ঠসংগীতের তালিম নিয়েছি। তিনি কণ্ঠসংগীতে আমার প্রথম শিক্ষক। তিনিই আমার কান তৈরি করে দিয়েছেন। আমি তো এখনো কণ্ঠসংগীতের অনুশীলন করি আর সেটাই বাঁশিতে বাজিয়ে শ্রোতাদের শুনাই। অন্নপূর্ণা দেবীর কাছে তালিম নিয়েছি। এখনো প্রতি বছর অন্নপূর্ণা দেবীর কাছে যাই, তালিম নিই। তিনি আমার জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছেন। আমি কীভাবে সুর প্রক্ষেপণ করব, সুরের ওঠানামা, সুরের আবেগ, সুরের কারুকাজ ইত্যাদি আমাকে শিখিয়েছেন। তিনি আমাকে শেখালেন গায়কী (সংগীত পরিবেশনারীতি), গৎকারী (সেতার, সরোদ বাদনের শৃঙ্খলা)। যদি কোনো বংশীবাদক যন্ত্রবাদন, তাল, ছন্দ গভীরভাবে আয়ত্ত করতে না পারে তাহলে সে শিল্পী হতে পারে না। এজন্য ধ্রুপদ স্টাইল শিখতেই হবে। আমার বাদনে দেখবেন সুরের প্রবাহে আমি বিভিন্ন স্টোক উপস্থাপন করি। ঘণ্টার পর ঘণ্টা আমি গুরুমার কাছে সুরের আবর্তন, প্রক্ষেপণ শিখেছি। তিনি এখনো আমাকে বকা দেন, বলেন— ‘হরি, কোথায় ছিলে এতদিন? দেখা করনি কেন, কী খেয়েছ? তুমি বানরের মতো ঘুরে বেড়াচ্ছ?’ তার মুখে এসব শুনতে আমার ভালো লাগে। আমার জীবনে একটাই ইচ্ছা— পরজন্মে যদি মানুষ হয়ে জন্মাই তাহলে গুরুমার কাছে যাব।

 

নিয়মিত কতক্ষণ অনুশীলন করেন?

আমি সারাক্ষণ অনুশীলনের মধ্যে থাকি। এটা তো আমার সাধনা। বংশীবাদন একটি মেডিটেশন (ধ্যানের শিল্প)। 

 

আপনি ‘সিলসিলা’ চলচ্চিত্রে পণ্ডিত শিবকুমার শর্মার সঙ্গে সন্তুর ও বাঁশির যুগলবন্দী করেছেন।

‘সিলসিলা’ তো বিখ্যাত চলচ্চিত্র। এ ছবিতে অমিতাভজি অভিনয় করেছেন। লতাজি গান গেয়েছেন। আমি ও পণ্ডিত শিবকুমার শর্মা সন্তুর ও বাঁশির যুগলবন্দী বাজিয়েছি। সেখানে আমরা বৈচিত্র্য আনার চেষ্টা করেছি। এটা আমাদের জন্য নতুন অভিজ্ঞতা। ছবিটি সবাই পছন্দ করেছিল, সেটাই আমাদের আনন্দ।

 

বেঙ্গল উচ্চাঙ্গসংগীত উৎসব সম্পর্কে আপনার অনুভূতি কী?

অসাধারণ। গতবারও আমি এ উৎসবে অংশগ্রহণ করেছিলাম, তখনো ভালো লেগেছিল। এত বড় আয়োজন, শ্রোতাদের এত আগ্রহ, ভাবাই যায় না।

আমি বার বার আসতে চাই এ উৎসবে। এখন দর্শক-শ্রোতার কাছে আমার অনুরোধ, আগামীবার আমার বাঁশি শোনার সময় যারা বাঁশি বাজান, তারা তো বাঁশি নিয়ে আসবেনই, এমনকি যারা বাঁশি বাজান না, তারাও আসবেন বাঁশি নিয়ে।

 

উপমহাদেশীয় উচ্চাঙ্গসংগীতের ভবিষ্যৎ কী?

উপমহাদেশের উচ্চাঙ্গসংগীত বহু যুগের সাধনা। এই মাটি বড় বড় কলাকার জন্ম দিয়েছে। তারা বিশ্বজুড়ে উচ্চাঙ্গসংগীতের প্রসার ঘটিয়েছে, যা আজও অব্যাহত। উচ্চাঙ্গসংগীতের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল। ব্যাপারটা কি জানেন, জায়গা কখনো খালি থাকে না, জায়গা পূরণ হয়ে যায়।

 

আপনার কয়েকটি ‘গুরুকুল’ আছে তাদের বংশীবাদন শেখান। ঢাকায় এসে কি শেখাবেন?

আমি ভারতের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে শেখায়। ঢাকার শ্রোতাদের ঊষ্ণ ভালোবাসা আমাকে মুগ্ধ করেছে। তারা সংগীত ভালোবাসে। আপনারা যদি ব্যবস্থা করেন আমি অবশ্যই শেখাব। এ ক্ষেত্রে বেঙ্গল ফাউন্ডেশন যদি আমাকে আমন্ত্রণ জানায়, আমি সানন্দে আসব।

 

বাঁশি বাজানোর সময় শ্রোতাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন কীভাবে?

আমি ঈশ্বরভক্ত মানুষ। আমি যেখানে যাই ছোট্ট একটি মন্দির সঙ্গে নিই। তুমি তো বাক্সভর্তি মন্দিরটি দেখেছ। ঈশ্বরের কাছে নিজেকে নিবেদন করি। তিনিই আমাকে সুর দেন। আমি বাঁশি বাজাই না, প্রার্থনা করি। আমার প্রার্থনা যখন দর্শকের হৃদয় স্পর্শ করে, তখনই তাদের সঙ্গে যোগাযোগ তৈরি হয় আমার। এটা আত্মিক সম্পর্ক।

 

আপনার জীবনস্মৃতি লিখবেন না?

আমি ক্ষুদ্র মানুষ। আমার কী বা জীবনস্মৃতি! তবে আমার ওপর ‘ডড়ড়ফরিহফং ড়ভ ঈযধহমব’ নামে সুরজিৎ সিং একটি বই লিখেছেন। বইটি প্রকাশিত হয়েছে ২০০৮ সালে। এ ছাড়া হেনরি টারনিয়ার নামে এক ভদ্রলোক ‘হরিপ্রসাদ চৌরাসিয়া অ্যান্ড দ্য আর্ট অব ইম্প্রভাইজেশন’ নামে একটি বই লিখেছেন। সেখানে আমার সংগীত জীবন ও বাদন সম্পর্কে নানা কথা বলা হয়েছে। 

 

জীবনের কোনো অপ্রাপ্তি আপনাকে কষ্ট দেয়?

আমার জীবনে কোনো অপ্রাপ্তি নেই। সারা জীবন মানুষের ভালোবাসায় আমি ধন্য হয়েছি। আমার বংশীবাদন মানুষ পছন্দ করে, আমাকে ভালোবাসে, সম্মান করে, আর কী চাই!

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিজ বাঁচাতে বিকেলে মাঠে নামছে বাংলাদেশ
সিরিজ বাঁচাতে বিকেলে মাঠে নামছে বাংলাদেশ

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক বৃদ্ধের মৃত্যু
ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক বৃদ্ধের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে রানওয়েতে আটকা মদিনা ফেরত উড়োজাহাজ
চট্টগ্রামে রানওয়েতে আটকা মদিনা ফেরত উড়োজাহাজ

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আলোচনায় প্রস্তুত হামাস, আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি হতে পারে
আলোচনায় প্রস্তুত হামাস, আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি হতে পারে

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাছাই পর্বে শেষ লড়াই আজ, টাইগ্রেসদের চোখ শতভাগ সাফল্যে
বাছাই পর্বে শেষ লড়াই আজ, টাইগ্রেসদের চোখ শতভাগ সাফল্যে

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনামগঞ্জে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার সুফল সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সেমিনার
সুনামগঞ্জে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার সুফল সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সেমিনার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিবি পুলিশকে কুপিয়ে জখম মাদক কারবারিদের, মামলা
ডিবি পুলিশকে কুপিয়ে জখম মাদক কারবারিদের, মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেন্সরে আটকে থাকা ‘অন্যদিন…’ প্রেক্ষাগৃহে আসছে ১১ জুলাই
সেন্সরে আটকে থাকা ‘অন্যদিন…’ প্রেক্ষাগৃহে আসছে ১১ জুলাই

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুরাদনগরে গণপিটুনিতে তিনজনকে হত্যার ঘটনায় আটক ২
মুরাদনগরে গণপিটুনিতে তিনজনকে হত্যার ঘটনায় আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশুরা উপলক্ষে সিএমপির গণবিজ্ঞপ্তি, আতশবাজি-দা-ছুরি নিষিদ্ধ
আশুরা উপলক্ষে সিএমপির গণবিজ্ঞপ্তি, আতশবাজি-দা-ছুরি নিষিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেড় বছরে বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা
দেড় বছরে বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মব সন্ত্রাসে অতিষ্ঠ দেশ
মব সন্ত্রাসে অতিষ্ঠ দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোলরক্ষকের ভুলে হারল পালমেইরাস, সেমিতে চেলসি
গোলরক্ষকের ভুলে হারল পালমেইরাস, সেমিতে চেলসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে বসুন্ধরা শুভসংঘ লালমনিরহাট জেলা শাখার আয়োজনে পাঠচক্র
পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে বসুন্ধরা শুভসংঘ লালমনিরহাট জেলা শাখার আয়োজনে পাঠচক্র

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ১৪
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ১৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ৬৬ জন
বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ৬৬ জন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
নবীনগরে কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানে সবার সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত বাংলাদেশ
রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানে সবার সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক
‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেফালীর মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন রামদেব
শেফালীর মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন রামদেব

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল চার বিমানবন্দর
আটকে গেল চার বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

শনিবারের সকাল

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা

শনিবারের সকাল

ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা

শোবিজ

নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা
নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা

শোবিজ

নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর
নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর

শনিবারের সকাল

পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি
পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস
অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

সরকারের ঘাড়ে ঋণের বোঝা
সরকারের ঘাড়ে ঋণের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত
ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

আনকাট ‘শোলে’
আনকাট ‘শোলে’

শোবিজ