উচ্চশিক্ষার জন্য বিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অব ফ্যাশন এন্ড টেকনোলজি (বিইউএফটি) হতে পারে আপনার সেরা পছন্দ। কেননা, শতভাগ কর্মমুখী শিক্ষা, সকল সুযোগ-সুবিধাসহ স্থায়ী সনদপ্রাপ্ত ও বিশেষায়িত বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে বিইউএফটি দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান। শুধু তাই নয়, এখানে কর্মরত রয়েছেন খ্যাতিমান শিক্ষকমন্ডলী, যাদের তত্ত্বাবধায়নে শিক্ষার্থীরা পাচ্ছেন আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষার সুযোগ এবং গড়ে উঠছেন একেকজন স্বপ্নবাজ মানুষ হিসেবে।
এখানে উপাচার্য হিসেবে রয়েছেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও ব্যাংকার অধ্যাপক ড. এস.এম. মাহফুজুর রহমান, উপ-উপাচার্য বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও বস্ত্র প্রকৌশলী অধ্যাপক ড. ইঞ্জিনিয়ার আইয়ুব নবী খান, ট্রেজারার বিশিষ্ট শিল্প প্রকৌশলী অধ্যাপক ড. মো. আলমগীর হোসাইন, ব্যাবসায় শিক্ষা ও কলা অনুষদের ডিন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক মো. মুইনুদ্দিন খান, প্রকৌশল শিক্ষা অনুষদের ডিন বিশিষ্ট যন্ত্র প্রকৌশলী অধ্যাপক ড. সিরাজুল করিম চৌধুরী, বিজ্ঞান ও বস্ত্র অনুষদের ডিন বিশিষ্ট গবেষক ও রসায়নবিদ অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল জলিল, অ্যাপারেল স্টাডিজ অনুষদের ডিন বিশিষ্ট বস্ত্র প্রকৌশলী অধ্যাপক ড. ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ রুবাইয়াৎ চৌধুরী এবং পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক ড. মো. সানাউল্লাহ।
আরও রয়েছেন পরিবেশ বিজ্ঞানী অধ্যাপক ড. এস.এম. আবু রায়হান, শিক্ষাবিদ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলী আজগর তালুকদার, অধ্যাপক ড. মো. কামরুল হাসান, ড. ইঞ্জিনিয়ার মো. হাসান ইকবাল, ড. শাহিন হোসাইন, ড. নাজিয়া মুহসিন ও ড. নাসরিন জাহান। বিভাগীয় প্রধান হিসেবে রয়েছেন ব্যাবসায় প্রশাসনে- অধ্যাপক ড. এস. এম. আক্তারুজ্জামান, বস্ত্র প্রকৌশলে- অধ্যাপক ড. রঞ্জিত কুমার নাগ, পরিবেশ বিজ্ঞানে- ড. মো. সোহরাব হোসাইন সরকার, বিজ্ঞানে- ড. মো. মহিবুল ইসলাম খান, শিল্প প্রকৌশলে- ড. এএইচএম আব্দুল মওদুদ, বিআইএফটিতে- মো. জামাল উদ্দিন, ফ্যাশন শিক্ষায়- শর্মিলী সরকার মিশু, ফ্যাশন ডিজাইন ও টেকনোলজিতে- মো. আরিফুল ইসলাম, অ্যাপারেল মার্চেন্ডাইজিং ও ম্যানেজমেন্টে- ফারহানা জান্নাত, বস্ত্র প্রকৌশল ও ম্যানেজমেন্টে- তাসলিমা আহমেদ তামান্না, সমাজ বিজ্ঞানে- মো. আব্দুর রাকিব, অ্যাপারেল মার্চেন্ডাইজিং ও টেকনোলজিতে- মো. মনিরুল ইসলাম রাজিব, ইংরেজিতে- শাহরিয়ার পারভীন, সিএসইতে- বিমান বরুয়া এবং নিটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে- সিদ্দিকা হক। তাহলে কেন অপেক্ষা? বিইউএফটি’র ডিগ্রী নিয়ে আপনার ক্যারিয়ারকে নিয়ে চলুন এক অনন্য উচ্চতায়।
বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন