শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৮, মঙ্গলবার, ১২ আগস্ট, ২০২৫

ব্যাংকে টাকা তুলতে হয়রানি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ব্যাংকে টাকা তুলতে হয়রানি

বিশ্বাস করে ব্যাংকে টাকা রেখে এখন জিম্মি লাখো গ্রাহক। ব্যাংকে ব্যাংকে ধরনা দিয়েও নিজের জমানো টাকা তুলতে পারছেন না। টাকা চাইলে নানা টালবাহানা আর অজুহাত। ঋণ কেলেঙ্কারিতে দুর্বল হয়ে যাওয়া ব্যাংকের ক্ষেত্রেই এ ঘটনা বেশি।

এসব ব্যাংক সংস্কার ও তারল্য সহায়তার পরও গ্রাহকের জমা অর্থ ফেরত দিতে পারছে না। ফলে দীর্ঘদিন থেকে অপেক্ষা করে থাকা গ্রাহকের প্রত্যাশা ভেঙে চুরমার হয়ে যাচ্ছে। তাঁদের আস্থায় চিড় ধরেছে। এ ঘটনা শুধু ঢাকা নয়, বন্দরনগরী চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন জেলারও প্রায় একই চিত্র।

২০২৪ সালে ক্ষমতার পালাবদলে নতুন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পরই আর্থিক খাতকে স্থিতিশীল করতে নানা পদক্ষেপ নেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। দুর্বল ব্যাংকগুলোর ১৪টি পর্ষদ বিলুপ্ত করা হয়, প্রায় ৫২ হাজার কোটি টাকা নতুন করে ছাপিয়ে ব্যাংকগুলোকে তারল্য সহায়তা দেওয়া হয়। সবল ব্যাংক থেকে টাকা ধারের জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সুপারিশ ও ঋণাত্মক কারেন্ট অ্যাকাউন্ট ব্যালান্স ডিমান্ড লোনে পরিবর্তন করা হয়। এসব পদক্ষেপের ফলে ছোট অঙ্কের আমানতকারীরা কিছু অর্থ তুলতে পারলেও বড় অঙ্কের সঞ্চয় ফেরত পাওয়া অনেকের জন্য এখনো দুঃস্বপ্ন হয়ে আছে।

কিছু কিছু দুর্বল ব্যাংক মাসে পাঁচ হাজার টাকাও দিতে পারছে না, আর গ্রাহকদের ধৈর্য ধরার পরামর্শ দিচ্ছেন শাখা ম্যানেজাররা।

কক্সবাজারের মহেশখালীর বাসিন্দা শাহিদা নূর, যিনি নিজের পালিত হাঁস-মুরগি বিক্রি করে ইউনিয়ন ব্যাংকের বদরখালী শাখায় লাখ খানেক টাকা জমিয়েছিলেন। কিন্তু যখন তিনি অসুস্থ শরীর নিয়ে সেই সঞ্চয়ের সামান্য অংশ তুলতে ব্যাংকে গেলেন, তখন জানতে পারলেন ব্যাংকে টাকা নেই। অনেক অনুরোধের পর তাঁকে মাত্র পাঁচ হাজার টাকা দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হলো, তাও দুই সপ্তাহ পর। একই ধরনের ভোগান্তির শিকার স্কুল-শিক্ষক আবদুল কাদের। তিনি এক লাখ ২৭ হাজার টাকা তুলতে ১৮ বার ব্যাংকে গিয়েও এক হাজার টাকা হাতে পাননি।

এই চিত্র শুধু শাহিদা বা কাদেরের নয়, এটি এখন গ্লোবাল ইসলামী, ফার্স্ট সিকিউরিটি, ইউনিয়ন ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, পদ্মা ব্যাংক ও সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের মতো বেশ কয়েকটি বেসরকারি ব্যাংকের প্রায় লাখো গ্রাহকের প্রতিদিনের বাস্তবতা। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর এসব ব্যাংকে আমানত তোলার হিড়িক পড়েছিল। সেই চাপ এখনো সামলে উঠতে পারেনি ব্যাংকগুলো। গ্রাহকরা বলছেন, দিনের পর দিন লাইনে দাঁড়িয়ে থাকার পরও টাকা পাচ্ছেন না; বরং প্রতিনিয়ত তাঁদের ফিরিয়ে দেওয়া হচ্ছে নানা অজুহাতে।

বাণিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারেও তীব্র তারল্য সংকটে পড়েছে দেশের বেশ কয়েকটি বেসরকারি ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা ধার নিয়েও সংকট কাটাতে পারছে না ব্যাংকগুলো। ফলে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের বিভিন্ন শাখায় টাকা তুলতে গিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা, কর্মকর্তাদের অসহযোগিতামূলক আচরণ এবং নানা অজুহাতে গ্রাহকদের ফিরিয়ে দেওয়ার ঘটনা এখন নিত্যনৈমিত্তিক হয়ে দাঁড়িয়েছে। চিকিৎসা, সন্তানের স্কুলের বেতন কিংবা ব্যবসার জরুরি প্রয়োজনেও টাকা না পেয়ে গ্রাহকদের মধ্যে বাড়ছে ক্ষোভ ও হাহাকার।

ফেনীর ইউনিয়ন ব্যাংকের গ্রাহক কবির আহমেদ পাঁচ বছর ধরে মেয়ের বিয়ের জন্য সঞ্চয় করছিলেন। ২০২৪ সালের জুনে মেয়ের বিয়ের তারিখ ঠিক হলেও ব্যাংক থেকে ছয় লাখ টাকা উত্তোলন করতে না পারায় বিয়ে আটকে গেছে। নানাভাবে তদবির করেও ব্যাংক পুরো অর্থ ফেরত দিতে রাজি হয়নি। মেয়ের বিয়ের জন্য ২০২০ সালে টাকা জমানো শুরু করেন। ২০২৪ সালের জুন মাসে সেই সঞ্চয়ের পাঁচ বছর পূর্ণ হয়। এরই মধ্যে মেয়ের বিয়ের কথা পাকা করে রেখেছিলেন কবির। কিন্তু এরই মধ্যে দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলন। শেখ হাসিনার পতনের পর বাংলাদেশের দায়িত্ব নেয় নতুন সরকার। ভঙ্গুর অর্থনীতির দায়িত্ব নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পাহাড়সম চাপের মুখে পড়তে হয় সরকারকে। তাই দেশের সার্বিক অবস্থা বিবেচনা করে ধৈর্য ধরার সিদ্ধান্ত নেন কবির আহমেদ। কিন্তু এক বছর পার হলেও টাকা না পেয়ে কী করবেন ভেবে এখন তিনি দিশাহারা।

ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের গ্রাহক ও এনজিও কর্মী ফারহানা বহ্নী জানান, তিনি অ্যাকশনএইডের একটি প্রকল্পে কাজ করেছেন। ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে তাঁর ও তাঁর টিমের কাজের জন্য টাকা পরিশোধ করেছে এনজিওটি। প্রকল্পের টাকা তাঁদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে রেমিট্যান্স আকারে জমা হলেও, উত্তোলন করতে গিয়ে প্রতিবারই শুনতে হচ্ছে ‘টাকা নেই’। এতে তিনি ও তাঁর সহকর্মীরা আর্থিক ও সামাজিকভাবে হেনস্তার শিকার হচ্ছেন।

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের চরফ্যাশন শাখার (ভোলা জেলা) গ্রাহক ইমাম হোসেন মিরাজ। ব্যবসার কাজে ব্যবহারের জন্য এখানেই টাকা রাখতেন এবং উত্তোলন করতেন। কিন্তু সরকার পরিবর্তন ও মার্জারের খবর চারদিকে ছড়িয়ে পড়ার পর থেকে ব্যাংকটি গ্রাহকদের টাকা দিতে পারছে না। এখন ঘর তৈরি ও নিজের বিয়ের জন্য জরুরি ভিত্তিতে মিরাজের টাকার প্রয়োজন হলেও তুলতে পারছেন না। তাঁর অ্যাকাউন্টে ১২ লাখ টাকা থাকলেও মাসে পাঁচ হাজার টাকার বেশি তুলতে পারেন না তিনি। আর মাত্র পাঁচ হাজার টাকা দিয়ে তাঁর প্রয়োজন মিটবে না। তিনি জানান, ‘এই ব্যাংকে টাকা রেখে আমি হতাশ। আর বাংলাদেশ ব্যাংক কী করে? সরকার কী করে? এক বছর পার হয়ে গেলে তার পরও কেন ব্যাংকগুলো টাকা দিতে পারছে না? তাহলে কি ব্যাংকে আমাদের (গ্রাহক) টাকা নিরাপদ নয়? যদি এসব ব্যাংক ব্যবসা পরিচালনা করতে ব্যর্থ হয় বা দুর্নীতির কবলে পড়ে দুর্বল হয়ে যায়, তাহলে বাংলাদেশ ব্যাংক আছে কিসের জন্য? তারা এত দিন কী করেছে? তাদের দায়িত্বের অবহেলার কারণে আমার মতো হাজার হাজার গ্রাহক টাকা না পেয়ে দ্বারে দ্বারে ঘুরছে। অ্যাকাউন্টে ১২ লাখ টাকা থাকার পরও আমি পাঁচ হাজার টাকার বেশি তুলতে পারব না কেন? এটা দিয়ে কি আমার নতুন ঘর তৈরি করা হবে?’

সরেজমিনে চট্টগ্রামের জিইসি মোড়, আগ্রাবাদ, চকবাজার ও খাতুনগঞ্জের শাখাগুলোতে গিয়ে দেখা যায়, চেক হাতে নিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে আছেন গ্রাহকরা। তবে মজার বিষয় হলো, চেকের অঙ্ক বেশি হলে নিরাপত্তারক্ষীরা তাঁদের প্রবেশ করতে দিচ্ছেন না। প্রবেশাধিকার শুধু তাঁদেরই, যাঁরা অল্প কিছু টাকা তুলতে এসেছেন। শুধু নগরীতেই নয়, জেলার বিভিন্ন উপজেলা শাখাগুলোতেও ভোগান্তি পৌঁছেছে চরমে।

মাহামুদুল হক নামের এক ব্যবসায়ী বলেন, ‘৫০ হাজার টাকার চেক দিলে হাতে ধরিয়ে দেওয়া হয় পাঁচ হাজার টাকা। আমার ব্যবসা প্রায় বন্ধ হওয়ার উপক্রম। কর্মীদের বেতন দিতে পারছি না। কারণ ব্যাংকে টাকা থাকা সত্ত্বেও আমি তা তুলতে পারছি না।’

এই সংকট এখন আর শুধু আর্থিক নয়, এটি মানবিক বিপর্যয়ে রূপ নিয়েছে। চিকিৎসা, সন্তানের স্কুলের বেতন কিংবা ব্যবসার জরুরি প্রয়োজনেও টাকা না পেয়ে গ্রাহকদের মধ্যে ক্ষোভ বাড়ছে। অনেক শাখায় গ্রাহক ও ব্যাংক কর্মকর্তাদের মধ্যে বাগবিতণ্ডা ও হাতাহাতির মতো অপ্রীতিকর ঘটনাও ঘটছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে ইউনিয়ন ব্যাংকের এক ব্যবস্থাপক জানান, ‘একটি শাখায় প্রতিদিন মাত্র এক লাখ টাকা দেওয়া হচ্ছে। এই সামান্য টাকা দিয়ে গ্রাহকদের কিভাবে সামাল দেব, তা আমরা বুঝে উঠতে পারছি না। আমাদের কাছে কোনো বিকল্প নেই, শুধু সহ্য করা ছাড়া।’

বিশেষজ্ঞদের মতে, কিছু ব্যাংকের অনিয়ম, দুর্বল ব্যবস্থাপনা এবং মার্জার প্রক্রিয়ার দীর্ঘসূত্রতার কারণে গ্রাহকের আস্থা ফিরে আসেনি। বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, তারা ধাপে ধাপে সমস্যাগুলো সমাধান করছে, তবে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরতে আরো সময় লাগবে। এদিকে টাকা আটকে পড়া গ্রাহকদের অভিযোগ—সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দায়িত্বহীনতায় এক বছর পরও ব্যাংক লেনদেনের স্বাধীনতা ফিরে আসেনি, ফলে ‘ব্যাংকে টাকা রাখা নিরাপদ কি না’ এই প্রশ্ন এখন জনমনে।

অনিয়ম ও দুর্নীতির কারণে দুর্বল হয়ে পড়া একাধিক বেসরকারি ব্যাংককে একীভূত (মার্জার) করার উদ্যোগে কঠোর হচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংক স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছে, মুখের কথায় বা অযৌক্তিক আবদারে মার্জার ঠেকানো যাবে না। ক্যামেলস রেটিং, খেলাপি আদায়, এডিআর, ধার পরিশোধসহ যারা ব্যাংকের বিভিন্ন আর্থিক সূচকে দৃশ্যমান উন্নতি ঘটাতে পারবে না, তাদের বাধ্যতামূলকভাবে একীভূত করা হবে। ধার করে টিকে থাকা এবং আগের ধারও পরিশোধে ব্যর্থ ব্যাংকগুলোকে আর কোনো তারল্য সহায়তা দেওয়া হবে না। শুধু এই পাঁচ ব্যাংক নয়, আরো ডজন খানেক ব্যাংকের অবস্থা খুবই নাজুক। পদ্মা ব্যাংকসহ রাজনৈতিক বিবেচনায় অনুমোদন পাওয়া ও অসুস্থ রাজনীতির শিকার একাধিক ব্যাংকের লাখ লাখ গ্রাহক এখন হয়রানির শিকার। 

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, মার্জ হতে যাওয়া পাঁচ ব্যাংকের মোট আমানত এক লাখ ৪৭ হাজার ৩৬৮ কোটি টাকা এবং বিতরণকৃত ঋণ এক লাখ ৯০ হাজার ৪৮৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে ৭৭ শতাংশ ঋণ, মোট এক লাখ ৪৬ হাজার ৯১৮ কোটি টাকা খেলাপি। মূলধনে ঘাটতি ৪৫ হাজার ২০৩ কোটি টাকা, গ্রাহকসংখ্যা ৯২ লাখ এবং কর্মকর্তা-কর্মচারী ১৫ হাজারের বেশি।

মার্জ হতে যাওয়া এক্সিম ব্যাংকের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম স্বপন জানান, এখন এক্সিম ব্যাংক থেকে কোনো গ্রাহক খালি হাতে ফেরত যায় না। আমরা ৫-১০ লাখ টাকাও পেমেন্ট করছি। কিন্তু যেসব করপোরেট গ্রাহক পাঁচ কোটি বা ১০ কোটি টাকা চাচ্ছেন, তাঁদের আমরা বুঝিয়ে-শুনিয়ে রাখছি।

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের দিলকুশা শাখার ম্যানেজার তহুরুল হক জানান, আমাদের ব্যাংকের কিছু শাখায় সমস্যা হলেও দিলকুশা শাখা থেকে কোনো গ্রাহকই ফেরত যান না। প্রয়োজন অনুযায়ী আমরা গ্রাহক সন্তুষ্ট করার চেষ্টা করছি। যেহেতু সরকার একটি নতুন উদ্যোগ (মার্জার) হাতে নিয়েছে। তাই গ্রাহকের মনে নতুন করে অস্থিরতা দেখা যাচ্ছে। তবে এটা বেশি দিন থাকবে না আশা করি।

অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের বক্তব্য এই সংকটকে আরো স্পষ্ট করে তোলে। তিনি বলেন, ‘ব্যাংক খাতের ৮০ শতাংশ অর্থ নিয়ে যাওয়া হয়েছে, যা পুনর্গঠনের জন্য ৩৫ বিলিয়ন ডলার লাগবে বলে জানিয়েছে আইএমএফ।’ এই পরিস্থিতিতে ‘ব্যাংকে জমা রাখা টাকা নিয়ে দুশ্চিন্তার কিছু নেই’—বাংলাদেশ ব্যাংকের এই বার্তা গ্রাহকদের কাছে রীতিমতো পরিহাস। লাখো গ্রাহকের কষ্টার্জিত সঞ্চয় এখন ব্যাংকের ভেতরে ‘বন্দি’।

এই বিভাগের আরও খবর
আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে
আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে
অক্টোবরের প্রথম ১৯ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ১১.১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
অক্টোবরের প্রথম ১৯ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ১১.১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : রফতানিকারকদের ৬ দাবি
শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : রফতানিকারকদের ৬ দাবি
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯ হাজার কোটি টাকা
১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯ হাজার কোটি টাকা
শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ডিসিসিআই’র উদ্বেগ
শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ডিসিসিআই’র উদ্বেগ
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
চাঁদাবাজি-হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে আজ অর্ধদিবস গাড়ি বিক্রয়কেন্দ্র বন্ধ
চাঁদাবাজি-হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে আজ অর্ধদিবস গাড়ি বিক্রয়কেন্দ্র বন্ধ
পুঁজিবাজার : সূচকের পতনে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার : সূচকের পতনে চলছে লেনদেন
হজ কার্যক্রমে সুবিধা দিতে আজ খোলা থাকবে ব্যাংক
হজ কার্যক্রমে সুবিধা দিতে আজ খোলা থাকবে ব্যাংক
সর্বশেষ খবর
গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ওপর আবারও শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের
ভারতের ওপর আবারও শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত দুই জজের বাংলোতে দুঃসাহসিক চুরি, আটক ৪
অতিরিক্ত দুই জজের বাংলোতে দুঃসাহসিক চুরি, আটক ৪

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দরে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার
চট্টগ্রাম বন্দরে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমাদের একটু বেশি ধারাবাহিকতা তৈরি করতে হবে’
‘আমাদের একটু বেশি ধারাবাহিকতা তৈরি করতে হবে’

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়
চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়

১৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

অবৈধ বালু উত্তোলনে নৌকাসহ আটক ১
অবৈধ বালু উত্তোলনে নৌকাসহ আটক ১

১৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দূর মহাকাশে জন্ম নিল নতুন তারা
দূর মহাকাশে জন্ম নিল নতুন তারা

২৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

যান্ত্রিক ত্রুটিতে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সব ইউনিট বন্ধ
যান্ত্রিক ত্রুটিতে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সব ইউনিট বন্ধ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে
আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে

৩১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নাটোরে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই
নাটোরে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে পরিসংখ্যান দিবস পালিত
খাগড়াছড়িতে পরিসংখ্যান দিবস পালিত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ফের ‍খুলে দেওয়া হচ্ছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্ত
ফের ‍খুলে দেওয়া হচ্ছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্ত

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলা সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি সাব্বির, সম্পাদক শামীম
মোংলা সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি সাব্বির, সম্পাদক শামীম

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের উইকেটকে অজুহাত হিসেবে দাঁড় করাতে চান পিয়েরে
মিরপুরের উইকেটকে অজুহাত হিসেবে দাঁড় করাতে চান পিয়েরে

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেবাচিমে আধুনিক সিসিইউ উদ্বোধন
শেবাচিমে আধুনিক সিসিইউ উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের পর প্রথম প্রকাশ্যে সেলেনা-বেনি ব্ল্যাঙ্কো
বিয়ের পর প্রথম প্রকাশ্যে সেলেনা-বেনি ব্ল্যাঙ্কো

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্বাধীন দেশে আমরা ছিলাম পরাধীন: ফয়জুল করীম
স্বাধীন দেশে আমরা ছিলাম পরাধীন: ফয়জুল করীম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রবির এলিট সদস্যরা এপক্সের পণ্যে ছাড় পাবে
রবির এলিট সদস্যরা এপক্সের পণ্যে ছাড় পাবে

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল
এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুম-ডুয়োলিঙ্গো-স্ন্যাপচ্যাটসহ এক হাজারের বেশি অ্যাপের সেবা বিঘ্নিত
জুম-ডুয়োলিঙ্গো-স্ন্যাপচ্যাটসহ এক হাজারের বেশি অ্যাপের সেবা বিঘ্নিত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যারিবীয়দের হোয়াইটওয়াশ করবে বাংলাদেশ, বিশ্বাস মুশতাকের
ক্যারিবীয়দের হোয়াইটওয়াশ করবে বাংলাদেশ, বিশ্বাস মুশতাকের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তৃতীয় এশিয়ান ইয়ুথ গেমসে যাচ্ছেন সামির
তৃতীয় এশিয়ান ইয়ুথ গেমসে যাচ্ছেন সামির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান কেন ডুরান্ড লাইন মানে  না?
আফগানিস্তান কেন ডুরান্ড লাইন মানে না?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সীমান্ত অতিক্রম, উত্তর কোরীয় সৈন্যকে আটক সিউলের
সীমান্ত অতিক্রম, উত্তর কোরীয় সৈন্যকে আটক সিউলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

২২ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার
বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার

নগর জীবন

তলানিতে পাসপোর্টের মান
তলানিতে পাসপোর্টের মান

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

পেছনের পৃষ্ঠা

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের
পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস