শিরোনাম
প্রকাশ: ০৪:৩৪, বৃহস্পতিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২৩

চবিতে গোলটেবিল বৈঠক: প্রধানমন্ত্রীকে জাতীয় সংলাপের আহ্বান

চবি প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
চবিতে গোলটেবিল বৈঠক: প্রধানমন্ত্রীকে জাতীয় সংলাপের আহ্বান

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) 'দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংকট' শীর্ষক একটি গোলটেবিল বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীকে জাতীয় সংলাপের আহ্বান করেছেন বিভিন্ন চিন্তাবিদগণ।  বুধবার (২৯ নভেম্বর) সমাজবিজ্ঞান অনুষদের একটি কক্ষে  'সমাজ ও রাষ্ট্রচিন্তা কেন্দ্র' (সিএসপিটি) আয়োজিত এ বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়। 

এসময় অর্থনীতি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. তসলিম উদ্দিন বলেন, গণতন্ত্রের সাথে ডেভেলপমেন্টের ওতপ্রোত সম্পর্ক। কোন সরকার যদি সচ্ছ নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসে তাহলে জনগণের কাছে বিন্দুমাত্র হলেও দায়বদ্ধতা তৈরি হবে। কিন্তু আমাদের দেশে দলীয় গণতন্ত্র চলে। সেটা যে দলই হোক।

যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক খন্দকার আলী আর রাজি বলেন, বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে কথা বলতে আমরা যা জানি তা হচ্ছে: রাষ্ট্র নির্মাণের একটা সমস্যা, আইনের শাসনের সমস্যা, গণতন্ত্রের উত্তরায়ণের সমস্যা। রাষ্ট্রকে যারা নেতৃত্ব দিবে তাদেরকে ব্যক্তিনিরপেক্ষ হয়ে ওঠার সমস্যা। রাষ্ট্রের ক্ষমতা কার হাতে আছে? সেটা সুসংহত হচ্ছে কি না? আমাদের ক্ষেত্রে  রাষ্ট্র নির্মাণের ব্যক্তি বিরাট ফ্যাক্টর। আমাদের সংবিধানটি এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যেখানে ব্যক্তিই প্রধান হয়ে উঠে। কে কাকে সুবিধা পাওয়াই দিবে এর ভিত্তিতেই ক্ষমতা চলে।

রাজনৈতিক উত্তোরণের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক জ্ঞানতাত্ত্বিক সংকট রয়েছে। আমরা জবঢ়ঁনষরপ এর বাংলা করলাম প্রজাতন্ত্র, আমরা কার প্রজা। আমাদের সংবিধান খুব দুর্বোধ্য। এখনো আমাদের যা কিছু হচ্ছে সবকিছুতে কলোনিয়াল প্রভাব রয়ে গিয়েছে। বাংলাদেশের ভবিষ্যত পুরোটাই অন্ধকার। কারণ, আমাদের কোন জ্ঞানতাত্তি¡ক বিষয় নেই, শুধুই ঝগড়াঝাটি আছে।

অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, চীন বিরোধী কোয়াড জোট, ড. ইউনুস এবং ইন্দো-প্যাসিপিক ইস্যু নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে বাংলাদেশ সরকারের সম্পর্কের অবনতি হয়েছে। পরপর দুটি গণতান্ত্রিক সম্মেলনে বাংলাদেশকে আমন্ত্রণও করা হলো না। বরং বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হলো। এটি উদ্বেগের কারণ, যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সম্পর্কের অবনতির ফলে ৭৪' সালের দুর্ভিক্ষ হয়েছিল তা ভুলে গেলে চলবে না। 

তিনি বলেন, বাংলাদেশের সাথে বাণিজ্য, কূটনীতি, বিনিয়োগ ও বৈদেশিক সাহায্য, রেমিট্যান্স, উচ্চশিক্ষা'সহ বিবেচনায় যুক্তরাষ্ট্র সবার উপরে আছে। এছাড়াও ইউরোপীয় ইউনিয়ন রয়েছে যারা আমাদের রপ্তানির ৪৫ শতাংশের গন্তব্য। গতবছরে তাদের সাথে আমাদের আমদানি হয়েছে ৪ বিলিয়ন ডলার এবং রপ্তানি হয়েছে ২৫ বিলিয়ন ডলার। যা ইতিবাচক সম্পর্ক। ভারত,চীন এবং রাশিয়ার সাথে আমাদের প্রচুর বানিজ্য ঘাটতি রয়েছে। গতবছরে ভারতে আমাদের রপ্তানি ২ বিলিয়ন ডলার এবং আমদানি ১১ বিলিয়ন ডলার। চীনে ৬৮ কোটি ডলার এবং আমদানি ১৯ বিলিয়ন ডলার। রাশিয়ার সাথে আমদানি এবং রপ্তানি ১ বিলিয়ন ডলারের মধ্যে। এটি বিবেচনার বিষয়। এখন কোন শক্তির বলে সরকার পশ্চিমাদের সাথে সম্পর্ক কঠিন করে একটা নির্বাচন করে ক্ষমতায় থাকতে চায়? এই নির্বাচন দেশকে একটি সংকটের দিকে ঠেলে দিবে যা পরিণতি খুবই ভয়াবহ। 

আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. কামাল উদ্দিন বলেন, আমাদের দেশের গঠনতান্ত্রিক সমস্যার কারণে যে দলই ক্ষমতায় থেকে নির্বাচন করুক না কেনো বিরোধী প্রার্থী নির্বাচনে আসলে সরকারি দল ভয় পায়। গঠনতান্ত্রিক সমস্যার পরিবর্তন না করে স্বচ্ছ নির্বাচন করলেও যারা ক্ষমতায় আসবে তারা পরবর্তীতে নির্বাচনে যেতে ভয় পাবে। দ্বাদশ নির্বাচন নিয়ে আমাদের দেশে বিশেষ কিছু সংকট তৈরি হয়েছে। যেমন রাজনৈতিক সংকট, অর্থনৈতিক সংকট এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কের সংকট। আমরা দেখছি যে পুলিশ দিয়ে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করার একটা সংস্কৃতি তৈরি হয়েছে। কিন্তু উচিৎ হলো রাজনীতি দিয়েই রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করা।

রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. আনোয়ারা বেগম বলেন, এই বিভাগে এমন একটি গোলটেবিল খুবই ইতিবাচক, প্রশংসনীয় এবং সম্ভাবনাময়। উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে একটি সিভিলিয়ান গভমেন্ট দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকলে কিছু সক্ষমতা অর্জন করে। এটি মাথায় রেখে বিরোধী দলকে কৌশল সাজাতে হয়। যখন দেশের সবচেয়ে শক্তিশালী রাজনৈতিক দল ব্রিঙ্কম্যানশিপ (চরম ঝুঁকির খেলা) খেলতে চায়, তখন বিরোধীদলকে সে অনুযায়ী চিন্তা করতে হবে। বিএনপিকে এটা বুঝতে হবে আওয়ামীলীগ তাদের চেয়ে অনেক ভালো ব্রিঙ্কম্যানশিপ খেলতে পারে। আমি বলতে চাই ছোট এবং সমস্যাসংকুল দেশ হিসেবে এখানে বিরোধীদলের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেজন্য বিরোধীদলকে আরো বাস্তবধর্মী কৌশল নিতে হবে৷ ট্রেডিশনাল কৌশল ব্যবহার করে সফলতা খুবই কম পাওয়া যাবে। 

এসময় বৈঠকের সভাপতি ও সিএসপিটির নির্বাহী পরিচালক ড. এনায়েত উল্ল্যা পাটওয়ারী সরকারকে আলোচনায় বসার আহ্বান জানিয়ে বলেন, আলোচনায় বসা যদিও সরকারের জন্য কঠিন তবুও বঙ্গবন্ধুকন্যা হিসেবে ও পরবর্তী প্রজন্মের প্রতি দায়বদ্ধতার জায়গা থেকে হলেও এটা করা দরকার। তাহলে প্রধানমন্ত্রী প্রশংসিত হবেন ও পরবর্তী প্রজন্ম তাকে স্মরণে রাখবে। বাংলাদেশ আজ রাজনৈতিক সংকটে নিপতিত। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সরকার ও বিরোধীদলের অবস্থান বিপরীত মেরুতে। 

তিনি আরও বলেন, রাজনৈতিক দলসমূহের অপরিণামদর্শী ও অসহনশীল আচরণ এবং বিভিন্ন রাষ্ট্রের ভিন্ন ভিন্ন তৎপরতা দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করছে। এ থেকে উত্তরণের জন্য দেশের রাজনৈতিক দলসমূহ এবং নাগরিক সমাজকে এগিয়ে আসতে হবে। রাজনৈতিক সদিচ্ছার পরিচয় দিয়ে সংলাপের আয়োজন করে এ রাজনৈতিক সংকট থেকে উত্তরণ ঘটাতে হবে। সংলাপের পরিবেশ সৃষ্টির লক্ষ্যে বিরোধীদলের উপর দমন-পীড়ন বন্ধ করা উচিত। রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতৃবৃন্দকে জেল থেকে মুক্তি দিয়ে সংলাপের আহ্বান জানানো যেতে পারে। নির্বাচনের পুনঃতফসিল এ ক্ষেত্রে একটি উপায় হতে পারে।

এছাড়াও আলোচনায় অংশ নেন রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. ভূঁইয়া মো. মনোয়ার কবীর ও সহযোগী অধ্যাপক আককাছ আহমদ, লোকপ্রশাসন বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক মমতাজ উদ্দিন আহমদ'সহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫
রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, আহত ৫
উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, আহত ৫
জুনের মধ্যে চাকসু নির্বাচন চায় শিবির
জুনের মধ্যে চাকসু নির্বাচন চায় শিবির
জাকসুর তফসিল নিয়ে শঙ্কা, প্রশাসনিক ভবন অবরোধের হুঁশিয়ারি
জাকসুর তফসিল নিয়ে শঙ্কা, প্রশাসনিক ভবন অবরোধের হুঁশিয়ারি
ঢাবিতে রিসার্চ এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডের নামে অর্থ অপচয়ের অভিযোগ
ঢাবিতে রিসার্চ এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডের নামে অর্থ অপচয়ের অভিযোগ
টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে গোবিপ্রবি ও গ্রিনটেক ফাউন্ডেশনের চুক্তি সই
টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে গোবিপ্রবি ও গ্রিনটেক ফাউন্ডেশনের চুক্তি সই
দেশের সব পলিটেকনিকে টানা শাটডাউন কর্মসূচি ঘোষণা
দেশের সব পলিটেকনিকে টানা শাটডাউন কর্মসূচি ঘোষণা
হাওরে স্বল্পমেয়াদি ধান চাষে আগ্রহ তৈরিতে গাকৃবিতে বিশেষ কর্মশালা
হাওরে স্বল্পমেয়াদি ধান চাষে আগ্রহ তৈরিতে গাকৃবিতে বিশেষ কর্মশালা
জাবিতে ছাত্রদলের মার্চ ফর জাস্টিস
জাবিতে ছাত্রদলের মার্চ ফর জাস্টিস
সর্বশেষ খবর
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৩৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৩৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে