শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:২৬, শনিবার, ২২ মে, ২০২১ আপডেট:

দুর্নী‌তির দা‌য়ে অ‌ভিযুক্ত ও জিয়া প‌রিষ‌দ নেতা ঢাবি সিন্ডিকেট সদস্য: নেপথ্যে উপাচার্য

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
দুর্নী‌তির দা‌য়ে অ‌ভিযুক্ত ও জিয়া প‌রিষ‌দ নেতা ঢাবি সিন্ডিকেট সদস্য: নেপথ্যে উপাচার্য

দুর্নী‌তির দা‌য়ে অ‌ভিযুক্ত ও জিয়া প‌রিষ‌দ নেতা দুই শিক্ষক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সিন্ডিকেটের সদস্য মনোনীত হয়েছেন। অভিযুক্ত এ দুই শিক্ষককে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য করার নেপথ্যে ভূমিকা রেখেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান।

তাদের একজন অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত এবং আরেক জন বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত সাদা দল (রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়) থে‌কে আসা জিয়া প‌রিষ‌দের সদস্য হয়েও নীল দল থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সিন্ডিকেটের সদস্য মনোনীত হয়েছেন।

সিন্ডিকেট সদস্য মনোনীত হওয়া অভিযুক্ত দুই শিক্ষক হলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. আবুল মনসুর আহাম্মদ এবং মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশ বিভাগের অধ্যাপক ড. হারুনর রশীদ খান।

জানা যায়, অভিযুক্ত দুই শিক্ষককে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য করতে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ বরাবর নাম প্রস্তাব করেছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান। এরপর গত ২ মে রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের উপ-সচিব মাহমুদুল আলম স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে তাদের আগামী দুই বছরের জন্য সিন্ডিকেট সদস্য হওয়ার আদেশ জারি করা হয়।

অভিযুক্ত দুই শিক্ষকের বিরুদ্ধে আসা অভিযোগের তথ্য হাতে এসেছে।

এতে দেখা যায়, অধ্যাপক আবুল মনসুর আহাম্মদ আওয়ামী লীগপন্থী শিক্ষকদের নীল দল থেকে এখন সিন্ডিকেট সদস্য হলেও আগের কর্মস্থল রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বিএনপিপন্থি সংগঠন জিয়া পরিষদের সক্রিয় সদস্য ছিলেন।

শুধু তাই নয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকাকালীন সময় বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের ২৫তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ২০০৬ সালে ‘মৃত্যুঞ্জয়ী জিয়া’ নামে জিয়া পরিষদের বের করা স্মরিণিকার ১১৫ পৃষ্ঠায় পরিষদের সদস্য তালিকায় অধ্যাপক মনসুরের ছবিসহ পরিচয় প্রকাশ হয়।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় জিয়া পরিষদের সেই সময়কার যুগ্ম-সম্পাদক অধ্যাপক মোহা. এনামুল হক গণমাধ্যমকে বলেন, “যতটুকু দেখেছি, ১৯৯৫ সাল থেকে তৎকালীন উপাচার্য অধ্যাপক ইউসুফ আলীর ডান হাতই ছিলেন উনি (অধ্যাপক মনসুর)। আমাদের সাথে একসাথে অনেক মিটিং সিটিং করেছেন। পলিটিক্যাল অ্যাক্টিভিটিজ যেটা আমাদের সঙ্গে করেছেন। তারপর এখান থেকে চলে যাওয়ার পরে শুনলাম যে উনি আওয়ামী রাজনীতি করেন। এখানে যতদিন ছিলেন, ২০০৬ সাল পর্যন্ত আমাদের পরিষদের মেম্বারও ছিলেন উনি।

অভিযোগের বিষয়ে জানতে অধ্যাপক ড. অধ্যাপক আবুল মনসুর আহাম্মদকে ফোন দেয়া হয়। প্রতিবেদকের নাম পরিচয় বলার পর তিনি "বলো" বলে সম্মতি দেন। কিন্তু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য কথাটা বলতেই তিনি ব্যস্ত আছেন বলে জানান। এরআগেও একই অভিযোগে গণমাধ্যম তার বক্তব্য জানতে চাইলে তিনি কিছুই বলেননি।

এদিকে অভিযুক্ত আরেক শিক্ষক অধ্যাপক হারুনর রশিদ খানের অনিয়ম ও দুর্নীতির তদন্ত করেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদফতর (ডিআইএ)। তিনি রাজধানীর শেখ বোরহান উদ্দিন পোস্ট গ্র্যাজুয়েট কলেজের গভর্নিং বডির সাবেক চেয়ারম্যান থাকাকালীন সময় নানা অনিয়ম ও দুর্নীতি করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। ‘ডিআইএ’র উপপরিচালক রসময় কীর্ত্তনিয়ার নেতৃত্বে চার সদস্যের তদন্ত দল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে এ বিষয়ে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে।

গণমাধ্যমে প্রকাশিত সেই প্রতিবেদনে বলা হয়, হারুনর রশিদ খান তার মেয়াদকালের ২৬ মাসে মোট ১২ লাখ ৩৭ হাজার ৫৭৭ টাকা প্রতিষ্ঠানটি থেকে সম্মানি পারিতোষিক হিসেবে ও অন্যান্য বিলের মাধ্যমে গ্রহণ করেছেন। তিনি পদের অপব্যবহার করেছেন নিজের আর্থিক লাভের জন্য। তদন্তে কলেজের সর্বমোট ২৯ ধরনের দুর্নীতি ও অনিয়ম ধরা পড়েছে। কলেজের দ্বিতীয় ক্যাম্পাস প্রতিষ্ঠার জন্য কলেজ থেকে প্রায় ১৬ কিলোমিটার দূরে কেরানীগঞ্জের শাক্তা ইউনিয়নে গ্রামের মধ্যে প্রায় ৪০০ শতক কৃষি জমি কেনা হয়। এ বিষয়ে শিক্ষক-কর্মচারীদের কোনো মতামত নেয়া হয়নি। 

কলেজের জমি কেনা-সংক্রান্ত কমিটির আহ্বায়ক আবু নাঈম মো. রাফীর এক নিকটাত্মীয়ের অখ্যাত প্রতিষ্ঠান সারা রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড ডেভেলপারের সঙ্গে চুক্তি করা হয়। চুক্তির শর্ত অমান্য করে জমির দাম ব্যাংক চেকের পরিবর্তে নগদে পরিশোধ করা হয়, যা অস্বাভাবিক। দ্বিতীয় দফায় কলেজের জন্য ৮৫ শতক জমি কেনায়ও পুরো লেনদেন হয় নগদে। অথচ পরিচালনা পরিষদের সিদ্ধান্ত ছিল পে-অর্ডার ছাড়া অর্থ ব্যয় না করার। শুধু ৯৭ শতাংশ পরিমাণের একটি জমি কেনায়ই দেড় কোটি টাকা ও রেজিস্ট্রেশনে অন্তত ১৭ লাখ টাকা কলেজের ক্ষতি হয়েছে বলে ‘ডিআইএ’ জানিয়েছে।

তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, গভর্নিং বডির (জিবি) সভাপতি হওয়ার পর অধ্যাপক হারুনর রশিদ নিয়ম বহির্ভূতভাবে মোবাইল ফোন কেনার নামে কলেজ থেকে ৮৩ হাজার ৯৬০ টাকা নগদ নেন। পাশাপাশি বিধি বহির্ভূতভাবে তিনি টেলিফোন ভাতার নামে মাসে চার হাজার করে টাকা নেন।

এক হিসাবে দেখা গেছে, এক অর্থবছরে তিনি মাসে গড়ে ৬৫ হাজার ৬৫৪ টাকা নিয়েছেন। মোট অর্থ হচ্ছে, নিয়োগ কমিটি বাবদ দুই লাখ ৬৩ হাজার ৩৫০ টাকা, জিবির মিটিং বাবদ দুই লাখ দুই হাজার ৫০০ টাকা, ওয়ার্কিং গ্রুপ বাবদ ৮০ হাজার টাকা, মোবাইল বিল ৪৮ হাজার টাকা, ক্লাস নেয়া বাবদ দুই লাখ টাকা এবং পদোন্নতি কমিটির মিটিং করে ৩০ হাজার টাকা।

অভিযোগের প্রসঙ্গে জানতে চাইলে অধ্যাপক ড. হারুনর রশীদ খান বলেন, এ অভিযোগগুলো সম্পূর্ণ ভূয়া। আপনি আমার অফিসে আসলে আমি সব ডকুমেন্ট দেখাতে পারবো।

তিনি বলেন, তার দায়িত্বের সময়ে অধ্যক্ষ ও তার গ্রুপের লোকজনকে কোনো ব্যবসা ও লুটপাট করতে দেয়া হয়নি বলে তারা নানা অভিযোগ করছে। পরীক্ষায় বেশি নম্বর দেয়ার শর্তে অধ্যক্ষ নগদ পাঁচ লাখ টাকা শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে তোলেন। এটি ধরার পর থেকেই তার বিরুদ্ধে নানা অপপ্রচার হচ্ছে বলে তিনি দাবি করেন।

অভিযুক্ত দুই শিক্ষক বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য হওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ বলেন, এসব ঘটনায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা প্রশ্ন‌বিদ্ধ হয়। এ ক্ষেত্রে নাম প্রস্তাব করার এখতিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের। তবে তিনি চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চ পর্যায়ের যারা আছেন, তাদের সাথে পরামর্শ করতে পারেন।

ড. সামাদ বলেন, উপাচার্য আমার সাথে এ বিষয়ে আলোচনা করেন নাই। তাই এ বিষয়ে আমি কিছু জানি না।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেন, এটা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের এখতিয়ার। কখন, কিভাবে নামগুলো গেল তা বলতে পারবো না।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান বলেন, উনারা আমাদের শিক্ষক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, আমাদের সহকর্মী। তোমরা বিষয়টা যেভাবে দেখো। সূত্র: বিবার্তা২৪ ডট নেট

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
গোবিপ্রবিতে উপাচার্যের আয়োজনে কোরবানি ও মধ্যাহ্নভোজ
গোবিপ্রবিতে উপাচার্যের আয়োজনে কোরবানি ও মধ্যাহ্নভোজ
১৫ বছর পর শেরপুর কলেজ ছাত্রদলে নতুন নেতৃত্ব
১৫ বছর পর শেরপুর কলেজ ছাত্রদলে নতুন নেতৃত্ব
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্স শেষ পর্বের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্স শেষ পর্বের ফল প্রকাশ
শিক্ষাখাতে বাজেট বৃদ্ধিসহ চার প্রস্তাবনা ছাত্রসংসদের
শিক্ষাখাতে বাজেট বৃদ্ধিসহ চার প্রস্তাবনা ছাত্রসংসদের
বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য হলেন রাবি অধ্যাপক কুদরত-ই-জাহান
বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য হলেন রাবি অধ্যাপক কুদরত-ই-জাহান
শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ে সিটি ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিং চালু সংক্রান্ত চুক্তি স্বাক্ষর
শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ে সিটি ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিং চালু সংক্রান্ত চুক্তি স্বাক্ষর
দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের ২০০ একর জমি বুঝে পেল জবি কর্তৃপক্ষ
দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের ২০০ একর জমি বুঝে পেল জবি কর্তৃপক্ষ
আজ থেকে শুরু স্কুল-কলেজে ঈদের ছুটি
আজ থেকে শুরু স্কুল-কলেজে ঈদের ছুটি
ডুয়েটিয়ানদের উদ্যোগে স্কলারশিপ প্রকল্পের যাত্রা
ডুয়েটিয়ানদের উদ্যোগে স্কলারশিপ প্রকল্পের যাত্রা
সাউথইস্ট বিজনেস স্কুলে জমকালো এমবিএ গালা নাইট
সাউথইস্ট বিজনেস স্কুলে জমকালো এমবিএ গালা নাইট
শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘তৃতীয় আন্তর্জাতিক ব্যবসা অলিম্পিয়াড বাংলাদেশ-২০২৫’ অনুষ্ঠিত
শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘তৃতীয় আন্তর্জাতিক ব্যবসা অলিম্পিয়াড বাংলাদেশ-২০২৫’ অনুষ্ঠিত
পরিবর্তন হলো সিকৃবির ৬টি হলের নাম
পরিবর্তন হলো সিকৃবির ৬টি হলের নাম
সর্বশেষ খবর
বিচারপতির বাসভবন, সুপ্রিমকোর্ট এলাকায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা
বিচারপতির বাসভবন, সুপ্রিমকোর্ট এলাকায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

মে মাসে সড়কে ৬১৪ জনের প্রাণহানি : যাত্রী কল্যাণ সমিতি
মে মাসে সড়কে ৬১৪ জনের প্রাণহানি : যাত্রী কল্যাণ সমিতি

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

সেই অপমানের জবাবে যা বললেন সিরাজ
সেই অপমানের জবাবে যা বললেন সিরাজ

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে প্রবেশে বাধা, বিপাকে বাংলাদেশের দাবাড়ু রানী হামিদ
ভারতে প্রবেশে বাধা, বিপাকে বাংলাদেশের দাবাড়ু রানী হামিদ

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নিজের উচ্চতা নিয়ে খুব ভয় পেতাম, নার্ভাস হয়ে যেতাম : আমির খান
নিজের উচ্চতা নিয়ে খুব ভয় পেতাম, নার্ভাস হয়ে যেতাম : আমির খান

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

সিলেট-সুনামগঞ্জের সীমান্তে ৭০ জনকে পুশইন
সিলেট-সুনামগঞ্জের সীমান্তে ৭০ জনকে পুশইন

৩২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ক্ষমতাচ্যুত হওয়া থেকে বেঁচে গেলেন নেতানিয়াহু
ক্ষমতাচ্যুত হওয়া থেকে বেঁচে গেলেন নেতানিয়াহু

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোহলির অবসর নিয়ে যা বললেন শাস্ত্রী
কোহলির অবসর নিয়ে যা বললেন শাস্ত্রী

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পদ্মার এক পাঙ্গাসের দাম সাড়ে ২৮ হাজার টাকা
পদ্মার এক পাঙ্গাসের দাম সাড়ে ২৮ হাজার টাকা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগের ১৭ বছরে সংখ্যালঘুরা সবচেয়ে বেশি নির্যাতনের শিকার’
‘আওয়ামী লীগের ১৭ বছরে সংখ্যালঘুরা সবচেয়ে বেশি নির্যাতনের শিকার’

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জীবননগর সীমান্তে ২৬ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর
জীবননগর সীমান্তে ২৬ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজও ২৫ জেলায় থাকবে মৃদু তাপপ্রবাহ
আজও ২৫ জেলায় থাকবে মৃদু তাপপ্রবাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযান, জরিমানা ও গাড়ি জব্দ
চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযান, জরিমানা ও গাড়ি জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'ঘেউ ঘেউ করার জন্য ইউরোপ টোকাইয়া মাত্র ২০টা লোক পাইলো!'
'ঘেউ ঘেউ করার জন্য ইউরোপ টোকাইয়া মাত্র ২০টা লোক পাইলো!'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় ছেলের হাতে বাবা খুন
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় ছেলের হাতে বাবা খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেলিকপ্টারে প্রবাসী বর, দেখতে ভিড় হাজারো মানুষের
হেলিকপ্টারে প্রবাসী বর, দেখতে ভিড় হাজারো মানুষের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চক্ষুবিজ্ঞান হাসপাতাল; স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দিলেন চিকিৎসক-নার্সরা
চক্ষুবিজ্ঞান হাসপাতাল; স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দিলেন চিকিৎসক-নার্সরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আকাশছোঁয়া দাম রণবীর-আলিয়ার নতুন বাড়ির!
আকাশছোঁয়া দাম রণবীর-আলিয়ার নতুন বাড়ির!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ত্রিকোণ প্রেম: চিকিৎসক, মা-বাবাসহ ৬ জনের হাতে খুন সরিফুল
ত্রিকোণ প্রেম: চিকিৎসক, মা-বাবাসহ ৬ জনের হাতে খুন সরিফুল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কায় বাগদাদের দূতাবাস থেকে কর্মী সরালো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কায় বাগদাদের দূতাবাস থেকে কর্মী সরালো যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে ফের ১২ জনকে পুশইনের চেষ্টা, বাধা দিল বিজিবি-গ্রামবাসী
লালমনিরহাটে ফের ১২ জনকে পুশইনের চেষ্টা, বাধা দিল বিজিবি-গ্রামবাসী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জীবনের দ্বিতীয় ইনিংসে চমক ফারদিনের
জীবনের দ্বিতীয় ইনিংসে চমক ফারদিনের

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেস্ট ইতিহাসে বিরল সম্মান রাবাদার
টেস্ট ইতিহাসে বিরল সম্মান রাবাদার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরব আমিরাতে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা!
আরব আমিরাতে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চৌদ্দগ্রামে পানিতে ডুবে দুই বোনের মৃত্যু
চৌদ্দগ্রামে পানিতে ডুবে দুই বোনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ার্ড কাউন্সিল ছাড়া ইউনিয়ন কমিটি গঠনের অভিযোগ
ওয়ার্ড কাউন্সিল ছাড়া ইউনিয়ন কমিটি গঠনের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘অকাস’ সাবমেরিন চুক্তি পুনর্মূল্যায়নে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন উদ্যোগ
‘অকাস’ সাবমেরিন চুক্তি পুনর্মূল্যায়নে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন উদ্যোগ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নড়াইলে জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা
নড়াইলে জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষে সমুদ্রে ফিরলেন জেলেরা
৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষে সমুদ্রে ফিরলেন জেলেরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাসাগরে বিধ্বস্ত প্লেন, সব আরোহী নিহত
মহাসাগরে বিধ্বস্ত প্লেন, সব আরোহী নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারস্য উপসাগরে ৪টি তেল ট্যাঙ্কার আটক করেছে ইরান
পারস্য উপসাগরে ৪টি তেল ট্যাঙ্কার আটক করেছে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লস অ্যাঞ্জেলেস স্বাধীন করার ঘোষণা দিয়েছেন ট্রাম্প
লস অ্যাঞ্জেলেস স্বাধীন করার ঘোষণা দিয়েছেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ক্ষেপেছেন ট্রাম্প, গাজা যুদ্ধ বন্ধের নির্দেশ
নেতানিয়াহুর ওপর ক্ষেপেছেন ট্রাম্প, গাজা যুদ্ধ বন্ধের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে
করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের বাড়ছে করোনা, সংক্রমণ প্রতিরোধে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ৭ নির্দেশনা
ফের বাড়ছে করোনা, সংক্রমণ প্রতিরোধে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ৭ নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্কের ‘ভুল’ স্বীকার, ট্রাম্পকে নিয়ে যা বললেন!
ইলন মাস্কের ‘ভুল’ স্বীকার, ট্রাম্পকে নিয়ে যা বললেন!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার
বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা
পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের বিমানবন্দরে ফের হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বিমানবন্দরে ফের হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাছাকাছি আরাকান আর্মি
চীনের অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাছাকাছি আরাকান আর্মি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার শর্ত হিসেবে খনিজ সরবরাহ চাইলেন ট্রাম্প
চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার শর্ত হিসেবে খনিজ সরবরাহ চাইলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুচিত্রা সেনকে কেন মহানায়িকা মানেন না লিলি চক্রবর্তী?
সুচিত্রা সেনকে কেন মহানায়িকা মানেন না লিলি চক্রবর্তী?

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেসিকে তুলে নেওয়ার কারণ জানালেন স্কালোনি
মেসিকে তুলে নেওয়ার কারণ জানালেন স্কালোনি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিফা বিশ্বকাপ ২০২৬: এখন পর্যন্ত কোয়ালিফাই করেছে যারা
ফিফা বিশ্বকাপ ২০২৬: এখন পর্যন্ত কোয়ালিফাই করেছে যারা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘লন্ডন বৈঠক দেশের রাজনীতিতে সুবাতাস আনবে’
‘লন্ডন বৈঠক দেশের রাজনীতিতে সুবাতাস আনবে’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিরল খনিজ রপ্তানিতে চীনের সবুজ সংকেত
বিরল খনিজ রপ্তানিতে চীনের সবুজ সংকেত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লর্ডসে ইতিহাস গড়লেন স্টিভেন স্মিথ
লর্ডসে ইতিহাস গড়লেন স্টিভেন স্মিথ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে দ. কোরিয়ার অভিনব পদক্ষেপ
উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে দ. কোরিয়ার অভিনব পদক্ষেপ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব আমিরাতে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা!
আরব আমিরাতে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস, নৌবন্দরগুলোকে সতর্ক সংকেত
রাতে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস, নৌবন্দরগুলোকে সতর্ক সংকেত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যাপক ইউনূসের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
অধ্যাপক ইউনূসের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলার আশঙ্কায় বাগদাদের দূতাবাস থেকে কর্মী সরালো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কায় বাগদাদের দূতাবাস থেকে কর্মী সরালো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রম অধিকার সুরক্ষায় বাংলাদেশ আরও নিবিড়ভাবে কাজ করতে চায়: উপদেষ্টা
শ্রম অধিকার সুরক্ষায় বাংলাদেশ আরও নিবিড়ভাবে কাজ করতে চায়: উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'ঘেউ ঘেউ করার জন্য ইউরোপ টোকাইয়া মাত্র ২০টা লোক পাইলো!'
'ঘেউ ঘেউ করার জন্য ইউরোপ টোকাইয়া মাত্র ২০টা লোক পাইলো!'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশংসায় ভাসছেন ভারতের তরুণ অধিনায়ক গিল
প্রশংসায় ভাসছেন ভারতের তরুণ অধিনায়ক গিল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন আমীর খসরু
লন্ডন গেলেন আমীর খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন রূপে করোনার হানা
নতুন রূপে করোনার হানা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য
মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে
রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঈদ-পরবর্তী হৃদরোগীদের পরামর্শ
ঈদ-পরবর্তী হৃদরোগীদের পরামর্শ

স্বাস্থ্য

বিএনপির দুর্গ বগুড়ায় নির্বাচনি হাওয়া
বিএনপির দুর্গ বগুড়ায় নির্বাচনি হাওয়া

নগর জীবন

অর্থ পাচারের অভিযোগ অস্বীকার করলেন গভর্নর
অর্থ পাচারের অভিযোগ অস্বীকার করলেন গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎসবে ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস
উৎসবে ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস

স্বাস্থ্য

গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?
গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ
ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ

নগর জীবন

বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের
বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের

মাঠে ময়দানে

হামজাদের নিয়ে ভারতীয় ফুটবলে অস্বস্তি
হামজাদের নিয়ে ভারতীয় ফুটবলে অস্বস্তি

মাঠে ময়দানে

মার্কিন সিনেটে বাংলাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা
মার্কিন সিনেটে বাংলাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল ট্যাকটিসে হারল বাংলাদেশ
ভুল ট্যাকটিসে হারল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আমির খানের কাছে তিনবার পরীক্ষা দিয়েছি
আমির খানের কাছে তিনবার পরীক্ষা দিয়েছি

শোবিজ

মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি
মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাজ্যের সম্পত্তি জব্দ সাবেক মন্ত্রী সাইফুজ্জামানের
যুক্তরাজ্যের সম্পত্তি জব্দ সাবেক মন্ত্রী সাইফুজ্জামানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোমন্দে ঈদের সিনেমা
ভালোমন্দে ঈদের সিনেমা

শোবিজ

কত টাকার টিকিট বিক্রি হলো
কত টাকার টিকিট বিক্রি হলো

মাঠে ময়দানে

কোনো কিছুই নেই সরকারের নিয়ন্ত্রণে
কোনো কিছুই নেই সরকারের নিয়ন্ত্রণে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাগরে মৃত্যুমিছিল
সাগরে মৃত্যুমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

২০২৬ বিশ্বকাপে ব্রাজিল
২০২৬ বিশ্বকাপে ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

‘অপরাজিত সত্যজিৎ’-এ ববিতা
‘অপরাজিত সত্যজিৎ’-এ ববিতা

শোবিজ

কাবরেরার দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
কাবরেরার দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

আবুল হায়াতের আক্ষেপ
আবুল হায়াতের আক্ষেপ

শোবিজ

পর্যটন স্পটগুলোতে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস
পর্যটন স্পটগুলোতে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

মেয়াদ বাড়ে, খনন শেষ হয় না
মেয়াদ বাড়ে, খনন শেষ হয় না

রকমারি নগর পরিক্রমা

বদ্ধঘরে নারীর বিবস্ত্র লাশ ও অচেতন শিশু
বদ্ধঘরে নারীর বিবস্ত্র লাশ ও অচেতন শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা