শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৪৪, সোমবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

জনগণ রুখে দাঁড়ালে সুষ্ঠু নির্বাচন হতেই হবে: সুলতানা কামাল

নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
অনলাইন ভার্সন

জনগণ রুখে দাঁড়ালে সুষ্ঠু নির্বাচন হতেই হবে: সুলতানা কামাল

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা মানবাধিকার নেত্রী অ্যাডভোকেট সুলতানা কামাল বলেছেন, বাংলাদেশের রাজনীতিতে সংঘাতময় পরিস্থিতি বিরাজমান। ১৯৭৫ সালে যে সংঘাতের শুরু হয়েছিল, তার সমাধান আজ পর্যন্ত আমরা করতে পারিনি। ওই সমস্যার সমাধান সেইভাবে হয়নি বলেই এখন পর্যন্ত প্রতি মুহূর্তে আমরা চিন্তা করছি, এখন যে পরিস্থিতি আছে তার থেকেও খারাপ পরিস্থিতির মধ্যে আমরা যাবো কি না? 

সোমবার বরিশালে ‘মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণার ৭০ বছর পূর্তি উদযাপন এবং মানবাধিকার বিষয়ক চলচ্চিত্র’ প্রদর্শনীতে অংশ নেওয়ার আগে উপস্থিত সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

সুলাতানা কামাল আরও বলেন, নির্বাচন এলে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে দ্বন্দ্ব-সংঘাত, এমনকি হত্যাকাণ্ড নিয়ে জনসাধারণের মধ্যে শঙ্কার সৃষ্টি হয়। নিজ দলের মধ্যে মনোনয়ন প্রতিযোগিতার কারণে পরস্পরের মধ্যে দ্বন্ধ সংঘাত হতে পারে। সব চেয়ে বেশী দুশ্চিন্তা সংখ্যালঘু নির্যাতন নিয়ে। কারণ বিগত কয়েকটি নির্বাচনের সময় বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের উপর প্রচুর নির্যাতন হয়েছে।  

তিনি বলেন, মানুষের মধ্যে সচেতনতা অনেক বেড়েছে। তারা নিজেদের দায়-দায়িত্ব থেকে এই দ্বন্দ্ব-সংঘাত এড়িয়ে চলবে। তবে এক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় দায়-দায়িত্ব হলো রাজনৈতিক দলগুলোর। যদি রাজনৈতিক দলগুলো (আওয়ামী লীগ, বিএনপিসহ সব দল) সত্যিকার অর্থে মানুষের স্বার্থে রাজনীতি করে, তারা যদি সৎভাবে সেটা উচ্চারণ করেন, তাহলে তাদেরই দেখা উচিত নির্বাচন নিয়ে যেন জনগণ বড় ধরনের কোন দ্বন্ধ-সংঘাতের মধ্যে না পড়ে। জনগণের মধ্যে নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা রয়ে গেছে বলেও মনে করেন তিনি। 

রাষ্ট্র ক্ষমতায় যারা আছেন তারা এবং অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলো জনগণের প্রত্যাশা পূরণ করবেন বলে প্রত্যাশা সুলতানা কামালের। তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলো মানুষের জন্য রাজনীতি করেন, যদি সত্যিকার অর্থেই তারা মানুষের কল্যাণে রাজনীতি করেন, তাহলে তারা জনগণকে বিপদে ফেলবেন কেন? 

কেমন নির্বাচন চাই জানতে চাইলে সুলতানা কামাল বলেন, নির্বাচন শব্দটার মধ্যেই বেছে নেওয়ার একটা বিষয় আছে। যারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় আনুগত্য রেখে কাজ করেন, যারা জনগণের স্বার্থ নিয়ে কাজ করেন, জনগণ যাতে সে রকমের পছন্দের প্রার্থীকে মুক্ত মনে বেছে নিতে পারেন সেটাই তো নির্বাচন। জনগণ এক কথায় অবাধ সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চায় বলে তিনি জানান।  

বর্তমান পরিস্থিতিতে সেই সুযোগ আছে কিনা জানতে চাইলে টিআইবি ট্রাস্টি বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান সুলতানা কামাল বলেন, সুযোগ যে একেবারে নেই তা নয়, এই সুযোগ যাতে ব্যাহত না হয় সেজন্য সরকার এবং নির্বাচন কমিশনের মূখ্য ভূমিকা পালন করতে হবে। একই সাথে রাজনৈতিক দলগুলোকেও সোচ্চার হতে হবে। জনগণ রুখে দাঁড়ালে সুষ্ঠু নির্বাচন হতেই হবে। জনগণকে নিজের অধিকারের বিষয়ে সচেতন হতে হবে এবং সেটা ব্যবহার করার জন্য তাদের শক্তি নিয়ে দাঁড়াতে হবে। 

সাম্প্রতিক সময়ে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারের নৈতিক স্খলনের বিষয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদের বিষয়ে মানবাধিকার নেত্রী সুলতানা কামাল বলেন, যদি সত্যিই তার নৈতিক স্খলন হয়ে থাকে, এমন কোন প্রমাণাদি যদি থেকে থাকে, তাহলে অবশ্যই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের উচিত তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া। 
 
মানবাধিকারের নামে বিভিন্ন স্থানে চাঁদাবাজী-ধান্দাবাজী এবং প্রতারণার বিষয়েও কথা বলেন টিআইবি ট্রাস্ট্রি বোর্ডের বর্তমান সদস্য সুলতানা কামাল। তিনি বলেন, যে কোন নামেই যে ধরনের প্রতারণা ধান্দাবাজী বন্ধ করতে হবে। যেই হোক না কেন মানবাধিকারের নাম নিয়ে যে কেউ কোন ধরনের প্রতারণা-ধান্দাবাজী করলে তার দায় দায়িত্ব তাকেই নিতে হবে। 

সুইজারল্যান্ড দূতাবাস, বাংলাদেশে জাতিসংর্ঘের আবাসিক সমন্বয়কারী অফিস, ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভাল এন্ড ফোরাম অন হিউম্যান রাইটস্ জেনেভা, স্টেপস টুয়ার্ডস ডেভলপমেন্ট এবং বরিশাল এনজিও ডেভলপমেন্ট নেটওয়ার্ক যৌথভাবে সোমবার নগরীর সদর রোডের বিডিএস মিলনায়তনে ‘মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণার ৭০ বছর পূর্তি উদযাপন এবং মানবাধিকার বিষয়ক চলচ্চিত্র’ প্রদর্শনীর আয়োজন করে। 

অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন সুইজারল্যান্ড দূতাবাসের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সংস্কৃতি বিষয়ক প্রধান ক্রিস্টফ ফিউকস্ ও বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী অফিসের সিনিয়র হিউম্যান রাইটস্ এডভাইজার হেইকে আলেফসন। আরও বক্তব্য রাখেন সরকারী বিএম কলেজের অর্থনীতি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. আখতারুজ্জামান, স্টেপস্ টুয়ার্ডস্ ডেভলপমেন্টের নির্বাহী পরিচালক রঞ্জন কর্মকার, তরুনদের প্রতিনিধি মরিয়ম আক্তার রুবী এবং মো. শামীম। 

অনুষ্ঠানে আফগানিস্তান থেকে ইরানে দেশান্তর হওয়া একটি পরিবার নিয়ে মানবাধিকার বিষয়ক একটি ডকুমেন্টারি প্রদর্শন করা হয়। 

বিডি-প্রতিদিন/১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৮/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
টিআইবির সাবেক ট্রাস্টি শামসুল হুদার মৃত্যুতে টিআইবির শোক
টিআইবির সাবেক ট্রাস্টি শামসুল হুদার মৃত্যুতে টিআইবির শোক
ছাত্রলীগের কর্মীসহ গ্রেফতার ৩
ছাত্রলীগের কর্মীসহ গ্রেফতার ৩
সোমবার গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
সোমবার গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
কারবালা স্মরণে মিরপুরে তাজিয়া মিছিল
কারবালা স্মরণে মিরপুরে তাজিয়া মিছিল
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
গাজীপুরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
গাজীপুরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
ভাষানটেকে মাদ্রাসা পড়ুয়া শিশুর রহস্যজনক মৃত্যু
ভাষানটেকে মাদ্রাসা পড়ুয়া শিশুর রহস্যজনক মৃত্যু
মাহমুদুর রহমানের মায়ের ইন্তেকালে সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের ইন্তেকালে সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের শোক
শোকের মিছিলে কারবালা স্মরণ
শোকের মিছিলে কারবালা স্মরণ
খিলগাঁওয়ে কলেজছাত্রীর আত্মহত্যার অভিযোগ
খিলগাঁওয়ে কলেজছাত্রীর আত্মহত্যার অভিযোগ
খিলক্ষেতে কাভার্ডভ্যানচাপায় ২ পরিচ্ছন্নতা কর্মী নিহত
খিলক্ষেতে কাভার্ডভ্যানচাপায় ২ পরিচ্ছন্নতা কর্মী নিহত
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস
সর্বশেষ খবর
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৫৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে বাস উল্টে একজন নিহত
দিনাজপুরে বাস উল্টে একজন নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক