শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:১১, মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ, ২০২৪

সেই শিক্ষকের জবানবন্দি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সেই শিক্ষকের জবানবন্দি

গত ১৫ মার্চ রাতে কুমিল্লার নিজ বাড়িতে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) আইন বিভাগের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের ছাত্রী ফাইরুজ অবন্তিকা। মৃত্যুর আগে এই শিক্ষার্থী নিজের ফেসবুক হ্যান্ডেলে দীর্ঘ স্ট্যাটাস দেন। সেখানে তার আত্মহত্যার জন্য সহপাঠী আম্মান সিদ্দিকী ও জবির সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামকে দায়ী করেন। এ ঘটনা প্রকাশ্যে এলে পরদিন ১৬ মার্চ রাতে অভিযুক্ত সহপাঠী আম্মান ও সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামকে আটক করে পুলিশ। 

এদিকে, অবন্তিকা আত্মহত্যার ঘটনায় আত্মপক্ষ সমর্থন দিয়ে একটি ব্যাখ্যা দেন অভিযুক্ত শিক্ষক দ্বীন ইসলাম। নিচে তার বক্তব্য হুবহু তুলে ধরা হলো :

প্রথমত আমি একজন মানুষ, দ্বিতীয়ত আমি একজন শিক্ষক, তৃতীয়ত আমি দু’জন কন্যাসন্তানের বাবা। আপনাদের কাছে অনুরোধ আপনারা আমার কথাগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনুন এবং প্রকৃত ঘটনা জানুন। দয়া করে আমার জীবনটাকে হুমকির মুখে ফেলে দিয়ে আমার সন্তানদের এতিম করবেন না। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের ১৩তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকার অকাল মৃত্যুর জন্য গভীর শোক প্রকাশ করছি ও তার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি। আমাদের ছাত্রী অবন্তিকা এবং তাঁর সহপাঠীদের নিয়ে প্রকৃত ঘটনা নিচে তুলে ধরলাম-

ঘটনা প্রায় দেড় বছর আগের। অবন্তিকার ব্যাচমেটরা কোতোয়ালি থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করে সেখানে অবন্তিকাও উপস্থিত ছিল। জিডিতে উল্লেখ করা হয় যে, কেউ একজন ফেসবুকে ভুয়া আইডি খুলে তাদেরকে হয়রানি করে। পুলিশ তখন উচ্চতর তদন্তের আশ্বাস দিয়ে বলে আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে আইডিটা কে চালায় সেটা বের করে দেব। এই কথা শুনে অবন্তিকা থানা থেকে বের হয়ে ক্যাম্পাসে আসার পথেই তার বন্ধুদের কাছে স্বীকার করে যে, আইডিগুলো (ফেইক একাউন্টসগুলো) সে নিজেই চালায়। তখন তার বন্ধুরা তাকেসহ প্রক্টর অফিসে নিয়ে এসে অবন্তিকার বিরুদ্ধে গত ০৮.০৮.২০২২ তারিখে একটা লিখিত অভিযোগ দেয়।

অভিযোগের প্রেক্ষিতে তৎকালীন প্রক্টর মোস্তফা কামাল আমাকে এবং সহকারী প্রক্টর গৌতম কুমার সাহাকে (গণিত বিভাগ) গত ১১.০৮.২০২২ তারিখে তদন্তের দায়িত্ব দেন। পরবর্তীতে গত ১৬.০৮.২০২২ তারিখে প্রক্টর মহোদয়ের উপস্থিতিতে আমি এবং সহকারী প্রক্টর গৌতম কুমার সাহা- অবন্তিকা এবং তার অভিভাবকদের প্রক্টর অফিসে আসার জন্য আহ্বান করি। পরে অবন্তিকার মা মিটিংয়ে আসে- তখন অবন্তিকার ক্লাসমেইটসসহ (অভিযোগকারীরা) সবাই উপস্থিত ছিল। তখন অবন্তিকার মা ঘটনার সত্যতা শুনে বলেন যে, আমার মেয়ে যা করেছে ভুল করেছে, ঘটনার জন্য অভিযোগকারী সকলের কাছে আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করেন এবং ভবিষ্যতে অবন্তিকা আর এই ধরনের কাজ করবে না বলে প্রতিশ্রুতি দেন এবং বলেন, যদি করে তার দ্বায় আমরা নিবো। এবারের মত বিষয়টি ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার জন্য অনুরোধ জানান এবং বলেন, আমার মেয়ে ভালো শিক্ষার্থী কিন্তু সে কয়েকদিন ধরে মানসিকভাবে অসুস্থ এবং ওষুধ খাচ্ছে।

তখন তার ব্যাচমেইটরা বিষয়টা মানবিক এবং ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখেন। এভাবে বিষয়টা প্রাথমিকভাবে মিমাংসা করা হয়। এরপর অবন্তিকার পরে তার মা-ও জিডিটা তুলে নেওয়ার জন্য অভিযোগকারীদের বারবার অনুরোধ করেন। কিন্তু অভিযোগকারীরা জিডি তুলে নিতে অসম্মতি জানায়, কারণ তাদের ধারণা অবন্তিকা ভবিষ্যতে এ ধরনের আচরণ আবারো করতে পারে।

তখন আর জিডিটা সাথে সাথেই তোলা সম্ভব হয়নি। অভিযোগকারীরা বলেন, আমরা তাকে আগামী ৩ মাস পর্যবেক্ষণ করবো এবং যদি অবন্তিকা স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে তাহলে আমরা ৩ মাস পরে জিডিটা তুলে নেব। ঝামেলা এখানেই প্রাথমিকভাবে নিষ্পত্তি করা হয়। এর কিছুদিন পরে অবন্তিকা ও তার মা বিশ্ববিদ্যালয়ে আসেন এবং আমাকে প্রক্টর অফিসে না পেয়ে আমার বিভাগে আসেন- তারা যেহেতু আমার এলাকার- তাই আমার জায়গা থেকে সর্বোচ্চ আপ্যায়ণ করি। ওইদিন অবন্তিকার মা আমাকে জানান- অবন্তিকার হলের বন্ধুরা ওর সাথে ভালো ব্যবহার করছে না এতে অবন্তিকা মানসিকভাবে ভেঙে পড়ছে। তখন আমি তাদেরকে প্রক্টর অফিসে লিখিতভাবে অভিযোগ করার পরামর্শ দেই। তখন অবন্তিকার মা বলেন যা হওয়ার হয়ে গেছে এখন আর এ বিষয় নিয়ে বাড়াবাড়ি করতে চাচ্ছি না- আমি আমার মেয়েকে হলে রাখবো না, এতে করে তার পড়াশুনা খারাপ হয়ে যাবে এবং সে মানসিকভাবে আরও ভেঙে পড়বে। তখন আমি তাকে বলি, আপনি অভিভাবক যা ভালো মনে করেন সেটাই করেন। যেকোনো প্রয়োজনে আমার সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে। অভিযোগ নিস্পত্তির ৩ মাসেরও কিছুদিন পরে অবন্তিকা এবং তার বাবা-মা প্রক্টর অফিসে জিডি তোলার জন্য আসেন কিন্তু তার ব্যাচমেইটরা জিডি তুলতে অসম্মতি জানায়। তখন অবন্তিকার মা-বাবা এবং অবন্তিকা আবার আমাকে ফোন করে আমার বিভাগে দেখা করতে আসেন।

তখন ক্লাসশেষে তাদের সাধ্যমত আপ্যায়ন করি। তখন তারা জিডি তুলার বিষয়ে আমাকে অনুরোধ করেন। আমি তখন তাদের বিষয়টা বুঝিয়ে বলার চেষ্টা করি যে বিষয়টা আমার হাতে নেই। আমাদের কাজ তদন্ত করে রিপোর্ট প্রদান করা এবং আমরা তাই করি। জিডির বিষয়ে প্রক্টর মহোদয় এবং অভিযোগকারীদের সাথে আলাপ করে নিষ্পত্তি করার পরামর্শ দেই। তৎক্ষনাৎ অবন্তিকার মা কিছুটা হতাশার ভাষায় বলেন, আমি দু’জন (অবন্তিকা এবং ওর বাবা)  ডিপ্রেশনের রোগীকে নিয়ে এত বছর সংসার করে আসছি। আমি নিজেও অনেক অসুস্থ হয়ে পড়েছি। আমার মেয়েটা মারাত্মক ডিপ্রেশনে পড়ে গেছে। এরপরে অবন্তিকা ও তার পরিবারের কারো সাথে এ বিষয়ে আজ পর্যন্ত আমার কোনো যোগাযোগ হয়নি।

মৃত্যুর পূর্বে ফেসবুকে দেওয়া অবন্তিকার স্ট্যাটাস নিয়ে বলতে চাই...
১/ প্রথমত আমার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ, আম্মানকে বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করা, যা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। কারণ ঘটনা নিস্পত্তি হয় ১৬.০৮.২০২২ সালে। এরপর এই বিষয় নিয়ে আর কারো সাথে কোন আলোচনা হয়নি কখনো। 

২/ প্রক্টর অফিসে অবন্তিকা এবং তার মাকে একবারই ডাকা হয়েছিল। সেই সময় প্রক্টর মোস্তফা কামাল, সহকারী প্রক্টর গৌতম সাহা এবং অভিযোগকারী তার বন্ধুরা উপস্তিত ছিলেন। একাধিকবার ডেকে হেনস্তা করার বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা এবং ভিত্তিহীন। কারণ বিষয়টি ওইদিনই মিমাংসা হয়ে গিয়েছিল।
 
৩/ সুইসাইড নোটে প্রক্টর অফিসে আম্মানের বিরুদ্ধে আনিত যৌন হয়রানি ও ভয়ভীতির অভিযোগের বিচার না পাওয়ার বিষয়টি তৎকালীণ প্রক্টর মোস্তফা কামাল ভালো বলতে পারবেন। এ অভিযোগ সম্পর্কে আমি অবগত নই।

৪/ সুইসাইড নোটে আনিত অভিযোগ অবন্তিকাকে বহিষ্কার করার বিষয়ে পরবর্তীতে আমি কখনো কিছুই বলিনি। কারণ বিষয়টি মিমাংসা হওয়ার পরে অবন্তিকার সাথে বিগত দেড় বছরে একবারের জন্যেও অবন্তিকা বা তার পরিবারের সাথে আমার কোনো কথা বা যোগাযোগ হয়নি।

কিছুকথা...
১/ একজন শিক্ষক হিসেবে শিক্ষার্থীদের পাশে থাকা এবং তাদের জন্য কাজ করা আমার নৈতিক দায়িত্ব। দীর্ঘ ১১ বছরের শিক্ষকতার জীবনে আমি আমার সর্বোচ্চটুকু দিয়ে শিক্ষার্থীদের পাশে ছিলাম ইনশাল্লাহ ভবিষ্যতেও থাকবো।
২/ শুধুমাত্র স্ট্যাটাসের উপর ভিক্তি করে কাউকে ভুল না ভাবার অনুরোধ রইল।
৩/ এই অপ্রত্যাশিত ঘটনার প্রকৃত রহস্য উন্মোচনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন এবং অন্যান্য আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করার জন্য আমি সবিনয়ে প্রস্তুত। 
৫/ সঠিক তথ্য জেনে সিদ্ধান্ত এবং মন্তব্য করার অনুরোধ রইল।

বিডি-প্রতিদিন/শআ

এই বিভাগের আরও খবর
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ
এআইইউবিতে “গবেষণার দক্ষতা উন্নয়ন ও বৈশ্বিক স্বাস্থ্যে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার ভূমিকা” বিষয়ক সেমিনার
এআইইউবিতে “গবেষণার দক্ষতা উন্নয়ন ও বৈশ্বিক স্বাস্থ্যে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার ভূমিকা” বিষয়ক সেমিনার
প্রায়োগিক শিক্ষা ছাড়া প্রযুক্তি বিশ্বে এগিয়ে যাওয়া সম্ভব নয় : জিডিইউ উপাচার্য
প্রায়োগিক শিক্ষা ছাড়া প্রযুক্তি বিশ্বে এগিয়ে যাওয়া সম্ভব নয় : জিডিইউ উপাচার্য
ডাকসু নির্বাচনে চূড়ান্ত ভোটার ৩৯ হাজার ৭৭৫ জন
ডাকসু নির্বাচনে চূড়ান্ত ভোটার ৩৯ হাজার ৭৭৫ জন
কাল থেকে ডাকসুর মনোয়নপত্র বিতরণ শুরু
কাল থেকে ডাকসুর মনোয়নপত্র বিতরণ শুরু
ঢাবি আন্তঃবিভাগ বাস্কেটবল প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সাংবাদিকতা বিভাগ
ঢাবি আন্তঃবিভাগ বাস্কেটবল প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সাংবাদিকতা বিভাগ
ঝাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে নবীনদের বরণ করল জবির ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ
ঝাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে নবীনদের বরণ করল জবির ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ
‘মাটিকে মায়ের মতোই ভালোবাসতে হবে’
‘মাটিকে মায়ের মতোই ভালোবাসতে হবে’
গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের নিয়ে প্রবন্ধ পাঠানোর নির্দেশ মাউশির
গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের নিয়ে প্রবন্ধ পাঠানোর নির্দেশ মাউশির
স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে মহাসড়কে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীনবরণ
স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে মহাসড়কে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীনবরণ
পরীক্ষায় বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীরা পাবেন বাড়তি ৩০ মিনিট সময়
পরীক্ষায় বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীরা পাবেন বাড়তি ৩০ মিনিট সময়
পিবিপ্রবিতে নবীন শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত
পিবিপ্রবিতে নবীন শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত
সর্বশেষ খবর
স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের দাবিতে অনশনে থাকা দুই শিক্ষার্থী অসুস্থ
স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের দাবিতে অনশনে থাকা দুই শিক্ষার্থী অসুস্থ

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

মিথ্যা মামলায় শাস্তি পেতে হবে
মিথ্যা মামলায় শাস্তি পেতে হবে

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

স্কোয়াডের শক্তি আরও বাড়ালো আতলেতিকো মাদ্রিদ
স্কোয়াডের শক্তি আরও বাড়ালো আতলেতিকো মাদ্রিদ

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসওয়ার্ড তৈরি করবেন যেভাবে
শক্তিশালী পাসওয়ার্ড তৈরি করবেন যেভাবে

২৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পর্বতারোহীদের আকৃষ্ট করতে নেপালের ৯৭টি চূড়ায় বিনামূল্যে আরোহণের সুযোগ
পর্বতারোহীদের আকৃষ্ট করতে নেপালের ৯৭টি চূড়ায় বিনামূল্যে আরোহণের সুযোগ

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চানখারপুলে ৬ হত্যা: ৮ আসামির বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
চানখারপুলে ৬ হত্যা: ৮ আসামির বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পুঁজিবাজার: সূচকের উত্থানে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের উত্থানে চলছে লেনদেন

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিমানবন্দরে অবতরণের সময় উড়োজাহাজের ধাক্কায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
বিমানবন্দরে অবতরণের সময় উড়োজাহাজের ধাক্কায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাচার হাতে ভাতিজা খুন, গ্রেফতার ২
চাচার হাতে ভাতিজা খুন, গ্রেফতার ২

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় বিএনপির গণমিছিল ও লিফলেট বিতরণ
ভোলায় বিএনপির গণমিছিল ও লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে বিএনপি নেতাকর্মীদের উপর আওয়ামী লীগের হামলা, আহত অন্তত ২৫
শিবচরে বিএনপি নেতাকর্মীদের উপর আওয়ামী লীগের হামলা, আহত অন্তত ২৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ইয়াবাসহ দুই নারী আটক
চাঁদপুরে ইয়াবাসহ দুই নারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক ও তিনটি নোট বিনিময় স্বাক্ষর
মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক ও তিনটি নোট বিনিময় স্বাক্ষর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে অপহৃত কিশোর উদ্ধার
চট্টগ্রামে অপহৃত কিশোর উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আরাফাত রহমান কোকো : এক নিভৃতচারী অমর ক্রীড়াশিল্পী
আরাফাত রহমান কোকো : এক নিভৃতচারী অমর ক্রীড়াশিল্পী

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ব্যাংকে টাকা তুলতে হয়রানি
ব্যাংকে টাকা তুলতে হয়রানি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্য : উপসর্গ এবং প্রতিকার
শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্য : উপসর্গ এবং প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

এশিয়া কাপ দিয়েই মাঠের লড়াইয়ে ফিরতে চান সূর্যকুমার
এশিয়া কাপ দিয়েই মাঠের লড়াইয়ে ফিরতে চান সূর্যকুমার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের ভিত্তিতে সংসদ নির্বাচনের দাবিতে জামায়াতের বিক্ষোভ বুধবার
জুলাই সনদের ভিত্তিতে সংসদ নির্বাচনের দাবিতে জামায়াতের বিক্ষোভ বুধবার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রোতাদের জন্য হাবিবের নতুন গান 'জানিনা'
শ্রোতাদের জন্য হাবিবের নতুন গান 'জানিনা'

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লালমনিরহাটে প্রতারক চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার
লালমনিরহাটে প্রতারক চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সত্যিই কি বিয়ে করতে চলেছেন রোনালদো? জর্জিনার নতুন পোস্ট ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে
সত্যিই কি বিয়ে করতে চলেছেন রোনালদো? জর্জিনার নতুন পোস্ট ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পারিবারিক কলহে বোন জামাইয়ের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
পারিবারিক কলহে বোন জামাইয়ের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেনাপোল সীমান্তে স্বর্ণবারসহ কোটি টাকার পণ্য জব্দ
বেনাপোল সীমান্তে স্বর্ণবারসহ কোটি টাকার পণ্য জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের শুল্কবিরতি আরও ৯০ দিন বাড়ল
যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের শুল্কবিরতি আরও ৯০ দিন বাড়ল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে অপহৃত হুন্ডি বাহক উদ্ধার, ব্যবসায়ী আটক
চাঁপাইনবাবগঞ্জে অপহৃত হুন্ডি বাহক উদ্ধার, ব্যবসায়ী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যান ছিনতাইয়ে খুন, ১২ দিন পর লাশ উদ্ধার
ভ্যান ছিনতাইয়ে খুন, ১২ দিন পর লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতাল থেকে আজ বাসায় ফিরবেন জামায়াত আমির
হাসপাতাল থেকে আজ বাসায় ফিরবেন জামায়াত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা’ দীর্ঘদিন ধরে একসঙ্গে আছি, অবশেষে প্রেমের কথা স্বীকার করলেন জয়া
‘আমরা’ দীর্ঘদিন ধরে একসঙ্গে আছি, অবশেষে প্রেমের কথা স্বীকার করলেন জয়া

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে মার্কিন পণ্য বয়কটের ডাক
ভারতে মার্কিন পণ্য বয়কটের ডাক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী আটক
দিল্লিতে রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী আটক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্ক চাপে নয়াদিল্লির নতুন ভরসা কি ইসরায়েল?
ট্রাম্পের শুল্ক চাপে নয়াদিল্লির নতুন ভরসা কি ইসরায়েল?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী বিনামূল্যে টাইফয়েড টিকা কার্যক্রম শুরু ১ সেপ্টেম্বর
দেশব্যাপী বিনামূল্যে টাইফয়েড টিকা কার্যক্রম শুরু ১ সেপ্টেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পরমাণু যুদ্ধের হুমকির জবাবে কী বলছে ভারত
পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পরমাণু যুদ্ধের হুমকির জবাবে কী বলছে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের বিমান ধ্বংসের ভারতীয় দাবি নিয়ে যা বললেন চীনা বিশেষজ্ঞ
পাকিস্তানের বিমান ধ্বংসের ভারতীয় দাবি নিয়ে যা বললেন চীনা বিশেষজ্ঞ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি-ওয়াশিংটন সরাসরি ফ্লাইট বাতিলে বাধ্য হল এয়ার ইন্ডিয়া
দিল্লি-ওয়াশিংটন সরাসরি ফ্লাইট বাতিলে বাধ্য হল এয়ার ইন্ডিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ জেলায় বড় ধরনের বন্যার শঙ্কা
৩০ জেলায় বড় ধরনের বন্যার শঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালিবাগে প্রাইভেটকার থেকে উদ্ধার দুই মরদেহের পরিচয় মিলেছে
মালিবাগে প্রাইভেটকার থেকে উদ্ধার দুই মরদেহের পরিচয় মিলেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশের পাটপণ্য রপ্তানিতে ভারতের নতুন বিধিনিষেধ
বাংলাদেশের পাটপণ্য রপ্তানিতে ভারতের নতুন বিধিনিষেধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করল কুয়েত
৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করল কুয়েত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ শেষ, ‘না ভোটের’ বিধান থাকছে
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ শেষ, ‘না ভোটের’ বিধান থাকছে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ লাখ লিটার তেলসহ জাহাজ জব্দ করল ইরান
২০ লাখ লিটার তেলসহ জাহাজ জব্দ করল ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজির ভিডিও ভাইরাল, এনসিপি নেতাকে শোকজ
চাঁদাবাজির ভিডিও ভাইরাল, এনসিপি নেতাকে শোকজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ শ্রেণির করদাতাদের অনলাইন রিটার্ন দিতে হবে না
পাঁচ শ্রেণির করদাতাদের অনলাইন রিটার্ন দিতে হবে না

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পুতিনের সঙ্গে ‘বন্ধুত্ব’ নিয়ে মোদিকে সতর্ক করলেন কাসপারভ
পুতিনের সঙ্গে ‘বন্ধুত্ব’ নিয়ে মোদিকে সতর্ক করলেন কাসপারভ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহহীনদের অবিলম্বে রাজধানী ছাড়তে বললেন ট্রাম্প
গৃহহীনদের অবিলম্বে রাজধানী ছাড়তে বললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্বল ব্যাংকগুলো একীভূতের বদলে বন্ধ করাই উত্তম : বিটিএমএ সভাপতি
দুর্বল ব্যাংকগুলো একীভূতের বদলে বন্ধ করাই উত্তম : বিটিএমএ সভাপতি

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অতিরিক্ত আইজি হলেন পুলিশের ৭ কর্মকর্তা
অতিরিক্ত আইজি হলেন পুলিশের ৭ কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুয়া পুলিশ স্টেশন বানিয়ে প্রতারণা, নয়ডায় গ্রেফতার ৬
ভুয়া পুলিশ স্টেশন বানিয়ে প্রতারণা, নয়ডায় গ্রেফতার ৬

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাউয়াছড়ায় বেড়েই চলেছে গাড়িচাপায় বন্যপ্রাণীর মৃত্যু
লাউয়াছড়ায় বেড়েই চলেছে গাড়িচাপায় বন্যপ্রাণীর মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মালিবাগে প্রাইভেটকারের ভেতর মিলল দুই লাশ
মালিবাগে প্রাইভেটকারের ভেতর মিলল দুই লাশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় পৌঁছালেন প্রধান উপদেষ্টা
মালয়েশিয়ায় পৌঁছালেন প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী
ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭ নাবিকসহ জ্বালানিবাহী বিদেশি ট্যাঙ্কার জব্দ করল ইরান
১৭ নাবিকসহ জ্বালানিবাহী বিদেশি ট্যাঙ্কার জব্দ করল ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননে অভিযানে গিয়ে ইসরায়েলি সামরিক যান উধাও
লেবাননে অভিযানে গিয়ে ইসরায়েলি সামরিক যান উধাও

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে ভয়াবহ অভিজ্ঞতা কংগ্রেস নেতার
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে ভয়াবহ অভিজ্ঞতা কংগ্রেস নেতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গাজায় ইসরায়েলিদের ভয়াবহতার বর্ণনা দেওয়ার ভাষা নেই’
‘গাজায় ইসরায়েলিদের ভয়াবহতার বর্ণনা দেওয়ার ভাষা নেই’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প ইউক্রেনের কিছু ভূমি রাশিয়ার কাছ থেকে ফেরত আনার চেষ্টা করবেন
ট্রাম্প ইউক্রেনের কিছু ভূমি রাশিয়ার কাছ থেকে ফেরত আনার চেষ্টা করবেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিন্ডিকেট ভেঙে কমল ২০ ওষুধের দাম
সিন্ডিকেট ভেঙে কমল ২০ ওষুধের দাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ভার্চুয়াল মাধ্যমে প্রেম চীনের যুবক দিনাজপুরে
ভার্চুয়াল মাধ্যমে প্রেম চীনের যুবক দিনাজপুরে

খবর

অবৈধ অস্ত্রে আতঙ্ক
অবৈধ অস্ত্রে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজমের আশীর্বাদে সওজে তমার কালো থাবা
আজমের আশীর্বাদে সওজে তমার কালো থাবা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে রাহুল গান্ধীকে গ্রেপ্তার নিয়ে তোলপাড়
ভারতে রাহুল গান্ধীকে গ্রেপ্তার নিয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকুনগুনিয়া-পরবর্তী ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা
চিকুনগুনিয়া-পরবর্তী ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা

স্বাস্থ্য

জোট গড়ে ঘুরে দাঁড়াতে চায় বামেরা
জোট গড়ে ঘুরে দাঁড়াতে চায় বামেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিলের ক্ষমতা পাচ্ছে ইসি
ভোট বাতিলের ক্ষমতা পাচ্ছে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মার্কিন কর্মকর্তাদের অন্যরকম একদিন
মার্কিন কর্মকর্তাদের অন্যরকম একদিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে আসছে অস্ত্র
ভারত-মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে আসছে অস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

জীববৈচিত্র্য রক্ষায় এক সাহসী যুবকের গল্প
জীববৈচিত্র্য রক্ষায় এক সাহসী যুবকের গল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়ার বিশেষ মানুষ কে?
জয়ার বিশেষ মানুষ কে?

শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : তারেক রহমান
নির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতি নির্মূল সম্ভব নয়, কমানো যাবে
দুর্নীতি নির্মূল সম্ভব নয়, কমানো যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্নযাত্রার কান্ডারি আফঈদা
স্বপ্নযাত্রার কান্ডারি আফঈদা

মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় প্রধান উপদেষ্টা, লালগালিচা সংবর্ধনা
মালয়েশিয়ায় প্রধান উপদেষ্টা, লালগালিচা সংবর্ধনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে গাড়ির ভিতরে দুই লাশ
রাজধানীতে গাড়ির ভিতরে দুই লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই, জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত, সরব ইসলামী আন্দোলন
বিএনপির দুই, জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত, সরব ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

গভর্নর নিয়োগ দেবেন রাষ্ট্রপতি, বাড়বে মেয়াদ
গভর্নর নিয়োগ দেবেন রাষ্ট্রপতি, বাড়বে মেয়াদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে চার নেতার লড়াই জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপিতে চার নেতার লড়াই জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

চিকিৎসার কথা বলে প্রতিবন্ধী নারীকে ধর্ষণ
চিকিৎসার কথা বলে প্রতিবন্ধী নারীকে ধর্ষণ

নগর জীবন

‘আরও পাঁচ লাখ নিতে পারো কি না’
‘আরও পাঁচ লাখ নিতে পারো কি না’

নগর জীবন

গাজায় একসঙ্গে পাঁচ সাংবাদিক হত্যায় ইসরায়েল
গাজায় একসঙ্গে পাঁচ সাংবাদিক হত্যায় ইসরায়েল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার পেতে আর কত অপেক্ষা
বিচার পেতে আর কত অপেক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

চায়না দুয়ারি জালে বিপন্ন দেশি মাছ
চায়না দুয়ারি জালে বিপন্ন দেশি মাছ

নগর জীবন

হিসাব বদলে দিতে চায় বসুন্ধরা কিংস
হিসাব বদলে দিতে চায় বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে

পাবনায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার রাজশাহীতে
পাবনায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার রাজশাহীতে

নগর জীবন

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ করতে হবে
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ করতে হবে

নগর জীবন

২০ জনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
২০ জনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট

নগর জীবন