শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:২৪, শুক্রবার, ০৭ আগস্ট, ২০২০

ক্রসফায়ারের জন্য ওসি প্রদীপের দখলে ছিল মেরিন ড্রাইভ, টেকনাফ থেকেই নিয়েছেন প্রায় ২০০ কোটি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ক্রসফায়ারের জন্য ওসি প্রদীপের দখলে ছিল মেরিন ড্রাইভ, টেকনাফ থেকেই নিয়েছেন প্রায় ২০০ কোটি

মেরিন ড্রাইভ পর্যটন শহর কক্সবাজারের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপরূপ জায়গা। এখানে একপাশে বঙ্গোপসাগরের তীর ঘেঁষে উত্তাল ঢেউ ও সৌন্দর্য্যমণ্ডিত গাছের সারি। আরেক দিকে উচুঁ পাহাড়ের হাতছানি ঘিরে স্বপ্নের মেরিন ড্রাইভ।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অন্যতম অগ্রাধিকার প্রকল্পের ৮০ কিলোমিটার দীর্ঘ এই সড়ক সেনাবাহিনীর প্রকৌশল বিভাগ অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে রীতিমতো ঝুঁকি মাথায় নিয়ে বাস্তবায়ন করেছেন। এর মধ্যে ২০১৮ সালের ১৯ অক্টোবর টেকনাফ থানায় যোগ দেন ওসি প্রদীপ কুমার দাশ। তার যোগদানের পরপরই স্বপ্নের সেই মেরিন ড্রাইভ সড়ক পরিণত হয় ‘ক্রসফায়ারের’ আতঙ্কময় এলাকা হিসেবে। 

গেল দুই বছরে শুধু মেরিন ড্রাইভেই শতাধিক লাশ ফেলেছেন প্রদীপ। মানুষের রক্তে তিনি এমনই আসক্ত হয়েছিলেন- প্রতিদিন মাদক নির্মূলের নামে ক্রসফায়ার করে রক্তের ঘ্রাণ নিতেন ভয়ঙ্কর কিলার টেকনাফ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশ। তার ক্রসফায়ারের রোষানল থেকে শেষ পর্যন্ত বাঁচতে পারেনি মেরিন ড্রাইভ নির্মাণে যাদের অক্লান্ত পরিশ্রম, তাদের সাবেক সহকর্মী মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খানও। যার হত্যার ঘটনায় প্রদীপরাজ্যেরও পতন হয়েছে।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, শুধু টেকনাফেই গত ২২ মাসে প্রদীপের আমলে তার হাতে ১৪৪টি ক্রসফায়ারের ঘটনা ঘটেছে। এসব ঘটনায় মারা গেছে ২০৪ জন। তাদের অর্ধেকের বেশি লাশ পড়েছিল স্বপ্নের মেরিন ড্রাইভে। যারা তার হাতে মারা গেছে, তাদের পরিবারগুলোও বর্তমানে নিঃস্ব হয়ে গেছে। যাকে ক্রসফায়ার করা হতো, তাকে ক্রসফায়ারের আগে অন্তত ১০ থেকে ১২ দিন থানা হাজতে রাখা হতো। এমন ঘটনাও রয়েছে— মাসের পর মাস হাজতেই রাখা হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে থানা হাজতে থাকা ব্যক্তির পরিবার পরিজনের কাছ থেকে ক্রসফায়ার না দেওয়ার আশ্বাস দিয়ে আদায় করা হতো লক্ষ লক্ষ টাকা। পাশাপাশি স্বর্ণালংকার। কিন্তু শেষ সম্বল পর্যন্ত প্রদীপের হাতে তুলে দিয়েও বাঁচতে পারেনি অনেকেই।

টেকনাফ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নুরুল বশর গণমাধ্যমে বলেন, দীর্ঘজীবনে অনেক পুলিশ অফিসার দেখেছি। কিন্তু টাকার জন্য রক্তের ঘ্রাণ নেওয়ার অফিসার দেখি নাই। ক্রসফায়ারের নামে মানুষ খুন করা ছিল ওসি প্রদীপের নেশা। টেকনাফে তার কর্মজীবনে অন্তত দুই শত কোটি টাকা এই ওসি প্রদীপ নিয়ে গেছে।

নুরুল বশর আরও বলেন, যদি দেশের গোয়েন্দা সংস্থা টেকনাফের হাতেগোনা ৫-৬ জন লোককে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করে তাহলে তার ক্রসফায়ার ও চাঁদাবাজির লোমহর্ষক তথ্য বেরিয়ে আসবে। এর মধ্যে রয়েছেন টেকনাফের দুই জন বিখ্যাত গরু ব্যবসায়ী। এদের একজন টেকনাফ সদরের গুদারবিল এলাকার ৬নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আবু ছৈয়দ। অপরজন সাবরাংয়ের ৫নং ওয়ার্ডের আছারবনিয়ার ইউপি সদস্য শরীফ প্রকাশ শরীফ বলি। এই দুই গরু ব্যবসায়ী মিয়ানমার থেকে গরু এনে টেকনাফ হয়ে বিক্রি করত চট্টগ্রামে। আর গরু বিক্রির টাকা চট্টগ্রামে বুঝে নিতো ওসি প্রদীপের লোকজন। পরে টেকনাফের ক্রসফায়ারের চাঁদাবাজির টাকা জমা হতো দুই মেম্বারের হাতে। এভাবে চলেছে প্রদীপের ‘ধরি মাছ না ছুঁই পানি’র মত আটক ও ক্রসফায়ারের হুমকি বাণিজ্য।

এদের পাশাপাশি রয়েছে স্বর্ণ কেনার আরেক মহাজন। যার নাম চট্টগ্রামের সজল ধর। যার কাছে প্রদীপের কোটি কোটি টাকার স্বর্ণালংকার বিক্রি হতো। যেসব মাদক ব্যবসায়ীদের ঘরে অভিযান হতো বা যাদের হাজতে আটকে রাখা হতো তাদের কাছ থেকে নগদ টাকা আদায়ের পাশাপাশি আদায় করা হতো স্বর্ণলংকার। ওই স্বর্ণালংকার যেত সজল ধরের কাছে।

একইভাবে টাকা আদায়ের আরেক মেশিন ছিল টেকনাফ কমিউনিটি পুলিশের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নুরুল হোসাইন। এই নুরুল হোসাইন প্রতিনিয়ত পুলিশের হাতে আটক আসামিদের পরিবারের স্বজনদের ভয়ভীতি দেখিয়ে আদায় করতো লক্ষ লক্ষ টাকা। জানা গেছে, নুরুল হোসাইন গত ২৭ জুলাই সেন্টমার্টিন থেকে আটক করা পূর্বপাড়ার জামাল উদ্দিনের ছেলে মাছ ব্যবসায়ী জুবাইরকে ক্রসফায়ার থেকে বাঁচানোর হুমকি দিয়ে জুবাইরের ভাই ইউনুচ থেকে দুই দফায় ওসি প্রদীপের নাম ভাঙিয়ে ১০ লাখ টাকা নেন। কিন্তু বৃহস্পতিবার (৬ আগস্ট) পর্যন্ত জুবাইরকে থানা হাজতে রেখে দেয় পুলিশ। পরে দালাল নুরুল হোসাইনের বিরুদ্ধে উপজেলা কর্মকর্তা ও গোয়েন্দা সংস্থাসহ বিভিন্ন স্থানে টাকা ফেরত চেয়ে আবেদন করে আটককৃত জুবাইয়ের ভাই ইউনুচ।

সূত্রমতে, টেকনাফ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশ গত ২৪ জুলাই রাতে উখিয়ার কুতুপালং গিয়ে মৌলভি বখতিয়ার নামের একজন ইউপি সদস্যকে ধরে নিয়ে যান। এছাড়া একই অভিযানে আটক করে তাহের নামের আরো একজন রোহিঙ্গাকে। এক দিন পর দু'জনের ভাগ্যে জোটে কথিত ‘বন্দুকযুদ্ধ’। এ ঘটনায় দায়ের করা মামলায় উল্লেখ করা হয়, মৌলভি বখতিয়ারের ঘর থেকে ১০ লাখ নগদ টাকা এবং ২০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে। জানা গেছে, ঘটনার পর একটি বিশেষ সংস্থার কাছে দেওয়া জবানবন্দিতে নিহত মৌলভি বখতিয়ারের স্ত্রী জানিয়েছেন, সেই রাতে ওসি প্রদীপ কুমারের নেতৃত্বে পুলিশি অভিযানে নগদ ৫১ লাখ টাকা ও বিপুল পরিমাণ স্বর্ণালংকার নিয়ে যাওয়া হয়। পরে মৌলভি বখতিয়ারের এক ছেলেকে ডেকে নিয়ে হাতিয়ে নেওয়া হয় আরো বিপুল অঙ্কের টাকা। অর্থ স্বর্ণালংকার সব হাতিয়ে নিয়ে ইউপি সদস্য বখতিয়ারকে দেওয়া ক্রসফায়ার।

সূত্র আরও জানায়, টেকনাফের হোয়াইক্যং ৫ নম্বর ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগ সহসভাপতি মুফিদ আলমকে ক্রসফায়ারের নামে ধরে নিয়ে পাঁচ লাখ টাকা আদায় করা হয়। একই ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাকের আলমকে ধরে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে ক্রসফায়ারের ভয় দেখিয়ে সাড়ে তিন লাখ টাকা নিয়ে কারাগারে পাঠানো হয় ২০০টি ইয়াবা দিয়ে।

এদিকে গত ২২ মাসে টেকনাফ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশের ইয়াবা মামলা ও ক্রসফায়ারের হুমকি বাণিজ্যের আপাত অবসান ঘটে ৩১ জুলাই সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খানকে তার কিলিং মিশনের অন্যতম সহযোগী ইন্সপেক্টর লিয়াকত কর্তৃক গুলি করে হত্যার ঘটনায়।

এই ঘটনায় আদালতের নির্দেশমতে গত বুধবার (৫ আগষ্ট) রাতে ইন্সপেক্টর লিয়াকত আলীকে প্রধান আসামি ও ওসি প্রদীপ কুমার দাশকে ২নং আসামি করে ৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা রেকর্ড হয়েছে। মামলার অন্য আসামিরা হল এসআই নন্দ দুলাল রক্ষিত, কনস্টেবল সাফানুর করিম, কনস্টেবল কামাল হোসেন, কনস্টেবল আবদুল্লাহ আল মামুন, এএসআই লিটন মিয়া, এসআই টুটুল ও কনস্টেবল মো. মোস্তফা। এই মামলার সূত্র ধরে চট্টগ্রাম থেকে আটক হয় বহু বির্তকিত ওসি প্রদীপ কুমার দাশ। পরে জামিন না মঞ্জুর করা হয় ওসি প্রদীপসহ এই মামলার সাত আসামির।

এসব বিষয় নিয়ে কক্সবাজার পুলিশ সুপার এবিএম মাসুদ হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, যদি ঘটনার পর কোন ভুক্তভোগী লিখিত অভিযোগ করত তাহলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হতো।

সাবেক সেনা কর্মকর্তা মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান হত্যার পর কক্সবাজারের এই পুলিশ সুপার গণমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন, ‘শামলাপু‌রের লোকজন ওই গা‌ড়ির আরোহীদের ডাকাত স‌ন্দেহ ক‌রে পু‌লিশকে খবর দেয়। এই সম‌য়ে পু‌লিশ চেক‌পো‌স্টে গা‌ড়ি‌টি থামা‌নোর চেষ্টা ক‌রে। কিন্তু গা‌ড়ির আরোহী একজন তার পিস্তল বের ক‌রে পু‌লিশ‌কে গু‌লি করার চেষ্টা ক‌রে। আত্মরক্ষা‌র্থে পু‌লিশ গু‌লি চালায়। এতে ওই ব্যক্তি মারা যান।’

পুলিশ সুপার তখন আরও জানিয়েছিলেন, ‘এই ঘটনায় দু‌টি মামলা হ‌য়ে‌ছে। দুজনকে আটক করা হ‌য়ে‌ছে। পু‌লিশ পিস্তল‌টি জব্দ ক‌রে‌ছে। এ ছাড়া গা‌ড়ি‌তে তল্লাশি ক‌রে ৫০টি ইয়াবা, কিছু গাঁজা এবং দুটি বি‌দেশি ম‌দের বোতল উদ্ধার করা হ‌য়ে‌ছে বলে দাবি করেন।’

পুলিশ সুপারের এই দাবি নিয়ে তখনই সন্দেহ তৈরি হয় বিভিন্ন মহলে। 

সূত্র : চট্টগ্রাম প্রতিদিন।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে যোগ দিলেন নতুন ডিসি জাহিদুল
চট্টগ্রামে যোগ দিলেন নতুন ডিসি জাহিদুল
লামায় পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে বাধা: ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা
লামায় পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে বাধা: ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা
চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার
চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক
সর্বশেষ খবর
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে