শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:০৫, রবিবার, ১৩ জুন, ২০২১ আপডেট:

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ছাত্রী লীলা নাগের পৈতৃক ভিটা বিলুপ্তির পথে

মৌলভীবাজার প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ছাত্রী লীলা নাগের পৈতৃক ভিটা বিলুপ্তির পথে

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ছাত্রী লীলা নাগের পৈতৃক ভিটা বিলুপ্তির পথে। কিছুদিন আগেও ভিটার ওপর ঘরের একটি কাঠামো দাঁড়ানো ছিল।  লোহার খুঁটি, ইটের দেয়াল ও টালির ছাদ পুরোনো আমলে নির্মিত একটি ঘরের চিহ্ন বহন করেছে। সেখানে এখন কেবলই ভেজা মাটির একটি শূন্য ভিটা পড়ে আছে। তাতে কিছু লাল রঙের ইটের সুরকি ছড়ানো। ভিটার মধ্যে গজিয়ে ওঠেছে কিছু গুল্মলতা। জেলার সচেতন মহলের অভিমত, বাড়িটি সংস্কার করে লীলা নাগের স্মৃতি নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরা উচিত।

লীলা নাগ নারী আন্দোলনের পথিকৃৎ, স্বদেশী আন্দোলনের সাহসী যোদ্ধা এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ছাত্রী লীলা নাগ। মৌলভীবাজারের রাজনগর উপজেলার পাঁচগাঁও ইউনিয়নের পাঁচগাঁও গ্রামে লীলা নাগের স্মৃতিবিজড়িত এই বাড়ি হাতছাড়া হওয়ার পথে। ভিটামাটির চিহ্ন মুছে যাওয়ার পথে।

গত বুধবার বিকেলে পাঁচগাঁওয়ের এই বাড়িতে গিয়ে দেখা গেছে, বাড়িতে টালির ছাদের যে ঘর ছিল, তার চিহ্ন আর নেই। খালি ভিটা পড়ে আছে। লোহার খুঁটি, ইটের দেয়াল সবকিছুই ভিটা থেকে হারিয়ে গেছে। সেখানে লাল রঙের ইট সুরকির কিছু টুকরা ছড়ানো ছিটানো। ভেজা মাটির বুকে কিছু লতাপাতার গাছ উঠেছে। বোঝার উপায় নেই মাস কয়েক আগেও এ ভিটার ওপর ভাঙাচোরা হলেও একটি ঘরের কাঠামো দাঁড়িয়ে ছিল।

স্থানীয় সূত্র জানায়, লীলা নাগের পিতা গিরিশ চন্দ্র নাগের আমলে ঘরটি নির্মাণ করা হয়েছিল। ভিটার পশ্চিম অংশে একটি পাকা টিনের ঘর। যারা এখন বাড়িটিতে বাস করছেন, সেটা তাদের। কিছুদিন আগে বৈশাখী ঝড়ে ভিটায় দাঁড়িয়ে থাকা ঘরটির অবকাঠামো সম্পূর্ণ ভেঙে পড়েছে। এমনটাই জানা গেছে বাড়ির লোকজনের কাছ থেকে।

লীলা নাগ গবেষক, লীলা নাগ স্মৃতি পরিষদ, বাড়ির বাসিন্দা ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মৌলভীবাজারের রাজনগর উপজেলার পাঁচগাঁওয়ে ছিল লীলা নাগের বাবার বাড়ি। তাঁর বাবা গিরিশ চন্দ্র নাগ আসামের গোয়ালপাড়া মহকুমার প্রশাসক ছিলেন। সেখানে ১৯০০ সালের ২ অক্টোবর লীলা নাগের জন্ম। তাঁর প্রাথমিক শিক্ষা কলকাতা ব্রাহ্ম স্কুলে, মাধ্যমিক ঢাকার ইডেন গার্লস স্কুলে। কলকাতার বেথুন কলেজ থেকে বিএ (সম্মান) ইংরেজিতে উত্তীর্ণ হয়ে ১৯২১ সালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ছাত্রী। বিপ্লবী ও দার্শনিক অনিল রায়ের সঙ্গে ১৯৩৯ সালে তিনি বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন।

লীলা নাগ ইংরেজিতে এমএ পাস করে স্বদেশী আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়েন। নারী সমাজকে রাজনীতি, অর্থনীতি ও শিক্ষার মূল ধারায় টেনে আনতে বহুমুখী কর্মধারার সূচনা করেন তিনি। দীপালি সংঘ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে নতুন ধারার নারী আন্দোলনের দ্বার উন্মোচন করেন।

লীলা নাগ ইংরেজিতে এমএ পাস করে স্বদেশী আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়েন। নারী সমাজকে রাজনীতি, অর্থনীতি ও শিক্ষার মূল ধারায় টেনে আনতে বহুমুখী কর্মধারার সূচনা করেন তিনি। দীপালি সংঘ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে নতুন ধারার নারী আন্দোলনের দ্বার উন্মোচন করেন লীলা। যোগ দিয়েছিলেন গোপন বিপ্লবী দল শ্রীসংঘে, জাগরণ মন্ত্রে উদ্দীপ্ত করেছিলেন আরও অনেক তরুণীকে। নারীশিক্ষা মন্দির ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ব্যাপকভাবে স্ত্রীশিক্ষা প্রসারের জন্য কাজ করেন তিনি।

১৯৩৫ সালে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের দেওয়া নামে জাগরণের বাণী বৃহত্তর সমাজে ছড়িয়ে দিতে বের করেন ‘জয়শ্রী’ পত্রিকা। তার পৈত্রিক ভিটার একাংশে মা কুঞ্জলতা দেবী চৌধুরীর নামে একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। বর্তমানে এটি কুঞ্জলতা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। ১৯৭০ সালের ১১ জুন লীলা নাগ মারা যান।

বাড়ির বর্তমান বাসিন্দা কুঞ্জলতা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক আব্দুল মুনিম চৌধুরী ও তার পরিবার। এই পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, ১৯৬৫ সাল থেকে তারা এ বাড়িতে বাস করছেন। আব্দুল মুনিমের বাবা আলাউদ্দিন চৌধুরী বাড়িটি জেলা প্রশাসন থেকে ৪৫ বছরের জন্য ইজারা নিয়েছিলেন। এর আগে বাড়িটি ছিল ইউনিয়ন পরিষদের কার্যালয়। এরপর আবারও ইজারার জন্য ২০১৫ সালে আবেদন করা হয়েছে। একই সঙ্গে স্থায়ী ইজারার জন্য হাইকোর্টে একটি মামলাও করেছেন তিনি। এ বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। আলাউদ্দিন চৌধুরী ২০১৩ সালে মারা গেছেন। বাড়িতে বর্তমানে একটি পুকুরসহ ১ একর ৬৫ শতক ভূমি আছে। ১৯৪৭ সালে দেশভাগের সময় লীলা নাগের বাড়ির লোকজন তখনকার পূর্ব পাকিস্তান ছেড়ে ভারতে পাড়ি জমান।

আব্দুল মনিম চৌধুরীর বৃদ্ধা মা শামসুন্নাহার চৌধুরী জানান, লীলা নাগের পৈতৃক ভিটার ঘরটি কিছুদিন আগে ঝড়ে ভেঙে পড়েছে। ৭০ বছরের বেশি সময় ধরে তারা এ বাড়িতে আছেন। বাড়ি নিয়ে হাইকোর্টে একটি মামলা আছে।

‘লীলা নাগ ও বাংলার নারী জাগরণ’ গ্রন্থের লেখক ও গবেষক দীপংকর মোহান্ত বলেন, ‘লীলা নাগ এ অঞ্চলের নারীশিক্ষার প্রসারে অগ্রণী ভূমিকা রেখেছেন। মা কুঞ্জলতার নামে একটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন লীলা নাগ। তার বাবা গিরিশ চন্দ্র নাগের বহু জায়গা ছিল। তখনকার মৌলভীবাজার মহকুমায় প্রথম বিশুদ্ধ পানির জন্য বাড়িতে নলকূপ স্থাপন করেছিলেন গিরিশ চন্দ্র নাগ। নলকূপ স্থাপন করতে কলকাতা থেকে শ্রমিক নিয়ে এসেছিলেন। তার বাবার শ্রাদ্ধও হয়েছিল এ বাড়িতে। লীলা নাগ বহুবার এ বাড়িতে আসা যাওয়া করেছেন। তাঁর পৈতৃক বাড়িটিকে সংরক্ষণ করা দরকার।’

লীলা নাগ স্মৃতি পরিষদের সভাপতি কবি ইন্দ্রজিৎ দেব বলেন, ‘লীলা নাগকে নতুন প্রজন্মের কাছে পরিচিত করতে এই বাড়িকে সংরক্ষণ করা দরকার। বাড়িটিতে শিল্প-সংস্কৃতির একটি প্রতিষ্ঠান করা যেতে পারে। পাঠাগার করা যেতে পারে। একটি মিলনায়তন হলে নিয়মিত সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড চলতে পারে। এতে অঞ্চলটি শিক্ষা, শিল্প-সংস্কৃতির ঐতিহ্যকে ধারণ করে অগ্রসর হতে পারে।’

এ বিষয়ে মৌলভীবাজার সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ ড. ফজলুল আলী বলেন, লীলা নাগ উপমহাদেশের মধ্যে গুণী ব্যক্তি। উনার ঐতিহ্য ধরে রাখতে বাড়ি সংস্কার করা জরুরি। লীলা নাগের স্মৃতি ধরে রাখতে মৌলভীবাজার সরকারি কলেজে ১২০ আসন বিশিষ্ট একটি ৫ তলা ভবন তৈরি করেছি।

মৌলভীবাজারের জেলা প্রশাসক মীর নাহিদ আহসান সাংবাদিকদের জানান, ‘এ বাড়িতে আমি গিয়েছি। উপজেলা প্রশাসনের সঙ্গে কাগজপত্র নিয়ে বসেছিলাম। বাড়ি নিয়ে একটি মামলা আছে। লীলা নাগের  মৃত্যুবার্ষিকী (১১ জুন) সামনে রেখে কিছু একটা করার চিন্তা মাথায় ছিল। কিন্তু আদালত বন্ধ থাকাসহ বিভিন্ন কারণে সেইভাবে কাজ আগানো যায়নি। মামলা কী অবস্থায় আছে, তা জানতে কিছুদিনের মধ্যেই আরডিসি ঢাকায় যাবেন। মামলার অবস্থা দেখে বাড়িটি উদ্ধারের সর্বোচ্চ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ 

 

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে বাঁশঝাড় থেকে শটগান উদ্ধার
সিলেটে বাঁশঝাড় থেকে শটগান উদ্ধার
কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা
ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা
নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে হবিগঞ্জে নৌ র‌্যালি
নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে হবিগঞ্জে নৌ র‌্যালি
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার
হবিগঞ্জে সাড়ে তিন কোটি টাকার ভারতীয় চোরাচালান পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে তিন কোটি টাকার ভারতীয় চোরাচালান পণ্য জব্দ
সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে আগুন
সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে আগুন
সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস
সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৩৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৪৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন